নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

\"প্রকৃত সত্য অনুসন্ধানকারী\"

মহা সমন্বয়

রহস্য উদঘাটনকারী

মহা সমন্বয় › বিস্তারিত পোস্টঃ

আমার মহাবিশ্ব তাই গড বিহীন:( ফিরে দেখা মাহে রমজান। (ফটো ব্লগ)

২৬ শে জুন, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:১৪

জানি লেখাটা অনেকের চরম বিরক্তির উদ্রেক করবে তবুও দিলাম। মাহে রমজান বলে কথা কারণ মাহে রমজান নিয়ে আমি যে একটা পোস্টও করিনি। আগে তো রমজানের ফজিলত নিয়ে কত কিছুই লিখতাম।
যাকগে কিছুক্ষণ বকবক করি। :P
----------------------------------------------

বুদ্ধি হবার পর থেকে কোনদিন ইচ্ছাকৃত ভাবে রোজা ভঙ্গ করিনি। সেই কুটিকাল থেকেই রোজা রাখা আমার অভ্যাস।
একবার রোজা রেখে সারাদিন রৌদ্রের মধ্যে টেস্ট ম্যাচ খেলে বিকেলে আমার অবস্থা খারাপ হয়ে গিয়েছিল, পস্রাব লাল টকটকে হয়েছিল, চোখে অন্ধকার দেখছিলাম, মনে হচ্ছেছিল যেন আমি মাহাশূন্য মিলিয়ে যাচ্ছি :|| । অনেকেই জোড়াজোড়ি করতেছিল রোজা ভাঙ্গানোর জন্য কিন্তু আমি রোজা ভঙ্গ করিনি এই ভেবে যে আর মাত্র ১/২ ঘন্টাই তো বাকি যাই ঘটুক আমি রোজা ভাঙ্গব না।
একবার ছোটাখাট এক এক্সিডেন্টে আমি কিছুক্ষণের জন্য জ্ঞান হারিয়েছিলাম হাত পায়ের কয়েক জায়গায় ছিলে গিয়েছিল। আধা জাগ্রত অবস্থায় কে যেন আমার মুখে চামচ দিয়ে সেলাইন ঢেলে দিচ্ছিল আমি যখন বুঝতে পারলাম আমি তো রোজা আমি কেন খাচ্ছি, সাথে সাথে খাব না খাব না বলে চিৎকার করতে লাগলাম এই বলে যে, আমার কিছুই হয়নি সব ঠিক আছে এটা তেমন কিছু না সুতরাং রোজা ভেঙ্গে লাভ নেই। পরে অবশ্য মা,নানী,খালা জোড় জবরদস্তি করে আমাকে রোজা ভঙ্গিয়েই ছাড়ছে। B:-)
শুধু পনি খেয়ে রোজা রাখার অভ্যাস আমার আছে। রমজান মাসে আমি পাক্কা মুসল্লী হয়ে যেতাম :P পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ ত্রিশটি রোজা সাথে ত্রিশটি খতমে তারাবী না পড়লে যেন রমজান অপূর্ণ রয়ে গেল। রমজান মাসটি ছিল আমার ধর্মীয় উৎসবের মাস। মাঝে মাঝে শয়তানের পা্ল্লায় পরে :P যদি নামাজ না পড়তাম তাহলে আব্বা,আম্মা, দুজনেই প্রচন্ড রাগ করতেন, এমন রোজা রখার মানে কি? নামাজ না পড়ে রোজা রাখা আর হিন্দুদের উপোস থাকা নাকি সমান কথা। কোন সুস্থ মানুষ যদি রোজা না রাখে সে যত বড় সম্মনীয় ব্যাক্তিই হোক আর আমাদের যত ঘনিষ্ঠ আত্নীয়ই হোক না কেন আব্বা তাকে দুই চারটা বাণী হুনিয়ে দিবেই :-B
যারা রোজা রাখে না উনার চোখে তারা পশুর সমতুল্য এরা নিকৃষ্টতম জীব এদের সাথে সম্পর্ক ছিন্ন করাই শ্রেয়। পশুদেরই শুধু ধর্ম থাকে না তাদের কাজ হচ্ছে খাওয়া আর হাগু করা :-P । আব্বার মতে প্রতিটি মানুষের যথাযথ ভাবে ধর্ম পালন করা উচিৎ যারা ধর্ম পালন না করে তারা নিকৃষ্টি জীবের চেয়েও অধম, তারা মানুষ নামের কলঙ্ক। ( কিন্তু তার ছেলের, মানে আমার যে এই অবস্থা তা জনতে পারলে আর রক্ষা নাই :P হুলুস্থুল কান্ড বাঁধিয়ে ফেলবে অথবা মানসিক ভারসমস্য হারিয়ে ফেলবে :( )
আমার আব্বার ধর্মীয় বাড়াবাড়িটা আমাদের পরিচিত সবাই জানে। বিভিন্ন বিষয় নিয়ে সে এক লম্বা কাহিনী এ পোস্টে তা আলোচনা করা সম্ভব নয়।

অনেক বকবক করে ফেললাম আপনাদের ধৈর্য্যচূতি ঘটাতে চাই না, যে কারণে পোস্টটি দেয়া তা বলছি শিঘ্রই, আর তা হচ্ছে এই রমজানে আমার অন্যন্য নতুন এক অনুভূতি হয়েছে। :D
এটু খুলেই বলি- কোনদিন যদি কোন কারণে রোজা নাও রাখতে পারতাম ইফতারের সময় ঠিকই রোজাদারের মত ইফতার করতাম।
রমজান মাস ইফতারের সময় হয়েছে অথচ আমার সমনে ইফতারী নেই এমন ঘটনা জীবনে ঘটেনি... কিন্তু... কিন্তু... কিন্তু.... এবারের রমজানে নতুন এক অন‌ূভুতির পরশ পেলাম। :P

