নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একটা বৈষম্যহীন সমাজের স্বপ্ন নিয়ে, আমি প্রান্তিক জনতার কথা বলতে এসেছি.......!
ছবিঃ dissociative identity disorder, ইন্টারনেট হতে সংগৃহীত!
পাহাড় আর মারমা কমিউনিটিকে ব্যাকগ্রাউন্ডে রেখে নজরবন্দী সিরিজের দ্বিতীয় সাইকোলজিক্যাল থ্রিলার লিখছি। নাম এখনও কনফার্ম কিছু নয়, ব্লগে খন্ড খন্ড করে প্রকাশ করবার আশা রাখছি।
এক.
(ক)
জমাদ্দার টিলার নিচে আরেকটা লাশ পাওয়া গিয়েছে!
ঠিক লাশ বললে ভুল হবে বরং একটা ফ্যাকাসে হয়ে যাওয়া কাটা মাথা পাওয়া গিয়েছে বলাই শ্রেয়! মাথার আশে পাশে কলিজা আর ফুঁসফুঁস যন্ত্র সদৃশ কিছু অংগ প্রত্যঙ্গও ছড়ানো ছিটানো অবস্থায় পাওয়া গিয়েছে। বাকী পুরো শরীর ঘটনাস্থলে অনুপস্থিত। আশে পাশে তন্ন তন্ন করে খুঁজে কোথাও, কাটা মাথার বাকী শরীরের কোন হদিস পাওয়া যায় নাই।
এ আবার নতুন কি! এমন ঘটনা তো বিগত কয়েক মাস ধরে হর হামেশাই ঘটে চলছে জমাদ্দার টিলার নিচে কর্ণফুলীর তীর ঘেঁষা শ্মশান অংশটায়। মাথা পাওয়া যায় শ্মশানে আর খুবলে কলিজা, ফুঁসফুঁস বের করে নেয়া বাকী শরীর পাওয়া যায় দূরে অন্য কোন স্থানে। কে করছে? কেন করছে? কিভাবে করছে? কিছুই জানা নেই! শুধু জানা আছে, এমন লাশের সংখ্যা দিন দিন বেড়েই চলছে। প্রশাসন নির্বিকার! নির্বিকার থানা পুলিশ সকলেই। আর নির্বিকার না থেকেই বা করবে কি? কোন স্বাক্ষী নেই! প্রমান নেই! আলামত নেই! যার উপর ভিত্তি করে তারা অপরাধী শনাক্ত করবেন। এলাকাবাসীও এমন সব ইঙ্গীত দিচ্ছেন, যা ধরা-ছোয়ার বাইরে তো অবশ্যই! একই সাথে সে সব গাঁজাখোরী গল্পের বিশ্বাসযোগ্যতা নিয়েও প্রশ্ন তোলেন প্রশাসনের কর্তাব্যাক্তিরা।
স্বাক্ষী-প্রমানহীন প্রশাসন নির্বিকার থাকলেও, আজকের খুনের ঘটনার খবর পেয়ে উপজেলা সদর হতে বেশ সকাল-সকাল সেনাবাহিনীর বড় দুই জন অফিসার, ইউএনও, থানা থেকে বড় দারোগা নিজে এবং তাদের সাথে পাঁচ-সাত জন পুলিশ সদস্যও এসেছেন ঘটনা পরিদর্শনে। খুঁটিয়ে-খুঁটিয়ে অপরাধ অঞ্চলের সব কিছু নিরীক্ষা করছেন তারা। আর তাদের সেই নিরীক্ষায় সংগ এবং দরকারী সকল প্রশ্নের উত্তর দিচ্ছেন মৌজার হেডম্যান, ছিংমং গ্রামের কারবারী এবং ওয়াজ্ঞা ইউনিয়ন পরিষদের দুইজন মেম্বার। এই ক'জন ব্যাক্তি ছাড়া সরকারীভাবে ঘটনাস্থলে তথা শ্মশানে জনসাধারনের প্রবেশাধিকার বেশ কড়া ভাবেই ক্ষুন্ন করে রাখা হয়েছে।
উৎসুক এবং একই সাথে আতংকিত জনতা সরকারী নিষেধ সীমারেখা অতিক্রম না করে, ঘটনাস্থল তথা শ্মশান হতে কিঞ্চিত দূরে জমাদ্দার টিলার পাদদেশে তাদের অবস্থান নিশ্চিত করেছে। মোটামুটি বেশ বড়-সড় একটা জমায়েত-ই বলা চলে। উপজেলা সদর হতে কর্তাব্যাক্তিদের সাথে করে আসা পুলিশ সদস্যরা বেশ দক্ষ হাতেই সেই ভীর সামলাচ্ছেন। জন-সাধারনের কাউকেই তারা নিষেধ সীমা অতিক্রম তো করতে দিচ্ছেন-ই না একই সাথে মাঝে মাঝে তাদের হাতে থাকা প্রমান সাইজের লাঠি শূন্যে ঘুড়িয়ে বিপথগামীদের দু একজনের পিঠে দু এক ঘাঁ বসিয়ে দিতে বিন্দুমাত্র কার্পন্য করছেন না। লাঠির ভয়ে ভীত হয়েই হোক আর অন্য যে কারনেই হোক, নিরাপদ দূরত্ব জারি রাখা এই জনতার ভীরে যে প্রশ্নটি বারংবার ঘুরপাক খাচ্ছিল সেটি ছিল- "এগারো নম্বরে এবার তবে কার মাথা কাটা গেল?"
