![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
Poet, Story writer & Researcher
শেষ পর্যন্ত লিখতেই হলো...
গ্রাহকের সঙ্গে Rangs-Toshiba-র প্রতারণা ও দুইনম্বরি
প্রত্যেকজন টিভি গ্রাহকের জানা দরকার, সতর্ক থাকুন...
গত বছর (২০১৫)-এর ১৪ ফেব্রুয়ারি ভালোবেসে Toshiba-র 24 ইঞ্চি Led tv (মডেল নং 24P2300VB) উত্তরার (রাজলক্ষ্মীর উল্টোদিকের) শো-রুম থেকে ক্রয় করি। দেয়ালস্ট্যান্ড ১,২০০ টাকাসহ সর্বমোট ২১,১০০ টাকায়। যার Guarantee Card-এ Special Component (Main Parts) দেওয়া আছে 1 Year, Spare Parts 1 Year এবং Free Service 4 Years। ১ বছর পার হতেই টিভিটি নষ্ট হয়ে যায়। ১৪-০৪-২০১৬ তারিখে উত্তরার শো-রুমের (ক্রয়-স্থলের) সার্ভিস সেন্টারে নিয়ে যাই। তারা ৭ দিনের মধ্যে ঠিক করে দেবে বলে রেখে দেয় এবং জানায়- ঠিক হলেই ফোন দেবে। কিন্তু ৭ দিন পার হওয়ার পরও কোনো খবর না-পেয়ে নিজেই উদ্যোগী হয়ে ফোন করি। তখন উত্তরা শো-রুমের সার্ভিস সেন্টারের হেড মি. আফতাব (01712-104949) আরো কয়েকদিন লাগবে বলে জানান। এর ৩/৪ দিন পর ফোন দিলে বলেন, আপনার টিভির প্যানেল নষ্ট হয়ে গেছে- ঠিক করা যাবে না, নিয়ে যান। একটা টিভির প্যানেল নষ্ট হয়ে গেছে, এটা জানার জন্য ১০দিন অপেক্ষা করতে হলো!
তখন শো-রুমের নাম্বারে (044-70012193) ফোন দিয়ে ম্যানেজারকে চাইলাম। তখন সম্ভবত ম্যানেজার বা অন্য কারো সাথে কথা হয়। তিনি আমার সমস্যার কথা শুনে ভালোবেসে হেড অফিসের সার্ভিসের হেড মি. পলাশের মোবাইল নাম্বার (044-70012104) দিলেন। তার সঙ্গে যোগাযোগ করলে তিনি বলেন, ওকে বস, আমি দেখছি, ঠিক হয়ে যাবে। আপনি আমাকে কয়েকদিন সময় দেন। এর ৭ দিন পর ফোন করলে জানান, ও বস আনাই হয়নি। ওকে দু-একদিনের মধ্যে এনে ঠিক করে জানাব। এর কয়েকদিন পর উত্তরা থেকে টিভি নিয়ে যাওয়া হয় হেড অফিসের সার্ভিস সেন্টারে। এরও কয়েকদিন পর ফোন দিলে মি. পলাশ হবে, হচ্ছে বলে আরো প্রায় ১ মাস সময় কাটিয়ে দেন। এর পর একসময় ফোন ধরাই বন্ধ করে দেন।
