![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি যাযাবর। আমার নিজের কোন ঠিকানা নেই। শুধু কিছু মানুষের মনবে নিজেকে দেখে বুঝি আমি হয়ত আছি। হয়ত আছে আমার অস্তিত্ব।
এস এস সি ,এইচ এস সি পরীক্ষার রেজাল্টের পর বা অন্য কোন কারণে আমাদের সমাজের মানুষগুলোর মধ্যে আত্মহত্যার প্রবণতা দেখা যায়। এটা নিয়ে বিভিন্ন মানুষের মনের সারসংক্ষেপ হল,''একটা মানুষ কখন আত্মহত্যার মত ভয়াবহ পথ বেছে নেয়? যখন তার মনে হয় পৃথিবীতে তাকে ভালোবাসার মত কেউ নেই,তাকে বোঝার মত কেউ নেই তখনই পৃথিবীটা তার কাছে বিষাদময় হয়ে উঠে। বেছে নেয় আত্মহত্যার নিকৃষ্ট পরিণতি।'' এই কথাগুলো আমাদের বেশির ভাগ মানুষের জন্য সত্যি। কেননা আমরা সব সময় অন্যের চোখে নিজেকে দেখে নিজেকে জাজ করি। আর এখানেই হয় সব থেকে বড় ভুল। অন্যের হিংসাত্মক চোখে সব সময় নিজের প্রতিচ্ছবি হয় বিকলাঙ্গ মানুষের মত যার নিজেকে বিকশিত করার কোন ক্ষমতা নেই। প্রতিহিংসুকরা আমাদের ঠিক যেভাবে দেখতে চায়,সেভাবেই আমাদের উপস্থাপন করে। আর ওমনি আত্মবিশ্বাস হারানো কিছু মানুষের আত্মহননের গল্প রচিত হয়।
আমাদের বিকৃত মানসিকতার সমাজে যারা হতাশাগ্রস্থ হয়ে আত্মহননের পথ বেছে নিতে চায় অনেক সময় তাকে উস্কে দিতে বলা হয় ,''যারা মুখে বলে আত্মহত্যা করব,তারা কখনো করে না। যারা মরার তারা কখনো বলে মরে না। ''এখানে উস্কানি দাতাও হয়ত চান না মানুষটা সত্যি সত্যি তার নিজেকে মেরে ফেলুক কিন্তু অজ্ঞতা বশত এবং নিজের মধ্যকার জেদের আগুণকে তা দিতে ঠিকই একজন হতাশাগ্রস্থ মানুষের আত্মহননের মত ভয়াবহ কাজ সম্পাদনের দুঃসাহস সঞ্চয় করতে সহায়ক ভুমিকা পালন করছেন। আত্মহত্যার ভয়াবহ পদক্ষেপ নেয়ার সাহস একটা মানুষের একদিনে গড়ে উঠে না। হতাশারা দিন দিন কুড়ে কুড়ে খেয়ে একটু একটু করে আত্মহত্যার রশদ যোগায়। তাই আত্মহত্যা প্রবন মানুষগুলোকে দুঃখের সময় নিজেকে হত্যার হুমকি দিতে দেখা যায়। ৩০-৭০% মানুষ ভয়াবহ রকম হতাশায় ভুগে এই নিজেকে হননের সিদ্ধান্ত নেয়।
আত্মহত্যার ওয়ার্নিং (WARNING) সাইন গুলো হলো ঃ
• Verbal suicide threats such as, “You’d be better off without me.” or “Maybe I won’t be around.”
• Expressions of hopelessness and helplessness.
• Previous suicide attempts.
• Daring or risk-taking behavior.
• Personality changes.
• Depression.
• Giving away prized possessions.
• Lack of interest in future plans.
