নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

!

দাম দিয়ে কিনেছি বাংলা, কারো দানে পাওয়া না!

মুশাসি

আমি আপনার তালে নেচে যাই, আমি মুক্ত জীবনানন্দ।

মুশাসি › বিস্তারিত পোস্টঃ

আসুন বাংলায় জানি স্যাটেলাইট কমিউনিকেশনঃ পর্ব ২ (স্যাটেলাইটের যত রকমফের)

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ২:১৭

প্রথম পর্বে লিখেছিলাম বাংলায় স্যাটেলাইট কমিউনিকেশন নিয়ে লেখার উদ্দেশ্য,বাংলাদেশের প্রথম নিজস্ব স্যাটেলাইট এবং স্যাটেলাইটের সংজ্ঞা নিয়ে।এ পর্বে আসুন দেখে নেই কত রকমের স্যাটেলাইট ঘুরছে পৃথিবীকে কেন্দ্র করে।



১) জিইও স্যাটেলাইট (GEO or Geostationary Earth Orbit):



ছবিঃ নাসার জিইও স্টেশনারি স্যাটেলাইট

জিইও স্যাটেলাইট একটি নির্দিষ্ট গতিতে পৃথিবীর চারপাশে ঘুরতে থাকে। মজার ব্যাপার হলো যে কোনো একটি নির্দিষ্ট অঞ্চল থেকে দেখলে একে সবসময় স্থির বলে মনে হয়। প্রতিটি স্যাটেলাইটের কাভারেজের(ফুট প্রিন্ট) আয়তন গোটা পৃথিবীর তিনভাগের একভাগ অর্থাৎ এরকম মাত্র তিনটি স্যাটেলাইট দিয়েই গোটা পৃথিবীতে সংযোগ দেয়া সম্ভব।



জিইও কুইক ফায়ার রাউন্ডঃ



:) এই স্যাটেলাইট ভূ-পৃষ্ঠ থেকে ৩৬০০০ কিলোমিটার উপরে থাকে।

:) এত দূরে থাকায় এর উপর মাধ্যাকর্ষনের কোনো প্রভাব নেই। তবে পৃথিবীর চারপাশে গোল গোল ঘোরায় কেন্দ্র বরাবর এক প্রকার বল এর উপর কাজ করে যাকে বলে সেন্ট্রিফিউগাল ফোর্স।

:) এই কেন্দ্রাভিমূখী বলের কারনে এবং সূর্য ও চাঁদের আকর্ষনের কারনে ক্রমাগত স্যাটেলাইটের ক্ষতি হতে থাকে। জিইও স্যাটেলাইটের গড় আয়ু তাই ধরা হয় ১৫ বছর।



:) ব্যবহার করা হয় টিভি ও রেডিও ব্রডকাস্টিং, আবহাওয়ার খবর জানতে এবং পৃথিবীর টেলিফোন ব্যবস্থার মেরুদন্ড হিসেবে।



২) এলইও স্যাটেলাইট (LEO or Lower Earth Orbit):



জার্মানীর এই লোয়ার আর্থ স্যাটেলাইটটির নাম 'CHAMP', ২০০০ সাল থেকে এটি ভূপষ্ঠের চৌম্বকক্ষেত্রে রেকর্ড রাখছে

এলইও স্যাটেলাইট ভূ-পৃষ্ঠের সবচেয়ে কাছে থেকে প্রদক্ষিন করতে থাকে। এই দূরত্বটা হয় ৫০০-১৫০০ কিলোমিটার। এটি যেহেতু খুব কাছে থাকে তাই এর দ্বারা প্রেরিত সিগন্যালও খুব জোড়ালো হয়। হাই কোয়ালিটি টেলিফোন কমিউনিকেশন কোম্পানী এই স্যাটেলাইট ব্যবহার করে।



লোয়ার আর্থ কুইক ফায়ার রাউন্ডঃ



:) সবচেয়ে কাছের অরবিটে থাকায় এটি মাত্র ৯৫ থেকে ১২০ মিনিটে পৃথিবীকে একবার প্রদক্ষিন করে



:) এত দ্রুত ঘুরতে থাকায় একটি নির্দিষ্ট অঞ্চল থেকে একে ১০ মিনিটের বেশি দেখা যায় না



:) আমাদের দেশের ল্যান্ডফোনে অর্থাৎ তারের মাধ্যমে যে কথাবার্তার আদান প্রদান হয় তাতে ডাটা পাঠাতে সময় লাগে ৫-১০ মিলিসেকেন্ড। এলইও তেও এই সময়টা ১০ সেকেন্ড হওয়ায় টেলিফোন কমিউনিকেশনে এই স্যাটেলাইট খুবই উপযোগী।



