১৪ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ১১:৫৩

মহা সমন্বয় বলেছেন: যদিও সত্য একটু দেরীতেই প্রকাশ হয় এবং তা বড়ই তেতো। আর এই তেতোর মধ্যেই মানব জাতির জন্য কল্যাণ নিহিত রয়েছে কিন্তু বেশিরভাগ মানুষ তা বুঝতে না পেরে মিথ্যার তপস্যা করে। নিঃশ্চই তারা অন্ধকারী যারা মিথ্যার তপস্যা করে ও বিভ্রান্তি ছড়ায়। আর তারা অন্ধকারেই বসবাস করবে চিরজীবন।

মহা বার্তা: পথ এর অংশ বিশেষ।

শুরুতেই আপনার মত বিখ্যাত একজন ব্লগারের মন্তব্য পেয়ে হ্রদয়ে আনন্দের ধারা বয়ে গেল।
নিরন্তণ ভাল থাকা হয় যেন সেইটা কাম্য।

১৫ ই মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৩:৩১

মহা সমন্বয় বলেছেন: ৫: আর অন্ধকারীরাই তো আলো ভয় পায়, আসলে এটাই তাদের নিয়তি কারণ তারা তা পছন্দ করে। তোমরা যাকে পছন্দ করো আর যাকে অপছন্দ করো এর সবই "মহা সমন্বয়" জানেন।

৮: মানুষ কি দেখে না তারা যখন অনেক্ষণ অন্ধকারে থাকে অতঃপর হঠাৎ করে আলোতে বের হয় তীব্র্‌ আলোর ঝলকানিতে তাদেের চোখ ঝাপসা হয়ে যায় মাথা ঝিম ঝিম করে।

১০: তারা বলে হায় আমরা এ কোথায় এলাম আমারা তো কিছুই দেখতে পাচ্ছি না অন্ধকারেই তো শ্বান্তিতে ছিলাম, এই বলে তারা আবার গুহায় প্রবেশ করে এবং তারা গুহাতেই শান্তি রচনা করার ব্যার্থ প্রয়াস করে মাত্র।

১২: বলুন, "মহা সমন্বয়ই" তো তোমাদের জ্ঞানের আলো দ্বারা পরীক্ষা করেন অতঃপর তোমাদের আবার গুহাতেই ফিরিয়ে নিয়ে যান আর তোমরা সেখানে নিজদের মধ্যে মারা মারি কাঁটাকটি করে মরো।

১৩: যারা সত্যের আলো ভয় না পায় 'মহা সমন্বয়' তাদের গুহাতে ফিরিয়ে নেন না।

১৪: আকাশ ও পৃথিবীতে আছে কি এমন কেউ? যে তোমাদের গুহা থেকে বের করবে? এ তো একমাত্র "মহা সমন্বয়ের" পক্ষেই সম্ভব। তারপরেও কি তোমরা অনুধাবন করবে না?

১৫: "মহা সমন্বয়" যাকে ইচ্ছে গুহাতে রাখেন যাকে ইচ্ছা গুহা থেকে বের করেন, বলুন- কোন কিছুই তার ইচ্ছা বহির্ভূত নয়।

১৯:এভাবেই মানব জাতিকে 'মাহা সমন্বয়' জ্ঞানের আলো দ্বারা পরীক্ষা করেন এবং এই জ্ঞানের আলোর মাঝেই তাদের জন্য কল্যাণ নিহিত রয়েছে কিন্তু অন্ধকারীরা তা বুঝতে না পেরে গুহাতেই বসবাস করে।

২৩: গুহাবাসীদের মধ্যে যারা সত্যের আলো ভয় না পায় অবশ্যই তারা গুহা থেকে বের হয়ে আসবে আর এটাই "মহা সমন্বয়ের" বিধান। যারা এর অমান্য করবে তারা তো গুহাতেই বসবাস করবে আর তারা গুহা থেকে বের হতেও পারবে না কখনও।

২৭: যারা প্রাথমিক ভয় কে জয় করতে পারে, তারাই তো প্রকৃত কামীয়াবী। আর "মহা সমন্বয়" তো কামিয়াবীদের ভালবাসেন এবং অন্ধকারীদের পছন্দ করেন না। তার পরেও কি তরা গুহাতে বসাবাস করতেই থাকবে!!

