নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

পৃথিবী আমার আবাস। মানুষ আমার পরিচয়।

আবীর চৌধুরী

ইলেক্ট্রিক্যাল এন্ড ইলেক্ট্রনিক্স ইঞ্জিনিয়ার

আবীর চৌধুরী › বিস্তারিত পোস্টঃ

পদ্মা সেতু হতে কোভিড ভ্যাক্সিনঃ জয় বাংলা

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ১০:৫৪

ঘুম থেকে উঠেই সাংবাদিক ও অভিবাসী-বিশেষজ্ঞ প্রিয় শরীফুল হাসান ভাইয়ের একটা স্ট্যাটাস চোখে পরলো- "পদ্মা সেতু কিংবা কোভিডের টিকা! দুটো ঘটনাই খুব কাছ থেকে দেখার সুযোগ হয়েছে এবং বারবার মনে হয়েছে এই বাংলাদেশ দারুণ এক বাংলাদেশ! আমার খুব চাওয়া প্রতিটি ঘটনাতেই এমনভাবে এগিয়ে থাকবে বাংলাদেশ, ব্যবস্থাপনাগুলো হবে সুন্দর, সুশাসন আসবে সর্বত্র। জয় বাংলা!"

তারও কিছুক্ষণ পরে চোখে পরলো ডয়েচেভেলে বাংলার একটা অনলাইন পোল- "প্রিয় দর্শক, বাংলাদেশের গণমাধ্যমকে কি আপনি দুর্বল ও ভীতসন্ত্রস্ত মনে করেন?" ৯৩% তার উত্তরে হ্যাঁ বলেছে। সাথে সাথে বুঝে গেলাম, শরীফ ভাইদের মত মেধাবী, প্রতিভাবান ও সম্ভাবনাময় সাংবাদিক-পেশাজীবিগণ কেন পেট ও পিঠ বাঁচাতে ইনিয়ে বিনিয়ে বাংলাদেশীত্বকে গ্লোরিফাই করে, সাহসের সাথে পদস্থদের চ্যালেঞ্জ করার পরিবর্তে মিউ-মিউ করে আবদার করে।

এই যে মাত্র এক বছরের কম সময়ের মাথায়, দুনিয়া-আলোড়িত এই সংক্রামক রোগকে প্রতিরোধ করতে, বিশ্বের বেশ কয়েকটি নির্দিষ্ট দেশে, এই ভাইরাসের প্রতিষেধক আবিষ্কৃত হলো, এর কৃতিত্ব কার? কাকে দিতে হয়?

সেই নির্দিষ্ট দেশগুলো। সেই নির্দিষ্ট জাতিগোষ্ঠীগুলো। সেই বৈজ্ঞানিক সংস্থাগুলো। সেই অসাধারণ বিজ্ঞানীগুলো। তাদের স্পন্সর। তাদের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। তাদের পরিবার। তাদের রাষ্ট্রকাঠামো। তাদের সরকার। তাদের উপর আস্থা রাখা ও আশা রাখা জনগণ।

মানবইতিহাসে আগে কখনোই এরকম যুগান্তকারী, দ্রুত ও অপেক্ষাকৃত কার্যকর সমাধান বের করা হয়নি, জনসম্মুখে আনা হয়নি। ওরা এখনো চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে রাতদিন, যাতে ১০০% এর কাছাকাছি কার্যকর কোন ভ্যাক্সিন বের করা যায়, যাতে সর্বনিম্ন পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াহীন ভ্যাক্সিন বের করা যায়।

এই লোকগুলো পৃথিবীর শত শত প্রতিকূলতা আর কোটি কোটি বিরুদ্ধাচরণ মানুষকে পাত্তা না দিয়ে, প্রভাবিত বা ভীত না হয়ে, তাদের কাজ করে যাচ্ছে। আমরা একবারও ভেবে দেখেছি, ভ্যাক্সিন কি ছেলের হাতের মোয়া? বাড়ির পিছনের নিমগাছের পাতা নিয়ে, সেটা হামানদিস্তা দিয়ে পিষে, তাতে কালোজিরার গুড়া মিশিয়ে, হালকা গরম পানি দিয়ে খাওয়ার মত সহজ??

