নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মোঃ গালিব মেহেদী খাঁন।

মোঃ গালিব মেহেদী খাঁন

আমি মানুষের কথা বলি। মানবতার কথা বলি। স্বপ্ন দেখি সমৃদ্ধ বাংলাদেশের। নিরাপদ একটি ভূখন্ডের।

মোঃ গালিব মেহেদী খাঁন › বিস্তারিত পোস্টঃ

ধার্মিক না ধান্দাবাজ?

২৫ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ২:৩৭

ইসলামের রক্ষাকর্তা সাজতে দেখে অতি বড় ধার্মিকদের আর ধার্মিক বলে মনে হয় না বরং ধান্দাবাজ বলেই মনে হয়। মহান আল্লাহ মহানবী (সঃ)কেও ইসলাম রক্ষা করার নির্দেশ দেন নি। ইসলাম প্রচারের দায়িত্ব দিয়েছিলেন মাত্র। এমনকি কাউকে হেদায়েতের ক্ষমতাও মহান আল্লাহ মহানবী (সঃ)কে পর্যন্ত দেন নি।

ইসলাম তো একটি ছাতার মত। যার তলে দাঁড়ালে সৃষ্টি কুলের আত্মরক্ষা সম্ভব। না দাঁড়ালে ধ্বংস অনিবার্য। উম্মতে মুহাম্মদির দায়িত্ব হল সেই ছায়াতলে এসে দাঁড়ানোর আহ্বান করা বাধ্য করা নয়। মহান আল্লাহ চাইলেই পারতেন সকলকে এক করে তৈরি করতে। তিনি তা করেন নি। বরং সুযোগ করে দিয়েছেন ইচ্ছে অনুযায়ী সিদ্ধান্ত নেয়ার। যার ফলাফলও তিনি বলে দিয়েছেন। কাজেই আপনি কি করে কাউকে বাধ্য করছেন? আর ইসলামের রক্ষার কথাও বা কোন মুখে বলেন। আপনার কি ক্ষমতা আছে ইসলাম রক্ষার বা ধ্বংসের?
তার থেকে বরং আপনার উপরে অর্পিত দায়িত্ব পালনে সচেষ্ট হোন ওটাই আপনার জন্য মঙ্গলজনক।

এই কলি যুগের মহান ধার্মিকেরা একেকজন যেন অবতার হয়ে বসেছে!। অথচ মুখের সামনে সামান্য কিছু দানা পানি পরলেই সব লেজ গুটিয়ে কু কু করতে থাকেন। ওটাই তাদের আসল চরিত্র।
ইসলামের রক্ষাকর্তা একমাত্র তিনিই যিনি গোঁটা সৃষ্টি জগতের রক্ষক এবং মালিক। তার ভয়টাও যদি এদের অন্তরে থাকত তাহলেও এমন বাড়াবাড়ির সাহস এরা পেত না। ধর্ম নিয়ে ব্যবসা করার দুঃসাহসও দেখাত না।

মন্তব্য ৭ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৭) মন্তব্য লিখুন

১| ২৫ শে মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৪:২৩

ভেজা ঢেউ বলেছেন: ইসলাম সম্পর্কে আপনার পড়াশোনা কতদূর আশা করি জানাবেন। কুরআনের আয়াত 'যদি তোমরা আল্লাহকে সাহায্য করো, আল্লাহ তোমাদের সাহায্য করবেন' কি বলবেন আপনি?! আল্লাহ কি সাহায্যের মুখাপেক্ষী?! দ্বীন রক্ষা করা বা আল্লাহকে সাহায্য করা মানুষের সাধ্যে নেই। কিন্তু আল্লাহ তায়ালা মানুষের উদ্যোগ দেখতে চান। দেখতে চান মানুষ তার দ্বীনের সংকটে পেরেশান হয় কিনা,দ্বীনের সংকটকে নিজের সংকট মনে করে এগিয়ে আসে কিনা ! রক্ষা তো আল্লাহই করবেন !

২৬ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ১:০৪

মোঃ গালিব মেহেদী খাঁন বলেছেন: সুরা আল (মুযাম্মিল (মক্কী)

আয়াত ১০/وَاصْبِرْ عَلَى مَا يَقُولُونَ وَاهْجُرْهُمْ هَجْرًا جَمِيلًا

অর্থ;-তারা যা বলে তাতে আপনি ধৈর্য ধরুন এবং সৌজন্য সহকারে তাদের পরিহার করুন৷

আয়াত ১১/وَذَرْنِي وَالْمُكَذِّبِينَ أُولِي النَّعْمَةِ وَمَهِّلْهُمْ قَلِيلًا

অর্থ;-আর সুখ-সম্পদে নিমগ্ন সত্য প্রত্যাখ্যান কারীদের আমার হাতে ছেড়ে দিন৷ আর তাদেরকে কিছুকাল অবকাশ দিন৷
আয়াত ১২/إِنَّ لَدَيْنَا أَنكَالًا وَجَحِيمًا

অর্থ;-নিশ্চয় আমার কাছে শিকল ও দোজখ আছে৷

আয়াত ১৩/وَطَعَامًا ذَا غُصَّةٍ وَعَذَابًا أَلِيمًا

অর্থ;-আরও আছে গলায় আঁটকে পড়ার মত খাবার এবং যন্ত্রনা দায়ক আজাব৷

২| ২৫ শে মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৫:১১

ভেজা ঢেউ বলেছেন: ।

২৬ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ১:১০

মোঃ গালিব মেহেদী খাঁন বলেছেন: সূরা নিসা আয়াত ৮৮ যেখানে আল্লাহ বলেন-
৮৮. এ কী হলো তোমাদের! তোমরা মুনাফিকদের ব্যাপারে (মতবিরোধ করে) দুই দলে বিভক্ত হয়ে গেলে? (এক দল তাদের এখনো মুসলমান বলে) অথচ আল্লাহ তায়ালা তাদের (তাদের প্রকাশ্য কুফরির দিকে) ফিরিয়ে দিয়েছেন তাদের কৃতকর্মের কারণে। আল্লাহ যাকে পথভ্রষ্ট করেন, তোমরা কি তাকে হেদায়েত করতে চাও? (বস্তুত) আল্লাহ যাকে পথভ্রষ্ট করেন তার (হেদায়েতের) জন্য তুমি কোনো পথই (খুঁজে) পাবে না।

৩| ২৫ শে মার্চ, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৩৩

বিজন রয় বলেছেন: ভেজা ঢেউ বলেছেন : রক্ষা তো আল্লাহই করবেন !

তাহলে তো কোন কথা নেই।

৪| ২৬ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ১:৩৪

স্বামী বিশুদ্ধানন্দ বলেছেন: খুবই বাস্তবসম্মত/প্র্যাকটিকাল লেখা ! ভালো লাগলো !

২৬ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১:৪৩

মোঃ গালিব মেহেদী খাঁন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.