ফ্যাঁকাসে হয়ে যাওয়া কাটা মাথা দেখে তাৎক্ষণিক লাশ সনাক্ত করা না গেলেও, চেয়ারম্যান উশ্যেপ্রু মারমা'র বাড়ি হতে যখন খবর আসলো যে গত রাতে খোদ চেয়ারম্যান-ই খুন হয়েছেন তার নিজ বাড়িতে এবং খুনী তার মাথা কেটে নিয়ে চলে গিয়েছে! তখন শ্মশানে পড়ে থাকা কাটা মুন্ডুটার পরিচয় নিয়ে কোন প্রশ্নের আর অবকাশ থাকেনা। চেয়ারম্যানের এমন মর্মান্তিক মৃত্যুর খবর শোনার জন্য উৎসুক জনতা একেবারেই প্রস্তুত ছিলেন না। অকস্মাৎ এমন খবরে, একটা অজানা আশঙ্কা তাদের চোখে মুখে প্রচন্ডভাবে ধরা পড়ে। এই শঙ্কা হতে পারে চেয়ারম্যানের সাথে তাদের নৈকট্য, আন্তরিকতা কিংবা নিজেদের নিরাপত্তা প্রশ্নে। যেখানে চেয়ারম্যানের নিজের জীবনেরই কোন নিরাপত্তা নেই সেখানে তারা তো আমজনতা। কাটা মস্তকের পক্ষে যেহেতু ঘটনা সবিস্তারে বর্নন সম্ভব নয় সেহেতু পুরো ঘটনা স্ববিস্তারে জানবার নিমিত্ত্বে কৌতুহলী এই জনতা খুব দ্রুত কাটা মাথার স্থান তথা শ্মশান ত্যাগ করে কাটা শরীর অংশের দিকে তথা চেয়ারম্যানের বাড়ির উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু করে।
চেয়ারম্যান উশ্যেপ্রু মারমা'র মৃত্যু সংবাদটা শ্মশানে কর্তাব্যাক্তিদের সাথে অবস্থান করা ওয়াজ্ঞা ইউনিয়নের হেডম্যান, ছিংমং গ্রামের কারবারী এবং উপস্থিত মেম্বারগনের নিকট পাহাড়ে হর-হামেশা ঘটে যাওয়া আর দশটা স্বাভাবিক কোন খুনের খবর ছিলনা। এই কদিনে তারা এমন আরো দশটা কাটা মাথা সমেত লাশের স্বাক্ষী কিন্তু কোন মৃত্যুই তাদেরকে এতটা বিচলিত করতে পারেনি যতটা না আজ চেয়ারম্যানের খুনের ঘটনায় তারা হয়েছেন। তারা শুধু বিচলিতই হন নাই বরং সংবাদটা শুনে পুরো ভেংগে পড়েছিলেন। চেয়ারম্যান উশ্যেপ্রু মারমা শুধু সেই এলাকার চেয়ারম্যান ছিলেন না বরং এলাকার কিছু মানুষের নিকট তিনি ছিলেন মসীহা স্বরুপ। এলাকার মেম্বার, হেডম্যান আর কারবারী ছিল তার শরীর আর তিনি নিজে ছিলেন মাথা। ইউনিয়নের যে কোন সংকট মোকাবিলায়, উৎসবে কিংবা পার্বনে তিনি এসব মানুষের সাথে শলা-পরামর্শ না করে কোন সিদ্ধান্তই গ্রহন করতেন না এবং গৃহিত প্রতিটি সিদ্ধান্ত হত জনহিতকর! হোক না, সেটা নিজের গ্যাঁটের পয়সা খরচ করেই না কেনো! এলাকার প্রত্যেকটা মানুষের নিকট তিনি ছিলেন সজ্জ্বন। লোকে বলে, উশ্যেপ্রু মারমা চেয়ারম্যান নয় বরং যাদুকর! যাদুকর না হলে শুধু হাসি দিয়ে কিভাবে তিনি বারবার নির্বাচনে জয়লাভ করেন, এটাও একটা রহস্য! সদা হাস্যময় এই চেয়ারম্যান, সরকার হতে টানা তিন বার দেশের শ্রেষ্ঠ চেয়ারম্যানের সম্মাননা অর্জন করেছেন। পাহাড়ে যেখানে বিশৃঙ্খলা, খুন, ধর্ষন, হত্যা, লুটপাট নিত্য-নৈমত্যিক ঘটনা সেখানে তিনি তার এলাকায় পাহাড়ি-সেটেলারদের যেমন এক সূতায় বেঁধে রাখতে পেরেছিলেন, তেমনি নির্মূল করতে পেরেছিলেন পাহাড়ী উগ্র সন্ত্রাসী সংগঠন গুলোকেও।