বিশ্বের বা বাংলাদেশের কোটি কোটি মানুষ- মানবসভ্যতার মূল রহস্য, উৎকর্ষ ও অভিযানগুলো সম্পর্কে অনবগত, উদাসীন, বুঝতে অপারগ। বেশির ভাগ মানুষ সাধারণত ইতর প্রাণীর কাছাকাছি লেভেলের বুদ্ধি ও বিবেক ধারণ করে থাকে। তাদের জীবনের মূল উদ্দেশ্য সারভাইভাল। এই টিকে থাকতে গিয়েই তারা ব্যক্তিপূজা করে, শক্তিপূজা করে। ক্ষমতা আর ক্ষমতাশালীর দাসত্ব করে। টিকে থাকতে গিয়েই তারা কোভিডের ভ্যাক্সিন দেওয়ার সময় চেঁচিয়ে উঠে- "জয় বাংলা।" টিকে থাকতে গিয়েই তাদের অবচেতন বা সচেতন ব্যাক্তিত্বের সাথে কথা বলে উঠে পদ্মা সেতু।

ব্লগ পাবলিশের কয়েক ঘন্টা পরে ছবিটা সংযোজন করলাম। এটা সম্ভবত কোভিড ভ্যাক্সিন দেওয়ার একটা স্থান। কেউ বলে না দিলে বুঝাই যাচ্ছে না। দেওয়ালে বঙ্গবন্ধু আর তার পরিবারের সদস্যদের বিশাল বিশাল ছবি। মনে হচ্ছিল মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর। মুক্তিযুদ্ধকে যেরকম ধান্ধাবাজির বস্তু বানিয়ে ফেলা হয়েছে, তেমনি বঙ্গবন্ধু ও তার পরিবারকেও শাসন-শোষণ-ভয়ভীতির হাতিয়ার বানিয়ে ফেলা হয়েছে। সবই লোকদেখানো। আর, কোভিডের ভ্যাক্সিন দিতে এসেছে; অথচ কোভিডের মূল প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থাই হচ্ছে- সামাজিক/শারীরিক দূরত্ব। কিন্তু আমাদের দেশের মত বিশৃঙ্খল, অবাধ্য, বেপরোয়া আর উজবুক সমাজে এসব মানানো আসলেই অসম্ভব ব্যাপার। প্রশাসন/কতৃপক্ষ আর কত চেষ্টা করবে? ওদেরকেও দোষ দিয়ে কোন লাভ নেই। অত্যুৎসাহ আর তোষামোদীভাব- বাঙ্গাল জাতের রক্তে মিশে গিয়েছে। করোনার চেয়েও সংক্রামক ও ঘাতক এইসব বৈশিষ্ট্য।

মন্তব্য ১৩ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১৩) মন্তব্য লিখুন

১| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ১১:৪২

মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: ভাই , সবই ভাল লিখেছিলেন,ঠিক ছিল তয় শেষ লাইনে এসে প্যাচ লাগাই দিলেন।

যদি টিকা আমাদের এই সোনার বাংলায় আবিস্কার অইত তাইলে শুনতেন এই টিকা কার কার স্বপ্ন আছিল এবং অনেক আগেই উনারা এই টিকার ফর্মুলা বানাইছিল/দেখেছিল এই অভাগা জাতির জন্য।এখন আমাদের দূর্ভাগ্য যে ,আমরা এই দাবী করতে পারছিনা তাম মানে এই না যে আমরা "জয় বাংলা" বলতে পারবনা।আপনি হয়ত ভূলে যাচছেন "জয় বাংলা" আমাদের জাতীয় স্লোগান ।

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ১১:৫২

আবীর চৌধুরী বলেছেন: উগ্র জাতীয়তাবাদ- বিশ্বের অন্যতম প্রধান সমস্যা। উন্নত দেশগুলোর স্বার্থপরতা আর অহংকারের পাথেয়, অনুন্নত দেশগুলোর অনুন্নতি আর দুঃশাসনের হাতিয়ার।

