![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ধারাবাহিকভাবে মুক্তমনাদেরকে হত্যা করা হচ্ছে। এই ধারাবাহিকতা হয়তো বজায় থাকবে আরো অনেকদিন। ইতিমধ্যে অনেকে নিহত হয়েছেন, আরো অনেকে হবেন। আমার মন এখনো মুক্ত হয়নি। তবু হয়তো আমিও নিহত হবো। হওয়ার সম্ভাবনাই বেশী।
আমাকে নিহত করা অপেক্ষাকৃত সহজ। ফেইসবুকে আমার জন্মস্থান কিংবা ডিপার্টমেন্ট কিংবা হলের নাম দেয়া নেই। কিন্তু চাইলেই এসব তথ্য খুঁজে বের করে ফেলা যায়। এরপর ফ্যাকাল্টি কিংবা হলের সামনে চিহ্নিত করে, সপ্তাহখানেক অনুসরন করে সুবিধামতো স্থানে হত্যা করা তেমন কঠিন কোন ব্যপার নয়।
অথচ একজন ভীতু মানুষ হিশেবে আমি মরতে চাইনি কখনোই। নাজিমুদ্দিন ভাইয়ের মতো গৌরবময় কিংবা অর্থপূর্ণ কোন মৃত্যুও প্রত্যাশা করিনি কোনদিন। বরং আমি চেয়েছি একটি দীর্ঘ তুচ্ছ জীবন। আরো বিশ/ত্রিশ বছর পরে জন্ম হলে খুব খুশী হতাম আমি। সেই সময়ের উচ্চমানের প্রযুক্তি মানুষের মৃত্যুকে ঠেকিয়ে রাখতে পারতো আরো অনেকগুলো বছর।
অবিশ্বাস্য ব্যপার হলো, এখন আমি মৃত্যুর জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছি। বাড়ীতে এসে এবার ছয়দিন থাকার পরিকল্পনা ছিল। এখন আরো দু’দিন বেশী থাকবো বলে সিদ্ধান্ত নিয়েছি। পৃথিবীর সুন্দরতম স্থানগুলো ভ্রমণ করার সাধ কখনোই হয়নি আমার। কিন্তু আমার প্রধান সাধগুলোর একটি হলো, কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় ও প্রেসিডেন্সী কলেজ ঘুরে দেখা। এই দুটি প্রতিষ্ঠান মিলে একটি ছোটখাট রেনেসাঁর জন্ম দিয়েছে। ফাইনাল শেষ হলে একবার কলকাতা যাবো। অবশ্য যদি ততোদিন বেঁচে থাকি।
ইদানীং অনেকেই তাদের মৃতদেহ মেডিকেলে দান করছেন। খোঁজ নিয়ে দেখেছি, এটি খুব জটিল কোন প্রক্রিয়া নয়। কিন্তু আমার মা-ভাইয়া-বোন জটিলতা তৈরী করবে। আমি লিখে দিয়ে যাবো, আমার শরীর যেন নিকটস্থ মেডিকেল কলেজে দিয়ে দেয়া হয়। পরিবারের বাঁধার কারনে এটি সম্ভব না হলে অন্তত কিছু অঙ্গ যেন অন্যদের কাজে লাগানো হয়। আমি কখনো মদ্যপান ও ধুমপান করিনি, গাঁজা খাইনি। আমার শরীরের অঙ্গগুলো নষ্ট হয়নি মোটেও।
অজস্র ছোট ছোট সাধ হয়তো পূরন হবে না আমার। বিশ্ববিদ্যালয়ের সবগুলো ডিপার্টমেন্টে ক্লাস করা, শিক্ষাজীবন শেষে একটি আত্নজীবনী লিখে ফেলা, নৌকায় রাত কাটানো, দেশের এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্ত সাইকেলে ভ্রমণ করা, কোন একটি মেয়ের ঠোটে চুমু খাওয়া.........পূরন না হলে আফসোস নেই। বাংলাদেশের মানুষের অধিকাংশ ইচ্ছাই অপূর্ণ থেকে যায়।
কিন্তু বন্ধু ফয়সালের সাথে মিলে ছয় হাজার শয্যার একটি বিশাল মেডিকেল গড়া এবং একটি বিশ্বমানের ল্যাবরেটরি প্রতিষ্ঠার স্বপ্ন পূরন না হলে দুঃখই পাবো। এগুলো স্থাপন করার জন্যই চাকরী না করে ব্যবসা করতে চেয়েছি আমরা, উপার্জন করতে চেয়েছি প্রচুর অর্থ। আমার আর জাহিদের প্রতিষ্ঠিত ব্যবসা প্রতিষ্ঠানটি খুব ভালো চলছে। আগামী মাস থেকে ঢাকা শহরের বাণিজ্যিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ একটি স্থানে সাড়ে চারশ বর্গফুটের নতুন অফিসে উঠে যাওয়ার সব ব্যবস্থা করেছি। এখানে কি আদৌ উঠতে পারবো আমি?
