নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমিতো এমনই ।

আকাশ_পাগলা

আমি রিজভান হাসান। ডাক নাম আকাশ আর ব্লগ নিক আকাশ_পাগলা নিয়ে চলছি বেশ কিছু বছর। আমার স্থায়ী ঠিকানা হল http://wings.rizvanhasan.com । আমন্ত্রণ রইল। সারাটাদিন অনেক কারণে বাধ্য হয়ে আর্টিফিশিয়াল সুশীল ভড়ং ধরে রাখতে হয়। ব্লগে আসি তাই হাঁফ ছাড়তে। এভাবেই তাই ব্লগটা এখন নেশা। দরকার হলে উচিৎ কথা বলে আজীবনের জন্য ব্যন হয়ে যাবো, কিন্তু কখনও সুশীল ভাব নিতে চাই না। বাস্তবে যেই দোষে মানুষকে বলি, "সবারই নৈতিক ব্যাপারগুলো খেয়াল রাখা উচিত।" ব্লগে এসে সেই ব্যক্তিকে সেই দোষেই বলতে চাই, "আইজকা তোরে খাইছি। তুই কত বড় হ্যাডম আইজকা দেখুম!" এমনটা ভাবার কারণ নাই যে, মনিটরের ভিতরেই শুধু গলাবাজী করি। সবখানেই আমি প্রতিবাদী চরিত্রগুলোর প্রতিনিধিত্ব করতে চাই। কিন্তু আমরা আসলে স্বপ্নে না সমাজে বাস করি, তাই সবখানে আর পেরে উঠি না। আমার শাস্তি যে অনেকের কষ্ট। কিন্তু যখনই সুযোগ পাই ফুঁসে উঠি, ফুঁসে উঠতে চাই। একদিন ঠিক দাঁড়িয়ে যাবো সবার মাথার উপর, তখন আর কেউ আটকাতে পারবে না। (আমার অনুমতি ছাড়া আমার কোন পোস্ট বা পোস্টের অংশবিশেষ অন্য কোথাও ব্যবহার করা সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ)

আকাশ_পাগলা › বিস্তারিত পোস্টঃ

JU এর নাট্যকলা নিয়ে একগাদা প্রত্যক্ষ জ্ঞান হইল (গ্যানী পুস্ট!) সাথে রিয়েল জোক/:)/:)/:)

২২ শে জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৯:০৩

এই কয়েকদিন ব্যাপক ঘুরাঘুরি মধ্যে ছিলাম। কলেজের পুরোনো যত দোস্ত আছে, সবার সাথে আবার জমজমাট খাতির। কয়েকজন বাসাতেও আসল, আমিও গেলাম।



এর মধ্যে JU তে আমার পরিচিত লোকজন অনেক বেড়ে গেছে। একজন দেখি নেতা হয়ে গেছে। ক্যাম্পাসে এরে ওরে ডাইকা হালুম হুলুম করে। দোস্ত আমারেও চরম খাতির করল।



ত আমার মেইন যাওয়ার কারণ হল ওখানকার নাট্যকলা। মম রে দেখলাম এখানে ওখানে ঘুরতাছে। বড়ই মনোরম পরিবেশ, এক ডালে কত ফুল। আহা ! এসব ফুল আর ফুলের অবস্থা দেখে JU বলে বুঝাই যায় না, মনে হয় NSU।:P



যাই হোক, এই ডিপার্টমেন্ট সম্পর্কে নিজের ধারণা কম ছিল।সবার সাথে তাই নতুন আহরিত জ্ঞান শেয়ার করলাম। সুশীলদের আমার পুস্টে ঢুকা মানা, এরপরও আমি কী বলতে চাচ্ছি প্রতি প্যারা শেষে তা প্যারান্থিসিসের ভেতরে ক্লিয়ার করে বুঝাতে চাইছি। যেন সুশীলরা ব্যাপারটাকে অন্যদিকে না নিয়ে যেতে পারে।



পুরা পোস্টটা কিন্তু নাট্যকলা নিয়েই, পরে আবার সমগ্র JU কে কেউ জড়াবেন না। ভার্সিটি টা এতবড় যে, সবখানের পার্থক্য ব্যাপক।



ত বেশ কয়েকদিন নাট্যকলার আশেপাশে ঘোরাঘুরির পরে চরম কিছু প্রত্যক্ষ জ্ঞান হল। পোলাপানের সাথে অনেক কথাটথা হল। এখানে ইউনিফর্ম আছে। আসমানী কালারের টিশার্ট আর ট্রাউজার। নারী পুরুষ, সবারই। এটা বাধ্যতামূলক, না মানলে টিচাররা খায়া ফালাইবো। মেয়েগুলি ইহা পড়িয়া বাসে যায় আর আসে, আর বাসের গ্যানী লোকেরা মনে করে মেয়েগুলি কোন প্রাইভেটে পড়ে। আর, এরপরে মেয়েগুলি মন খারাপ করে, কারণ তারা ত আসলে জাহাঙ্গীরনগরের (নাট্যকলার)।



ক্যাম্পাসে কিছু মেয়েকে দেখলাম, সুযোগ পেয়ে স্কিন টাইট জিনিস্পত্র পড়ে ঘুরে বেড়াচ্ছে:P:P। বড়ই মনোহর। দেখতে ভাল লাগেB-)। ওরে আমি খাওয়াই না,তাই ওর কী পড়া উচিত বা অনুচিত, তা নিয়ে আমার কোন মাথা ব্যাথা নাই। কিন্তু অনেকে হয়ত আনইজি ফিল করবে, বিশেষ করে অনেক মেয়েকে দৈহিক গড়নের কারণে খুবই অড লাগে, তারা ত দেখলাম ছেলেদের সামনে কুঁচকে গেছে। কিন্তু এই আনইজি ভাবটা নিশ্চয়ই এক সপ্তাহের বেশি থাকবে না। এরপর তারাও সবাইকে শো অফ করতে অভ্যস্ত হয়ে যাবে।:|



লেটেস্ট ব্যাচে দেখলাম মেয়ে মাত্র ৫ জন। এরা দেখি সবার চোখে চোখে থাকে। শীতের কারণ দেখিয়ে অনেকে জ্যাকেট পড়ে আসে, কিন্তু এই এক্সকিউজ ত একমাসের বেশি খাটবে না।

(গ্যানীরা খেয়াল রাখিয়েন, আমি সবার কথা বলি নাই।উচিত অনুচিত বলি নাই।অনেকেই হয়ত ইজি ফিল করে।কিন্তু অনেক মেয়ে করেনা আর অনেককে দৈহিক গড়নের কারণে খুবই অড লাগে।)



২০০১ সালের ব্যাচ বের হইছে খুব বেশি দিন হয় নাই। ২০০২ সালের ব্যাচ এখনও বর্তমান। এদের কারও কাম কাজ মনে হয় নাই, সারাদিন নতুন আসা পোলাপানের সাথে দেখা সাক্ষাত করে, আর ইউনিটি ধরে রাখার জন্য বলতে থাকেX(। একটু পর পর র‌্যাগ। এই ওকে গান গাইতে বলল, তাকে নাচতে বলল, এরকমই। মানে, ব্যাপারটা কিছুই না এ ভাবে দেখলে। কিন্তু ভার্সিটির পোলাপান বলে কথা, ব্যাপারটাকে গভীরে নিতে কারও কোন সমস্যা নাই। আমি ছোট্ট একটা উদাহরণ দেখাই। মেয়েকে বড় ভাইরা বলল ফোন নাম্বার দিতে। মেয়ে দিতে রাজী হল না। পরে দিল একটা ঝাড়ি, মেয়ে সাথে সাথে ফোন নাম্বার দিয়ে দিল।X(

মেয়েটা হলে থাকে। সেই দিন রাতেই মেয়েটাকে ফোন করে রাত ৩ টায় নিচে নামাইছে। বড় ভাইরা রিহার্সাল করবে, মেয়েটাকে পাশে থেকে গান গেয়ে উৎসাহ দিতে হবে।X((

সিম্পল গান গাওয়াটাকে অনেক দূর পর্যন্ত টানা যায়/হয় এভাবেই। রাত ৩ টায় হল থেকে একটা নবাগত মেয়েকে নামানো খুবই সাংস্কৃতিক মনোভাবমূলক আধুনিকতার পরিচয় দেয় বলেই আমি মনেপ্রাণে বিশ্বাস করার চেষ্টা করছি।:|



এখানে সবার মাঝে ইউনিটি ধরে রাখাটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ (নইলে পরবর্তীতে সম্ভবত মিছিলে সমস্যা হয়):P। তাই সবাইকে খুব ক্লোজলি মেশানোর চেষ্টা করে টিচাররা আর বড় ভাইরা। যেমন বাধ্যতামূলক ভাবে সবার হাত ধরে গ্রুপিং করা। হাত ধরা টা কখনই খারাপ কিছু না। আর একটা মেয়ে কারও হাত ধরলে কিছু যায় আসেও না। আমিও আমার বান্ধবীর হাত ধরতে পারি, কিন্তু সেই বান্ধবী(ধরা যাক, নিরীহ ভদ্র মেয়ে) তখনই ব্যাপারটায় কমফোর্ট ফিল করবে যখন সে জানে, এই বন্ধুত্ব বোনের দিকে যাবে, প্রেমিকা এর দিকে না। এখানে তার চয়েসের একটা সুযোগ থাকে। ভার্সিটিতে অনেক পলিটিক্স থাকে, চাইলেও চয়েস করা যায় না যে কার হাত ধরবে। বাধ্যতামূলক ব্যাপারটা।

( গ্যানীরা খেয়াল রাখিয়েন, হাত ধরা মানে কিন্তু শুধু হাত ধরাই না। তাইলে এত কথা বলার কিছু ছিল না। ব্যাপারটাকে বলা হয়, বাধ্যতামূলক ঘেঁষাঘেঁষি।যেমন, ক্লাসে দেরী করে আসলে পানিশমেন্ট হিসেবে ছেলে মেয়ের ১০ মিটার যায়গাতে ১০০ বার শুয়ে শুয়ে গড়াগড়ি। দেখলাম একটা ছেলে পারলে মেয়েটার গায়ের উপর উঠে পড়ে। টিচাররা দেখেও দেখল না :-/ এখানে সিনিয়রেদের প্রতিটা কাজে টিচারদের ব্যাপক সমর্থন। মানে একেবারে দেখার মতন।:|)



কেউ যদি একদিন না আসে (গভীরভাবে বললে, মেয়েরা যদি একদিন অনুপস্থিত থাকে) তাহলে বড় ভাইরা পুরা ক্লাসকে খায়া ফেলে। কেন আসে নাই, না আসলে হবে না, ইউনিটি থাকবে না, ইজি না হলে অভিনয় করতে পারবা না এইটাইপ। ছেলেগুলার কাছ থেকে মেয়েগুলার নাম্বার নেয়া হয়। যেসব মেয়েরা সেদিন যায় নাই, তাকে রাত ১২ টার পরে কয়েকটা নাম্বার থেকে কল দেয়া হয়। স্বাভাবিক ভাবেই কিছু ভদ্র মেয়ে থাকবে, যারা রাত বিরাতে অপরিচিত নাম্বার থেকে কল রিসিভ করবে না। ত, পরের দিন এরা ঝাড়ি খাবে। কারণ, তাদের খোঁজ খবর নেয়ার জন্য বড় ভাইরা কষ্ট করে কল করছে, কেন মেয়েগুলা ফোন নাম্বার ধরবে না !! ত, পরের দিন এদেরকে রাতে কল রিসিভ করতেই হবে(র‌্যাগের আরও একটা উদাহরণ)।X((



টিচাররা খুবই ইন্সপায়ার করে যেন ছাত্র ছাত্রীরা নিজেদের মাঝে কোন সম্পর্কে জড়িয়ে পড়ে। এতে পোলাপান ডিপার্টমেন্টেই থাকে। নইলে অনেকেই হয়ত ডিপার্টমেন্ট চেঞ্জ করে ফেলত।

এদের পড়াশোনা বলতে যা আছে তা হল, ৩ ঘণ্টার শরীর চর্চা, যেন দর্শকের চোখে ভাল্লাগে। আর এরপরে ১ ঘণ্টার যে কোন বিষয়ে লেকচার। যেমন, একিদিন দিল বাংলাদেশের নদী আরেকদিন বাংলাদেশের পাহাড়। টিচাররা যেসব নাটক পরিচালনা করে তা সন্ধ্যা ৭ টায় দেখতে যাওয়া আবশ্যক। কোন ছেলে বা মেয়ে হলে না থাকলেও তাকে যেতেই হবে।:-/



যেসব ছেলে মেয়েদের সাথে আমার কথা হল, এরা বেশিরবভাগই ২য় বার পরীক্ষা দিয়ে চান্স পেয়েছে। আর, এদের সবারই ড্রিম নাট্যকলায় পড়া। এদের অনেকেই ডি ইউ এর অন্যান্য সাবজেক্টে চান্স পেয়েও এখানে এসেছে, কারণ তাদের স্বপ্নই ছিল এখানে নাট্যকলায় পড়বে।:|



আমি এসব ব্যাপার বুঝি না। এদের কী ফিউচারের কোন চিন্তা নাই? এদের বেশিরভাগেরই ইচ্ছা ফিল্ম ডিরেকশানে যাবার:D। কিন্তু নাট্যকলায় ত সেটা শিখায় না:D। আর, এক্টিং করার জন্য এখান থেকে ডিগ্রী কী বাধ্যতামূলক নাকি !! তাহলে? মঞ্চে অভিনয় করা কারও শখ থাকতেই পারে, কিন্তু তার জন্যেও কী এখান থেকে ডিগ্রী বাধ্যতামূলক? মঞ্চ নাটকের গ্রুপে জয়েন করলেই পারে। ভার্সিটিতে পড়লে এমনিতেই ত এসব সুযোগ সুবিধা থাকে। কিন্তু এটাকে সাবজেক্ট বানানোর কারণ কী?



এরা সবাই ভর্তি পরীক্ষা দিয়ে আসে। আর, খুব যে সোজা প্রশ্ন হয়, তাও না। একটা লেভেলের মেধা ত লাগেই। তাহলে এসব মেধাবী পোলাপান এখানে এসে এসব করে ক্যান? এটা কী মেধার অপচয় না? নাট্যকলা একটা গুরুত্বপূর্ণ সাংস্কৃতিক ব্যাপার। এটা শখ হতে পারে, কিন্তু চার বছর মেয়াদী অনার্স ডিগ্রী কী করে হয়?

(কোন অতি সাংস্কৃতিমনা সুশীলের উলটাপালটা কমেন্টে কিছু যায় আসে না, কারণ আমি আগেই বলছি প্রত্যক্ষ জ্ঞান। সুতরাং আমার কোন কথাকে কেউ যদি ভুল ইনফর্মেশন বলে থাকে, বা অন্যভাবে ব্যাখ্যা করে, সে নিজেই ভুল জানে।কারণ, ঐ যে, “প্রত্যক্ষ জ্ঞান”।)



ভর্তি পরীক্ষা দিয়ে চান্স পাওয়া পোলাপানকে এসব আনপ্রোডাক্টিভ কাজে লাগানো কী আমাদের মত গরীব দেশে মানায়? আমাদের দেশে কী নাটকে অনার্স নিয়ে গবেষণা করা কী খুব জরুরী, যেখানে মানুষ না খেয়ে থাকে?:-/

এরা কী দেশের টাকা দিয়ে পড়ে না? গার্মেন্টসের একটা মেয়ে বা কৃষক,সে যখন কিছু কেনে, সে আমার সমান ট্যাক্স দিয়েই কেনে। এমন গরীব লোকের সংখ্যাই ত বেশি। এদের টাকা দিয়েই ত আসলে দেশটা চলে। সেই টাকা থেকে নাট্যকলা, দর্শন, ইসলামিক ইতিহাস, ছবি আঁকা এইটাইপ সাবজেক্ট পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ানো হয়। এটা কী ফাজলেমি না? আমার জানা মতে, জেনারেল পাবলিক ভার্সিটির স্টুডেন্টদের পেছনে প্রতি মাসে জনপ্রতি ১৩ হাজার টাকা(১-২ হাজার কম বেশি হতে পারে) করে বরাদ্দ দেয়া হয়। আসলেই কী এত টাকা লাগে? বিল্ডিং বেঞ্চ এমনকী অকেশনেও আলাদা টাকা বরাদ্দ থাকে। তাহলে বাকি টাকা কোথায় যায়? দেয়া হয়ই বা কেন ? এসব সাবজেক্ট নিয়ে গবেষণার কারও এত ইচ্ছা থাকলে নিজের টাকা দিয়ে করুক। অথবা এসবের সিট ১০ টা করে থাকুক। সবখানে এরকম হাজারো সাবজেক্ট আছে, যা শেষপর্যন্ত দেশের কোন কাজেই লাগে না। এসব বিষয়ে কোর্স চালু করা যায়। ২ বছরের ডিপ্লোমা দেয়া যায়, তাই বলে চার বছর মেয়াদী অনার্স?কেন? নাটক বা এই টাইপ সাবজেক্টের যতটুকু দরকার আছে, তার জন্য আলাদা ইন্সটিটিউট করলেই হয়। তাই বলে ভার্সিটিতে অনার্স ডিগ্রী হিসেবে দেয় কেন? আজ্জব। এর চেয়ে প্রোডাক্টিভ বা দেশের কাজে লাগবে এমন সাবজেক্টে সিটের সঙ্খ্যা বাড়ালে অনেক ভাল হত। সারাদিন কিছু পোলাপান কত ল্যাব করে, কত এসাইনমেন্ট করে সব শেষে ব্যাচেলর ডিগ্রী/অনার্স, আর কিছু পোলাপান নাটক করে অনার্স। এইটা কেমন বিচার?যেহেতু এদের পড়াশোনার প্রেশার নাই,পাশ করার ২ বছর আগে থেকে এরা বিসিএস এর গাইড মুখস্ত শুরু করবে। সারাজীবন নাটক করে শেষে অফিসার। ভাল।X(



দেশের মানুষের টাকা কীভাবে খরচ করা হবে সেটা কারও চিন্তা নাই। যার যা ইচ্ছা করুক।

(ব্যক্তিগত চিন্তা এইটা। পক্ষে বা বিপক্ষে অন্য কোন ভাল যুক্তি থাকলে সাদরে গ্রহণ করা হইবে।)



শেষে একটা রিয়েল লাইফ জোক।

নাট্যকলায় টিচাররা ছাত্রছাত্রীদের এই ডিপার্টমেন্ট এর ফিউচার সম্পর্কে অনেক ভাল কিছু বলল। গত বছর নাকি জ়ে ইউ এর নাট্যকলা থেকে ২৫ জন নিউজ রিপ্রেজেন্টার হইছে।

ইয়ে, আমার এক বান্ধবী ডি ইউ তে জার্নালিজম পড়ে। তাকে তার টিচাররা বলছে গত বছর ওই ডিপার্টমেন্ট থেকে নাকি ২০ জন্য মিডিয়া তে নাটকে নিয়মিত অভিনয়ের সুযোগ পাইছে।



হে হে হে হে হে:P

এরা নিজেরাই নিজেদের ব্যাপারে কনফিউজড।

হে হে হে হে:D:D:D



(JU এর কিছু দোস্ত কয়েকদিন ধরে সারাদিন আমার সাথে ছিল, এদের একজন লেখাটা দিতে না বলল।তার ধারণা, নাট্যকলার কোন বড় ভাই দেখলে জুনিয়র ব্যাচের সমস্যা হতে পারে।তাই এ ব্যাপারটা পরিষ্কার করি।আমি এমন কেউ না যে, জুনিয়র ব্যাচের কেউ এসে আমার কাছে অভিযোগ দিবে।যা বলছি তা কারও থেকে জানা লাগে না, একদম সরাসরি আর স্পষ্টই দেখা যায়।তাই দায় দায়িত্ব একান্তই আমার।)



মন্তব্য ১৫৮ টি রেটিং +৫৫/-১১

মন্তব্য (১৫৮) মন্তব্য লিখুন

১| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৯:২২

রেফিন বলেছেন: জটিল একটা লেখা। খুব ভালো লাগছে।
ধন্যবাদ।

২২ শে জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১০:০৪

আকাশ_পাগলা বলেছেন: আপনাকে অনেক ধন্যবাদ ভাই।

২| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৯:২৭

ব্রাইটসেন্ট্রাল বলেছেন: কৈষা পেলাচ দিলাম!