বিগত পাঁচ মাসে, চেয়ারম্যান সহ একই উপায়ে মোট এগারোটি খুন হয়ে গেল! খুনগুলো যে নিছক খুন নয় বরং এর সাথে অতি-প্রাকৃতিক কোন শক্তি জড়িত, সে বিষয়টি থানা সদর হতে আসা কর্তাব্যাক্তিরা মানতে নারাজ! কারবারীর এমন দাবীর প্রেক্ষিতে ইউএনও সাহেব তো বলেই বসলেন, "কোন জমানায় বাস করছেন আপনারা? সরকার দেশকে কোথায় নিয়ে গেল আর আপনারা কোথায় পড়ে রইলেন বলেন দেখি! খোঁজ নিয়ে দেখেন ইউপিডিএফ কিংবা জেএসএস এর কারো সাথে আপনাদের চেয়ারম্যানের কোন দ্বন্দ্ব ছিল কিনা! পাহাড়ে খুন হতে তো আর সময় লাগেনা।" ইউএনও সাহেবের এমন মন্তব্যে হেডম্যান, কারবারী কিংবা মেম্বারগন কিঞ্চিৎ বিব্রত হলেও তারা নাছোড় বান্দা। এগারো নম্বর খুন এবং এর পূর্বে বাকী দশটি খুনের সাথে যে অবশ্যই অতি প্রাকৃতিক কোন শক্তি জড়িত তা বোঝাতে, কর্তা ব্যাক্তিদের জমাদ্দার টিলার অপর পার্শ্বে তথা রাস্তা সংলগ্ন অংশে তারা তাদের নিয়ে আসেন, যেখানে পাহাড় হতে গড়িয়ে আসা আপদ হতে পথচারী এবং পথে চলাচলকারী যানবাহনের সুরক্ষার্থে সেনাবাহিনী একটি প্রকান্ড প্রাচীর গড়ে দিয়েছে। চুনকাম করা প্রকান্ড সেই দেয়ালের সামনেও ছোট্ট একটা জটলা। কেউ কেউ পুজা দিচ্ছিলেন, কেউ প্রণাম করছিলেন আর কিছু মানুষ দেয়ালের দিকে দৃষ্টি নিবদ্ধ রেখে আগ্রহ ভরে কি যেন বুঝবার চেষ্ঠা করছিলেন। বোঝাবুঝিতে রত জটলা অংশটার নেতৃত্ব দিচ্ছিলেন অংসাথুই মারমা নামক তেইশ-চব্বিশ বছর বয়সী এক মারমা যুবক।
আসুন স্যার! সাবধানে আসুন স্যার! সম্বোধন করে কারবারী এবং হেডম্যান, জটলাটিকে একপাশে ঠেলে নিয়ে উর্ধ্বতন কর্তা-ব্যাক্তিবর্গকে একেবারে দেয়ালের সামনে নিয়ে এসে দেয়ালের প্রতি তাদের দৃষ্টি আকর্ষন করলে অংসাথুই মারমা, হেডম্যানের মুখের কথা কেড়ে নিয়ে নিজে থেকেই বলা শুরু করেন, “এই খুনগুলোকে কোন জাতিগত কিংবা পাহাড়ি দাংগার ফসল হিসেবে দেখবেন না স্যার! প্রত্যেকটা খুনের আগে এখানে একটা করে মানুষের খুন হবার ছবি আঁকা হয়েছে এই দেয়ালে। গুনে দেখেন স্যার! এগারোটা কাটা মুন্ডুর ছবিই আছে। শেষ ছবিটা গতকাল আঁকা হয়েছে, এর আগের দিন পর্যন্ত দশটা মুন্ডু আঁকা ছিল।"
উপজেলা শহর হতে তদন্তে আসা কর্তাব্যাক্তিরা বিস্ময় ভরা চোখে তাকিয়ে দেখেন, চুনকাম করা প্রকান্ড সেই দেয়ালে কাঠ-কয়লার সাহাজ্যে দুর্বোধ্য ভাষায় একটার পর একটা লাইন! ঠিক লেখা নয়, কতকটা আঁকিবুঁকি! আবার কতকটা লেখা। এগুলো শব্দ নাকি চিত্র? নাকি চিত্র-শব্দ! পুরো চিত্র-শব্দ গুলো কয়লার সাহাজ্যে লেখা হলেও, মাঝে মাঝে সিদূরের সামান্য ব্যবহার রয়েছে। সিদূরের ব্যবহার রয়েছে শুধু সেই জায়গা গুলোয় যেখানে একটা করে কাটা মস্তকের ছবি আঁকা রয়েছে। কাটা মস্তক হতে ফোঁটাফোঁটা রক্ত গড়িয়ে পড়বার চিত্রই শুধু সিদূরে রঙে আঁকা হয়েছে। গুনে দেখলে বাস্তবিক এমন কাটা মস্তক আর সিদূরে রঙের রক্তের ব্যবহার পুরো দেওয়াল জুড়ে মোট এগারো বার-ই খুঁজে পাওয়া যায়।
