নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

স্বপ্ন দেখি..স্বপ্ন দেখাই ...

আমি খুব সাধারন .......

আমি আহমদ মুসা বলছি

আহমদ মুসা

আমি আহমদ মুসা বলছি › বিস্তারিত পোস্টঃ

___বিদ্যুতের দাম : ফ্যাস্টিস ধমকি। জনতা.... এরপরও চুপ থাকবি ?ヅ

০৬ ই মার্চ, ২০১৪ বিকাল ৩:০৭

গত চার বছরে বিদ্যুতের দাম বেড়েছে ৬৭ শতাংশ। ২০০৯ সালে প্রতি ইউনিট বিদ্যুতের গড় দাম ছিল ৩ টাকা ৬৭ পয়সা। এখন তার দাম গড়ে ৫ টাকা। এই সময়ের ব্যবধানে ইউনিটপ্রতি গড়ে দাম বেড়েছে ২ টাকা ৩০ পয়সা। সর্বশেষ ২০১২ সালে সেপ্টেম্বরে খুচরা বিদ্যুতের দাম ১৫ শতাংশ এবং পাইকারির দাম ১৭ শতাংশ বাড়ানো হয়। বিদ্যুতের লোডশেডিং সেই আগের মতই, ক্ষেত্র বিশেষে তা আরো বেশি ....

বলা হচ্ছে আগামী ১০ থেকে ১৫ মার্চের মধ্যে আবারো বিদ্যুতের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত দেয়া হবে। এবার গড়ে ৬ থেকে ১০ শতাংশ দাম বাড়তে পারে। বিপরিতে দশম জাতীয় সংসদের প্রথম অধিবেশনেই শেখ হাসিনা বলে দিয়েছেন, “বিদ্যুতের দাম বাড়লো বলে চিৎকার করা চলবে না !!!”





বাকি রইলে বিরোধীদল। আসলে এই দলটার কথা এখানে না বলাটাই উচিত ছিলো । গৃহপালিত গাভীও দুধ দেয় - কুত্তাও আচড় দেয়। কিন্তু আমাদের যে গৃহপালিত বিরোধীদল, তার কোনটাই করার ক্ষমতা রাখেনা। এই দলটি না বলদ না গাধা। তো জনগন কার কাছে যাবে ? কার কাছে চাইবে এই অনাচারের প্রতিকার ..?



হুম আরো একটি পক্ষ আছে যারা এই ইস্যূকে সামনে নিয়ে নিজেদের খোলা গড়ম করার চেষ্টা করবে ! হাস্যকর কর্মসূচি আর মিডিয়ার বদৌলতে টিভি স্ক্রিনেই সিমাবদ্ধ থাকবেন । হরহামেসাই তারা যা করে থাকে । আমি কোন পক্ষের কথা বলছি তা নিশ্চয় পাঠককূল বুঝে নিযেছেন ?



পড়ে রইলো মেহনতি অভাগা জনগন । সাম্প্রতি বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন বিদ্যুতের দাম বাড়ানোর যে প্রস্তাব করেছে, তাতে ধনী আবাসিক গ্রাহকদের প্রতি ইউনিটের বিদ্যুতের দাম দুই পয়সা বৃদ্ধি করার প্রস্তাব করা হলেও এই মেহনতি অভাগা জনগনের মাথায় তুলে দেয়া হচ্ছে প্রতি ইউনিট বিদ্যুতের দামে অতিরক্ত দুই টাকা !!! গরীব ছাড়াও দ্বিতীয়, তৃতীয় ও চতুর্থ ধাপের নিম্ন ও মধ্যবিত্ত গ্রাহকদেরও এই বোঝ বইতে হবে।



রাজনৈতিক বিভিন্ন সমস্যায আমাদের সুশিল সমাজের মতই এই শ্রেনীটিও সবসময় নিস্চুপ ছিল। আসলে থাকাটায় জরুরী । কেননা রাজায়-রাজায় যুদ্ধ প্রজার কি ? তবে এবারের বিষযটি সম্পুর্ণ ভিন্ন। এই জাড়জ সরকারের গত প্রিয়ড থেকেই বিদ্যুৎ হাহাকারের বোল তুলে আমাদের স্ব-শাষিত এই খাতটিকে রেন্টাল ও কুইক রেন্টাল বিদ্যুৎ কেন্দ্র স্থাপনে ফাদে ফেলে লুটপাটের স্বর্গরাজ্য বানানো হয় । হাজার হাজার কোটি টাকা লোপাট করে সরকারের ঘনিষ্ঠজনেরা বিদ্যুৎ সেক্টরকে ধবংস করে এখন তারা সবচেয়ে গরীব, নিম্ন মধ্যবিত্ত ও মধ্যবিত্ত গ্রাহকদের ওপর বিদ্যুতের দামের বোঝা ফেলছে। এবারও কি চুপ থাকবে নিরিহ জনগন ? আমাদের জনগনের চেহারাকি আসলেই এমন নিরিহ ? এমনই অ-প্রতিবাদী ? এভাবেই পড়ে পড়ে মাড়খাবে বিপ্লবী জনতা ................?

মন্তব্য ৪ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৪) মন্তব্য লিখুন

১| ০৬ ই মার্চ, ২০১৪ বিকাল ৩:৫৬

ঢাকাবাসী বলেছেন: টাকা দরকার সো বাড়াও দাম। পাবলিক জাহান্নামে যাক ৫ বছরের রায় তো আছে!

০৮ ই মার্চ, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:২৪

আমি আহমদ মুসা বলছি বলেছেন: িক

২| ০৬ ই মার্চ, ২০১৪ বিকাল ৪:২৭

চুক্কা বাঙ্গী বলেছেন: কিছুই হবে না। আরও দশ দফায় দাম বাড়ালেও কারও কিচ্ছু করার ক্ষমতা নাই। বিদ্যুৎ নাই, পানি নাই, খাবার নাই কোন কিছুর দরকারও নাই। আমাদের মেরুদন্ডই নাই তো মাজা সোজা করে প্রতিবাদ করার প্রশ্ন আসে কোথ্থেকে? কেঁচোর মত কোনরকমে মাটি খেয়ে টিকে থাকতে পারলেই বাপের নাম!

০৮ ই মার্চ, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:২৪

আমি আহমদ মুসা বলছি বলেছেন: হুম

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.