২২ শে জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১০:১৩

আকাশ_পাগলা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।

৩| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৯:৩৩

সানজানা বিনতে ওয়াহিদ বলেছেন: রেফিন, আপনার ভালোলাগার কারণটা জানাবেন কি?

২২ শে জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১০:১৫

আকাশ_পাগলা বলেছেন: আপনার ভাল না লাগার কারণ টাও জানিয়েন।

পড়ার জন্য ধন্যবাদ।

৪| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৯:৩৬

স্বপ্নকথক বলেছেন: ভাইয়া, নাটক বা থিয়েটারে এই মনের জড়তা কাটানোটা খুব গুরুত্বপূর্ণ একটা ব্যাপার। আমি কিছু মঞ্চ নাটকে অভিনয় করেছি, তখন ব্যাপারটা খেয়াল করে দেখেছি। শুধু হাত ধরা নয়, একবারতো লজ্জায় পড়ে গিয়েছিলাম! ঢাকা ইউনিভার্সিটির একজন নাট্যকলার টিচার ছিলেন ডিরেক্টর, আমাদের বললেন, নাটকের ফ্লোরে হাটতে হাটতে সামনে যে পড়বে তার পাছায় বাড়ি মারতে হবে হাত দিয়ে। মেয়ে ছেলে দেখাদেখি নেই। পরের ২০টা মিনিট কান দুইখান গরম হয়ে ছিলো। মেয়েরাও আমার পাছায় থাপ্পড় মারছে!!! :| :|

তখন বুঝিনি, এখন বুঝি। নাটকের প্রধান জিনিস হৈল চরিত্র ধারণ করা, আর সেখানে যদি মনে কোন গলদ থাকে, তাহলেই আর হয়ে উঠবে না। আমাদের দেশের ছুৎমার্গ আমাদেরকে অনেক রিজিড করে ফেলে, যেটা নাটকের জন্য অবশ্য পরিহারযোগ্য। আর এই জড়তাটা কেটে গেলেই একজন আরেকজনের উপর বিশ্বাস রাখা শুরু করে, না এর দ্বারা আমার কোন ক্ষতি হবে না। একদম নিজস্ব ফিলিংস থেকে বলছি ভাই। তখন একসাথে কাজ করাটা অনেক সহজ হয়ে যায়।

সেই মেয়েগুলো এখন আমার খুব ভালো বান্ধবী।

২২ শে জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১০:০১

আকাশ_পাগলা বলেছেন: আপনি ভাল লোক, বুঝলাম, মানলাম, কিন্তু আপনার সব দোস্তই কী এমনই ভাল?

নাট্যকলায় যাদের কে নেয়া হয় তাদেরকে মেধা যাচাই করে নেয়, নাকি চরিত্র যাচাই করে নেয়?
আগে এই প্রশ্নের উত্তর দেন।

তাহলে পড়াশোনার উপর পরীক্ষা হয় কেন? চরিত্রের উপর পরীক্ষা হওয়া উচিত। সেটার উপায় কী, সেটাই গবেষণা করে বের করা উচিত।

নাট্যকলার মেয়েগুলা জড়তা ঠিকই কাটায়, কিন্তু কোন ফালতু টাইপের ছেলে বন্ধু হলে(পাশাপাশি থাকলে হতেই পারে),বা পরিবেশের কারণে শো অফেও অভ্যস্ত হয়ে যায়।তাই না?
নাটকের জন্য স্বভাব দেয়ার কিছু দেখি না আমি।

জড়তা কাটানো খুব দরকার, এটুকু আমি বুঝি। কিন্তু এর কারণ ত নাটক করা, সেটাকে অনার্স ডিগ্রী বানানোর কারণটা বুঝি না।

এটা মানুষের শখ। যার যার শখ সে সে যাবে। তাই এটাকে ভার্সিটিতে সাবজেক্ট না বানিয়ে, অন্যান্য ভাল সাবজেক্টের সিট বাড়ানো উচিত। যখনই এখানে মধা যাচাই এর পরীক্ষা হবে, তখন দেশের ছাত্ররা অনেক জায়গায় সিট না পেয়ে এখানে ভর্তি হবে।

পড়ার জন্য আর কমেন্টের জন্য কৃতজ্ঞতা রইল।

৫| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৯:৪৬

আইলা বলেছেন: +


বড়ই লুল করে ফেললেন। দেখতে যামু একসময় স্কিন টাইট ;)

২২ শে জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১০:১৯

আকাশ_পাগলা বলেছেন: পড়ার জন্য ধন্যবাদ।

৬| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৯:৫০

আইলা বলেছেন: @ স্বপ্নকথক : সেই মেয়েগুলো এখন আমার খুব ভালো বান্ধবী।

তো ঐ বান্ধবীরা কি আপনার সব ফিলিংস শেয়ার করে ? ;)
মানে জড়তা কাটানোর জন্য

উত্তর দিবেন আশাকরি।

২২ শে জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১০:০৩

আকাশ_পাগলা বলেছেন: আসেন আমরা খোঁচাখুঁচি না করি।

দেশ ও জাতির শান্তি বজায় রাখি।

৭| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১০:০৬

স্বপ্নকথক বলেছেন: আরে বলতেই ভুলে গেছি, আপনার পরের কথাগুলোর সাথে একমত।

@আইলা...কি মনে হয়?? 8-|

২২ শে জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১০:২৬

আকাশ_পাগলা বলেছেন: ধন্যবাদ।

৮| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১০:৩২

অলস ছেলে বলেছেন: উরে মজার উপ্রে মজা। বহুত মজা নিছো।


রাত ৩ টায় হল থেকে একটা নবাগত মেয়েকে নামানো খুবই সাংস্কৃতিক মনোভাবমূলক আধুনিকতার পরিচয় দেয় বলেই আমি মনেপ্রাণে বিশ্বাস করার চেষ্টা করছি।

আমি তো বিশ্বাস করি একসাথে আরো অনেক কিছুই করা আধুনিক। তয় আমি আধুনিক হৈতে চাই না।


সবজায়গাতেই চল্তাছে। কোথাও বেশি, কোথাও কম। কোথাও চোখে পড়ে, কোথাও আড়ালে। পুরা উস্তুম খুস্তুম অবস্থা। এক আন্ডারগ্রাড পুলা সেমিষ্টার ভেকেশনে দেশে গেলো। বড় এক গ্রুপ অভ ইন্ডাষ্ট্রিজ এর মালিক পরিবারের পোলা। মহাখালির পাশেই, নাম বললেই চিনবা, বহুত বিস্কুটও খাইছো :)
পনেরদিন পর আইসা তার দোস্তদেরকে মোবাইলে মাইয়াদের ছবি দেখাইতে দেখাইতে হয়রান, রোকেয়া হল পুরাটা নাকি ভিজায়া আসছে। শালার পুত। রোকেয়া হলে আমার মায় ছিলেন তাঁর ছাত্রজীবনে। কিছু কৈতেও পারিনা, সৈতেও পারিনা। অখন আইসা তার গ্রুপের পুলাগুলারে ফোন নাম্বার দিছে, জীবনে দেখেনাই, টেলিফোনে ফুন্সেক্স করে। শ্লার এইসব না করলে নাকি আধুনিক হয় না। যাইহোক, অফটপিক বাদ। কথা হইলো, শিক্ষা প্রসঙ্গে তোমার চিন্তাটা ঠিকই আছে। যদিও হিউম্যানিটিজ এর কিছু বিষয় জাতীয় স্বার্থে দরকার, মাগার এখন ইমারজেন্সি। সব গুলারে ওয়ার্ক অরিয়েন্টেড পড়ালেখা করানো দরকার। এইসব বগিচগি না শিখ্যা বরং কাঠ কাটা শিখাইলে বেশি ভালো।

২২ শে জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১০:৫৮

আকাশ_পাগলা বলেছেন: সেইটাই বস। ভাল সাবজেক্টের সিট বাড়ানো উচিত। হাবিজাবির সিট কমানো উচিত।

তয় মজা নেই নাই। এগুলি দেখলে কেন জানি কষ্ট লাগে।

অফটপিকঃ রাস্তা ঘাটে ফুন্সেক্স যে কেমনে বাড়ছে বলার মত না।

আমি ছুট থাকতে মানে ক্লাস এইটে থাকতে এক ভার্সিটির বড় আপুর সাথে পরিচয় হইছিল ফুনে। সিটিসেল তখন ফ্রী। সেই আপু নিজেই আমারে বের করছে। আমি কইলাম এইটে পড়ি, সে বিশ্বাস করে না। যাই হোক, তিনদিন হাবিজাবি কথা বলার পরে সে ফুন্সেক্স করতে চায়।

আমি ছুট মানুষ, গেলাম ডরাইয়া। এই আপু থাকে চিটাগাং আর আমি ঢাকা। যদিও তখন সবই বুঝি, কিন্তু এই টার্মটা নতুন। মোবাইল নিছিলাম ১ মাস হইল। কী আর কমু, বেক্কলের মত আম্মারে বইলা দিসিলাম। আম্মা আমার ফুন নিয়া গেসিল।

আমার ৩ দোস্তরে সেই সময়েই উনার নাম্বার দিসিলাম। মানে, ওদের এটা দেখাতে যে, আমি সত্যি কোন বড় মেয়ের সাথে কথা বলি(বুঝেনই ত, তখন এটা দেখানো সবচেয়ে ইম্পর্টেন্ট ছিল, ছুট ছিলাম তো!!)। ত, ১ মাস পরে শুনি, এই ৩ জনের সাথেই নাকি ঐ আপু ফুন্সেক্স করে দেখাইয়া দিছে।

আমি,আর দুস্তরা কেউই এত জ্ঞানী ছিলনা। আমার মোবাইল সিজ করা হইছে শুনে, ওরা আর বাসায় বলে নাই। ফলাফল হইল, ঐ আপু ওদের জ্ঞানী বানায়া ছাড়ছে।

উনি বিটিভির কী একটা অনুষ্ঠানে নাচত। নাটকের সাইড রোলও করত।

কী আর কমু !!
দেশ অনেক আগে থেকেই আধুনিক, আমরা ইদানীং বলাবলি করি।


পড়ার জন্য কৃতজ্ঞতা।

৯| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১০:৫৩

সানজানা বিনতে ওয়াহিদ বলেছেন: ভালো লাগার মতো কিছু পাইনি, তাই কোন রকম-ই লাগেনি।

২২ শে জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১১:০৫

আকাশ_পাগলা বলেছেন: আমার এন্টেনার উপর দিয়ে গেল।

নাট্যকলার ব্যাপারটা ভাল নাও লাগতে পারে, আবার আমার দৃষ্টিভঙ্গীও আপনার কাছে ভাল নাও লাগতে পারে। ভাল না লাগা তাই আসলে বিপরীত অর্থ প্রকাশ করবে, যখন অসম্পূর্ণভাবে বলা হবে।

পরিষ্কার কোন কমেন্ট করলে খুশি হব। বা, আপনার নিজস্ব চিন্তাভাবনা জানালে আরো ভালো হত।

১০| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১১:০৩

রেফিন বলেছেন: সানজানাওয়াহিদ বলেছেন: রেফিন, আপনার ভালোলাগার কারণটা জানাবেন কি?

আপু, লেখক আসলে কিছু বাস্তব অভিজ্ঞতা শেয়ার করেছে। শুধু শেয়ার ই করে নাই, সাথে সাথে তাঁর নিজের কিছু অভিমত ব্যাক্ত করেছে, যেটা আমার ভালো লেগেছে।
তবে হ্যা, আপনি যদি কোন পয়েন্ট ধরে তার কারন জানতে চান, সেক্ষেত্রে উত্তর দেওয়া সহজ হবে, আমার জন্য।
ভালো থাকবেন।

১১| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১১:০৯

আলী আরাফাত শান্ত বলেছেন: মেলা কিছু জানলাম!

২২ শে জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১১:২১

আকাশ_পাগলা বলেছেন: হ রে ভাই।
তাইলে এই পোস্ট দেয়া সার্থক।

পড়ার জন্য কৃতজ্ঞতা।

১২| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১১:১৯

সাঈফ শেরিফ বলেছেন: যেমন, ক্লাসে দেরী করে আসলে পানিশমেন্ট হিসেবে ছেলে মেয়ের ১০ মিটার যায়গাতে ১০০ বার শুয়ে শুয়ে গড়াগড়ি। দেখলাম একটা ছেলে পারলে মেয়েটার গায়ের উপর উঠে পড়ে। টিচাররা দেখেও দেখল না :-/ এখানে সিনিয়রেদের প্রতিটা কাজে টিচারদের ব্যাপক সমর্থন। মানে একেবারে দেখার মতন।:|)

এতদিন জানতাম এ ধরনের শাস্তি মক্তব-মাদ্রাসায় চলে। নাট্য তত্বের শিক্ষার্থীদের এসব না করেও উপায় নেই। নাটকের দৃশ্যে নায়ক নায়িকার হাত ধরে টানাটানি করবে, হাগ করবে এসব অন্তরঙ্গ দৃশ্য গুলোতে পরিচালক এবং শিল্পী উভয়েরই অস্বস্তি কমাতে অভ্যস্ত করানো আরকি। দেশের সামাজিক প্রেক্ষাপটে ছেলে মেয়েরা এসব করে অভ্যস্ত নয় বিধায় ক্যামেরার সামনে যাতে স্বস্তি সহকারে করাতে পারে তার তালিম তো দিতেই হবে। আজকাল কার নাটকের আবার খুব সাধারণ দৃশ্য স্বামী-স্ত্রী রাতের বেলায় বিছানায় একই চাদরের নিচে পাশাপাশি শুয়ে গল্প করছে। ক্যামেরার সামনে অকাতরে এ দৃশ্য মঞ্চস্থ করতে যে মানসিক ও শারীরিক প্রস্তুতি লাগে সেটি করে দেয়াই নাট্যতত্ব বিভাগে ব্যবহারিক ক্লাশের অংশ।

২২ শে জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১১:৩২

আকাশ_পাগলা বলেছেন: ক্যামেরা??

বুঝলাম সবই।
নাটকের জন্য এসব করার খুব দরকার।
কিন্তু নাটক -- এই বিষয়টাই কী অনার্স হিসেবে খুব দরকার?

রাত তিনটায় কাউকে নামানো খুব দরকার?

নাটক যদি আরও রিয়েলস্টিক করতে হয়, তাহলে বাথরুমের দৃশ্যও দেখানো উচিত। এখঙ্কার নায়িকাদের ত শুধু শাওয়ার নেয়া দেখানো হয়, মানুষ আকৃষ্ট করার জন্য।

এসব বিষয়েও ওখানে শিক্ষা দেয়া হউক।
-------------------

এসব বিষয়ে আগ্রহী মেয়ে দেশে কম নাই। এদের জন্য একাডেমী আছে(আরও বাড়ানো যেতে পারে), মঞ্চ নাটকের গ্রুপ আছে, নিজেরা গ্রুপ করতে পারে।

কিন্তু ভার্সিটিতে পাবলিকের ট্যাক্সের টাকায় এসব শেখাতে হবে? গার্মেন্টের মেয়েটা, ট্যাক্সের টাকায় যার ভূমিকা এত, সে কী জানে, তার টাকা এসব কাজে ব্যয় হচ্ছে????

এইটাই পুরা পোস্টে বুঝাতে চাইছি।
-----------------

পড়ার জন্য ধন্যবাদ।

১৩| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১১:২৫

শিবলী বলেছেন: কী আর কমু !
দেশ অনেক আগে থেকেই আধুনিক, আমরা ইদানীং বলাবলি করি।


----------- হা হা , কথাটা সেরাম হৈছে ...

তয় আমি আরো বেশি আবাল.... ফুনচেক্স জানলাম কয়দিন আগে চিনাম দেইখা

২২ শে জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১১:৩৭

আকাশ_পাগলা বলেছেন: আপনারে "উত্তরাধুনিক আচরণের নিয়মাবলী মুখস্তকরণ" কোর্সে সাদর আমন্ত্রণ।
আপনাদের জন্যেই ত আমাদের এই আপ্রাণ চেষ্টা।

আপনাকে আমাদের অফিসে নিমন্ত্রণ রইল।
আপনিও হন উন্নত সমাজের সবার মত একজন সাংস্কৃতিমনা আধুনিক নাগরিক।

;)
এরকম কোচিং সেন্টার খুললে কেমন হয় বস?
--------
পড়ার জন্য ধন্যবাদ। :)

১৪| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১১:৩২

অলস ছেলে বলেছেন: আম্মু!!! =p~ =p~ =p~ =p~ !:#P !:#P !:#P !:#P


কষ্ট লাগাই ভালো। ভালো থাকো। ঢাকায় ধরো প্রায় পঁচিশ জনের একটা সার্কেল আছে। এরমধ্যে মাত্র তিন কি চারজন আছে যারা এইসব দেখলে চুপ করে সরে আসে, ভালো লাগে না। তিন চারজন নিউট্রাল। আর বাকী সবাই চামে মজা নেবার পার্টি। সুতরাং, আমি মন দিয়া আশা করি, যেন এইসবরে ভালো না পাইবার পুলার সংখ্যা বাড়ে।

২২ শে জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১১:৪১

আকাশ_পাগলা বলেছেন: কষ্ট লাগলেই কষ্ট বেশি।
মেজরিটির পথে যাইতে পারলে কষ্ট কম হইত।

কষ্ট লাগত না যদি কিছু করার থাকত, কিন্তু কিছু করার নাই বলেই কষ্ট লাগে।

দুয়া কইরেন, ভাগ্য যেন ভালই যায়।

১৫| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১১:৩৯

শিবলী বলেছেন: লেখাটা কিন্তু ভাল হৈছে ।

এইসব বিষয় কেন পাবলিকের টাকা আরও অনেক জায়গায় খরচ করলেও সমস্য নাই।

সমস্যা হল কেউ নিজের টাকায় পড়তে গেলেই... সেইটা দোষ।
এই ব্যাপারে বেশি কৈতে ভাল্লাগে না। কৈলে প্যাচাল বাধব।

২২ শে জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১১:৪৫

আকাশ_পাগলা বলেছেন: থাক, এইটা নিয়া কথা উঠলে পোস্ট অন্য দিকে মোড় নিবে।
বাদ দেন।

সব রকমের মানুষই সব খানে আছে।
ভাল লোক সবখানেই ভাল লোক।মানুষকে সে খুঁচায় না। আর যে খারাপ সে সবখানেই খারাপ। যেইখানেই পড়ুক, অপর দিকের মানুষকে ছোট করেই আনন্দ পায়।

১৬| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১১:৪৮

সানজানা বিনতে ওয়াহিদ বলেছেন: ভাই আকাশ_পাগলা, আমি জানতে চাচ্ছিলাম আপনি কি করেন এবং কোথায় পড়ছেন বা পড়েছেন?

২৩ শে জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১২:০৭

আকাশ_পাগলা বলেছেন: আমি কী করি, কোথায় পড়ি সেটা একেবারেই অপ্রাসঙ্গিক।

১৭| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১১:৫২

শিবলী বলেছেন: হ রে ভাই। আমার বান্ধবীরা ভার্সিটি থাকতে কৈত - আমার নাকি ম্যাচুরিটি নাই,...

ম্যাচুরিটি মনে হয় আর জীবনেও গজাইবো না, আক্কেল দাত-ই যে গজাই নাই এখনও।

ইভেন্ট ম্যনেজমেন্টের মডেল গুলারে দেইখা বলি - বাহ মাইয়াটা ভালই,। আর লগের কলিগ ঘুরতে বাইর হৈয়া যায়।

জীবনটা ছোটবেলা থেইকা বানায় রাখছি ধনের গুড়া কৈরা। এখন চাইলেও মরিচ গুড়ার ঝাল বাইর হয় না।

চরম আফসোসের সাথে কমেন্ট খানা লিখলাম। যদিও পুরাটাই অফটপিক কমেন্ট

২৩ শে জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১২:৪৫

আকাশ_পাগলা বলেছেন: আফসুস।

আমি এতটা না হইলেও আমার কীর্তিতেও বলার মত তেমন কিছু নাই।

আমার সাথে সবারই(বিশেষ করে সুন্দরীদের) খাতির হয়ে যায়, মানে করতে পারি, কিন্তু পরে তোয়াজ করে চলতে পারি না। তখন কাহিনী থেকে আউট হয়ে যাই।

কী দিন আইল !!