উপস্থিত জনতার অনেকেই বলছিলেন, পাড়ারক্ষী দেবী 'রোওয়াশ্যাংমা' কোন কারনে তাদের প্রতি ভীষন রুষ্ঠ হয়েছেন বিধায় আজ একটার পর একটা এভাবে মানুষ খুন হয়ে চলছে। না জানি! এরপর দেবী কাকে নেবেন? ইউএনও সাহেব নিজ মোবাইল ফোনে, দেওয়ালে লেখা বিচিত্র শব্দগুলোর ছবি তুলতে তুলতে হেডম্যানকে উদ্দেশ্য করে জিজ্ঞেস করেন, "এগুলো আপনাদের পাহাড়ী কোন সম্প্রদায়ের লেখন পদ্ধতি নয় তো!" গলায় আত্মবিশ্বাসের স্বর অটুট রেখে হেডম্যান উত্তর করেন, "না স্যার! পাহাড়ী কোন সম্প্রদায়ের লেখা এমন নয়।" উপস্থিত জনতার হৈ-চৈ বেড়ে গেলে, ইউএনও উপস্থিত জনতাকে কুসংস্কার হতে বের হয়ে আসবার অনুরোধ করে বলেন, "এখানে দেবী রুষ্ট হবার কিছু নেই। আমাদের দেবী এত নিষ্ঠুর নন! আমরা প্রশাসন তদন্ত চালিয়ে যাচ্ছি! অপরাধী যেই হোক না কেন, অবিলম্বে তাকে গ্রেফতার করা হবে। আপনারা নির্ভয়ে থাকুন, বাসায় যান।"
(চলবে)
০৮ ই জুন, ২০২০ রাত ৯:৫২
অগ্নি সারথি বলেছেন: একট ভয়াবহতা দিয়েই শুরু করলাম, পরে সাস্পেন্স রয়েছে।
মারমা গোত্রের মানুষদের নাম এমনই!
খুনের ছড়াছড়ি।
সাথে থাকতে চাওয়ার জন্য ধন্যবাদ রাজীব ভাই! মেয়ের জন্মদিনে অনেক গুলো শুভকামনা জানাইয়েন আমার পক্ষ থেকে।
২| ০৮ ই জুন, ২০২০ রাত ১:৪৪
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
পর্যবেক্ষণ = ০১
১। দেয়ালে লেখালেখি করার জন্য কাউকে দেয়ালের পাশে গিয়ে দাড়িয়ে লিখতে হবে তাতে পায়ের ছাপ, জুতার ছাপ, অথবা খালি পা/জুতা পলিথিন দিয়ে বেধে রাখলে তার ছাপ অথবা পায়ে খড় বেধে রাখলে দেয়ালের পাশের মাটিতে ঘাস চাপ খাওয়া থাকবে, ঘাস না থাকলে মাটিতে/বালিতে খুব সামান্য হলেও চাপ থাকবে। - উড়ে উড়ে তো কারো পক্ষে দেয়ালে লেখা সম্ভব না। তাছাড়া দেয়ালের কাছে উড়ে পৌছানোও সম্ভব নয়, তাই ফুটপ্রিন্ট থাকবে - থাকতেই হবে।
সম্মানীত ব্লগারগণ হয়তো ভাবছেন পর্যবেক্ষণ এখানেই শেষ!
না পর্যবেক্ষণ এখানেই শেষ নয়। ১১ খুন করা আসামী অনেক চতুর হয় এবং এক ধরনের মানসিক রোগী। আর মানসিক রোগীর চালাকী যেমন তেমন চালাকী না। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কাজ দেখতে হবে ১১ খুন কি একই ভাবে করা হয়েছে, একই ধরনের অস্ত্র, নিহতদের বয়সের পার্থক্য কেমন, নিহতদের মাঝে এক জনের সাথে আরেক জনের সম্পর্ক আছে কি? (আরোও আছে শত শত প্রশ্ন)। নিহতদের হাতের নখ, পায়ের নখের পোস্ট মর্টেম রিপোর্ট কি?
