নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

\"প্রকৃত সত্য অনুসন্ধানকারী\"

মহা সমন্বয়

রহস্য উদঘাটনকারী

মহা সমন্বয় › বিস্তারিত পোস্টঃ

রহস্যময় দুনিয়া, রহস্যময়ী মানুষ আর আমার ভয় পাওয়া এবং সব লেখা মুছে দেওয়া। :(

১৯ শে মার্চ, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:০৪

আমার সমস্ত লেখা ড্রাফট করে নিয়েছি, ফেসবুক একাউন্টও ডিএ্যাক্টিভ করেছি সেই সাথে 'ফিলোসোফি" এবং "রহস্য উদঘাটণ" নামক তথ্যে ভরপুর দুটি ফোল্ডার পিসি থেকে ডিলিট করে দিয়েছি। :(
যুদ্ধ করতে হবে আরও অনেক যুদ্ধ আর এই কলম যুদ্ধ করার জন্য যে মানসিক প্রস্তুুতি প্রোয়োজন সম্ভবত তা আমার ছিল না। যে কারণে অহেতুক ভয় পাওয়া এবং সব পোষ্ট বন্ধ করে দেওয়া। কিন্তু ভয় তো পেয়েছি এ ব্যাপারে তো কোন সন্দেহ নাই। আমার কথা হচ্ছে এরকম কেন হল!!!! :-<



কিছু কথা থাকে বললেও সমস্যা আবার না বললেও সমস্যা। আরও কিছু কথা আছে যার সবটুকু যায় না বলা।
ঠিক যে উদ্দেশ্যে সামুতে একাউন্ট করা 'রহস্য উদঘাটন' তা এখন পর্যন্ত শুরুই করিনি তার আগেই নিজেই রহস্যের জালে আবন্ধ হয়ে গেলাম। আর নিজে রহস্যের জালে আবদ্ধ থেকে তো আর রহস্য উদঘাটন করা যায় না। আমার ব্যাপারটা যে সম্পূর্ণ মানসিক এ ব্যাপারে কোন সন্দেহ নাই, সাইকিয়াস্ট্রিকগণ হয়ত আরও ভাল ব্যাখ্যা করতে পারবেন এ থেকে উত্তোরণের পথও বাতলে দিতে পারবেন।
কিন্তু আমি নিজেই তো বড় একজন মনোবিজ্ঞানী :-P আমার কেন মনোবিদের স্মরণাপন্ন হতে হবে!!! আর আমার সাথেই কেন এমন হবে!!! :||

মহা আকাশে যতটা রহস্য রয়েছে তার চেয়ে ঢের বেশি রহস্য রয়েছে মানুষের মস্তিষ্কে তথা মনে, বিশ্বাস করি এর পরিপূর্ণ বিশ্লেষণ কখনোই সম্ভব নয়, মনোবিজ্ঞানীরা বিশ্লেষণ করার চেষ্টা করে মাত্র কিন্তু তা পরিপূর্ণ নয়।
আর এই অপূর্ণতাকে কাজে লাগিয়ে রহস্যপ্রীয় মানুষ রচনা করে ধর্ম,আবির্ভাব হয় ধর্মগুরুর বা অতীন্দ্রীয় আধ্যাত্নিক ক্ষমতাশালী কোন সাধকের।তারা তাদের অতিন্দ্রীয়,আধ্যাত্নিক,অলৌকিক ক্ষমতা দ্বারা মানুষকে বিমোহিত করেন। লক্ষ কোটি মানুষ তাদের অনূসারী হয় তাদের তপস্যা করে। যদিও বর্তমান যুগে এসব অতিন্দ্রীয়,আধ্যাত্নিক, অলৌকিক ক্ষমতা সম্পন্ন ধর্ম গুরুরা আর আবির্ভাব হন না তারা আবির্ভাব হতেন শুধু অন্ধকার যুগেই। আর অন্ধকার যুগেই তারা তাদের অতিন্দ্রীয়,আধ্যাত্নিক, অলৌকিক ক্ষমতা দ্বারা হাতি ঘোড়া মেরে ফেলতেন বা জন্ম দিতেন, সাগর মাহাসাগর শুঁকিয়ে ফেলতেন, মহাকাশ ভ্রমণ করতেন, পাঁয়ে হেঁটে নদী পারি দিতেন,বাতাসে ভ্রমণ করতেন,শয়তান,জ্বীন,পরী,প্রেতাত্না বশ করতেন, বিভিন্ন কাজে সরাসরি তাদের সহায্য করতো ফেরেশতা,জ্বীন,ঈশ্বর,ভগবান আর এ সবই করতেন তাদের অতিন্দ্রীয়,আধ্যাত্নিক, অলৌকিক ক্ষমতা দ্বারা। এভাবেই তারা মানুষকে সঠিক পথে ফিরিয়ে আনতেন। যদিও এর কোন কিছুই সত্য নয় এ মিথ্যা এ শ্রেফ মিথ্যা পরিপূর্ণ মিথ্যা এবং সম্পূর্ণ মিথ্যা, তবুও বিভিন্ন গ্রন্থে এর হাজার হাজার প্রত্যক্ষদর্শী পাওয়া যায় । আর এসব অলৌকিক কর্মকান্ড কিভাবে সম্ভব হয়? কিভাবেই বা হাজার হাজার প্রত্যক্ষদর্শী তৈরী হয়? কিভাবেই বা তাদের অতিন্দ্রীয়,আধ্যাত্নিক, অলৌকিক ক্ষমতার মাধ্যমে দূরোগ্য ব্যাধি ভাল হয়ে যায়? তা এখন আমরা জানি B-) যা এখানে বিস্তারিত আলোচনা করা সম্ভব নয় এ নিয়ে আলাদা চেইন পোষ্ট করার ইচ্ছে রাখি।

বর্তমান এই পৃথিবীতে ৭০০ কোটি মানুষকে পথ দেখানোর জন্য একজন আধ্যাত্নিক গুরুও পাওয়া যায় না যে তার আধ্যাত্নিক শক্তি বলে সিম্পল একটা ম্যাচের কাঁঠিও নাড়াতে (যদিও হাজার হাজার মিথ্যা দাবীকারী আছে) অথচ অন্ধকার যুগে বিভিন্ন ধর্মগুরুরা আধ্যাত্নিক শক্তি দ্বারা,ফেরেশতা,জ্বীন ইত্যাদি বশ করে তাদের দ্বারা বিশাল বিশাল ঘর তৈরী করে ফেলতেন,আকাশ পাতাল ভ্রমণ করতে পারতেন, নদী শুঁকিয়ে ফেলতেন ব্লা.. ব্লা.. ব্লা...।
অন্ধকার যুগের অল্প সংখ্যক মানব গোষ্ঠিকে পথ দেখানোর জন্য লক্ষ লক্ষ ধর্মগুরুর আবির্ভাব হতে পারে তাদের নানা অলৌকিক কর্মকান্ড দেখাতে পারে। আর বর্তমান যুগের ৭০০ কোটির এক বিশাল জন্য জনসংখ্যাকে পথ দেখানোর জন্য একজন ধর্মগুরুও আবির্ভাব হয় না কোন ধর্মের-ই না। বর্তমানের কেউই অলৌকিক কর্মকান্ড দেখাতে পারে না। একটা ম্যাচের কাঁঠিও নাড়াতে পারে না তাদের আল্লা,খোদা,জ্বীন,ভূত,ফেরেশতা,প্রেতাত্না সূরা,কালাম,তন্ত্র,মন্ত্র, তথা যাবতীয় অতিন্দ্রিয়,আধ্যাত্নিক, অলৌকিক ক্ষমতা বলে!!!
কেন? কেন? কেন? কারণ দিন যত গড়িয়েছে মানুষের জ্ঞানের চোখ তত খুলে গেছে বর্তমান যুগের মানুষকে এখন আর এসব খাওয়ানো যাবে না। অন্ধকার যুগেই শুধু এসব চলত।
যদিও এখন মুক্তমনারা যাবতীয় অলৌকিকতার খোলস উম্মোচন করে দিয়েছে তবুও মানুষ তা গ্রহণ না করে অন্ধকারেই পরে রয়েছে।

বিজ্ঞানের কল্যাণেই আমরা এখন জানি কিভাবে শূণ্যের উপর ভাসতে হয়, কিভাবে পানির উপর হাঁটতে হয়, কিভাবে আগুনের উপর হাঁটতে হয়, কিভাবে খালি হাতে অস্ত্রপাচার ছাড়াই পেট থেকে টিউমার বের করতে হয়, কিভাবে মানুষকে দ্বীখন্ডিত করতে হয়, কিভাবেই বা মানুষের ঘাড় থেকে মস্তক আলাদা করতে হয়, কিভাবে পেটে ছুঁরি ঢুকাতে হয়, কিভাবেই বা বিভিন্ন রঙের ফুল তৈরী করতে হয়, কিভাবেই বা একটি পয়সা এমনকি জ্বলজ্যান্ত একজন মানুষকে গায়েব করে দিতে হয়।
এখন আমরা আরও জানি কিভাবে নিজের চিন্তা অন্যের ব্রেইন এ ট্রান্সফার করতে হয়, কিভাবে অন্যের মনের কথা বলে দিতে হয়, কিভাবেই বা হল ভর্তি সব মানুষের ঘড়ির টাইম এক ঘন্টা পিছিয়ে দিতে হয়, কিভাবে প্রেতাত্না হাজির করতে হয়, কিভাবে চাল পড়া, আয়না পড়া,পাতা পড়া ইত্যাদি পড়া দিয়ে চোর ধরতে হয়,কিভাবে দুই টাকার তাবিজে লক্ষ টাকার রোগ সারানো যায়,কিভাবে সাপের বিষ নামাতে হয়, কিভাবে অন্যকে বশ করতে হয়,কিভাবে যাদু,টোনা করতে হয়, কিভাবে ডিম তৈরী করা এবং তা গায়েব করে দিতে হয়, কিভাবে ভবিষ্যত বানী করতে হয়, কিভাবে রাশি গণনা করে জ্যোতিষিগিরী করতে হয়, কিভাবে জ্বীন,ভূত,প্রেতাত্না নামক মানসিক রোগী ভাল করতে হয়। আমরা আরও জানি কিভাবে বারমুডা ট্রায়াঙ্গুলার নিয়ে হাজার কল্পকাহিনী মিথ্যা রচিত হয়, কেনই বা ঘূর্ণিঝড়ের সময় অতি বিস্ময়কর ভাবে কিছু নরম কুড়েঘর,মন্দির বা মসজিদ অক্ষত থাকে, কিভাবেই বা ৯০ কেজি পাথর কোন পীরের নাম জপে শুন্যে ভাসাতে হয়, কিভাবে মানুষ এলিয়েন,জ্বীন,ভূত,ফেরেশতা দেখে তাদের সাথে কথা বলে, কিভাবে পীরের পানি পড়ায় দূরোগ্যো রোগ ভাল হয়,কিভাবেই বা মানুষকে জ্বীনে নিয়ে যায়, কিভাবে সন্তানের বিপদ হলে মা সবার আগে জানে, কিভাবেই বা ঘুমের স্বপ্ন বাস্তবে রুপ নেয়, কিভাবে ভালবাসার মানুষকে কাছে পাওয়া যায়????? ইত্যাদি এরকম হাজারো রহস্য।

আর এর প্রতিটি রহস্যই এখন মুক্তমনাদের হাতের মুঠোয়। B-)
এসবের কোন একটির মধ্যেও আধ্যাত্নিককতা,অলৌকিকতা,তন্ত্র,মন্ত্র,ঝাড়,ফুঁক, জ্বীন,পরী,ফেরেশতা,ভূত,পেতাত্না,ডাইনি, আল্লা,খোদা,ঈশ্বর,ভগবান, এলিয়েন ফেলিয়েন, গ্রহের প্রভাব, সূরা কালাম, কূফুরী কালাম, এইটা সেইটা,অমুক তমুক ইত্যাদি এর কোন কিছুরই প্রমাণ পাওয়া যায় নি। উপরোক্ত যাবতীয় রহস্যময় কর্মকান্ড গুলোই হয় বিজ্ঞান এবং মানুষের সূক্ষ থেকে সূক্ষতম জ্ঞান আর আভিজ্ঞতা দ্বারা আর এর প্রতিটিই হয় প্রাকৃতিক নিয়ম অনূসারেই। এর কোন কিছুই প্রাকৃতিক নিয়মের বাইরে ঘটে না।

