![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বিখ্যাত জাপানি র্কাটুনিস্ট ”ফুজিকো ফুজিওর,, এই র্কাটুনটি প্রথম কসিকস আকারে প্রকাশিত হয় ১৯৬৯ সালে। ১৯৭৩ সালে প্রথম একে অ্যানিমেশন এবং ১৯৯৬ ও ২০০৫ সালে এর দুটি কাটুন সিরিজ তৈরি করা হয়।
শিশু সমাজে র্কাটুনের প্রভাব নতুন কিছু নয় । টম অ্যান্ড জেরি, মিকি মাউস, পাপাই দ্য সেইলর শিশুদের আনন্দ দিয়ে এসেছে এবং তাদের নিয়ে গেছে রূপকথার জগতে। অন্যদিকে ডোরেমন শিশুদের মনোজগত নিয়ে নাড়াচারার পাশাপাশি এটি তার মস্তিষ্কে ঢুকিয়ে দিচ্ছে অন্য কিছু ফলে শিশুরা আশা করছে, ডোরেমনের মত দয়ালু বিড়াল এসে তার হোমওর্য়াক করে দিবে, তার সাথে কেউ ঝগড়া করলে ডোরেমন তাকে শায়েস্তা করবে, মা বকা দিলে তাকে ‘মজা, দেখাবে ইত্যাদি-উত্যাদি। বাস্তবে যেহেতু ডোরেমন নেই তাই এই কাজগুলো শিশুরা নিজেরাই সেরে নিচ্ছে।
ডোরেমন ইফেক্টের সাথে সাথে হিন্দি ভাষার প্রভাব পরছে শিশুদের উপর এতে সমস্যা আরও জটিল হয়েছে, ডোরেমন যেহেতু হিন্দিতে কথাবলে তা্ই সেটাকেই তাদের আদর্শ মনে করে।
বর্তমানে বিশ্বের ৬২ টি দেশে ডোরেমন সম্প্রচার হবার কারনে, ইন্টানেটের অবাদ ব্যবহারের ফলে নিমিসেই ডোরেমন দেখতে পারছে শিশুরা, আমাদের দেশিও ভিবিন্ন মিডিয়া সারভারে থেকেও সহজে ডাউনলোড করা যায়, এছারা বাজারে আনেক সিডির দোকানে কিনতে পাওয়া যায় ‘ডোরেমন সিডি,।
বিশ্বের আনেক দেশ নিজ নিজ ভাষায় ডোরেমন সম্প্রচার কয়ে তাই আমাদের দেশেও এটিকে বাংলায় সম্প্রচার করা যেতে পারে। বর্তমান বিশ্বের প্রায় প্রতিটি দেশেই র্কাটুন শিশু-সংস্কৃতির গুরুত্বর্পূন অংশ। তাই ডোরিমন বন্ধ করলে চলবে না পাশাপাশি আমাদের দেশি ভাষায় শিশুদের উপয়োগী করে র্কাটুন তৈরি করতে হবে যাতে করে আনন্দের খোঁজে শিশূদের ভিনদেশি চ্যানেলে ভিনদেশি ভাষায় র্কাটুন দেখতে না হয়। আরযেন কথায় কথায় শিশুদের মুখে শুনতে না হয় “চকলেট খিলা দো,, “মা কুছ ইন্তেজার কারো,,
২| ২২ শে জুলাই, ২০১৪ দুপুর ১:৩৮
সোহানী বলেছেন: মাঝে তো ডোরেমন নিষিদ্ধ ছিল সব চ্যানেলে !!!! এখন দেখি আবার চালু হয়েছে...... ভাইরে এগুলা বন্ধ করা দরকার। এগুলা বন্ধ হলেই আমাগো পোলাপান মিনা সহ নিজেদের কার্টুন দেখবে।
আমি বিশ্বের অনেক দেশ ঘুরেছি...কোথাও অন্য দেশের চ্যানেল এভাবে ঢ়ালাওভাবে সম্প্রচার দেখিনি। একমাত্র আমরাই বিজাতীয় চ্যানেল ও ভাষার অনুস্ঠান সম্প্রচার করি আর নিজের পায়ে কুড়াল মারি !!!!!
এগুলো বন্ধ করা উচিত।
৩| ২২ শে জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৩:১৪
এ.সি বলেছেন: আনন্দ দেয়ার জন্য এমন কিছু করা জাবে না যা জটিল সমস্যা তৈরি করে,,
--ধন্যবাদ নীল আকাশ ও সোহানী আপনাদের।
৪| ২২ শে জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৪:৫৫
মতিউর রহমান মিঠু বলেছেন: মি.এসি, আপনার অবগতির জন্য জানাচ্ছি যে, আপনি লিখেছেন ''আমাদের দেশেও এটিকে বাংলায় সম্প্রচার করা যেতে পারে''
যেতে পারেনা অনেক দিন ধরেই ডরেমন এশিয়ান টিভিতে বাংলায় সম্প্রচার করা হচ্ছে। তাও দিনে একবার নয়, প্রতিদিন ৫ বার ডরেমন সম্প্রচার করা হয় (রোজার মাসে দিনে ৩ বার প্রচারিত হচ্ছে)। আশা করছি নিজেই দেখে সত্য-মিথ্যে যাচাই করবেন।
৫| ২২ শে জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৪:৫৮
মতিউর রহমান মিঠু বলেছেন: তবে ডোরেমন টাইপ কার্টুন আমাদের দেশের জন্য ক্ষতিকারক বলেই আমি মনে করি।
৬| ২২ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১১:০৪
এ.সি বলেছেন: তথ্য টা জানানোর জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাধ, মতিউর রহমান মিঠু ভাই,
©somewhere in net ltd.
১|
২২ শে জুলাই, ২০১৪ সকাল ১০:৪৮
নীল আকাশ ২০১৪ বলেছেন: এশিয়ান টিভি আপনার ডাকে সাড়া দিয়েছে