দেয়ালে লেখার আরেক পদ্ধতি আছে।
তাহলে চলে যাই দেয়ালের যে কোনো এক পাশে, দেয়ালের উপর চরতে হলে দেয়ালের গায়ে ছাপ থাকার কথা, এখন তা দেয়ালের যতো দুরে থেকেই চরা হোক তাছাড়া দেয়ালেরে উপর চরে দেয়ালে বাদুরঝুলা হয়ে (উল্টো হয়ে ঝুলে) লেখা সম্ভব। সেইক্ষেত্রে প্রমাণ পাওয়া যাবার কথা দেয়ালের উপর। পুলিশকে বিভ্রান্ত করার জন্য সিরিয়াল কিলার+মানসিক রোগী একটি পাজল তৈরি করেন। (প্রিয় ব্লগার: পৃথিবীতে এমন কোনো মানুষের তৈরি পাজল নেই যা মানুষের পক্ষে সমাধান করা সম্ভব হয়নি, যদি সম্ভব না হয়ে থাকে তা পাজল না)।
যাইহোক আবার দেয়ালে ফিরে যাই।
দুর্ভেদ্য ছবি ও ছবির অর্থ কি তা নিয়ে চিন্তা করবেন ক্লান্ত আর্ট গ্যালারিতে বাবরী চুলধারী ভাবুক আর্টিষ্টরা, আমাদের সময় নেই দুর্ভেদ্য ছবি নিয়ে চিন্তা করার, কাঠ কয়লা পরিক্ষা করে বার করা সম্ভব কি কাঠের কয়লা, এবং তা সহজে বার করা সম্ভব গত পাঁচ-সাত দিনে কার বাড়িতে কি কাঠে রান্না হয়েছে।
হ্যান্ড রাইটিং
হ্যান্ড রাইটিং এর জন্য যেতে হবে স্কুলে, ও হাইস্কুলের প্রাক্তন (অবসরপ্রাপ্ত) শিক্ষকের কাছে - তাদের কোন প্রাক্তন ছাত্র ছিলো যিনি নানান ভাবে লিখতে পারে?
=== === ===
উক্ত পোস্টে আমার পর্যবেক্ষণ যারা পড়েছেন তাদের অনেক অনেক ধন্যবাদ।
ঢাকা থেকে সুদূর কর্ণফুলির পাড়ে ব্লগার অগ্নি সারথি ভাইয়ের পোস্টে পৌছে পর্যবেক্ষণ করে আজকের মতো ক্লান্ত আমি! - দই মিষ্টির ব্যবস্থা করুন। বাদবাকি পর্যবেক্ষণ করে পরে দেখবো, খুনির কাজ না ভুতের। তবে আজকে একটি বিচার না দিয়ে যাচ্ছি না - ব্লগার অগ্নি সারথি ভাই আমার পোস্টে দীর্ঘদিন যাবত কোনো মন্তব্য করেন না। আশা করি আমার ভারি মন্তব্যে তার নতুন করে চিন্তা করার সুযোগ পাবেন।
সবাইকে ধন্যবাদ। কই আমার দই মিষ্টি কোথায়?
=== === ===
০৮ ই জুন, ২০২০ রাত ৯:৫৮
অগ্নি সারথি বলেছেন: আপনার পর্যবেক্ষনগুলো নিঃসন্দেহে ভাবনার নতুন দ্বার উন্মোচন করে দিয়েছে। ইনভেস্টিগেশনে পয়েন্টগুলো যোগ করবার চেষ্ঠা করবো, রিফ্লেকশনে দেখবেন পরবর্তীতে। তবে মারমা সমাজ সংস্কৃতি আর সাইকোলজিক্যাল ইস্যুগুলোর প্রতি গুরুত্ব বেশী থাকবে।
সারা দিন ব্লগে আসতে পারি নাই বলে দুঃখিত! অনেক শ্রম দিয়েছেন মন্তব্য করতে গিয়ে, কৃতজ্ঞতা জানবেন ভ্রাতা। আপনার ব্লগ বাড়িতে যাচ্ছি! বই আকারে গল্পটা যদি নিয়ে আসতে পারি তবে বই মেলায় দই মিস্টির দাওয়াত রইল ভ্রাতা! দেখা হলে খুব ভালো লাগবে।
৩| ০৮ ই জুন, ২০২০ রাত ৩:৩১
কল্পদ্রুম বলেছেন: প্রথম পর্বেই ওরা এগারো জন শেষ।গল্প ভালো লাগছে।
০৮ ই জুন, ২০২০ রাত ৯:৫৯
অগ্নি সারথি বলেছেন: খুনের উপ্রেই পুরা গল্প! ভালো লাগার জন্য ধন্যবাদ ভ্রাতা!