আল্লাহর রহমতে এবারের রমজানে আমি একটা রোজাও করিনি বা আল্লাহ পাক আমাকে সে তৌফিক দান করেন নি :(
তবে রোজা না রাখলেও রোজাদারের মত ইফতারটা রেগুলার করতেছি। গত কয়েকদিন আগে ইফতারের ঘন্টাখানেক আগে বাইরে বের হলাম, ভাবলাম যেহেতু আমি রোজা থাকি না প্রতিদিন ঘটা করে ইফতার করার কি দরকার? তার চেয়ে বরং বাইরে ঘুরাঘুরি করি আর মানুষের ইফতার করা দেখি। :)
হাঁটছি, হাঁটছি হাঁটছি আর এফ এম চ্যানেল পরিবর্তন করছি প্রতিটি চ্যানেল যেন এক একটি ইসলামী জলশায় পরিণিত হয়েছে। ইফতারের আগে দেশের সবগুলো ইলেক্ট্রনিক মিডিয়াই ইসলামী জলশায় পরিনিত হয়, যা হোক এটা নিয়ে আমার মাথা ব্যাথা নেই। আজানের সময় হয়ে যাচ্ছে, রাস্তা ঘাট প্রায় ফাঁকা সবাই ইফতারীর আয়োজনে ব্যাস্ত। একটু পরে আজান পড়ে গেল, আশে পাশের দোকানে, রাস্তায়, গাড়িতে, যে যেখানে পারছে সেখানে বসে ইফতার শুরু করল। আবাল,বৃদ্ধা,বণিতা, ধনী,গরীব সবাই মিলে মিশে বিভিন্ন জায়গায় জটালা পাঁকিয়ে ইফতার করছে আর আমি শুধু তাকিয়ে তাকিয়ে তা দেখছি। একদল র‌্যাব সদস্যদের দেখলাম রাস্তার পাশেই কাগজ বিছিয়ে গোল হয়ে বসে ইফতার করছে ভাবলাম একটা ছবি তুলি... কিন্তু... কিন্তু.. যদি মাইর দেয়!! :P সে ভয়ে আর তুললাম না। অনেকেই দেখলাম ডাকা ডাকি করতেছে কে কে রোজা? আসেন চলে আসেন আমাদের এখানে এক সাথে ইফতার করি। ওই ভাই পানি নেন পনি, ঠান্ডা পানি। এক গ্রুপ আরেক গ্রুপের সাথে খাবার বিনিময় করছে। :)
সবাই খাওয়া দাওয়া নিয়ে ব্যাস্ত সবার মধ্যেই এক ধরণের প্রশান্তির ভাব লক্ষ করা যাচ্ছে সমগ্র নগরী যেন থমকে দাঁড়িয়েছে এই ইফতারীর আয়োজনে। কিন্তু আমি .. আমি কি করছি হুমমম X(( ? সবাই খাওয়া দাওয়া নিয়ে ব্যাস্ত আর আমি হাঁটছি আর দূর থেকে তাকিয়ে তাকিয়ে তা দেখছি নিজেকে কেমন যেন এতিম এতিম মনে হইল :v :P তাদের সাথে একসাথে বসে ইফতার করতে পারলে মন্দ হত না। কিন্তু তা তো আর সম্ভব নয় আমি যে এখন আর মানুষ নই অমানুষ হয়ে গেছি :( ( আল্লাহ পাক আমার সমস্ত জ্ঞানকে কেড়ে নিয়েছেন আর যার জ্ঞান নেই সে মানুষ না সে অমানুষ ) কিছুক্ষণের জন্য হলেও নিজেকে কেমন যেন ভীন গ্রহের প্রাণী মনে হইল। সবাই ইফতারীতে ব্যাস্ত আর আমি কি না একা একা রাস্তায় হাঁটছি!! :( রাস্তা ঘাঁট প্রায় ফাঁকা নিজেকে মনে হইল যেন এলিয়েন, সে এসে পৃথিবীবাসীর ইফাতরীর আয়োজন দেখছে। B:-/
রাস্তায় দুই একজন বিদেশীকে (চাইনিজ,নাইজেরিয়ান) হাঁটতে দেখে সম্ভীত ফিরে পেলাম, ভাবলাম না আমি এলিয়েন না আমার মত মানুষ এখনো এই গ্রহে আছে :D তখন আবার নিজেকে বিদেশী বিদেশী মনে হইল :P
ইতিমধ্যে এফ, এম এ গজল শুরু হয়ে গেছে সৃষ্টিকর্তার মহান গুণগান সম্বলীত গজল... এই সুন্দর ফুল... এই সুন্দর ফল... মিঠা নদীর পানি খোদা.. তোমার মেহেরবাণী খোদা.. তোমার মেরবাণী...। মনে আবেগ ঝেঁকে বসল |-) মনের অজান্তেই বলে উঠলাম, হায় গড তুমি আমার অন্তরে এ কেমন সীল মোহর মেরে দিলে, আমার আজন্ম লালিত বিশ্বাসের দরজায় কেন অবিশ্বাসের পেড়েক ঠুকে দিলে? :(( এ জন্য দায়ি কে?... ইত্যাদি এরকম হাজারো প্রশ্ন মনে উদয় হতে লাগল। নাহহ.. আবেগ বড়ই নাছাড়বোন্দ একে প্রশ্রয় দেয়া যাবে না। কি আর করা এফ,এম বন্ধ করে গান শুনতে লাগলাম গান,লালনের গান। আমি অপার হয়ে বসে আছি ওহে দায়াময় :P
সব জায়গায় দেখি দয়াময় বসে আছেন মনব জাতিকে উদ্ধার করার জন্য, তাদের শঙ্কট নিরশনের জন্য, কিন্তু এই অধম তাকে এখনও খুঁজে পেল না। :(


ওয়ারফেজও দেখি বিধাতার কাছে শক্তি চাচ্ছে, ক্যামতে কি??


সবাই গড নিয়ে পড়ে থাকুক যদি তারা সেখানে,শক্তি পায় শ্বান্তি পায়। কিন্তু আমি এখনও খুঁজে পাইনি কিছু, কিচ্ছু পাই নি, কিছুই পাইনি সব ফাঁকা। B:-) :-B


আমার মহাবিশ্ব তাই গড বিহীনB-)

পাহাড়,নদী, নালা,আকাশ, বাতাস,পতাল অতীত, বর্তমান, ভবিষ্যত সব, সব তন্ন তন্ন করে খূঁজেও আমি কিছু পাইনি।

আমি গডকে ছাড়িনি গডই আমাকে ছড়ে দিসে। ;)

আর্যশ্চ্য তো :-< আপনারা কি ভাবছেন আমি আপনাদের সাথে মিথ্যা মিথ্যা বকবক করছি?? X((
তাহলে আপনাদের আরও কিছু ছবি দেখাই এই ছবিগুলো আমি নিজ হাতে তুলেছি কিন্তু দুঃখের বিষয় কোথাও একটা গড পাওয়া গেল না। আপনারা নিজ চোখে দেখেন, নাই কিচ্ছু নাই। যা আছে তা নিখাদ প্রকৃতি, ফুল,ফল,পাখি,গাছ, আকাশ,পানি প্রভৃতি। প্রকৃতির বাইরে আমি কিচ্ছু পাইনি আপনারাও দেখেন কিচ্ছু নাই। তবে প্রকৃতিকে যদি কেউ গড বলে স্বীকার করতে বলে তাহলে আমার আপত্তি নেই। :D




আরও কত প্রমাণ চাই আপনার বলেন?





