নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সাইলেন্ট মঙ্ক জাস্ট গট ইন ইওর টাউন

₩℮ℓ¢☻₥℮ Ŧ◙ ღẙ Ħє†† ☠

যোগী

গরীব থাক, মূর্খ থাক, অবশ্যই পথে থাক। . . . . . . . . . . . . যোগী

যোগী › বিস্তারিত পোস্টঃ

দারুন! B-), নিজামী কে নিয়ে পাকিস্থান আর এরদোগানের ভূমিকায় আমি খুবই ইম্প্রেস্ড।

১৬ ই মে, ২০১৬ রাত ৮:১৩



মানবতা বিরোধী ট্রাইবুনালের কার্যক্রম নিয়ে জামাতিদের ব্যাপক অপপ্রচারের কারনে এই দেশের কিছু সহজ সরল মানুষ বিভ্রান্ত হয়েছিল এটা ঠিক। সেই সাথে বিভ্রান্ত হয়েছিল পশ্চিমা দেশের মানুষ জনও বিশেষ করে যারা এই দেশে রাজাকারদের ইতিহাস সম্পর্কে কিছুই জানে না।


কিন্তু সেই সমস্ত বিভ্রান্তি দুর করতে এগিয়ে এসেছে পাকিস্থান আর তুরুস্কের প্রেসিডেন্ট এরদোগান। প্রথমে পাকিস্থান নিজামীকে তাদের পরিক্ষীত বন্ধু বলে পরিচয় করিয়ে তার জন্য ব্যাপক কান্না কাটি করে প্রমান করে দিয়েছে নিজামীরা এই দেশের কত বড় শত্রু ছিল। তারা আরও বুঝিয়ে দিয়েছে নিজামীরা পাকিস্তানের সংবিধান ও আইন সমুন্নত রাখার জন্য কতটা নিবেদিত ছিল সেই সময়।

তাতে এই দেশের সাধারন শিক্ষিত মানুষের ট্রাইবুনাল নিয়ে প্রায় সমস্ত বিভ্রান্তি দুর হয়ে গেছে সেই সাথে এই বিচারের প্রয়োজনীয়তা ও গ্রহনযোগ্যতা স্পস্ট হয়ে গেছে। তার প্রমান এই সামু ব্লগেই দারুন ভাবে দেখা যাচ্ছে। লক্ষ করুন ইদানিং কিন্তু ছাগুরা নিজামীর চরিত্র ফুলের মত পবিত্র দাবি করে আর খুব একটা পোষ্ট দেয় না। কারন তারা বুঝে গেছে পাকিস্থানের এই মহা কান্না কাটির পর সাধারন মানুষ কে আর ধোকা দেয়া যাবে না।

অন্য দিকে এরদোগানের মত কুলাঙ্গারের হম্বি তম্বিতে পশ্চিমা বিশ্বের মানুষও অনেকটা বুঝে ফেলেছে এরদোগানের বন্ধু নিজামীরা কত বড় শয়তান ছিল। তার প্রমান আপনারা পাবেন এই নিউজটার কমেন্ট আর কমেন্টের লাইক সংখ্যা দেখে।

কমেন্টকারীদের অন্তত ৯৮% ই নিজামীর মত রেপিস্ট মার্ডারার কে ফাঁসিতে ঝুলানো যথাযথ মনে করেছে আর সেই সাথে ভন্ড এরদোগানকে সাক্ষাত দ্বিমুখী শয়তানের সাথে তুলনা করেছে।
অনেকে আবার ধর্মের নাম দিয়ে এই সকল হত্যাকারী ধর্ষকের বিচার করার জন্য বাংলাদেশের প্রশংসাও করেছে যা আগের রাজাকারদের ফাঁসির সময় আমি খুব একটা লক্ষ করিনি।

আগে যখন অন্য রাজাকারদের ফাঁসি হয়েছে তখন বিশ্ব মিডিয়া হিউম্যান রাইট ওয়াচের মতামত কে গুরুত্ব দিয়ে নিউজ করেছে তাই তখন সেই সব নিউজ আর বিশেষ করে নিউজের এগেনেস্টে মানুষের কমেন্টগুলা রাজাকারদেরই ফেভার করেছে।

সো, জামাতি ছাগুরা তোরাই চিন্তা করে দেখ বুমেরাং খাইবি না নিবি।

মন্তব্য ৮ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (৮) মন্তব্য লিখুন

১| ১৬ ই মে, ২০১৬ রাত ৮:১৮

সাফি আব্দুল্লাহ বলেছেন: চমৎকার। অসংখ্য ধন্যবাদ।

১৬ ই মে, ২০১৬ রাত ৮:২৩

যোগী বলেছেন:
আমি সব সময় রাজাকারদের ফাঁসি হওয়ার পর বিশ্ব মিডিয়ার কমেন্ট ফলো করি। তবে এই বার সত্যিই আমি অভিভূত হয়েছি। এই সব কমেন্ট কিন্তু সরাসরি প্রকাশিত হয় কোন মডারেশনের মধ্য দিয়ে যেতে হয় না।

