![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
না প্রেমিক না বিপ্লবী [email protected]
আমি সাধুবাদ জানাই বি জি এম ই কে, কাবাব হয়ে যাওয়া ১১০ জনের প্রত্যেকটি পরিবারকে এক লক্ষ করে টাকা দেয়ার জন্যে।
গতকাল বিজিএমইএর রথী মহারথী, বর্তমান সভাপতি, সাবেক বাঘা সভাপতি সবাই মিলে আমাকে হৃদয়ংগম করালো যে আসলেই তাদের জন্যে অনেক কিছুই করা হয়েছে। এই সব চাষা ভুষার পোলাপান, ছোট লোকদের জন্যে যথেষ্ঠই করা হয়েছে।
এদের বোনেরা কি কেউ এন এস ইউতে পড়ে যে এক সেমিষ্টারে সত্তর হাজার টাকা লাগবে?
তাদের কারো মেয়ে কি স্কলাস্টিকার একাদশদ শ্রেনীর ছাত্রী যে মাসে সতেরো হাজার টাকা লাগবে?
এদের বউয়েরা কি কেঊ পারলারে যায় যে চুল ধুতে পাঁচ হাজারের প্রয়োজন আছে?
এদের স্বামীদের কি পাঁচ তারা হোটেলে বন্ধুদের নিয়ে ডিনার করতে হয় যে একবেলায় ত্রিশ হাজার টাকার দরকার হবে?
না নেই।
শুধু প্রয়োজন ছিল তাদের জীবনগুলোর। যে গুলো থাকলে তারা মানবেতর হলেও যাপিত জীবনকে সহনীয় করতে পারতো।
যে জীবনের বেশীরভাগই বাঁচানো যেত যদি তাদেরকে নিম্ন স্তরের হলেও মানুষ হিসেবে স্বীকার করা হত।
হাজার হলেও তাদের অর্জিত বৈদেশিক মুদ্রায়
আমরা চাল ছাড়া আর প্রায় সকল ভোজ্য আমদানী করি,
বিলাস বহুল গাড়ির তেল কিনি,
বিশাল বহর নিয়ে লম্বা সরকারী সফরের নামে মেয়ের বিয়ের বাজার করতে বিদেশ যাই,
গিভানসি, আরমানি, ভারসাচি সৌরভ প্রিয়াকে উপহার দেই
ডেলমণ্ট, হাইনজ, টাবাস্কো সস দিয়ে রন্ধনকে শিল্পের পর্যায়ে নিয়ে যাই।
ঢাকা শহরে একজন গাড়ি চালকের বোনের বিয়ে দিতে যদিও লাখ দুয়েক টাকা লাগে আজকাল তবুও আসলেই এক লাখ টাকা অনেক টাকা।
সরকারী হিসেবে গরীবের বাচ্চা মরেছে একশো এগারো জনের মতো। বিজিএমইএ মোট টাকা দেবে ১১১ X ১,০০,০০০/- = এক কোটি এগারো লাখ টাকা। মাশাল্লাহ। অনেক টাকা তো বটেই।
বিজিএমইএর মোট সদস্য সংখ্যা এখন ৪০৭৬।
প্রতি সদস্য দেবে দুই হাজার সাত শো তেইশ টাকা পঁচিশ পয়সা।
পোশাক শিল্প মালিকদের একবেলায় একজনের খাবারের বিল!
সুত্রঃ Click This Link
২৭ শে নভেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:৩৩
ত্রিশোনকু বলেছেন: দুই টাকাইয় এক মুঠ মুড়ি পাওয়া যায়, সাথে পানি ফ্রি। ইফতারের জন্যে যথেষ্ঠ।
২| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১২ দুপুর ১:৪৬
নতুন বলেছেন: সরকারী হিসেবে গরীবের বাচ্চা মরেছে একশো এগারো জনের মতো। বিজিএমইএ মোট টাকা দেবে ১১১ X ১,০০,০০০/- = এক কোটি এগারো লাখ টাকা। মাশাল্লাহ। অনেক টাকা তো বটেই।
বিজিএমইএর মোট সদস্য সংখ্যা এখন ৪০৭৬।
প্রতি সদস্য দেবে দুই হাজার সাত শো তেইশ টাকা পঁচিশ পয়সা।
পোশাক শিল্প মালিকদের একবেলায় একজনের খাবারের বিল!
