![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
উপরে বিজিবি সদস্য যার কলার ধরে রেখেছেন তিনি হলেন চট্টগ্রাম নগর ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক নুরুল আজিম রনি। আর নিচে তার পুরোনো একটি ষ্টাটাস(লাল দাগ দিয়ে গালিটা মুছে দেয়া হলো।
তিনি নাকি ছাত্রলীগের গ্রুপিংএ ষড়যন্ত্রের স্বীকার।
ঘটনাটা হলো, ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে গত শনিবার চট্টগ্রামের হাটহাজারিতে মির্জাপুর ইউনিয়নের চারিয়া বোর্ড স্কুল কেন্দ্রে অস্ত্রসহ গ্রেফতার হন।এসময় তার কাছ থেকে উদ্ধার করা হয়-
১) একটি নাইন এমএম পিস্তল
২)১৫ রাউন্ড গুলি,
৩)একটি সিল
৪)নগদ ২৬ হাজার টাকা
পরবর্তিতে নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘনের দায়ে দুই বছরের কারাদণ্ড দেয়া হয়। এছাড়া হাটহাজারী থানায় অস্ত্র আইনে একটি মামলা করে পুলিশ।
এরপর ছাত্রলীগ তাকে নিরপরাধ আখ্যা দিয়ে তার মুক্তি দাবী করে আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছে।
তিনি ষড়যন্ত্রের স্বীকার এটা হয়তো ঠিক।কারন প্রায় দিন পত্রিকায় অস্ত্র হাতে ছাত্রলীগের দৌড়াদৌড়ির ছবি দেখা যায়।কিন্তু কাউকে গ্রেফতার করা হয় না।আর তিনিতো নগর ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক!!!
প্রশ্ন হলো,তিনি কিভাবে নিরাপরাধ হন?তিনিতো নির্বচনী কর্মকর্তা নন।তাহলে দলবল নিয়ে সেখানে তিনি কি করছিলেন?নিশ্চয় কুতকুত খেলতে যাননি।
একদিন পর ছাত্রলীগ জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে তারা অবস্থান গ্রহণ করে সমাবেশ করে।
জেলা প্রশাসক মেজবাহ উদ্দিন বলেন, তিনি দুই বছর ধরে চট্টগ্রামে আছেন এবং ব্যক্তিগতভাবে রনিকে চেনেন। সব সময় দেখেছেন রনি অত্যন্ত ভদ্র ও আদর্শবান ছাত্রনেতা। ঘটনাটিকে তিনি দুঃখজনক উল্লেখ করে আইনি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে নুরুল আজিম রনিকে মুক্ত করতে সহযোগিতা করার আশ্বাস দেন।
Click This Link target='_blank' >http://www.sheershanewsbd.com/2016/05/08/126972
মঙ্গলবার চট্টগ্রাম আদালত ভবনের প্রবেশমুখে আইনজীবী বদিউল আলম স্মারক ব্রিজের নিচে অবস্থান নেন ছাত্রলীগের অন্তত ২০০ জন নেতা-কর্মী। মুখে তাঁদের স্লোগান, ‘জেলের তালা ভাঙব, রনি ভাইকে আনব’। এ সময় আদালত চত্বরে কোনো গাড়ি ঢুকতে ও বের হতে দেননি তাঁরা। এ অবস্থায় আটকা পড়ে প্রিজন ভ্যানসহ অন্তত ৫০টি গাড়ি। দুর্ভোগে পড়েন বিচারপ্রার্থীসহ আইনজীবীরা।
চট্টগ্রাম আদালতের প্রবেশমুখে ছাত্রলীগের অবস্থান, বিক্ষোভ
এছাড়া অনলাইনে তারা প্রতিবাদ করতে থাকে। তার নামে ফেসবুকে ইভেন্টও খোলা হয়। ছাত্রলীগের ফেসবুক থেকে একটা ষ্টাটাসে স্ক্রীন শট দিচ্ছি।
এমনকি সেই বিচারক হারুনুর রশিদের বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু করেছে রাষ্ট্রীয় দুটি গোয়েন্দা সংস্থা। সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, সোমবার দুই গোয়েন্দা সংস্থার চারটি আলাদা টিম চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় এবং চট্টগ্রাম আদালতে গিয়ে বিচারক হারুনুর রশিদের বিষয়ে খোঁজখবর নেন। হারুনুর রশিদ যখন ছাত্র ছিলেন তখনকার কয়েকজন প্রাক্তন ছাত্রের সঙ্গেও কথা বলেন টিমের সদস্যরা। এছাড়া আদালতে গিয়ে পুলিশ-আইনজীবীসহ আদালতসংশ্লিষ্ট বিভিন্ন ব্যক্তির সঙ্গে আলাদাভাবে কথা বলেন তারা।
রণিকে দণ্ড দেয়া বিচারকের বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু
এরকম আদর্শবান ছাত্রনেতা আমাদের জাতির মুখ উজ্জ্বল করবে। ।খুব বেশী দিন নাই,আমরা হয়তো উরুন্ডী,বুরুন্ডীর কাতারে চলে যাব।
১২ ই মে, ২০১৬ দুপুর ১২:৩১
আবুলের বাপ এগেইন বলেছেন: এরাই একদিন মন্ত্রী-এমপি হয়ে আমাদের সেবা(!) করবে।
২| ১২ ই মে, ২০১৬ দুপুর ১২:২৮
মানবী বলেছেন: এই কার্টুন ক্যারেক্টারগুলো নষ্ট নেত্রবৃন্দের পদলেহী শ্বাপদ হয়ে কি ভিষন (?)গর্বিত দেখে যারপরনাই বিনোদিত হলাম। নর্দমার কীটেরা সন্ত্রাসী হয়ে এমন হুংকার ছাড়ে, নির্বাচনের সময় একেকজন ঘরন্য ক্রিমিনালের মতো অবৈধ অস্ত্রহাতে ঘুরে এমন ভাবে গর্বভরে কথা বলছে যেনো মুক্তি যুদ্ধ করে এসেছে!!!!