এমন হাজার ছবিই তো আছে আমার কাছে সব কি আর আপলোড করা যায়? আপলোড দিতে কষ্ট লাগে না বুঝি!! |-)







স্বয়ং গড আমাকে কইসে, তোকে এই বিশাল বিশ্বব্রহ্মান্ডে একা একা ছেড়ে দিলাম, দেখ আমাকে ছাড়া বেঁচে থাকতে পারছ কি না?
আমি কইলাম- আমি পারব, আমি চ্যালেঞ্চ গ্রহণ করিলাম।




গড কহিলেন- তাহলে প্রচার কর গড বলতে কিছু নাই গড বলতে কিছু ছিলনা কখনও। :D


আমি কইলাম- আমি এই দায়িত্ব ঠিকঠাক ভাবে পালন করিব।
গড কহিলেন- তাহলে আমিও তোকে সঠিক পথের সন্ধান দান করিব। :)

অনেক তো ছবি দেখলেন কি পেয়েছেন কিছু? ;)
চলুন এবার গডকে ডাকাডাকি করি দেখি গড কোথায় আছে?

আরও ভালু করে গভীর ধ্যানের সহিত গডকে ডাকাডাকি কইত্তে হপে তা না হলে গডকে পাওয়া যাবে না। :P


ছবি তোলা হারাম নিজের বেলায় আরাম খেয়াল কইরা ;)


বি............... দা............য়..... ভাল থাকা হয় যেন সবসময়
:)

মন্তব্য ৬০ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৬০) মন্তব্য লিখুন

১| ২৬ শে জুন, ২০১৬ রাত ৯:০৮

গেম চেঞ্জার বলেছেন: গড গড করলে কি চলবে? জাগতিক দুনিয়ায় ঝাঁপিয়ে পড়ুন। যার যার পথ সে নিজেই খুঁজে নিবে।

২৬ শে জুন, ২০১৬ রাত ১১:২০

মহা সমন্বয় বলেছেন: ঠিক বলেছেন এসব গড গড কট কট করে কোনই লাভ নেই, শুধু শুধু পন্ডশ্রম :D

২| ২৭ শে জুন, ২০১৬ রাত ২:২৭

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: কথা কাহিনী ছবি লালনের গান সবি লাগিল ভাল । আমিউ কয়েকবার সব ছেড়ে ছুরে বাহির হইছিলাম গডের সন্ধাণে । মরা গাছের তলে চিল্লায় বসে গাছে পাতাও ফুটায়ে ফালাইছিলাম ধ্যন ক্‌ইরা কইরা । শেষতক মশার কামরে ঘরে ফিরে আসলাম । বাপজানে কইল বেআক্কেল এত জায়গায় গডকে খুজস কেরে, তর ভিতরে থাকাইয়া দেখ গড তো সেইখানে বইস্যা রইসে , ধ্যন কর নীজের দিকে পাইয়া যাইবি তারে। বাপজান কইল হুনস নাই লালন কইছে খাচার ভিতর অচীণ পাখী কেমনে আসে যায় ...। ।

ভাল থাকুন ধ্যন করে গড খুঁজুন , গড রোজা রমজান খুব পছন্দ করেন খালি পেটে গডের জন্য ভিতরে অনেক বেশী জায়গা থাকে ।

২৭ শে জুন, ২০১৬ রাত ৩:১৪

মহা সমন্বয় বলেছেন: আপনার মন্তব্য পড়ে শুধু হাসতেছি :D
মরা গাছের তলে চিল্লায় বসে গাছে পাতাও ফুটায়ে ফালাইছিলাম ধ্যন ক্‌ইরা কইরা । =p~
ভিতরে বাহিরে, উপরে নিচে সব জায়গায় খুঁজছি কিচ্ছু পাই নাই। তাই আমার ভিতরেও গড নাই বাইরেও নাই কোথাও নেই সব জায়াগায় ফাঁকা।

৩| ২৭ শে জুন, ২০১৬ ভোর ৪:৫৬

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ভাইজান ভিতরে ভাল করে খুঁজেন । ভিতরে খুঁজে আমি মাঝে মাঝে পাই, বেশী খাই খাই করে আবার সবই হারাই । গোড়া থেকে শুরু করতে হয় আবার । এ খোঁজার কোন শেষ নাই । সে জন্য লালন কইছে কেশের আরে পাহাড় লুকায় , কি রং দেখছ সাই বইসা নিগম ঠাই । তারে পাওয়া অত সহজ না । তয় খুঁজতে থাকেন ইনশাল্লা পেয়ে যাবেন অচিরেই ।

২৭ শে জুন, ২০১৬ সকাল ১১:৫২

মহা সমন্বয় বলেছেন: জ্বী ভাই্ ঠিক বলেছেন আরও ভাল করে খুঁজতে হবে।
ধ্যান করতে হবে অন্য লেভেলের ধ্যান, আমি তো ভাবছি পানির নিচে ডুব দিয়ে টানা সাত দিন ধ্যান করব গড কে খুঁজে বের করতেই হবে তা না হলে জীবনই যে বৃথা। :((

৪| ২৭ শে জুন, ২০১৬ ভোর ৬:২৩

আলভী রহমান শোভন বলেছেন: ছবি গুলা ভালো ছিল। ;) :)

২৭ শে জুন, ২০১৬ সকাল ১১:৪১

মহা সমন্বয় বলেছেন: তাই নাকি? এই ছবিগুলো আমি নিজ হাতে তুলে এনেছি শুধু আপনার জন্য। ;) B-))

৫| ২৭ শে জুন, ২০১৬ দুপুর ১২:১৯

কুব্বত আলী বলেছেন: ছবির কোনো সঙ্গতি নেই পোস্টের সাথে, মাথায় কোনো প্রবলেম থাকতে পারে,
পর্ণকারী ব্লগে যাওয়া আসা আছে, পর্ণও দেখিয়া থাকেন, আপনাদের অন্ধকারী ব্লগের নৈতিকতার উৎস পর্ণগ্রাফী, পর্ণস্টাররা, গড গড বলে চিল্লাইতে থাকে,
অথচ আপনি কিনা আপনার নৈতিকতার উৎসকে পরিত্যাগ করিলেন ??
আহ্ বড়ই দুঃখ জনক ঘটনা........