কোন কিছুই কারো জন্য থেমে থাকবে না। ফয়সাল নিশ্চয়ই এই মেডিকেল ও ল্যাবটি স্থাপন করবে, জাহিদও নিশ্চয়ই অনেক ভালবাসা নিয়ে গড়া ব্যবসা প্রতিষ্ঠানটি আরো চমৎকারভাবে চালিয়ে নেবে। তাদের জন্য আমার শুভকামনার কোন শেষ নেই।
যে বা যারা আমাকে মারতে আসবে, তারা নিশ্চয়ই আমাকে কোন কথা বলার সুযোগ দেবে না। তবে তারা নিশ্চয়ই এই স্ট্যাটাসটি পড়বে। তাদের উদ্দেশ্যে এখন আমি বলছি,
"আপনারা অন্ধ বিশ্বাস থেকে না বুঝেই আমাকে হত্যা করছেন। এই কাজের জন্য আপনাদের সন্তান নিশ্চয়ই আপনাদেরকে ঘৃণা করবে, আর আমার ভাতিজা আমাকে নিয়ে গর্ব করবে সারাজীবন। এই অপরাধের জন্য যদি আপনাদের ফাঁসি না হয়, আমি চাই না আপনাদের ফাঁসি হোক (আমি মৃত্যুদণ্ড সমর্থন করি না), আপনারা যদি জেইলে কিংবা জেইলের বাইরে থাকেন, দয়া করে পড়াশোনা করবেন। আপনারা মাতৃভাষায় পড়বেন আপনাদের গ্রন্থগুলো, এরপর অনুগ্রহ করে ঠাণ্ডা মাথায় একটু চিন্তা করবেন, আসলেই কি এই বইগুলোর বক্তব্য ঠিক?
দয়া করে পড়বেন এবং চিন্তা করবেন, এটুকুই অনুরোধ। আপনাদের মুক্তমনা বানানোর জন্য আমি এই অনুরোধ করছি না। আমি চাইছি, আপনাদের মধ্যে অনুশোচনার বোধ জাগ্রত করতে। আপনারা সারাজীবন ভয়ঙ্কর অনুশোচনায় কাতর থাকবেন। এটুকু শাস্তি আপনাদের প্রাপ্য।"
------------------------------------------------------------------------------------------
উপরোক্ত পুরো লেখাটিই 'শাহিনুর রহমান শাহিন' নামের এক মুক্তমনার ফেসবুক একাউন্ট থেকে নেয়া।
উক্ত লেখাটির অনেকাংশই "মহা বার্তা" প্রবর্তকের সাথে মিলে যায়, যা এক কাকতলীয় ঘটনা ছাড়া আর কিছুই নয়। শুধু তাই নয় মুক্তমনা 'শাহিনুর রহমান শাহিন' "মহা বার্তার" প্রতি বিশ্বাস স্থাপন করিয়াছেন যুক্তি বুদ্ধির মাধ্যমে।
পূর্বেই অবতীর্ণ হওয়া 'মহা বার্তার' বেশ কিছু বার্তার সাথে উক্ত লিখাটির যথেষ্ট মিল খুঁজে পাওয়া যায়। যা 'মহা বার্তা' সত্যতার এক অন্যন্য নিদর্শন সরুপ।
নিম্নে 'মহা বার্তা' কূয়া'র কিছু অংশ তুলে ধরা হল যাতে মানুষ সহজেই 'মহা বার্তার' সত্যতা নিরুপণ করিতে পারে।
৫: তারা আরও বলে এ তো পাগলের প্রলাপ ছাড়া আর কিছুই নয়। এ বলে তারা অট্র হাসিতে ফেঁটে পড়ল।কিন্তু তারা কি অনুধাবন করে না যে হাসির পরেই কান্না রহিয়াছে? এরপরেও কি তারা সারাজীবন হাসাহাসি করেই যাবে? নিঃশ্চই বোধ সম্পন্ন ব্যাক্তিদের জন্য এর মধ্যে রহিয়াছে এক স্পষ্ট নিদর্শন। তবুও কি তারা তাদের হাসি থামাবে না?
৬: বলুন, আমরা অন্ধকারীদের অনুসারী হব না। আর আমরা সত্য জানতে পিছপাও হব না যদি মৃত্যু এসেও আমাদের গ্রাস করে তবুও না।
৯: ‘মহা বার্তার’ রহিয়াছে এক অার্শ্চয্যজনক অলৌকিক ক্ষমতা। এ দ্বারা কেউ হবে পথভ্রষ্ট আবার কেউ হয়ত খুঁজে পাবে পথ। এর দ্বারা কাউকে পেয়ে বসবে চরম বিভ্রান্তি আর উগ্রতায়, যে কোন মুল্যে সে বা তাহারা আপনাকে খুন করবে এবং তারা তা করবেই কোন কিছুই তাদের থামাতে পারবে না, সত্য জ্ঞানের আলো ব্যাতীত। তবেই তো তারা শান্ত হবে।
১০: তারা হবে একাধিক দল সংঘবদ্ধ দল। কোন কোন দলে একজন মাত্র সদস্য থাকবে। আপনাকে খুন করার পর তাদের মধ্যে থেকে একজন জিহাদী জোশে বলিয়ান হয়ে বুনো উল্লাসে মেতে উঠবে আর সেটাই তাদের জন্য কাল হয়ে দাঁড়াবে।
১১: একজন ধরা পড়বে বাকিরা সব পালিয়ে যাবে, যারা পালিয়ে যাবে তাদের মধ্যে থেকে এক অথবা একাধিক জন কোন না কোন চিহ্ন রেখে যাবে যা তাদের জন্য কারণ হয়ে দাঁড়াবে বিপদের ।
