নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মোহাম্মদ আবুল হোসাইন চৌধুরী

মোহাম্মদ আবুল হোসাইন চৌধুরী

মোহাম্মদ আবুল হোসাইন চৌধুরী › বিস্তারিত পোস্টঃ

২. কিয়ামু রামাদান বা রামাদানের তারাবীহ পড়া :

০৩ রা মার্চ, ২০২১ ভোর ৬:৪৫


সালাতুত তারাবীহ পড়া এ মাসের অন্যতম আমল। তারাবীহ পড়ার সময় তার হক আদায় করতে হবে। হযরত আবু হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন : যে ব্যক্তি ঈমানের সাথে ও সওয়াবের আশা নিয়ে রামাদানের রাতে কিয়াম (রাত জেগে ইবাদাত করা ও তারাবীহ আদা করা ইত্যাদি) পালন করল তার বিগত জীবনের সমস্ত গুনাহ মাফ করে দেয়া হয়। (সহীহ আল বুখারী : ২০০৯ ও সহীহ মুসলিম)
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, আল্লাহ তা’য়ালা তোমাদের উপর রমযানের রোযা ফরয করেছেন, আর আমি কিয়ামুল লাইল অর্থাৎ তারাবীহ’র নামাযকে সুন্নত করেছি। সুতরাং যে ব্যক্তি ঈমানের সাথে সওয়াবের আশায় রমযানের সিয়াম ও কিয়াম আদায় করবে, সে ঐ দিনের মতো নিষ্পাপ হয়ে যাবে যেদিন সে মায়ের গর্ভ থেকে সদ্যভূমিষ্ঠ হয়েছিল। (মুসনাদে আহমদ : ১৬৬০, মুসান্নাফে ইবনে আবি শাইবা : ৭৭৮৭, মুসনাদে বাযযার : ১০৪৮, সহীহ ইবনে খুযাইমা : ২২০১, সুনানে নাসায়ী : ২৫১৮)
তারাবীহ এর সালাত তার হক আদায় করে অর্থাৎ ধীরস্থীরভাবে আদায় করতে হবে। তারাবীহ জামায়াতের সাথে আদায় করা সুন্নাহ এর অন্তর্ভুক্ত। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম অন্য এক হাদীসে এভাবে ইরশাদ করেছেন : যখন কোন ব্যক্তি ইমামের সাথে ইমাম তার নামায শেষ করা পর্যন্ত নামায আদায় করবে তার জন্য তা সারা রাত জেগে ইবাদত করা হিসেবে গণ্য হবে। (সুনান আবূ দাউদ : ১৩৭৭, সহীহ)

মন্তব্য ৫ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৫) মন্তব্য লিখুন

১| ০৩ রা মার্চ, ২০২১ সকাল ৯:৩৬

রক্ত দান বলেছেন: আল্লাহ আমাদেরকে যথাযথভাবে তারাবিহ সালাত আদায়ের তাওফিক দিন -আমিন।

২| ০৩ রা মার্চ, ২০২১ দুপুর ১২:১৫

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: এই পোস্টতো গত কালও করেছিলেন!!
আমি জানতে চেয়েছিলাম -
তারাবীহ জামায়াতের সাথে আদায় করা সুন্নাহ এর অন্তর্ভুক্ত।
নবীজী কতো বার জামাতের সাথে তারাবির নামাজ আদায় করেছেন?
উত্তরতো দিলেন না!!

৩| ০৩ রা মার্চ, ২০২১ দুপুর ১২:৫৬

রাজীব নুর বলেছেন: নামাজ রোজা করি না।

৪| ০৪ ঠা মার্চ, ২০২১ সকাল ৯:৩১

মোহাম্মদ আবুল হোসাইন চৌধুরী বলেছেন: হাদীসের তথ্যমতে, রাসূলুল্লাহ (সাঃ) তিনদিন মসজিদে নববীতে জামাতের সঙ্গে তারাবির নামাজ আদায় করেছেন। অতঃপর রাসূলের যুগে এবং হযরত আবু বকর (রাঃ) -এর খিলাফতকালে এবং হযরত ওমর (রাঃ) -এর খিলাফলের প্রথম দিকে মুসলমানরা একাকী অথবা খণ্ড খণ্ড ছোট জামাতে তারাবির নামাজ আদায় করতেন। অবশেষে হযরত ওমর (রাঃ) হযরত উবাই ইবনে কা’ব (রাঃ) -কে ঈমাম নির্ধারণ করে সম্মিলিতভাবে জামাতের সঙ্গে ২০ রাকাত তারাবির নামাজ আদায়ের স্থায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ করেন। (সহীহ আল-বোখারী, হাদীসঃ ২০১০)।

৫| ০৪ ঠা মার্চ, ২০২১ সকাল ৯:৩৫

মোহাম্মদ আবুল হোসাইন চৌধুরী বলেছেন: নামাজ ও রোজা রাখা আল্লাহর হুকুম। আল্লাহর হুকুম পালন করা প্রত্যেক মুসলমানের জন্য অবশ্যই জরুরী। তাই বলব নামাজ পড়ুন, রোজা রাখুন আল্লাহর হুকুম পালন করুন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.