২৭ শে জুন, ২০১৬ দুপুর ১:৩১

মহা সমন্বয় বলেছেন: বুলশিট জাস্ট বুলশিট X(( পর্ণ পর্ণ পর্ণ আর পর্ণ এখন পর্যন্ত আপনি আমার অন্যন্য পোস্টে যতগুলো মন্তব্য করছেন তার বেশীরভাগ কমেন্টই এই পর্ণতায় পূর্ণ, বলি মাথার মধ্যে এত পর্ণতা ঘুরপাক খায় ক্যারে? আপনি কি পর্ণগ্রাফী রোগে আক্রান্ত? আপনাকে কি পেডোফিলিয়ায় পাইছে ? আমার তো তাই মনে হচ্ছে আর তা সন্দেহাতীত ভাবে প্রমাণ হবে পরবর্তীতে আমার কোন পোস্টে যদি, পর্ণ,সেক্স,যৌনতা এই তিনটি শব্দের এক বা একাধিক কোন শব্দের সমন্বয়ে কোন কমেন্ট করেন।
আশা করি নিজকে পেডোফিলিয়ায় আক্রান্ত রোগী হিসেবে প্রমাণ করবেন না।
ধন্যবাদ।

পোস্ট আপনার ভাল লাগেনি,পোস্টের ছবিগুলোও সঙ্গতিপূর্ণ নয় আপনার এই অভিযোগ আমি মেনে নিচ্ছি। আমার বেশীর ভাগ পোস্টই আপনার ভাল লাগবে না এ জন্য দুঃখিত।

৬| ২৭ শে জুন, ২০১৬ বিকাল ৫:০২

কুব্বত আলী বলেছেন: গরম ভাতে বিলাই বেজার, উচিৎ কথায় মাঐ বেজার,,
থাক থাক রাগি যাইয়েননা,,, রেগে গেলেন তো হেরে গেলেন,,
হে হে খুব কস্ট লাগে বুঝি...?

২৮ শে জুন, ২০১৬ রাত ১২:৩৮

মহা সমন্বয় বলেছেন: খাইসে তো!!! :-< এ তো এক ভারী মুছিব্বত।

৭| ২৭ শে জুন, ২০১৬ বিকাল ৫:৩২

কুব্বত আলী বলেছেন: কেনো এই নামটি অপছন্দ হয়,,?
""ধর্মকারী বনাম পর্ণকারী অথবা অন্ধকারী""
ও বুছছি অহন বিষেশ অঙ্গের নিচের দুইটি নরম বিচিতে পাড়া পড়ছেহ্ :P
অহন তো ইট্টু এমনে নাগবেই,,,!
হাচা কতা কইছি চোপ কইরা হুইনা যাইবেন, মি-য়াহ্

২৮ শে জুন, ২০১৬ রাত ১২:৪৩

মহা সমন্বয় বলেছেন: এ জাতীয় কমেন্ট করা আপনাকে কে শিখাইছে শুনি?

আবার পর্ণ!!! :-< গেট দ্যা ফাঁক আউট ফ্রম মাই পোস্ট। X((

৮| ২৭ শে জুন, ২০১৬ রাত ৮:৩১

শেয়াল বলেছেন: B:-/ :-P :-P :-P :-P :-P

২৮ শে জুন, ২০১৬ রাত ১২:৪৬

মহা সমন্বয় বলেছেন: :-B B:-)

তা শেয়াল মামা কেমন আছেন?

৯| ২৮ শে জুন, ২০১৬ রাত ১২:৪০

আলভী রহমান শোভন বলেছেন: উফ ! সমন্বয় ভাইয়ু ! আপনি এত্ত জোস কেন? এত্ত জোস করে আমাকে পটান যে আমি নগদে কিছু না ভেবেই পটে যাই। ;)

২৮ শে জুন, ২০১৬ রাত ১২:৪৯

মহা সমন্বয় বলেছেন: খিক :-P

১০| ২৮ শে জুন, ২০১৬ ভোর ৬:০৫

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: যার যার বিশ্বাস ও মত থেকে াউকে সরাতে পারবেন না।। উদাহরন হিসাবে আমাদের রাজনৈতিক মতাদর্শের কাউকে ভিন্ন আদর্শের কথা বলে দেখুন!!
বলতে দিন, সন্মান দিন সবার মতাদর্শকে।। আমিও কিন্তু পথিক।। পথ চলতে গিয়ে বারবার বদল রতে হয়েছে।। আশা করি আর বলতে হবে না।।
তবে ছবিগুলির প্রশংসা করতেই হয়।। ক্যাপশন হলে আরো ভাল হতো।।

২৮ শে জুন, ২০১৬ দুপুর ১২:৩০

মহা সমন্বয় বলেছেন: ভাললাগছে আপনার আপনার মন্তব্যটি :)
অলসতা করে ছবির ক্যাপশন দেইনি :-P
ভাল থাকবেন।

১১| ২৮ শে জুন, ২০১৬ সকাল ৯:৫১

খায়রুল আহসান বলেছেন: মনে হচ্ছে, সাময়িক মাথাতা আউলাইছে। সময়েই ঠিক হয়ে যাবে।

২৮ শে জুন, ২০১৬ দুপুর ১২:৩৬

মহা সমন্বয় বলেছেন: :-P আসলেই আউলিয়ে গেছে ভাই্। তবে এই আউলা মাথা ঠিক করার জন্য চেষ্টার কোন কমতি নেই।
ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য।

১২| ২৮ শে জুন, ২০১৬ বিকাল ৪:২১

কল্লোল পথিক বলেছেন:



অন্তরে ঈশ্বরের তালাস করুন।
ভালো থাকুন,সুস্থ্ থাকুন।

২৯ শে জুন, ২০১৬ রাত ২:০৭

মহা সমন্বয় বলেছেন: ঈশ্বরের তালাসে আছি ভাই ভিতরও বাহিরে অন্তরে সর্বজায়গায় সর্বক্ষণ তালাসে মগ্ন আছি।
এই ঈশ্বরকে খুঁজে বের করতেই হবে না হলে জীবনই যে বৃথা। :(

১৩| ২৮ শে জুন, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৩১

কুব্বত আলী বলেছেন: হাঁ হাঁ হাঁ.আপনার মতো একজন নিক নামধারী ব্যক্তিকে মান্জা পানিতে নামতে দেখে আনন্দ লাগিলো,, এটাও সত্য যে হক কথা তিতা লাগে,,,
সচেতন হ্যাপি, আপনার তরে যাহা মন্তব্য করিয়াছে তাহা গলায় বাধিয়া রাখা উচিৎ
খায়রুল আহসান, আপনাকে আমার পক্ষ থেকেও ধন্যবাদ ।

২৯ শে জুন, ২০১৬ রাত ১:৫৯

মহা সমন্বয় বলেছেন: ওহে কুপাকুপি আলী.. সরি কুতুব আলী.. থুক্কু কুব্বত আলী :-P আপনি কি তাদের মত গঠন মূলক মন্তব্য করা শিখছেন কখনও? তাদের কাছ থেকে শিখে নেন বিরুদ্ধবাদীদের পোস্টে কিভাবে মন্তব্য করতে হয়।