সময় থাকলে কয়েক পৃষ্ঠা লিখতাম। ভালো থাকবেন। সবার শুভবুদ্ধি হোক। সবাই "মানুষ" হোক।

২| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১২:১২

কলাবাগান১ বলেছেন: জয় বাংলা ১৯৭১ সনে ছিল আমাদের স্বাধীনতার মূল শ্লোগান....এই শব্দ ১৯৭১ সনে যেমন জামাতি-রাজাকার রা সহ্য করতে পারত না, এত বছর পরে এখনও পারে না...এই এক শব্দ মনে হয় তাদের গালে চপোটাঘাত...

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১:০৫

আবীর চৌধুরী বলেছেন: হাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহা।

ভালো বলেছেন। আমার বাসায়/বাড়িতে ঘুরে যাইয়েন। চৌদ্দগুষ্ঠি দেখে যাইয়েন। সাবের হোসেন চৌধুরী, মহিউদ্দীন চৌধুরী, ফজলে করিম চৌধুরী, মাহবুবুল হায়দার রোটন, মহিউদ্দীন খান বাদল, আজম নাছির, এদের নাম শুনেছেন? সব আমার আত্মীয়; কয়েক জন খুব ঘনিষ্ঠ।

আমার মেরুদণ্ড আর বুকের পাটা আছে বলে এদের সামনে দাড়িয়েও সত্যটা বলি। এজন্য আমাকে পাগল বলে। এদের আত্মীয় হওয়ার কারণেই হয়তো বা কেউ কোনদিন এসব কথা বলার জন্য কেইস করা তো দূরের কথা, গায়ের দিকে তেড়েও আসে নাই।

বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় ব্যবসা হচ্ছে "মুক্তিযুদ্ধব্যবসা"। বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় গলার কাঁটা "উগ্র জাতীয়তাবাদ"। মিথ্যা গর্বের ফ্যান্টাসি।

চাইলে বাসার ঠিকানা ও মোবাইল নাম্বার দিয়ে দিবো। নিজে আসিয়েন। লীগের পোষ্য গুন্ডা/ক্যাডার পাঠায় দিয়েন। র‍্যাব, পুলিশ, বিজিবি, এনএসআই, ডিজিএফআই, যাকে ইচ্ছা পাঠিয়ে দিয়েন। দেখি দেশটা আর কতটা নিচে নামাতে পারেন আপনারা, ও আপনারা যাদের মোসাহেবী করেন।

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১:২১

আবীর চৌধুরী বলেছেন: জামাতিরা আর যাই হোক- পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পরে, পরার চেষ্টা করে, পরার কথা বলে। আর অন্য কিছু বাদ দিলাম।
৪ বছর জুমার নামাজই পরিনাই, ঈদের নামাজও পরিনাই। আমাকে জামাতি বানাবেন কিভাবে? বাবা একাত্তরে নাবালগ ছিল, জাফরইকবাল স্যারের মতই খাটের তলায়, মায়ের আঁচলে লুকায়ে ছিল। দাদা একাত্তরেই মারা গিয়েছে; ক্যান্সারে (বুদ্ধিজীবি বা মুক্তিযোদ্ধা বানায়ে দিইনাই)। কিভাবে রাজাকার বানাবেন?

আপনি আমার এলাকায় না আসলে, আপনার এলাকার খোঁজ দিয়েন। একা চলে আসবো দেখা করতে; এক কাপ রঙ-চা খেতে।

৩| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ২:০১

কবিতা ক্থ্য বলেছেন: ভাইজান মনে হয় খুব ধনী-
মুক্তা ছড়াইতাসেন উলুবনে....

