১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৫৫

ভ্রমরের ডানা বলেছেন: ধন্যবাদ।

১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:০০

ভ্রমরের ডানা বলেছেন: মুল্যবান মন্তব্যে কৃতজ্ঞতা জানবেন। হ্যা, আপনি সঠিক বলেছেন। সেইখানে, যেখানে আমার বন্ধু বটগাছটি ছিল তার স্থানে আমি আরেকটি বটচারা লাগিয়েছি। বেশ বড় হয়েছে। বটবৃক্ষগুলি আমাদের সম্পদ। যে হারে এই বৃক্ষ গুলি কমে আসছে তাতে তাদের সংরক্ষনের ব্যবস্থা নেওয়া উচিত।

১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:০৩

ভ্রমরের ডানা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ মাহাবুবুল আজাদ ভাই। শুভ সন্ধ্যা।

১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:০২

ভ্রমরের ডানা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ সুমন ভাই। পাঠে ও কমেন্টে কৃতজ্ঞতা।

১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:২৫

ভ্রমরের ডানা বলেছেন: আপনার বটবৃক্ষ প্রেম আমার সাথে মিলে গেছে। এই ২১ শতকে এসে মানুষ কবিতায় হররোজ বাংলার সাথে ইংলিশ মিশায়ে লেখছে, আমি না হয় সাধুর সাথে চলিত মিশালাম, হা হা হা। আমি প্রমথ চৌধুরীকে ফলো করি না। রবীন্দ্রনাথ অনেক কবিতায় সাধু চলিত মিশিয়ে লেখেছেন। আমি তো সেখানে একটা পুটি মাছ বলতে পারেন।

আপনার কবিতাটা খুঁজলাম মশাই, পেলুম না। কি করি! কই সে "প্রজাপতির ডানা" হাজার হোক আমার সিউডোনাইমের সাথে মিল আছে বটে। খুব খুশি লাগছে যে এই অধমের নামের সাথে মিলায়ে আপনি লেখেছেন।

অনেক ধন্যবাদ সাধু ভাই।

১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:১৭

ভ্রমরের ডানা বলেছেন: ছায়ার নিচে লেখা যায় কিন্তু ছায়ায় নিচে কেমন যেন বেমানান মনে হয় আমার কাছে। আপনার সুচিন্তিত মতামতের জন্য ধন্যবাদ রাজপুত্র ভাই।

কবিতাটি ভাল লেগেছে জেনে আপ্লুত হলাম।

১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:৪৯

ভ্রমরের ডানা বলেছেন: ছায়ার নিচে কত শতখেলা

১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:০০

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:

খাইছে! পুলিশ নিয়ে!!!

ওকে আগ্রহ নিয়ে অপেক্ষায় আছি।

১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:৫৬

ভ্রমরের ডানা বলেছেন: ধন্যবাদ।

১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:০১

ভ্রমরের ডানা বলেছেন: প্রিন্টিং মিস্টেক!

১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:১৪

ভ্রমরের ডানা বলেছেন: জি এস ভাই, পাঠে ও আপনার সতন্ত্র কমেন্টে হাজারো ফুলেল শুভেচ্ছা। অনেক ভাল থাকুন প্রিয় ব্লগার।

১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:১১

ভ্রমরের ডানা বলেছেন: আমি কিন্তু ভাই টাইপো দেখেও না দেখার ভাল করি। বুঝে নেই লেখক যা বুঝাতে চেয়েছে। এই জন্য পার পেয়ে গেছেন।

কিন্তু আজকে যেমন কইরা ছাইপ্পা দিলেন, আই ও ছারুম না কইলাম

চাটগাঁইয়া পোলার ভাষায় আজ কইতে মুঞ্চায়,

আমি গেরামের পুয়া,
মাটিত পইল্লে লুয়া।

(ঈশৎ পরিবর্তিত)

১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:২০

ভ্রমরের ডানা বলেছেন: কথা ঠিক বলছেন। আজকাল যা দিন পড়ছে ভারিক্কি ডায়লগ না দিয়ে মাঝে মাঝে হাল্কা হইতে মন চায়। আপনার এই কমেন্টে দিল হাল্কা হয়ে গেল।


আসেন হামা দেই।

১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:২২

ভ্রমরের ডানা বলেছেন: হা হা হা

ভাই, সিরিয়াসনেস সবসময় ভাল লাগে না। ব্লগে বিনুদুন চাই।

১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৩০

ভ্রমরের ডানা বলেছেন: কন কি? এমন লোক ও আছে নাকি? খাইছে! আমি এমন পাইলে হেতেরে ব্লক কইরা দিমু।

লজিক ছাড়া কথা নাই,
লজিক আছে, আসেন ভাই।


কুলাকুলি করি

১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৪৬

ভ্রমরের ডানা বলেছেন: প্লিজ আপু,

একটা কবিতা লেখুন না। প্লিজ প্লিজ

বট গাছ নিয়ে লেখলে আরো খুশি হব।

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:০৩

ভ্রমরের ডানা বলেছেন: অবশ্যই আপনি পারবেন। কারন যে রাধে সে চুল ও বাধে। হা হা হা।

আপনি আপু সময় করেই লেখিয়েন। প্লিজ।

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:০২

ভ্রমরের ডানা বলেছেন: পাঠে ও কমেন্টে একডালি শুভেচ্ছা রইল। শুভকামনা।

২০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:৩৪

ভ্রমরের ডানা বলেছেন: কবর কবিতার ১১৮ টি লাইনের ব্যাপ্তি তার থেকেও বিশাল। সেই বিশালতার ছায়া প্রতিটি গ্রামীন কবিতায় থাকবে। না থাকলে সেটা পল্লি কবিতা নয়। মহান পল্লীকবি, বাংলার গর্ব, জসীমুদ্দিনের প্রভাব স্বীকার করছি। তবে এটা অবচেতন মনে হয়ে গেছে মনে হয়।

আপনার কমেন্টের জন্য অশেষ ধন্যবাদ।

ভাল থাকবেন।

২০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:২৯

ভ্রমরের ডানা বলেছেন: মাহাবুব ভাই, গ্রামের কবিতা তো তাই এমন মনে হয়েছে। মন্তব্য খুব ভাল লেগেছে।
শুভকামনা জানবেন।

২০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:২৮

ভ্রমরের ডানা বলেছেন: পাঠে অশেষ ধন্যবাদ প্রামানিক ভাই

২০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:২৬

ভ্রমরের ডানা বলেছেন: কিছুটা দায়বদ্ধতা নিয়ে কবিতাটা লেখেছি। বট গাছটা নেই, কিন্তু ওর ছায়াঘন অবয়ব এখনো ভুলিনাই। ছোটবেলার কিছু জিনিস ভুলা বড় দায়।