আধ্যাত্নিকতা,অলৌকিকতা,তন্ত্র,মন্ত্র,ঝাড়,ফুঁক,জ্বীন,পরী,ফেরেশতা,ভূত,পেতাত্না,ডাইনি,আল্লা,খোদা,ঈশ্বর,ভগবান, এলিয়েন ফেলিয়েন, গ্রহের প্রভাব, সূরা কালাম, কূফুরী কালাম, এইটা সেইটা,অমুক তমুক. ইত্যাদি দ্বারা প্রাকৃতিক নিয়মের বাইরে কোন কিছুই ঘটানো সম্ভব না। এসব দ্বারা একজন মানুষকে শুণ্যে ভাসানো তো দূরের কথা, একটা চুল বা একটা ম্যাচের কাঁঠিও নাড়ানো সম্ভব না। জড় পদার্থের মধ্যে এর বিন্দু মাত্র কোন প্রভাব নেই। তবে হ্যাঁ এগুলা দ্বারা মানুষের মনে প্রভাব ফেলানো সম্ভব। শুধুমাত্র তাই নয় এ আধ্যাত্নিকতার সাজেশন দিয়ে একজন সুস্থ মানুষকে মেরে ফেলাও সম্ভব,তাদেরই যারা এর কার্যক্রম সমন্ধে পুরপুরী অজ্ঞ, কিন্তু যার এই কার্যক্রম সমন্ধে ধারণা আছে বা সচেতন ভাবেই এসব অবিশ্বাস করে এর কোন কিছুই তার উপর প্রভাব বিস্তার করতে পারবে না। :D
আসলে টোটাল ব্যাপারটাই মনোস্তাত্বিক ব্যাপার, মানে এক ধরনের হিপনোটইস আর কি! এই হিপনোটাইসের ক্ষেত্রে সাজেশন আর বিশ্বাসটা সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপুর্ণ।
যেমন- চাল পড়া দিয়ে গ্রাম গঞ্জে অনেক কবিরাজ চোর ধরে। দেখা যায় সত্যসত্যিই চোর চুরি করা জিনিস ফিরিয়ে দেয় অথবা চুরি করার কথা স্বীকার করে। অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায়, যে চুরি করেছে সে চাল পড়া চিবাতে পারে না তার চেয়াল শক্ত হয়ে যায় শরীর ঘামে ভিজে যায় অস্থিরতা অনূভব করে শেষে বাধ্য হয়ে কবিরাজের পাঁয়ে পড়ে মাফ চায়। অনেকের নাক, মুখ,গলা দিয়ে রক্তও বের হয়। :-<
এই চাল পড়াটা আসলেই অনেক কাজে দেয় :D জানি অনেকেই বিশ্বাস করবে না অতিরঞ্জিত ভাববে তবুও বলি, মাস দুয়েক আগে একই পদ্ধতি অবলম্বন করে চাল পড়া দিয়ে মোবাইল চোর ধরেছি। বিস্তারিত বললে তা নিয়ে একটা পোষ্ট-ই করতে হবে।
আর সবচেয়ে মজার ব্যাপার হচ্ছে উক্ত চোর চাল পড়া খাওয়ার আগেই ভয়ে চুরি করার কথা স্বীকার করেছে এবং এক চিপা থেকে মোবাইল বের করে দিয়েছে। =p~ বুঝতে হবে তো কি জটিল এক সাজেশন,বা পরিবেশ সৃষ্টি করেছিলাম :D আর এ জন্য আমরা এক পরিচিত হুজুর টাইপের এক ভাইয়ের সাহায্য নিয়েছিলাম, আমি তাকে যেভাবে যা করতে বলেছি সে শুধু তাই করেছে। :)
উপরোক্ত ঘটনার সাথে আমরা সবাই কমবেশি পরিচিত আর এই পুরো ব্যাপারটিই হচ্ছে মনোস্তাত্বিক ব্যাপার এ সম্পূর্ণ সাইকোলজিক্যাল খেলা ছাড়া আর কিছুই নয় এখানে তন্ত্র,মন্ত্রের কিছুই নাই। বিস্তারিতয় যাচ্ছি না পোষ্ট বড় হয়ে যাবে বলে।
এখন এই চাল পড়ার পুরো কর্মপদ্ধতি সমন্ধে যদি উক্ত চোর অবগত থাকত তাহলে সে কোনদিনও মোবাইল বের করে দিতো না আর সে আরামসে চাল চিবিয়েই খেত এবং তাতে তার কোন সমস্যাই হত না। সূরা কালাম, তন্ত্র,মন্ত্র তার কোনই লাভ ক্ষতি করতে পারতো না।
সূরা, কালাম, তন্ত্র,মন্ত্র এগুলা হচ্ছে এক ধরণের সাজেশন। যে কবিরাজের যত বেশি নাম ডাক,যত বেশি লম্বা দাড়ি, জোব্বা, সে তত বেশি ভাল সাজেশন তৈরী করতে পারে আর তার বূজুর্কিতে দুরুণ কাজ হয় চোর ধরা পরে, মামলা মোকদ্দমায় প্রতিপক্ষের স্বাক্ষী মিথ্যা স্বাক্ষ দিতে পারে না। অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায় দূরোগ্য ব্যাধিও ভাল হয়ে যায়। একে placebo বলে বিশ্বাস নির্ভর যে চিকিৎসা পদ্ধতি।
আর placebo মনোবিজ্ঞানেরই একটি অংশ বিশেষ। এখানে কবিরাজের তন্ত্র,মন্ত্রের,জ্বীন,ভূতের কোন কিছু করার ক্ষমতা নেই ওগুলো জাষ্ট সাজেশন। এখানে দেখুন এক নারী কবিরাজ শুণ্য থেকে লখো পতি। B-))


বিভ্রান্তি এড়ানোর জন্য আমার গত রাতের সেই রক্ত হিম করা ভয়ের ব্যাপারটি এখানে বলা হল না। :(
এমনিতেই মানুষ তিলকে তাঁল বানাতে উস্তাদ, এমনিতেই নাচুনে বুড়ি তার উপর ঢোলের বারির মত অবস্থা হবে :-P অনেকেই এটাকে নিজের মত অন্ধকারী ব্যাখ্যা দিয়ে তাঁল তৈরী করে ফেলবে তারপর তারা অন্ধকারকে আরও শক্ত করে ধরবে। তারা কূঁয়ার গভীরে চলে যাবে তাতে বরং আমার মূল উদ্যেশ্যই ব্যাহত হবে।
অল্প কিছু সংখ্যক মানুষ এটাকে সমাজ বিজ্ঞান, মনোবিজ্ঞানের ভাষায় আমার পারিপার্শ্বিক এবং মানসিক সার্বিক পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করে ব্যাখ্যা দিবে।আমি দ্বিতীয় পক্ষের মতের সাথেই একমত হব কারণ তারা মনগড়া অন্ধবিশ্বাসী ব্যাখা দেন না তারা সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনা করেই বাস্তব সম্মত ব্যাখ্যা দেন এবং তাতে যদি ভুল ধরা পরে সাথে সাথে তা স্বীকার করে আ-যুক্তি, কূ-যুক্তি, হাবা যুক্তি দ্বারা তারা তাদের পূর্বের ভুল ব্যাখ্যাকে ধরে রাখেন না। এজন্যই আমি দ্বিতীয় পক্ষের সাথে একমত তারা যদি ভুল ব্যাখ্যাও দেয় তবুও একমত কারণ তারাই প্রকৃত সত্য অনুসন্ধানকারী তারা অন্ধকারী নয়। :)
আমার ব্যাপারটি পুরোটাই মানসিক এবং সামাজিক এখানে আধ্যাত্ববাদ,অলৌকিকতার কিছু নেই, নেই কোন জ্বীন,পরী,ভূত,ফেরেশতা, শয়তানের কারসাজি। কিন্তু অন্ধকারীরা আমার গত রাতের ঘটনা শুনলে আমি নিঃশ্চিত তারা এ জাতীয়ই কিছু একটা দিয়ে সুন্দর মনগড়া আকর্ষনীয় ব্যাখ্যা দাঁড় করিয়ে দিবে কারণ তাদের গন্ডি অন্ধকারময়ছন্ন।

অন্ধকার সে তো অন্ধকারই তার পক্ষে যত হাজারো যুক্তিই পেশ করা হউক না কেন এবং তা যতই জনপ্রীয় মতবাদ হউক না কেন অন্ধকার কখনও আলোতে রুপান্তরিত হয় না। আন্ধকার আর আলো কখনো সামান হতে পারে না।

কিছু মানুষ আছে সবকিছুতেই রহস্য খুঁজে তারা অন্ধকার হাতড়াতে ভালবাসে আর এই অন্ধকারী আর রহস্যপ্রীয় মানুষের দ্বারাই সৃষ্টি হয়েছে এই পৃথিবীর যাবতীয় রহস্য আর অলৌকিক কর্মকান্ড। এখন পর্যন্ত পৃথিবীতে ঘটে যাওয়া লক্ষ কোটি অলৌকিক কর্মকান্ডের একটিও সত্য বলে প্রমাণ হয়নি আর কোথাও কোন কারণ ছাড়াই একটা গাছের পাতাও নড়েনি। মানে জ্বীন,ভূত এসে গাছের একটা পাতাও নাড়াতে পারেনি। জ্বীন,ভূতের নামে শুধু মিথ্যা আর ভূলই রচনা করা হয়েছে এ পর্যন্ত।
জ্বীন কি খায় তা জানুন =p~ এটা হচ্ছে এখন পর্যন্ত এই পৃথিবীর সবচেয়ে বড় জোকস এবং মিথ্যা আর তা যত হাজার গ্রন্থেই উল্লেখ থাক না কেন মিথ্যা কখনো সত্যে রুপান্তরিত হয় না। যদিও আমি নিজেও তা একসময় তা বিশ্বাস করতাম।


কুরআন ও হাদিসের আলোকে জ্বীন,ভূত,শয়তান, যাদুর বিস্তারীত বিশ্লেষণ। ( যা সম্পূর্ণ ভুল এবং অন্ধকারী শিক্ষা )


জ্বীন তাড়ানোর সহীহ উপায় দেখুন, এ তো পুরাই ঢাকাইয়া ছিনেমা ফেল =p~ ( হাসার কিছু নেই এটাও কিন্তু এক ধরণের চিকিৎসা পদ্ধতি একে placebo বলে যদিও হুজুর তা নিজেই জানে না আর এখানে জ্বীন,ভূতের কিছু নেই পুরোটাই মানসিক ব্যাপার। এমনও হতে পারে উক্ত রোগীকে জটিল এবং গভীর এক চুম্বন দিলেই সে পুরো সুস্থ হয়ে স্বাভাবিক আচরণ করতে পারে। এ জাতীয় রোগের চিকিৎসার নিদ্রিষ্ট কোন নিয়ম নেই বিভিন্ন উপায়ে করতে হয়।


এই দেখুন কিভাবে জ্বীন বোতলের ভিতরে ভরে। X(( এখানে কবিরাজ যেভাবে জ্বীন তাড়াচ্ছে তা হচ্ছে placebo যদিও কবিরাজ তা নিজেই জানে না। আর এই রোগটিও সম্পূর্ণ মানসিক রোগ এর উৎপত্তি হয় অনেকগুলো বিষয়ের সমষ্টিগত কারণে এখানে জ্বীন,ভূতের কিছু নেই। বিস্তারিতয় যাওয়া যাচ্ছে না। পরবর্তীতে এ জাতীয় মানসিক রোগ নিয়ে চেইন পোষ্ট করার ইচ্ছে রাখলাম।