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ২:১৫

আবীর চৌধুরী বলেছেন: না রে ভাই, ধনে ধনী না। তবে মনের দিক দিয়ে ধনী বলতে পারেন। উদার, দয়ালু। অনেক সময় খুব খারাপ মানুষদের জন্যও মায়া হয়; কেন হয় বুঝি না। কারো উপর রাগ ধরে রাখতে পারি না।

এই যেমন, গতকাল সোশ্যাল মিডিয়ায় দেখেছিলাম, কুমিল্লার কোন এক চেয়ারম্যান, যে কিনা আওয়ামীলীগের স্থানীয় বড় নেতা, এবং স্বঘোষিত অনেক বড় গুণ্ডা- সে তার লোকজন নিয়ে এসে মাহফিল থামিয়ে, মাইকে পুরা এলাকাবাসী, মাহফিল দর্শক এবং মাহফিল আয়োজক/আলোচকদের ভয়ানকভাবে থ্রেট দিলো। সাথে এটাও বললো- "মায়ের পেটের অনাগত শিশুকেও মেরে ফেলবে।" পুরো ব্যাপারটা লিখে মন্তব্য দীর্ঘ করতে চাইছি না। তার এই উন্মাদনার কারণ- মাহফিলের আলোচনার বিষয়বস্তু ছিল নমরুদ ও ফেরাউনদের মত শাসকদের শোষণ। দুয়ে দুয়ে চার মিলিয়ে সে ব্যাপারটা নিজের ও তার নেতা-নেত্রীদের ঘাড়ে নিয়ে নিয়েছে।

এই ভিডিও যেখানে প্রথম শেয়ার হয়েছে, সেখানে গিয়ে আমি খুব রাগের সাথে মন্তব্য করে আসলাম, চেয়ারম্যান শামীমের উদ্দেশ্যে ওপেন চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে দিলাম; কিভাবে সে একটা স্বাধীন-মুক্ত দেশের নাগরিকদের এভাবে জনসম্মুখে হুমকি দিতে পারে? কিভাবে সে পুলিশ, প্রশাসন, আইন-আদালত ও রাষ্ট্রকে নিজের অধীনস্ত ও আয়ত্ত মনে করতে পারে? একজন জনপ্রতিনিধি হয়ে সে কোন সাহসে, কার প্রশ্রয়ে, তাকে নির্বাচনকারী জনগণকেই তুচ্ছতাচ্ছিল্য করতে পারে? এটা কি সভ্য দেশের মানুষের আচরণ??

বেচারার জন্য এখন রাগ হচ্ছে না। মায়া হচ্ছে। মৃত্যুর আগ মুহুর্তে খুব আফসোস করবে এরা। মরার পরে আরো বেশি করবে। হুকুম আর হুমকির কোন সুযোগ থাকবে না তখন।

৪| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ২:৩১

আবীর চৌধুরী বলেছেন: লিখেছেন রানা শোলঃ-

মানুষ মানিব্যাগ নিয়ে গড়াই পরিবহনে উঠতি পারে না। আর তুমি আস্ত ব্যাগ নিয়ে চলে এয়োচো। জনৈক স্কুল ছাত্রের উদ্দেশ্যে গড়াই পরিবহনের কন্ডাকটর এর কথাটা একটু বাড়াবাড়ি মনে হলেও প্রকৃত চিত্র এমনই। যশোরে চাকুরির সুবাদে ঝিনেদা টু যশোর গড়াই পরিবহনের নিয়মিত যাত্রী ছিলাম। অবশ্য গড়াই ছাড়া অন্য পরিবহনের যাত্রী হবার কোন সুযোগও নেই। কুষ্টিয়া খুলনার রুটের মানুষের যাতায়াতের একমাত্র মাধ্যম গড়াই পরিবহন। দক্ষিণ অঞ্চলের লাখ লাখ মানুষ গড়াই সিন্ডিকেটের কাছে জিম্মি। গড়াই ছাড়া অন্য কোন পরিবহন এই রুটে নিষিদ্ধ। ঘটনা, দূর্ঘটনা, দোষ, ত্রুটি যাই হোক না কেন গড়াই পরিবহনের কাউকে কিছু বলার দুঃসাহস কারো নেই। ড্রাইভারের বেপরোয়া গতি আর কন্ডাকটর, হেলপারের উদ্ধত আচরণ আইন আদালত সবকিছুকে থোড়াই কেয়ার করে।

