১| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৪৪

মুহাম্মদ তারেক্ব আব্দুল্লাহ বলেছেন: তাহলে ধর্মগুরু জাকির নায়েক কোট টাই পরে লেকচার দিতে আসতো না।

ধর্মগুরু বলতে আপনি বুঝাতে চেয়েছেন ? আর ধর্মগুরু বলতে আপনি কি বুঝেন ?
আশা করি উত্তরটা পাওয়া যাবে ।

২| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:০৩

আরজু পনি বলেছেন:

ছবিতো দুইটা দিয়েছেন, কমন পড়েনাই

আমি নিজে সাধারণত মাথায় ওড়না দিতাম...ভার্সিটি বা বাইরে
কিন্তু যখন বিএনসিসির কোন অনুষ্ঠান বা প্যারেডে থাকতাম তখনতো শার্ট, প্যান্ট পড়তাম কোন রকম অস্বস্তি ছাড়াই ।

৩| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:১৫

হানিফঢাকা বলেছেন: অন্য ধর্ম সম্পর্কে বলতে পারব না, তবে ইসলাম ধর্মে ধর্মীয় পোশাক বলে কিছু নেই। আল্লাহ কোরআনে পোশাক সম্পর্কে মেয়েদের জন্য খুব সাধারনভাবে কিছু শর্ত দিয়েছে যা পালন করা খুবই সহজ, কোন রকম জটিলতা নেই। আর উভয়ের জন্য বলা আছে
O children of Adam, we have provided you with garments to cover your bodies, as well as for luxury. But the best garment is the garment of righteousness. These are some of GOD's signs, that they may take heed (৭ঃ২৬)

যারা ধর্মীয় পোশাক বলেন তারা মুলত আরব এবং ইরান (তৎকালীন পার্সিয়ান সাম্রাজ্য) এর কালচারাল পোশাক কেই বুঝিয়ে থাকেন। কিন্তু আমাদের বুঝতে হবে যে আমাদের কালচার আর তাদের কালচার এক না। আমরা আমাদের কালচার অনুযায়ী পোশাক পড়ব কোরআনের শর্ত অনুযায়ী। আমাদের কে ধর্মীয় পোশাকের নামে অন্য কালচার কেন অন্ধভাবে অনুসরণ করতে হবে?

কোরআনে পোশাক সম্পর্কে আয়াত গুলি হচ্ছে ঃ ৭ঃ২৬, ২৪ঃ১, ৩৩ঃ৫৯। এই আয়াত গুলি পড়লেই বুঝবেন

৪| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:১৯

মোঃ খুরশীদ আলম বলেছেন: শালীন পোষাক, রচিশিল, মার্জিত পোষাক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানই শুধু নয় বরং প্রত্যেকটি প্রতিষ্ঠানেই বাধ্যতামুলক করা উচিত। আর শালিন পোশাক হলো ধর্মীয় পোশাক। কোর্ট, টাই, জিন্স, গেঞ্জি, সু্‌ইস পায়জামা এমনকি এমন কিছু পোষাক আছে যেগুলো পড়লে শরীরের গঠন প্রকাশ হয়ে পড়ে, সেগুলোতে যদি বাধা না থাকে তাহলে ধর্মীয় পোশাকে বাধা দেওয়া হবে কেন।

৫| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:২৬

মোঃ খুরশীদ আলম বলেছেন: আপনার মন্তব্য ১০০% সঠিক যেমন সঠিক আপনার প্রোফাইল পিকচারটা । ধন্যবাদ ।

৬| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৩:৪৫

পিচ্চি হুজুর বলেছেন: ধর্মীয় পোষাক এর চেয়ে বড় ইস্যু হইল শালীনতার ব্যাপার। কেউ শালীন পোষাক পরিধান করলে তিনি সকলের চোখেই সম্মানিত এবং গ্রহণীয়। যে বা যাহারা ছুড ছুড কাপড় পিন্দা ঘুইরা বেড়ায় তারা নিজেরাও খুব ভাল করে জানে তারা কেন পড়তাছে।

আমার শরীর আমি দেখামু তাতে তোমার কি - এইটা ঠিক; কিন্তু দিন শেষে আপনার পোশাকের জন্য আপনারে সবাই পণ্য হিসেবেই দেখে। হাটুর নীচে আর হাটুর উপরে কাপড় পিন্দাওয়ালাদের কখনও কেউ এক করে দেখবে না। এইটা আশা করাটা বোকামী।
আমার বহুত ফ্রেন্ড দেখছি চুশীলতা দেখায় পোশাক নিয়া; কিন্তু ঠিকই ঘুরতে গেলে কয় মামা সেই রকম একটা লেগপিস দেখ দেখ।

৭| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৫৭

মোঃ খুরশীদ আলম বলেছেন: অসুস্থ রোগীর কাছে বিরিয়ানী, কোরমাও গন্ধ লাগে। এটা স্বাভাবিক। আর মানসিক অসুস্থ অর্থাৎ যাদের মানসিকতা অসুস্থ তাদের কাছে আল্লাহর হুকুম গন্ধ লাগবে । কিছু করার নাই। তাদের জন্য তো আর ঈমানদাররা পর্দা করা বাদ দিতে পা রে না।