উক্ত বিশিষ্ট ইসলামী বিশেষজ্ঞ কি আমাকে জ্বীনের ছোট্র একটা নিদর্শন দেখাতে পারবে? দেখতে চাই না জাষ্ট নিদর্শন হলেই চলবে- এই যেমন আমি টেবিলে এক কাপ গোবর অথবা হাঁড় রাখব আর সমস্ত পৃথিবীর সমস্ত আলেমগণ তাদের যাবতীয় ধর্ম গ্রন্থ ঘেঁটে সূরা কেরাত তেলাওয়াত করে জ্বীন নামাবে তার পর এক লোকমা বা এটা হাঁড় খাওয়াবে জ্বীন দ্বারা? এতটুকু যদি করতে পারে তাহলে সাথে সাথে বিভিন্ন জায়গায় অনলাইন/অফলাইনে আমার যাবতীয় লেখা সমূহ মূছে ফেলা হবে এবং আমার পূর্বের যাবতীয় সব বক্তব্য ভুল বলে স্বীকার করে নেওয়া হবে। সেই সাথে তারা যে পথে চলতে বলে যে ভাবে চলতে বলে আমি সে ভাবেই চলব আমি হবো তাদের গোলাম। :) এবং আমি মনে করি এতটুকু সত্যের নিদর্শন দ্বারা শুধু আমি না হাজার মানুষ তাদের দেখানো সুপথে ফিরে আসবে। আর আমি এ জাতীয়ই শিক্ষক খুঁজে চলছি নিরন্তন।

জানি তারা তা কখনোই পারবে না ইতিমধ্যেই তারা হাজার বার ব্যার্থ হয়েছে মিথ্যুক, ভন্ড সেজেছে।
তারপরেও তারা আমার সাথে মিথ্যা বকবক করেই যাবে আর আমাকে উপদেশ দিতেই থাকবে।
শেষ পর্যন্ত কাজ না হলে তো তাদের হাতে ফাইনাল অস্ত্র চাপাতি রহিয়াছেই আর তাই তাদের কোন ভয় নেই। ;)
আমি আর একটু সহজ করে দিচ্ছি শুধু আলেমরাই নয়, যদি সারা দুনিয়ার সমস্ত ধর্মগ্রন্থের সমস্ত মতবাদের মানুষ এক হয়ে তাদের যাবতীয় জ্ঞান দ্বারা পরস্পরকে সহযোগিতাও করে তবুও তারা তা পারবে না।
তারা কখনোই জ্বীন,ভূত,প্রেতাত্না,ফেরেশতা,শয়তান,ডাইনি বা অলৌকিকতার ছোট্র একটা নিদর্শন দেখাতে পারবে না কারণ এগুলা শুধু অন্ধকারেই সম্ভব অন্ধকারীদের সামনেই সম্ভব। মুক্তচিন্তক, সত্যঅনূসন্ধানকারীদের সামনে কখনোই তারা তা পারবে না। তারা হতাশ, তারা ক্লান্ত, তারা বার বার ব্যার্থ হয়ে ফিরে যাবে।
এর পরেও কি তারা নিজেদের সত্যের অনুসারী বলে দাবী করবে?
এই পৃথিবীতে কেউই কোন অলৌকিক ক্ষমতার অধিকারী ছিল না এবং বর্তমানেও নেই। অলৌকিকতার নামে শুধু ভুল আর মিথ্যার নাটক করা হয়ছে এ পর্যন্ত। মূলত অলৌকিকতা হচ্ছে- মিথ্যা,অন্ধকার আর সাজানো নাটকের সমষ্টি এ ছাড়া আর কিছুই নয়। আর এ জন্য দায়ী হচ্ছে মস্তিষ্কের নিউরোট্রান্সমিটারগুলো কিন্তু অন্ধকারীরা তা বুঝতে না পেরে জ্বীন,ভূত,ফেরেশতা,প্রেতাত্না ইত্যাদি মনে করে।

তারা যদি সত্যবাদি হয়ে থাকে, মিথ্যার অনুসারী না হয়ে থাকে, তারা যাদি বিভ্রান্তকারী না হয়ে থাকে, তারা যাদি গুজব রটানোকারী না হয়ে থাকে, তারা যদি মানবতাবাদি হয়ে থাকে, তারা যদি নৈতিকতার সৃষ্টিকারী হয়ে থাকে, তারা যদি উগ্র, হিংস্র না হয়ে থাকে, তারা যদি শান্তিকামী হয়ে থাকে, তারা যদি মিথ্যুক না হয়ে থাকে, তারা যদি ভন্ড না হয়ে থাকে, তাদের যদি বিজ্ঞানের জ্ঞান থেকে থাকে, তারা যদি সত্যের ডাকে ভয় না পেয়ে থাকে, তারা যদি গুহাবাসী না হয়ে থাকে, তারা যদি অন্ধকারী কূঁয়াবাসী না হয়ে থাকে, তারা যদি প্রকৃতই সত্যের অনুসন্ধানকারী হয়ে থাকে।
তাহলে তারা যেন আমার উপরোক্ত অলৌকিকতা প্রমাণের মাধ্যমে জ্বীন,ভূত,ডাইনী, ফেরেশতা,শয়তানের, প্রেতাত্নার প্রমাণ দেয়।

তারা যদি সত্যবাদি হয়ে থাকে, মিথ্যার অনুসারী না হয়ে থাকে, তারা যাদি বিভ্রান্তকারী না হয়ে থাকে, তারা যাদি গুজব রটানোকারী না হয়ে থাকে, তারা যদি মানবতাবাদি হয়ে থাকে, তারা যদি নৈতিকতার সৃষ্টিকারী হয়ে থাকে, তারা যদি উগ্র, হিংস্র না হয়ে থাকে, তারা যদি শান্তিকামী হয়ে থাকে, তারা যদি মিথ্যুক না হয়ে থাকে, তারা যদি ভন্ড না হয়ে থাকে, তাদের যদি বিজ্ঞানের জ্ঞান থেকে থাকে, তারা যদি সত্যের ডাকে ভয় না পেয়ে থাকে, তারা যদি গুহাবাসী না হয়ে থাকে, তারা যদি অন্ধকারী কূঁয়াবাসী না হয়ে থাকে, তারা যদি প্রকৃতই সত্যের অনুসন্ধানকারী হয়ে থাকে।
তাহলে তারা যেন তাদের তন্ত্র,মন্ত্র,সূরা কালাম,যাদু,টোনা,বাণ দ্বারা আমার বিন্দু মাত্র ক্ষতি অথবা কল্যাণ সাধন করে দেখায়।

তারা যদি সত্যবাদি হয়ে থাকে, মিথ্যার অনুসারী না হয়ে থাকে, তারা যাদি বিভ্রান্তকারী না হয়ে থাকে, তারা যাদি গুজব রটানোকারী না হয়ে থাকে, তারা যদি মানবতাবাদি হয়ে থাকে, তারা যদি নৈতিকতার সৃষ্টিকারী হয়ে থাকে, তারা যদি উগ্র, হিংস্র না হয়ে থাকে, তারা যদি শান্তিকামী হয়ে থাকে, তারা যদি মিথ্যুক না হয়ে থাকে, তারা যদি ভন্ড না হয়ে থাকে, তাদের যদি বিজ্ঞানের জ্ঞান থেকে থাকে, তারা যদি সত্যের ডাকে ভয় না পেয়ে থাকে, তারা যদি গুহাবাসী না হয়ে থাকে, তারা যদি অন্ধকারী কূঁয়াবাসী না হয়ে থাকে, তারা যদি প্রকৃতই সত্যের অনুসন্ধানকারী হয়ে থাকে।
তাহলে তারা যেন, চাপাতি ফেলে কলম যুদ্ধ চালিয়ে যায় আর তাদের পক্ষে সত্য যুক্তি পেশ করে ও নূরানী বানী না ছাড়ে। এ পর্যন্ত যত বই ওয়েব সাইট বায়েজাপ্ত, বন্ধ হয়েছে তা যেন প্রকাশ করতে দেয় এবং যত প্রকাশনী বন্ধ হয়েছে যাদের জেলে নেওয়া হয়েছে তার মামলা যেন তুলে নেয়।

তারা যদি সত্যবাদি হয়ে থাকে, মিথ্যার অনুসারী না হয়ে থাকে, তারা যাদি বিভ্রান্তকারী না হয়ে থাকে, তারা যাদি গুজব রটানোকারী না হয়ে থাকে, তারা যদি মানবতাবাদি হয়ে থাকে, তারা যদি নৈতিকতার সৃষ্টিকারী হয়ে থাকে, তারা যদি উগ্র, হিংস্র না হয়ে থাকে, তারা যদি শান্তিকামী হয়ে থাকে, তারা যদি মিথ্যুক না হয়ে থাকে, তারা যদি ভন্ড না হয়ে থাকে, তাদের যদি বিজ্ঞানের জ্ঞান থেকে থাকে, তারা যদি সত্যের ডাকে ভয় না পেয়ে থাকে, তারা যদি গুহাবাসী না হয়ে থাকে, তারা যদি অন্ধকারী কূঁয়াবাসী না হয়ে থাকে, তারা যদি প্রকৃতই সত্যের অনুসন্ধানকারী হয়ে থাকে।
তাহলে তারা যেন আই এস আই এর খিলাফত ঘোষণা কৃত অঞ্চলে বসবাস করে। এই খিলাফতের জন্যই তারা বিভোর থাকে সবসময়। তারা যেন ধর্মগুরু আবির্ভাবের চরণ ভূমি মধ্যপ্রাচ্যে বসবাস করে যেখানে আল্লা যুগ যুগ ধরে লক্ষ লক্ষ ধর্মগুরু পাঠিয়েছেন। আর তারা যেন উন্নত রাষ্ট্রের পানে ফিরেও না তাকায় এবং ইউরোপ আমেরিকা থেকে তাদের স্বজনদের ফিরিয়ে এনে ধর্মগুরুদের পবিত্র চরণভূমি মধ্যপ্রাচ্যে প্রেরণ করে। আর তারা যেন তাদের পেয়ারা পাকিস্তান,আফগানিস্তান,সিরিয়া,লিবিয়া,ইরাক,ইরানে বসবাস করে। তারা যেন সহীহ তরীকার ইসলামী রাষ্ট্রে বসবাস করে

তারা যদি সত্যবাদি হয়ে থাকে মিথ্যার অনূসারী না হয়ে থাকে.............. তাহলে যেন.... নাহ থাক বলব না.. পোষ্ট বড় হয়ে যাচ্ছে তাছাড়া ডোজ অল্প অল্প দিতে হয় এক সাথে বেশি টিকা দিলে জ্বর এবং খিঁচুনী হতে পারে শিশু বলে কথা। ;) :P
আমাকে জাষ্ট একটা অলৌকিক নিদর্শন দেখালেই সব ঝামেলা চুকে যায় আর কাউকেই টিকা দিতে হবে না আমি নিজেই তখন টিকা নেব। প্রাকৃতিক নিয়মের বাইরে জাষ্ট একটা নিদর্শন দেখাতে পারলেই আমার পূর্বের সব ভুল বলে প্রমানীত হবে এবং আমি আমার ভুল নির্দিধায় স্বীকার করে নিব আমি ভুল স্বীকার করে নিতে মোটেও লজ্জ্বীত নই। মিথ্যা যুক্তি দ্বারা আমি আমার পূর্বের ভুল বক্তব্য টিকিয়ে রাখার অপচেষ্টা করি না। আমি জানি মানুষ মাত্রই ভুল হয়।


অথচ তারা এর কোন কিছুই করবে না এবং তা কখনোই করবে না। তারপরেও তারা সহীহ ইসলাম নামে মিথ্যা বকবক করেই যাবে আর মিথ্যার, অন্ধকারের পূঁজা করেই যাবে। আর তারা একে অন্যের ঘারে দোষ চাপিয়েই যাবে। তারা মানুষের অবদানকে অস্বীকার করে।আর যাবতীয় দোষ অন্যায় অপকর্মের জন্য মানুষকে দায়ী করে ও যাবতীয় ভাল ভাল কর্মের জন্য তারা ইসলাম তথা আল্লা কে কৃতিত্ব দিবে। নিঃশ্চই এরা প্রকৃত পথভ্রষ্টের দল।
ওহে বাংলার মানুষ আপনারা স্বাক্ষী থাকুন- এরাই পথভ্রষ্টের দল, এরাই মিথ্যার তপস্যাকারী, এরাই অন্ধকারী, এরাই গুহাবাসী, এরাই কূঁয়াবাসী,এরাই মতভেদ সৃষ্টিকারী ও বিভ্রান্তকারী, এরাই মিথ্যার পূঁজাকারী, এরাই গুজব রটানোকারী, এরাই হিংস্র ও উগ্রবাদী, আর এরাই সত্যকে ভয় পায়। এরাই চাপাতি,তেতুল তত্ব রচনাকারী, এরাই বই,প্রকাশনী ধ্বংসকারী, এরাই কলমকে ভয় পায়, এরাই চাপাতিকে ভালবাসে, এরাই আফিম সেবী, এরাই কাঁঠাল পাতা ভক্ষণকারী,এরাই নূরানী বাণী পেশকারী, এরাই জিহাদকারী মস্তিষ্ক বিকৃতকারী, এরাই শ্বান্তি বিনষ্টকারী, এরাই দেশোদ্রোহী, এরাই কথা ও কর্মের অসংগতিকারী। এর পরেও বাংলার মানুষ তাদের আর কোন কোন অপকর্মকে অস্বীকার করবে?