২৭ শে নভেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:৩৮
ত্রিশোনকু বলেছেন: জ্বী নতুন, তাই।
ছোট বেলায় পাঠ্য ছিল একটা গল্প যেখানে ইংরেজ স্কুল পরিদর্শকের তিন ঠ্যাং ওয়ালা কুকুরের প্রতি ঠ্যাংএর পিছে মাসে যে ব্যয় হত, তার চেয়ে কম বেতন ছিল স্কুলের পন্ডিতের।
তফাৎটা হল সেখানে এক চরিত্র ছিল শোষক ইংরেজ আরেক জন শোষিত ভারতীয়।
এখানে শোষক এবং শোষিতের জাতি একই।
৩| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:০১
মির্জা৯৯৯ বলেছেন: অমানুষ গুলারে ধরে আগুনে দেয়া দরকার। মানুষ রূপি হায়না।
থু মারি এই শিল্পের, যে খানে শ্রমকে সস্তার পুঁজি করে দেশের গরিব খেটে খাওয়া মানুষের রক্ত-মাংস চুষে খাচ্ছে।
এসব নর পশুও জীবনে শান্তি পাবেনা। স্রষ্টার অস্তিত্ব যদি সত্যি হয়, এদের বিচার একদিন না একদিন হবে।
আর থু মারি অইসব রাজনীতিবিদ পশুদের যারা এসব সাধারন মানুষের মৃত্যু নিয়ে রাজনীতি করে।
কষ্টে কলিজা টা ছিঁড়ে যাচ্ছে।
২৭ শে নভেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:৩৯
ত্রিশোনকু বলেছেন: "আর থু মারি অইসব রাজনীতিবিদ পশুদের যারা এসব সাধারন মানুষের মৃত্যু নিয়ে রাজনীতি করে।"
-এরা সব চেয়ে জঘন্য।
৪| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:৪৪
হাসিবুল ইসলাম বাপ্পী বলেছেন: এখন তো ১ লক্ষ টাকায় বাংলাদেশের একজনের জীবন কিনতে পাওয়া যায়
২৭ শে নভেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:৫২
ত্রিশোনকু বলেছেন: ঠিকই বলেছেন। সব কিছুর দামই উর্ধ্বগামী, মানুষের জীবন ছাড়া।
৫| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১২ রাত ৯:৩৭
দূর্যোধন বলেছেন: খুব অল্পেই খুনের দায় থেকে নিস্তার ।
২৮ শে নভেম্বর, ২০১২ সকাল ১১:০১
ত্রিশোনকু বলেছেন: কথা সেটাই।
আপনি আপনার বাসায় একজনকে পুরিয়ে মারুন, ফাঁসি হতে আপনার বেশী সময় লাগবেনা।
এরা কেচি গেট তালাবদ্ধ রেখে ১১০ জনকে খুন করলো, অভিযুক্তি তো দুরে থাক, এদের নামে অভিযোগ আনার পর্যন্ত নাম নেই।
৬| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:২২
আবু সালেহ বলেছেন: একেকটা অমানুষ.................
২৯ শে নভেম্বর, ২০১২ সকাল ৯:০৮
ত্রিশোনকু বলেছেন: অমানুষই!
৭| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১২ দুপুর ১:০৪
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: ৪০৭৬ সদস্যার গুষ্টি কিলাই !
মালিকের সমস্ত সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করে ক্ষতিগ্রস্তদের মাঝে সমহারে বণ্টন করা হোক ।
২৯ শে নভেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:২৯
ত্রিশোনকু বলেছেন: সহমত গিয়াসলিটন।
ধন্যবাদ।
৮| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১২:১২
একটু স্বপ্ন বলেছেন:
আপনার প্রশ্নগুলো বিশ্লেষণের কারণে হয়ে উঠল লক্ষ টন ওজনদার। সাধ্য কার এসব প্রশ্ন বইতে পারে?