৪| ০৮ ই জুন, ২০২০ ভোর ৪:০৫
মৃন্ময়ী শবনম বলেছেন: গল্প ভয়ঙ্কর! পর্যবেক্ষণকারীকেও ভয়ঙ্কর মনে হচ্ছে! এতো বড় মন্তব্যে করে লেখকের প্রতি ও ব্লগারদের প্রতি বিচার চাওয়া যেতে পারে। দেখি ব্লগার অগ্নি সারথী কি বিচার দেন। ব্লগে এমন সব অদ্ভুত ও মজাদার ব্লগার আছেন বলেই ব্লগ পড়ে আনন্দ।
০৮ ই জুন, ২০২০ রাত ১০:০১
অগ্নি সারথি বলেছেন: ধন্যবাদ মৃন্ময়ী শবনম।
ঠাকুরমাহমুদ বেশ ভয়ংকর ব্লগার! অন্তত আমি ভয় পাই তাকে। নেক্সট বই মেলায় উনারে দাওয়াত দিয়েছি দই মিস্টি খাওয়ার। আশা রাখছি উনি এড়িয়ে যাবেন না।
৫| ০৮ ই জুন, ২০২০ সকাল ৮:২৬
ডি মুন বলেছেন:
একের পর এক রহস্যমম্য খুন। টানটান উত্তেজনা দিয়ে শুরু হলো।
পাহাড়ি সেটিং এর গল্পে অন্যরকম আমেজ থাকে।
পরের পর্বের অপেক্ষায় থাকলাম।
০৮ ই জুন, ২০২০ রাত ১০:০৩
অগ্নি সারথি বলেছেন: সাইকোলজিক্যাল একটা উত্তেজনা জারি রেখে চেষ্ঠা করছি মারমা সমাজ-সংস্কৃতি আর পাহাড়ের রাজনীতিকে এক্সপ্লোর করবার। ধন্যবাদ জানবেন ভ্রাতা!
৬| ০৮ ই জুন, ২০২০ সকাল ৯:৩৫
ching বলেছেন: াপ্তাই বাঁধ নিয়ে উপন্যাস অথবা ছবি নির্মাণ করতে পারেন তারপর ৮০/৮২, ৮৫/৮৬
০৮ ই জুন, ২০২০ রাত ১০:০৪
অগ্নি সারথি বলেছেন: আমার এই উপন্যাসে কাপ্তাই বাঁধ শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত অনেক হাঁসি-কান্নার গল্প থাকছে ভাই! যদিও ভয় কিঞ্চিৎ থেকে যাচ্ছে সত্য বলতে গেলে অনেকেই আবার বেজার না হয়ে যান।
৭| ০৮ ই জুন, ২০২০ সকাল ১১:৪৩
সোহানাজোহা বলেছেন:
খুন হওয়ার জন্য কারণ থাকে, ভুতেও বিনা কারণে হত্যা করার কথা না। সিরিয়াল কিলিং গল্প! - ভালো জমবে মনে হচ্ছে আর গল্পের সাথে সাথে যেখানে তদন্ত শুরু হয়েছে এখানে ঝামেলা বাড়তেই থাকবে। তদন্তকারীর জন্য দই মিষ্টির ব্যবস্থা করা জরুরী মনে করি। ব্লগার ঠাকুরমাহমুদ স্যারের জন্য দই মিষ্টির ব্যবস্থা করা হলো। গল্পের প্রয়োজনে তদন্ত প্রয়োজন।
০৮ ই জুন, ২০২০ রাত ১০:০৬
অগ্নি সারথি বলেছেন: দই মিস্টির দায়িত্ব নেবার জন্য ধন্যবাদ ভ্রাতা!
গল্প নিঃসন্দেহে জমবে। এ পর্যন্ত সাইকোলজি আর পাহাড়ি রাজনীতি নিয়ে কয়েকশ বই পড়ে তবেই এই উপন্যাসে হাত দিয়েছি। অবশ্যই জমবে।
৮| ০৮ ই জুন, ২০২০ বিকাল ৫:০৭
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: রহস্য, রোমাঞ্চ আর গোয়েন্দা গিরিতে ভরপুর সিরিজ পেতে যাচ্ছি।
শুরুতেই চরম ক্লাইমেক্স, ভয় ধরানো, এক আতংকিত আবহ . . .
তারপর?