উদ্ভূত পরিস্থিতিতে ১৬-০৬-২০১৬ তারিখে একজন ছোটভাইকে সঙ্গে করে উত্তরার শো-রুমের সার্ভিসে গিয়ে হাজির হই। এদিন মি. আফতাব মন খুলে আমাদের সঙ্গে কথা বলেন- যা খুবই গুরুত্বপূর্ণ এবং Led tv সংক্রান্ত ভয়ঙ্কর সব তথ্য-উপাত্ত তুলে ধরেন আমাদের কাছে। সেসব তথ্য যে কোনো টিভি গ্রাহকের বিশেষভাবে অবশ্য জানা দরকার। সে কথামালায় Led tv-র নামে এদেশে কি জাতীয় প্রতারণা ও দুইনম্বরি ব্যবসা চালাচ্ছে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান তার এক বিরাট ফিরিস্তি উঠে আসে। এর পর মি. আফতাবের কাছে শেষবারের মতো সময় চাইলে, তিনি ৭ দিনের মধ্যে সব ঠিক করে দেবেন বলে পুনরায় প্রতিশ্রুতি দেন। এ ছাড়া কথা শেষ করে চলে আসার সময় মি. আফতাব হেড অফিসের আরেকটি নাম্বার (01715-801968) দিয়েছিলেন সার্বিক হেডের দায়িত্বে আছেন এমন কথা বলে মি. সুমন তরফদারের। তার সঙ্গে আর যোগাযোগ করা হয়ে ওঠেনি। এখানে একটি কথা উল্লেখ করে রাখি, সঙ্গে থাকা প্রিয় ছোট ভাইটি শো-রুমের বাইরে এসে জানাল, ভাই আমি তো আপনাদের সব কথা মোবাইলে রেকর্ড করে নিয়ে আসছি। শুনে তেমন কোনো মন্তব্য না-করে শুধু বললাম, আচ্ছা ঠিক আছে। পরে সেই অডিও রেকর্ডটি সংগ্রহ করে রাখি।
এর কয়েকদিন পর আবারো মি. পলাশের সঙ্গে ফোনে যোগাযোগ হয়। তিনি আগের মতোই প্রতিশ্রুতি দিয়ে বলেন, দু-একদিনের মধ্যে ঠিক করে জানাব। তিনি আর জানালেন না। এর পরও বেশ কয়েকবার কথা হয়, প্রতিবারই হচ্ছে হবে বলে প্রতিশ্রুতির ফুলঝুরিতে সময় পার করতে থাকেন। এর পর আবারো ফোন ধরা বন্ধ করলেন। এভাবে কেটে যায় আরো প্রায় ২ মাস। কোনো কূলকিনারা না-দেখে শেষপর্যন্ত আবারো উত্তরা শো-রুমের ম্যানেজার মি. প্রবীরের (01712-139711) সঙ্গে যোগাযোগ করি। তিনি ভদ্রলোক। বলেন, ৩/৪ দিনের মধ্যে আপনার টিভি আপনার কাছে পৌঁছে যাবে। যাহোক ৩/৪ দিনে হলো না। ১৪/১৫ দিনের মাথায় মি. প্রবীর জানালেন, টিভির এক পাশে ৩/৪টি দাগ দাগ আসছে বলে জানিয়েছে, কি করবো বলেন। টিভিই হাত ছাড়া হয়ে যাওয়ার উপক্রম, তখন বললাম, ওকে নিয়ে আসেন, দেখি। এর দুদিন পর ১১-০৮-২০১৬ তারিখে উত্তরা শো-রুমে গিয়ে দেখলাম বাম পাশের শুরুতে ৩/৪টি সাদা সাদা দাগ আছে। কোনোরকমে দেখা যাবে। আমার তখন নাই মামার চেয়ে কানা মামা পাওয়ার মতো অবস্থা। বললাম, ঠিক আছে দিয়ে দেন। মি. আফতাব ও তার সহযোগী তাদের নিজস্ব ফরমে আমার স্বাক্ষর রেখে টিভি বুঝিয়ে দিলেন। কিন্তু মি. আফতাব কোনো গ্যারান্টি দিতে পারলেন না, এর পর কদিন চলবে। অথবা নষ্ট হয়ে গেলে তখনই-বা কি করণীয়?