১৮| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১১:৫৫

শিবলী বলেছেন: এট সানজানাওয়াহিদ-- আকাশ_পাগলা , জাবি তে চা খায় , বিড়ি খায়ও না পানও করে না।, আর ঐখানে পোস্টার পড়ে।

উত্তর পাইলেন তো, কি করে আর কি পড়ে ?

২৩ শে জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১২:৪৬

আকাশ_পাগলা বলেছেন: হে হে হে

পোস্টার না, প্যান্ট পড়ি ;)

১৯| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১২:০৫

সানজানা বিনতে ওয়াহিদ বলেছেন: শিবলী ভাই, যাকে জিজ্ঞেস করলাম সে উত্তরটা দিলে ভালো লাগতো। আর উনি যদি আপনাকে পার্সোনাল সেক্রেটারী নিয়োগ করে থাকেন তাহলে অন্য বিষয়!!!

২৩ শে জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১২:১৫

আকাশ_পাগলা বলেছেন: উনি আমার ভাই, সো, আমার পক্ষ থেকে উনিও উত্তর দেবার অধিকার রাখেন।

২০| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১২:১৩

শিবলী বলেছেন: এট সানজানাওয়াহিদ--
তাইলে আমি তো এইবার শিউর হৈলাম যে আপনে আকাশ_পাগলার জন্য মাইয়া খুজতেছেন , সেই কারনে কি করে কি পড়ে - এইসব খোজ লাগাইছেন।

আর ব্লগারদের মধ্যে সম্পর্কটা এমন-ই হয়। পার্সোনাল নয়- ইমোশনাল।

২১| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১২:১৫

সানজানা বিনতে ওয়াহিদ বলেছেন: আকাশ_পাগলা, কি কি বিষয়ে পড়ানো উচিৎ বলে আপনি মনে করেন একটু বলবেন কি?

২৩ শে জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১২:২৬

আকাশ_পাগলা বলেছেন: নাট্যকলায় যা পড়াচ্ছে, উনারাই জানেন কতটুকু লাভ হচ্ছে। দেশ নাটকের ক্ষেত্রে সারা দুনিয়াজোড়া নাম করছে। উগাণ্ডার লোকও আমাদের চেনে, কারণ আমাদের নাটক কতই সুন্দর !!!!

সবই ঠিক আছে, শুধু অনার্স হিসেবে ঠিক নাই।
আনপ্রোদাক্টিভ সাবজেক্ট এর উৎকৃষ্ট নমুনা। খুবই সুন্দর শখ, কিন্তু অনার্স দেবার মত সাবজেক্ট হিসেবে গ্রহণযোগ্য না। আরও আছে দর্শন, ইসলামিক ইতিহাস, ইতিহাস এই টাইপ আরও কিছু। নাট্যকলা থেকে একজন নাটক শেখে, নাট্যকলা ছাড়াও সে শিখতে পারত। নাট্যকলায় ভাল নাটক শিখে লাভ কী হল?

পরিসংখ্যান পড়ে পরিসংখ্যান করতে শিখে। এইটাতে সে দেশের অন্তত কিছু কাজ করতে পারে। ফিজিক্স কেমিস্ট্রি পড়ে সূত্র আবিষ্কার নাই-ই করুক, মানুষকে সাইন্স শিখাতে পারে।

এরকম বেশিরভাগ সাবজেক্টই পরোক্ষ হলেও কাজে লাগার মত সাবজেক্ট।

এপ্লাইড সাবজেক্ট গুলো ত সরাসরি অবদান রাখে।

আমাদের মত দেশে, যেখানে মানুষ না খেয়ে থাকে সেখানে আনপ্রোডাক্টিভ সব বিষয়ই পাবলিক ভার্সিটি থেকে বাদ দেয়া উচিত। আর, ভাল ভাল সাবজেক্টের সিট বাড়ানো উচিত।

কোনটা আনপ্রোডাক্টিভ বিষয় সেটা কী বলতে হবে?

২২| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১২:২৪

ছন্নছাড়ার পেন্সিল বলেছেন: স্টেরিওটাইপিং আকাশ পাগলা। এই পুরা পোস্ট পড়ে এই শব্দটাই মাথায় আসলো।

আমি যেহেতু জাবি'তে পড়ি নাই, কখনো যাই নাই, সেহেতু বাকি সবকিছু নিয়ে কোন মন্তব্য নাই। কিন্তু "নাটক পড়ে কী হয়? এই ডিপার্টমেন্ট চালানোর জন্যে কেন এত পয়সা খরচ?"- এরকম লাইন দেখে হাসি পেলো।

কোন বিষয়টা কাজের? বুয়েট থেকে প্রতিবছর আটশো ইঞ্জিনিয়ার বের হয় তাদের কতোভাগ কাজে লাগে? এভাবে 'কাজের/অকাজের' বিষয় ভাগ করতে চাইলে বাংলা/ইংরেজি/গণিত/মনোবিজ্ঞান/সমাজ বিজ্ঞান এগুলার কথাও চলে আসে। তাহলে একটা বিশ্ববিদ্যালয় কি কেবল "কাজে-আসা" বিভাগ চালাবে?

২৩ শে জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১২:৩৭

আকাশ_পাগলা বলেছেন: বুয়েট থেকে যারা বের হয় তাদের সুযোগ দিলে ঠিকই কাজে লাগত। তাই না?

অবশ্যই এমন সাবজেক্ট চালাতে হবে যেগুলোতে কাজে আসার সুযোগ আছে। এখন কেউ খারাপ ছাত্র হলে ত সেটাও কাজে আসবে না, তাই না? এটা ত তখন অন্য হিসাব। অন্তত এভাবে ভাবতে হবে যেন, কাজে লাগার একটা সুযোগ থাকে।

ইংরেজি/গণিত/মনোবিজ্ঞান/সমাজ বিজ্ঞান সবগুলাই কাজের সুযোগ রাখে। কোনকোনটা পরোক্ষ ভাবে।
আপনার মেইন অভিযোগ এটা হয়ে থাকলে সেই আসলে খাটে না। কারণ,এসব বিষয়ের কাজের সুযোগ আছে। এ সংক্রান্ত আমার কথা তাহলে আপনি ঠিকভাবে বুঝতে পারেন নি/ আপনাকে ঠিকভাবে বুঝাতে পারিনি।

বাংলার কথায় খেয়াল হল নাট্যকলাকে বাংলার একটা পার্ট বানানো যায়।

"তাহলে একটা বিশ্ববিদ্যালয় কি কেবল "কাজে-আসা" জবাব দিন|
বিভাগ চালাবে?"

সমস্যাটা কী? মানুষ না খেয়ে মরলে সমস্যা নাই, আর তাদের টাকায় বিশ্ববিদ্যালয়ের পোলাপান মজা কইরা রাজনীতি কইরা আকামের সাংস্কৃতিমনা হয়া অনার্স পাওয়া বন্ধ হয়ে গেলে সমস্যা??

নাটকরে খারাপ বলি নাই। দরকার আছে বুঝলাম। এরকম সকল সাবজেক্টের জন্য আলদা একাডেমী রাখা হউক।

পড়ার জন্য ধন্যবাদ।

২৩ শে জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১২:৩৮

আকাশ_পাগলা বলেছেন: স্টেরিওটাইপিং আকাশ পাগলা

মানে কী?
আমি টার্মস একটু বুঝি ভাই।

২৩| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১২:৩১

যাযাবর শফিক বলেছেন: লেখক বলেছেন:সেই টাকা থেকে নাট্যকলা, দর্শন, ইসলামিক ইতিহাস, ছবি আঁকা এইটাইপ সাবজেক্ট পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ানো হয়.....



যে সব সাবজেক্টে পড়ে পড়ানো ছাড়া আর কোন কাজে আসেনা সেগুলো কেন যে পড়ানো হয় আমি বুঝিনা।

_________________________________________

নাট্যকলা পড়ে কয়জন প্রফেশনাল অভিনেতা হয়েছে কেউ বলতে পারেন? আমার জানা মতে থিয়েটার কিংবা টিভি নাটকের অভিনেতা হাতে গুনা কয়েকজনও পাওয়া যাবেনা যারা নাট্যকলায় পড়ে অভিনয়ে এসেছে।

২৩ শে জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১২:৪২

আকাশ_পাগলা বলেছেন: ধরেন, ডেইলি ১০০ টা গুণী অভিনেতা বাইর হইল।
ত?
মানে, সে ভাল অভিনয় করে, আমরা তার প্রশংসা করব। তাকে গুরুত্ব দিব। কিন্তু তাকে "অনার্স" ডিগ্রী দেবার কী আছে?

কেউ ভাল অভিনয় করতে চাইলে তার শখ থেকে করবে, তার ইচ্ছাপূরণ হবে।
এর চেয়ে চুল কাটার উপর অনার্স ডিগ্রী দেয়া যাইতে পারে। সুন্দর করে কাঠ কাটা বা সুন্দর করে ক্যালকুলেটর তৈরি নামক সাবজেক্ট বানাইলেও মনে হয় কাজে আসবে।

অন্তত মানুষ ত কিছু পাবে।

পড়ার জন্য ধন্যবাদ।

২৪| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১২:৫৫

পিচ্চি হুজুর বলেছেন: ছন্নছাড়া আয় তোরে দেখাই
"কোন বিষয়টা কাজের? বুয়েট থেকে প্রতিবছর আটশো ইঞ্জিনিয়ার বের হয় তাদের কতোভাগ কাজে লাগে? এভাবে 'কাজের/অকাজের' বিষয় ভাগ করতে চাইলে বাংলা/ইংরেজি/গণিত/মনোবিজ্ঞান/সমাজ বিজ্ঞান এগুলার কথাও চলে আসে। তাহলে একটা বিশ্ববিদ্যালয় কি কেবল "কাজে-আসা" বিভাগ চালাবে?"
কোনটা কাজে লাগে। আমার এক আইডিয়াল এর বড় ভাই আছিল যে তোর আমার কম্পিউটার এর প্রসেসর এর ডেভেলপমেন্ট এ কাজ করছে। ইঞ্জিনিয়ার কই কাজে লাগে তা যখন সব ইঞ্জিনিয়ার মিল্লা দেশের পাওয়ার প্ল্যান্ট অফ কইরা দিব তখন বুঝবা!
ওইসব বালছাল ডিগ্রী এর জন্য যে টাকা খরচ হয় তাদিয়া দেশে বহুত আগে ভাল ভাল ল্যাব বানানো যাইত।

২৩ শে জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ৭:১২

আকাশ_পাগলা বলেছেন: ওইসব বালছাল ডিগ্রী এর জন্য যে টাকা খরচ হয় তাদিয়া দেশে বহুত
আগে ভাল ভাল ল্যাব বানানো যাইত।


এইটার উপ্রে কথা নাই।

২৫| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১:০১

ছন্নছাড়ার পেন্সিল বলেছেন: লেখক বলেছেন: বুয়েট থেকে যারা বের হয় তাদের সুযোগ দিলে ঠিকই কাজে লাগত। তাই না?


আকাশ, সেটা অন্য বিষয়ে চলে গেলো। আমি বললাম দেশের অন্যতম সেরা ইউনি তুখোড় মেধাবীদের "কাজের" সাবজেক্টে পড়াচ্ছে কিন্তু সবাই দেশে কাজের সুযোগ বানিয়ে নিচ্ছে না। সেইখানে আপনি বললেন কাজের সুযোগ নাই। এটা ভুল ধারণা, কাজের সুযোগ আছে ঠিকই-- করতে চাইলে।
====


অবশ্যই এমন সাবজেক্ট চালাতে হবে যেগুলোতে কাজে আসার সুযোগ আছে। এখন কেউ খারাপ ছাত্র হলে ত সেটাও কাজে আসবে না, তাই না? এটা ত তখন অন্য হিসাব। অন্তত এভাবে ভাবতে হবে যেন, কাজে লাগার একটা সুযোগ থাকে।

মেধায় ভালো-খারাপ সমাজে থাকবেই। মেধাগত আর আর্থিক দিক থেকে সবাই সমান নয়, মানুষ হিসেবে সবারই একটা সমাজে কাজ করে বেঁচে থাকার সুবিধা, সুযোগ আছে। যে মানুষ দেশে একটা সরকারি চাকরি করতে চায় না, সে কেন বিদেশে গিয়ে ক্যাব চালায়? এটা পুরোপুরি মন-মানসিকতা আর দৃষ্টিভঙ্গির দারিদ্র্য!

সমাজে সবার নিজের নিজের জায়গা খুঁজে নেয়ার, চাকরি/ব্যবসা বা যে কোনো প্রফেশন বেছে নেয়ার ব্যাপারটা কি আপনি মানেন? এটা সম্ভবত তার নাগরিক অধিকারের মধ্যেই পড়ে!
=====

ইংরেজি/গণিত/মনোবিজ্ঞান/সমাজ বিজ্ঞান সবগুলাই কাজের সুযোগ রাখে। কোনকোনটা পরোক্ষ ভাবে।

বিরাট ভুল কথা বললেন। নিতান্ত শিক্ষক হওয়া ছাড়া আমাকে বাংলা ইংরেজির জন্যে একটা সুইটেবল জব দেখান। আর্টসের বাকি সাবজেক্টগুলো না হয় আমি ছেড়েই দিলাম!! গণিতের গ্র্যাজুয়েটই বা কোন্‌ "কাজের" জব পাবে? এদের গতি হয় শেষপর্যন্ত সরকারি চাকরি, পুলিশ, ব্যাঙ্ক, প্রাইভেট ফার্ম ইত্যাদিতে।
====


বাংলার কথায় খেয়াল হল নাট্যকলাকে বাংলার একটা পার্ট বানানো যায়।

কী কী ভাবে নাট্যকলাকে বাংলার একটা পার্ট করা যায়? আপনি কি দু'টা বিষয়ের সিলেবাসের ব্যাপারে ধারণা রাখেন? আশ্চর্য হলাম খুব।
====

সমস্যাটা কী? মানুষ না খেয়ে মরলে সমস্যা নাই, আর তাদের টাকায় বিশ্ববিদ্যালয়ের পোলাপান মজা কইরা রাজনীতি কইরা আকামের সাংস্কৃতিমনা হয়া অনার্স পাওয়া বন্ধ হয়ে গেলে সমস্যা??

আপনার কথামতো তাহলে সকল বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ করে সব টাকা পয়সা গরীবদের কেন সরকার বা রাষ্ট্রযন্ত্র দিয়ে দেয় না? আমাদের কথা ছাড়ি, আমাদের চেয়ে উন্নত দেশেও না-খাওয়া লোকজন আছে, তাদের সেবার্থে কেনো এরকম দুয়েকটা বিভাগ বন্ধ করে দেয়া হয় না?

আপনি গুলিয়ে ফেলছেন। সবকিছুতে দারিদ্র্য-দূর্নীতি এগুলো সমস্যা আসে না। বিশ্ববিদ্যালয়ের উদ্দেশ্য একটা চিন্তাশীল-দক্ষ-শিক্ষিত শ্রেণী তৈরি। দেশের নিম্নবিত্তেরা খেতে পাচ্ছে না বলে এই শ্রেণীটাকেও সুবিধা-বঞ্চিত থাকতে হবে এমন কোন কথা নেই। খরচের হিসাব করলে জাবি'র মতো সরকারি বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ না করে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলো বন্ধ করা বেশি দরকার, নাকি?
======

২৩ শে জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ৭:০৭

আকাশ_পাগলা বলেছেন: কারও ব্যক্তিগত মানসিক দারিদ্রতাকে বিচার করলে হবে না। দেশে "ভাল" সুযোগ করে দেবার পরও কেউ বাইরে ক্যাব চালাইতে গেলে কিছু বলার নাই আমার।

করতে চাইলেও কাজের সুযোগ নাই। এমন উদাহরণ আমার হতে কম নাই, অন্তত সিভিল আর মেকানিকাল ইঞ্জির বেলায়। ৪ কাজিন তাই এখন অস্ট্রেলিয়ায়। ওখানে ২জন টিচার এখন(ওখানকার ইঞ্জি কলেজে)।

"কাজ়ে লাগে না" আর "কাজের সুযোগ নাই" -- এই দুইটা কিন্তু বস আলাদা ব্যাপার। তাই না?


বিশ্ববিদ্যালয়ে জ্ঞানের চর্চা হবে। ব্যাপারটা খুবই স্বাভাবিক, তাই না?
এপ্লাইড বিষয়গুলো সরাসরি অবদান রাখার মত। আর, এপ্লাইড গুলোর জন্য জেনারেল গুলো ত লাগবেই। সেখানেই বাকি সাবজেক্টগুলো এসে পড়ে। সমাজ বিজ্ঞান/মনোবিজ্ঞান সমাজ নিয়ে কাজ করা অনেক এনজিওতে লাগে। ইংরেজি সবখানে লাগে।বিশেষ করে ব্যবসায়িক কনসাল্টেন্সি।ইংলিশের পোলাপান সব পরে তাই এমবিএ করে ফেলে।গণিত নিয়ে কাজ তার এপ্লাইড(ইঞ্জি)তে লাগে।

বিশ্ববিদ্যালয়ে জ্ঞানের চর্চাই হবে। এটা স্বাভাবিক ব্যাপার। সেখানেই গণিতের চর্চাটা গুরুত্ব পায়। কিন্তু নাট্যকলা সম্পর্কিত "জ্ঞান" অর্জনের জন্য অনার্স ডিগ্রী দেবার এতই দরকার থাকলে নান্দনিক ও শিল্পীত চুল কাটা বিষয়ের "জ্ঞান" অর্জনের জন্যেও অনার্স দেয়া উচিত। তাই না?


"সবকিছুতে দারিদ্র্য-দূর্নীতি এগুলো সমস্যা আসে না।"
চরম ভাবে দ্বিমত।
সবখানে আসে, আমরা আনি না।
আনা উচিত।

২৩ শে জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ৭:২৫

আকাশ_পাগলা বলেছেন: এই ডিপার্টমেন্ট ছেড়ে পুলাপান যেন না যায়, সেটা ঠেকাতেই এত এক্সপোজিং। এত ফ্রী মেলামেশা করতে বাধ্য করানোর পিছে শুধু নাটকের ক্ষেত্রে প্রয়োজনই না, পোলাপানকে ধরে রাখাও একটা বিষয়।
নিজেদের ভিতরে একটা রিলেশনে যেন জড়িয়ে যায়, এই পরিবেশ এ কারণেই দেয়া হয়।

১ম আর ২য় বর্ষ। যেন অন্য কোথাও না যায়। এখানে যেন মজা পেয়ে যায়।

কারণ? যত স্টুডেন্ট, তাদের জন্য বরাদ্দ করা তত টাকা আসবে। একজনের জন্য ১৩ হাজারের ৩ হাজারও খরচ হয় মাসে? পিকনিক, অন্যান্য অকেশনে আরও ত বরাদ্দ হয়ই।

ফ্রী মিক্সিং কখনই সমস্যা করে না, যদি সেটা আপনার নিজের ইচ্ছায় আর চয়েসে হয়। যখন সেটা জোর করে দেয়া হবে, সেটার এবিউজ হবেই। এইটা আমি না, ওখানকার টিচাররাও জানে। পোলাপানকে তাই ভাই-বোন ট্রিট না করে, প্রেমিক-প্রেমিকা বানাতে চায়।

দুর্নীতি কীভাবে আসে বুঝলেন? ইকোনমি সব কিছুর ভীত। ১৩ হাজার টাকার যতটুকু বাকি থাকে, ততটুকু আমিও পাই না, আপনিও পান না। তাইলে কই যায়?
আপনার ধারণা টিচাররা ফেরত দেয় সরকারকে যে "কাজে লাগে নাই, বাড়তি ছিল" ?

