![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
খবর : সীমান্তে সেনাবাহীনি মোতায়েন করেছে মায়ানমার ।
খুব সহজ ভাবেই এই সংবাদটা প্রচার করছে আমাদের সংবাদ মাদ্ধম গুলো । আসলে কি আমরা জানি এর মানে কি ? আন্তর্জাতিক সীমান্ত আইন অনুসারে , কোন দেশ যুদ্ধাবস্তা ছাড়া সীমান্তে সেনাবাহীনি মোতায়েন করতে পারেনা ! মুলত আধা সামরিক বাহীনিই সীমান্ত রক্ষার দায়িত্ব পালন করে ।
তাহলে মায়ানমার সীমান্তে মিয়ানমারের সেনাবাহীনি কেন ?
স্পষ্টতই এটি আন্তর্জাতিক বীধির লংঘন! অথবা মিয়ানমার বর্তমান অবস্থাকে যুদ্ধাবস্তা বিবেচনা করছে ! তাহলে আমরা .......? সর্বশেষ নিহত বিজিবি সদস্য মিজানুরের মৃতদেহ আনতে যাওয়া বিজিবি সদস্যদের উপরও গুলি বর্ষণ করেছে মিয়ানমারের সেনাবাহীনি !
সকালেই বলেছিলাম বিজিবি সদস্য মিজানুর হত্যা কোন বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয়। আর অবস্তার এই সর্বশেষ অবনতি তারই ধারাবাহিকতা । আমাদের সরকার কি তা বুঝেন ? আমরা কি বুঝি ?
০১ লা জুন, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২৮
আহমদ-মুসা বলেছেন: হুম
২| ০১ লা জুন, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪৫
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: পঁচে, ফুলে ভারী হয়ে যাওয়া এ লাশ নয়- এ আমাদের নতজানু রাজনীতির লাশ! এ পঁচে যাওয়া লাশ বিজিবির নয়- এ পঁচে যাওয়া কথিত চেতনার!!!
৪ দিন ধরে একজন জওয়ান গায়েব- আর আমাদের কথিত ডিজ সাব এসি রুমে বসে সাহিত্যিক বর্ণনা যেন- রক্তের দাগ চলে গেছে মায়ানমার সীমান্তে...
"সকালে দুছড়ি খালপাড়ে গিয়ে দেখা যায়, নিহত মিজানুরের পরনে এখনও বিজিবির পোশাক, পায়ে জুতা। লাশ ফুলে বিকৃত হয়ে গেছে। দুর্গন্ধ এড়াতে লাশের শরীরে বারবার ঢালা হচ্ছে কেরোসিন।"
হায় বীর! আমাদের ক্ষমা করো। তোমার মৃতদেহে আতর-লোবান দিতে পারেনি রাষ্ট্র! দিয়েছে কেরোসিন! একটি হেলিকপ্টার জোগার করতে পারেনি- এনেছে বিকল্প বাঁশের খাটিয়ায়...
আর ৪ দিন পর দেশরক্ষার অকুোতোভয় সৈনিককে যখনমৃত ফেরত পাওয়া গেল তখন তাদের সর্বোচ্চ হুমকি... জওয়াব চাওয়া হবে!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
সেই জওয়াব দিচ্ছে মিয়ানমার সৈন্য সমাবেশ করে।
এরপর দেখেন কুন মন্ত্রী বলে বসে নাকি- আরে আমরা কি সত্যি সত্যি জওয়াব চাইছি নাকি!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
শেইম!!!
৩| ০২ রা জুন, ২০১৪ রাত ১:১৭
হেদায়েত বলেছেন: মোনাফেকদের দিয়ে দেশ চলছে
৪| ০২ রা জুন, ২০১৪ সকাল ১০:৪৬
অর্ফিয়াস বলেছেন: ভাই, আমার ধারনা আমরা বিষয়টা যেভাবে ভাবছি তা না। আমি আমাদের বিডিআর/বিজিপির মনোবল সম্পর্কে জানি। এরা অপমান সহজে ভুলে যাবার পাত্র না। ভারতের মতো দেশের বিরুদ্ধে এরা লড়তে ভয় পায়না। রৌমারির কথা নিশ্চই ভুলে যাননি।
সম্ভবত এরা এরি মধ্যে কঠোর কোন প্রতিশোধ নিয়েছে। হয়তো কিছু কারনে এটা মিডিয়াতে আসছে না। অথবা কে জানে আপাতত চুপ থেকে সময়মতো ঠিক প্রাপ্যটা বুঝিয়ে দেবে নাসাকার গুন্ডাদের।
আমরা শুধু তাদের সাথে থাকি।
©somewhere in net ltd.
১|
৩১ শে মে, ২০১৪ রাত ১০:০১
একজন ঘূণপোকা বলেছেন:
দুর্বল সরকারের অধীনে রাষ্ট্রিয় প্রতিষ্ঠান দুর্বল হবে জানা কথাই।