মালিকগুলোর তো এক বেলার খাবারের বিলটুকুও বেচে যায় যদি অবকাঠামোগুলো দিকে আগুন লাগার আগেই একটু নজর দেয়..
১১ ই ডিসেম্বর, ২০১২ সকাল ১১:৩৮
ত্রিশোনকু বলেছেন: সেটাই।
অগ্নি পলায়ন সিঁড়ি (Fire escape) যদি থাকত তা হলে একজনও পড়ে মরতো না, এমন কি যদি তিনটা সিঁড়ি একই যায়গায় না নামতো তা হলে এতজন মারা যেত না।
আগুন লাগাটা স্বাভাবিক কিন্তু এতজনের পুড়ে মরাটা শুধু অস্বাভাবিক নয়, বিকৃতি।
একটা গৃহ পালিত পশুর জন্যে আমাদের যতখানি দ্বায়িত্ববোধ যতখানি মায়া, শ্রমিকদের জন্যে, যারা তাদেরকে অতি উন্নত জীবন যাপনের, বিলাস ব্যাসনের সুযোগ এনে দিচ্ছে তাদের জন্যে সে দ্বায়িত্ববোধ সে মায়ার ছিঁটে ফোঁটাও তাদের নেই।
৯| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১২:৫৬
শামীম আরা সনি বলেছেন: প্লাসায়িত!
১১ ই ডিসেম্বর, ২০১২ সকাল ১১:৫৩
ত্রিশোনকু বলেছেন:
প্লাসায়িত করার জন্যে কৃতজ্ঞতা শামীম।
১০| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ১২:১৬
আদৃতা হাসান বলেছেন: আজকে একটা কথা ভাবছিলাম। ধরলাম ২০০০ শ্রমিক কাজ করছিল.
জানা গেছে প্রতি ফ্লোরে তালা দেয়া ছিলো, কলাপসিবল গেট ভাংগা হয়নি, তালা ও কাটা হয়নি।
তাহলে ১২৫ জন মারা গিয়েছে এটা তো বিশ্বাসযোগ্য না।
আসলেই কত জন মারা গিয়েছে সেটা ভাবতেও ভয় লাগছে।
১২ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১২:০৭
ত্রিশোনকু বলেছেন: ওখানে একটা ডে কেয়ারও ছিল আদৃতা (অপেরায় দ এ ঋ কার লেখা যায় না, তোমার নাম কপি পেষ্ট করলাম)। দুধের বাচ্চাদের রাখা হত। মা শ্রমিকেরা যারা তাদের বাচ্চাদের বুকের দুধ খাওয়াতো তারা কাজের ফাঁকে ফাঁকে বাচ্চাদের দুধ খাইয়ে যেত।
সেই ডে কেয়ারের খবরই নেই। ঐ ছোট্ট ছোট্ট বাচ্চা গুলো হাড্ডি শুদ্ধ পুড়ে ছাই হয়ে গেছে।
১১| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৫৫
একটু স্বপ্ন বলেছেন:
শতভাগ সহমত ভাই।
১২ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১২:৫৩
ত্রিশোনকু বলেছেন: ধন্যবাদ অনেক, একটু স্বপ্ন।
১২| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১২ সকাল ১১:৩৪
জুন বলেছেন: মাস দুয়েক হলো আমাদের বিল্ডিং এ দুজন গার্মেন্টস ব্যাবসায়ীর একজন দুটো রেডিমেড ফ্ল্যাট কিনেছে এক সাথে। আরেকজন একটা, দুজনই পুরোটা ডাউনপেমেন্ট দিয়ে। আর আমরা তিন বছর ধরে ইনস্টলমেন্ট দিয়ে কিনেছি, যার লোন এখোনো শোধ করেছি। তারা দুজনই আবার কত লক্ষ টাকা দিয়ে যে ইন্টেরিয়র ডেকোরেশন করলো তার বলার নয়। এদের দুজনের বয়সই ত্রিশের নীচে। এর মধ্যে একজন আবার এক লাখ টাকা দিয়ে পাশের খালি প্লট টায় বালি ফেলে ব্যডমিন্টন কোর্ট বানিয়ে হাজার হাজার টাকা খরচ করে সান্ধ্যকালীন সময় উপভোগ করছে। খেলুক আপত্তি নেই।
কিন্ত কত গরীব নিরীহ কর্মচারীদের একটাকা বেতন বৃদ্ধি করতেও তারা তীব্র আপত্তিতে ফেটে পরে। কি খেয়ে যায় তারা খোজ নিয়েছে কি কোনদিন ? কোথায় কি অবস্থায় থাকে জানে কি ? এই দুর্বল শরীরে ধারন করা দুর্বল স্বাস্থের সন্তানই আমাদের ভবিষ্যত প্রজন্ম। তারা কি দেশের ভার বহন করতে সক্ষম হবে ? কোন সেক্টরে তারা শ্রম দিতে সক্ষম হবে ??