নাটকের জন্য জড়তা কাটানো দরকার, এইটাকে পুঁজি করা হল শুধু।ভাই বোনও ফ্রী, প্রেমিক প্রেমিকাও নিজেদের মাঝে ফ্রী। আপনাকে চয়েস দিতে হবে। যখনই দিবেন না, যখনই একদিকেই টানা হব, তখনই বুঝতে হয় ভেতরে কিছু আছে।

ঐ যে, মুভি রিয়েলস্টিক করার জন্য বাথরুমে নায়িকাদের শুধু শাওয়ার নেয়াটাই দেখায়, বাথরুমে আর কিছু করাকে দেখায় না। "এখনও আপনি বলবেন, রিয়েলস্টিক করার জন্যই নায়িকা বাথরুমে শাওয়ার নিচ্ছে, এই দৃশ্য দেখানো হইছে?"জাস্ট মানুষকে টানার জন্য। এইখানেও ব্যাপার ও রকম।

২৬| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১:০৪

ছন্নছাড়ার পেন্সিল বলেছেন: পিচ্চি হুজুর, নতুন ব্লগে ঢুকেই তুই তুকারি শুরু করলেন? পিচ্চি আছেন, এখনও কিছু দেখেন নাই বুঝেন নাই। ব্লগিঙয়ের সাধ ছুটে যাবে রে ভাই। আপনার আগে বুয়েট ভেজে খেয়ে ফেলসি।


* পোস্ট করেছেন: ৬টি
* মন্তব্য করেছেন: ১৬৫টি
* মন্তব্য পেয়েছেন: ১৯টি
* ব্লগ লিখেছেন: ২ মাস ১ সপ্তাহ
* ব্লগটি মোট ৮৩৪ বার দেখা হয়েছে


আবালগুলা কোত্থেকে যে আসে! /:)

২৩ শে জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ৭:০৯

আকাশ_পাগলা বলেছেন: ধীরে।

আমার মনে হয় আপনারই কোন ফ্রেন্ড। জাস্ট ফান করল আপনার সাথে।

২৭| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ৭:৩৩

নীলতারা বলেছেন: জাবি আসছিলেন? কবে?
আমাকে একটা ফোন দিতেন...
যা হোক, আমিও সেদিন মমকে দেখলাম। কী যেনো এক নাটকের রিহার্সেলে খুব ব্যস্ত ছিলো...

২৩ শে জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১১:২৪

আকাশ_পাগলা বলেছেন: উনারা তাদের মত মজায় আছে।
থাকুক।

কিছুই বলার নাই।

কলেজের বন্ধুদের সাথে অনেকদিন পরে দেখা হওয়ায় ওদেরকেই সময় দিলাম এই কয়দিন।

পড়ার জন্য ধন্যবাদ।

২৮| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ১১:০১

মাঠশালা বলেছেন: ভাই দেশের মাদ্রাসা নিয়াতো আপনারা কিছু কইলেন না, নাকি ওইগুলান উচ্চফলনশীল পুরুষ তৈরি করে তাই......

২৩ শে জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১১:২৭

আকাশ_পাগলা বলেছেন: পানি সমস্যা নিয়ে বললেই কী গ্যাস, ইলেক্ট্রিসিটি, সন্ত্রাস, আবহাওয়া, ট্রাফিক জ্যাম সব নিয়ে বলা লাগবে? ওগুলা না বললে কী পানি সমস্যা নিয়ে কথা বলা যাবে না??


একই ভাবে, অন্যান্য হাজার সমস্যা নিয়ে কথা না বললে কী এই সিঙ্গেল ব্যাপার নিয়ে কথা বলা যাবে না?

২৯| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ১১:২৫

অবয়ব বলেছেন: বস লেখাটা ভালা লাগছে। আমার জাবির এক বন্ধুর কাছেও এমন মুখরোচক কথাবার্তা শুনছিলাম। আপনার সাবলীল বর্ণনায় বিস্তারিত জানলাম।
অভিনয়, নাটক এসব নিয়া এত আয়োজনের কি আছে বুঝি না, যেখান থেকে তেমন কিছুই বের হচ্ছে না। বিশ্বের সেরা নাট্যকার, অভিনেতা, অভিনেত্রী কজন এমন ডিগ্রী নিছে?

২৩ শে জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১১:২৯

আকাশ_পাগলা বলেছেন: এটাই হল কথা।

পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ।

৩০| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ১১:৫৪

উচ্ছল বলেছেন: জাবিতে গিয়েছিলাম। আমার এক বন্ধুকে জিজ্ঞাসা করেছিলাম, তোদের এখানে মেয়েদের হলের গেট রাত কয়টা পর্যন্ত খোলা থাকে?
সে বলেছিল, রাত ১২টা। আর তোদের?
বলেছিলাম, রাত ৮টা।
তার মন্তব্য, তোরা তো মেয়েদের মুক্ত বুদ্ধির সুযোগ দিচ্ছিস না।

বোঝেন, ওই ৪ঘন্টায় মুক্ত বুদ্ধির চর্চা হয়।

২৩ শে জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১১:২১

আকাশ_পাগলা বলেছেন: হা হা হা হা হা
কী আর বলব।

পড়ার জন্য ধন্যবাদ।

৩১| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১০ দুপুর ১২:২১

ছন্নছাড়ার পেন্সিল বলেছেন: লেখক বলেছেন: ধীরে।

আমার মনে হয় আপনারই কোন ফ্রেন্ড। জাস্ট ফান করল আপনার সাথে।


আপনার এই মনে হওয়ার পেছনে কারণ কী? পিচ্চি হুজুর যে কমেন্টটা করেছে সেটা নিয়ে আপনার রিয়েকশন দেখে তো আমার উল্টাটাই মনে হচ্ছে!

কথা বলার আগ্রহ হারালাম।

ভালো থাকেন।

২৩ শে জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১০:৫৫

আকাশ_পাগলা বলেছেন: আপনার সাথে আমার মতের মিল না হইলেও আপনার সাথে আমার কোন রকম ঝগড়া নাই।
আমাকে এভাবে অপজিটে না ডাঁড় করালেও পারতেন।

আমি ব্যক্তিগত ভাবে মনে করি, আপনার মতামত যেমনটাই হোক না কেন, আপনার সবার সাথেই অনেক মার্জিত থাকেন। তাই নতুন নিক খুলে আপনার উপর ঝাপিয়ে পড়ার মত কেউ আছে বলে মনে হয় নি।

এখন থাকতেই পারে, তবে আমার মনে হইছে যে, থাকার কথা না।

তাই আমার মনে হল, হয়ত আপনার কোন ফ্র্বেন্ড মজা করল।
কারণ, ইঞ্জিনিয়ারদের নিয়ে কমেন্ট আসছিল। আর আমার কাছে একটু ফানি টাইপ লাগছিল। আর আপনি ত নিজেই ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ছেন। তাই না? এভাবে নতুন নিক খুলার মত লোকের একটু পুরান হয়, এদের ত আপনার ব্যাপারে জানার কথা।

আমার আর কোন দূরভিসন্ধি ছিল না। ভুল বুঝার অবকাশ নাই।
শুভকামনা রইল।

৩২| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৩:৪৮

তায়েফ আহমাদ বলেছেন: এইটা তো দেখি প্রাতিষ্ঠানিকভাবে লুইচ্চামি করার অধিকার প্রদান বিষয়ক ডিপার্টমেন্ট!
আফ্‌সুস.......আগে জানতে পারলাম না!

২৩ শে জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১১:০৩

আকাশ_পাগলা বলেছেন: কী আর কমু !!
আমি নিজেও টাশকি খেয়ে গেসিলাম।

পড়ার জন্য ধন্যবাদ।

৩৩| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৩:৫৮

ঋত্বিক বলেছেন: JU কি Jadavpur University?

৩৪| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৪:১২

রাজর্ষী বলেছেন: উরে এখানে দেখি দ্যাশ জাতি উদ্ধার করা হচ্চে। নাটক দেইখা কি হয়, ক্রিকেট খেইলাই বা কি হয়। এসব আন্প্রোডাক্টিভ কাম বন করা দরকার। অল্প বিদ্যা ভয়ংকর নয় ব্লগে। হে হে হে

২৩ শে জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১১:০০

আকাশ_পাগলা বলেছেন: ক্রিকেট খেলে কী হয় আপনি জানেন না?
অইটা একটা বিজনেস।


ক্রিকেটে কী অনার্স ডিগ্রী দেয়া হয় চার বছর খেললে?
আনপ্রোডাক্টিভ কাম না সাবজেক্টে অনার্স দেয়া নিয়া কইছি।

যাক, দৃষ্টি প্রতিবন্ধী(বা অল্পদৃষ্টি) কোন সমস্যাই না ব্লগে।
হে হে হে

৩৫| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১১:৩৮

বিবর্তনবাদী বলেছেন: কিছু পয়েন্টে গভীর ভাবে সহমত, কিছু পয়েন্টে আমারমত দেবার ইচ্ছা ছিল। কিন্তু টাইপ করতে ইচ্ছা করছে না। লেখাটা ভাল লাগল।

২৪ শে জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ৯:১৬

আকাশ_পাগলা বলেছেন: পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ।

৩৬| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১১:৫৫

টেলি সামাদ বলেছেন: ফ্যাকাস_ছাগলা কেমুন আচো ? কাঠাল পাতার খুজে জাবি পর্যন্ত গেলা ? আফসুস

২৪ শে জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ৯:১৮

আকাশ_পাগলা বলেছেন: কাঠাল পাতা তোমার পিছন দিয়া ভইরা আগুন জ্বালানোর অনেক শখ আমার ছোটকাল থেকেই।

তিন বালতি আছে, আরও দুই পাইন্ট খুঁজতে খুঁজতেই ওখানে পৌছে গেছিলাম।

ত, কী খবর? কেমুন আছো?

৩৭| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১২:০৭

আকাশনীল বলেছেন: জাবির নাট্যকলায় কি মাস্টার্স করন যায়? তাইলে আমি আছি। :))
ইঞ্জিনিয়ারিং লাইনে আর পড়ার খায়েশ নাই। :(

২৪ শে জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ৯:৫৬

আকাশ_পাগলা বলেছেন: হা হা হা

খোঁজ নিব।
আমিও তাই ভাবতাছি।
ওখানে ক্লাস করা লাগবে।

৩৮| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১:১৯

দি ফ্লাইং ডাচম্যান বলেছেন: বস লেখাটা ভাল লাগছে। এর বেশি আর কি কমু! চালায়া যাও। আমরা আছি!

২৪ শে জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ১০:০১

আকাশ_পাগলা বলেছেন: পড়ার জন্য থ্যাংকু।
পরের বার গেলে তুমারে নিয়া যামু।

৩৯| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১০ রাত ২:০৩

মাঠশালা বলেছেন: সরকার তো দেশের ট্যাক্সের টাকায় কনডম ফ্রী দিয়া জনগনের প্রোডাক্টিভিটি বন্ধ কইরা দিতে চায় বা কমাইবার চায়। সেইটা বিবেচনা কইরা হইলেও ভাই এইদেশের পাব্লিক বিশ্ববিদ্যালয় গুলাতে কিছু কিছু আনপ্রোডাক্টিভ বিষয় নিয়া পড়াশুনার সুযোগ রাখা উচিত, নাকি?

২৪ শে জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ৯:২১

আকাশ_পাগলা বলেছেন: তর্ক করতে চাইলে তর্ক করতেই পারেন।

আমি তর্কে আগ্রহী না।
যুক্তি দিয়ে কথা বলেন, দুজনেই হয়ত কিছু না কিছু শিখব। তাই না?

জনগণ প্রোডাকশনের কথা নিশ্চয়ই আমি বুঝাই নাই।

৪০| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ৮:৪৬

সাঈফ শেরিফ বলেছেন: @আকাশ,

বিজ্ঞান ভিত্তিক সমাজ গড়ার স্বপ্ন যেসব বড় বড় বুদ্ধিজীবীরা দেখেন এবং জাতিকে দেখান উনারা কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা, ইংরেজি, দর্শন, নৃ-তত্ব পাশ করা প্রমুখ। বিজ্ঞানের "ব" টা না জানলেও বিজ্ঞানের পক্ষে বেশ ভালই গলাবাজি করেন, এক প্রকার না বুঝেই অন্ধবিশ্বাসের মত কোরাস গাইতে ভালবাসেন।

পক্ষান্তরে,
ঢাবিতে বিশ্ব ধর্ম তত্ব ও আন্তর্জাতিক সম্পর্ক জাতীয় বিষয় আছে। বুয়েটের প্রাক্তন ছাত্ররা দর্শন, নৃ-তত্ব বা নাট্য কলার মত কলা বিভাগীয় বিষয় গুলোকে ভীষণ তাচ্ছিল্য সহকারে "লিপস্টিক মার্কা বিভাগ/বিষয়" বলে সম্বোধন করতো। তাদের এক কথা সমাজ-কল্যাণ, রাষ্ট্রবিদ্যা, ইতিহাসের গৎবাধা চোথা মুখস্থ করিয়ে একটা অনুৎপাদনশীল প্রজন্ম গড়ে তোলা হচ্ছে। তবে দেশের সেরা মেধাবীরা বুয়েট পাশ করে মোবাইল কোম্পানিতে ও এন্ড এম বিভাগে কামলা খাটছে, জনগণের টাকায় অর্জিত প্রযুক্তির জ্ঞানকে লাথি মেরে এম বি এ করে কর্পোরেট বাবু অথবা ব্যাংকার হচ্ছে, সেটিও সম্পদের অপচয়ের খাতায় আসা উচিৎ ছিল।

আপনি জাবিতে নাট্য তত্ত্ব, পক্ষী তত্ত্ব বিভাগ না রাখলেও অতি উৎসাহীরা গাটের পয়সা খরচ করে ভারতে গিয়ে ডিগ্রী নিয়ে আসত, সেটি কি দেশের জন্য অর্থকরী হত? দর্শন আর নৃ-বিদ্যার মাঝে তফাত জানিনা বলে এ দুটোকে বাংলা বিভাগের সাথে এক করে ফেলা হোক জনগণের অর্থ অপচয় রোধে -এটা তো শোভনীয় আবদার নয়।

দেশে চাকুরির বাজার ধরার জন্য কম্পু বিজ্ঞান পড়ার হিড়িক দেখে ভাল লাগে। কিন্তু ভীষণ আপত্তি যখন দেশের সেরা মেধা গুলো সফটওয়ার প্রকৌশলী হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হচ্ছে। এরো স্পেইস এন্ড এরোনটিক্যাল এঞ্জিনিয়ারিং কিংবা ডিপার্টমেন্ট অব এস্ট্রোনমি যদি খুলেন দেশে, হুড়মুড় করে এক দল আগ্রহী ছাত্র পাবেন যারা চাকুরি ও বাজার চিন্তা বাদ দিয়ে একটা ভালবাসা নিয়ে ভর্তি হবে। আদতে এ ধরনের বিদ্যার কোন উপযোগীতা নেই আমাদের দেশে, তাই বলে কি সেটা জনগণের অর্থ অপচয়ের মত পাপ? ঢাবিতে জিন প্রকৌশল বিভাগটি খোলার সময় অনেককেই ব্যাপক হৈ চৈ করতে দেখা গিয়েছিল। দেশীয় প্রেক্ষাপটে এটা চরম অপচয়, লোক বল, ফান্ড ছাড়া এসব বিভাগ চলতে দেয়া যায়না। এখন দেশের আইন গত ডি এন এ টেস্টিং এর মূল সহায়তাকারী তারাই, তাদের বিভাগের ছাত্র-ছাত্রীরা আমেরিকার নাম করা বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়ণ করছে। সেরকম রকম ফটোগ্রাফির নামে কেউ যদি বিভাগ খুলে, সেখানেও বিজ্ঞান-প্রকৌশলী মহলের সুশীলদের জনগণ ও অর্থনীতি সংক্রান্ত বিদগ্ধ বক্তব্য পেশ করতে দেখা যাবে। বাংলাদেশকে কেউ চিনেনা, নিউজ উইকের ফ্রন্ট পেইজের দেশে ছবিটা তুলে দিতে পারলে কার খারাপ লাগবে। কিন্তু সমস্যা দাড়ায় যখন, তিনকোণার মত যদি কেউ বলে কম্পু বিশারদ হতে প্রাতিষ্ঠানিক জ্ঞান লাগেনা বা ফটোগ্রাফি, নাট্যকলা, জ্যোতির্বিদ্যা শিখতে প্রাতিষ্ঠানিক বিভাগের দরকার নেই।

বাজারের অবস্থা দেখে জনগণের টাকার প্রতি সম্মান দেখিয়ে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে বিভাগ খুলতে হবে এমন আবদার চরম পুজিবাদী প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় গুলোর সাথেই মানায়। নচেৎ বুয়েট পাশ ছেলেদের গড়ে ইংরেজি বলার, লেখার, পড়ার এমনকি যে কোন জিনিস বাংলায় ব্যাখ্যা করার যোগ্যতা তো দেখাই আছে।

২৪ শে জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ৯:১৪

আকাশ_পাগলা বলেছেন: জিন প্রকৌশল আর নাট্যকলা বা পক্ষী তত্ত্ব কে এক করে দেখলে আপনাকে যুক্তি বুঝাতে পারব না আমি।

"অতি উৎসাহীরা গাটের পয়সা খরচ করে বিদেশ থেকে ডিগ্রী নিয়ে আসত এসব বিষয়ে।" তাহলে, এখন বলতে চান কোন খরচই হচ্ছে না? তখন ওদের টাকা খরচ হত, এখন পাবলিকের খরচ হয়। অতি উৎসাহীদের পরিমাণ সবসময়েই কম। দেশের লস নিয়ে ভাবলে, আর ভার্সিটিতে নাট্যকলার দরকার ছিল না।

এসব বিষয়ে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার দরকার নাই, কথাটা কিন্তু আমি বলি নাই। যুক্তি না বুঝেই আবেগ দেখানোর কিছু নাই। ক্রিকেট খেলার জন্য ক্রিকেটারদের ট্রেনিং দেয়া হয়। তাদেরকে কী অনার্স ডিগ্রী দেয়া হয় ক্রিকেটের উপর???? নাট্যকলার আলাদা একাডেমী থাকতে হবে, কিন্তু ভার্সিটিতে অনার্স দেবার কিছু নেই এখানে।


আপনার কমেন্টে যেটুকু যুক্তি ছিল, সেটুকুর উত্তর দিলাম। কতটুকু বুঝার চেষ্টা করবেন, সেটা আপনার ব্যাপার।

৪১| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ১০:০৯

ফ্লাইওভার বলেছেন: এত কিছু বুঝি না, তবে যা বুঝেছচি নাট্য পাড়ার লোকজন সবাই লুল।

২৪ শে জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ১১:২১

আকাশ_পাগলা বলেছেন: লুল না ভণ্ড।

সবাই কী না জানি না, তবে বেশির ভাগ।

পড়ার জন্য ধন্যবাদ।

৪২| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ১০:১০

দি ফ্লাইং ডাচম্যান বলেছেন: আমি জাহাঙ্গীরনগর যামু না! ভয় পাই!

২৪ শে জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ১১:২৭

আকাশ_পাগলা বলেছেন: আরে মিয়া, আমি থাকতে ভয় কীসের ??

৪৩| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ১০:২৪

সিউল রায়হান বলেছেন: ২৫ নাম্বার কমেন্ট আর সাইফ শেরিফের কমেন্টের পরে আর কিছু বলার নাই......

আপনার কাছে প্রত্যক্ষ প্রডাক্টিবিলিটি নাই যেখানে সেটা পড়ানোর দরকারই নাই...... একই সাথে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষারও দরকার নাই বলে দিলেন.....অভিনয় না জানা কোন অভিনেতা/অভিনেত্রীকে আপনিই তো অন্য পোস্টে বলবেন "অভিনয়ের অ-টা শিখে এসে অভিনয় করতে" আবার এদিকে বলছেন এই সাবজেক্টের কোন প্রয়োজন নাই /:) ফ্যালাসি'র কোন স্টেজ এটা ??

আপনাকে সহজ করে প্রশ্ন করি, সিএসই-তে পড়ার সময় প্রোগ্রামিং করেছি, করছি অনেক......অনেকগুলিই পিএইচপি'তে করতে হয়......আপনি পিএইচপি শিখার একটা ইনস্টিটিউটের সনদের সাথে বুয়েটের সনদের কি পার্থক্য মনে করেন ?? আছে কিছু ??? উভয় জায়গা থেকেই তো "প্রোগ্রামার" প্রডিউস হচ্ছে


পোস্টে ওদের ট্রাডিশন নিয়ে যে প্রশ্নগুলি তুলেছেন সেগুলি আমার ভাল লেগেছে কিন্তু ওদের ট্রাডিশন দিয়ে একদম পুরো সাবজেক্টকেই প্রশ্ন করা ??? ছুরি দিয়ে কোন অপরাধ হলে সেটা ছুরি'র দোষ নয় নিশ্চয়ই, তাইনা ???