আমি মান্জা পানিতে না অথৈ সুমুদ্রে নামছি, গভীর সূমুদ্রের নিচে ধ্যানে বসব তারপর আপনার জন্য একটা ইশ্বর নিয়ে আসব অপেক্ষায় থাকুন। ;)

১৪| ২৯ শে জুন, ২০১৬ ভোর ৬:৫২

চাঁদগাজী বলেছেন:



বিশাল পরিমাণ মানুষ লজিক্যালী ভাবতে পারছে না

২৯ শে জুন, ২০১৬ দুপুর ১২:৩৫

মহা সমন্বয় বলেছেন: কিন্তু কুব্বত আলী তো নিজকে মহা জ্ঞানী ভাবছে, এই পৃথিবীর সমস্ত জ্ঞান কুব্বত আলীদের মাঝে লুকিয়ে আছে। ;)

বিশাল পরিমাণ মানুষ লজিক্যালী ভাবতে পারছে না এ জন্য আমি মানুষের কোন দোষ দেখি না। এ জন্য দায়ি হচ্ছে সময় আর প্রকৃতি। সময় আর প্রকৃতিই মানুষকে লজক্যালী করে আবার মানুষকে বিভ্রান্তও করে। কেউই প্রকৃতির বাইরে নয় প্রকৃতি থেকেই মানুষ শিক্ষা গ্রহণ করে। বাস্তবতা হচ্ছে এই পৃথিবী যত পুরোনো হবে মানুষ তত লজিক্যালী হবে সময়ের পরিক্রমায় ধ্বংস হয়ে যাবে যাবতীয় আন্ধকার আর সে পথেই এগিয়ে চলছে বিশ্ব।

১৫| ২৯ শে জুন, ২০১৬ সকাল ৭:০১

কুব্বত আলী বলেছেন: আপনার দূর্বলতায় মুগ্ধ হতে হয়, আর আপনিও শিখে নিন কিভাবে বিজ্ঞ ব্যক্তিদের মুল্যবান কমেন্ট থেকে শিক্ষা গ্রহন করতে হয়
ঐ মিয়াহ !
জানি লেখাটা অনেকের চরম বিরক্তির উদ্রেক করবে তবুও দিলাম। মাহে রমজান বলে কথা কারণ মাহে রমজান নিয়ে আমি যে একটা পোস্টও করিনি। আগে তো রমজানের ফজিলত নিয়ে কত কিছুই লিখতাম।
যাকগে কিছুক্ষণ বকবক করি।,, কথা গোলো হাচা, এই পোস্ট চরম বিরক্তিকর ও সামু বিরোধী, যেখানে সামু বড় পর্দায় পবিত্র মাহে রমজানের শুভেচ্ছা দিয়ে রেখেছে সেখানে কিনা আপনি পবিত্র মাহে রমজান নিয়ে হাশতামসা ???

২৯ শে জুন, ২০১৬ দুপুর ১২:১৪

মহা সমন্বয় বলেছেন: পোস্টটি বেশিরভাগ মানুষের বিরক্তির উদ্রেক করবে ভ্রাতা, ইহা বুঝতে জ্ঞানী হতে হয় না। কারণ এখানে সত্য কিছু অনুভূতি ব্যাক্ত করা হয়েছে। এ ব্যাপারে আপনাকে পবিত্র মাহা বার্তার একটি বাণী শুনিয়ে দেই। তাহলে আল্লাহপাক চাহেন তো আপনার বুঝ হবে।

যদিও সত্য একটু দেরীতেই প্রকাশ হয় এবং তা বড়ই তেতো। আর এই তেতোর মধ্যেই মানব জাতির জন্য কল্যাণ নিহিত রয়েছে কিন্তু বেশিরভাগ মানুষ তা বুঝতে না পেরে মিথ্যার তপস্যা করে। নিঃশ্চই তারা অন্ধকারী যারা মিথ্যার তপস্যা করে ও বিভ্রান্তি ছড়ায়। আর তারা অন্ধকারেই বসবাস করবে চিরজীবন।
মহা বার্তা: টিকা, বার্তা নং ৪৭

আর মাহে রমজান নিয়ে মোটেও তামাশা করা হয়নি আপনি পোস্ট সম্পুর্ণটুকু পড়েননি যে কারনে পোস্ট নিয়ে আপনার এই অজ্ঞতা। এখনে ব্যাক্তিগত কিছু সত্য অনুভূতি ব্যাক্ত করা হয়েছে। এ পোস্ট মোটেও সামু বিরোধী নয়, বিজ্ঞ মডারেটরগণ যদি মনে করে এটা সামুর নিয়ম বহির্ভুত পোস্ট তাহলে পোস্ট সরিয়ে দিতে পারে এ ব্যাপারে আমার কোনই আপত্তি থাকবে না।
আশা করি উত্তরটি পেয়েছেন। ;)

১৬| ২৯ শে জুন, ২০১৬ সকাল ৭:১২

কুব্বত আলী বলেছেন: বাহ্ চাঁদগাজী বাহ্,, চির সুন্দর মন্তব্য বা অতুলনীয় মন্তব্যের জন্য শুভেচ্ছা রইলো ,,
কিন্তূ এতো বিশাল পরিমান মানুষ "মহাসমন্বয়" হয়েও লজিক্যালীলজিক্যালী ভাবতে পারছেনা,, কথাটি বলেছেন ঠিক আছে,, তবে আমার মনে হয় , সে এই নামের কলঙ্ক ও মিথ্যে দাবীদার,, আর আপনার মন্তব্য শিক্ষা গ্রহনের দৃষ্টিতে দেখার মতো চোখ আছে বলেও মনে হয়না । বধীর টদিরও হতে পারে , আমাদের তো তাই মনে হয় , কি জনাব চাঁদগাজী ভাই আপনার কি মনে হয় ?