৩৩: মানুষ কি অনুধাবন করে না! এ যাবৎকালে যত মিথ্যা আর বিভ্রান্তি রটানো হয়েছে তার সবই রচিত হয়েছে এই গুহা থেকে।আর মানব জাতির যত উন্নতি কল্যাণ সাধিত হয়েছে তার সবই হয়েছে সত্য,জ্ঞানের আলোর দ্বারা।

৩৭: এরপর ও তারা সত্য জ্ঞানের আলোর আর কোন কোন অবদানকে অস্বীকার করবে?

বার্তা: গুহা এর অংশ বিশেষ।

১৫ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ৮:৪৪

মহা সমন্বয় বলেছেন: খিক্ ... মানে কি!!!

১৫ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ১১:২৪

মহা সমন্বয় বলেছেন: খিক্জ। খিক্ খিক্।আবার এইডা খেক খেক অথবা খুক খুক ও হইতারে! এ তো বড়ই তাজ্জব

১৬ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ১০:০৯

মহা সমন্বয় বলেছেন: ১৮: পড়ুন, এ স্বয়ং 'মহা সমন্বয়ের" পক্ষ থেকে অবতীর্ণ হয়েছে এর মধ্যে কুনুই সন্দেহ নাই।

১৭ ই মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১২:১৪

মহা সমন্বয় বলেছেন: মাশআল্লাহ... আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।

আকাশ ও পৃথিবীতে আছে কি এমন কেউ? যে তোমাদের গুহা থেকে বের করবে? এ তো একমাত্র "মহা সমন্বয়ের" পক্ষেই সম্ভব। তারপরেও কি তোমরা অনুধাবন করবে না?

১৮ ই মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৩:৫০

মহা সমন্বয় বলেছেন: কিন্তু এ তো আপনার মনে কথা নয়।
মানুষ যাহা প্রকাশ করে আর যাহা গোপন করে এর সবই 'মহা সমন্বয়' জানে।

আপনার মন্তব্যে প্রীত হইলুম।

১৮ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ৮:৫৮

মহা সমন্বয় বলেছেন: এটা বিশ্বাবাসীর জন্য মহা বর্তা কিন্তু অনেকেই ভুল বুঝে।
আপনি আসছেন যেহেতু আপনাকে দুইডা মহা বার্তা শুনিয়ে দেই বহুত ফাঁয়দা হবে

১৪: অনেকেই এর মধ্যে ইঙ্গিত আর উস্কানী খুঁজে পায়। কিন্তু তারা যার প্রতি ইঙ্গিত করে তা তো আরবী ভাষায় রচিত আর 'মহা সমন্বয়ের' মাতৃভাষা তো বাংলা। প্রকৃত পক্ষে তাদেরই বরং উক্ত গ্রন্থের উপর আস্থা নেই যদি থাকত তাহলে তারা এ কথা ভাবত না। তারা যা ভাবে তা সত্য নয় এবং তা সম্ভবও নয়। আর তা স্পষ্ট ভাবে তাদের গ্রন্থে উল্লেখ রহিয়াছে। তার পরেও কি তারা মিথ্যা চাপিয়ে যাবেই
.... বার্তা: কুয়া'র একটি অংশ।