কি রেটিং দিব বুঝতিছিনা..... ভাল লাগা-খারাপ লাগা ২টাই সমান

২৪ শে জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ১১:১৯

আকাশ_পাগলা বলেছেন: ফ্যালাসি'র কোন স্টেজ এটা ??
একই প্রশ্ন আপনাকেও।


ক্রিকেটে অনার্স ঘোষনা করলে দেশে রাতারাতি ভাল ক্রিকেটের বন্যা বয়ে যাবে?
নাট্যকলায় মানুষ আসবে শখে। এখানে যারা ভাল অভিনয় করবে, তাদের আমরা গুরুত্ব দিব, সম্মান করব। কিন্তু এখানে অনার্স ডিগ্রী দেয়ার কোন কারণ নাই।

নান্দনিক নিত্য নতুন স্টাইলে চুল কাটার উপরে অনার্স চালু করলেই কী এখানকার ছাত্ররা দুনিয়া কাপায়া দিবে?

কী থেকে কী বোঝেন! বুঝতেছিনা কী বলার আছে।

পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ।

৪৪| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ১০:৫১

সিউল রায়হান বলেছেন: @ সাইফ শেরিফ:

বুয়েটের পোলাপাইনের "গড়ে ইংরেজীতে,বাংলায় কিছু ব্যাখ্যা করার যোগ্যতা" বলতে কি বললেন একটু ক্লিয়ার করেন /:)

হ্যা, আমি এমন ঘটনা শুনেছি যেখানে কনফারেন্স/জার্নাল পেপারে সঠিকভাবে বিষয়টি তুলে ধরতে না পারায় সেটি এক্সেপ্টেড হয়নি কিন্তু সেটাই "গড়" হয়ে গেল ???? আপনার কথায় মনে হচ্ছে বুয়েটের ৮২৫ জনের লাইফের কমন ঘটনা এটা...... কয়টা বুয়েটিয়ান দেখেছেন ভাই ?? কোথায় কোথায় ??? "গড়" শব্দের ব্যবহার হতে গেলে কমপক্ষে ৮২৫ এর অর্ধেকের চেয়ে বেশী নাম্বার তো লাগবেই,তাইনা ???

এই পোস্টে আমি বুয়েটের, ছন্নছাড়ার পেন্সিল বুয়েটের, আকাশনীল বুয়েটের...... গড়টা কিভাবে করেছেন একটু বলবেন ?? ৩জনই শুনি একটু

ইংরেজীতে ব্যাখ্যা করার ক্ষমতা তুললে সেটা সবার জন্যেই সমানভাবে প্রযোজ্য কারণ আমাদের মাতৃভাষা বাংলা, পড়াশুনার মাধ্যম বাংলাতেই ছিল ১২ বছর...... কিন্তু বুয়েট আলাদা করে বলার কারণ কি ???? আর ইংরেজী তো ইংরেজী, বাংলাভাষা নিয়েও বললেন কেন বুঝলাম না

ব্যক্তিগত আক্রোশ মনে হচ্ছে /:)

৪৫| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ১১:৫৭

অন্ধ দাঁড়কাক বলেছেন: "রাত ৩ টায় হল থেকে একটা নবাগত মেয়েকে নামানো খুবই সাংস্কৃতিক মনোভাবমূলক আধুনিকতার পরিচয় দেয় বলেই আমি মনেপ্রাণে বিশ্বাস করার চেষ্টা করছি।" - এই মন্তব্যে ঝাজা। আমাদের দেশে ইদানীং আধুনিক সাংস্কৃতিক মানসিকতার নাম নিয়ে চারপাশে যে সব নোংরামী শুরু হয়েছে কি আর বলব।

নাট্যকলা বিভাগে পড়া নিয়ে অবশ্য আমার কোন আপত্তি নেই। সবাইকে লাইন ধরে সিএসই, বিবিএ, ইকোনমিক্স, ইলেক্ট্রিকাল পড়তে হবে কেন? যার যেটা ভালো লাগে তার সেটা পড়তে যাওয়া উচিত। তবে একটা বিষয় ঠিক আছে যে, এই ধরনের ডিপার্টমেন্টে সীমিত সিট থাকা ভালো।

আর দেশের কাজে আসতেছে কারা এভাবে চিন্তা করলে মেডিক্যাল আর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ছাড়া আর অন্য কোন ভার্সিটিতে বা ডিপার্টমেন্টেই সরকারের বেশী টাকা খরচ করা উচিত না। শিক্ষাখাতের খরচের বিপরীতে চিন্তা করলে এই দুই জায়গা সবচেয়ে বেশী দেশকে দিয়েছে।

২৪ শে জানুয়ারি, ২০১০ দুপুর ১২:০৬

আকাশ_পাগলা বলেছেন: পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ।

৪৬| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১০ দুপুর ১২:১১

ফয়সালরকস বলেছেন:
কিরে পাগলা খবর কি?

মাইনষের কমেন্ট দেইখা আমি আর কমেন্টই করতে পারলাম না। পোষ্টও পড়ছি দেরিতে তাই আর ইচ্ছাও করল না।

কিন্তুক এইখানে অনেকগুলি বিষয় আসছে যা নিয়া তুমার লগে কথা কইতে গেলে সারারাত পার হইয়া যাইবো (ঠিক বিতর্ক না শেয়ার করা আরকি)। চিন্তা করলাম তার থিকা ঐ ফুন্সেক্স অনেক ভালা জিনিস!

মাইন্ড করিয়েন না কেউ...পাগলা বুক ফুলাইয়া কইতে পারছে তাই তারে ধন্যবাদ। আর আমারও অহন ঐ বয়স নাই!

+

২৪ শে জানুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৫৮

আকাশ_পাগলা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ বস।
আপনাকে দেখলে ভাল্লাগে।

কেমন আছেন?

৪৭| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১০ দুপুর ১২:৪০

হাল্ক বলেছেন: কি সব ঝগড়া শুরু হইছে পোষ্টে। আসেন ভাইরা ঝগড়া বন্ধ কইরা দলে দলে JU তে যোগদান করি।

২৪ শে জানুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:০৫

আকাশ_পাগলা বলেছেন: আমি এই ব্যাপারে খুবই আগ্রহী।
আমারেও আপনার সাথে রাইখেন।

৪৮| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১০ দুপুর ১:২৯

ইমন জুবায়ের বলেছেন: Click This Link

২৪ শে জানুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:২১

আকাশ_পাগলা বলেছেন: খোঁজ দেবার জন্য ধন্যবাদ, ইমন ভাই।

৪৯| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৪:০৭

টেলি সামাদ বলেছেন: যাউক তুমার পিছনে আগুন ধরায়া সাতচারা খেলছিলাম ভুলনাই দেইখা শান্তি লাগতাছে ।
তুমার বাকি দুই দোস্ত মাস্কেটিয়ার্স কই?


এলা মন দিয়া শোন, ছোটধনের কাঙ্গাল পোলাপানের নানান আক্ষেপ থাকে। বুদ্ধিমানরা বীচি কান্ধে উঠলে হাত মারে, আর তুমার মত ছাগলারা এরম ঘ্যান ঝাইরা দুধের সাধ ঘোলে মিটায়।

রাস্তায় এক কুত্তা আরেক কুত্তির মিলনকালে দেখবা চান্স না পাওয়া তিন নম্বরটা একটু দূরে খাড়ায়া ঘেউ ঘেউ করে । কপাল ভালো থাকলে তার কিছু সাঙ্গপাঙ্গোও জুইটা যায় ।
তুমার আর তুমার সাঙ্গপাঙ্গোর লগে বহুত মিল পাইতাছি।


মাইন্ড খায়ো না । টুরুথ অলওয়েয হার্টোস্‌ । পিস আউট ।

২৪ শে জানুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৩২

আকাশ_পাগলা বলেছেন: আজব পাবলিক।
মাথার ভিতরে মাল উঠছে, তাও মাল খাইয়াই যাইতাছে!!

কার সাথে কুত্তাগো লগে মিল খুঁজ? তুমি চাটতে আসো মুখোশ পইড়া, ভুয়া নিকে। আর আমি লাত্থি দেই সরাসরি। লাঠি দিয়া কুত্তার পিছে বাড়ি দিলে দেখবা সামনে কু কু করে, দূরে যায়া ঘেউ ঘেউ করে। তোমার লগে অনেক মিল পাইলাম।

দূরেই মর।
ভুয়া নিকেই এসব পার, আমি তোমার আসল নিক জানলে নিশ্চয়ই তোমার প্যান্ট খুলে লাত্থি মারতে পারতাম, তাই আসল নিকে এইসব কমেন্ট করতে ডরাও!! এই জিনিস সবাই বুঝে।

৫০| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:০৯

লালসালু বলেছেন: ইউনিতে একটা মঞ্চ নাটকে অভিনয় করেছিলাম। কলেজেও করেছিলাম একটাতে। এরপরে সব ছাইড়া দিছি।

২৪ শে জানুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৪০

আকাশ_পাগলা বলেছেন: কলেজে আমিও নাটক করতে গেসি।
আমারও কম্বাইন্ডে ছিলাম।
আমাদের জড়তা কাটানোর জন্য এসব করা লাগে নাই, কারণ আমরা দোস্ত ছিলাম।

পরে আর করলেন না কেন? এমন কিছু একটার সাথে জড়িত থাকা ভাল।

পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ।
কেমন আছেন?

৫১| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৩৮

নষ্ট ছেলে বলেছেন: পাবলিক ইউনিভার্সিটিতে এই বালছাল সাবজেক্ট পড়াইয়া শাহরুখ খান কাজল পয়দা করব মনে হয়। প্রতিষ্ঠিত অভিনেতা অভিনেত্রীদের মধ্যে কয়জন এইসব নাট্যকলা বিভাগ থাইকা আইছে আর কয়জন সাধারণ ভাবে পড়া শুনা কইরা আইছে। যত্তসব আজাইরা।
পোস্টে+

২৪ শে জানুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৪৭

আকাশ_পাগলা বলেছেন: পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ।
শাহরুখ খান কাজলের কথা শুনে হাসতে হাসতে শ্যাষ।
হা হা হা

৫২| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৩৯

আমড়া কাঠের ঢেকি বলেছেন: পড়তে পড়তেই মেজাজ গরম হচ্ছিল, ভাবছিলাম সবার কমেন্ট পইড়া কমেন্টামু, কিন্তু হাত নিশপিশ করতেছে ;) পরে নাহয় আরো মতামত হবে

এটা মানুষের শখ। যার যার শখ সে সে যাবে। তাই এটাকে ভার্সিটিতে সাবজেক্ট না বানিয়ে, অন্যান্য ভাল সাবজেক্টের সিট বাড়ানো উচিত। যখনই এখানে মধা যাচাই এর পরীক্ষা হবে, তখন দেশের ছাত্ররা অনেক জায়গায় সিট না পেয়ে এখানে ভর্তি হবে।

তোমার এই কমেন্টের ওপরে আর কিছু নাই। পুরাপুরি একমত। যেখানে "হাটার সময় পাছায় বাড়ি দেয়া বাধ্যতামূলক" এমন বালের কালচার আর শিক্ষাব্যবস্থারে পুছার কারণ দেখি না। আমি আগে ভেতরের অবস্থা জানতাম না, লেখা পড়ে শিউরে উঠলাম। যদি আসলেই অবস্থা এরকম হয়, শিউরে না উঠে পারলাম না। চারবছরের কোর্স করে কেউ অভিনয়ে পারঙ্গম হয়ে যাবে, এটাও মানতে পারলাম না। অভিনেতারা অনেকটাই বাইবর্ন গিফটেড, আর এই বিশেষ গুণের স্বত:স্ফূর্ত বিকাশ ঘটে বলেই আমার ধারণা। ভাল অভিনেতাদের কয়জনের এই সার্টিফিকেটের প্রয়োজন হয়েছে সেটার একটা জরিপ চালালে হা হা প গে ছাড়া উপায় থাকবে না।

অভিনয়কে শানিয়ে নেবার জন্য শিক্ষার অবশ্যই প্রয়োজন আছে, তবে সেটার নামে জড়তা কাটানোর দোহাই দিয়ে ফ্রিক কালচার লালন করে ভার্সিটির সিট নষ্ট করাটা সহ্য করা কঠিন।

কষে পিলাচ

২৪ শে জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৮:১৫

আকাশ_পাগলা বলেছেন: এতদিন পরে আমার ব্লগে তোমারে দেইখা ভাল্লাগতাছে।
কী খবর?


পড়ার জন্য ধইন্যা।
সাথে থাকার জন্যেও ধইন্যা।

৫৩| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৪৯

নষ্ট ছেলে বলেছেন: আমড়া কাঠের ঢেকিরে ঝাজা :)

৫৪| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৮:০২

সিউল রায়হান বলেছেন: - সিএসই-তে অনার্স ঘোষনা করলে দেশে রাতারাতি ভাল প্রোগ্রামারের বন্যা বয়ে যাবে?
সিএসই-তে মানুষ আসবে শখে। এখানে যারা ভাল প্রোগ্রামিং করবে, তাদের আমরা গুরুত্ব দিব, সম্মান করব। কিন্তু এখানে অনার্স ডিগ্রী দেয়ার কোন কারণ নাই।

- নান্দনিক নিত্য নতুন স্টাইলে চুল কাটার উপরে অনার্স চালু করলেই কী এখানকার ছাত্ররা দুনিয়া কাপায়া দিবে?


আপনার কমেন্ট থেকেই প্রথম প্যারাটাতে নাটককলা তুলে সিএসই বসালাম..... হ্যাং করলাম দেখে

দ্বিতীয় কমেন্টে বুঝলাম আপনার কাছে একটা সাবজেক্টের থিম কি সেই ধারণাটাই স্পষ্ট নয়..... আমি আজকে চাইলে জুলু ভাষার উপর কোর্স খুলতে পারি কিন্তু তাতে জুলু ভাষার উপর আমরা কোনই অবদান রাখতে পারবো না কারণ আমাদের ভাষা জুলু না

যেকোন ভার্সিটিতে যেকোন ডিপার্টমেন্ট খোলা হয় ট্রেন্ড বিবেচনায় নিয়ে...... এবং অ্যাডমিশন টেস্ট নেয়া হয় সেই সাবজেক্ট পড়ার যোগ্য যারা শুধু তাদের নেয়ার জন্যে...... তাই চুল কাঁটার জন্যে যদি সাবজেক্ট খোলেন এবং সেখানে এমন কাউকে পান যিনি আপনার অ্যাডমিশন টেস্টে পাশ করবেন তাহলে তাকে দিয়ে অনেক কিছুই করা সম্ভব

সব কথার শেষ কথা, নাট্যকলা সাবজেক্টে খারাপ কিছু দেখতে পাই না...... নাটকে যেহেতু সমকালীন সমাজ উঠে আসে তাই এই সমাজ নিয়ে গবেষণা হোক, স্টাডি হোক এটাকে সমর্থন করি.... সাবজেক্ট হিসেবে নাট্যকলার কাছে দাবী এটাই

- একইসাথে সমাজ নিয়ে স্টাডি করতে এসে অসামাজিক আচরণ শুরু করাকে ধিক্কার জানাই

২৫ শে জানুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:২৭

আকাশ_পাগলা বলেছেন: এত সহজে না ভাই। একেবারে না ভেবে বলি নাই।
আমি দুটো পয়েন্টে বলছি। আপনি একটা পয়েন্টে কথা বলছেন, কিন্তু সেটা আরেকটা পয়েন্ট ডিফেন্ড করে।

১) সাবজেক্ট গুলোর প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা কতটুকু দরকার।
২) সাবজেক্ট গুলোর দেশীয় প্রেক্ষাপটে প্রয়োজন কতটুকু।

আপনি যেই যুক্তি দিলেন, সেটা আমি ভাঙ্গাইছি আগেই। উপরের কমেন্টগুলো দেখতে পারেন।

এখানে একটা পয়েন্ট আরেকটা পয়েন্টকে ডিফেন্ড করে।

৫৫| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৮:০৪

আমড়া কাঠের ঢেকি বলেছেন: সবগুলো মতামত পড়লাম, মাঝে মজা পাচ্ছিলাম কাহিনী জেইউ থেকে বাসে চড়ে সোজা পলাশীর বুয়েটে চলে এসেছে দেখে :)

সবার মন্তব্যেই কমবেশি ব্যক্তিগত মতামতের প্রাধান্য এসেছে... যেমন সানজানাওয়াহিদ নাট্যকলারই হবেন মনে হচ্ছে, অনেকের কাছে ভালো লাগেনি যারা মননে শিল্পকে লালন করেন কিন্তু পরিস্থিতির শিকার হয়ে বা পরিবারের চাপে ইঞ্জিনিয়ারিং পড়তে বাধ্য হয়েছেন....এরকম অনেক....সবই ব্যক্তিগত দৃষ্টিকোণ থেকে। সাইফ ভাইয়ের কমেন্টেও এমনটা দেখলাম, দেশের সেরা মেধাবীরা কম্পুটার পড়লে সমস্যা কোথায় বুঝলাম না ;)

আমিও ব্যক্তিগত মতামত জানাই, মানুষ হিসেবে আমি বাস্তববাদী, তারপরও শিল্প সংস্কৃতির প্রতি আগ্রহের কমতি নেই আর সেটা লোকদেখানো না। আমাদের হিন্দী সংস্কৃতিতে বুদ টিভিসিরিয়াল গোগ্রাসীদের দেশমুখ করতে পারলে আর ফারুকীর মত অতি আধুনিক ট্রেন্ডের কাছে দেশীয় সংস্কৃতি জয়ী হতে পারলে খুশি হব

৫৬| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৮:১১

সাঈফ শেরিফ বলেছেন: প্রিয় সিউল, আপনার মনোকষ্টের কারণটা বুঝি। হয়ত আমিও সমব্যাথী। তবে তার চেয়ে বেশি হতাশ। তড়িৎ কৌশল বিভাগে সেদিন পর্যন্ত শুনে এসেছি পুরো শিক্ষা জীবনে একটিও প্রেজেন্টেশন না দিয়ে পাশ হওয়া যায়। এমন কি থিসিস জাতীয় জিনিসেরও ডিফেন্স দেয়া লাগেনা। এরাই দেখি ভেন্ডরে গিয়ে উপস্থাপনা করতে গিয়ে খানিকটা অপ্রস্তুত। আন্তর্জাতিক বিশ্ববিদ্যালয় হবার সুবাদে আই ইউটির ছেলেদের ভাষা ও প্রকাশ ভঙ্গির যে মান সেটিকেও আমি এগিয়ে রাখবো।ক্লাশের নেপালি গুলো হাত তুলে শিক্ষককে বলছে ইংরেজিতে ব্যাখ্যা করতে, কিছু কিছু শিক্ষক ছোট ছোট চোখে তাকিয়ে আবার বাংলা বলা শুরু করলেন। বোবার মত কলম ঘষে গণিত করা আর কি বোর্ড চেপে কোড করার থেকে বেশি কিছু শেখার মত পরিস্থিতি গড়ে কতজনের ছিল আপনারা, আই মিন "বুয়েটিয়ান"রা বলতে পারবেন। আমি তো আদার ব্যাপারী, এইসব অহেতু, অপ্রাসঙ্গিক আলাপনের ইচ্ছা আর নেই।

৫৭| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৮:১১

আমড়া কাঠের ঢেকি বলেছেন: @সিউল ভাই, বুয়েটেও কিন্তু মানুষজনের মাঝে জড়তা অনেক প্রকট সমস্যা, ;) এতে আমাদের অসুবিধা হয়, ল্যাবে কমিউনিকেশন হয়না (!), মেধাবীদের, বিশেষত: তাদের কাছ থেকে লেকচার বুঝে নিতে আমাদের অসুবিধা হয়, সিনিয়র আপুদের সাথে বিশাল রকম কমিউনিকেশন গ্যাপ, ক্যারিয়ার চিন্তায় বিভ্রান্ত আর অভারঅল সিজি খারাপ হয়ে ফিউচার শেষ :|

এই প্রেক্ষিতে আমাদেরও "জড়তা কাটানো" স্টাইলে কুর্স চালু করন গেলে কেমন হয়? জেইউ বা ডিইউ এর নাট্যকলার এক্সটার্নালদেরই কিন্তু এই কুর্স নিতে হবে ;) ;) ;)

২৫ শে জানুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৪৪

আকাশ_পাগলা বলেছেন: যদিও কমেন্ট টা ফানি, তাও আমি একটু কথা বলতে চাই এটা নিয়া।

জড়তা কাটানো কিন্তু একটা গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার এসব অগুরুত্বপূর্ণ সাবজেক্টের ক্ষেত্রে।

এখন কথা হইল, আমি সারাজীবনই কম্বাইন্ডে পড়ে আসছি। আমার জড়তা নাই। এখন এর জন্যে আমাকে মেয়েদের সাথে ফাউলামী করতে হয় নাই।

এখন, এসব সাবজেক্টে এডমিশনের জন্য পরীক্ষা যখন নেয়া হয়, তখন ডিইউ এর ডি ইউনিটের মত প্রশ্ন কেন করে? এরা কিন্তু চাইলে পরীক্ষা দিয়ে টেকার পরে স্টুডেন্টদের মানসিকতা যাচাই এর মাধ্যমেও বাছাই করতে পারে।

অথচ, ভাইভা তে কয় গান গাও। পারুক না পারুক, পরবর্তীতে সবাই চান্স।

কী আর কমু !!