২৯ শে জুন, ২০১৬ দুপুর ১২:২৬

মহা সমন্বয় বলেছেন: আপনাকে আরেকটি পবিত্র মহা বার্তার বাণী শুনিয়ে দেই্ আশা করি তা অনুধাবন করতে পারবেন।

৩৭: এ যাবৎকালে এই পৃথিবীতে যত মিথ্যা, যত অন্ধকার, যত কুসংস্কার,যত গুজব রটানো হয়েছে তার বেশিরভাগই স্রষ্টাকে ঘিরে। তারা যা বিশ্বাস করে তারা যা রটায় তার বেশিরভাগই মিথ্যা আর বিভ্রান্তি ছাড়া আর কিছুই নয়। যারা আমার নামে মিথ্যা রটিয়েছে তারা যত পারে মিথ্যা রটাতে থাকুক তাদের ধ্বংস অনিবার্য। ওহে সত্যঅনেষণকারী মুক্তমনারা তোমাদের কাজ হচ্ছে সত্য প্রকাশ করা। ফলাফল নিয়ে তোমাদের দূশ্চিন্তার কিছুই নেই। নিঃশ্চই আমি ধ্বংস করিব যাবতীয় মিথ্যা।
মহা বার্তা: কুঁয়া, বার্তা নং ৩৭

২৯ শে জুন, ২০১৬ দুপুর ১:১০

মহা সমন্বয় বলেছেন: হে কুব্বত আলী আপনার মন্তব্যে লজিক/লজিক্যালী এই শব্দগুলো বড়ই বেমানান। এই লজিকটাই হচ্ছে কুব্বত আলীদের সবচেয়ে বড় শত্রু। :-P

১৭| ২৯ শে জুন, ২০১৬ বিকাল ৩:৩৮

কুব্বত আলী বলেছেন: আস্তে আস্তে রাকেন... আর একটু ভাবেন, এইবার দাড়ান.. একটু দম নিন.. এহন ভালো কইরা এই স্কৃনসট দ্যাহেন ,,


কি ? মিস্টার, দেখছেন ?
কেনো সেই "নাম" অপছন্দ হয় ?
ও বুছছি, ""আসল মুখুশ উন্মুচন হয়ে যায়""
তাইতো ?
সামনে আয়নায় নিজের মুখুশ দেখতে বুঝি লজ্জা লাগে ??
তাহলে আহম্মকের মতন কাজ হয়ে গেলোনা ?
এই মুখুশটি পড়ে ?
ঐ মিয়া হুনেন আপনেরে আমি শেষবারের মতো সাবধান কইরা দিতাছিঃ
আপনি যদি আপনার কোনো নিকে কোনো দিন,
ইসলাম বিরোধী টপিকে লিখেন ,, তবে অবশ্যই সাথে সাথে আপনার অপছন্দের ও অপ্রিয় অর্থাৎ যা ব্লগ সমাজে শ্লীলতাপ্রিয় ব্লগার হিসেবে আপনাকে পরিচিত না করে অশ্লিলতা প্রীয় ব্লগার হিসেবে মুখুশউন্মুচন করে দেয় ,, সেই মন্তব্য বা, হাচা কতা কইয়া দিমু যা উপরে করেছি , আপনি লজ্জাবোধ করলেন বিধায় আর একবারো করলামনা ,, আপনার দিকে তাকিয়ে,,, কথাটা যেনো মনে থাকে... X(

২৯ শে জুন, ২০১৬ বিকাল ৫:৪৩

মহা সমন্বয় বলেছেন: রাবিশ :-0
আপনার লজ্জা থাকলে আর দ্বিতীয় বার আপনার ওই পঁচা দুর্গন্ধময় কমেন্টের স্ক্রীনশন দিতেন না। কত বড় বেহায়া, নিজেকে কুব্বত প্রমাণ করতে কি উঠে পড়ে লগেছেন? ওই কমেন্টগুলো কি আপনার খুবই ভাল লাগে? যদি এতই ভাল লাগে তাহলে স্ক্রীনশনের ওই বাজে লেখাগুলো প্রতিদিন তিনবার করে তেলাওয়াত করতে থাকুন বহুত ফাঁয়দা আছে। :-P

দুনিয়াবসীকে একটা কথা জানিয়ে রাখি: আমার অবিশ্বাসের অন্যতম কারণ হচ্ছে এইসব কুব্বত আলীরা অন্তত ৬০% দায়ী এই কুব্বত আলীরা। এদের সাথে যতই মিশেছি, যতই এদের হাবাগোবা কূযুক্তি, বয়ান শুনেছি ততই বিশ্বাসের ভীত নড়বড়ে হয়ে গেছে।
জ্ঞানী সম্প্রাদায়ের জন্য এখানে রয়েছে এক স্পষ্ট নিদর্শন। ;)

২৯ শে জুন, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:২৪

মহা সমন্বয় বলেছেন: হে অন্ধকারের ডিব্বা, ওহে মিথ্যার তপস্যাকারী, মানুষকে অন্ধকারের দিকে আহ্বান কারি মিস্টার কুব্বত আলী।
এখানে আমার মুখোশ উন্মোচন হওয়ার কি হইল? আমি নিজেই তো আমার মুখোশ উন্মোচন করে দিয়ে আলোতে বেরিয়েছি। আল্লাহ পাক আমাকে ওই সীমাহীন অন্ধকারের কূঁপ থেকে আলোতে বের করেছেন। আমি তো এখানে কোন লুকোচুরি করিনি। বিশ্বাসের ওই কালো মুখোশ খুলে রেখেই তো এই পোস্ট করলাম। তারপরেও আমার আর কি মুখোশ উন্মোচন করতে চান?
আমার সাথে এইসব রাবিশীয় বক বক না করে এখনে গিয়ে রমজন মাসের যুদ্ধের ফজিলত তেলাওয়া করে দুনিয়া ও আখেরাতের অশেষ নেকী হাসিল করুন। view this link

শ্লীলতা/ অশ্লীলতা এই শব্দগুলোর অর্থ কি আপনি বুঝেন? আপনি তো এই শব্দগুলোর অপব্যবহার করতেছন শুধু। :-B B:-) X((

১৮| ৩০ শে জুন, ২০১৬ রাত ২:১৪

এস বি সুমন বলেছেন: বগোবানের সাথে দেখা করার জন্য অনেক ডাকাডাকি করছি, বগোবান আমার কথা হুনেই নাই :) । এহন আমি কি করাম ?

