![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
স্বাধীন জীবনের সন্ধানে যুদ্ধ চালিয়ে যাচ্ছি জন্মলগ্ন থেকে কিন্তু সে আমায় এতটায় অপছন্দ করে যে আমার থেকে ১০০ কিমি দূরে থাকে। জানিনা তার সন্ধান পাবো কিনা। তবে আমি তার পিছু নিয়েছি, তাকে যে আমার পেতেই হবে!!!
ড: জাকির নায়েক বলেছেন, আমি জেনেছি বাংলাদেশের প্রখ্যাত লেখিকা তসলিমা নাসরিন বলেছেন, ইসলাম নাকি নারীকে তার প্রকৃত অধিকার দেয়নি। আমি তার সাথে প্রকাশ্য আলোচনায় বসতে চাই। শুধু তিনি নন, যে কারো সাথে আমি ইসলামের নারী অধিকার বিষয়ে বিতর্কে বসতে প্রস্তুত। এভাবেই সময়ের প্রথাবিরুদ্ধ লেখিকা তাসলিমা নাসরিনকে ওপেন চ্যালেঞ্জ ছোঁড়েছেন ডা. জাকির নায়েক।
ধর্মগ্রন্থগুলোর মধ্যে একমাত্র কুরআনেই নারী নামে একটি স্বতন্ত্র সুরা রয়েছে মন্তব্য করে জাকির নায়েক বলেন, যারা ইসলামের নারী অধিকার নিয়ে সন্দিহান, আমি তাদের একটি উদাহরণ দেই। ধরুন, একটি ক্লাসে দুজন শিক্ষার্থী প্রথম স্থান অধিকার করলো। পরীক্ষায় উভয়েই ৯০ নাম্বার পেল। প্রশ্ন মোট দশটি। প্রতিটি প্রশ্নের মান দশ। মোট নাম্বার দুজনেরই সমান। কিন্তু আপনি যদি উভয়ের খাতা দেখেন, তাহলে দেখবেন, প্রথম প্রশ্নে একজন দশে নয় পেয়েছে। আরেকজন দশে দশই পেয়েছে। আবার দ্বিতীয় প্রশ্নে দেখা যাবে প্রথম জন ঠিকই দশ পেয়েছে, কিন্তু দ্বিতীয় জন নয় পেয়েছে। অর্থাৎ, আলাদা আলাদাভাবে নাম্বার কমবেশি হলেও মোট নাম্বারে উভয়েই সমান। ইসলামে নারী-পুরুষের অধিকারগুলোও এভাবে বিশ্লেষণ করা যায়। নারী-পুরুষের শারীরিক, মানসিক ও বাহ্যিক ব্যবধানের ওপর ভিত্তি করে অনেক ক্ষেত্রে ইসলাম নারী-পুরুষের কর্ম ও দায়িত্বের মাঝে বিভাজন করেছে। কিন্তু আপনি যদি ইসলামের সবগুলো হুকুম বিশ্লেষণ করেন তাহলে দেখতে পাবেন ইসলাম নারী -পুরুষ উভয়ের মাঝে এক অসাধারণ সমতা আনয়ন করেছে। ইসলাম সবসময়ই শান্তির পক্ষে। মানবাধিকারের পক্ষে। আমি জেনেছি বাংলাদেশের প্রখ্যাত লেখিকা তসলিমা নাসরিন বলেছেন, ইসলাম নাকি নারীকে তার প্রকৃত অধিকার দেয়নি। আমি তার সাথে প্রকাশ্য আলোচনায় বসতে চাই। শুধু তিনি নন, যে কারো সাথে আমি ইসলামের নারী অধিকার বিষয়ে বিতর্কে বসতে প্রস্তুত। এভাবেই সময়ের প্রথাবিরুদ্ধ লেখিকা তাসলিমা নাসরিনকে ওপেন চ্যালেঞ্জ ছোঁড়েছেন ডা. জাকির নায়েক। ধর্মগ্রন্থগুলোর মধ্যে একমাত্র কুরআনেই নারী নামে একটি স্বতন্ত্র সুরা রয়েছে মন্তব্য করে জাকির নায়েক বলেন, যারা ইসলামের নারী অধিকার নিয়ে সন্দিহান, আমি তাদের একটি উদাহরণ দেই। ধরুন, একটি ক্লাসে দুজন শিক্ষার্থী প্রথম স্থান অধিকার করলো। পরীক্ষায় উভয়েই ৯০ নাম্বার পেল। প্রশ্ন মোট দশটি। প্রতিটি প্রশ্নের মান দশ। মোট নাম্বার দুজনেরই সমান। কিন্তু আপনি