এবার জিপিএ ৫ না পাওয়া এক ছাত্রের আত্মহননের নোটটাই দেখুন নাঃ
'' আমি জানি না আজ আমি ঠিক কি ভুল কাজ করছি তবে এখন এটা ছাড়া আমার আর কোন উপায় ছিল না। আসলে ছেলে হয়ে এ পরিবারে জন্ম গ্রহণ করাটাই আমার দূরভাগ্য। তা না হলে ছোট থেকে এ পর্যন্ত মেয়ের মতো সব সময় পরিবারের কাজ করতেই হয়েছে। আর কখনো পরিবার থেকে আমাকে খেলাধুলার সময় বা খেলতে দেওয়া হয়নি। আর আমিও মেয়ের মতো সব সময় মায়ের আঁচলের নিচেই ছিলাম।
আর আমি আদো জানি না যে আমি কি? এই পরিবারের বা আমার মা-বাবার সন্তান, তা না হলে সব সময় এ রকম শাসন আর কড়া শাসনের উপর আমাকে রাখা হয়েছে। কোন বাবা-মা তার সন্তানকে পড়া লিখার খরচে খোটা দেয় না। কিন্তু আমার মা বাবা সব সময় আমাকে বলে তোর জন্য মাসে মাসে হাজার হাজার টাকা খরচ করছি। এভাবেই প্রতি নয়ত বকাঝযকা করা হয়। সব সময় বাবার থেকে শুধু খারাপ ভাষার গালি আর গালি শুনতে হয়। যা আমার একটু বালো লাগতো না। কিন্তু আমি এতো দিন সহ্য করে ছিলাম। কারণ কোন কিছু করার কথা ভাবলে মনে হতো এ দুনিয়ায় তো বাবা-মায়ের আদর ভালোবাসা পেলাম না। পেলাম না শুখ শান্তি। আসলে মানুষ বলে যে ঠিক টাকা পয়সা ও ধন সম্পদ মানুষকে সুখী করতে পারে না। আর যদি আমি নিজের হাতে আত্মহত্যা করি তা হলে মরর পরও শান্তি পাবো না। আর মরার পর আমাকে জাহান্নামের আগুনে জ্বলতে হতো। তাই এখন আমার আর এসব কিছু সহ্য হচ্ছে না। … ''
এই অংশটুকু ভালোভাবে লক্ষ্য করুন। এক দিনের সিদ্ধান্তে ছেলেটি নিজেকে শেষ করে দেয় নি। বার বার নিজেকে বুঝিয়েছে আত্মহত্যা করলে তাকে জাহান্নামের আগুণে জ্বলতে হবে। বার বার সে বাবা মায়ের কাছে আরেকটু সহনীয় আচরণ প্রত্যাশা করে মুখ কালো করে ফিরে এসেছে। হয়ত এর আগেও কয়েকবার আত্মহননের কথা চিন্তা করে আবার বেঁচে থাকার স্বপ্ন দেখেছে। বার বার বেঁচে থাকার সাহস সঞ্চয় করতে করতে যখন সে ক্লান্ত তখন কালবৈশাখী ঝড়ের মত তার জীবনে আঘাত হেনেছে এস এস সি র রেজাল্ট। এবার আর সে টিকে থাকতে পারেনি। চারিপাশ থেকে লোকজন তার দিকে আঙ্গুল তুলে বলেছে ,''তুমি অপদার্থ! তোমাদের মধ্যে জীবনে সাইন করা কোন উপাদান নেই।'' ব্যস! সবার কথাকে সত্যি ধরে নিয়ে সেও তার জীবনকে শেষ করে দিয়েছে।
এখন কথা হল তার বাবা মা এ ক্ষেত্রে কতখানি অপরাধী? আসলে কি কোন বাবা মা চান সন্তানের এমন পরিণতি? চোখের সামনে এত বড় সন্তানের লাশ দেখা কি তাদের জীবনের সব থেকে দুঃখের ঘটনা নয়? তাহলে গলদ কোথায়? গলদ হল আমাদের সমাজের পেরেন্টিং ব্যবস্থায়। বেশির ভাগ বাবা মাই বুঝতে চান এই বয়সী সন্তানদের সাইকোলজি। ''তুই পারিস না। তোকে দিয়ে কিচ্ছু হবে না।'' গালি গালাজ,বকাঝকা, তিরস্কারের পর