৫৮| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৮:১৪

আমড়া কাঠের ঢেকি বলেছেন: @সাইফ ভাই, বুকার মত কোড করে শুইনা মজা পাইলাম। এইবার হাসতেই আছি। বুকাগুলারে সব কানে ধইরা নাট্যকলায় ভর্তি করা হৌক, এটলিস্ট এতে যদি এক্টু ইস্মাটলি কুড করে =p~ =p~ =p~

৫৯| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৮:২০

সিউল রায়হান বলেছেন: @ আমড়া কাঠের ঢেকী:

৪ বছরের কোর্স করে অভিনয়ে পারঙ্গম কেন হবে ??? সংগীত বিষয় নিয়ে পড়লে কেউ সংগীতজ্ঞ হয়ে যাবে ?? অবশ্যই না...... ইনহেরেন্ট কোয়ালিটি থাকতে হবে অবশ্যই, ভার্সিটি শুধু সেটার বিকাশে সাহায্য করে

প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার উদ্দেশ্য মূলত এটাই, তাইনা ??? যেকোন লাইনের তোমাকে ঠিকমত পথ দেখাতে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার প্রয়োজন রয়েছে, দ্যাটস ইট.....এর আর কোন কাজ নেই.... ভার্সিটি বুদ্ধি/কোয়ালিটি জন্ম দেয়ার জায়গা না বরং তাকে সঠিক পথে চালিয়ে সেটাকে চর্চা করার জায়গা (জাবি'র নাট্যকলার স্টাইল/:) আরেকবার ঘৃণা সহ ধিক্কার)

আমাদের উপমহাদেশে আমরা চাকুরী নির্ভর হয়ে ক্যারিয়ার গড়ে তুলি কিন্তু বাইরের দেশে যার যেটায় মন চায় সে সেটাতে যায়( ইভেন তুমি যখন বাইরে স্কলারশীপের জন্যে আবেদন করবা তুমি স্টেটমেন্ট অফ পারপাজ-এ এটা কিন্তু লিখবা না পরিবার/মেরিট লিস্টের কারণে তুমি সিএসই তে আসছো, লিখবা যে এটা তোমার প্যাশন)....... ওদের ট্রাডিশনটা ভালই এবং আমাদেরও সেটা ফলো করা উচিত

তাই "এটা মানুষের শখ। যার যার শখ সে সে যাবে। তাই এটাকে ভার্সিটিতে সাবজেক্ট না বানিয়ে, অন্যান্য ভাল সাবজেক্টের সিট বাড়ানো উচিত।" কথার একটু মডিফিকেশন করে মূল কথাটা বলতে চাই...... আকাশ পাগলা বলেছে এই সাবজেক্টেরই প্রয়োজন নাই কিন্তু আমি বলব প্রয়োজন আছে তবে লিমিটেডভাবে

সিট বাড়ানো বললে নাট্যকলার চাইতে মেডিকেল কিংবা জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং কিংবা কৃষি অথবা সিএসই অথবা টেক্সটাইল অথবা ন্যাভাল ইঞ্জিনিয়ারিং নয়তো ফার্মাসী এর মত সাবজেক্টে বেশী ডোনেশনে সিট বাড়ানো দরকার কারণ বাংলাদেশের সুযোগ রয়েছে এগুলিতে ভাল করার

৬০| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৮:২৭

আমড়া কাঠের ঢেকি বলেছেন: @ সিউলভাই, সহমত (আগের কমেন্ট কিন্তু মজা কইরা দিছিলাম, DANCE-103 নামের চার ক্রেডিটের কোর্স খুললে কিন্তু পুলাপাইনের সিজি বাড়বে একটু ;))

আমার মতে মেডিকেলের সিট বাড়ানো দরকার। ইঞ্জিনিয়ারদের থেকে ভালো ডাক্তারের অভাবটাই মূল্য এখন বেশি, অভাভটাও প্রকট

:(

৬১| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৮:৩৩

সাঈফ শেরিফ বলেছেন: @আমড়া কাঠের ঢেকি, এখানে আবার নাট্য কলা টেনে আনলেন কেন ভাই? ঘটনাক্রমে একজন নাট্যকলার শিক্ষার্থী বেকায়দায় পড়ে মন্তব্য করতে এসে সংখ্যাগরিষ্ঠ বুয়েটিয়ানদের হাতে হেনস্তা হলেন। ইন্টারনেট জিনিসটা বুয়েটিয়ানদের কাছে খুব সহজলভ্য বিধায় এখানে নাট্যকলার জাত মেরে দেয়া সহজ, তার উপর বুয়েটিয়ানদের মুখের উপর কথা বলার সাহস কতজনের? সফটওয়ার প্রকৌশলে যত না মেধার দরকার তার চেয়ে লোক বল দরকার-এ বাস্তবতা বুঝে সফটওয়ারে মেজর করাতে মেধাবীদের হিড়িক দেখলে একটু খারাপ লাগে আর কি? নেটওয়ার্কিং , থিউরীর মত বিষয় গুলোতে আর কেউ সহজে মাথা কুটতে চায়না। কোড করতে আর গণিত কষতে মুখ চালানো লাগেনা, হয়ত ভাল মাথা লাগে। প্রযুক্তির এই "হার্ড স্কিল" বেচে উপার্জন খারাপ হবেনা, কিন্তু বাদবাকি "সফট স্কিল" গুলো রপ্ত না করতে পারলে ঠিক পেশাদার হওয়া যায়না, সেটি ক্লাশে লেকচারের সময়ই হোক বা কোম্পানির উচ্চ পদস্থ চাকুরেই হোক। আশা করি, ঢাবি-জাবি থেকে গ্রাজুয়েটরা বুয়েটিয়ানদের কমিউনিকেশন স্কিল শিখিয়ে গিয়ে গেলে "জাত নেমে" যাবার অভিযোগ করবেন না। জনগণের টাকায় প্রকৌশল বিদ্যে পড়ে সেরা মেধাবীদের অনেকেই ঢাবিতে এমবিএ করছে, সেসব ক্লাশে নাকি শুনি স্যুট টাই পরানো শিখানো হয়। :)

৬২| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৮:৩৭

সিউল রায়হান বলেছেন: @ সাইফ শেরিফ:

প্রেজেন্টেশন করতে পারে না কিছু, সারাজীবন শুধুই কিবোর্ড আর কলম ঘষে কাটিয়ে দিয়েছে পোলাপাইন এটা যদি ভাবেন অথবা জানেন তাহলে আমিই আর কি বলতে পারি...... আমারও আর এই বিষয়ে আলোচনার ইচ্ছা করছে না, পরে কোনদিন আলোচনা হবে হয়তো


@ ঢেকী:

লাভ নাই তাও....... স্মার্টনেসের যত ডেসক্রিপশন আসলো এই পোস্টে এর একটাও আমাদের মাঝে নাই...... :(( :((

৬৩| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৮:৩৯

আমড়া কাঠের ঢেকি বলেছেন: @সাঈফ ভাই, তর্ক করতে ইচ্ছা করছে না, কোন বক্তব্য অপ্রাসঙ্গিক বা আক্রমণাত্মক মনে হলে মাফ করবেন।

আর বুয়েটিয়ানরা এমন কোন মগডালে চড়ে বসেনি যে জাত যাবার ভয় করতে হবে..... কমিউনিকেশন, হিউম্যানিটিস সহ অনেক কোর্সই বাইরের বিশ্ববিদ্যালয়ের টিচার রা নিয়ে থাকে।

আর এমবিএ করা বা অন্য লাইনে জব করা, এটা আসলেই পরাজয় বলতে পারেন।

৬৪| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৮:৪৯

সিউল রায়হান বলেছেন: @ সাইফ শেরিফ:

■ কমিউনিকেশন স্কিল শিখিয়ে গেলে মাইন্ড করবো না অবশ্যই কারণ ওটা নিয়ে ওরা গ্রাজুয়েশন করছে ফলে আমি আমার নিজের ইনটিউশন থেকে যা জানি ও তার চেয়ে ভাল জানে এমন সম্ভাবনা খুবই বেশী

■ আমিও হয়তোবা এমবিএ করবো তবে সেটা একারণে যে, আমি স্বপ্ন দেখি একদিন আমার নিজেরও একটা সফটওয়ার ফার্ম থাকবে..... অনেক অনেক সাকসেসফুল হবে সেই ফার্ম.... এবং আমি অবশ্যই চাই না সফলভাবে আমার ফার্ম চালানোর দায়িত্ব আমি বাদ অন্য কাউকে দিতে হোক......

এখন সাকসেস যেহেতু বিজনেস রিলেটেড তাই আমি সেই নলেজগুলি এক করতে চাই যেগুলি আমার প্রয়োজন কিন্তু আমি তা এখনো জানি না....... এমবিএ'তে আমি তা শিখতে পারবো, দ্যাটস ইট

এমবিএ করলে তাই বিজনেস ব্যাকগ্রাউন্ডে স্টাডি করার জন্যেই পড়বো....... টাই আমি ক্লাস সেভেন থেকেই বাঁধতে পারি, ওটা বাঁধতে শিখার জন্যে না /:)

********

আপনার কথার স্টাইলে এটা স্পষ্ট আপনি বুয়েটের পোলাপাইনদের শুধুই একটা রোবোট নয়তো কাছাকাছি কিছু ভাবছেন.....আপনার ধারণাকে পাল্টানো আমাদের ক্ষমতার বাইরে

৬৫| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৯:৫২

সামিউর বলেছেন: চরম সুন্দর একটা পোস্ট। আপনি অনেক কিছু অনেক সহজ ভাবে নিয়েছেন। শুধু ju না , অনেক পাব্লিক ইউনির অবস্থাই এই রকম। যত দোষ সব হয় প্রাইভেটের।



৭ জনের ভাল লাগেনি ।


এইসব ব্যাপারে কথা বল্লে কিছু নারীবাদি আর চুচিল ( আশ্লিল) পাব্লিকের ভালো লাগেনা ।


সব শেষে সুন্দর এক্টা পোস্টের জন্য ধন্যবাদ।

২৫ শে জানুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:১৭

আকাশ_পাগলা বলেছেন: জে ইউ এর সব জায়গায় কিন্তু অবস্থা এরকম না। আমি শুধু নাট্যকলাতেই এই অবস্থা দেখলাম।

ভূতত্বে এক বান্ধবী আছে। শুনলাম ২ সপ্তাহ ক্লাসের পরেও ওর সাথে নাকি কোন ছেলেদের এখনও পরিচয় হয় নাই।

যাই হোক, সব খানেই এমন আছে। সমস্যা হল, এক জায়গারটা মানুষ দেখে, আরেক জায়গারটা দেখেও দেখে না।

নারীবাদী আর ছুশীলদের কথা বাদই দেন।এদের পিটানী দিলে মনে একটু শান্তি পাইতাম।

পড়ার জন্য ধন্যবাদ।

৬৬| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৯:৫৯

অদেখা সময় বলেছেন: এট সিউল রায়হান: ভাই একটা চাকরী দিয়েন।
এট লেখক: প্লাস

২৭ শে জানুয়ারি, ২০১০ দুপুর ২:৪৩

আকাশ_পাগলা বলেছেন: পড়ার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ।

৬৭| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৩:২৫

রৌদ্রজ্জ্বল বলেছেন: ভাই সাধারণ বুদ্ধির বোকাসোকা মানুষ আমি, তাই বুঝিনা জড়তা কাটানোর কেমন উপায় এগুলো। তারপরেও এগুলোর জন্যে বড়জোড় একটা ট্রেনিং সেন্টার থাকলেই তো হয়, এতটা বিলাসিতা আমাদের কি মানায়!!!

২৭ শে জানুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:১৬

আকাশ_পাগলা বলেছেন: আমি ত ভাবতেসি, দেশের সব সাবজেক্টেই জড়তা কাটানোর জন্য ড্যান্স ১০১(আমড়া কাঠের কমেন্ট থেকে), মাস্তি ২০২, মজা মাম্মা ৩০৩, চরম গরম ৪০৪ সাবজেক্ট খুলতে হবে।

এইসব বিলাসিতা আসলেই আমাদের মানায় না।
পড়ার জন্য ধন্যবাদ।

৬৮| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১০ দুপুর ১:৪০

এস বাসার বলেছেন: পাগলা, লেখা দারুন লাগলো। ঘটনা একদম ঠিক।

কিন্তু তুমি জাবির নাট্যকলায় তোমার দৌড়াদৌড়ির কারন কি?

সেরাম কিছু আছে নি?

০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৫:৩৫

আকাশ_পাগলা বলেছেন: থ্যাংক্স বস।
সেরাম কিছুর জন্য না, পরিচিত একজনের বিশেষ আগ্রহের একজন ওখানে ছিল। তাই তার পাশে থাকতাম।

৬৯| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:০৯

মোঃ কবীর হোসাইন বলেছেন: প্রথমেই ধন্যবাদ লেখকের নামের সার্থকতা প্রমানের জন্য।
তারপরে ধন্যবাদ বিষয়টা উত্থাপনের জন্য।

এখন প্রসঙ্গে আসি,
বলেছেন নাট্যকলা বিভাগ নিয়ে। আপনার এবং পাঠকের জ্ঞাতার্থে জানাচ্ছি জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে নাট্যকলা নামে কোন বিভাগ কোনদিনই ছিল না। বর্তমানেও নেই। আছে "নাটক ও নাট্যতত্ত্ব বিভাগ" এখানকার যারা ছাত্র/ছাত্রী নিজেদের বিভাগের নাম "নাট্যকলা" বলবে এটা পশ্চিম দিকে সূর্য উদিত হওয়ার মতোই। সুতরাং আকাশ "পাগলা" আপনার যে বা যেসব বন্ধু "নাট্যকলায়" পড়ে বলে উল্লেখ করেছেন তাদের ব্যাপারে আমার সন্দেহ আছে।

আপনার জাহাঙ্গীরনগর আসার প্রধান কারণ হিসেবে উল্লেখ করেছেন-
"ত আমার মেইন যাওয়ার কারণ হল ওখানকার নাট্যকলা। মম রে দেখলাম এখানে ওখানে ঘুরতাছে।"


লাইন দুটো পাশাপাশি পড়ে আপনার বিষয়ে আমার কিঞ্চিত কৌতুহল হলো এবং আপনার চরিত্র বিশ্লেষন করে আমি আপনার সম্পকে একটা ধারনাও লাভ করলাম। জাহাঙ্গীনগরে এতোগুলো বিভাগ থাকতে "নাটক ও নাট্যতত্ত্বের" প্রতি আগ্রহ দেখে বিস্মিতও হলাম। আর ৫০০০ ছাত্রছাত্রীর মধ্যে মমকে আপনি এখানে ওখানে ঘুরে বেড়াতে দেখলেন (মানে একাধিক বার দেখেছেন। বিষয়টা স্বাভাবিক কেননা মম জা.বি ছাত্রী। জাহাঙ্গীরনগর কেম্পাসে তাকে দেখা যেতেই পারে আর আপনার মত লোক তাকে দেখে হা করে তাকিয়ে থাকবে। পিছন পিছন একটু ঘুর ঘুর করবে এবং বন্ধুমহলে পড়ে খুব ভাব নিয়ে তার গল্প করবে এটাও স্বাভাবিক। যেমন আপনি ডিজিটাল বাংলাদেশের লোক হওয়ায় গল্পটা ছেড়েছেন ব্লগে।)

আপনার পরবর্তী লাইন দেখা যায়-
"বড়ই মনোরম পরিবেশ, এক ডালে কত ফুল। আহা ! এসব ফুল আর ফুলের অবস্থা দেখে JU বলে বুঝাই যায় না, মনে হয় NSU।"
আপনি অভিজ্ঞ লোক। অভিজ্ঞতার আলোকেই উপোরোক্ত বয়ান ছেড়েছেন বলে মনে হচ্ছে। আপনি NSUসম্পর্কে এতো অভিজ্ঞ যে JU দেখেই আপনার নিজস্ব স্মৃতি মনে পড়ে গেল। আপনার স্মৃতির প্রখরতা আমাকে মুগ্ধ করলো। তবে আপনি হয়তো খেয়াল করেননি আপনার উক্ত বয়ানে সম্পূর্ন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়কে আপনি কিভাবে মূল্যায়ন করলেন।

আপনার পরবর্তী কিছু লাইন:
"যাই হোক, এই ডিপার্টমেন্ট সম্পর্কে নিজের ধারণা কম ছিল।সবার সাথে তাই নতুন আহরিত জ্ঞান শেয়ার করলাম। সুশীলদের আমার পুস্টে ঢুকা মানা, এরপরও আমি কী বলতে চাচ্ছি প্রতি প্যারা শেষে তা প্যারান্থিসিসের ভেতরে ক্লিয়ার করে বুঝাতে চাইছি। যেন সুশীলরা ব্যাপারটাকে অন্যদিকে না নিয়ে যেতে পারে।"

অল্পবিদ্যা ভয়ংকর বলে একটা প্রবাদ খুব শোনা যায়। আপনার পোষ্ট পড়ে সেটার প্রমান পেয়ে আমিই কিছু জ্ঞান লাভ করলাম। আপনি সুশীলদের "অন্যদিক" বলতে কি বোঝালেন আর আপনি লেখাটিকে শেষ পযর্ন্ত কোন দিকে নিয়ে গেলেন তার দিক খুঁজতে গিয়ে আমি নিজেই দিকহারা হবার জোগার।
যাহোক দিক যেটাই হোক আপনার এই পোষ্ট দেয়ার উদ্দেশ্য যে মহান (!!!!) তাতে আমার মোটেও সন্দেহ নেই। কুত্সা রচনা প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহন করলে নিশ্চিত পুরস্কার জিতবেন।

*****

সময়ের অভাবে আজ শেষ করতে পারলাম না। তবে শিগ্রই শেষ করবো।


কবীর হোসাইন
নাটক ও নাট্যতত্ত্ব বিভাগ
৩৪ তম ব্যাচ (জা.বি) ১৯ তম ব্যাচ (নাওনা)
প্রয়োজনে: ০১৯১২ ৯১৮ ৬০০

০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৫:৩৩

আকাশ_পাগলা বলেছেন: আমি যখন নাট্যকলা বলেছি তখন কি ফিজিক্স ডিপার্টমেন্টের কথা বুঝাইছি?
আমি যেই ডিপার্টমেন্টের কথা বললাম, আপনি সেটা বুঝছেন, তাহলে সেটা নিয়ে কী এমন সমস্যা হল? আর, আমার বন্ধুরা অনেকেই পুরো নামে বলে, কিন্তু কেউ কেউ ছোট করেও বলে, আমি যেমনটা বলেছি।
আমার মনে হয়না এটা খুব একটা বড় ব্যাপার।


যাই হোক, আমি চেষ্টা করছি, পয়েন্ট বাই পয়েন্ট উত্তর দেয়ার জন্য। তাই আমার উত্তরের প্রতি প্যার পড়ার আগে আপনার কমেন্টের নিজের সেই প্যারাটা পড়ে নিতে সাজেস্ট করছি।

মমকে দেখা গেছে, এই কথাটাকে আপনি খারাপ সেন্সে নিলেন কেন? তাকে দেখা যেতেই পারে, আর সেটা আমি বললে সমস্যাটা কী? তার পিছে হা হা করা, আর তার পিছে ঘুরঘুর করার কথা আসল কেন?