/:) একটা বড় অসুবিধাও আছে। গোটা পৃথিবী কাভার দিতে জিইও স্যাটেলাইট যেখানে মাত্র তিনটি লাগে সেখানে এলইও স্যাটেলাইট লাগে ৫০-২০০ টি। শুধু তাই নয়, এই স্যাটেলাইটের গড় আয়ুও মাত্র ৮ বছর।



৩) এমইও স্যাটেলাইট (MEO or Medium Earth Orbit):

এই স্যাটেলাইট জিওস্টেশনারী এবং লোয়ার আর্থ স্যাটেলাইটের মাঝামাঝি উচ্চতায় থেকে পৃথিবীকে প্রদক্ষিন করে। ভূ-পৃষ্ঠ থেকে এর গড় উচ্চতা ১০০০০ কিলোমিটার। মাত্র ১২ টি মিডিয়াম আর্থ স্যাটেলাইট দিয়েই পুরো পৃথিবীতে সংযোগ দেয়া সম্ভব যা জিওস্টেশনারী এর চেয়ে বেশি হলেও লোয়ার আর্থ এর চেয়ে অনেক কম।



মিডিয়ার আর্থ অরবিট কুইক ফায়ার রাউন্ডঃ

:) বেশ বড় এলাকা কাভার দিতে পারে এই স্যাটেলাইট

:) পৃথিবীর ঘুর্ণনের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ।

/:) ডাটা আদান প্রদানে সময় লাগে ৭০-৮০ মিলিসেকেন্ড। যা একটু বেশিই।



১২ টি মিডিয়াম আর্থ স্যাটেলাইট দিয়েই পুরো পৃথিবীতে সংযোগ দেয়া সম্ভব





৪)সূর্যের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ এই স্যাটেলাইটের নাম Sun Synchronous Orbits Sattelite:



CRYOSAT-2 স্যাটেলাইটটি Sun Synchronous Orbit অরবিটে প্রেরিত হয়



এই স্যাটেলাইটগুলো কখনো অন্ধকারের মুখ দেখে না অর্থাৎ এরা সবসময় সূর্যের দিকে মুখ করে ঘোরে। পৃথিবীর সাথে সাথে এরা এমন গতিতে ঘোরে যাতে সূর্যের আলো সবসময় এর উপর পরে।



:) সূর্যের আলো সবসময় এই স্যাটেলাইটের উপর একই জ্যামিতিক কোনে পরে।



৫)হম্যান স্যাটেলাইট (Hohmann Transfer Orbit):

হম্যান স্যাটেলাইট গুলো উপবৃত্তাকার হয়। এটি মূলত জিওস্টেশনারী স্যাটেলাইট দ্বারা ব্যবহৃত হয় গন্তব্যের অরবিটে সিগন্যাল পাঠাতে। লোয়ার আর্থ অরবিট স্যাটেলাইটও এটি ব্যবহার করে।



৬)প্রোগ্র্যাড স্যাটেলাইট (Prograde Orbit):

প্রোগ্যাট স্যাটেলাইটগুলো পৃথিবীর ঘূর্ণনের দিকেই ঘুরতে থাকে। এগুলোর অরবিটের সাথে পৃথিবীর কোন ( Inclination Angle) এক সমকোনের চেয়ে কম।



৭)রেট্রোগ্রাড স্যাটেলাইট (Retrograde Orbit):

প্রোগ্যাট স্যাটেলাইটগুলো পৃথিবীর ঘূর্ণনের বিপরীত দিকে ঘুরতে থাকে। এগুলোর অরবিটের সাথে পৃথিবীর কোন ( Inclination Angle) এক সমকোনের চেয়ে বেশি।



এই ছবিটা দেখলে Inclination Angle ব্যাপারটা খুব সহযে বোঝা যাবে



৮)পোলার স্যাটেলাইট (Polar Orbit):



পোলার স্যাটেলাইট NPOESS

এই স্যাটেলাইটগুলো প্রতিবার ঘূর্ণনের সময়ই উত্তর এবং দক্ষিন উভয় মেরুর উপর দিয়ে যায়।এগুলোর অরবিটের সাথে পৃথিবীর কোন ( Inclination Angle) সম্পূর্ণ এক সমকোন।



প্রথম পর্ব



উৎসর্গ: রুশানকে । ও একদিন বড় হয়ে স্পেস ইঞ্জিনিয়ার হবে এই স্বপ্ন দেখি।



মন্তব্য ৫৮ টি রেটিং +১৭/-০

মন্তব্য (৫৮) মন্তব্য লিখুন

১| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ২:৩৭

জেনো বলেছেন: ভাল লাগল।

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ২:৫০

মুশাসি বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ জেনো

আমার ব্লগে স্বাগতম

২| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ২:৩৮

মিজানুর রহমান মিলন বলেছেন: সুন্দর হয়েছে । তয় ভাল লাগা। এটা কি শেষ পর্ব ? চলতে থাকলে ভাল হয়..