টিভি গ্রহণের ৪/৫ দিন পর টিভির পর্দার আলো চলে গেল, থাকল শুধু সাউন্ড। রেডিও-র মতো দু-একদিন শুনলামও। এর পর ডিস লাইনই খুলে রাখলাম। এ অবস্থায় করণীয় কি বুঝে উঠতে পারছিলাম না? আগের অভিজ্ঞতার কারণে রাগে-দুঃখে কাউকে কিছু না-বলে থাকলাম কিছুদিন। এর মাস খানেক পর শেষ চেষ্টা হিসেবে মি. পলাশের সঙ্গে পুনরায় ফোনে যোগাযোগ করলাম। উনি আবারো মিষ্টি কণ্ঠে নতুন করে প্রতিশ্রুতি দিয়ে বললেন, বস আমাকে কয়েকদিন সময় দেন। কি হয় জানাচ্ছি আপনাকে। কোনো খবর না-পেয়ে ৪/৫ দিন পর আবারো ফোন দিলাম, এবারো একই কথা, জানাচ্ছি আপনাকে। এর পর আর ফোন ধরেন না। সবশেষ ২৮-১১-২০১৬ তারিখে কথা হয়। তখন তিনি বললেন, বস, আপনি কি গুলিস্থানে যান। বললাম, কখনো-সখনো। গুলিস্থানের স্টেডিয়াম মার্কেটে জাহাঙ্গীর ইলেকট্রনিক্স নামে একটা দোকান আছে। আপনাকে টিভি নিতে হবে না। শুধু টিভির মডেল নাম্বার নিয়ে যাবেন। প্যানেল থাকলে আপনাকে চেঞ্জ করে দেবে। আমার কথা বলবেন, যতটা সম্ভব কম টাকায় ঠিক করে দেবে। তখন আমি বললাম, আপনারা তাহলে ঠিক করে দিচ্ছেন না। তিনি বললেন, না বস। আমরা আর ঠিক করে দিতে পারব না। জাহাঙ্গীর ইলেকট্রনিক্সে গিয়ে দেখেন বলে ফোনটা রেখে দিলেন।
এমতাবস্থায় আর কোনো গত্যন্তর না-দেখে সেদিনই উত্তরা শো-রুমের ম্যানেজার মি. প্রবীরকে ফোন দিলাম। উনাকে মি. পলাশের সর্বশেষ অবস্থাটা জানালাম। তখন তিনি বললেন, পলাশ ভাই ঠিকই বলেছেন। উনি পারলে করে দিতেন। এখন কি করবেন, গুলিস্থানে যান, দেখেন ওরা পারে কি-না। মি. প্রবীরের কাছে আমার শেষ প্রশ্ন ছিল, আপনারা কি কিছুই করতে পারবেন না। তখন তিনি সোজা না বলে দেন।
এখন আমার প্রশ্ন হলো, Guarantee Card-এর 1 Year Special Component (Main Parts)-এর মেয়াদ শেষ হলেও, Spare Parts-এর 1 Year সময় ছিল, তার কি হবে? আর 4 Years Free Service তারই-বা কি হবে? কোম্পানি কেন ৪ বছরের ফ্রি সার্ভিসের কথা বলে মেরামত করে দিতে পারবে না। এর অর্থ কি এই, মি. আফতাবের কথা মতো টিভির দামের সমপরিমাণ অর্থ দিয়ে পুনরায় প্যানেল কিনে টিভি মেরামত করতে হবে? কোনো পাগলেও কি তা করবে? এক্ষেত্রে কোম্পানির কি কোনো দায়-দায়িত্ব নেই?
এ পর্যায়ে, উত্তরার সার্ভিস সেন্টারের হেড মি. আফতাবের ১৬-০৬-২০১৬ তারিখের কথাগুলো (সংযুক্ত অডিও) সবার জানা থাকা দরকার। সেখানে মি. আফতাব ভয়ংকর ভয়ংকর সব কথা বলেছেন Led tv নিয়ে। যে কেউ Led tv কিনতে গেলে তার কথাগুলো আগে থেকে জেনে যাওয়ার প্রয়োজন আছে। দেশের জনগণ, বিশেষ করে টিভি গ্রাহকদের জন্য মি. আফতাব-এর কথোপকথন খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কারণ সেখানে তিনি যেসব তথ্য দিয়েছেন, তার মধ্যে উল্লেথ্য- : ১. লিড টিভির (Led tv-এলইডি টিভি) সব বিক্রেতাই এ সমস্যা মাথায় রেখেই টিভি বিক্রি করে থাকে। ২. Rangs-এর সে সময়কার যেসব ম্যানেজার ও কর্মকর্তারা এসব টিভি আমদানি করেছিল, তারা সবাই চাকরি ছেড়ে চলে গেছে। ফলে কোম্পানি এর দায়িত্ব নিতে চায় না। অথবা সার্ভিস সেন্টারগুলো গ্রাহকের মুখের উপর না বলে দিচ্ছে। মি. আফতাব-এর এই কথোপকথনই Rangs-Toshiba-র প্রতারণা ও দুইনম্বরি তুলে ধরার জন্য যথেষ্ট। এ জন্য সেই অডিও রেকর্ডটি লেখার সঙ্গে সংযুক্ত করলাম।
দ্বিতীয়ত, কবির টাকা ব্যক্তি-বিশেষ খেলে পেটে পিলে হবে, কুড়ি-কুষ্টি মুখে। কিন্তু প্রতিষ্ঠান খেলে তার/তাদের কি হবে? নাকি একসময় প্রার্থনা করব : তুমি মর! তুমি কচু খাও। আরেকটি কথা, রেকর্ড হাতে পাওয়ার পর একবার ভেবেছিলাম, কারওয়ানবাজারে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের অফিসে যাই। সেখানে গিয়ে সবকিছু জানাই। তারা কিছু-না-কিছু একটা সমাধান দিতেও পারেন। কিন্তু ব্যক্তিগত অলসতা সেদিকে নিতে পারেনি। এখন কেউ কি (বন্ধু, সুহৃৎ) বলতে পারেন, এমতাবস্থায় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অফিসের কোনো সহযোগিতা পাওয়া যাবে কি-না। ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইনই-বা কি বলে? গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর এর জন্য কি তড়িৎ কোনো ব্যবস্থা নিতে পারে? অথবা Rangs-Toshiba-র এমন কোনো বিভাগের কথা কারো জানা আছে, যারা ভোক্তার ক্ষতিপূরণ দিয়ে থাকে। কারণ কবির টাকার হিসাব একদিনে তো শেষ হবে না। দিনের পর দিন এ হিসাব বাড়তে থাকবে। এ-কথা কেউ কি Rangs-Toshiba-র মালিক অথবা ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের কোনো সহৃদয় ব্যক্তি জানাতে পারেন; অথবা এ-অবস্থায় আমার কি করণীয়?