আমি এনএসইউ তে খুব খারাপ কাজ করে অভিজ্ঞ বুঝলাম, কিন্তু এতে প্রমাণ হয় না যে আপনি ভাল। সম্পূর্ণ জাহাঙ্গীরনগরকে আমি কেন মূল্যায়ণ করতে যাব?
আমি এই পোস্টেই আর কমেন্টের উত্তরেও অনেক জায়গায় বলছি যে, আমি জাহাঙ্গীর নগর ভার্সিটির পুরোটার কথা বলি নি, শুধু নাটকের ডিপার্টমেন্টের কথা বলছি।
এই লাইনটা আপনার চোখ এড়িয়ে গেলে আমার দোষ?


পুরো কমেন্টেই আপনি আমার উপর ব্যাক্তিগতভাবে ঘেঁষ দিতে চাইছেন। কারণটা কী? আপনি নিজেই দেখেন যে, আপনি কীসব পয়েন্ট দাঁড়া করেছেন। আমি যেসব অনিয়মের কথা বলেছি, তা অস্বীকার করতে পেরেছেন কী?

আমাদের সমস্যা কী জানেন? আমরা নিজেদেরকে খুব দ্রুত ক্লাসিফাই করে ফেলি। ধরেন, পাবলিক-প্রাইভেট,সাইন্স-আদার্স, ভাল ছাত্র-খারাপ ছাত্র। আরও হাজার রকমের। আপনি এভাবে বলতে পারতেন যে, সবখানেই খারাপ লোক থাকে।আপনাদের এদিকের ভাল কিছুর কথাও তুলে ধরতে পারতেন। যেটা হয়ত আমি জানিনা। কিন্তু সেটা পারেন নাই।

আমাদের যাদের যাদের সমস্যাগুলা আমরা যদি অস্বীকার করি, তাহলে কী সেটা সমাধান হবে? আর,আপনি যদি বলেন যে, হ্যা, এখানে অনেক সমস্যা আছে। এটা ঠিক করা উচিত, তাহলে সেটা খারাপ কিছু না। আর কাউকে ছোট করাও হয় না এতে। আপনি ৩৪ ব্যাচ, মানে ২০০৪ সালে ঢুকেছেন। আপনার পাশ করার কথা ছিল ২০০৮ এ। আপনি কী পাশ করে বেরিয়েছেন?

আমার পোস্টের দিক কেন খুঁজে পেলেন না বুঝলাম না। আমি কিন্তু বলি নাই যে, এখানকার ছাত্রদের বাদ দেয়া হোক। আমি বলছি, এখানকার ছাত্রদেরও একটা লেভেলের মেধা আছে, যেটা আরও ভাল সাবজেক্টে ব্যয় করার সুযোগ দেয়া উচিত ছিল।অন্যান্য প্রয়োজনীয় সাবজেক্টে সিট বাড়ানো উচিত্ ছিল।এখানে কাউকে ছোট করা হয়নি, শুধু সিস্টেম নিয়ে কথা বলেছি।

এখানে কুৎসা রচনার কিছু নেই। পেপারে যদি বলা হয় যে, অমুক খুন করেছে, তাহলে কী তার নামে সেটা কুৎসা রচনা হল? এ ধরণের পোস্ট আমরা উলটা আপনাদের থেকেই আশা করি, যার যার নিজেদের সমস্যা নিজেরা খুলে বল্বেন।যদি এতে সমাধানের পথ বের হয়।তাই না?

আপনার কমেন্টে আমাকে ব্যক্তিগতভাবে ঠেস দেয়ার মেন্টালিটি দেখলাম। কিন্তু সেটার উত্তর দিলাম না। আপনার পরবর্তী কমেন্টে আরও এনলাইটেড মেন্টালিটির আশা করব।
(মোবাইল নম্বর দেয়ার দরকার ছিল না, ইমেইল এড্রেস সুন্দর দেখায়। যাই হোক, আপনার ইচ্ছা।)

৭০| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৫৩

কিরিটি রায় বলেছেন: ভাই পুরান কথা মনে করাই দিলেন....

১. জাবির নাট্যতত্ত্বের শিক্ষক কর্মশালায়----- উত্তেজনায় ঘুম হয়নি..
সংক্ষেপে যাচ্ছি...ভরসার;) ক্লাশ হচ্ছিল... ম্যাডাম হাটুতে ভর দিয়ে বসে... সবাইকে লাইন ধরে দাড় করালেন...
উনাকে বিশ্বাস করে উনার দিকে পড়তে বলছেন। কেউই পারছিল না।
বেশ বিরক্তি নিয়েই তিরস্কার করছিলেন...সবাই..হাটুতে ভর রেখে পড়ছিল...
তো অভাগার টার্ম এল... আমি আবার সহজেই বিশ্বাস করিতো;)

পড়বি পড়.. সেরম পড়া.. ম্যাডাম এতক্ষনের গড় অভিজ্ঞতায় অপ্রস্তুত ছিলেন.. সো চিৎপটাং :):) দুজনে প্রপাত ধরনী থুক্কু ফ্লোর তল...

আমিও ভোদাই হই গেনু B:-/ B:-/ একি হনু :-P
যাক ম্যডাম দ্রুত সামলে নিয়ে.. হ্যা এভাবেই পড়তে হয়। বলে আমাকে আবার পড়তে বললেন :(( :(( :((

ব্যাস আবার পতন। তবে এবার সামলে নিলেন। হালকা দোল খেয়ে উনার হাতের উপর লটকে রইলাম।

ভাই প্রত্যক্ষ এই জ্ঞান ছাড়া আপনি আপনার কো আর্টিস্ট অজ্ঞান হয়ে যাবার দৃশ্যে যখন অজ্ঞান হবে তখন আপনি যে ধরবেন এই নিশ্চয়তা না পেলে তা হবি কি করি????

>>>>>>>>>>>>>>>>>>>..

তবে একাদেমী হলেই যা চল তাতে ৪ বচর ধরি নেকানো পড়ানো কেমনই লাগে না?????

০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১২:১৩

আকাশ_পাগলা বলেছেন: পড়ার জন্য ধন্যবাদ।
শেষ লাইনটা বুঝি নাইক্কা।

৭১| ১২ ই মে, ২০১০ সকাল ১১:২৩

ইমির বলেছেন: পিলাচ। দারুণ লিকচেন

১২ ই মে, ২০১০ বিকাল ৫:২৬

আকাশ_পাগলা বলেছেন: পড়ার জন্য ধন্যবাদ।

৭২| ১২ ই মে, ২০১০ সকাল ১১:৫১

শরৎ চৌধুরী বলেছেন: আপনার ব্যক্তিগত প্রত্যক্ষ পর্যবেক্ষণ আর হিসাব নিকাশের মাকাল ফলাফল হইল এই পোষ্ট। আপনার প্রত্যক্ষ পর্যবেক্ষণজাত কোনকিছুর হাল এরম হলে বুঝতে হবে আপনারও দেশের কাজে লাগবার মত শিক্ষা হয় নাই।

বিশ্ববিদ্যালয়, ব্লগিং এসব ছাড়েন আর জলদি জলদি কৃষি উন্নয়ন আর মাশরুম চাষের প্রশিক্ষণ নেন। এরপর হয়ত আপনার প্রত্যক্ষ পর্যবেক্ষণের প্রকৃত ফলাফল দেখা যাবে যা দেশের কাজে আসবে।

১২ ই মে, ২০১০ বিকাল ৫:২৫

আকাশ_পাগলা বলেছেন: দুয়া কইরেন।
সুযোগ পেলে অবশ্যই এমন কিছু করব যেন দেশের কাজে আসে।
সেই লাইনেই আছি।


প্রত্যক্ষ পর্যবেক্ষণ প্রত্যক্ষই। এটার ভেতর কন্সপিরেসী খোঁজাটা বোকামী।

৭৩| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ বিকাল ৫:৫৭

মারুফ হোসেন বলেছেন: আপনার এই পোস্ট টা যে নিচের দুই যায়গায় কপি-পেস্ট হইসে সেটা কি আপনাকে জানায়ে করসে??? একটু খেয়াল করে দেইখেন......পোস্টের মাঝখান থেকে শেষ পর্যন্ত আপনার পোস্ট টা পূরাই কপি পেস্ট কইরা দিসে......

Click This Link

Click This Link

২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:১৪

আকাশ_পাগলা বলেছেন: প্রথমটা দেখি মুছে দেয়া হইছে।

শেষেরটায় অনুমতি নেয় নাই। তবে, উনি লিখছেন যে, এক বন্ধুর ডায়রী থেকে নেয়া।

যাক, তবে আমার নাম দিলে আর অনুমতি নিয়ে করলে ভাল করত। যা করছে ঠিক করে নাই। আমার প্রোফাইলে লিখেই দেয়া যে, (আমার অনুমতি ছাড়া আমার কোন পোস্ট বা পোস্টের অংশবিশেষ অন্য কোথাও ব্যবহার করা সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ)।

যাক, নজরে আনার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।

৭৪| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ বিকাল ৩:৩১

নাহিয়ান বিন হোসেন বলেছেন: @লেখক, সুন্দর পোষ্টের জন্য ধন্যবাদ।

@ছন্নছাড়ার পেন্সিল, বুয়েট থেকে যারা পাশ করে বের হয় তাদের কোন কাজে লাগে না? বাহ বাহ! আপনার তো অনেক জ্ঞান! বুয়েটের যারা ইঞ্জিনিয়ার, তাদের খোঁজ নিয়ে দেখুন তো তারা যারা দেশে আছে , তারা দেশের জন্য অবদান রাখছে কি রাখছে না।যখন দেশে যে কোন প্রকৌশল ক্ষেত্রে সরকার সাহায্য চায়, তখন কারা সেখানে কাজ করেন? দেশের সকল শীর্ষস্থানীয় প্রকৌশলীরা কোথাকার , আর তাদের কাজ কতটুকু তা খোঁজ নেন, তারপর কথা বলতে আসেন।এটা ঠিক , বুয়েটের অধিকাংশ ইঞ্জিনিয়ারই বিদেশে চলে যান। কিন্তু তারা যান বাধ্য হয়ে। দেশে সরকার তাদের চাকরি দিতে পারে না। কিন্তু যারা বাইরে যাচ্ছেন, তারা কি দেশের জন্য অবদান রাখছেন না? বাইরের দেশগুলোতে যে বাংলাদেশের প্রকৌশলীদের এত সুনাম, তা বুয়েটের কারনেই।তাদের কারনে আর যাই হোক, অন্তত এদেশের নাম বিদেশের মানুষ জানছে আর উল্লেখযোগ্য পরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা অর্জিত হচ্ছে।কিন্তু আপনাদের এই শখের নাট্যকলা পড়ে দেশের কি বিশাল উন্নতি হচ্ছে তা বোঝার জন্য বিশেষজ্ঞ হওয়া লাগে না।প্রতিবছর কয়জন নাট্যকলায় পড়েন, আর তাদের কয়জন প্রথম সারির না হোক অন্তত মধ্যম সারির অভিনেতা অথবা নির্মাতা হন, পারলে জানান।উপরন্তু তারা প্রায় সবাই দেখা যায়, চাকরি জীবনে অন্য কোন পেশায় ঢুকছেন, এটাই এই শখের বিষয়টাকে চার বছর মেয়াদী অনার্স ডিগ্রী করার বিলাসিতাকে কটাক্ষ করে।বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই দেখা যায় নাট্যকলার ছাত্র ছাত্রীরা ব্যাপক অবসর সময় পান , যেহেতু প্রকৃত অর্থে তাদের পড়াশোনা বলে কিছু নেই।আর অলস মস্তিষ্ক হচ্ছে শয়তানের কারখানা, তাই দেখা যায় নাট্যকলার শিক্ষার্থী, শিক্ষক এদের অনেকের বিরুদ্ধেই অনেক অপকর্মের অভিযোগ ওঠে। কারন কিছু না কিছু করে তো সময় কাটাতে হবে! অনেকে আবার দেখলাম জড়তা কাটানোর নামে , নাট্যকলার শিক্ষক , শিক্ষার্থীরা যে অন্যায় করছেন , তাকে সমর্থন করছেন! ভালো, জড়তা কাটানোর নামে , দশ মিটার জায়গায় গড়াগড়ি, পাছায় থাপ্পড় দেয়া, খুবই ভালো কাজ! এগুলো না হলে কি, সুবিধাবাদীরা, নাট্যকলার নামে নিজেদের বিকৃত কামনা চরিতার্থ করার সুযোগ পাবেন!তাইতো তারা উঠে পড়ে লাগেন, এসব কাজকে সঠিক বলে প্রমাণের জন্য। সংস্কৃতির নামে অপসংস্কৃতির বিস্তারের জন্য। এই শখের নাট্যকলা পড়ে, কতজন দেশের মহান নির্মাতা, অভিনেতা হয়েছেন, অথবা দেশের বাইরে দেশের সম্মান বাড়িয়েছেন প্রশ্ন রইল, পারলে জবাব দেবেন।আর প্রতিষ্ঠিত নির্মাতা, অভিনেতাদের কয়জন নাট্যকলার ডিগ্রী নিয়েছেন, তারও জবাব দেবেন। বুয়েটের সাথে নাট্যকলার তুলনা দেয়ার আগে, বুয়েট নিয়ে ভালো করে জানুন, তারপর কথা বলতে আসুন। নাহলে আপনার কথাগুলো বোকার নির্বোধ কথা ছাড়া আর বেশি কিছু মনে হবে না।

নাটক একটা সাংস্কৃতিক ব্যাপার। এর অবশ্যই গুরুত্ত আছে। কিন্তু তাই বলে এটা চার বছর মেয়াদী অনার্স করার মত কোন বিষয় না।নাট্যকলা শেখার জন্য গ্রুপ থিয়েটার আছে, মঞ্চ আছে।বড়জোর এ ব্যাপারে আলাদা ইন্সিটিউট থাকতে পারে। কিন্তু এই ধরণের অনার্স ডিগ্রী দেশের সম্পদ অপচয় আর ভন্ডামী ছাড়া কিছু না।

২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ১০:৩৫

আকাশ_পাগলা বলেছেন: ছন্নছাড়া নিজেই বুয়েটের।
উনি এখন একটা ইউনিভার্সিটির শিক্ষক।
উনি অতি সজ্জন এবং তড়িৎ প্রকৌশল থেকেই পাশ করেছেন বলে জানি।

৭৫| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ বিকাল ৪:৪০

নাহিয়ান বিন হোসেন বলেছেন: @ সাইদ শেরিফঃ খুব মজে পেলাম আপনার বক্তব্য পড়ে! আপনার কথাগুলো থেকে এটা স্পষ্ট যে। কোন এক অজানা কারণে বুয়েটের প্রতি আপনার ক্ষোভ অতি তীব্র! আপনার সব কথার উত্তর দেয়ার মত ধৈর্য‌্য অথবা ইচ্ছা কোনটাই নেই।কয়েকটার উত্তর দেই। আপনি প্রেজ়েন্টেশনের দক্ষতা নিয়ে প্রশ্ন তুলে বললেন, "যেহেতু আই ইউ টি আন্তর্জাতিক ইউনিভার্সিটি, তাই এক্ষেত্রে ওদের এহিয়ে রাখব"। ভালো! ভাইজান কি জানেন, আই ইউ টি তে পড়াশোনার মান কেমন? না জানলে বলব একটু খোঁজ নেন। আর আই ইউ টিতে বেশিরভাগই বাংলাদেশী ছাত্র। আমাদেরই বন্ধু বান্ধব তারা। আমাদের সাথেই কলেজ থেকে পড়ে এসেছে। তো আই ইউ টি তে পড়ার কারনেই হঠাত তাদের ভাষার দক্ষতা কি করে বিশাল বেড়ে গেল, তা বোধগম্য হল না! সেখানে যে কিছু বাইরের দেশের ছাত্র পড়ে তাদেরকে ভার্সিটির নিয়ম রক্ষার কারনেই সুযোগ দিতে হয়। এমন নয় যে, তারা নিজ দেশের ছাত্রদের সাথে অথবা আমাদের দেশের ছাত্রদের সাথে বিশাল প্রতিযোগীতা করে সেখানে এসেছে।বুয়েটের শিক্ষকদের ভাষাগত দক্ষতা নিয়েও প্রশ্ন তুললেন। কিন্তু ভাইজান কি জানেন, আই ইউ টির প্রায় সব টিচাররাই বুয়েটের শিক্ষক। তারা সেখানে পার্টটাইমার। সম্প্রতি আই ইউ টি অতি অল্প কিছু নিজেদের ছাত্রকে শিক্ষক হিসেবে নিয়োগ দেয়া শুরু করেছে। কিন্তু সেই ছাত্ররা কিন্তু বুয়েটের শিক্ষকদের কাছেই পড়েছে! তা যে শিক্ষকরা নাকি নেপালি ছাত্রের ইংলিশ বলার অনুরোধ শুনে নিজের অক্ষমতার কারনে আবার বাংলায় পড়ান, তিনি কোন যাদুবলে আই ইউ টির শিক্ষার্থীদের পড়ান যে তারা ভাষা দক্ষতায় অনেক এগিয়ে যায়( আপনার কথা মত)। তা বুঝলাম না! আশা করি বুঝিয়ে দেবেন। আর আপনি তো সবকিছুতেই বলে যাচ্ছেন, "শুনতে পাই"। ভাইজান এবার শোনাটা কমায়ে একটু দেখে যান। আপনার নিকট জনের কেউ যদি বুয়েটে থাকে তো তার সাথে বুয়েটে যান আর নিজে দেখে আসেন। তারপর কমেন্ট করতে আসেন।প্রেজেন্টেশন না দিয়ে নাকি বুয়েটের তড়িত কৌশল বিভাগ থেকে পাশ করা যায়!!!!!!! হা হা হা হা হা হা হা হা হা হা। ভাইজান, বুয়েটের সিলেবাস, কোর্স প্লান টা একটু কষ্ট করে জোগাড় করেন(তড়িত কৌশলের) , তারপর এই অদ্ভুত কথা বইলেন। অবশ্য আপনিতো আবার সব ই শুনে জানতে পারেন!বুয়েটিয়ানদের হিউম্যনিটিজ বিষয় গুলো অন্য ভার্সিটির টিচারদের কাছে পড়া,টিচারদের বোর্ডে কলম ঘষাসহ অন্যান্য বিষয়গুলোতে আমড়া কাঠের ঢেকি এবং সিউল রায়হান ভাই উত্তর দিয়েছেন, তাই আমি আর কি বলব। আরেকটা কথা বলেছেন আপনি, সফটওয়ার প্রকৌশলে নাকি মেধা লাগে না, লোকবল লাগে! বাহ বাহ! ভাই, আপনি তো আমাদের জ্ঞান চক্ষু খুলে দিলেন! আপনিতো বিরাট পণ্ডিত সফটওয়ার প্রকোউশলে! শুনেন, সফটওয়ার প্রকৌশলে লোকবল বেশি লাগে, কিন্তু তাদের হতে হয় প্রথম সারির মেধাবী। তথ্যটা আপনি জানেন না। কারন আপনার সব কিছুই শুনে শুনে জানা। বুয়েটের শিক্ষার্থীরা শুধু নাম দিয়ে বিশ্বের চার পাঁচটি সেরা ভার্সিটির তালিকায় যায়গা করে নেই নি প্রোগামিং প্রতিযোগিতায়, মেধা দিয়ে তারা এটা করেছে।যে বুয়েটের শিক্ষকদের আপনি দোষ দিলেন বোর্ডে কলম ঘষা বলে, তারাই আবার যেই আই ইউ টিতে পড়াচ্ছেন, সেটাকে আপনি রাখলেন এগিয়ে! এ থেকেই আপনার উদ্দেশ্যটা পরিষ্কার হয়ে যা্য। আবার বললেন, আপনি নাকি শুনেছেন ঢাকা ভার্সিটির এম বি এ তে শুধু স্যুট টাই পরানো শিখানো হয়! আপনি তো ভাই মহা পন্ডিত ! তা ভাইজান, শুধু স্যুট টাই পরা শিখেই আই বি এর এম বি এ ডীগ্রীধারীরা এত মোটা অঙ্কের বেতন পান? ভালো ভালো! আপনি নিজেও আই বি এর মত একটা স্যুট টাই পরা শিখানোর প্রতিষ্ঠান চালু করে দেন, তাহলে আপনার নিজের যেমন কিছু আসবে, তেমনি আমরা ছাত্র সাধারনগন ও এটা শিখতে পারব! বুয়েটের শিক্ষার্থীরা কেন এম বি এ করে তা সিউল রায়হান ভাই উত্তর দিয়েছেন। আমি আরেকটু যোগ করি। যে প্রতিষ্ঠানে ইঞ্জিনিয়াররা কাজ করছেন , তাদেরকে বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই ব্যবসায়িক এবং প্রশাসনেও প্রধান ভূমিকা পালন করতে হয় নিজের সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রে। এজন্যও এম বি এ ডিগ্রী টা এখন দরকার হয়। এটা বোধ হয় আপনার শুনতে পাওয়া জ্ঞানের মধ্যে নেই। তাই ওরকম একটা কথা বলেছেন। আরো অনেক কথা জবাব দিতে পারতাম, কিন্তু যিনি উদ্দেশ্য মূলকভাবে এবং না জেনে মিথ্যাচার করেন , অদ্ভুত গল্প ফাঁদেন তার কথার উত্তর দেয়ার আর উতসাহ বোধ করছি না।