একদল নষ্ট গুবরে পোকার দলের মগজ আওয়ামিলীগ এমন ভাবে ধোলাই করেছে এরা বর্তমান সন্ত্রাস আর চৌর্য্যবৃত্তি আর মহান মুক্তিযুদ্ধএর পার্থক্যটা বুঝতে অক্ষম, অপরাগ। ঘৃনা আর করুনা ছাড়া কিছু নেই এসব আবর্জনার প্রতি।
দেশ জুড়ে আজ সন্ত্রাস, ছিনতাই, ধর্যন, হত্যাযজ্ঞ আর চাঁদাবাজির যর মহোৎসব এই পোস্টটি যেন তার ক্ষুদ্র অংশের এক্সরে চিত্র মাত্র।
১২ ই মে, ২০১৬ দুপুর ১২:৫৪
আবুলের বাপ এগেইন বলেছেন: ধন্যবাদ এত গুছিয়ে মন্তব্য করার জন্য।
এভাবেই টিকে আছে আওয়ামী লীগ। আরেকটি দম্ভোক্তি দেখুন।
‘আমি চাইলে ক্যাম্পাস চলবে, না চাইলে বন্ধ থাকবে। আমি এখনই ক্যাম্পাস বন্ধ করে দেব আপনার ক্ষমতা থাকলে চালান।’-এভাবেই ইবি ভিসি প্রফেসর ড. আবদুল হাকিম সরকারকে শাসালেন ইবি ছাত্রলীগের সহসভাপতি মিজানুর রহমান মিজু ও তার অনুসারীরা। গতকাল দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে ভিসির কার্যালয়ে এ হুমকি দেওয়া হয়। এ সময় ভিসি অফিসে চিত্কার-চেঁচামেচির শব্দ শোনা যায়।
‘আমি চাইলে ক্যাম্পাস চলবে না চাইলে বন্ধ থাকবে’
৩| ১২ ই মে, ২০১৬ দুপুর ১২:৫৩
ফাহিম আবু বলেছেন: আওয়ামীলীগই হল বর্তমানে দেশের শত্রু !!
১২ ই মে, ২০১৬ দুপুর ১:০০
আবুলের বাপ এগেইন বলেছেন: কিছু মাল-পানির বিনিময়ে এরকম অস্ত্রধারী দিয়ে দেশ চালায়।
৪| ১২ ই মে, ২০১৬ দুপুর ১:০৭
মানবী বলেছেন: "আমি চাইলে ক্যাম্পাস চলবে, না চাইলে বন্ধ থাকবে। আমি এখনই ক্যাম্পাস বন্ধ করে দেব আপনার ক্ষমতা থাকলে চালান।"
-এধরনের দম্ভোক্তি ক্ষমতাসীনের শীর্ষদের নপুংসকতা প্রমান করে মাত্র।
বেশ কিছুদিন যাবৎ আওয়ামী সমর্থক, লীগের শিক্ষিত একটা অংশ বলে আসছেবর্তমান ছাত্রদল এতোটা বেপরয়ো আর বেয়াড়া হয়ে উঠেছে যে প্রধানমন্ত্রীর পক্ষেও কন্ট্রোল সম্ভব হচ্ছেনা। উপরের উক্তিটি পড়ে তার সত্যতা পেলাম মাত্র।
বাস্তবতা পালিত কুকুরের যখন ক্ষমতার দম্ভ নামক জলাতংক রোগ হয় তখন তার নিধন না হলে মালিককে সেই কুকুরের কামড়েই প্রায়ই জীবন দিতে হয়।
১২ ই মে, ২০১৬ দুপুর ১:২৪
আবুলের বাপ এগেইন বলেছেন: বাস্তবতা পালিত কুকুরের যখন ক্ষমতার দম্ভ নামক জলাতংক রোগ হয় তখন তার নিধন না হলে মালিককে সেই কুকুরের কামড়েই প্রায়ই জীবন দিতে হয়।
এই কথাটি যত তাড়াতাড়ি ক্ষমতাসীনরা বুঝবে,তত তাড়াতাড়ি তাদের জন্য ভালো হবে।
৫| ১২ ই মে, ২০১৬ বিকাল ৩:১৩
ফ্রিটক বলেছেন: এরাই শেখ হাসিনা বুবুর সোনার ছেলে,! এরা অস্ত্র চালাতে জানো না,! শুধু অস্ত্রনিয়ে বাচ্চাদের সাথে খেলা করে। তবে নির্বাচন সেন্টারে তো যাওয়ার কথা না। মনে হয় পথ ভুল হইছে। পথ ভুলের জন্য দুই বছরের সাজা,! তাইতো তার সহচর গুলি আদালতে ছাড়াতে গিয়েছে।জয় বঙ্গবন্ধু,! জয় বাংলা।জয় হাছিনা।
১৪ ই মে, ২০১৬ দুপুর ১২:৩৩
আবুলের বাপ এগেইন বলেছেন: হা হা হা,ভালো স্যাটায়ার।
©somewhere in net ltd.
১|
১২ ই মে, ২০১৬ দুপুর ১২:২৪
ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন:
এই ভাবে বলতে নাই । হেতেরাই আগামীর ভবিষৎ ।