++++
০৮ ই জুন, ২০২০ রাত ১০:০৭
অগ্নি সারথি বলেছেন: নায়ক কিন্তু যুলকারনাইন-ই থাকছে গুরু! ২ পর্ব হয়ে তার আবির্ভাব হবে।
৯| ০৮ ই জুন, ২০২০ বিকাল ৫:১৭
মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন:
উৎকণ্ঠা, নাটকীয়তা,ভয়াবহতা সব কিছুই প্রথম পর্বে বিদ্যমান।আশা করছি এটি একটি দুর্দান্ত হরর গল্প হবে।
তবে গল্পের শেষে ঘাতক ধরা পড়বে ,এটা আশা করছি।
০৮ ই জুন, ২০২০ রাত ১০:০৯
অগ্নি সারথি বলেছেন: একই সাথে মারমা সমাজ-সংস্কৃতি আর পাহাড়কেও তুলে ধরবার চেষ্ঠা করছি ভাই। ঘাতক অবশ্যই ধরা পড়বে তবে সেখানে কিন্তু থেকে যাবে! বেশ গোলমেলে আরকি! তবে ভিন্নধর্মী মজা থাকছে।
১০| ০৮ ই জুন, ২০২০ বিকাল ৫:২৮
রাজীব নুর বলেছেন: সাসপেন্স, থ্রিলার আমার ভালো লাগে।
০৮ ই জুন, ২০২০ রাত ১০:১০
অগ্নি সারথি বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই!
১১| ০৮ ই জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৫৪
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: সুন্দর পোস্ট।
০৮ ই জুন, ২০২০ রাত ১০:২৫
অগ্নি সারথি বলেছেন: ধন্যবাদ ভ্রাতা!
১২| ০৮ ই জুন, ২০২০ রাত ৮:৫২
আহমেদ জী এস বলেছেন: অগ্নি সারথি ,
গল্প শুরুই হতে পারেনি তার আগেই গোয়েন্দা ঠাকুর এসে হাজির !
আপনার আর বাকী পর্ব লিখে লাভ কি ? গোয়েন্দা ঠাকুর তো সমাধান করেই ফেললো প্রায়। এতে আপনার আঙুল ব্যথা কমবে।
আর কাহিনীতে প্যাঁচ দিতে মাথা ঘামানোর কামটাও কমিয়ে দিয়েছে ঠাকুর মহাশয়। এখন তাকে দই মিষ্টির আগে পাঠা বলি দিয়ে খাওয়ানোই যায়.........
বেশ জম্পেশ হবে মনে হচ্ছে। চলুক..................
০৮ ই জুন, ২০২০ রাত ১০:১২
অগ্নি সারথি বলেছেন: পাঠা বলি? অবশ্য তার গোয়েন্দাগিরী দেখে মনে হচ্ছে সে পাঠাবলি চেয়ে বসতেই পারে। সাবধানী হতে হবে, বুঝতে পারছি। আপনার এমন মন্তব্য অনেকদিন পর পেয়ে বেশ ভালো লাগলো ভাই, কৃতজ্ঞতা জানবেন।
কেমন আছেন ভাই?
১৩| ০৮ ই জুন, ২০২০ রাত ১০:০২
কাছের-মানুষ বলেছেন: চলতে থাকুক। সাথে আছি, পরের পর্বগুলো পড়ার আশায়।
০৮ ই জুন, ২০২০ রাত ১০:১২
অগ্নি সারথি বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই! খুব শীঘ্রই পরের পর্ব দিয়ে দিবো।
১৪| ০৮ ই জুন, ২০২০ রাত ১০:০৪
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
আহমেদ জী এস ভাই, আপনি হাঁক দেওয়াতে অগ্নি সারথি ভাই উদয় হয়েছেন! এই ভদ্রলোক পোস্ট দিয়ে রিতিমতো হাওয়ায় মিলিয়ে গিয়েছিলেন। ১১ খুনের মামলা ভাই সহজে শেষ হবার না। ১ খুন নিয়ে ১১ বছর চলে যায় - তদন্তও শেষ হয় না, মামলাও শেষ হয় না।
আমার ধারণা আমার আগমনে গল্পে আরো জটিলতা বাড়বে। আর আপনি পাঠা বলির কথা বলে খানা খাদ্যের কথা মনে করিয়ে দিলেন, মধ্যপ্রাচ্যেতে পাঠা ও দুম্বার মাংস খাওয়ার সুযোগ হয়েছে - আমার কাছে খাসির মাংসের চেয়ে পাঠা ও দুম্বার মাংস বেশী ভালো লেগেছে।
অগ্নি সারথি ভাই গল্প কঠিন থেকে কঠিনতর হোক এই কামনা করছি।
০৮ ই জুন, ২০২০ রাত ১০:১৫
অগ্নি সারথি বলেছেন: ভাই! আমি অনেক দুঃখিত সারা দিন আসতে না পারার জন্য। আজকে একটু বেশি ঝামেলায় ছিলাম, ত্রুটি মার্জনীয়।
গল্প কঠিন হবে ভাই! আকাশে না তুললে, আছাড় মারবার মজা থাকে না।
আবারও আপনার সুচিন্তিত মতামত তথা গোয়েন্দাগিরীর জন্য ধন্যবাদ ভাই। এখন মনে হচ্ছে, গল্পটা ব্লগে দিয়ে আমার বেশ উপকারই হল। বিষয়টা এমন যে সকলে মিলে আমরা সেই গল্পটা লিখছি।
ধন্যবাদ জানবেন আবারও ভাই!