৭৬| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ১১:৫৯

নাহিয়ান বিন হোসেন বলেছেন: @ ছন্নছাড়ার পেন্সিল, আপনার কথা শুনে একজন বুয়েটিয়ান হিসেবে আহত বোধ করাতেই কথাগুলো বলা। আপনি বুয়েটের জানলে এভাবে বলতাম না।
@লেখক, ধন্যবাদ আপনাকে।

৭৭| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১০ সকাল ৭:০৫

আমি কেউ না বলেছেন: চরম মিথ্যা কিছু ইনফরমেশন আছে এই পোস্টে, অনুগ্রহ করে শুধরে নিন।

১। মেয়েদের হল রাত ১০টা পর্‍্যন্ত খোলা থাকে, এর চেয়ে দেরি হলে ফর্ম ফিলআপ করতে হয়, জবাবদিহিও করতে হয়।

২। রাত ৩টায় হল থেকে কোনো মেয়েকে বের করা অসম্ভব (সেটা নিজের গার্লফ্রেন্ড নিজে চেষ্টা করলেও) কারন গেট লক করে দেয়া হয়, কয়েকজন গার্ড থাকে। তবে ছেলেদের হল সবসময়েই খোলা থাকে।

৩। ডিপার্টমেন্টের বাজেট বরাদ্দ হয় ডিপার্টমেন্ট অনুযায়ী। আর প্রত্যেক ছাত্র প্রতি যেই ১৩০০০ টাকার কথা বললেন সেটা কতটা হাস্যকর তা পরের লাইন থেকেই বুঝতে পারবেন।

রসায়ন বিভাগের জন্য গতবছরের বাজেট বরাদ্দ ছিলো ৫ লাখ টাকা (১,২,৩,৪ বর্ষ, মাস্টার্স+থিসিস, PhD সহ)। আর 4th year এর ল্যাবে দৈনিক ১০-১৫ হাজার টাকার ক্যামিকেল লাগে। খরচ আসে কিভাবে? পুরানো ছাত্র/বিদেশি ডোনেশান থেকে।


৪। নাট্যকলা নিয়ে এত্তো কিছু লিখলেন, সেই নাট্যকলাকে নিয়ে সাধারন শিক্ষার্থিদের কোন আগ্রহ নেই। মম-টম কে নিয়েও না। এই ডিপার্টমেন্ট জাবি কে অনেক নেতা দিয়েছে এটা মানতেই হবে।

যাই হোক, নাট্যকলা বিভাগের দরকার আছে কি নেই সেই বিতর্কে যেতে চাই না। লেখক দয়া করে খোজ নিয়ে ভুলগূলো শোধরান। আপনার এই লেখাটাও মুখরোচক কিছু মিথ্যা গুজবের কারন হতে পারে...

১৭ ই নভেম্বর, ২০১০ সকাল ১১:৫৩

আকাশ_পাগলা বলেছেন: আমি যা দেখছি, অই ডিপার্টমেন্টের মানুষরা আমাকে যা বলছে, আমি তাই লিখছি।
সামনা সামনি দেখছি, তাই ডাইরেক্ট বলি।
কিভাবে কী হল, ব্যাখ্যা জানি না।

নাট্যকলা জাবি দিছে "সেঞ্চুরি মানিক।" ১০০টা মেয়ে ধর্ষণ করে পার্টি দিছিল। সেই পার্টিতে টিচাররাও গেছিল। নাট্যকলা অবদান দারুণ। মহান মহান নেতা পেয়ে আমরা মুগ্ধ।


১০ টার পরে গেট লক হয়ে যায়। আসলেই হয়।
আবার, মেয়েদের বেরও করা হয়। আসলেই হয়।
কেমনে কী আমি জানি না। সামনা সামনি এক মেয়ে তার নিজের কথা বলছে তার বান্ধবীদেরকে।


যেকোন ভদ্র সমাজে মেয়েদের হলে ফিরতে হয় ৬টা ৩০ এ। ৭ টার পরে গেটের ভিতরে ঢুকতে কারণ কারণ দর্শানো লাগে।

আচ্ছা যাক, ১০ টা বাজে একটা মেয়ের হলে ফেরত আসাটা খুব সেইফ? মেয়েটা হয়ত আগে আসতে চাবে, কিন্তু সবাই জানে গেট লাগাবে ১০ টায়। তাই তাকে বাইরে থাকার জন্য প্রেশার দিতে পারে সিনিয়াররা।


বাজেটের ব্যাপারে এক্সাক্ট ইনফরমেশন দিতে পারব না। পেপারে পড়ছিলাম। তাই লিখছি। এই ব্যাপারে ভুল হলে ক্ষমাপ্রার্থী। তবে, পাবলিক ইউনি কে পুরোনো ছাত্রদের ডোনেশনে চলতে হয় ভেবে অবাক লাগছে।

রসায়ন বিভাগে যদি বছরে ৫ লাক্ষ বাজেট হয়, তাহলে না খেয়ে মরার কথা ওদের। কারণ, ১০,২য়,৩য় ৪র্থ এবং সাথে সেশন জটে আটকা পড়া আরও ৫ম,৬ষ্ঠ বিশেষ ক্ষেত্রে ৭ম ব্যাচ থাকতে পারে।
আপনার জানাতেও ভুল থাকতে পারে। এত কম বাজেটে চলা অসম্ভব।

৭৮| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১০ দুপুর ১২:০৩

পরিবেশবাদী ঈগলপাখি বলেছেন: বাহ !!

১৭ ই নভেম্বর, ২০১০ দুপুর ২:০৮

আকাশ_পাগলা বলেছেন: কী দেখে বললেন?

৭৯| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১০ বিকাল ৩:৫০

আমি কেউ না বলেছেন: উপরে আমি যে কমেন্টটি করেছি সেটা ২০১০ সাল নিয়ে, ১৯৯৮ সালের ইতিহাস নিয়ে না।

আপনি কত সালের ইনফরমেশন দিচ্ছেন? মানিকের আমলের? ভাই আমি হলে অনেকদিন ছিলাম... বন্ধু-বান্ধবীও কম নাই। যা বললাম তা ফার্স্টহ্যান্ড অভিজ্ঞতা। রাত ১০.৩০ এ বের হলে কোন মেয়ে খুজে পাবেন না। আপনি যাকে দেখেছেন তেমন কিছু পারভার্টেড মেয়ে সবখানেই আছে।

বললেন রাত ১০টায় কোন মেয়ে বের হলে সে নিরাপদ কি না? ঢাকা সিটির বাইরের যে কোন ভার্সিটি থেকে বেশি নিরাপদ।

ক্যাম্পাসে রেগের কোন অস্তিত্ব নেই, সিনিয়রদের তেল মারতে হয় রুম পেতে... যা বললেন তা মানিকের আমলে হতে পারে, কিন্তু এখন না।

এই ২০১০ সালে মানিকের আমলের ইতিহাস দিয়ে কি মজা পেতে চাচ্ছেন সেটা পরিস্কার হলো না। এই ক্যাম্পাসের মেয়েরাই সারাদেশে সবচেয়ে বেশি ব্যাক্তিস্বাধীনতা/নারীস্বাধীনতা পাচ্ছে। কেঊ যদি সেটাকে ব্যাক্তিগত মজা নিতে ব্যবহার করে সেটা তো ক্যাম্পাসের দায় নয়।

আর আপনার অবগতির জন্য জানাচ্ছি, রসায়ন বিভাগে সেশনজট নেই, আর যতদুর জানি আমার জানায়ও ভুল নেই। বিদেশি বেশকিছু অনুদান এই বিভাগ পায়। যাইহোক, আমার মুল বক্তব্য হলো নাট্যকলা বিভাগ আর ক্যাম্পাস নিয়ে যা বললেন সেটা সেই মানিকের ইতিহাস, দিন পুরোপুরিই পালটে গেছে।

১৭ ই নভেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৪০

আকাশ_পাগলা বলেছেন: আমি ২০০৯ সালের বাস্তব অভিজ্ঞতা নিয়ে কথা বলছি। মেয়েটা পার্ভার্ট না, পার্ভার্টদের শিকার। ২০১০ সালটাই বোধহয় প্রথম একটু কম র‍্যাগে শুরু করল।
আর, জাহাঙ্গীর নগরের ক্যাম্পাসে র‍্যাগ নাই, এটাও আপনার থেকেই প্রথম শুনলাম।

আপনি যা দেখসেন , তা বলতেছেন। বিশ্বাস করলাম।

আমিও যা দেখছি, তাই বলতেছি। আমার নিজের দেখা বিষয় বস্তু, আপনি যতই ভুল প্রমাণ করেন, আমি ত দেখছি। যা দেখছি,তাই বলছি। কিন্তু ব্যাখ্যা জানিনা। মানে, কীভাবে কী হল, তা জানি না। কিন্তু কী হল, সেটা জানি।

১ বছরে ক্যামনে এত কিছু পরিবর্তন হয় আমি জানি না।

আপনাদের কোন সমস্যা না থাকলে, আপনারা লাকি।
এ ছাড়া বলার কিছু নাই।

৮০| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ১:৪০

খোলা কন্ঠ বলেছেন: ভাই একরাশ মিথ্যার ঝুড়ি নিয়ে আসার জন্য ধন্যবাদ।

যেকোন ভদ্র সমাজে মেয়েদের হলে ফিরতে হয় ৬টা ৩০ এ। ৭ টার পরে গেটের ভিতরে ঢুকতে কারণ কারণ দর্শানো লাগে।

এইটা কি বললেন ভাই,,,!!! এখানে আপনি ভদ্র সমাজ বলতে কি বোঝাতে চাচ্ছেন?

আমাদের মত দেশে, যেখানে মানুষ না খেয়ে থাকে সেখানে আনপ্রোডাক্টিভ সব বিষয়ই পাবলিক ভার্সিটি থেকে বাদ দেয়া উচিত।
তো কি কি বাদ দেয়া উচিৎ? আপনার চাইতে কি দেশের বুদ্ধিজীবিবা কম বোঝে?

আপনি কোথায় এবং কোন বিষয়ে পড়ালেখা করেছেন তা জানতে আমি খুবই আগ্রহী। দয়া করে জানাবেন।

ভাই জাহাঙ্গীরনগর নিয়ে যে আপনি মিথ্যাচার করেছেন তা জাহাঙ্গীরনগর এর যে কেউ ই বুঝতে পারবে। কিন্তু বুঝলাম আপনার সমস্যাটা কোথায়?

ভাই এইসব বাদ দেন। যা জানেন না তা না বলাই ভাল।

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ১১:২৫

আকাশ_পাগলা বলেছেন: কোন ভদ্র সমাজের কথা বলছি???
হাসাইলেন।

যাক, জাহাঙ্গীরনগর নিয়ে কিছু বলি নাই। আপনি বুঝতে ভুল করছেন। নাট্যতত্ত্ব ডিপার্টমেন্ট নিয়ে কিছু একটা বলতে চাইছিলাম। না বুঝলে নাই।

ঠিক আছে বাদ দিলাম।
আপনি যা চান।
একটা ফেইজ গেল।আপনি ওখানে পড়েন, খারাপ দিক আপনারা না বললে সেটার সমাধান হবে না। যাক, আপনি ওখানকার হলে আমার চেয়ে বেশি জানবেন বটেই। আপনিই রাইট। ফাইন।

কিন্তু, আরেকদিকে আমি আমার মতামত পরিষ্কার করেছি।
আমাদের মত দেশে, যেখানে মানুষ না খেয়ে থাকে সেখানে আনপ্রোডাক্টিভ সব বিষয়ই পাবলিক ভার্সিটি থেকে বাদ দেয়া উচিত।
""""তো কি কি বাদ দেয়া উচিৎ? আপনার চাইতে কি দেশের বুদ্ধিজীবিবা কম বোঝে?""""

উনারা কম বুঝে কী না জানি না, তবে উনারা বায়াসড ত বটেই। আপনারা অনেক জ্বালাও পোডাও করবেন বলে উনারা স্টেপ নেয়ার কথা বলে না। তবে, এটা এখন উচিত। এখন অনেকেই এসব কথা বলছে, আনপ্রোডাক্টিভ অথবা ভেরি ফার এডুকেশনাল রিলেশনের সাবজেক্ট বাদ দেবার জন্য। যেমন- পালি ভাষা,ইসলামিক ইতিহাস,নাট্যতত্ত,দর্শন,চারুকলা আরও কিছু কিছু।এগুলা খারাপ না। অবশ্যই শিক্ষার অন্তর্ভুক্ত। কিন্তু পাবলিকের ট্যাক্সের টাকায় পড়ার মত না। গ্রামের চাষী জানে না সে নাট্যকলায় মম কে পড়তে ট্যাক্স দিচ্ছে। তার টাকা এখানে খরচ হচ্ছে। জানলে দিত? যাদের এসব ভাল লাগে, তাদের উচিত নিজের টাকায় পড়া। সরকারের উচিত এসবের পিছে ট্যাক্স খরচ না করে মেডিকেলের সিট বাড়ানো, অথবা এডুকেশন অথবা ইঞ্জিনিয়ারিং অথবা ডাইরেক্ট এডুকেশন(ফিজিক্স,স্ট্যাটিস্টিক্স,ম্যাথ,বাংলা,ইংলিশ)।তাও দেশ কিছু ত পাবে।

৮১| ২৭ শে আগস্ট, ২০১১ রাত ৮:০১

মেেহদী ৪৯৭ বলেছেন: আমরা ক্যাম্পাসে এসেছি ২০০৬ এ। ২০০৭ থেকে র্্গ ক্যাম্পাসে নিষিদ্ধ।

মেয়েদের হল এ রাত ১২টা পর্যন্ত খোলা থাকে,কথাটা ডাহা মিথ্যা। সমাবর্তন বা ব্যাচ এর বড় কোনো প্রোগ্রাম ছাড়া মেয়েদের হল ১০টায় গেট লক করা হয়।

নাটক ও নাট্যতত্ব বিভাগ নিয়ে আরো অনেক মিথ্যাচার আছে পোস্ট টায়।

২৭ শে আগস্ট, ২০১১ রাত ১১:১২

আকাশ_পাগলা বলেছেন: কী জানি, এখন হয়ত নিয়ম কড়াকড়ি হয়েছে।
আমি যখন দেখেছি নিয়ম ছিল সবই কিন্তু মানা হত না।


২০০৭ থেকে নিষিদ্ধ !! এটা বলে কী বুঝাতে চাইলেন?
বাংলাদেশেও সন্ত্রাসী করা নিষিদ্ধ -- এখন সন্ত্রাসী কী হয় না?


হ, মিথ্যাচার ত আছেই। মিথ্যা বলে ত অনেক লাভ হইছে আমার। যা দেখছি বলছি। মানতে পারলে শুধরাতে পারবেন , না মানতে পারলে ওখানেই পরে থাকবেন।

৮২| ২৭ শে আগস্ট, ২০১১ রাত ৮:১৬

অন্ধ তীরোন্দাজ বলেছেন: ছাগ্লা তুমি কৈ পড়??? তোমার জার্নালিজমের বান্ধবীটা কে জানতে মন চায়।

ইয়ে, আমার এক বান্ধবী ডি ইউ তে জার্নালিজম পড়ে। তাকে তার টিচাররা বলছে গত বছর ওই ডিপার্টমেন্ট থেকে নাকি ২০ জন্য মিডিয়া তে নাটকে নিয়মিত অভিনয়ের সুযোগ পাইছে।

বলদ নাইকা হওনের জন্যে কেউ এইখানে আসেনা। আমাগো টিচার রা এই কথা কইবো না। নাইকা ফাইকা হওনের খাসওয়ালা ক্ষেত মাইয়া এইখানে নাই। ওইটা তোমাগো ক্লাসের পোলাপাইনের স্বপ্ন হইতে পারে।

২৭ শে আগস্ট, ২০১১ রাত ১১:১৯

আকাশ_পাগলা বলেছেন: আমি বাসায় পড়ি।

আমার জার্নালিজমের বান্ধবীটা সম্ভবত তোমার ক্লাসমেট।


ঠিকই বলছ, নায়িকা হইতে চাওয়া মেয়েরা বা যারা তাদের বলে যে এখানে পড়লে মিডিয়াতে/ নাটক ফাটকে কাজ করার ব্যপক সুযোগ আছে, তারা বলদ আর খাসওয়ালা ক্ষেত মাইয়া।

ব্যাপার হল, তুমার নিজের টিচার আর ক্লাসমেটদেরই এই খায়েশ বেশি বলে জানা গেছে। উনারা এইসব কথা কেন মানুষকে বলে সেটা আগে খোঁজ নাও।

রামছাগল আসছে, একটা লাইট কথার উপর ভাব দেখাইতে। এই ছাগলগুলা পরে সাংবাদিক হইতে চায় বলেই দেশের এই অবস্থা। এগুলার জায়গা - নয়া দিগন্ত আর ইনকিলাব নইলে প্রথম আলোর মিডিয়া বিভাগ।

৮৩| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১১ বিকাল ৪:৫৮

বাবুআনা বলেছেন: চমৎকার একটা পোষ্টের জন্য লিখকে ধন্যবাদ!

১৬ ই অক্টোবর, ২০১১ রাত ৮:০৩

আকাশ_পাগলা বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ।

৮৪| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:৫২

ঘাষফুল বলেছেন: লেখাটা পুরোটা সত্যি নয়। হালকা সত্যের সাথে মিশিয়ে বললে বড় বড় মি্থ্যাকেও সত্যি মনে হয়। পাঠক টানার মত...কিন্ত ফালতু একটা পোষ্ট।

২৬ শে নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৫:০৪

আকাশ_পাগলা বলেছেন: জ্বী, আপনি ঠিকই বলেছেন।
আমি আপনার সাথে একমত।


***** ময়লা লুকায়েন না, পরিষ্কারের চেষ্টা করেন। নইলে পড়ে কৃমি হতে পারে। রেকর্ড ত কম না।

৮৫| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১২ দুপুর ১:৫৭

একজন ঘূণপোকা বলেছেন: abal gula ken je shak diya mach dakte chai X(

amar ek cousine admit nichilo oikhane 1 soptah por ar jai nai. :(

ekhon nu te por



kothin vabe post er sathe sohomot' sorry 4 english

২৯ শে এপ্রিল, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:১৫

আকাশ_পাগলা বলেছেন: কমেন্টের জন্য থ্যংকস।
আপনার কাজিনের অভিজ্ঞতা শেয়ার করেন সময় থাকলে। আমরা বাকিরাও শুনি যে উনি কি কি প্রবলেম ফেইস করেছেন !

৮৬| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:১৭

পাকাচুল বলেছেন: শুভ জন্মদিন

২৯ শে এপ্রিল, ২০১২ রাত ১১:৫১

আকাশ_পাগলা বলেছেন: আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ :)

৮৭| ১২ ই জুলাই, ২০১২ রাত ১২:২৫

জিনিয়ো বলেছেন: ভাই জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় নিয়ে এইটা পড়েন
Click This Link

১২ ই জুলাই, ২০১২ রাত ১২:৪৭

আকাশ_পাগলা বলেছেন: কী আর কমু !!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.