ঘোড়ার ডিম যেহেতু নিরাকার সুতরাং আল্লাহর আকার আছে-শুনুন বিশিষ্ট ইসলামিক বিশেষজ্ঞের কাছ থেকে-সহীহ হাদিস।


মুসলিমদের প্রতিটি বিষয়েই মতোভেদ, এর শেষ কোথয় জানি না। আল্লাহর আকার আছে কি নাই তা নিয়েই মুসলীম দুনিয়া এখন দুই ভাগে বিভক্ত হয়ে পরেছে। যদিও একসময় সবাই আল্লাহ নিরাাকারের পক্ষেই ছিল।
আল্লাহ সম্পর্কে আরও কিছু ব্যাপার নিয়ে মুসলীম জাহান দু্‌ই ভাগে বিভক্ত হয়ে গেছে। যেমন- তিনি সর্বময় বিরাজিত কি না? এসব নিয়ে বিভিন্ন বড় বড় আলেম ভিন্ন ভিন্ন ফতোয়া দেয়া শুরু করছে। ঈমানের সবচেয়ে বড় যে বিষয় তা নিয়েই মুসলীম জাহান দুই ভাগ হয়ে গেছে, একমত হতে পারেনি। আর তাদের বেশিভাগ কর্মকান্ডই মতভেদে পূর্ণ। অথচ তাদের জ্ঞানের উৎস কিন্তু একটাই আর তা হচ্ছে কুরআন
আর হাদিস নিয়ে যুগ যুগ ধরে তো ক্যাঁচাল লেগেই আছে সেই খলিফা আমল থেকেই। আর দিন যত যাচ্ছে ততই জাল হাদিসের ভান্ডার বের হচ্ছে। মনে হয় যেন ওহী এসে বছে বেছে জাল হাদীস বের করে দিচ্ছে।
যেদিকেই একটু সুবিধা ওটাই হচ্ছে সুন্নত, নবীজী বলে গেছেন বা করেছেন। আর যে দিকে একটু অসুবিধা বা বর্তমান সময়ের সাথে আর কোনমতেই খাপ খাওয়ানো যায় না তাই হচ্ছে হারাম,বেদআত, জাল হাদিস.. দুব্বল হাদিস ইত্যাদি :P
আমার মনে হয় আর কিছুদিন পরে- মুসলীম জাহান দুইভাগে বিভক্ত হয়ে যাবে আল্লাহ আছে কি নাই তা নিয়ে। :-P
একদল কুরআন ও হাদিসের আলোকে ফতোয়া দিবে আল্লাহ আছে। আরেক দল কুরআন ও হাদিসের আলোকে ফতোয়া দিবে আল্লাহ বলতে কিছু নাই এ সবই হচ্ছে বেদআত =p~

আর গাঁ বাঁচানোর সবচেয়ে সহজ উপায় হচ্ছে - ইহা সহীহ ইসলাম নয় বা এটা কোন মুসলীমের কাজ হতে পারে না, কুরআন হাদিস এটা সমর্থন করে না। এগুলা হচ্ছে কুচক্রি মহল ও ইহুদী নাসাড়াদের ষরযন্ত্র। সবকিছুতেই তারা ইহুদী নাসাড়াদরে ষরযন্ত্রের গন্ধ পায়। X((
কুড়িগ্রাম শহরের গাড়ীয়াল পাড়ায় মুক্তিযোদ্ধা হোসেন আলী (৬৮ )
দশ বছর আগে মুসলিম ধর্ম থেকে খ্রিষ্টান ধর্মগ্রহণ করেছিলেন।
দুর্বৃত্তরা তাকে কুপিয়ে হত্যা করে ।
ইসলাম শান্তির ধর্ম, ইহা ইহুদি খ্রিষ্টানদের ষড়যন্ত্র
রক্তের দাগ সাফ করতে এই বাক্যটাই যথেষ্ট ।


এর পরেও কি তারা নিজেদের শ্বান্তি প্রীয় বলে মিথ্যা দাবী করবে? এই পৃথিবীতে এরাইতো সবচেয়ে বেশি মতভেদকারী ও বিশৃংখলা সৃষ্টিকারী জাতি। এ তো দিনের আলোর ন্যায় স্পষ্ট নিদর্শন কিন্তু আফিম সেবীরা তা দেখতে পায় না। তারা পরকালের নেশায় বিভোর এই দুনিয়া তাদের কাছে খেল তামাশা ছাড়া আর কিছুই না। পরকালের স্বর্গের নেশায় তারা মত্ত থাকে আর এই পৃথিবীকে নরকে পরিণত করে তাদের মিথ্যা মতবাদ প্রতিষ্ঠা করতে গিয়ে। সুবুদ্ধি উদয় হোক তাদের যারা মিথ্যা কে সত্য বলে দাবী করে।

গানটি সকল বাংলাদেশীদের উৎসর্গ করা হইল। :)


আমি বিভিন্ন জায়গায় বিভিন্ন ভাবে স্পষ্ট ও জ্ঞান গর্ভ ইঙ্গিতের মাধ্যমে সত্যের বাণী স্পষ্টভাবে বয়ান করেছি।
তারা যদি সত্যবাদী হয়ে থাকে,মিথ্যার অনুসারী না হয়ে থাকে, মিথ্যার পূজা না করে থাকে, সত্যকে ভয় না পেয়ে থাকে,অন্ধকারী না হয়ে থাকে,তাহলে তারা যেন তাদের পক্ষে যুক্তি পেশ করে ও সত্যের বাণী খন্ড করে।

আর তারা তা পারবে না এবং তা কখনোই পারবে না। B-)
অলৌকিকতার বেশিরভাগ ঘটেছে অন্ধকার যুগে। কিছু সূত্র ধরে তার সবগুলো মিথ্যা প্রমাণ হয়েছে তারপরেও মানুষ রহস্যপ্রীয়। দিন দিন মানুষের জ্ঞান যত বাড়ছে শিক্ষার আলোয় আলোকিত হচ্ছে, অলৌকিক কর্মকান্ড ততই কমতে শুরু করেছে। জ্বীন, ভূত, প্রেতাত্না ততই দূরে সরে চলে যাচ্ছে। যদিও অন্ধকারীরা মিথ্যা আকড়ে ধরে পরে থাকার জন্য যথাসাধ্য চেষ্টা করে।
যেখানেই শিক্ষা সেখানেই আলো আর যেখানে অন্ধকার সেখানেই অলৌকিকতা সেখানেই আধ্যাত্নিকতা। আধ্যাত্ববাদের প্রকৃত নাম 'অন্ধত্ববাদ' আর এ ব্যাপারে কোনই সন্দেহ এবং স্বংশয় নেই। ;)

যেখানেই ব্যাখা পেতে একটু দেরী হয়েছে, সেখানেই দাঁড় করানো হয়েছে আল্লাহ,খোদা,ভগবান, ঈশ্বর বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই আল্লাহ খোদা,ভগবান,ঈশ্বর কে শুধুমাত্র রহস্যজনক পজেটিভ ব্যাপারগুলোতেই দাঁড় করানো হয় ।
আর নেগেটিভ বা ক্ষতিকর রহস্যময় ব্যাপারগুলোতে দাঁড় করানো হয় বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই শয়তান,জ্বীন,পরী,ভূত,ডাইনি, এলিয়েন, তন্ত্র, মন্ত্র, সূরা কালাম কূবাতাস ইত্যাদিকে অথচ এর কোন কিছুই সত্য নয় একে একে সব মিথ্যা প্রমাণ হয়েছে- তারপরেও মানুষের রহস্যপ্রীয়তা কমেনি, যে রহস্যগুলো এখন আর প্রমাণ করা সম্ভব নয় এবং যা এখনো মানুষ ঠিক মত ব্যাখ্যা করতে শিখেনি সেখানেই মানুষ রহস্যকে দাঁড় করিয়ে রহস্যকে নিয়ে গেছে এক অনন্য ঊচ্চতায়। অন্ধকারীরা কখনোই দাবী করে না যে তারা উক্ত ব্যাপার তেমন কিছুই জানে না, যে যেত বড় হাবাগোবাই হোক না কেন সে মহাকাশের যাবতীয় সব রহস্যের সুন্দর মনগড়া হাবাগোবা ব্যাখ্যা করে, সে প্রকৃতিকে ব্যাখ্যা করে, জীববিজ্ঞানকে ব্যাখ্যা করে,সে সমাজ বিজ্ঞানকে ব্যাখ্যা করে,সে পদার্থ বিজ্ঞানকে ব্যাখ্যা করে, সে রাষ্ট্র বিজ্ঞানকে ব্যাখা করে,সে মনোবিজ্ঞানকে ব্যাখ্যা করে,বিজ্ঞানের যাবতীয় শাখা প্রশাখাকেই সে ব্যাখা করে। অথচ কি আর্যচ্য এ ব্যাপারে তার কোনই সঠিক জ্ঞান নেই!!! :-B


বলুন-আমরা অন্ধকারীদের মত মনগড়া ব্যাখ্যা করি না এবং যাহা জানিনা সে সম্পর্কে আমরা মিথ্যা জ্ঞান জাহির করি না।

সকল মুক্তমনাদের জন্য আরেকটি গান উৎসর্গ করা হইল।


পোষ্ট ভয়ানক বড় হয়ে গেছে কি লিখতে চাইছিলাম আর কি লিখে ফেললাম- :P
অনাকাংখিত বানান ভুলের জন্য ক্ষমা পার্থী।

মন্তব্য ৬১ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (৬১) মন্তব্য লিখুন

১| ১৯ শে মার্চ, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫০

তার আর পর নেই… বলেছেন: দুঃখিত, বানান ভুলের জন্য পড়তে পারি নি। ( হাই তোলার ইমো, একশটা)

১৯ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ৯:৫২

মহা সমন্বয় বলেছেন: আপনি কি চকলেট খাবেন?? একটা করে বানান ভুল ধরবেন আর একটা করে চকলেট পাবেন।
মনে রাখতে হবে বানান ভুল না ধরলে চকলেট দেওয়াই হইবে না। যত বেশি বানান ভুল ততবেশি চকলেট
B-)

আসলে ঘটনা হইছে কি. আমি এত বড় পোষ্ট করি না আর যে যা না তা হতে গেলে যা হয় আর কি!! :|
আর নিজের লেখায় নিজেই বানান ভুল ধরতে গেলে চোখ নষ্ট হয় এই কাজ অন্যকে দিয়ে করালে ভাল ফল পাওয়া যায়। :``>>

২০ শে মার্চ, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৪২

মহা সমন্বয় বলেছেন: আপনি কিন্তু চকলেট নিলেন না, না আপনার চকলেট পছন্দ না নাকি আইসক্রিম কোনটা? =p~ =p~ =p~