১২: ওহে রাসুল মানব জাতিকে আপনি বলুন: আমি সম্পুর্ণ স্বজ্ঞানে এবং সুস্থ মস্তিষ্কে ঘোষণা করছি আমাকে খুন করার সাথে যে বা যাহারা জাড়িত থাকিবে তাদের সকলের জন্যই স্রষ্টা ঘোষণা করিয়াছেন ক্ষমা। আর আমি স্রষ্টার ফায়সালায় সন্তুষ্ট
১৩: তারা তো অবুঝ, বধির, শিশুতুল্য এ জন্যই তাদের জন্য রইল ক্ষমা। আজ থেকে ‘মহা সমন্বয়’ সকল মানব জাতির জন্য ফাঁসির বিধান অবৈধ ঘোষণা করলেন। আর তোমরা কেউই সীমালংঘণ করিবে না। হে মানব জাতি তোমরা জেনে রাখ 'মহা সমন্বয়' সীমালংঘণকারীদের পছন্দ করেন না। আর তোমাদের জন্য যা অমঙ্গল জনক তা তোমাদের উপর চাপিয়ে দেন না। নিঃশ্চই স্রষ্টা সর্বোচ্চো তত্ব জ্ঞানী। যে দেশ,যে সরকার বা যে জাতি এই বার্তার বিরোধীতা করবে এ বার্তা অমান্য করবে আমি তাদের জন্য রাখিয়াছি এক ভয়ানক অরাজকতা আর বিশৃংখলা যা তাদের জন্য হবে এক কঠিন সময়। আর কেউ তাদের সহায্যকারীও হবে না। হানাহানি, নৈরাজ্য, অরাজকতা আর বিশৃংখলায় পূর্ণ করে দিব তাদের অঞ্চল। আর তোমরা সর্বদা নৈরাজ্যকেই ভয় করবে।
১৪: এই বিশ্ব থেকে মধ্য যুগীয় ফাঁসি প্রথা বিলুপ্ত করা হইল আর তা শুরু হবে আপনার খুনীদের ফাঁসি না দেওয়ার মাধ্যমে।এর মধ্যে মানব জাতির জন্য রাখা হয়েছে কল্যাণ। এটাই ‘মহা সমন্বয়ের’ পবিত্র বিধান। তোমরা কেউই এর অমান্য করিবে না। আর এভাবেই আমি মহা বার্তায় অবতীর্ণ প্রতিটি বার্তার সত্যতা নিরুপণ করা তোমাদের জন্য সহজ করিয়া দেই।এর পরেও কি তোমাদের জ্ঞান হবে না? অতঃপর সবকিছু সবমন্বয় করিয়া থাকি। নিঃশ্চই মহা সমন্বয় যা জানে তোমরা তা জান না।
১৫: আইন শৃঙ্খলা বজায় রাখার স্বার্থে রাষ্ট্রীয় প্রচলিত আইনে রাষ্ট্র যদি তাদের শাস্তি দিতে চায় তবে তাহাতে দোষের কিছুই নেই। নিঃসন্দেহে সাজা দেওয়ার চেয়ে পুনর্বাসন উত্তম। আর ‘মহা সমন্বয়’ মনব জাতির জন্য সর্বোত্তোম বিধানই অবতীর্ণ করেন। সর্বোচ্চো তত্ব জ্ঞানী কে? বলুন- স্রষ্টা, আর স্রষ্টা কোন দেশ,কোন জাতির উপর জুলুম করেন না তিনি মহিয়ান ও তিনি গড়িয়ান।
পড়ুন সকল বার্তার মা "পথ'
সত্য জ্ঞানের আলো পৌঁছে যাক ঘরে ঘরে সে প্রত্যাশায় বিদায় নিচ্ছি।
০৮ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৯:৫৭
মহা সমন্বয় বলেছেন: আপনি ঠিক বলেছেন কিন্তু এক জয়গায় ভুল করেছেন। কোরানের শরীফের অনুকরনে লেখার কোনো মানে হয় না। আর এ ব্যাপারে অনেক আগেই বার্তা অবতীর্ণ হয়েছে আমি কয়েকটা বার্তার উদৃতি দিচ্ছি মাত্র আশা করি আপনার ভুল ভাঙ্গবে।
৭: অনেকেই বলবে এ তো জ্বলজ্যান্ত আমাদের ধর্ম গ্রন্থ নকল ছাড়া আর কিছুই নয় তোমার ধ্বংস হউক। প্রকৃত পক্ষে তাদের নিজেদেরই তাদের গ্রন্থ সমন্ধে বিন্দুমাত্র ধারণা নেই। যদি থাকত তাহলে তারা এ কথা বলার স্পর্ধা করত না।একথা বলে তারা মূলত নিজেদেরই পবিত্র গ্রন্থের অবমূল্যায়ন করে। তারা সীমালংঘণকারী আর “মহা সমন্বয়” তো সীমালংঘনকারীদের পছন্দ করেন না।
মহা বার্তা: কূয়া- বার্তা নং ৭
১৪: অনেকেই এর মধ্যে ইঙ্গিত আর উস্কানী খুঁজে পায়। কিন্তু তারা যার প্রতি ইঙ্গিত করে তা তো আরবী ভাষায় রচিত আর 'মহা সমন্বয়ের' মাতৃভাষা তো বাংলা। প্রকৃত পক্ষে তাদেরই বরং উক্ত গ্রন্থের উপর আস্থা নেই যদি থাকত তাহলে তারা এ কথা ভাবত না। তারা যা ভাবে তা সত্য নয় এবং তা সম্ভবও নয়। আর তা স্পষ্ট ভাবে তাদের গ্রন্থে উল্লেখ রহিয়াছে। তার পরেও কি তারা মিথ্যা চাপিয়েই যাবে?
