নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সবার কথা

আহমেদ রশীদ

আহমেদ রশীদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

জামায়াত-রোহিঙ্গা বৈঠক

০৬ ই আগস্ট, ২০১৪ সকাল ৮:০৭

দেশী-বিদেশী জঙ্গীদের সঙ্গে জামায়াতের সংশ্লিষ্টতা নতুন কিছু নয়। জামায়াত-শিবিরের কর্মীরা দেশব্যাপী সন্ত্রাসী তাণ্ডব চালিয়েছে। ৫ জানুয়ারির জাতীয় নির্বাচনের আগেও তারা চেয়েছে নৈরাজ্য সৃষ্টির মাধ্যমে গণতান্ত্রিকভাবে নির্বাচিত সরকারকে উৎখাত করতে। কিন্তু সরকারের বিচক্ষণতার কারণে জামায়াত-শিবিরচক্র পিছু হটতে বাধ্য হয়। তবে সাময়িকভাবে নিষ্ক্রিয় থাকার অর্থ এই নয় যে, তাদের ষড়যন্ত্র বন্ধ হয়েছে। সম্প্রতি জামায়াত নেতাদের সঙ্গে রোহিঙ্গা জঙ্গীদের এক গোপন বৈঠকের খবরে অনেকেই আতঙ্কিত বোধ করেছেন। শুক্রবার কক্সবাজারে একটি বাড়িতে এই গোপন বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। স্বভাবতই প্রশ্ন জেগেছে, এটা কি কোন বড় ধরনের নাশকতার প্রস্তুতি? আগামী দিনগুলোতে একাত্তরের কয়েকজন যুদ্ধাপরাধীর বিচারের রায় দেয়ার কথা। এই রায় ঘোষণার আগে দেশে অস্থিরতা সৃষ্টি করতেই কি এই বৈঠক? এমন আশঙ্কাকে উড়িয়ে দেয়া যায় না।

কক্সবাজার ও বান্দরবান এলাকা গত কয়েক বছর ধরে জঙ্গীদের অভয়ারণ্যে পরিণত হয়েছে। এখানকার দেশী-বিদেশী কিছু এনজিওতে নিষিদ্ধ ঘোষিত জেএমবি এবং আন্তর্জাতিক জঙ্গী সংগঠনের সদস্যরা গোপন পরিচয়ে চাকরি করছে বলে অভিযোগ রয়েছে। এদের সিংহভাগই রোহিঙ্গা। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের উচিত, জামায়াত ও রোহিঙ্গা জঙ্গীদের মধ্যে অনুষ্ঠিত গোপন বৈঠকের গুরুত্ব দেয়া। একই সঙ্গে এসব তথাকথিত এনজিওর তৎপরতার বিষয়টি তদন্ত করা। এদের যোগসাজশে কক্সবাজার ও বান্দরবানে কোন নাশকতামূলক ঘটনা ঘটলে তার ফল হবে সুদূরপ্রসারী। এতে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ণ হবে।

কক্সবাজারের রোহিঙ্গা শিবিরে তালিকাভুক্ত রোহিঙ্গাদের বাইরে এমন অনেক রোহিঙ্গা আছে যারা অবৈধভাবে বাংলাদেশে অবস্থান করছে। এদের অনেকেই বেআইনী জঙ্গী সংগঠনের সদস্য। কেউ কেউ বাংলাদেশী পাসপোর্ট ব্যবহার করে মধ্যপ্রাচ্যে চাকরি করছে। তারা নানা ধরনের অপরাধমূলক তৎপরতার সঙ্গে জড়িত। তারা যে কোন সময় সন্ত্রাসী হামলার মাধ্যমে দেশের সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বিনষ্ট করতে পারে। সমগ্র বিষয়টি গুরুত্ব সহকারে বিবেচনা করা উচিত।



দেশী-বিদেশী জঙ্গীদের সঙ্গে জামায়াতের সংশ্লিষ্টতা নতুন কিছু নয়। জামায়াত-শিবিরের কর্মীরা দেশব্যাপী সন্ত্রাসী তাণ্ডব চালিয়েছে। ৫ জানুয়ারির জাতীয় নির্বাচনের আগেও তারা চেয়েছে নৈরাজ্য সৃষ্টির মাধ্যমে গণতান্ত্রিকভাবে নির্বাচিত সরকারকে উৎখাত করতে। কিন্তু সরকারের বিচক্ষণতার কারণে জামায়াত-শিবিরচক্র পিছু হটতে বাধ্য হয়। তবে সাময়িকভাবে নিষ্ক্রিয় থাকার অর্থ এই নয় যে, তাদের ষড়যন্ত্র বন্ধ হয়েছে। সম্প্রতি জামায়াত নেতাদের সঙ্গে রোহিঙ্গা জঙ্গীদের এক গোপন বৈঠকের খবরে অনেকেই আতঙ্কিত বোধ করেছেন। শুক্রবার কক্সবাজারে একটি বাড়িতে এই গোপন বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। স্বভাবতই প্রশ্ন জেগেছে, এটা কি কোন বড় ধরনের নাশকতার প্রস্তুতি? আগামী দিনগুলোতে একাত্তরের কয়েকজন যুদ্ধাপরাধীর বিচারের রায় দেয়ার কথা। এই রায় ঘোষণার আগে দেশে অস্থিরতা সৃষ্টি করতেই কি এই বৈঠক? এমন আশঙ্কাকে উড়িয়ে দেয়া যায় না।

কক্সবাজার ও বান্দরবান এলাকা গত কয়েক বছর ধরে জঙ্গীদের অভয়ারণ্যে পরিণত হয়েছে। এখানকার দেশী-বিদেশী কিছু এনজিওতে নিষিদ্ধ ঘোষিত জেএমবি এবং আন্তর্জাতিক জঙ্গী সংগঠনের সদস্যরা গোপন পরিচয়ে চাকরি করছে বলে অভিযোগ রয়েছে। এদের সিংহভাগই রোহিঙ্গা। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের উচিত, জামায়াত ও রোহিঙ্গা জঙ্গীদের মধ্যে অনুষ্ঠিত গোপন বৈঠকের গুরুত্ব দেয়া। একই সঙ্গে এসব তথাকথিত এনজিওর তৎপরতার বিষয়টি তদন্ত করা। এদের যোগসাজশে কক্সবাজার ও বান্দরবানে কোন নাশকতামূলক ঘটনা ঘটলে তার ফল হবে সুদূরপ্রসারী। এতে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ণ হবে।

কক্সবাজারের রোহিঙ্গা শিবিরে তালিকাভুক্ত রোহিঙ্গাদের বাইরে এমন অনেক রোহিঙ্গা আছে যারা অবৈধভাবে বাংলাদেশে অবস্থান করছে। এদের অনেকেই বেআইনী জঙ্গী সংগঠনের সদস্য। কেউ কেউ বাংলাদেশী পাসপোর্ট ব্যবহার করে মধ্যপ্রাচ্যে চাকরি করছে। তারা নানা ধরনের অপরাধমূলক তৎপরতার সঙ্গে জড়িত। তারা যে কোন সময় সন্ত্রাসী হামলার মাধ্যমে দেশের সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বিনষ্ট করতে পারে। সমগ্র বিষয়টি গুরুত্ব সহকারে বিবেচনা করা উচিত।

মন্তব্য ১ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১) মন্তব্য লিখুন

১| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:০৮

বিলিভ ইট অর নট (শ্যামল বিশ্বাস) বলেছেন: কি শুনালেন ভাই !!!!!??

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.