![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ট্যাবলেট খাইয়ে মোটাতাজা করা গরু চেনা খুব সজহ, যদি চেনার বিষয়গুলো আপনার জানা থাকে। আসুন জেনে নিই ক্ষতিকারক ওষুধ খাওয়ানো মোটাতাজা গরু চেনার উপায়।
স্টেরয়েড ট্যাবলেট খাওয়ানো বা ইনজেকশন দেয়া গরু হবে খুব শান্ত। ঠিকমতো চলাফেরা করতে পারবে না। পশুর ঊরু অনেক মাংসল মনে হবে।
অতিরিক্ত হরমোনের কারণে পুরো শরীরে পানি জমে মোটা দেখাবে। আঙুল দিয়ে গরুর শরীরে চাপ দিলে সেখানে দেবে গিয়ে গর্ত হয়ে থাকবে।
এগুলোই কৃত্রিম উপায়ে মোটাতাজা করা গরু চেনার সহজ উপায়। স্টেরয়েড ট্যাবলেট খাওয়ালে গরুর প্রস্রাব বন্ধ হয়ে যায়, এর ফলে শরীরে পানি জমতে শুরু করে। ফলে গরু মোটাতাজা দেখায়। এ গরু নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে জবাই না করলে মারাও যেতে পারে, অথবা শরীরের মাংস কমে যেতে পারে। তবে যাই হোক না কেন, এমন গরুর মাংস খাওয়া খুবই বিদজ্জনক। কারণ ওই ওষুধ তীব্র তাপেও নষ্ট হয় না। ফলে মানবদেহে দীর্ঘমেয়াদি প্রভাব ফেলে।
কোরবানির ঈদের ২০ থেকে ২৫ দিন আগে অসাধু ব্যাপারীরা প্রতিটি গরুকে একত্রে ২০ থেকে ৩০টি পর্যন্ত ট্যাবলেট খাওয়ান। ইনজেকশনও দেয়া শুরু করেন। এতে গরু অতি দ্রুত মোটা হয়ে ওঠে। কিন্তু এসব পশু বেশি দিন বাঁচে না। অতিরিক্ত হরমোন খাওয়ানো গরুর মাংস আগুনেও হরমোনমুক্ত হয় না।
২| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৫৪
করিম মিয়া বলেছেন: এবারও কুরবাণীর হাট নিয়ে চুলকানি হলো সরকারের। কুরবাণী পশু কেনার জন্য ঈদের আগে মাত্র ৩ দিন সময় দেয়া হবে, এর আগে পশু কেনা যাবে না। কি অদ্ভূত সিদ্ধান্ত !!
উল্লেখ্য, সরকারি হিসেবে এবার কুরবাণী ঈদে পশু জবাই করা হবে ৬৮ লক্ষ, কিন্তু বেসরকারি হিসেবে এর পরিমাণ ১ কোটির বেশি, এবং এ কুরবানীর একটা বিরাট অংশই ঘটে রাজধানী ঢাকাতে। কিন্তু সেই ঢাকায় গরু কিনতে মাত্র ৩ দিন সময় দেয়া হবে কেন ?? কেউ যদি তার আগে কিনতে চায়, তবে সরকারের সমস্যাটা কি ??? নাকি বিভিন্ন অজুহাত দাড় করিয়ে পবিত্র কুরবাণীতে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করাই তার মূল উদ্দেশ্য ?? সরকারের এহেন ইসলাম বিদ্বেষী হটকারি সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে তীব্র প্রতিবাদ জানাই। হাট কর্তৃপক্ষ ও গরু ব্যবসায়ীদের উচিত, যারাই হাটে প্রতিবন্ধকতা তৈরী করবে (সেটা সরকারি হোক কিংবা বেসরকারি) তাদেরকে উত্তম-মধ্যম দিয়ে এলাকা ছাড়া করে দেয়া। কুকুরকের মুগুর দিলে কুকুর সোজা হবে, অন্যথায় নয়।
বি: দ্র: গত বছরও রামকৃষ্ণ মিশনের পূজার অজুহাত দিয়ে কমলাপুর কুরবাণীর হাটে এই নিয়ম করা হয়েছিলো। কিন্তু পাবলিকের তীব্র প্রতিবাদের মুখে সরকার সরে আসতে বাধ্য হয়। এ বছর ঐ নিয়ম ঢাকাস্থ সবগুলো হাটেই জারি করলো সরকার।
৩| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৫৫
করিম মিয়া বলেছেন: বছর বছর কুরবাণী বিরোধী যত প্রচারণা ও চক্রান্ত:
২০০৭ সাল : 'কুরবাণী না করে সিডর আক্রান্তদের টাকা দিয়ে দিন' প্রচারণা।
২০১০ সাল : কুরবানীর সত্যতা নিয়ে প্রশ্ন: হযরত জবিহুল্লাহ আলাইহিস সালাম কে ?? হযরত ইসমাইল আলাইহিস সালাম না হযরত ইসহাক আলাইহি সালাম। এ নিয়ে হাইকোর্টে রিট করলো এক হিন্দু। (http://goo.gl/jLE79n)
২০১০: ছড়ানো হলো, কোরবানীর গরুতে অ্যানথ্র্যাক্স আতঙ্ক।
২০১৩: পূজার কারণে হাট বন্ধ ( http://goo.gl/t2mE1C)
২০১৪ সাল : ছড়ানো হচ্ছে, মোটাতাজা গরুর ভেতর বিষ রয়েছে। হাইকোর্টে রিট করা হলো। হাটে গরুর রক্ত পরীক্ষার নামে চক্রান্ত।
৪| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:৪৫
অন্যসময় ঢাবি বলেছেন: আমরা তাদেরকে বোকা মনে করি আসলে করিম মিয়ার মত লোক ইচ্ছাকৃত ভাবে গুজব ছড়ায়। আল্লাহ এদের হেদায়ত দান করুন। আমিন।
©somewhere in net ltd.
১|
২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৫৪
করিম মিয়া বলেছেন: গরুর হাট নিযে মিডিয়া’র চুলকানি বাড়াবাড়ি পর্যায়ে পৌছেছে:
-গরুর হাটের কারণে নাকি রাস্তা বন্ধ হয়ে যায়
-গরুর হাটের কারণে নাকি রাস্তায় যানজট হয়
-গরুর হাটের কারণে নাকি হাসপাতালে রোগি আসতে সমস্যা হয়
-গরুর হাটের কারণে নাকি রাস্তা নোংরা হয়
অথচ দেখবেন, টি-টুয়েন্টি বিশ্বকাপের সময় সরকার যখন বিজয় স্মরণী থেকে মিরপুর ১০ নম্বর পর্যন্ত রাস্তা ১ মাসের জন্য বন্ধ করে দেয় তখন তা তাদের চোখে আটকায় না,
ফ্লাইওভার বানানোর নামে ঢাকার অনেক গুরত্বপূর্ণ রাস্তা ব্যবহারের অনুপযোগী হয়ে বন্ধ হয়ে রয়েছে এগুলো তাদের চোখে আটকায় না। কিন্তু কুরবানীর জন্য মাত্র ৩-৪ দিন হাট বসবে এ নিযে তাদের ঘুম হারাম হয়ে গেছে।