মহা বার্তা: কুয়া বার্তা নং ১৪
৭৯: নৈরাজ্যসৃষ্টিকারীরা মহা বার্তা নিয়ে হাসাহাসি করে, আপনাকে নিয়ে ব্যাঙ্গ বিদ্রুপ করার জন্য তারা মানুষকে আহ্ববান জানায় । ওহে সতর্ককারী তাদের কথায় আপনি মন খারপ করবেন না। ব্যাঙ্গকারীদের বলুন, আপনার উপর যা অবতীর্ণ হয় মানব জাতির জন্য তা এক রহমত স্বরুপ। এর পরেও কি তোমাদের বুঝ হবে না? যারা ব্যাঙ্গ বিদ্রুপ করে, মহা সমন্বয় তাদের পছন্দ করেন না। আমি তাদের মনে ভয় ঢুকিয়ে দেই, আমি তাদের বধির, আমি তাদের অন্ধ, আমি তাদের নির্বোধ করে রাখি। তারা দেখেও দেখে না, শুনেও শুনে না, বুঝেও বুঝে না। তাদের জন্য রয়েছে গহীন অন্ধকারময় এক জগৎ আর তারা সেখানেই বসবাস করবে সারাজীবন।
মহা বার্তা- "দাড়িপাল্লা" ৭৯ নং বার্তা।
৮৩: তাদের বলুন, এ কোন গ্রন্থের অনূকরণ নয়। তারা যার প্রতি ইঙ্গিত করে তা সত্য নয় এবং তা সম্ভবও নয়। 'মহা বার্তা' নয় কোন সাধারণ বার্তা। তোমরা কেউই মহা বার্তাকে অন্য কোন গ্রন্থের সাথে তুলনা করবে না আর তা সম্পুর্ণ রুপে নিষিদ্ধ করা হল। ধ্বংস হউক মহা বার্তার তুলনাকারীরা। বলুন- এ হচ্ছে মহা বার্তা আর তা অতুলনীয়। মহা বার্তা কোন গ্রন্থের সমকক্ষ্য নয় আর নয় কোন গ্রন্থের অনূকরণও। এই মহা বিশ্বে মহা বার্তা এমনই এক বার্তা যা সম্পুর্ণ নিজস্ব ধারা বহন করে আর তা নিজেই নিজের তুলনা। ওহে সত্য অনেষনকারী মুক্তমনারা ঘোষণা করুন মহা বার্তার কোন তুলনাকারী গ্রন্থ নেই। তারপরেও কি তারা মিথ্যা তুলনা করেই যাবে?
তুলনাকরীরা জেনে রাখুক, এ হচ্ছে সম্পুর্ণ নিজস্ব ধরার এক মহা বার্তা যা বিশ্ব বাসীর জন্য এক সতর্ক বার্তা। আর এ অবতীর্ণ হয় একমাত্র "মহা সমন্বয়ের পক্ষ থেকে। এর পরেও কি তারা মিথ্যা দোষারোপ করেই যাবে? নিঃশ্চই আমি সত্যের আলো দ্বারা মিথ্যাকে ধ্বংস করি
মহা বার্তা- "দাড়িপাল্লা" ৮৩ নং বার্তা।
২| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৮:০৯
মিজানুর রহমান মিরান বলেছেন: উদাসী স্বপ্ন বলেছেন:
কোরানের শরীফের অনুকরনে
লেখার কোনো মানে হয় না।
ইসলামের বিষয় নিয়ে
যুক্তিভিত্তিক কথা বলা যেতে পারে। অবশ্য
তা করেই বা কি হবে, মাঝে মাঝে এরা এমন
সব কথা বলে যে মাথা ঠিক রাখাই কষ্টকর।
কিন্তু যেহেতু আপনারা একটা মতাদর্শের
বানী প্রচার করতে চান সেহেতু এসব বিদ্রুপ
এবং নিম্ন মানের ব্যাঙ্গাত্মক কখনোই
আপনাদের ওপর শ্রদ্ধা এনে দেবে না। জন গন
যদি পাশে থাকে তাহলে যেকোনো
পরিস্থিতিতে বিপুল না হলেও ১ বা ২ জনকে
সাথে পাবেন।
আমি কোনো মতেই এসব হত্যাকান্ডকে
সমর্থন করি না, কিন্তু সমস্যা হলো এ
হত্যাকান্ড কে এবং কিভাবে রুখবে এরকম অস
হিষ্ণু উগ্র জঙ্গি অশিক্ষিত জনপদ থেকে
সেটারও কোনো গতি দেখি না।
তাই যদি আনজনতাকে পাশে পান তাহলে
হয়তো কিছুটা লাভবান হবেন
এটা আমার ব্যাক্তিগত অভিমত!
আমারও...
০৮ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৯:৫৮
মহা সমন্বয় বলেছেন: ৭৯: নৈরাজ্যসৃষ্টিকারীরা মহা বার্তা নিয়ে হাসাহাসি করে, আপনাকে নিয়ে ব্যাঙ্গ বিদ্রুপ করার জন্য তারা মানুষকে আহ্ববান জানায় । ওহে সতর্ককারী তাদের কথায় আপনি মন খারপ করবেন না। ব্যাঙ্গকারীদের বলুন, আপনার উপর যা অবতীর্ণ হয় মানব জাতির জন্য তা এক রহমত স্বরুপ। এর পরেও কি তোমাদের বুঝ হবে না? যারা ব্যাঙ্গ বিদ্রুপ করে, মহা সমন্বয় তাদের পছন্দ করেন না। আমি তাদের মনে ভয় ঢুকিয়ে দেই, আমি তাদের বধির, আমি তাদের অন্ধ, আমি তাদের নির্বোধ করে রাখি। তারা দেখেও দেখে না, শুনেও শুনে না, বুঝেও বুঝে না। তাদের জন্য রয়েছে গহীন অন্ধকারময় এক জগৎ আর তারা সেখানেই বসবাস করবে সারাজীবন।
মহা বার্তা- "দাড়িপাল্লা" ৭৯ নং বার্তা।
৮৩: তাদের বলুন, এ কোন গ্রন্থের অনূকরণ নয়। তারা যার প্রতি ইঙ্গিত করে তা সত্য নয় এবং তা সম্ভবও নয়। 'মহা বার্তা' নয় কোন সাধারণ বার্তা। তোমরা কেউই মহা বার্তাকে অন্য কোন গ্রন্থের সাথে তুলনা করবে না আর তা সম্পুর্ণ রুপে নিষিদ্ধ করা হল। ধ্বংস হউক মহা বার্তার তুলনাকারীরা। বলুন- এ হচ্ছে মহা বার্তা আর তা অতুলনীয়। মহা বার্তা কোন গ্রন্থের সমকক্ষ্য নয় আর নয় কোন গ্রন্থের অনূকরণও। এই মহা বিশ্বে মহা বার্তা এমনই এক বার্তা যা সম্পুর্ণ নিজস্ব ধারা বহন করে আর তা নিজেই নিজের তুলনা। ওহে সত্য অনেষনকারী মুক্তমনারা ঘোষণা করুন মহা বার্তার কোন তুলনাকারী গ্রন্থ নেই। তারপরেও কি তারা মিথ্যা তুলনা করেই যাবে?