১৫| ১২ ই জুন, ২০২০ সকাল ১১:৪৮
মনিরা সুলতানা বলেছেন: তোমার লেখাগুলো সবসময়ই পাঠক ধরে রাখার উস্তাদ !!
এগুলো কি সত্যি গল্প ?
যাইহোক শুরু থেকে শুরু করলাম,কিন্তু বেশি অপেক্ষায় রেখ না।
১২ ই জুন, ২০২০ দুপুর ১:৫৮
অগ্নি সারথি বলেছেন: হা হা হা! আপা আপনি আমাকে অনেক স্নেহ করেন বিধায় আমার খারাপটাও আপনার ভালো লাগে।
রাংগামাটির কাপ্তাই উপজেলার ওয়াজ্ঞা নামক একটা ইউনিয়নে মাস খানিক একটা গবেষনা কাজে ছিলাম তখন মারমাদের খুব কাছ থেকে দেখার সৌভাগ্য হয়েছে। ভূত বিষয়ক বেশ কিছু প্রাকটিস আমি আমার গ্রামে, আশে পাশে দেখেছি সেগুলোর সাথে কিছু ইমাজিনেশন মিশিয়ে গল্পটা তৈরি করছি। দোয়া করবেন আপা!
১৬| ১৫ ই জুন, ২০২০ রাত ২:৪৫
মাহমুদ০০৭ বলেছেন: আপনার লেখায় কালচারালগত ব্যাপারগুলো চলে আসে।পাহাড়ি ফ্লেভারের গল্পে এক ধরণের আকর্ষণ করে।
পরের সিরিজগুলো পড়ে নিচ্ছি। কিছু টাইপো আছে, সময় কইরা দেইখা নিয়েন।
ভাল থাকেন ভাই।
১৫ ই জুন, ২০২০ সকাল ৮:৪৪
অগ্নি সারথি বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই! টাইপো আছে জানি, পরবর্তীতে মনযোগী হবার চেষ্ঠা করবো।
১৭| ১৫ ই জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৩৪
পুলক ঢালী বলেছেন: আপনার প্রথম পর্বটি পড়লাম বেশ ভাল লাগলো। পাহাড়ের ঋতু ভিত্তিক প্রাকৃতিক বৈচিত্রময় পরিবেশের বর্ননা থাকবে আশা করি । পাহাড়ী বিভিন্ন গোত্রের বিভিন্ন উৎসবের মধ্যে খুনীর পরিকল্পনার কোন সূত্র নিহীত থাকলে মজা হবে। খুনীর কোন ডিএনএ ফুটপ্রিন্ট না থাকলে কেসের সমাধানে জটিলতা বাড়বে এতে উপন্যাসের কলেবর এবং আকর্ষন দুটোই বৃদ্ধি পাবে। লেখাগুলি উপন্যাস আকারে যেহেতু আসবে সেহেতু পাঠকের চাহিদা বিবেচনা করে এ কথাগুলো বলা যায় বলে মনে হলো। ভাল থাকুন।
১৫ ই জুন, ২০২০ রাত ৮:৩১
অগ্নি সারথি বলেছেন: ঋতু ভিত্তিক বৈচিত্র থাকছেনা, শুধু একটা ঋতুর-ই বর্ণনা থাকছে।
খুন গুলো অবশ্যই জাতিগত কলহের সাথে কানেক্টেড, কোন ডিনএ ফ্রুটপ্রিন্ট এমনকি সিসি ক্যামেরাও কোন কাজে আসছে না আইডেন্টিফিকেশনে।
আপনার গুরুত্বপূর্ন মন্তব্য গুলোর জন্য ধন্যবাদ। বিষয়গুলোর প্রতি আমি অধিক যত্নশীল হবার চেষ্ঠা করব ফাইনালী। ধন্যবাদ জানবেন আবারো।
১৮| ২৮ শে জুন, ২০২০ দুপুর ১:৩১
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: গল্প পড়ার সময়ই তো পাই না। আজ প্রথম পর্ব পড়লাম সময় পেলে বাকিগুলোও পড়বো ইনশাআল্লাহ
+
২৮ শে জুন, ২০২০ বিকাল ৫:০৫
অগ্নি সারথি বলেছেন: হা হা হা! ধন্যবাদ আপা। সাবধানে থাকবেন।
©somewhere in net ltd.
১| ০৭ ই জুন, ২০২০ রাত ১১:৫৩
রাজীব নুর বলেছেন: প্রথমেই ভয়াবহতা দিয়ে শুরু করেছেন।
চেয়ারম্যানের নামটা বড় অদ্ভুত!
পাঁচ মাসে ১১ টা খুন।
কাহিনি এগিয়ে যাক। সাথেই আছি।