তিরস্কার। এতে করে তার মধ্যে ধারণা বদ্ধমূল হয় সে আসলেই পারে না। বার বার একই কথা শুনতে শুনতে তার ব্রেইনও তাতে বিশ্বাস শুরু করে দেয়। পরে নিজের মাঝে তৈরী হয় ভয়াবহ রকমের ইনফিরিয়রিটি কমপ্লেক্স। সেখান থেকে তিক্ততা,জীবনের প্রতি বিতৃষ্ণা। অথচ বাবা মা চাইলেই একটু পিছিয়ে পড়া সন্তানের জন্য অনুপ্রেরণা হতে পারেন। মানুষের জীবনে বার বার হেরে গিয়ে জিতে যাবার গল্পগুলো বলে তাদের মধ্যে আত্মবিশ্বাস জন্মাতে পারেন। এতে করে কম তুলনামুলক কম মেধাবী সন্তানটিও এক সময় ভালো কিছু করে দেখাতে পারে।
আমার একজন সাইকিয়াট্রির স্যারকে দেখেছি প্রতিনিয়ত তার কাছে আসা রোগীদের উৎসাহ অনুপ্রেরণা দিয়ে বেঁচে থাকার অর্থকে বোঝান। তার কাছে আসা একজন পেসেন্টের হিস্ট্রি ছিল এমন সে এইচ এস সি পাশ করে সেনাবাহিনীতে বাছাই প্রক্রিয়ায় উত্তীর্ণ হয়েছিল। কিন্তু তার ব্যাপারে খোঁজ নিতে আসলে তার কলেজের প্রিন্সিপাল বলেছিল সে মাদকসেবী ও অসামাজিক কর্মকাণ্ডে জড়িত। তারপর তাকে বাদ দেয়া হয়। তখন সে আসলেই মাদকসেবন করে দেখিয়ে দিয়েছে। আমার স্যার এই ছেলেকে বুঝিয়ে শুনিয়ে সাহায্য করে নেশার ভয়াবহ জগত থেকে ফিরিয়ে আনেন। তারপর আরো শিক্ষিত হতে অনুপ্রাণিত করেন। সেই ছেলে শিক্ষিত হয়ে বিদেশে ভালো জব পেয়েছে। হয়ত সেনাবাহিনিতে গেলেও সে এত ভালো থাকত না
আমি ভাবি এই স্যারকে নিয়ে। আমাদের সমাজের সব শিক্ষক, বাবা মায়েরা যদি তার মত হতেন তবে আত্মহত্যার গল্পগুলো আমাদের সমাজে রচিতই হত না। তারপর আছে আমাদের অন্যের চোখে দেখে নিজেকে যাচাইয়ের প্রবনতা। যেটা কিনা সব থেকে ভয়াবহ। ''আমরা পারি'' এই বিশ্বাসটুকু কেন অন্যের কাছে শুনে আমাদের জন্মাতে হয়! কেন নিজের মধ্যকার বিশ্বাসটুকু আমাদের জীবনী শক্তি অর্জনের জন্য পর্যাপ্ত নয়? যখন আত্মহত্যা করে মরে গেলে কেবল একারই মরে যেতে হয়,কেবল একারই সব যন্ত্রণার বোঝা বহণ করতে হয় তবে কেন একার ইচ্ছা শক্তিই বাঁচার পাথেয় হয় না! তাই আসুন আগে নিজেকে ভালোবাসি। নিজেকে ভালোবেসে নিজেকে আকর্ষণীয় যোগ্যতায় সাজিয়ে গুছিয়ে অন্যের সামনে দাঁড়াতে পারলেই অন্যের ভালোবাসা পাওয়া সম্ভব। আর আত্মহত্যার মত দুঃসাহসিক কাজ করতে হলে যতখানি সাহস প্রয়োজন তার সামান্য অংশ দিয়ে যদি জীবনে ভালোভাবে বেঁচে থাকার দিকে অগ্রসর হওয়া যায় তবে অনেক ভালোভাবে বেঁচে থাকা সম্ভব। তাই আসুন বেঁচে উঠি আরেকটি বার। প্রতিহিংসুক পৃথিবীকে দেখিয়ে দেই আমাদের জীবনী শক্তি।
১৩ ই জুন, ২০১৫ সকাল ১১:০৪
টুম্পা মনি বলেছেন: প্রতিযোগিতা করতে করতে আমরা শুধু প্রতিযোগী হয়ে উঠছি। বন্ধু,ভালোবাসা,স্নেহ,মমতা সব কিছু আড়াল মারা যাচ্ছে সেদিকে খেয়াল কজন করে!