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ২:৫২

মুশাসি বলেছেন: ধন্যবাদ মিলন ভাই।

না, শেষ নয়। অনেক কিছুই লেখার আছে। ইন্টারেস্টিং বিষয়গুলো নিয়ে লিখবো সামনে। :)

৩| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ২:৪৮

আমিনুর রহমান বলেছেন: ১ম ভালো লাগা।
চমৎকার পোষ্ট।

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ২:৫৩

মুশাসি বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ আমিনুর ভাই।

বছরের শেষ দিনে এবছরের শেষ ব্লগ দিলাম..

৪| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ২:৫৩

লোনলিফাইটার বলেছেন: গুড পোস্ট ব্রো :)

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ২:৫৭

মুশাসি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভ্রাতা

ভালো থাকবেন সবসময়.. :)

৫| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ২:৫৮

আল বেরুনী বলেছেন: সিরাজ ভাই, চমৎকার হয়েছে। পরবর্তি পোষ্ট আশা করছি।

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৩:৩৭

মুশাসি বলেছেন: ধন্যবাদ আল বেরুনী ভাই

সামনের বছর ইনশাআল্লাহ :)

৬| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৩:০৩

এক্সট্রাটেরেস্ট্রিয়াল স্বর্ণা বলেছেন:
পাগল পোষ্ট :P

++++

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৩:৩৮

মুশাসি বলেছেন: পাগল করা কমেন্ট :P

প্লাসের জন্য অনেক ধন্যবাদ আপু

৭| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৩:০৫

মিজানুর রহমান মিলন বলেছেন: আমিনুর রহমান ভাই, আপনার প্রথম ভাল লাগা কিভাবে হয় ? আমি দিয়েছি তয় ভাল লাগা :P :P :P

০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৫৮

মুশাসি বলেছেন: :P :P :P :) :)

৮| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৩:০৯

অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: পোস্ট কি দুইবার এসেছে ?


++++++++++++++

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৩:৩৯

মুশাসি বলেছেন: সেইজন্যেই একটাতে ঢুকে বসেছিলাম আর ভাবছিলাম যে কেউ কমেন্ট করে না কেন?

ধন্যবাদ ভ্রাতা। ওইটা ডিলিটাইছি।

৯| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৩:১০

মেহেদী হাসান মানিক বলেছেন: একটি তথ্য দিয়ে রাখি যা পরবর্তি পোস্টে কাজে লাগতে পারে। স্যাটেলাইট গুলা কিন্তু পৃথিবীর চারদিকে ঘুরতে থাকে আহ্নিক গতির সাপেক্ষে যার কারণে স্থির মনে হয়। তবে সমস্যা হল পৃথিবীটা গোল নয় মাঝাখানে চ্যাপ্টা এই যায়গাতে এসে গতি হেরফের হয়ে যায় এবং কক্ষচ্যুত হয়ার সম্ভাবনা থাকে। এই সমস্যা ধুর করার জন্য অ্যাটিচিউড এবং অরবিট কন্ট্রোল সার্কিট ব্যবহার করা হয় যা পৃথিবী থেকে নিয়ন্ত্রণ করা হয় সিগন্যালের মাধ্যমে। এর ফলে স্যাটেলাইট কক্ষপথ সঠিক ভাবে অনুধাবন করতে পারে।

পরবর্তি পর্ব গুলার অপেক্ষায় রইলাম।
++

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৩:৪৪

মুশাসি বলেছেন: এইতো গুরু এসে পরেছেন।
ধন্যবাদ মানিক ভাই। এই চ্যাপ্টা অংশে গতির তারতম্যের জন্যই স্যাটেলাইটগুলোর লাইফ টাইম কম হয়,রাইট?