৩০ শে জুন, ২০১৬ রাত ৯:৪৩

মহা সমন্বয় বলেছেন: আরও গভীর ধ্যানের সহিত বগবানকে স্বরণ করতে হবে। তা না হলে বগবানকে পাওয়া যাইবে না। ;)

১৯| ৩০ শে জুন, ২০১৬ রাত ৩:০৪

এস বি সুমন বলেছেন: কুব্বত আলী আলী কি কোপানোর দলের লোক নাকিরে ভাই । কথাগুলোর মাঝে জঙ্গি জঙ্গি গন্ধ লাগে :)

৩০ শে জুন, ২০১৬ রাত ৯:৫১

মহা সমন্বয় বলেছেন: কুব্বত আলী হচ্ছে কোপাকোপির সমর্থণকারী, তয় এখনো ভাল করে কোপাকোপি রপ্ত করতে পারে নাই, প্র্যাকটিস চলছে B-))


আপনার আই্ডি নাকি আমি চালাই!!! কুববত আলী ওহি মারফত তা জানিতে পরিয়াছেন =p~

২০| ৩০ শে জুন, ২০১৬ বিকাল ৫:৩১

জেন রসি বলেছেন: এলএসডি ট্রাই কইরা দেখতে পারেন। ;)

শুনছি অনেকেই এলএসডি খাইয়া তেনার দেখা পাইছেন। =p~

৩০ শে জুন, ২০১৬ রাত ১০:০২

মহা সমন্বয় বলেছেন: আমাকেও এলএসডি মেইল করে পাঠিয়ে দেন, আমিও একটা ইশ্বর ধরতে চাই। :-P
আমি ইশ্বরকে কত কইরা কইলাম আমার আবিশ্বাসের বাঁধনটা একটু খুইলা দাও, কিন্তু আমার কথা হুনল না। :(
কি আর করা বসে বসে শুধু গান হুনি আর ইশ্বরকে বুঝার ট্রাই করি। |-)


ধন্যবাদ রসি ভাই একবার ঢুঁ মারার জন্য। :)

২১| ৩০ শে জুন, ২০১৬ বিকাল ৫:৫৩

কুব্বত আলী বলেছেন: লেখার বানান দেখে মনে হচ্ছে ,, মহাস্ন্ববয়,ও এসবি সুমন, দুই নিকে একজন ,,
নিশ্চয় আপনি অপছন্দ করেন তা যার মধ্যে আপনার জন্য কল্যান রয়েছে,,
কে অন্ধকারী তা টের পাইবেন, আমার পরের সকল ভালো কিছুর সমন্বয়ে গঠিত একটি পোস্টে,,,
আপাতত নিজের মূল্যবান কাজের জন্য এই পোস্ট চরম ঘৃণার সাথে পরিত্যাগ করিলাম ....।

৩০ শে জুন, ২০১৬ রাত ১০:১১

মহা সমন্বয় বলেছেন: আপনার ওই গিয়ান মূলক পোস্টের জন্য জাতি অপেক্ষায় আছে। অতি শিঘ্রই অন্ধকারাচ্ছন্নতায় পূর্ণ একটা পোস্ট কইরা ফালান।
একজন মুমিন বান্দার জন্য নাস্তিকের সাথে যুদ্ধ করার চাইতে মূল্যবান আর কোন কাজ হতে পারে না। -আল হদিস। ;)

আমরা দুইজন যে একই নিক তা কি আপনি অহি মারফত জানিতে পারিলেন? :-P
মারহাবা মারহাবা আপনার গিয়ানের তারিফ না করে পারা গেল না, নিশ্চই এই গিয়ান উপর থেকে বর্ষীত হয়। =p~

২২| ০১ লা জুলাই, ২০১৬ রাত ১:২৬

এস বি সুমন বলেছেন: লেখার বানান দেখে মনে হচ্ছে ,, মহাস্ন্ববয়,ও এসবি সুমন, দুই নিকে একজন এতো দেখতেছি সেই মানের গণককর । হেতের লাইগা যোগাযোগ করান লাগব ।

০১ লা জুলাই, ২০১৬ রাত ৩:০৪

মহা সমন্বয় বলেছেন: হেতি হচ্ছে গিয়ানি লুক :-B
আর জুকার নয়েক হচ্ছে উনার গুরু।

২৩| ০১ লা জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৫:৩২

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: Click This Link

০১ লা জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৫:৪৮

মহা সমন্বয় বলেছেন: অসীম আকাশে, নয় সমুদ্র গর্জনে;
সুউচ্চ পর্বত, নয় পাতাল গহ্বরে,
ধুঁ ধুঁ মরুভূমি, নয় গহীন কাননে;
তাওরাত, বেদ, নয় পুরাণ, যাবুরে ।
কুরআন, ত্রিপিটক, নয় রামায়নে;
গ্রন্থসাহেব, মহাভারত, গীতা 'পরে,
নয় বাইবেল কিংবা শ্রীকৃষ্ণকীর্তনে;
জগদীশ্বর থাকেন মনুষ্য অন্তরে ।


আপনার কবিতার এই বণীগুলোতে যেন হ্রদয়ে ঝঁটকা দিয়ে গেল। :)

২৪| ০৮ ই জুলাই, ২০১৬ সকাল ৮:০৭

নীলপরি বলেছেন: ছবিগুলো অসাধারণ হয়েছে ।
আপনার জন্য গালিবের সায়েরী একটা দিচ্ছি --

na thaa kuchh to Khudaa thaa, kuchh na hotaa to Khudaa hotaa
Duboyaa mujh ko hone ne, na hotaa mai.n to kyaa hotaa

huaa jab Gam se yuu.N behis to Gam kyaa sar ke kaTane kaa
na hotaa gar judaa tan se to zaa.Nno.n par dharaa hotaa

[behis=shocked/stunned, zaa.Nno.n=thigh]

huii muddat ke 'Ghalib' mar gayaa par yaad aataa hai
wo har ek baat pe kahanaa ke yuu.N hotaa to kyaa hotaa

[muddat=duration/period ]


ব্যক্তিগতভাবে আমি গডের উপর নির্ভরশীল । :)
শুভকামনা ।

১২ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ১০:০১

মহা সমন্বয় বলেছেন: আহা.. আপুনি কষ্ট করে কত কিছু জোগাড় করছেন আমার জন্য :D কিন্তু এ তো অপাত্রে দান, এর কোন কিছুই আমার মাথায় ঢুকবে না। :(
ব্যাক্তিগতভাবে আমি গডের উপর নির্ভরশীল না একদমই না। তবে চেষ্টা করছি গডকে বুঝার জন্য। মাঝে মাঝে খুবই আক্ষেপ হয় এই ভেবে যে, সারা দুনিয়ার মানুষ গডকে খুঁজে পেল আর আমি এখনো গডকে বুঝতেই পারলাম না। :(

গডকে বুঝি আর না বুঝি তবুও অবুঝ মনে গডকে পাওয়ার নেশায় মত্ত সর্বক্ষণ।

পিকে ছবির এই গানটি আমার দারুণ লাগে। ছবিটি যখন প্রথম দেখলাম গানটি শুনে কিছুটা হলেও চোখ ছলছল হয়ে গেছিল :P

২৫| ০৮ ই জুলাই, ২০১৬ সকাল ৮:২৪

নীলপরি বলেছেন: আসলে হৃদয় দিয়ে অনুভব করলে প্রকৃতি বা অন্তর আত্মা সবজায়গাতেই ঈশ্বরকে পাবেন ।