তুলনাকরীরা জেনে রাখুক, এ হচ্ছে সম্পুর্ণ নিজস্ব ধরার এক মহা বার্তা যা বিশ্ব বাসীর জন্য এক সতর্ক বার্তা। আর এ অবতীর্ণ হয় একমাত্র "মহা সমন্বয়ের পক্ষ থেকে। এর পরেও কি তারা মিথ্যা দোষারোপ করেই যাবে? নিঃশ্চই আমি সত্যের আলো দ্বারা মিথ্যাকে ধ্বংস করি
মহা বার্তা- "দাড়িপাল্লা" ৮৩ নং বার্তা।
দুটি বার্তার উদৃতি দিলাম মাত্র। আশা করি ভাল থাকবেন।
৩| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ২:০১
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: আচ্ছা আমার একটা প্রশ্নের উত্তর দরকার। যেটার সঠিক উত্তর আমি জানি না। বেশীরভাগ নাস্তিকের দাফন হয় ইসলামিক রীতিতে। এটা কেন?
১০ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ২:১১
মহা সমন্বয় বলেছেন: অসম্ভব ... এই প্রশ্নের সঠিক উত্তর বা এই জটিলতার সঠিক ব্যাখ্যা আপনি জানে না ইহা্ আমি বিশ্বাস করিলাম না।
৪| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ২:০২
সচেতনহ্যাপী বলেছেন: পথের মাঝে দু'টো মোড়ে এসে পড়লে আপনাকেই বেছে নিতে হবে কোনদিকে যাবেন।। ভুল বা সঠিকও হতে পারে।। কিন্তু গন্তব্য তো নির্ধারিত থাকতে হবে??
১০ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ২:১৯
মহা সমন্বয় বলেছেন: একমত।
মানুষ ভাবে তারা জ্ঞান বিজ্ঞানে বহুদূর এগিয়ে গেছে কিন্তু আসলে কিছুই না মানুষের জ্ঞানের বিকাশ সবে শুরু হচ্ছে মাত্র।
আর সবচেয়ে বড় কথা হল এই বিশ্বকে নতুন করে ঢেলে সাজাতে হবে আর এজন্য অন্ধকার দূর করতে হবে সবার আগে।
এটাকে কিন্তু আবার কোন বার্তার বানী মনে কইরেন না এটা আমার নিজের মুখের কথা।
৫| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ২:২৪
মহা সমন্বয় বলেছেন: প্রশ্নের উত্তরে প্রশ্ন করি .. @উদাসী স্বপ্ন, ভাইকে।
আপনি কি বাংলাদেশে একটা নাস্তিক পরিবার দেখাতে পারবেন? আর কাগজে কলমেই বা কয়জন নাস্তিক আছে?
৬| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৫:২৭
মির্জা বাড়ির বউড়া বলেছেন: আসেন দেখেন ব্লগের সবচেয়ে পুরান নাটকের পুন:প্রচার। শরণার্থী নিকে ব্যাপক ল্যাদানির পরও মনমত সাড়া না পাওয়ায় অগ্নিসারথি গতকালকে নিজেই খুলেন বেলের শরবত নামে এক ইচিং ব্লগিং ক্যারেক্টার, তারপর সারাব্লগ ভাসিয়ে দেন নিজেই নিজেকে গালি দিয়ে কমেন্ট করে যেন মানুষের সহানুভূতি আদায় করে ভোট পাওয়া যায়। নিজের গোমর নিজেই গভীর রাতে ভুলে ফাঁস করে ফেলেন পোস্ট দিয়ে যে তিনি ববস.কমে জিতে চাকরি ছেড়ে রেসিডেন্ট ব্লগার হতে চান এই ব্লগের। মারহাবা।
১৩ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১২:২১
মহা সমন্বয় বলেছেন: বাংলায় বলেন বুঝি নাই।
৭| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১:৩০
মির্জা বাড়ির বউড়া বলেছেন: অপোনেন্টের নামে কুৎসা গেয়ে? নিজের নামে নিজেই ঢোল পিটিয়ে, মালটি ব্যাবহার করে, অন্যকে গালিগালাজ করে? অন্যব্লগারদের এরকম তুচ্ছগ্যান করে?