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ আপু।
২| ০৩ রা জুন, ২০১৫ বিকাল ৫:০৯
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: কি বলব আপু, আত্মহত্যার কথা শুনলেই মনটা বিষাদে ছেয়ে যায়। এতো ছোট একটা ছেলে, জীবনের শুরুর পরীক্ষায় হেরে গেল। সারাটা জীবনই আমাদের এরকম পরীক্ষা দিয়ে যেতে হয় পরিবার, সমাজ, আপনজন সবার কাছে। আর এই পরীক্ষার সময়ে চাই এতোটুকু সহমর্মিতা যা আমাদের ভরসা দিবে, "না, তুমিও পার, পারবে..."। এই এতটুকু ভরসা যখন খুঁজে পায় না মানুষ, তার চারিপাশে, তখনই এই ভয়ংকর সিদ্ধান্তের দিকে এগিয়ে যায়। গত বছর মাহবুব নামের ঢাকা ভার্সিটির ছাত্রটির কথা মনে আছে যে রেললাইনে শুয়ে আত্মহত্যা করেছিল আর মারা যাওয়ার ঠিক আগে ফেসবুকে একটা স্ট্যাটাস দিয়েছিল... সেই ঘটনায় আমার লেখা পোস্টঃ স্টপ সুসাইড!!
ব্লগার আমি ময়ূরাক্ষী আপুর সুসাইড বিষয়ক একটা পোস্ট ছিলঃ জাগো নারী জাগো বহ্নিশিখা- নো মোর সুইসাইড যা স্টিকি পোস্ট হিসেবে ছিল বেশ কয়েকদিন।
ব্লগার মুদ্দাকির "No more suicide" স্টিকি পোষ্ট দেখে লিখতে ইচ্ছা হল
ধন্যবাদ টুম্পামনি গুরুত্বপূর্ণ এই বিষয়ে পোস্ট করার জন্য। ভালো থাকুন সবসময়।
১৩ ই জুন, ২০১৫ সকাল ১১:০৮
টুম্পা মনি বলেছেন: আমাদের সমাজে অনেকেই এভাবে আহত হয়ে পোষ্ট ট্রোমাটিক স্ট্রেস ডিসোরডারে ভুগছে। সেগুলোর হিলিং এ কেউ সহায়তা তো করেই না বরং আরো ভয়াবহ পরিণতির দিকে ঠেলে দেয়।
ধন্যবাদ সুচিন্তিত মতবাদের জন্য।
৩| ০৩ রা জুন, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১১
নয়ন বিন বাহার বলেছেন: সময়টা হয়ে গেছে এমন..............
কেউ কাউকে বুঝতে চাই না, প্রেরনার কথা কেউ বলেনা, শুধু মানসিক জ্বালাতন..........
সবাই বোঝাতে চায় তোমার ভিতরে কিছুই নাই কেন??????????
তোমার এটা নেই, ওটা নেই, এটা করতে হবে, ওটা পেতে হবে। কেন?????
ভাল রেজাল্ট কর , ভাল চাকরী পাবে।
কেউ বলেনা ভাল মানুষ হও। ভাল মানুষ হতে হবে।
ভাল মানুষের আজ বড় প্রয়োজন......................
১৩ ই জুন, ২০১৫ সকাল ১১:১২
টুম্পা মনি বলেছেন: আমাদের নষ্ট মানসিকতা জন্য আরো কেউ জীবনে যতটুকু আগাতে পারতো ততটুকুও পারে না। শারীরিক ট্রোমা সারানোর যত উদ্যোগ মেন্টাল ট্রোমা সারানোর কোন উদ্যোগই নেই।
ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
৪| ১০ ই জুন, ২০১৫ বিকাল ৪:২২
হাসান মাহবুব বলেছেন: মুল্যবান একটি লেখা।
১৩ ই জুন, ২০১৫ সকাল ১১:১৫
টুম্পা মনি বলেছেন: ধন্যবাদ। বৃষ্টির শুভেচ্ছা।
৫| ১০ ই জুন, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪৩
অদ্বিতীয়া আমি বলেছেন: খুব ভাল পোস্ট । আমাদের বাবা মা অনেকেই সঠিক ভাবে বাচ্চা দের পারসোনালিটি বিকাশের ব্যাপার টা বুঝতে পারেন না ।সবাই যে একইরকম মেধাবী না , সেটাও মনেহয় ভুলে যান। খুবি দুঃখজনক ।
১৩ ই জুন, ২০১৫ সকাল ১১:২০
টুম্পা মনি বলেছেন: পড়াশুনাটাকে এমনভাবে চাপিয়ে দেন যে ওটা পানিশমেন্টের পর্যায়ে চলে যায়। তাই অনেক সময় মেধাবী হলেও সফল হতে পারে না।
ধন্যবাদ আপু সুচিন্তিত মন্তব্যের জন্য।
৬| ১১ ই জুন, ২০১৫ সকাল ১১:০১
এহসান সাবির বলেছেন: ''what a lovely day.......