২| ১৬ ই মে, ২০১৬ রাত ৮:২৯

এম এস আরেফীন ভুঁইয়া বলেছেন: ভাল লিখেছেন , ধন্যবাদ ,,,,

১৬ ই মে, ২০১৬ রাত ৯:৪৮

যোগী বলেছেন:
:)

৩| ১৬ ই মে, ২০১৬ রাত ৯:০৪

অপরাধ দমন কমিশন বলেছেন: সময়ে সব বদলে যায় ।
ভালো শেয়ার করেছেন যোগী ভাইয়ু ।

১৬ ই মে, ২০১৬ রাত ৯:৫০

যোগী বলেছেন:
কিন্তু কিছু জিনিশ ইতিহাস হয়ে থেকে যায়। বাংলার রাজাকারেরা বদলেও বাঁচতে পারেনি।

৪| ২৭ শে জুন, ২০১৬ রাত ১২:৪৬

মহা সমন্বয় বলেছেন: ছাগুদের কাজ হচ্ছে কোন একটা বিষয়ের ছোটখাটো এক অসঙ্গতি খুঁজে বের করা তারপর তা মনের আর ধর্মীয় আবেগ মিশিয়ে ফুলিয়ে ফাঁপিয়ে মস্ত বড় করে মজাদার এক গুজব তৈরী করা। উক্ত মজাদার গুজব আমাদের দেশের সহজ সরল মানুষগুলো খুব খায়ও বটে। গুজবের মধ্যেই ছাগুদের যাবতীয় শক্তি নিহিত রয়েছে।
সরকার নিজেও ছাগুদের ভয় পায় কারণ অথর্ব জনগোষ্ঠির দেশে গুজবটা অনেক শক্তিশালী এক হাতিয়ার। সরকারের বিরুদ্ধে ঠিকমত একটা গুজব রটাতে পারলে এই বিশাল জনগোষ্ঠির সামনে সরকার টিকে থাকতে পারবে না। তাই বধ্য হয়ে অনেক সময় সরকার ছগুদের সাথে হাত মিলায় এটা রাজনীতিরই একটা অংশ।

৫| ২৭ শে জুন, ২০১৬ রাত ১:০৬

মহা সমন্বয় বলেছেন: কাদের মোল্লাকে নিয়েও এমন বহু গুজব রাটানো হয়েছিল- আমার পরিচিত কয়েকজন বলেছে তারা নাকি আত্নীয়তার সূত্রে কাদের মোল্লা সমন্ধে জানে সে নাকি আসল কাদের মোল্লা না। বহু রেফারেন্স, এই সেই, অমুক তমুক কত কিছু দিয়ে আমাকে বুঝানোর চেষ্টা করছিল যে এটা কোন মতেই আসল কাদের মোল্লা না। ৭১ সালের কাদের মোল্লা নাকি কসাই কাদের মোল্লা আর এই কাদের মোল্লা অন্য কাদের মোল্লা খুব ভদ্র একজন মানুষ। ফেসবুকেও দেখতাম তাকে নকল কাদের মোল্লা বলে বিভিন্ন পত্রিকার হাবিজাবি লিংক বিভিন্ন ছবি সম্বলীত পাসপোর্ট, সার্টিফিকেট, সদনপত্র.. ইত্যাদি শেয়ার করা হচ্ছে সে নাকি কোন মতেই ৭১ সালের সেই কসাই কাদের না। কাদের মোল্লার ফাঁসির কার্যকর যখন এক দিন পিছিয়ে গেল বহু লোককে দেখলাম.. আলহামদুলিল্লাহ, সত্যের মৃত্যু নেই, আল্লাহর রায় না হলে মানুষ কাউকে মারতে পারে না.. ইত্যাদি হাবাগোবা স্ট্যাটাস ছেড়ে উল্লাস প্রকাশ করতে। তারা ধরেই নিয়েছিল কাদের মোল্লার হয়ত আর ফাঁসি হবে না। :-P একদিন পরে ঠিকই কাদের মোল্লার ফাঁসি হয়ে গেল আর সত্যের জয় হল মুখ থুবরে হতাশ হয়ে পড়ল গুজবের জনগোষ্ঠিরা।
পরবর্তীতে এই কাঁদের মোল্লার পক্ষে যখন পাকিস্তানের পার্লামেন্টে সাফাই গাওয় শুরু হল সে পাকিস্থানের এক একনিষ্ঠ বন্ধু ছিল বলে। তখন আমর মনডা চাইছিল যারা কাদের মোল্লাকে নকল কাদের মোল্লা বলে গুজব রাটাচ্ছিল তাদের মুখে এক গাদা গোবর থুবরে দেই :-P
ভাবতেই অবাক লাগে এই সব গন্ড মুর্খরা এক সময় আমাদের দেশের নেতৃত্বে ছিল। :-<

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.