২| ১৯ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ৯:৪৩

কল্লোল পথিক বলেছেন:










সহমত।
খুব সুন্দর একটা বিষয় তুলে ধরেছেন।

১৯ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ১০:১২

মহা সমন্বয় বলেছেন: ভাই সম্ভবত আপনি ব্যস্ত তবুও বলছি, শুধু সহমত জানালে তো হবে না ভাই। :|
আমি যে নিদর্শনগুলা দেখতে চাইছি তা আমাকে দেখান তাহলেই আমি আপনার ছাত্র হয়ে যাব আপনি হবেন আমার শিক্ষক। :D
এই মহা বিশ্বের ৭০০ কোটি মানুষের মধ্যে যে কোন একজন ব্যাক্তিও যদি আমাকে উক্ত নিদর্শন দেখাতে পারে বা যে কোন অলৌকিক, অতিন্দ্রীয় ক্ষমতার প্রমাণ দিতে পারে তা যত ছোট নিদর্শনই হোক না কেন তাহলে সে হবে আমার শিক্ষক সে যা বলবে তাই মেনে নিব নির্দিধায়। :)

৩| ১৯ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ১০:১৪

অগ্নি সারথি বলেছেন: অলৌকিকতার বেশিরভাগ ঘটেছে অন্ধকার যুগে। কিছু সূত্র ধরে তার সবগুলো মিথ্যা প্রমাণ হয়েছে তারপরেও মানুষ রহস্যপ্রীয়। দিন দিন মানুষের জ্ঞান যত বাড়ছে শিক্ষার আলোয় আলোকিত হচ্ছে অলৌকিক কর্মকান্ড ততই কমতে শুরু করেছে। জ্বীন, ভূত, প্রেতাত্না ততই দূরে সরে চলে যাচ্ছে। - সহমত।

১৯ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ১০:৫৯

মহা সমন্বয় বলেছেন: শুধু সহমত জানালে তো হবে না ভাই। :|
আমি যে নিদর্শনগুলা দেখতে চাইছি তা আমাকে দেখান তাহলেই আমি আপনার ছাত্র হয়ে যাব আপনি হবেন আমার শিক্ষক। :D
এই মহা বিশ্বের ৭০০ কোটি মানুষের মধ্যে যে কোন একজন ব্যাক্তিও যদি আমাকে উক্ত নিদর্শন দেখাতে পারে বা যে কোন অলৌকিক, অতিন্দ্রীয় ক্ষমতার প্রমাণ দিতে পারে তা যত ছোট নিদর্শনই হোক না কেন তাহলে সে হবে আমার শিক্ষক সে যা বলবে তাই মেনে নিব নির্দিধায়। :)

৪| ১৯ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ১০:১৯

শেয়াল বলেছেন: জ্বীন তাড়ানোর সহীহ উপায় দেখুন: =p~

এইডাও কি ধর্মীয় ব্যাপার স্যাপার!!! :-P

১৯ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ১০:৫৫

মহা সমন্বয় বলেছেন: আপনি তাহলে দেখছেন নাকি মজা লাগছে না!! :P আমিও এরকম একটু জ্বীন তাড়াতে চাই। =p~

এইবার আসি আসল কথায়- আপনি কখনো দেখছেন, শুনীল কুমার দেব, তপন সাহা, পার্থ বড়ুয়া, নীলয় কুমার, শীপ্রা,শিখা
বা এলিষ্টার ক্যম্বেল, মাইকেল ক্লার্ক, রিকি পন্টিং সোজা কথা মুসলীম সমাজের বাইরে ভিন্ন ধর্মাবলম্বীদের জ্বীনে ধরতে দেখেছেন?
জ্বীন কি শুধু বেছে বেছে শুধু মাদ্রাসার ছাত্র আর মুসলীম যুবক যুবতীর উপরই ভর করে? আর কোন বৃদ্ধ মানুষের উপর কি জ্বীনের আছর পড়তে দেখেছেন? নি:শ্চই দেখেন নি।
সম্পুর্ণ ব্যাপারটি যে বিজ্ঞানময় সমাজ বিজ্ঞান আর মনোবিজ্ঞানের বাইরে এক বিন্দু পরিমাণও এখানে জ্বীন ভূতের কোন আছর নেই। মানসিক রোগের উৎপত্তিই হয়, সমাজ,পরিবেশ, বিশ্বাস, আচার আচরণ কৃষ্টি কালচার অর্থনৈতিক জৈবিক চাহিদা ইত্যাদি বিভিন্ন করাণে আর এর মুলে রয়েছে বিশ্বাস। যে জ্বীনে বিশ্বাস করে তাকে জ্বীনে ধরে, যে মা কালি, গণেষে বিশ্বাস করে তাকে তাই ধরে, যে মা মেরীতে বিশ্বাস করে তার উপর মা মেরিই ভর করে।
জ্বীন, ভুতে পাওয়া রোগী দেখে,জ্বীন ভূতের গল্প শুনে জ্বীন ভূত বিশ্বাস করে ইত্যাদি বিভিন্ন কারণে মুসলীম সমাজে জ্বীন,ভূতের আছর পড়ে।
ইউরোপের ভুট্রাক্ষেতে একজন কৃষক এলিয়েন, শষার দেখতে পায়। বাংলাদেশের ভুট্টা ক্ষেতে একজন কৃষক, সাদা কাপর পড়া ভূত দেখতে পায়.. ইত্যাদি... এর বিভিন্ন কারণ রয়েছে কোন কিছুই কারণ বহির্ভুত অতিপ্রাকৃতিক নয়।


আর এটা যেহেতু Placebo বিশ্বাস নির্ভর রোগ তাই যে কোন কবিরাজ,হুজুরের পানি পড়াতেই আবার এই রোগ ভাল হয়ে যায়।
আর একটা নিদ্রিষ্ট বয়সেই কেবল এই রোগ হয়। এখানে তন্ত্র,মন্ত্র, সূরা কালামের বিন্দুমাত্র কোন ক্ষমাতা নেই। মানে হচ্ছে উক্ত হুজুর বা উক্ত কবিরাজ যদি তন্ত্র,মন্ত্র সূরা কালাম না পড়ে.. আবোল তাবল যা খুশি তাই পড়ে পানিতে ফুঁ দিয়ে দেয় তাহলেই রোগী ভাল হয়ে যাবে।
অলৌকিকতা বা রহস্যে এখানে কিছু নেই পুরোটাই বিজ্ঞান ময়।
জীবনে জ্বীনের নাম শুনেনি বা জ্বীনে বিশ্বাস করে না এমন কারও উপর যদি জ্বীনের বিন্দু মাত্র আছর কেউ করাতে পারে তাহলে আমি তার ছাত্র হয়ে যাবে সে হবে আমার গুরু।
এ পর্যন্ত পৃথিবীতে জ্বীন ভূত নামে যা রচিত হয়েছে সবই মিথ্যা এবং ভুল ।

৫| ১৯ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ১০:২৯

আরজু নাসরিন পনি বলেছেন:
আমি পড়া শুরু করে যখন শেষ করেছি তখন খেয়াল করলাম মাঝখানে ঘুমিয়ে গেছিলাম :(

১৯ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ১০:৫৮

মহা সমন্বয় বলেছেন: নিঃশ্চই আপনার উপর জ্বীনে ভর করেছিল.. =p~

৬| ১৯ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ১০:৩৭

মিজানুর রহমান মিরান বলেছেন: মন্তব্য পরে করবো। ঠান্ডা মাথায় আবার পড়তে হবে।

১৯ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ১১:০৫

মহা সমন্বয় বলেছেন: ধণ্যবাদ আপনাকে- আর আমি যে নিদর্শন গুলো চেয়েছি আশা করি আপনিই আমাকে তা দেখাতে পারবেন। :D
যদিও হাজাার হাজার এ জাতীয় নিদর্শন রয়েছে এ পৃথিবীতে তবুও আমরা মুক্তমানারা জাষ্ট একটা নিদর্শন দেখতে চাই।
আশা করি পোষ্ট পড়ে আপনার মুল্যবান মন্তব্য জানাতে ভুল করবেন না। :)

৭| ২০ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ১২:০৩

আরজু পনি বলেছেন:

কথা সত্য (হয়তো )। কিন্তু বলি কীরে নোটিফিকেশন পাইনা ক্যান...এসে দেখি জবাব দেয়া কিন্তু নোটিফিকেশন পাইনাই...কাহিনী কী?

জ্বিনের ভরে আরেকজন কমেন্ট করে গেছে সেটা ভুলেই গেছিলাম =p~

২০ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ১২:১৪

মহা সমন্বয় বলেছেন: ও আচ্ছা ওটাও তাহলে আপনার আইডি.. তাইতো কেমন জানি চেনা চেনা লাগছিল। :D
আর জ্বীন থেকে কিন্তু সাবধান, বিজ্ঞান কিন্তু জ্বীন ভূতে ধরা রোগকে অস্বীকার করছে না। এটা অন্য আর দশাটা রোগের মত শ্রেফ একটা রোগ কিন্তু জ্বীন ভূত বলতে কিছু নাই। :)

৮| ২০ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ১২:৩০

আব্দুল্লাহ তুহিন বলেছেন: পুরোটা পরে সময় নিয়ে পড়ব, ঠান্ডা মাথায়।

এখন প্রথম দিকের কিছু কথার বলি..
আপনার কি এমন হইলু যে, সব পোস্ট ডিলেট দিয়া ড্রাফট করলেন?

২০ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ১২:৪৩

মহা সমন্বয় বলেছেন: আপনি জায়গা মত হাত দিছেন যে :D
সে এক বিরাট রহস্য। |-)

৯| ২০ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ১:৫৫

মিজানুর রহমান মিরান বলেছেন: লেখক বলেছেন: ধণ্যবাদ
আপনাকে- আর আমি যে নিদর্শন
গুলো চেয়েছি আশা করি
আপনিই আমাকে তা দেখাতে
পারবেন।


আমি কোনো নিদর্শন দেখাতে পারবোনা। আর একটি জ্ঞান অর্জন করি, তার পর নাহয়....!

২০ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ২:২০

মহা সমন্বয় বলেছেন: ঠিক তাই যেন হয় আরেকটু জ্ঞন অর্জন করুন তাপর সব হবে। :)
আশা করি জ্ঞান অর্জন করুন গিয়ান নয়। ;)

১০| ২০ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ৯:৩৯

আহমেদ জী এস বলেছেন: মহা সমন্বয় ,



খুব রহস্যের ঘেরাটোপে পোষ্টখানি সাজিয়েছেন ।
আবার মহা আকাশে যতটা রহস্য রয়েছে তার চেয়ে ঢের বেশি রহস্য রয়েছে মানুষের মস্তিষ্কে তথা মনে.. এবং যেখানেই শিক্ষা সেখানেই আলো আর যেখানে অন্ধকার সেখানেই অলৌকিকতা ....এমন কথা বলে নিজেই সমন্বয় করে গেলেন আপনার জিজ্ঞাসা ও আর উত্তরের ।

তবে আপনার সবকিছু থেকে নিজেকে সরিয়ে নেয়ার ভেতরে কোনও অলৌকিক রহস্য নেই । আধ্যাতিকতাও নেই । যা আছে তা নেহাৎ-ই পার্থিব ।
পার্থিবতাকে তুচ্ছ জ্ঞান করে , নিজের বুদ্ধিবৃত্তির উপর আস্থা রেখে ফিরে আসুন আলোর জগতে । জেনে রাখুন , অলৌকিকতার পেছনে যে জ্বীন, ভূত, প্রেতাত্নার ছায়া টানা হয় তা আর কিছুই নয় , মস্তিষ্কে নিউরোট্রান্সমিটারগুলোর সমন্বয়হীনতা , বা অন্য কথায় নিউরোট্রান্সমিটারগুলোর আকামের ফল ।

ভালো লেখা ।

২০ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ১০:১৬

মহা সমন্বয় বলেছেন: খুব রহস্যের ঘেরাটোপে পোষ্টখানি সাজিয়েছেন:D
-আসলে মানুষের কাজই হচ্ছে রহস্য সৃষ্টি করা আর অভিনয় করা :``>>

এমন কথা বলে নিজেই সমন্বয় করে গেলেন আপনার জিজ্ঞাসা ও আর উত্তরের ।
-তা না হলে কি আর 'মহা সমন্বয়' হওয়া য়ায়? :-P

আপনার কমেন্টের দ্বিতীয় অংশের সাথে পুরোপুরি একমত।
মূলত অলৌকিকতা হচ্ছে- মিথ্যা,অন্ধকার আর সাজানো নাটকের সমষ্টি এ ছাড়া আর কিছুই নয় আর এ জন্য দায়ী হচ্ছে মস্তিষ্কের নিউরোট্রান্সমিটারগুলো কিন্তু মানুষ বুঝতে না পেরে জ্বীন,ভূত মনে করে।

এই পৃথিবীতে কেউই কোন অলৌকিক ক্ষমতার অধিকারী ছিল না এবং বর্তমানেও নেই। অলৌকিকতার নামে শুধু, ভুল আর মিথ্যার নাটক করা হয়ছে এ পর্যন্ত । এটাই হচ্ছে পোষ্টের মূল বক্তব্য।

আপনার মূল্যবান মন্তব্যে আমার পোষ্টটি অলংকৃত হল। :)


১১| ২০ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ১০:১৫

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: পোস্ট পইড়া এখনো বুঝি নাই আপনে কিসের বা কার ভয়ে সব পোস্ট ব্লগ এবং পিসি থিকা ডিলিট মারছেন!