আপনারে ভুল ধরতে কইছিলাম আপনি আরো তথ্য দিতেছেন :P

১০| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৩:১৫

শিরিষ গাছ বলেছেন: তথ্য সমৃদ্ধ পোস্ট । ভালো লাগল।

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৩:৪৫

মুশাসি বলেছেন: আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।

আমার ব্লগে স্বাগতম। ভালো থাকবেন সবসময়।

১১| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৩:১৭

আদিম পুরুষ বলেছেন: সংক্ষেপে মৌলিক সংজ্ঞা গুলো ভাল হয়েছে। আগের পর্বের মতোই ভাল লাগল।

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৩:৪৭

মুশাসি বলেছেন: প্রতিটা নিয়েই মোতা মোটা বই রয়েছে :P

আমি শুধু বেসিক নিয়ে নাড়াচাড়ার চেষ্টা করছি। ধন্যবাদ আদিম পুরুষ।

১২| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৩:১৯

সোনাদিয়ার মাঝি বলেছেন: সয়াটেলাইটের মেয়াদকালের ব্যাপারটি ইন্টারেস্টিং মনে হয়েছে। আগামী পর্বের অপেক্ষায়।

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৩:৪৮

মুশাসি বলেছেন: আসলেই ইন্টারেস্টিং। আগামী বছর আগামী পর্ব পাবেন ইনশাআল্লাহ :)

১৩| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৩:২৫

কালো হিমু বলেছেন: ঢিঁচিয়াও... B-)) B-)) B-))

পিলাসসস... +++++++++++++

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ ভোর ৪:০২

মুশাসি বলেছেন: ধইন্যা ভ্রাতা।

দেখাই যায় না।

১৪| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৩:৪১

কলাবাগান১ বলেছেন: বংগবুন্ধ স্যাটেলাইট টা কি রকম হবে?

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ ভোর ৪:০১

মুশাসি বলেছেন: 102 East longitude এ এর অবস্থান হবে। অবস্থান এবং কার্যপ্রনালী দেখে বলা যায় এটি জিওস্টেশনারী আর্থ অরবিটে থাকবে।

১৫| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ ভোর ৪:০১

মেহেদী হাসান মানিক বলেছেন: হুম
তবে এত বিস্তর কথা সহজেই লিখে ফেলেছেন। খুব ভাল হয়েছে। আর ভুল ধরার কিছু নাই। সামনে আর লিখবেন।

০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:১৮

মুশাসি বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই। সংক্ষেপে লেখার চেষ্টা করেছি। প্রতিটা প্রকারভেদ নিয়েই মোটা মোটা বই আছে। আমি শুধু সংজ্ঞা দিয়েছি।

১৬| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ ভোর ৪:১৪

মাক্স বলেছেন: পরবর্তী পর্বে আরো নতুন তথ্য জানার অপেক্ষায় রইলাম।++++

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:২৪

মুশাসি বলেছেন: পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ ভাই। অবশ্যই পাবেন :)

১৭| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ ভোর ৫:১১

রিফাত হোসেন বলেছেন: +

০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:৪৮

মুশাসি বলেছেন: আপনাকে অনেক ধন্যবাদ রিফাত ভাই

১৮| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ ভোর ৫:৩৯

জনাব রায়হান বলেছেন: বাহ :D :D +++

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:২৫

মুশাসি বলেছেন: ধন্যবাদ ভ্রাতা

১৯| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ সকাল ৯:২৭

নিওফাইটের রাজ্যে বলেছেন: এইচ এস সিতে স্যাটেলাইটের ম্যাথগুলা ভালই পেইন দিত :D :D

পোস্ট ভালা পাইলাম

+ +

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:২৬

মুশাসি বলেছেন: সেই বিখ্যাত প্লাস চিহ্ন :)
ধন্যবাদ নিওফাইড দাদা

২০| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ সকাল ৯:৫৩

রীতিমত লিয়া বলেছেন: ইনফরমেটিভ পোস্ট। বরাবরের মত +

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:২৭

মুশাসি বলেছেন: লিয়া ফেরদৌস আপনাকে অনেক ধন্যবাদ :)

আপনার বড় লেখাটা পুরোটা লেখা হলে একবারে পড়বো কিন্তু।

২১| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ সকাল ১১:১৭

বাতায়ন এ আমরা কজন বলেছেন: সুন্দর পোস্টের জন্য ধন্যবাদ।

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:২৭

মুশাসি বলেছেন: আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ ভাই

২২| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ সকাল ১১:৩৪

জাকারিয়া মুবিন বলেছেন: +++++++ দিয়া গেলাম।

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:২৮

মুশাসি বলেছেন: ধইন্যা মুবিন ভাই :)

