নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
অত্যান্ত লজ্জিত হয়ে এই পোস্ট লিখছি। এরকম পোস্ট লিখতে হবে কোনদিনই ভাবিনি।
নিতান্ত্য বাধ্য হয়ে লেখা।
এই পোস্টটি বাংলাদেশের সকল নারীদের জন্য। কেউ আপনাদের নিরাপত্তা দিবেনা। নিজেদের নিরাপত্তা নিজে দিন।
১। পিপার স্প্রেতে কাজ হবেনা। একটা রুমাল ভেজান। এক পিঠে গোল মরিচ ছিটান। কালোটা না সাদাটা। রুমালটা ৪ ভাজ করুন লম্বালম্বি। অনেকটা পাটিসাপ্টা পিঠার মতো। নিজেদের পার্সের হ্যান্ডেলে হালকা করে ঝুলিয়ে রাখুন। কোন কুকুর সামনে আসলে চোখে ডলে দিন।
২। মাথায় সবসময় খোপা করবেন। খোপায় লম্বা হেয়ার পিন গুঁজে রাখুন। কোন কুত্তারবাচ্চা আক্রমন করলে সোজা চোখের ভেতর বা কানের ঠিক পিছনে লতির পাশে ঢুকিয়ে দিন। আর চুল বেনী করলে বাঁ ঝুটি করলে কিংবা খোলা রাখলে আপনার বিপদে পড়ার চান্স বেড়ে যায়। তাই খোপা করুন অথবা আটো করে ঝুটি করুন।
৩। যেকোন এলকোহোলিক পদার্থ রাখুন। বডি স্প্রে কিংবা আফটার শেভ লোশন। আর ওড়নায় একটা করে লাইটার বেঁধে রাখুন। অথবা পকেটেও রাখতে পারেন। এলকোহল ঢেলে সোজা শার্টে আগুন মেরে দেবেন।
৪। একটা ছোট লাইলনের রশি কোমড়ে প্যেচিয়ে রাখবেন। সামনে দুই মাথায় থাকবে সুই নই নড। গলায় ঢুকিয়ে মারবেন টান। এক্ষেত্রে টাইও ব্যাবহার করা যায়।
৫। পুরুষের শরিরের দূর্বল জায়গাগুলি চিনে রাখুন! কোমড়ের পিছন, ঘারের পিছনের অংশ, কানের পেছনের অংশ। হাঁটুর পেছনের অংশ, কনুইয়ের পেছনের অংশ, কুঁচকি, নাক।
এরপরেও কেউ যদি সেলফ ডিফেন্সের ট্রেনিং নিতে চান, আমি সর্বোচ্চ সাহায্য করতে রাজি আছি।
এক বড় ভাইয়ার পোস্ট ফেসবুক থেকে।
শেয়ার করা জরুরী মনে হল।
২| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১০:৩৫
ঢাকাবাসী বলেছেন: এদেশে নারি সন্মান রক্ষায় পুলিশ বা সরকারের কেউ কেউ কিছু করেনা, নিজেদেরই সাহায্য করতে হবে। অবশ্য কুকাজ করার সময় আপনার আঘাতে ঐ হারামীর বাচ্চারা আহত হলোে পুলিশ আপনাকেই ধরবে। এর নাম বা. পু.!
৩| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১২:০৩
নতুন বলেছেন: ১ এবং ২ নং বুদ্ধিটা ভাল...
কিন্তু এই সব অমানুষদের সাথে লড়তে গেলে তারা ঐ নারীকে শারীরিক ভাবে লাঞ্চিত করবে....
২৬ শে এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৪:০৮
উল্লাস সাইমুন বলেছেন: যখন আপনার ক্ষতি নিশ্চিত তাহলে তাকে কিছুটা শাস্তি দিয়েই নেন।
©somewhere in net ltd.
১| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১০:৩৪
তিক্তভাষী বলেছেন: গুড।