আহমেদ ফিরোজ
২৪-১২-২০১৬
অডিও লিংক : Click This Link
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫৭
আহমেদ ফিরোজ বলেছেন: আমিও তাই ভাবছি। অনেক শুভেচ্ছা...
শুভ সুন্দরের জয় হোক...
২| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:০৩
কালীদাস বলেছেন: ছিহ। এতবছর ব্যবসা করেও এরকম দুই নাম্বারি। এই জাতি মানুষ হবে না কোনদিন।
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:০০
আহমেদ ফিরোজ বলেছেন: অনেক শুভেচ্ছা...
কিছু মানুষ বা প্রতিষ্ঠানের জন্য জাতিকে দোষ দিই না। দেখা যাক, কি করা যায়...
৩| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:৪৭
বর্ষন হোমস বলেছেন: ধন্যবাদ সতর্ক করার জন্য।আর আপনার সাথে যা হইছে সত্যি দুঃখ জনক।
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:০১
আহমেদ ফিরোজ বলেছেন: আপনাকেও শুভেচ্ছা...
জয় সত্যের হবেই...
৪| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:৪৫
আখেনাটেন বলেছেন: একি শুনিলাম! এই কোম্পানিগুলো আর কতটা টাকা কামায় করলে নিজেদের মানুষের খাতায় নাম উঠাবে। ধিক্ এদের মানসিকতায়!
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:০৩
আহমেদ ফিরোজ বলেছেন: ঠিক জানি না...
শুভেচ্ছা নেবেন...
৫| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:৫৭
সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: সুন্দর পোষ্ট
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:০৪
আহমেদ ফিরোজ বলেছেন: অনেক শুভেচ্ছা...
৬| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৭ ভোর ৪:৩৫
জগতারন বলেছেন:
আপনার সমস্যাটি পাঠকদের সামনে খুব সুন্দরভাবে সাজাইয়ে গুছিয়ে তুলে ধরেছেন। যা সবাই পারে না। এ দিক দিয়ে আপনাকে একজন সচেতন ও দায়ীত্ববান নাগরীক -এর সম্মান আপনার প্রাপ্য। চেষ্টার কোনই ত্রুটি আপনি করেন নাই। আপনার কষ্টে অর্জিত টাকায় ক্রয় করা সামগ্রীর। এখন আপনার সর্বসেশ কাজ হল ব্লগার ডট কম ০০৯ পরামর্ষ অনুযায়ীঃ
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরে কমপ্লেইন করেন ওরা ভাল কাজ করে আমি যতদূর জানি।
এই কাজটুক করা। আমি আশা করি সফলকাম হবেন।
আর আমাদের সচেতন করার জন্য ধন্যবাদ।
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:০৬
আহমেদ ফিরোজ বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা...
শেষ পর্যন্ত হয়তো তাই করতে হবে...
©somewhere in net ltd.
১|
৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩৫
ডট কম ০০৯ বলেছেন: গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরে কমপ্লেইন করেন ওরা ভাল কাজ করে আমি যতদূর জানি।
আর সচেতন করার জন্য ধন্যবাদ।