তাদের রক্ত পানি করা টাকায় যখন এসব নব্য ধনীদের এই অশালীন কাজ কারবার দেখি তখন ভাবি ব্যবসা ক্ষেত্রে এরা তো চুনোপুটি, তাহলে রাঘব বোয়ালদের কি অবস্থা !!
তীব্র ক্ষুরধার এবং মর্ম মূলে আঘাত করার মত লেখা, তবে তথাকথিত গন্ডারদের চামড়া ভেদ করার মত নয় মনে হয় ত্রিশোনকু।
+
১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ১:৫২
ত্রিশোনকু বলেছেন: "কি খেয়ে যায় তারা খোজ নিয়েছে কি কোনদিন ? কোথায় কি অবস্থায় থাকে জানে কি ? এই দুর্বল শরীরে ধারন করা দুর্বল স্বাস্থের সন্তানই আমাদের ভবিষ্যত প্রজন্ম।"
যে বেড়ালটা এমন কি আমাদের ঊঠোনটাও পাহারা দেয় না তার জন্যেও আমাদের মমত্ব এর চেয়ে কোটি গুণ। আর এদের সমস্ত ঐশ্বর্য্যের মুলে যারা, যাদের জীবনপাত এদের জীবন ধারন তাদের জন্যে নেই বিন্দুমাত্র সহমর্মীতা।
গন্ডারের চামড়া ভেদ করার জন্যে প্রয়োজন এলাকাভিতিক গোলা বর্ষন, সবাই কলম ধরলে জন মত অবশ্যই তৈরি করতে পারবো।
১৩| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১২ ভোর ৬:৫৪
ম্যাকানিক বলেছেন: ত্রিশোনকু ভাই
বাংলাদেশের ঢাকা শহরের কোন শিল্প প্রতিষ্ঠানেরই ফায়ার সেইফটি প্ল্যান নাই।
আজকে গারমেন্টেসে আগুন লাগতেছে গরিবের বাচ্চারা মারা পড়তেছে আর মিডিয়ার চিল্লা চিল্লিতে কিছু টাকা দিয়া সবাই হাত পরিস্কার করতেছে।
কিন্তু ইদানিং কালে গজায়ে উঠা ফ্ল্যাট বাড়ী গুলির অবস্থাও একইরকম কোনোটারই ফায়ার সেইফটি প্ল্যান নাই আগুন লাগলে ফায়ার এস্কেপ রুট/সিড়ি নাই প্রায় আমার দেখা কোন ফ্ল্যাটেরই।
মাঝে মধ্যে চিন্তা করি আজকের এই দামি দামি নতুন ফ্ল্যাটগুলি আরো কয়েক বছর পরে পুরাতন হলে পাচ তলার কিচেন থেকে বা কারেন্টের লাইনে আগুন লাগলে তখন কে কার জন্য কান্না কাটি করবে।
কম্পিউটারে বাংলা না থাকায় অনেক দেরিতে মন্তব্য করার জন্য দুঃখিত ত্রিশোনকু ভাই।
দেশের খারাপ খবরে আমরা যারা বাইরে থাকি আমাদেরও খারাপ লাগে।
১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ১:৫৭
ত্রিশোনকু বলেছেন: মেকানিক,
দুর্ভাগ্যবশতঃ আমি কাজ করি একটা আন্তর্জাতিক structural designing firm এ।
রাজউকের বিল্ডিং কোডে প্রতিতি বিল্ডিং হয়ার কথা ৮.৫ রিখটার মাত্রার ভুমিকম্প শ্য করার ক্ষমতা সম্পন্ন, সেই মাত্রায় ভুমিকম্প হলে ঢাকার ৯৫% ইমারত ধ্বসে যাবে বলে একটা সার্ভে রিপোর্ট আমরা পেশ করেছি।
১৪| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৫৫
তারান্নুম বলেছেন: যখন ব্লগ লিখতামনা তখন থেকেই আপনার ভক্ত আমি..এই লেখাটি আমার প্রথম প্রিয়তে নেয়া পোস্ট।কিন্তু কোন মন্তব্য নাই দেখে অবাক হলাম..কেন মন্তব্য করলাম না??অসাধারণ লেগেছে আমার..আর সাথে লজ্জাও..এমন দেশেই থাকি আমরা
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:১২
ত্রিশোনকু বলেছেন: Sorry, my Avro keyboard isn't working.