মাথার এন্টেনা জ্বইলা গেছে!

২০ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ১০:২২

মহা সমন্বয় বলেছেন: আপনি আজকে যে বড় একটা পোষ্ট করছেন আমি নিশ্চিত আপনি এখন অনেক ক্লান্ত। তাই আশা করি পরে আপনি আমার পোষ্ট নিয়া গবেষণা করবেন তারপর আমাকে জ্বীন ধরার পদ্ধতি শিখাইবেন। :)

১২| ২০ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ১০:২৫

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: অয়!

১৩| ২০ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ১০:৪৪

উল্টা দূরবীন বলেছেন: খুব বড় লেখা, চোখে ঘুম নিয়ে পড়া যাবে না। পরে পড়বো।

ধন্যবাদ এবং শুভকামনা জানবেন।

২০ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ১১:০১

মহা সমন্বয় বলেছেন: এত তাড়াতাড়িই ঘুম কেমতে? যাই হোক চোখে ঘুম নিয়ে এ পোষ্ট পড়া ঠিক হবে না বলা তো যায় না যদি জ্বীনে ধরে.. =p~
পরে সময় নিয়ে পড়বেন আশা করি।
ভাল থাকবেন। :)

১৪| ২০ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ১১:১২

মহম্মদ মহসীন বলেছেন: মজার কথা হলো হিন্দুরা জ্বীন বিশ্বাস করে না, আবার মুসলমানে ভুত মানে না। হিন্দুরা ভুত কে গোভুতেও বিশ্বাস রাখে।।

২১ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ১২:৪৮

মহা সমন্বয় বলেছেন: আসলে এগুলা সবই ভূয়া এর সবকিছুই হচ্ছে মানসিক রোগ আর এ জন্য দায়ী হচ্ছে মস্তিষ্কের নিউরোট্রান্সমিটার। আর এই নিউরোট্রান্সমিটার উল্টা পাল্টা কাজ করে ও যার যার বিশ্বাস,পরিবেশ,সমাজ,পরিস্থিতি,অর্থনৈতিক,জৈবিক চাহিদার উপর নির্ভর করেই সিগন্যাল তৈরী করে। একজন জ্বীন বিশ্বাসীর জন্য জ্বীনের সিগন্যাল তৈরী করে। একজন ভূত বিশ্বাসীর জন্য ভূতের সিগন্যাল তৈরী করে। একজন ফেরেশতা, বিশ্বাসীর জন্য ফেরেশতার সিগন্যাল তৈরী করে। একজন প্রেতাত্না বিশ্বাসীর জন্য প্রতাত্নার সিগন্যাল তৈরী করে। আর যে কারণেই জীবনে জ্বীনের নাম শুনেনি বা জ্বীনে বিশ্বাস করে না এমন কারও মস্তিষ্কের নিউরোট্রান্সমিটার জ্বীনের সিগন্যাল তৈরী করতে পারে না আর তাই তাকে জ্বীনেও ধরে না।
ঠিক একই কারণে ইউরোপের ভুট্রাক্ষেতে একজন কৃষক এলিয়েন, শষার দেখতে পায়। বাংলাদেশের ভুট্টা ক্ষেতে একজন কৃষক, সাদা কাপর পড়া ভূত দেখতে পায়। মস্তিষ্কের নিউরোনগুলো যার যার ব্যক্তিত্ব্য অনূসারে সিগন্যাল তৈরী করে। যার পুরোটাই মানসিক। জ্বীন,ভূত বলে এই পৃথিবীতে কিছু ছিল না এবং নেই। অন্ধকারীরাই শুধু এগুলাতে বিশ্বাস করে।

আমার উপর যদি কেউ জ্বীন ভূতের আছর ফেলতে পারে বা আমাকে যাদু টোনা বাণ মারতে পারে বা আমাকে ছোট্র একটা অলৌকিক কর্ম ঘটিয়ে দেখাতে পারে তাহলে আমার সব লেখা মুছে ফেলব এবং আর পুর্বের সবকিছু ভূল বলে স্বীকার করে নিব। :)
প্রাকৃতিক নিয়মের বাইরে এই পৃথিবীর একটা গাছের পাতাও নড়ে না এটাই হচ্ছে ধ্রুব সত্য এবং বাস্তবতা আর এর বাইরে যা আছে সব মিথ্যা, মিথ,এবং গুজব।
বর্তমান সময়ে এই পৃথিবীতে অনেক অলৌকিক ঘটনার কথা শুনা যায় শুধু তাই নয় এর হাজার হাজার প্রত্যক্ষ দর্শীও পাওয়া যায়। কিন্তু ধ্রুব সত্য হচ্ছে এর একজন ব্যাক্তিও সঠিক ভাবে ঘটনাটি প্রত্যক্ষ করেনি বা উক্ত বিষয় টোটলী ঘটেইনি। যার পুরোটাই গুজব আর নাটক আর অভিনয় ছাড়া আর কিছুই নয়।
এমনও কিছু ঘটনা আছে যা টোটালি ঘটেইনি কিন্তু এর হাজার হাজার প্রতক্ষ্য দর্শী পাওয়া যায়। =p~ কি আজব দুনিয়া =p~

১৫| ২২ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ১১:৪৭

প্রামানিক বলেছেন: চমৎকার একটি বিষয় তুলে ধরার জন্য ধন্যবাদ।

২৩ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ১২:৫৬

মহা সমন্বয় বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ। :D

১৬| ২৩ শে মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৩:৩৪

বিজন রয় বলেছেন: হেভি পোস্ট। অসাম পোস্ট। বড় হয়েছে সেটা কোন ব্যাপার না।
২য় প্লাস।

২৩ শে মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৫:১২

মহা সমন্বয় বলেছেন: থ্যাংকইউ, থ্যাংকইউ.. .. এটা তো ছোট্ট একটা নিদর্শণ মাত্র হেব্বি ওয়েট পোষ্ট তো এখনো করিই নাই- :-P
যেদিন হেব্বি ওয়েট একটা পোষ্ট করুম সেদিন থেকে এই দুনিয়ায় আর কোন রহস্য থাকবে না, সব রহস্যে ফায়ছালা হয়ে যাবে। =p~ :P

১৭| ২৮ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ২:০৪

কালীদাস বলেছেন: একজন মুসলিম হিসাবে আমি বিশ্বাস করি জ্বীন আছে যেহেতু কোরানে অনেক জায়গায় উল্লেখ আছে। প্রবলেম হৈল অতি ধার্মিক কিছু রামছাগল এইটার ব্যাখ্যা করতে যেয়ে এমন নিচু লেভেলের কাজকর্ম করে যে মানুষ হাসার সুযোগ পায় ইসলাম ধর্ম নিয়ে। সেইম জিনিষ পীরফকির নিয়ে। ইসলাম ধর্মে এই টার্মগুলো কখনও ছিলনা। এখন তো এদের নামে কিছু বললেই কল্লা ফালাতে ঝাপিয়ে পড়ে ফ্যানগুস্ঠী :|

ইয়াজিদ সিকান্দার নামে একজন ৫বছর আগে জ্বীনের অস্তিত্ব সায়েন্টিফিকালি প্রমাণ করে ছেড়েছিল =p~ সাক্ষাৎকারও নিয়েছিল জ্বীনেরও। পুরান ক্লাসিকাল পোস্ট ছিল ঐটা।

২৮ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ২:২৯

মহা সমন্বয় বলেছেন: ইয়াজিদ সিকান্দার নামে একজন ৫বছর আগে জ্বীনের অস্তিত্ব সায়েন্টিফিকালি প্রমাণ করে ছেড়েছিল =p~ সাক্ষাৎকারও নিয়েছিল জ্বীনেরও। । =p~ =p~

আগে আমি জ্বীন বিশ্বাস করতাম, জ্বীন নিয়ে হাজার হাজার গল্প কাহিনী আর জ্বীনের প্রত্যক্ষ্য দর্শী যদি থাকে নিজের মা,বাবা তাহলে তা বিশ্বাস না করে উপায় আছে ? আসলে আগে অনেক কিছুই বিশ্বাস করতাম। কিন্তু একটু নাড়াচাড়া করতে গিয়ে দেখি পুরোটাই অন্ধকারে নিমজ্জিত এর কোন কিছুই সত্যি নয় যদিও এর হাজার হাজার প্রত্যক্ষ্য দর্শী পাওয়া যায়। আর এই পৃথিবীর লক্ষ কোটি অলৌকিক ঘটনার একটিও সত্যি নয় পুরোটাই অন্ধকার, ধোঁকাবাজি,অভিনয় আর গুজবের সংমিশ্রণে সৃষ্টি।

এখন খুব ভালভাবে উপলব্ধি করি: বিশ্বাসে মিলায় অন্ধকার তর্কে আলো।

১৮| ২৯ শে মার্চ, ২০১৬ সকাল ৯:১০

জিয়ানা বলেছেন: পোস্ট বড়,তাও ধৈর্য ধরে পড়লাম কারণ একটি সুন্দর এবং গুরুত্বপূর্ণ লেখা এভাবে মিস করা যায় না!

২৯ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ২:৪৪

মহা সমন্বয় বলেছেন: অনেকেই বড় পোষ্ট পড়ে না, আপনার ধৈর্য দেখে মুগ্ধ হলাম। :)

১৯| ৩০ শে মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৫:০৪

শ্রাবণধারা বলেছেন: লোক-ধর্মের একটা হাগু-সংস্করণ আছে, আপনি সেটা নিয়েই পরে আছেন !!! জীনভূত, তেতুলতত্ত্ব, চাপাতীওয়ালার এই আজগুবি বিশ্বাস নির্ভর হাগুদের অংশ ।

ধর্মের উন্নত সংস্করণ বিশ্বাস করে না, ব্যাখ্যা করে ।

আমার ধারণা আপনি চাপাতীওয়ালাদের ভয়েই আপনার সব লেখা ডিলিট করেছেন, কিন্তু কোন কারণে আপনার অপরিপক্ক যুক্তিশীল মন এটা মেনে নিতে বা স্বীকার করতে লজ্জা বোধ করছে ।

৩১ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ২:৫৪

মহা সমন্বয় বলেছেন: ধন্যবাদ, আপনার মন্তব্যটি আমার ভাল লেগেছে। :)

হাগু-সংস্করণ =p~

ধর্মের উন্নত সংস্করণ বিশ্বাস করে না, ব্যাখ্যা করে । আসলে ব্যাখ্যা করে না। আজগুবি, মিথ্যা ব্যাখ্যা করে X(( আর এদের সাথেই আমার বসবাস।

চাপাতীওয়ালাদের ভয়েই আপনার সব লেখা ডিলিট করেছেন না এটা অত্যন্ত আধ্যত্নিক ব্যাপার, অনেক হাই লেভেলের জ্ঞান ছাড়া তা বুঝা যাবে না। :-P

২০| ৩১ শে মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৫:৫৫

শায়মা বলেছেন: আমি জ্বীন তাড়াতে পারি ভাইয়া!!!!!!!:)


তবে শ্রাবনধারা ভাইয়ার কমেন্ট দেখে অেক হাসছি।

৩১ শে মার্চ, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:১২

মহা সমন্বয় বলেছেন: যাক তাহলে আমরা একজন জ্বীন বিশেষজ্ঞ পাইলাম। B-))

ধন্যবাদ আপনাকে।

২১| ৩১ শে মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৫:৫৮

আইএমওয়াচিং বলেছেন: মানুষকে যুক্তি আর আলোর পথে আনবার আপনার এই প্রয়াস সফল হোক ।

৩১ শে মার্চ, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:০৯

মহা সমন্বয় বলেছেন: কিন্তু এ তো বড়ই বন্ধুর পথ, এ পথে রয়েছে ধিক্কার আর তিরষ্কার ছাড়া আর কিছুই না। :(
তবে চেষ্টা করে যাচ্ছি, ধন্যবাদ আপনাকে। :)

আজকে আরো দুইটা জ্ঞান পাওয়া গেছে, জাতি এদের কাছ থেকে বিনামূল্যে জ্ঞান অর্জন করতে পারে। :-P

ক্যানসার বিষয়ক জ্ঞান



২২| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৩০

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: দিনকাল খারাপ । ভালো-মন্দ কওয়া যায় না!