১২ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ১০:০৪

মহা সমন্বয় বলেছেন: আর সে চেষ্টায়ই মত্ত সর্বক্ষণ :)
নীলপরি আপুর জন্য অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল।

২৬| ১৯ শে জুলাই, ২০১৬ সকাল ১০:১৬

বিলিয়ার রহমান বলেছেন: প্রথমেই ধন্যবাদ আপনি না বুঝে অযৌক্তিক কিছু হৃদয়ে ধারন করছেন না সেজন্য।আমি মন্তব্য করার মতো অতো জ্ঞানী নই হয়তো।তবে সব কিছু পড়ে কেন যেন আপনাকে অশান্ত মনে হচ্ছে। শান্তি খুঁজছেন বুঝি। আত্মার শান্তি পাওয়ার পথ কেবল একটিইতো ভাই,স্রষ্টার অস্তিত্বকে স্বীকার করা।

১৯ শে জুলাই, ২০১৬ দুপুর ২:০৮

মহা সমন্বয় বলেছেন: ধন্যবাদ আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
হ্যাঁ স্রষ্টায় অস্তিত্ব বিশ্বাসে / স্রষ্টার প্রতি আস্থার মাধ্যমে মনে একধরণের প্রশান্তি অনুভূত হয়। ধর্ম পালনেও মনে এক ধরণের প্রশান্তি অনুভুত হয়। সব ধর্মের লোকজনই এই প্রশান্তি অনুভব করে। কিন্তু আমি ওখানে স্রষ্টার কোন হাত পাইনি।

যে স্রষ্টায় অবিশ্বাসী সেও প্রশান্তি অনুভব করে মিথ্যা স্রষ্টার পুঁজা না করে তার এবাদত না করে। পাপ/পুণ্যে অবিশ্বাসী একজন মানুষ ও প্রশান্তি অনুভব করে দুস্থ কে সহায্য করে, ভাল ভাল কর্ম সম্পাদন করে।
হিটালার যুদ্ধের মাঝে শ্বান্তি খুঁজে পেতেন :P একজন প্রমিক তার প্রমিকার কথা স্মরণ করে মনে প্রশান্তি অনুভ করে।
গতকাল জার্মানিতে এক আফগান শরণার্থী মানুষ হত্যা করে প্রশান্তি অনুভ করিয়াছেন, একজন জিহাদী কাফের হত্যার মাধ্যমে প্রশান্তি অনুভব করে, এমনকি নিজের জীবন বিসর্জন দিতেও সে পিছপা হয় না এই শান্তি প্রতিষ্ঠার জন্য ।
চারিদিকে এত এত শ্বান্তির বর্ষণ, কিন্তু এর একটির মাঝেও আমি স্রষ্টার হাত পাইনি, যা পেয়েছি তার সবই হচ্ছে বাস্তবতা।
তাই স্রষ্টা বিহীন আমিও শ্বান্তিতে আছি। :)

২৭| ১৯ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ৮:২৫

মিঃ অলিম্পিক বলেছেন: ভাইয়ো দোয়া করি আল্লাহ চাইলেই তাকে পাবেন। আমিএ পাইছি...।। তয় একটা কথা কি জানেন!! অনেকেই প্রথমে ঈশ্বর কে সম্পর্কে মন্দ বলে পরে ঈমান আনে অনেকেই আছে। তাই কু-মন্তব্য থেকে বিরত থাকুন.....
তাই বলি কি চেষ্ট্রার উপ্রে ট্রাড়াই করেন, আশা করি পাবেন।




আর পিকচার গুলি এক কথায় দারুন.....

২০ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ১২:৪৩

মহা সমন্বয় বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইয়্যু আপনাকে, আমিও চেষ্ট্রার উপ্রে ট্রেড়াই করতেছি স্রষ্টাকে পাওয়ার জন্য। :D
দোয়া করবেন আমার জন্য আমি যেন খুব তাড়াতাড়ি স্রষ্টাকে খুঁজে পাই। :)

২৮| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ৩:১৯

প্রজ্জলিত মেশকাত বলেছেন: "হ্যাঁ স্রষ্টায় অস্তিত্ব বিশ্বাসে / স্রষ্টার প্রতি আস্থার মাধ্যমে মনে একধরণের প্রশান্তি অনুভূত হয়। ধর্ম পালনেও মনে এক ধরণের প্রশান্তি অনুভুত হয়। সব ধর্মের লোকজনই এই প্রশান্তি অনুভব করে। কিন্তু আমি ওখানে স্রষ্টার কোন হাত পাইনি। হ্যাঁ স্রষ্টায় অস্তিত্ব বিশ্বাসে / স্রষ্টার প্রতি আস্থার মাধ্যমে মনে একধরণের প্রশান্তি অনুভূত হয়। ধর্ম পালনেও মনে এক ধরণের প্রশান্তি অনুভুত হয়। সব ধর্মের লোকজনই এই প্রশান্তি অনুভব করে। কিন্তু আমি ওখানে স্রষ্টার কোন হাত পাইনি।" মানুষ স্রষ্টার কাছে আত্মসমর্পণ করে নিজে সম্মোহিত হয়। আর এই সম্মোহনের ফলেই আসে শান্তি। আর কিছু না। আপনি যেকোন একটা বিশ্বাসে সম্মোহিত হয়ে সেটা পালন করেন। শান্তি পাবেন।

২৫ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ৩:৫৩

মহা সমন্বয় বলেছেন: কিন্তু এটা তো তারা বিশ্বাস করতে চায় না। তাদের ধারণা এই শ্বান্তি উপর থেকে বর্ষিত হয়। একবারও চিন্তা করে না যে স্রষ্টা সব ধর্মের লোকজনের উপরই কেন শান্তি বর্ষণ করে? প্রকৃত পক্ষে শান্তি পাওয়ার কথা ছিল তো যে কোন এক ধর্মের লোকের।
পুরো ব্যাপারটই যে মনোস্তাত্বিক ব্যাপার এটা তারা মানতেই চায় না। :(
তবে নিজে নিজে সম্মোহিত হওয়ার এই পদ্ধতিটা অনেক কাজের।

আমার ব্লগ বাড়িতে ঢুঁ মারার জন্য কৃতার্থ হইলাম। :)

২৯| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৬ ভোর ৪:১১

প্রজ্জলিত মেশকাত বলেছেন: সহমত। আমার ব্লগ কুটিরেও আপনাকে নিয়মিত আমন্ত্রণ।

২৫ শে আগস্ট, ২০১৬ ভোর ৪:৩৭

মহা সমন্বয় বলেছেন: ইয়েপ শিওর, দেখি একটু পরেই আসিতেছি। :)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.