গর্ভবতী মা, অসুস্থ মানুষ, বয়স্ক মানুষ, শিশু, প্রতিবন্ধি কারো প্রতি কোন ধরনের সহানুভূতি নেই এদের। মালিক পক্ষ দিন শেষে টাকা গুনে নেয়া ছাড়া কোন শিক্ষার ধারে কাছ দিয়ে হাঁটে না।
বছরের পর বছর, দিনের পার দিন এই গড়াই পরিবহনের এই স্বেচ্ছাচারিতার বলি আজ ১০ টি তাজা প্রাণ! বেঁচে যাওয়া কত মানুষ পঙ্গু হল, মানসিক ভারসাম্য হারাল তার খোঁজও রাখবে না কেউ!

শুধুমাত্র সাধারণ মানুষ না, এই স্বেচ্ছাচারিতার অবসান দরকার পরিবহন খাতে যুক্ত শ্রমিকদের জন্যও। কোন দুর্ঘটনায় সবার আগে তার জীবনটাই সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিতে থাকে। প্রতিটি জীবনই সমান গুরুত্বপূর্ণ। শুধু মালিকের পকেট ভর্তি করাই তাদের কাজ না।
এছাড়া প্রত্যাশা পূরণে ব্যর্থদের নিকট নতুন করে আশা করে হতাশা বাড়াতে চাই না।
সড়ক দুর্ঘটনায় নিহতদের আত্মার শান্তি কামনা এবং শোক সস্তঃস্থ পরিবারের প্রতি সমবেদনা প্রকাশ করছি।


এই দূর্ঘটনা (নিত্যদিনের ঘটনা) পড়ে আমার এক বাক্যের অভিব্যক্তিঃ- "জয় বাংলা! বাংলাদেশীরা বিশ্বের শ্রেষ্ঠ গর্বিত জাতি।"

৫| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ২:৩১

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ডিডাবলু ফালতু অনলাইন পোলের ৯৩% কথা বলছেন?

সব ফেক আইডি।
একেক জনের ৮-১০ করে ফেক আইডি।
একজন পেইড শিবিরের একশতের উপরে একাউন্ট।

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ২:৩৬

আবীর চৌধুরী বলেছেন: এই যে এত জামাতি বা বিএনপি বা আওয়ামীবিরোধীদের কথা বলেন, ওরা কই, ওরা কারা, ওরা কই থাকে? ভোটের সময়, কিংবা বিক্ষোভের সময়, কিংবা দেশের সরকার/ক্ষমতা নির্ধারণের সময় ওরা কই যায়? ওদেরকে তো গত ১৫ বছরে কোথাও দেখা যায় না।

জামাত হচ্ছে স্রেফ একটা জুজুবুড়ি। জুজুবুড়ির ভয় দেখিয়ে যেমন গ্রামাঞ্চলে শিশুদের ঘর থেকে দূরে খেলতে যাওয়া বারণ করা হতো, বর্তমান ক্ষমতাসীন গোষ্ঠীরা এটাই করে আসছে।

আর বাংলাদেশের গণমাধ্যমকে আপনি দুর্বল ও ভীতসন্ত্রস্ত মনে করতে চান না? তাহলে আপনিই হয় দুর্বল কিংবা ভীতসন্ত্রস্ত। একটু সাহসী হউন, একটু শক্তি সঞ্চয় করুন। বাস্তবতা পরিস্কারভাবে দেখতে পাবেন।

৬| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ২:৫৮

নেওয়াজ আলি বলেছেন: আমরা চামচা তেলবাজ কুচক্রী মানুষ

৭| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৩:১৩

রাজীব নুর বলেছেন: পোষ্ট এবং মন্তব্য গুলো পড়লাম।

৮| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১:২৮

আবীর চৌধুরী বলেছেন: এই ভিডিও দেখুন। আর বুঝুন, আমাদের চারপাশের মানুষগুলো কত উগ্র, অসহিষ্ণু, অযৌক্তিক, এবং একপেশে হয়ে যাচ্ছে।

https://www.facebook.com/riazul.abir.52/videos/366737360974839

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.