১| ২৮ শে জুন, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৪০

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: এমন মানুষের পক্ষে রোজা রাখাও কঠিন, জামাতে নামাজ পড়া তো প্রায় অসম্ভব। তবে খুব শক্ত মানসিকতার মানুষ এমন পেশায় থেকেও নামাজ (জামাতে না হলেও) রোজা সবই পালন করতে পারেন। আমার বিবেচনায় এতটুকুই বুঝি।

২| ২৮ শে জুন, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:১৩

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: সবকিছু ইচ্ছার উপর নির্ভর করবে। এমনও তো হতে পারে সেরকম রোজাদারকে আল্লাহ রিক্সাওয়ালা থেকে স্বচ্ছল বানিয়ে দিতে পারে...

৩| ২৮ শে জুন, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫৪

অশ্রুকারিগর বলেছেন: সকল ইবাদাতের মধ্যে রোযার মাহাত্ম্য আলাদা। যেখানে স্বয়ং আল্লাহ বলেছেন " রোজা আমার জন্য আর আমিই এর প্রতিদান দেব।" আল্লাহর এই ওয়াদার পরে একজন বিশ্বাসীর কাছে আর কিছু থাকতে পারে না। এখানে, উল্লেখ্য যে এই বাক্যে কিন্তু ইহকাল বা পরকালের কথা স্পষ্ট করে বলা নাই। এমন অনেক কেস হিস্ট্রি পাবেন যারা রোযা রেখে ৫ ওয়াক্ত নামাজ পড়েও ঢাকা শহরে শান্তিতে বসবাস করতেছে। আপাতদৃষ্টিতে অনেক কঠিন মনে হলেও বান্দা যখন তাঁর উপর পূর্ণ বিশ্বাস এনে তার ইবাদত করে তখন আল্লাহ নিশ্চয়ই ফিরিয়ে দেন না।

৪| ২৯ শে জুন, ২০১৬ সকাল ৯:৫৯

আরমিন বলেছেন: It Depends !
আমি একজন রিক্সাওয়ালাকে চিনি, যিনি এই প্রখর রোদের মধ্যেও সারাদিন রিক্সা চালান এবং রোজা রাখেন।

৫| ২৯ শে জুন, ২০১৬ সকাল ১০:১৯

মূল-উপদল বলেছেন: ইসলাম বলে প্রোপারলি যাকাত দিয়ে গরীবি দূর করতে, তাই যেহেতু লোকে করে না, আর সরকারও গরীবরে পোছে না, আর এরা শুরু থেকে নিজের জীবন-মান উন্নয়নে কোন কাজ করে নি বা পারে নি বা প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের শিকার, তাই এদের এই পরিনতি, সারাজীবন রিকশা টানাটানি নয়তো সিটি কর্পের সুইপারের কাজ-গলা পর্যন্ত ম্যনহোলে ডুবে থেকে ময়লা পরিষ্কার।

এর দায় সৃষ্টিকর্তাকে দিয়ে লাভ নেই, সৃষ্টিকর্তা যে গাইডলাইন মানুষকে দিয়েছেন তাই মানলেই রিকশা চালানোর মত কষ্টসাধ্য কাজ বা ম্যানহোল পরিষ্কার করার মত নোংরা কাজও করতে হয় না।

৬| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ২:৩৭

বিজন রয় বলেছেন: আপনি কোথায় হারালেন?

নতুন পোস্ট দিন।

৭| ০৫ ই নভেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:১২

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
ভাবনার বিষয়।