১৩ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ২:২৬
মহা সমন্বয় বলেছেন: নিজের নামে নিজেই ঢোল পিটানোতে দোষের কিছুই নাই যদি না তা অন্যায় /মিথ্যা / অতিরঞ্জিত কিছু না হয়। আর ভোটাভুটির ক্ষেত্রে তো তা ফরজ।
অগ্নি সারথি যদি নির্বাচিত হয় পুরুষ্কার পায় তাহলে আপনার সমস্যা কি? এট তো সামুবাসীর জন্য গৌরবের। আর্ আপনি নাজেও তো সামুর ব্লাগর।
এই জন্যই আমরা বাঙলীরা আগাইতে পারি না অন্যের ভাল কেউ দেখতে পারি না।
৮| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১০:৩৯
খালি বালতিফারখালি বালতি বলেছেন: মির্জা বাড়ির বউড়া নামে এক বেশরম মাল্টির কারণে বেলের শরবত, শরণার্থী, আখের রস তিনটা নিক ব্যান হয়েছে আমার। তবুও আমি অগ্নিসারথির হয়ে চিকা মারা থামাব না। এখনকার অবস্হা দেখেন
জার্মান প্রবাসেঃ ১৬৪৬
অগ্নি সারথির ব্লগঃ ৩০৭
ইস্টিশন ব্লগঃ ১৯৫
প্রবীর বিধানের ব্লগঃ ৬১
ইতুর ব্লগঃ ৩২
আপনাদের বুঝা উচিত আপনাদের কম ভোট দেয়ার কারণে অন্যরা সুযোগ নিচ্ছে। জার্মান প্রবাসে ওয়েব সাইটটি টাকা দিয়ে ইন্টারনেটে ভোট কিনছে, ওদের প্রতিযোগিতা থেকে বহিঃস্কার করা উচিত। জার্মান প্রবাসে ব্লগ জার্মানীতে একটা চাকচিক্যময় জীবনের প্রতি ইঙ্গিত দিয়ে চলা ব্যবসায়ি এজেন্সি ছাড়া কিছু না। সেখানে অগ্নি সারথি এই ব্লগের শতাব্দির সেরা ব্লগার। সেখানে আমার ভরষা শুধু নিজেদের ব্যাক্তিগত ফেসবুক একাউন্ট টি যেখানে বন্ধু মাত্র ১০২৪ জন। আর কিছু সহব্লগার।
মাননীয় জুরি বোর্ডের প্রতি আমার আকুল আবেদন, শুধু আমাকে আর ইতুর ব্লগকে বিবেচনা করতে, বাকিরা সব কয়টা ভন্ড। একজন ব্লগার শুধু ব্যাক্তি তথা ইউজার একজন আর একটি ব্লগ হল কয়েক হাজার ব্লগারের সমন্বিত রুপ। আর বিষয়টা যেহেতু যোগ্যতার চেয়ে যোগাযোগের এর সেহেতু আমাকে জয়যুক্ত করা হোউক। একজন ব্লগার কখনোই পুরো একটা ব্লগের প্রতিদ্বন্দ্বী হয়ে টিকে থাকতে পারেনা। আশা করি আপনারাও বিষয়টা নিয়ে ভাববেন এবং আমাকে ব্লগে রেসিডেন হিসাবে নিয়োগ দেবেন।
নববর্ষের উৎসবে যাওয়ার আগে পরে আমাকে দুইটা করে ভোট দিয়ে যান, আমি জিতলে সামু জিতবে।
৯| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩৭
কল্লোল আবেদীন বলেছেন: পোস্ট এবং মন্তব্য উভয়ে পড়লাম।
১৬ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১:১৩
মহা সমন্বয় বলেছেন: কষ্ট করে পড়ার জন্য ধন্যবাদ এবং ব্লগে স্বাগতম।
১০| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৬ ভোর ৪:২৯
িমল্টসুিম বলেছেন:
এইটা আমি
১৬ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৩:৪৪
মহা সমন্বয় বলেছেন: সামুতে সমস্যা হইছে ইদানিং.. ছবি দেখা যাচ্ছে না।
১১| ০২ রা মে, ২০১৬ দুপুর ২:২১