আমার মৃত্যু আর কিছুক্ষণ পরই......''
আমার সুইসাইড নোটের শুরুটা হবে এমনই....
পোস্টে প্লাস।
১৩ ই জুন, ২০১৫ সকাল ১১:২৩
টুম্পা মনি বলেছেন: সুইসাইডনোট ভুইলাও লিখিয়েন না। ঐটা আপনার জন্য হবে সাহিত্য, কিন্তু কোন হতাশা গ্রস্থের জন্য হবে সুইসাইডের সাহসের রসদ। বুইচ্ছুইন
৭| ১১ ই জুন, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩৬
অপ্রতীয়মান বলেছেন: ভুল সমাজে, এর পরিবর্তন জরুরী। সমাজ ঠিক হয়ে গেলে বাকি সব দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তন হয়ে যাবে আপনা-আপনিতেই।
১৩ ই জুন, ২০১৫ সকাল ১১:২৫
টুম্পা মনি বলেছেন: বাঙালির মানসিকতার পরিবর্তন এত সোজা না। পেরেন্টিং ট্রেইনিং চালু করলে যদি কিছু শিখে।
৮| ২৭ শে জুন, ২০১৫ দুপুর ১২:৪৮
রোহান খান বলেছেন: টুম্পাপিকে কেন যেন ইদানিং তার লেখার ভিতর খুজে পাওয়া যায়না।
নাহ, হয়ত হারিয়ে ফেলছি, ধীরে ধীরে খুব নিরবে.............
৯| ২৮ শে জুন, ২০১৫ রাত ১১:২৮
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: সবচেয়ে মূল্যবান কথাটা ওটাই, প্যারেন্টিং ! এই জিনিসটা বেশীরভাগ বাবা মা ই জানেন না। এই দিকটাতে সবার নজর দেয়া উচিৎ।
১০| ০৭ ই জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৪:১৫
প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: ইঁদুর দৌড়ে জীবন বাজি...গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে লিখেছেন। ধন্যবাদ টুম্পা।
১১| ১৮ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ১১:০৮
এহসান সাবির বলেছেন: ঈদের শুভেচ্ছা রইল। ভালো থাকুন সব সময়।
শুভ কামনা।
১২| ২৫ শে জুলাই, ২০১৫ সকাল ১০:৩৮
আওণ বলেছেন: টুম্পি আপু কেমন আছেন আপনি? ভালো আছেনতো?
১৩| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:০০
এহসান সাবির বলেছেন: ঈদের শুভেচ্ছা।
ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন।
শুভ কামনা রইল।
১৪| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:১৬
এহসান সাবির বলেছেন: ইংরেজী নতুন বছরের শুভেচ্ছা।
ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন।
১৫| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:৩৭
রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: আপু কেমন আছেন? এটা তো অনেক আগের পোস্ট। কমেন্টে রিপ্লাই নেই । সব ঠিকঠাক আশা করি?
১৬| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:৫৬
খায়রুল আহসান বলেছেন: মানসিক সুস্থতা শারীরিক সুস্থতার চেয়ে কোন অংশে কম গুরুত্বপূর্ণ নয়, এ কথাটি আপনার মূল লেখায় এবং মন্তব্যগুলোতে পরিস্কারভাবে ফুটে উঠেছে। এমন একটা সমাজ সচেতনতামূলক পোস্টের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ জানাচ্ছি।
১৭| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৩:০১
নকীব কম্পিউটার বলেছেন: খুব ভালো লিখেছেন। ধন্যবাদ আপনাকে। আমি বলি- আত্মহত্যা নয় বরং পরিবারকে ছেড়ে দূরে কোথাও চলে যান।
১৮| ১৩ ই জুন, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২৭
বিজন রয় বলেছেন: +++++++
নতুন পোস্ট দিন।
©somewhere in net ltd.
১|
০৩ রা জুন, ২০১৫ দুপুর ২:১৬
মনিরা সুলতানা বলেছেন: চিঠিটা খুবই মর্ম স্পর্শী ।
প্রতিযোগিতা প্রতিদ্বন্দ্বিতা অনেক সময় আমাদের সাধারন বোধ কে মেরে ফেলে ।