০২ রা এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১২:১৪

মহা সমন্বয় বলেছেন: হাই.. কবি সাহেব কেমন আছেন? দিনকাল খারাপ এটাকে ভালতে রুপান্তরিত করতে হবে এজন্য আমরা আপনার কাছ থেকে অন্ধকার বিধ্বংসী কবিতা চাই। :)

২৩| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১:৪৭

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: নতুন পোস্ট দেন না কেন?

০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ৯:৫২

মহা সমন্বয় বলেছেন: হুম অনেকদিন ধরে কোন পোষ্ট করা হয় না দেখি ছোট খাটো একটা পোষ্ট করব।
ধন্যবাদ কবি ভাই।

২৪| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১০:২৯

মারুফ তারেক বলেছেন:

উনাকে চিনেন?ইনি ড. রকিবুল মোস্তফা।
উনি বেল ল্যাবেও কাজ করেছেনে। বর্তমানে ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটিতে ইইই ডিপার্টমেন্টের প্রাধান হিসেবে কর্মরত আছেন।



অনেক অন্ধ বিষয়ই বর্তমান সমাজে প্রচলিত। বেশী কিছু বলতে চাই না।


তয় কথার শেষে কথা হইল-

There are many things in the Haven and Earth. আমরা অনেক কিছুই জানিন।


বিশাল পোষ্ট- অর্ধেক পড়েছি,
বাকীটা পড়ে পড়ব।

০৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১২:০০

মহা সমন্বয় বলেছেন: আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

না আমি ড. রকিবুল মোস্তফাকে চিনি না।
হ্যা অনেক অন্ধ বিষয়ই সমাজে অতীত থেকেই প্রচলিত হয়ে আসছে। পরিক্ষণের মাধ্যমে যার একটিও এখন পর্যন্ত সত্য বলে প্রমাণ হয়নি।

শেষ কথা হল- এই বিশ্বজগতের অনেক কিছুই আমরা জানিনা। আর এই না জানা, মানুষের এই সীমাবদ্ধতার উপরই দাড়িয়ে আছে না না অলৌকিক গল্প কাহিনী। এখন পর্যন্ত যতগুলো আজগুবি অতিপ্রকৃতিক বা অলৌকিক ঘটনা পরিক্ষার সম্মুখীন হয়েছেে তার সবগুলোই মিথ্যা এবং ভুল প্রমানীত হয়েছে। বিজ্ঞান এখন বিশ্বাস করতে শিখেছে প্রকৃতিক কারণ ছাড়া একটা গাছের পাতাও নড়ে না। যদিও অন্ধকার যুগে অলৌকি ক্ষমতা বলে অনেক হাতি ঘোড়া মেরে ফেলা হত, সাগর মহাসাগর শুকিয়েে ফেলা হত।
আমি পোষ্টের কিছু অংশ তুলে দিচ্ছি-

এই পৃথিবীতে কেউই কোন অলৌকিক ক্ষমতার অধিকারী ছিল না এবং বর্তমানেও নেই। অলৌকিকতার নামে শুধু ভুল আর মিথ্যার নাটক করা হয়ছে এ পর্যন্ত। মূলত অলৌকিকতা হচ্ছে- মিথ্যা,অন্ধকার আর সাজানো নাটকের সমষ্টি এ ছাড়া আর কিছুই নয়। আর এ জন্য দায়ী হচ্ছে মস্তিষ্কের নিউরোট্রান্সমিটারগুলো কিন্তু অন্ধকারীরা তা বুঝতে না পেরে জ্বীন,ভূত,ফেরেশতা,প্রেতাত্না ইত্যাদি মনে করে।

অলৌকিকতার বেশিরভাগ ঘটেছে অন্ধকার যুগে। কিছু সূত্র ধরে তার সবগুলো মিথ্যা প্রমাণ হয়েছে তারপরেও মানুষ রহস্যপ্রীয়। দিন দিন মানুষের জ্ঞান যত বাড়ছে শিক্ষার আলোয় আলোকিত হচ্ছে, অলৌকিক কর্মকান্ড ততই কমতে শুরু করেছে। জ্বীন, ভূত, প্রেতাত্না ততই দূরে সরে চলে যাচ্ছে। যদিও অন্ধকারীরা মিথ্যা আকড়ে ধরে পরে থাকার জন্য যথাসাধ্য চেষ্টা করে।
যেখানেই শিক্ষা সেখানেই আলো আর যেখানে অন্ধকার সেখানেই অলৌকিকতা সেখানেই আধ্যাত্নিকতা। আধ্যাত্ববাদের প্রকৃত নাম 'অন্ধত্ববাদ' আর এ ব্যাপারে কোনই সন্দেহ এবং স্বংশয় নেই। ;)


যেখানেই ব্যাখা পেতে একটু দেরী হয়েছে, সেখানেই দাঁড় করানো হয়েছে আল্লাহ,খোদা,ভগবান, ঈশ্বর বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই আল্লাহ খোদা,ভগবান,ঈশ্বর কে শুধুমাত্র রহস্যজনক পজেটিভ ব্যাপারগুলোতেই দাঁড় করানো হয় ।
আর নেগেটিভ বা ক্ষতিকর রহস্যময় ব্যাপারগুলোতে দাঁড় করানো হয় বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই শয়তান,জ্বীন,পরী,ভূত,ডাইনি, এলিয়েন, তন্ত্র, মন্ত্র, সূরা কালাম কূবাতাস ইত্যাদিকে অথচ এর কোন কিছুই সত্য নয় একে একে সব মিথ্যা প্রমাণ হয়েছে- তারপরেও মানুষের রহস্যপ্রীয়তা কমেনি

২৫| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১:১৫

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: কে কি বলে, আমি জানি না এবং জানতেও চাই না।। পুরো ব্যাপারটাই মানসিক বলে মনে করি।।
আসলে পুরো লেখাটি না পড়েই মন্তব্য করছি।।
আর আগের লেখা ডিলিট বা ড্রাফটে নেওয়ার দরকার কি?? নিজের মনোভাব নজের মত করেই থাকুক না কেন।।

০৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৫:৪০

মহা সমন্বয় বলেছেন: ঠিক বলেছেন ভাই।
ধন্যবাদ আপনাকে।

২৬| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ৯:৪৪

মারুফ তারেক বলেছেন: বিশ্বাস মাত্রই অপবিশ্বাস, বলেছিলেন হুমায়ুন আজাদ।

কিন্তু, আমি একজন বিশ্বাসী মানুষ। আমি অনেক কিছুই জানিনা, জানতে গেলেও ঘোরে আটকে যাই।

আমার অস্তিত্বকে আমি বিশ্বাস করতে পেরেছি। যেমন- এটমিক লেভেলে ৯৯.৯৯৯৯% অংশই ফাকা! অর্থাৎ, আমি যেখানে আছি, সেখানে আমি নেই বললেই চলে।

প্যারালাল ইউনিভার্স, মাল্টিভার্স তত্ত্বের মত মেটা ফিজিক্সে অনেক তত্ত্বই শুধুমাত্র কেবল যুক্তিনির্ভর তত্ত্ব। এগুলো প্রামাণ করতে হলে আমাদের ফিরে যেতে হবে সৃষ্টির শুরুতে। কিন্তু, এটা প্রায় অসম্ভব।
তাই আপাদত আমরা কিছুই বলতে পারি না।
আবার কোয়ান্টাম তত্ত্ব যেন পুরাই আবোল-তাবোল। সবকিছুই সংশয়ে পূর্ণ। আছে তো নাই, দেখ তো বুঝ নাউ, বুঝ তো দেখ নাই।
আইনস্টাইন এই বিষয় নিয়ে বলেছিল- God doesn't play dice.



আমি বিশ্বাস করি, করিই না বিশ্বাস।

কথার শেষে টেসলার কথা না বললেই নয়-
কেউ বলে পদার্থের নিয়ম, কেউ বলে গড।

আইনস্টাইন আরো বলেছিল-
The more I study science, the more I believe in God.
কেউ কেউ সবকিছুর ভেতরেই খোদকে দেখে, কেউ কোন কিছুর ভেতরেই দেখে না।
আমি জানি, আমার বিশ্বাসের জন্য সুযোগের অপেক্ষায় আছে হাজারো ঠকবাজেরা।

আমি চাই,
বিশ্বাসের আড়ালে অপবিশ্বাসগুলো ধুয়ে যাক, মুছে যাক।
বেঁচে থাকুক মানুষ, মানুষের বিশ্বাসে।


পোষ্টের জন্য ধন্যবাদ মহা সমন্বয় ভাই।

০৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২৪

মহা সমন্বয় বলেছেন: আবারও ধন্যবাদ আপনার সুচিন্তিত মতামতের জন্য। :)