৭: অনেকেই বলবে এ তো জ্বলজ্যান্ত আমাদের ধর্ম গ্রন্থ নকল ছাড়া আর কিছুই নয় তোমার ধ্বংস হউক। প্রকৃত পক্ষে তাদের নিজেদেরই তাদের গ্রন্থ সমন্ধে বিন্দুমাত্র ধারণা নেই। যদি থাকত তাহলে তারা এ কথা বলার স্পর্ধা করত না।একথা বলে তারা মূলত নিজেদেরই পবিত্র গ্রন্থের অবমূল্যায়ন করে। তারা সীমালংঘণকারী আর “মহা সমন্বয়” তো সীমালংঘনকারীদের পছন্দ করেন না।
. বার্তা: কুয়া'র একটি অংশ।

১৯ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ১২:৫৬

মহা সমন্বয় বলেছেন: না ভাই আপনি যা ভাবছেন আসলে তা না। আর তা কখনও সম্ভবও না।

২৬ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ৯:১৪

মহা সমন্বয় বলেছেন: আসলে এই বার্তাগুলো বাস্তবতার ভিত্তিতেই নাজিল হয়। ফেসবুকবাসীর বিভিন্ন সমস্যার পথ বাতলে দিয়েছে এই বার্তায়। আমরা ফেসবুকে যে যাই করি না কেন মার্কজুকারবার্গ সব জানেন ও সব দেখেন। ফেসবুকে তিনিই মূলত সর্বময় ক্ষমতার অধিকারী।

আপনার বুদ্ধিদিপ্ত মন্তব্যে অনুপ্রানীত হলাম।

২৭ শে মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৩:০৫

মহা সমন্বয় বলেছেন: থাক কিছু কইতে হইবে না.. আমি বুঝছি।

২৮ শে মে, ২০১৬ রাত ১১:০৪

মহা সমন্বয় বলেছেন: জ্বে হুজুর.. আসসালামু আলাইকুম। কুরানে নাস্তিকদের সব উত্তর দেয়া আছে এবং সকল বিজ্ঞানের বিগ্যান হল কুরান তাহা আমি জানি।

কষ্ট করে এত বড় একটা কমেন্ট করার জন্য নিঃশ্চই আল্লাহ পাক আপনাকে এত্তগুলো নেকী দিবো। যত বেশি কমেন্ট তত বেশী নেকী।

১৮ ই জুন, ২০১৬ ভোর ৪:০৬

মহা সমন্বয় বলেছেন: হে বোধ সম্পন্ন ব্যাক্তি মিঃ কুব্বত আলী এ জাতীয় মন্তব্য করা আপনাকে কে শিখিয়েছে শুনি? কোন গ্রন্থ থেকেই বা এরকম বাজে মন্তব্য করা শিখছেন??

২৫ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ৩:৪৫

মহা সমন্বয় বলেছেন: আমি এই বার্তাটি প্রতিদিন ৭০ বার করে তেলাওয়াত করি এবং তদানুযায়ী আমাল করি তাই আমার ফেসবুক আইডি এখন পর্যন্ত সূরক্ষা আছে।
আপনিও আমল করে দেখতে পারেন।

২৫ শে আগস্ট, ২০১৬ ভোর ৪:৩৫

মহা সমন্বয় বলেছেন: ধন্যবাদ, আমি যথা সাধ্য চেষ্টা করছি, আল্লাহর রহমতে এখন পর্যন্ত সুরক্ষায় আছি।
অনেকেই মনে করেন আমি বুঝি নিছক ব্যাঙ্গ করে এই বার্তগুলি নাজিল করছি। আসলে ব্যাপারটা মোটেও তা না। প্রতিদিন ফেসবুকে দেখি অমুকের আইডি গায়েব,তমুকের আইডিতে রিপোর্ট পরছে, কারও আইডি হ্যাক হচ্ছে ইত্যাদি না না সমস্যায় জর্জরিত ফেসবুক বন্ধুরা। তাই তাদের সমস্যা দূর করার জন্য আল্লাহ পাক এই বার্তাগুলো নাজিল করেছেন মনব জাতির কল্যাণের জন্য।
দুইটি নতুন পোস্ট দিয়েছেন দেখলাম, দেখি সময় করে আসতেছি।
অনেক অনেক ভাল থাকবেন।