যদি উভয়ের খাতা দেখেন, তাহলে দেখবেন, প্রথম প্রশ্নে একজন দশে নয় পেয়েছে। আরেকজন দশে দশই পেয়েছে। আবার দ্বিতীয় প্রশ্নে দেখা যাবে প্রথম জন ঠিকই দশ পেয়েছে, কিন্তু দ্বিতীয় জন নয় পেয়েছে। অর্থাৎ, আলাদা আলাদাভাবে নাম্বার কমবেশি হলেও মোট নাম্বারে উভয়েই সমান। ইসলামে নারী-পুরুষের অধিকারগুলোও এভাবে বিশ্লেষণ করা যায়। নারী-পুরুষের শারীরিক, মানসিক ও বাহ্যিক ব্যবধানের ওপর ভিত্তি করে অনেক ক্ষেত্রে ইসলাম নারী-পুরুষের কর্ম ও দায়িত্বের মাঝে বিভাজন করেছে। কিন্তু আপনি যদি ইসলামের সবগুলো হুকুম বিশ্লেষণ করেন তাহলে দেখতে পাবেন ইসলাম নারী -পুরুষ উভয়ের মাঝে এক অসাধারণ সমতা আনয়ন করেছে। ইসলাম সবসময়ই শান্তির পক্ষে। মানবাধিকারের পক্ষে।
আমার ওয়েবসাইট
০৫ ই মে, ২০১৫ দুপুর ১২:০৯
খোলা মনের কথা বলেছেন: আপনার সাথে আমিও একমত। কোন কিছু থেকে নিরাশ হওয়া ঠিক না। ধন্যবাদ
২| ০৫ ই মে, ২০১৫ সকাল ১০:১৮
আমি মিন্টু বলেছেন: তাসলিমার গালে জুতা মারেন তালে তালে ।
০৫ ই মে, ২০১৫ দুপুর ১২:১৭
খোলা মনের কথা বলেছেন: তার প্রতি আপনার ক্ষোভ থাকতে পারে তবে সেটি শালীনতার সাথে প্রকাশ করা বঞ্চনীয় নয় কি?????
৩| ০৫ ই মে, ২০১৫ দুপুর ১২:৪৯
ইমরান আশফাক বলেছেন: তাসলিমা নাসরিন ঐ চ্যালেন্জটা গ্রহন করবে না এটা তো জানা কথা।
০৫ ই মে, ২০১৫ বিকাল ৫:৫০
খোলা মনের কথা বলেছেন: পরাজয় বরণ করার থেকে প্রতিযোগীতায় না আসাটাই ভাল। তারপরও অপেক্ষায় থাকলাম ........।
৪| ০৫ ই মে, ২০১৫ দুপুর ১২:৫৯
আরণ্যক রাখাল বলেছেন: হাসলাম। কি দরকার চ্যালেঞ্জের? বিজ্ঞানের সাথে কুসংস্কারের বিতর্ক কিভাবে হবে? আর জাকির বক্তা আর লিসলিমা লেখক- এখানেই তো গরমিল-তসলিমা তো আর জাকিরের মত কথার তুব্রি ফোটাতে. পারবে না।
আর ধর্মএর যুগ শেষ। এটা দিয়ে আর বিশ্ব চলবে না চলছেও না
০৫ ই মে, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:০২
খোলা মনের কথা বলেছেন: কথার তুব্রি ফোটাতে তসলিমা ও কম জানেনা। কিন্তু যেখানে ফোটানোর সেখানে ফোটায় না। ফোটায় যেখানে তার সাগরেদ গন ছবোক নিতে আসে। অনেকটা ফাকা মাঠে গোল দেওয়ার মত। আপনারা তো লজিকের বান্দা তবে কেন লজিক দিয়ে বোঝানের জন্য চ্যালেঞ্জ গ্রহন করেন না???? দুনিয়া শুরু থেকে ফেরাউন , নমরুদ, হামান , কারুন, আবু জেহেল প্রমুখ কাফেররা ও তোমাদের মত সত্য ধর্মকে ধংস করার অনেক ফতুয়া বের করে পরে তারা নিজেরাই ধংস হয়ে গেছে। তোমাদের অবস্থা এর বাইরে হবে না। সে দিন খুব বেশি দুরে নই ,প্রস্তুত থাকো.........
©somewhere in net ltd.
১|
০৫ ই মে, ২০১৫ সকাল ১০:০৩
নিজাম বলেছেন: লাভ হবে বলে মনে হয় না। যারা অবিশ্বাসী তাদেরকে শত চেষ্টা করেও ফেরানো কঠিন। তবুও আশাবাদ রইল। হয়ত তিনি বুঝবেন, ফিরবেন।