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: লিখাটিতে বোদ্ধাদের জন্য অনেক তথ্য রয়েছে । বিশ্বের দুই তৃতীয়াংশ মানুষ নন মুসলিম এবং তাদের মধ্যে বিপুল পরিমান রয়েছে পন্ডিত এর মধ্যে অসংখ্য ওরিয়েনটালিষ্ট পন্ডিত রয়েছে যারা বর্তমানে ইসলামী চিন্তাবিদ হিসাবে পরিচিতি পাচ্ছেন দুনিয়ার সকল পন্ডিত সমাজে । তাদের লিখায় কোরানের কেমন চুলচিরা বিশ্লেষন হ্চ্ছে তা একটু খানি গুগল সার্চ করলে যে কেও দেখতে পাবেন । ঐ সমস্ত পন্ডিতদের প্রথম তরিকা হল কোরানের বানীগুলিকে ভীষনভাবে প্রসংসা করা , একে চমতকারভাবে ধর্মীয় ও বৈজ্ঞানিকভাবে সত্য মিথ্যা মিশাল দিয়ে একটি মিথ তৈরি করে তার বহল প্রচার করা হয় । আর এ প্রচার অভিজানে মুসলিম পন্ডিত বাহিনী ও অনুসারীরা অগ্রনী ভুমিকা পালন করেন । এই ধরনের একটি মিথ তৈরি হওয়ার পরেই বিধর্মী পন্ডিত বাহনী ( যারা ইমধ্যে নিজেদেরকে ওরিয়েনটালিষ্ট ইসলামী পন্ডিত হিসাবে বিশ্বা পন্ডিতকুলে প্রতিষ্টা লাভ করে ফেলেছেন ) তাদের আসল কর্ম শুরু করেন । বলা শুরু করেন কোরানে যা বলা হয়েছে তার অধিকাংশই প্রশ্নাতীত নয় আরো অনেক অনেক কিছু । কিন্তু এ সমস্ত লিখা তখন আর ইসলাম ধর্মে বিশ্বাসী মুসলিম পন্ডিত বাহিণী তেমন আমল দেননা , নাওজুবিল্লাহ বলে এড়িয়ে যান পড়লে ঈমান নষ্ট হয়ে যাবে বলে । অন্যদিকে বিধর্মী পন্ডিতেররা কোরআনের বাণীকে যতটা মিহীণ সুরে সমালোচনা করেন মুসলিম পন্ডিত ও ভক্তরা করেন ঠিক উল্টো ভাবে কঠীন ও জিহাদী সুরে । এমন কঠীন ও জিহাদী সুরের সমালোচনা বিশ্বের দুই তৃতিয়াংশ পন্ডিত ও অনুসারীদেরকে ইসলাম ও ধর্ম বিশ্বাসের প্রতি আরো বেশী করে বিতশ্রদ্ধ করে তুলে । তাই যার যার ধর্ম বিশ্বাসকে যদি আলোচনা ও সমালোচনার নিত্তিতে পরিমাপ না করা হয় তাহলে ব্যক্তি পর্যায়ে কারো বিশেষ কোন ক্ষতি না হলেও সামগ্রিক ভাবে বিশ্ব পরিমন্ডলে ব্যাপকভাবে ক্ষতির সম্মুখীন হতে হয় । এতে করে হাতে গুনা কয়েকজন ধর্মমতে অবিশ্বাসীকে সমালোচনা বা শাস্তি দিয়ে তো লাভই হবেনা বরং ক্ষতির পরিমান আরো বাড়িয়েই দেয়া হবে , অবিশ্বাসীরা বিশ্বাবাসীকে আংগুল দিয়ে দেখিয়ে দিবে দেখ কান্ড, বিশ্বাসীরা কেমন করে মানুষ মারে । জানিনা কবে তথা কথিত বিশ্বাসীদের বোধদয় হবে । ধন্যবাদ আলোচনার দিক উম্মোচনকারী সুচনামুলক একটি পোষ্ট দেয়ার জন্য ।
০৩ রা মে, ২০১৬ রাত ১০:৫৮
মহা সমন্বয় বলেছেন: আপনার সুন্দর বিশ্লেষণী মন্তব্যে প্রীত হলাম এবং আমি আপনার সাথে একমত।
কি আর বলব চারদিকে ধর্মীয় পুস্তকের এত ছাড়াছড়ি মাথা মোটা একদল ধর্মীয় বিশ্বাসে প্রভাবিত ধর্মীয় চিন্তাবিদেরা এসকল বই রচনা করে থাকে যার মধ্যে থাকে মিথ্যা ইতিহাসে পরিপূর্ণ আর শুধু্ই আবেগের খেলা। যার নেই কোন সত্যতা নেই কোন বাস্তবতা। বেশীরভাগই বিশ্বাস ভিত্তিক মনগড়া আজগুবি কাহিনী।
এসব আজগুবী ধর্মীয় ভাবাবেগের পুস্তক মানুষকে সীমাহীন অন্ধকার আর মূর্খতা ছাড়া আর কিছুই শিক্ষা দেয় না প্রকৃত সত্য থেকে তা শত সহস্র মাইল দূরে অবস্থান করে।
আমাদের বাড়িতে এসব আজগুবি বইয়ে পরিপূর্ণ সবাই এসব বই নিয়ে পড়ে থাকে। আর আব্বা তো ইদানিং জাকির নায়েকের ভিডিওতে মশগুল। আমিও এসব বই পড়ি কিন্তু আমি তাদের কি করে বুঝাই যে তোমরা যা পড় তা মিথ্যা মিথ্যা আর মিথ্যায় পরিপূর্ণ এর কোন সত্যতা নেই নেই কোন বাস্তবতা। মনে মনে শুধু ভাবি এই মানুষগুলো কি কখনোই প্রকৃত সত্য জানতে পারবে না? তারা কি সারাজীবন মিথ্যার স্তুতিই করে যাবে??