প্রথমেই বলে নেই গড নিয়ে আমার কোনই মাথা ব্যাথা নেই।' স্রষ্টা নাই' এটা নিয়ে আমি কোথাও হুলস্থুল করি নাই। আর যদি তা করে থাকি তাহলে তা মনের অজান্তে করেছি এবং তা আমার ভুল বলে স্বীকার করি। :) আর এ বড়ই ক্যাঁচালিয় বিষয়। |-)
বিভিন্ন জায়গায় আমি হুলুস্থুল করছি স্রষ্টার নামে যে বিভিন্ন মিথ্যা রটানো হয়েছে তা নিয়ে।
স্রষ্টা না থাকলেও আমার সমস্যা নাই, থাকলে তো আরও ভাল তাহলে যারা মিথ্যার রচনা করেছে, গডকে দিয়ে তাদের বিচার করাতাম। :D এখন পর্যন্ত স্রষ্টার নামে মানুষ শুধু মিথ্যা আর মিথ্যা রচনা করে গেছে এ ব্যাপারে আমার মধ্যে কোন সন্দেহ এবং স্বংশই নেই। এখন পর্যন্ত এ পৃথিবীর কেউই স্রষ্টার সঠিক ব্যাখা করতে পারে নাই বরং স্রষ্টার নামে উল্টা পাল্টা গাল গপ্প রচিত করেছে লক্ষ, কোটি, হাজার বার।
এগুলো প্রামাণ করতে হলে আমাদের ফিরে যেতে হবে সৃষ্টির শুরুতে। কিন্তু, এটা প্রায় অসম্ভব।
তাই আপাদত আমরা কিছুই বলতে পারি না।
........... এই মাহবিশ্বের অনেক কিছুই আমরা জানি না এটা হচ্ছে আমাদের সিমাবদ্ধতা আর এই সিমাবদ্ধতার উপরই দাড়িয়ে আছে যত সব আজগুবি বিষয়। প্রকৃত সত্য অনুসন্ধানকারীরা যাহা জানে না যে বিষয়ে তাদের জ্ঞান নেই তাহা অবলিলায় স্বীকার করে এবং
সে বিষয়ে তারা মিথ্যা গল্প রচনা করে না।
অপরদিকে অন্ধকারীরাই মানুষের এই সিমাবদ্ধতার সুযোগ কাজে লাগিয়ে মিথ্যা গল্পের ফাঁদ পাতে আর ফায়দা হাসিল করে।
যেহেতু বিজ্ঞানীরা যুক্তি নির্ভর তত্বে বিশ্বাসী কোন কোন ভাবাবেগ,মনগড়া যুক্তিতে বিশ্বাসী নয় তাই বিজ্ঞানেদের যে কোন তত্বেই আমি একমত যদি তাহা ভুল তত্ব হয় তবুও, কারণ তারা ভুল হলে তা স্বীকার করে সেই সাথে ভুল পাওয়া মাত্রই তা ছুড়ে ফেলে দেয় তা যত বড় বিজ্ঞানীর তত্বই হোক না কেন। কে কত বড় বিজ্ঞানী কার কত খ্যাতি, যশ বিজ্ঞান তা দেখে না বিজ্ঞান দেখে তত্বের সঠিকতা। আর এভাবেই প্রজন্মের পর প্রজন্ম পুর্বের বিজ্ঞানীদের বিভিন্ন তত্ব থেকে ভুল ছাটাই করে সঠিকতার দিকে ধাবিত হয় এবং তা চলতেই থাকে। যে কোন বিজ্ঞানীর কোন তত্ব ভুল প্রমাণ হলে উক্ত বিজ্ঞানী মন খারাপ করে না, সে তার ভুল তত্বকে ভুল,গোজামিল মিথ্যা যুক্তি দ্বারা সঠিক প্রমাণের অপচেষ্ট না করে বরং আরো খুশি হয় আর যে ভুল প্রমাণ করে তাকে বাহবা দেয়। আর এভাবেই মানব জাতি উন্নতির দিকে অগ্রসর হয়। যে কারণে আমি বৈজ্ঞানীক তত্বে বিশ্বাসী যদি তাহা ভুল ও হয় আর ভুল প্রমাণ করার সাথ সাথ তাহা অবিশ্বাস করি। আর আমার এটা মোটেও অন্ধবিশ্বাস নয় কারণ আমি যাহা বিশ্বাস করি তাহাই আবার অবিশ্বাস করি যুক্তির মাধ্যমে। :)

হুমম আইনস্টাইনের উক্ত বানীকে নিয়ে অনেকেই টানাটানি করে- যদিও গড থাকা বা না থাকা নিয়ে আমার কোন মাথা ব্যাথা নাই। তবুও আমি আইনস্টাইনের উক্ত বানীর সাথে একমত নই। ওই যে বললাম, যে যত বড় বিজ্ঞানীই হোক, যত খ্যাতি, যশ থাকুক না কেন মুন্তমনারা তা দেখে না তারা দেখে তার বাণী, তার তত্বের সঠিকতা কতটুকু। হয়ত ভাবাবেগের বেশে আইনস্টাইন উক্ত কথাটা কয়া ফেলেসে :-P অনেক বড় বড় নাস্তিকের বিভিন্ন কথার মাঝে অনেক সময় ধর্মিও, আধ্যাত্নিক, আল্লাহ খোদা পাওয়া যায়। এই পৃথিবির কোন মানুষের প্রতিটি বানী সত্য হতে পারে না। যে যত বড় জ্ঞানীই হোক তার জীবনের প্রতিটি বানী একই ধাচের হবে না স্ববিরোধিতা কম আর বেশি থাকবেই। এটা ইচ্ছাকৃত হতে পারে আবার অনিচ্ছা কৃতও হতে পারে। স্টিফেন হকিং ও তার বিগ ব্যাং থিওরীর মধ্যে স্রষ্টার কথা উল্লেখ করেছেন.. স্রষ্টা থাকলে থাকতেও পারে বলে পরে অবশ্য না করে দিয়েছেন। চরম কিছু মুহুর্তে মানুষ নিজেই নিজের ঘোরবিরোধী হয়ে যায়। =p~
যাই হোক আনস্টাইনের উক্ত বানীর সাথে আমি কেন একমত না আর কেনই বা মানুষ মাঝে মাঝে স্ববিরোধী মন্তব্য/কর্ম/বিশ্বাস ইত্যাদি করে তার বিস্তারিত স্বল্প পরিসরে সম্ভব না তা নিয়ে আলাদা একটি পোষ্টই করতে হবে।
এত ঝামেলায় গিয়ে লাভ আছে.. যে যা বিশ্বাস করে সে তাই নিয়েই থাকুক :-P কারণ বিশ্বাসেই শান্তি। :)

পরিশেষে আপনার সাথে সুর মিলিয়ে বলব-
বিশ্বাসের আড়ালে অপবিশ্বাসগুলো ধুয়ে যাক, মুছে যাক।
বেঁচে থাকুক মানুষ, মানুষের বিশ্বাসে। :D

মারুফ ভাইকে অশেষ ধন্যবাদ।

২৭| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২৪

গেম চেঞ্জার বলেছেন: বিশ্বাসের ডেফিনেশনেটা এখনো মনমত পাইনি। আমি নিজের মতো করে অর্থ করে নিয়েছি। যাইহোক, আপনার দ্বর্থ্যহীন বক্তব্য খারাপ না। ভালই লাগে।
তবে অন্যের মত যতই অযৌক্তিক হোক, সেটাকে আন্ডার এস্টিমেট করতে অভ্যস্ত নই + চাই না। বরং যুক্তির নিরীখে সেটা বিশ্লেষণ করতে চাই।

(আপনার পোস্টগুলো তো এখনো আছে। কই ডিলিট করলেন? :|| )

০৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩৪

মহা সমন্বয় বলেছেন: সে এক বিশাল ঘটনা ভাই... এক রাতেে দুইজন, জ্বীন,আর ফেরেশতা এসে আমাকে চাইপা ধরছিল আমারে কয় তাড়াতাড়ি তোর সব লেখা ডিলিট কর। =p~ আর আমি ভয় পেয়ে গেছিলাম.. :|| ভয় পেয়ে সব লেখা ড্রাফট করে রাখছিলাম, ফেসবুক ডিএ্যাকটিভ করছিলাম। পরে অবশ্য পানি পড়া খেয়ে ভয় দূর করছি.. আর ফরেশতারাও আর আমার কাছে এখন আর আসে না। তাই সব লেখা আবার পোষ্ট করছি। ফেসবুকও ঠিক করছি। :)

০৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪২

মহা সমন্বয় বলেছেন: আপনার মন্তব্যে +++ ঠিক বলেছেন।

২৮| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২৫

গেম চেঞ্জার বলেছেন: পোস্ট ডিলিট মানে নিজের আত্মবিশ্বাসের ঘাটতি। আশা করি এটা করবেন না।

০৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩৬

মহা সমন্বয় বলেছেন: না সাময়িক ভয় পাইছিলাম আর কি এখন অবশ্য ঠিক হয়ে গেছে। :)

২৯| ২২ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ১১:০২

বিবেক ও সত্য বলেছেন: সময় সংকীর্ণতার কারনে পুরোটা পড়তে পারলাম না। পরে প্রিন্ট করে পড়বো। অত্যান্ত চমৎকার লিখেছেন।
তবে আপনার লেখাগুলো বই আকারে প্রকাশ করলে জাতী অনেক উপকৃত হতো।
মনে রাখবেন ধর্ম যারা পালন করে তাদের ৭০% ধর্মান্ধতা দ্বার আক্রান্ত। বহুবিধ কারনে (যা আলোচনার দাবি রাখে) তারা নিজেরাও জানে না যে তারা ধর্ম দ্বারা কিভাবে আক্রান্ত আর কত হাস্যকর কর্ম তারা করে।
আপনার দেয়া লিঙ্কের ভিডিও প্রিন্ট করতে পারবো না। আপনি পারলে ভিডিওগুলোর কিছু স্থীর চিত্র দ্বারা আলাদা লেখা প্রকাশ করতে পারেন।
আর আপনার লেখাগুলো বিভিন্ন শিরোনামের অন্তর্ভূক্ত করে লেখাকে সংক্ষিপ্ত করে অনেকগুলো পোষ্টে রুপান্তর করুন এবং অযথা কমেন্ট বাদ দিয়ে তথ্যবহুল কমেন্টগুলোকে অন্তভূক্ত করে আলাদা লেখা প্রকাশ করুন।
ভাল থাকবেন।

২৩ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ৩:৫৮

মহা সমন্বয় বলেছেন: এক নজর বুলানোর জন্য থ্যাংকু।
হাঃ হাঃ এগুলো নিয়ে বই বের করব কি মরতে? :-P
ধর্মীয় কিছু কূসংস্কার রয়েছে, রয়েছে ধর্মীয় বিশ্বাসের কিছু অপবিজ্ঞান যা বিজ্ঞান হিসেবে চালানো হয়। এইসব বিষয় সম্পর্কে লিখে বা বলে কিচ্ছু করা যায় না। মানুষ বিশ্বাসই করে না কারণ বহু সংখ্যক, জ্ঞানী,গুনী, ডাক্তার,ইঞ্জিয়ার এমনকি খোদ বিজ্ঞানীও এসব ধর্মীয় কূসংস্কার দ্বারা আক্রান্ত। এটা একটা বিরাট সমস্যা।
একজন বিজ্ঞানের ছাত্র যখন আমাকে টেল্যিপ্যাথি সাইন্স নিয়ে বুঝায়। একজন পদার্থবিদের হাতেও যখন গ্রহরন্তের আংটি থাকে, অ্যাস্ট্রোলজি সাইন্স নামক অপবিজ্ঞানের পক্ষে কথা বলে, মানব দেহের ধাতুর প্রয়োজনীয়তার পক্ষে নানা অবৈজ্ঞানিক যুক্তি প্রদান করে।একজন ডাক্তার যখন স্প্রিট সাইন্স নিয়ে জ্ঞান গর্ভ কথা বলে তখন আর কিছুই করার থাকে না। :( ইদানিং কূসংস্কারের মত কিছু বিষয় বিজ্ঞানেও অনেক কূসংস্কার ঢুকিয়ে দেয়া হয়েছে যা মোটেও বিজ্ঞান নয় পুরোটাই অপবিজ্ঞান আর তথাকথিত কিছু শিক্ষীত মানুষ তার পক্ষে ধূঁয়া তুলে, যা খুবই দু:খ জনক।
বিজ্ঞান নিয়ে পড়াশুনা করা আর বিজ্ঞান মনস্ক হওয়া দুটির মধ্যে রয়েছে বিস্তর তফাৎ। বিজ্ঞান নিয়ে মানুষ পড়াশুনা করে ডাক্তার,ইঞ্জিনিয়ার হয়ে সমাজে প্রতিষ্ঠা হওয়ার জন্য, মূল উদ্দ্যেশ্য থাকে টাকা কামানো জ্ঞান অর্জনের জন্য নয়।

শুধু এতটুকুই বলব, ধর্ম, ধর্মীয় অন্ধবিশ্বাস মানব সমাজের গভীর এবং গভীরে প্রোথিত রয়েছে, সময়ের পরিক্রমায় এগুলো আস্তে আস্তে দূর হবে। :)
শুভ কামনা। !:#P

৩০| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ১২:২৬

বিবেক ও সত্য বলেছেন: বই লেখা সম্ভব। কিভাবে, তা এখানে ব্যখ্যা করা সম্ভব না।
শুধু এতটুকু বলবো যে একজন দক্ষ ডাক্তারের ভূমিকা পালন করবেন। এই দক্ষ ডাক্তার বলতে কি বুঝায় এবং কিভাবে লিখবেন তা বুঝে নিন। আর কোন কোন কিছু জানতে চাইলে আমার ইমেইল এড্রেস:[email protected]

২৫ শে আগস্ট, ২০১৬ ভোর ৪:৫১

মহা সমন্বয় বলেছেন: Okay আমি আপনাকে মেইল করব। :)
থ্যাংকস। :)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.