২৩| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ সকাল ১১:৫৪

যুবায়ের বলেছেন: চমৎকার পোষ্ট....
স্যটেলাইট সম্পর্কে অনেক কিছু জানলাম।
ধন্যবাদ

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:৪৫

মুশাসি বলেছেন: ধন্যবাদ যুবায়ের ভাই :)

ভালো থাকবেন,সাথে থাকবেন সবসময়।

২৪| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:১৪

লুকার বলেছেন:
কৃত্রিম ভু-উপগ্রহের চারদিকে ছোট ছোট রকেট থাকে। যখন নির্ধারিত কক্ষপথ থেকে উপগ্রহ একটু এদিক-ওদিক সরে যায়, তখন নিয়ন্ত্রণ কেন্দ্র থেকে অপারেটর রকেটগুলো ফায়ার করিয়ে সঠিক স্থানে ফিরিয়ে আনেন। জীবনকাল আসলে নির্ভর করে এই রকেটগুলোর জ্বালানী কতদিন থাকে তার ওপর। আকাশে গিয়ে উপগ্রহ মেরামত করা বা রকেট রিফুয়েলিং করা যায় না।

০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৩১

মুশাসি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাই খুব সুন্দর কমেন্টটির জন্য। খুব সহজ়ে অল্প কথায় একটা জটিল বিষয় তুলে ধরেছেন। আপনাকে আমার প্রতিটা পর্বের পাঠক হিসেবে চাই।

ভালো থাকবেন সবসময়।

২৫| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১০:৩১

আবু মান্নাফ খান বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই। অপেক্ষায় ছিলাম
আচ্ছা বাংলাদেশ যে স্যাটেলাইট পাঠাইতে চাইতেছে তা কোন ক্যাটাগরিতে পরবে?
তার জলাইফ টাইম ই বা কত?
আর লাইফ টাইম শেষ হয়ে গেলে একটা স্যাটেলাইট কি হয়ে যায়?

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:২৭

মুশাসি বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই। খুব সুন্দর প্রশ্ন করেছেন। বিটিআরসির ওয়েবসাইট এ এই স্যাটেলাইট নিয়ে খুব বেশি তথ্য দেয়া হয় নি। তেমন কোনো আপডেটও নেই। তবে এটার কার্যক্রম শুনে বলা যায় যে জিওস্টেশনারী স্যাটেলাইট হবে।

জিওস্টেশনারী স্যাটেলাইটের মতোই এর লাইফ টাইম হনে। লাইফ টাইম শেষ হয়ে গেলে স্যাটেলাইটগুলো উপরে উঠে যায় এবং একটা অরবিটে থেকে ঘুরতে থাকে যাতে অন্যান্য স্যাটেলাইটের সাথে সংঘর্ষ না ঘটে। এই অরবিটকে গ্রেভ অরবিট বলে।

২৬| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১১:৪২

ঘুড্ডির পাইলট বলেছেন: অনেক দিন দেড়ি কইরা ২য় পর্বডা দিলেন । আরও আগে দেয়া উচিৎ ছিলো , আবার পড়তে হইবো । পড়তে বইলাম। আর ১৪ ডা ভালো লাগা লন।

২৭| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:৫৯

ইমরান ইউ এ ই বলেছেন: দাদা অনেক অনেক ধন্যবাদ। গুরুত্তপূর্ন তর্থের জন্য।

২৮| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:১২

পলক শাহরিয়ার বলেছেন: এই জিনিসটা ৩/৪ বছর আগে লিখতে পারেন নাই। বিসিএস পরীক্ষার বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ের স্যাটেলাইট কমিউনিকেশনস এর ব্যাপার-স্যাপার গুলো বুঝতে ভীষন কষ্ট হয়েছিল তখন।

২৯| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১১

কৈশর বলেছেন: অইচ্ছা এইগুলান যে ঘুরে ইন্জিনে তেল লাগে না ? মহাকর্ষ বলের বাইরে যেগুলা থাকে ওগুলা কন্ট্রোল করে ক্যামনে ?

৩০| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৪৪

শিপন মোল্লা বলেছেন: চমৎকার পোস্ট ভাই।

৩১| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:১২

শায়মা বলেছেন: এই পোস্ট টা দেখলেই আমার মাথা ঘুরে!:P

৩২| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:২১

জুন বলেছেন: থাক আমি দেখি আপনার অন্য কোন পোষ্টে কিছু বলতে পারি কি না :!> তারপর ও + দিলাম :(

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.