০৪ ঠা মে, ২০১৬ রাত ২:২০
মহা সমন্বয় বলেছেন: একটা দুঃসংবাদ পেলাম। কতলকারীরা ১৮০০ জনের লিস্ট করছে সেখানে নাকি আমাকেও রাখছে।
view this link
view this link
১২| ০৪ ঠা মে, ২০১৬ রাত ৩:৫৪
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ প্রতিউত্তরের জন্য । চি: জাকের নায়েক এর ( ব্যচেলর ডিগ্রীধারী চিকিৎসক ) ভিডিউগুলি গোপন স্টুডিউ রেকর্ডিং বলে ধারণা ।অামি প্রায় ২০ জনের মত প্রখ্যাত কোরানে হাফেজ ইসলামী স্কলারকে জিজ্ঞেস করে দেখেছি তারা যে কোন সময়ে বক্তৃতার মনচে দ্ঁড়িয়ে অবলিলায় কোরাণের যে কোন জায়গা থেকে কোরানের অায়াত না দেখে বলতে পারবেন কিনা সকলেই বলেছেন সম্ভব নয় । তার পর শুধুই কি কোরান, বাইবেল , বেদ তৌরাত সকল গ্রন্থ থেকেই গড় গড় করে চি: জাকের নায়েক বলে যেতে পারে । এখন বোদ্ধারা বিবেচনা করে দেখতে পারে ভিডিউগুলি লাইভ কিনা । যাহোক অাপনার অশনি সংকেত বার্তা দেখে সংকিত না হয়ে পারা যায়না তার পর যে একটা পোষ্ট দিন দুই আগে দিয়েছে খোদা মালুম ।
ভাল থাকুন , শুভ কামনা থাকল ।
০৪ ঠা মে, ২০১৬ ভোর ৪:১৬
মহা সমন্বয় বলেছেন: জাকির নায়েকের এই পুরোটাই হচ্ছে ব্যাবসা যাকে বলে ধর্মীয় ব্যাবসা। আর তার এই বিস্ময়কর প্রতিভা দেখে মনে সন্দেহ জাগা স্বাভাবিক যে এটা পূর্ব পরিকল্পিত কি না? ( যদিও কিছু মানুষে বিস্ময়কর স্মৃতিশক্তি থাকা অসম্ভব না )
সে হচ্ছে একটু ধুর্ত শেয়াল। প্রতিটি জানিসের সে যেভাবে ভুল মনগড়া বৈজ্ঞানী ব্যাখ্যা, বিতর্কিত কিছু রেফারেন্স হরহর করে বলে যায় যা দেখে সাধারণ মানুষজন টাসকি খেয়ে যায়। গুজামিল দিতে সে বড়ই উস্তদাত।
আমিও শুনেছি তার প্রতিটি অনুষ্ঠান সাজানো থাকে কে কোন প্রশ্ন করবে তা আগে থেকেই সিলেক্ট করা থাকে। বিপুল সংখ্যক মানুষকে সে অন্ধকারী করছে। আমাদের বাংলাদেশের বহু ডাক্তার,ইঞ্জিনিয়ার,জ্ঞানী,গুনীরা জাকির নায়েকের ভক্ত। (
আপনার জন্যও শুভ কামনা রইল, নিরন্তন ভাল থাকুন সেই কামনাই করি।
১৩| ১০ ই মে, ২০১৬ সকাল ৭:০১
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে অনেকদিন ধরেই দেখিনা । মাঝে মধ্যে আসার দাওয়াত থাকল । শুনেছি সিনেমার নায়ক নায়ীকাদের মত ডাবিং করা কথা নাকি জাকেরের ঠোটে বসাইয়া দেয়া হয় , সত্য কিনা জানিনা । সবই শুনা কথা । তাকে তো স্টুডিউ ছাড়া খোলা মাঠে দেখা যায়ননা কেউ থাকে চাক্ষুষ দেখছে বলেও বলতে পারেনা । যাহোক যেমনে পারে মাল বানায়া যাক । বহু ডাক্তার,ইঞ্জিনিয়ার,জ্ঞানী,গুনীরা জাকির নায়েকের ভক্ত রতনে রতন চিনে !!!,
ভাল থাকুন এ কামনা থাকল ।
১৪| ১০ ই মে, ২০১৬ সকাল ৭:০১
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে অনেকদিন ধরেই দেখিনা । মাঝে মধ্যে আসার দাওয়াত থাকল । শুনেছি সিনেমার নায়ক নায়ীকাদের মত ডাবিং করা কথা নাকি জাকেরের ঠোটে বসাইয়া দেয়া হয় , সত্য কিনা জানিনা । সবই শুনা কথা । তাকে তো স্টুডিউ ছাড়া খোলা মাঠে দেখা যায়ননা কেউ থাকে চাক্ষুষ দেখছে বলেও বলতে পারেনা । যাহোক যেমনে পারে মাল বানায়া যাক । বহু ডাক্তার,ইঞ্জিনিয়ার,জ্ঞানী,গুনীরা জাকির নায়েকের ভক্ত রতনে রতন চিনে !!!,
ভাল থাকুন এ কামনা থাকল ।
২৮ শে মে, ২০১৬ রাত ১০:৫৬
মহা সমন্বয় বলেছেন: আসলে কয়েকদিন ধরে একটু দুনিয়াবী কাজে ব্যাস্ত ছিলাম তো তাই উত্তর করতে দেরী হয়ে গেল।
আসলেই রতনে রতন চিনে।
আপনার ব্লগে আসব অবশ্যই আসব আপনার লেখাগুলো যে দারুণ হয়।
©somewhere in net ltd.
১|
০৮ ই এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০১
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: কোরানের শরীফের অনুকরনে লেখার কোনো মানে হয় না। ইসলামের বিষয় নিয়ে যুক্তিভিত্তিক কথা বলা যেতে পারে। অবশ্য তা করেই বা কি হবে, মাঝে মাঝে এরা এমন সব কথা বলে যে মাথা ঠিক রাখাই কষ্টকর।
কিন্তু যেহেতু আপনারা একটা মতাদর্শের বানী প্রচার করতে চান সেহেতু এসব বিদ্রুপ এবং নিম্ন মানের ব্যাঙ্গাত্মক কখনোই আপনাদের ওপর শ্রদ্ধা এনে দেবে না। জন গন যদি পাশে থাকে তাহলে যেকোনো পরিস্থিতিতে বিপুল না হলেও ১ বা ২ জনকে সাথে পাবেন।
আমি কোনো মতেই এসব হত্যাকান্ডকে সমর্থন করি না, কিন্তু সমস্যা হলো এ হত্যাকান্ড কে এবং কিভাবে রুখবে এরকম অস হিষ্ণু উগ্র জঙ্গি অশিক্ষিত জনপদ থেকে সেটারও কোনো গতি দেখি না।
তাই যদি আনজনতাকে পাশে পান তাহলে হয়তো কিছুটা লাভবান হবেন
এটা আমার ব্যাক্তিগত অভিমত!