It's a wonderful feeling seeing you commenting in my blog. If you need any advise, please feel free to get in touch with me at: [email protected]
_______________________________________________
Bangladesh, a countries of unfathomable possibilities has become a country of all possibles.
My point is why not the Garments Factory Owners share their fortune to that extent which would make life of these poorest of the poor more bearable?
If they do not come forward, why not the government agencies take steps, if the agencies fail why not the law makers put things straight?
...and in this case how would the parliament function as it should be where more than 50% parliamentarians are garments factory owners?
১৫| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৪২
আমি ইহতিব বলেছেন: যাদের ঘামের বিনিময়ে এরা ধনী থেকে আরো ধনী হয় দিন দিন, তাদের মৃত্যুও এদেরকে স্পর্শ করেনা। করবে কিভাবে এরাতো আর মালিকদের নিজেদের কেউনা, শুধুমাত্র বেতনভোগী কর্মী।
আপনার প্রশ্নগুলো বিজিএমই এর দেয়ালে দেয়ালে লাগিয়ে দিয়ে যদি এদের বিবেককে একটু নাড়া দেয়ার ব্যাবস্থা করা যেতো তাহলে খুব ভালো হতো, যদিও জানিনা বিবেক নামক কিছু এদের আছে কিনা।
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:১৬
ত্রিশোনকু বলেছেন: Ihtib.
Please forgive me if I have misspelled your name.
Thank you very much for your bright idea.
I could be done. A peaceful protest is our democratic right.
Take the lead and let's follow you.
১৬| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৫৫
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: কঠিন বাস্তবতা তুলে এনেছেন... ++++++
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৪৪
ত্রিশোনকু বলেছেন: My gratitude for your generous appreciation Zahir.
১৭| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৫৪
ধুম্রজ্বাল বলেছেন: স্যার, অনেকদিন পর আপনার লেখা দেখলাম। আসলে আমিই অনিয়মিত।
১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:১৩
ত্রিশোনকু বলেছেন: SIR!
SIR?
No one calls me sir in the blog!
May I know your name at:
[email protected]?
©somewhere in net ltd.
১|
২৭ শে নভেম্বর, ২০১২ দুপুর ১:৩৩
অচিনপাখি বলেছেন: তেজঁজাও -তে একবার মারামারির সময় কথা হয়েছিলো এক শ্রমিকের সাথে। আমার প্রশ্নের জবাবে ও বলেছিলো যে ওরা মাত্র ২ টাকা পায় ইফতার করার জন্য, তাও আবার সারাদিন খাটুনির পর। বহু কষ্টে কান্না চেপেছিলাম। ছোটো লোকদের সামনে কাঁদতে নেই তাই চলে এসেছিলাম।