হাজারীবাগ থেকে ট্যানারি স্থানান্তর ও আদালতের রায় বাস্তবায়নের দাবি

০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৫৪

জনস্বাস্থ্য ও পরবিশে রক্ষায়

হাজারীবাগ থকেে অবলিম্বে ট্যানারী স্থানান্তর করা হোক



হাজারীবাগ ট্যানারীর ক্ষতকির র্বজ্যে মারাত্মকভাবে দূষতি হচ্ছে বুড়গিঙ্গা নদীসহ হাজারীবাগরে আশপোশরে বস্তর্িৃণ এলাকার মাট,ি পানি ও বাতাস। সরকার হাজারীবাগ থকেে ট্যানারীসমূহ সাভাররে হরণিধরায় চামড়া শল্পিনগরীতে স্থানান্তররে সদ্ধিান্ত নয়ে। হাইর্কোটও এ ব্যাপারে সুস্পষ্ট রায় দয়ে এবং একাধকিবার সময় বৃদ্ধি করলে হাজারীবাগ থকেে ট্যানারী স্থানান্তররে কোন অগ্রগতি হচ্ছে না। জনস্বাস্থ্য ও পরবিশে রক্ষায় অবলিম্বে হাজারীবাগ থকেে ট্যানারীসমূহ সাভাররে শল্পি নগরীতে স্থানান্তর করা হোক। আজ ০৫ জানুয়ারী ২০১৩, শনবিার, সকাল ১১:০০ টায়, জগিাতলা বাসস্ট্যান্ডরে সামনে পরবিশে বাঁচাও আন্দোলন (পবা)’র উদ্যোগে হাজারীবাগ থকেে অবলিম্বে ট্যানারী স্থানান্তর করার দাবীতে এক মানববন্ধনে উক্ত অভমিত ব্যক্ত করা হয়।



পবার যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক হাফজিুর রহমান ময়না এর সভাপতত্বিে মানববন্ধনে বক্তব্য রাখনে পবার যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সয়ৈদ মনোয়ার হোসনে, আসলাম খান, কো-র্অডনিটের আতকি র্মোশদে, নর্বিাহী সদস্য প্রণব কুমার সরকার, নুর মোহাম্মদ তারাকী, পীসরে মহাসচবি ইফমা হোসনে, গ্রীণ মাইন্ড সোসাইটরি সভাপতি আমরি হাসান, ইউনাইটডে পীস ফাউন্ডশেন নত্রেকোনা জলোর সভাপতি জহরিুল ইসলাম জন,ি নাগরকি অধকিার সংরক্ষণ ফোরামরে হাজারীবাগরে সভাপতি জি এম রুস্তম খান, সাধারণ সম্পাদক হাজী মোহাম্মদ আফজাল হোসনে, ডাব্লউিববিি ট্রাস্টরে প্রকল্প সমন্বয়কারী আমনিুল হক সুজন, সপিবিরি ধানমন্ডরি সাধারণ সম্পাদক র্কাতকি হাওলাদার, সদস্য দলিীপ বপোরী, হাজারীবাগবাসী আলী মনসুর প্রমুখ।



বক্তারা বলনে, হাজারীবাগ এলাকায় অবস্থতি ট্যানারীসমূহরে র্বজ্য বুড়গিঙ্গার পানি দূষণরে অন্যতম কারণ। মৎস্য ও জলজ প্রাণীর বলিুপ্তসিহ বুড়গিঙ্গা আজ একটি মৃত নদী। হাজারীবাগরে ট্যানারীসমূহ হতে দনৈকি ২১,০০০ কউিবকি মটিার অপরশিোধতি র্বজ্য নদীতে পড়ছ।ে এসব র্বজ্যে রয়ছেে ক্রোময়িাম, লডে, সালফউিরকি এসডি, পশুর মাংস ইত্যাদ।ি এসব বষিাক্ত এবং বপিদজনক রাসায়নকি দ্রব্যাদি পান,ি বায়ু, মাটি দূষণসহ জনস্বাস্থ্যরে মারাত্বক ক্ষতসিাধন করে চলছে।ে



২০০১ সালে মহামান্য সুপ্রমির্কোটরে হাইর্কোট ডভিশিন হাজারীবাগরে ট্যানারীসমূহে র্বজ্য পরশিোধনাগার স্থাপনরে রুল জারী করনে। পরর্বতীতে জুন ২০০৯-এ মহামান্য হাইর্কোট সরকারকে ট্যানারীসমূহ ঢাকার বাহরিে সাভারে স্থানান্তররে বা ২৮ ফব্রে“য়ারী ২০১০-এর মধ্যে বন্ধরে আদশে প্রদান করনে। মহামান্য হাইর্কোটরে আদশে প্রতপিালনরে জন্য সরকার ২০১১ সালে আরো ২ বছর সময় র্প্রাথনা কর।ে মহামান্য হাইর্কোটরে আদশে এবং পরবিশেবাদী সংগঠন ও জনগণরে অব্যাহত আন্দোলনরে ফলশ্র“ততিে সরকার হাজারীবাগসহ দশেরে বভিন্নি স্থানে বক্ষিপ্তিভাবে ছড়য়িে ছটিয়িে থাকা ট্যানারি শল্পিসমূহকে সাভার ও করোনীগঞ্জ উপজলোয় স্থানান্তররে র্কাযক্্রম গ্রহণ কর।ে এ র্কাযক্রমরে আওতায় ২০৫ একর ভূমতিে ১৯৫ টি প্লট তরৈসিহ দনৈকি ২ কোটি লটিার র্বজ্য পরশিোধন ক্ষমতাসম্পন্ন কন্দ্রেীয় র্বজ্য শোধনাগার ¯হাপনরে মাধ্যমে একটি পরবিশেবান্ধব চামড়া শল্পি নগরী গড়ে তোলা হব।ে এর প্রাক্কলতি ব্যয় ৮৩৯ কোটি ২৬ লক্ষ টাকা। এ র্কাযক্রম বাস্তবায়নরে সময়কাল ছলি জানুয়ারী ২০০৩ হতে ডসিম্বের ২০০৫। ২০১২ র্পযন্ত বৃদ্দি করা হলওে অদ্যাবধি কন্দ্রেীয় র্বজ্য শোধনাগার ¯হাপন করা হয়নি এবং ট্যানারীসমূহ স্থানান্তররে দৃশ্যমান/র্কাযকর কোন উদ্যোগ পরলিক্ষতি হয়ন।ি হাজারীবাগরে ট্যানারীসমূহরে স্থানান্তর বলিম্বতি হওয়ায় দূষণ অব্যাহত রয়ছেে এবং মহানগরীর জনগণও গুরুতর শাররিীক ঝুকতিে রয়ছে।ে কন্দ্রেীয় র্বজ্য শোধনাগার ¯হাপনসহ হাজারীবাগ¯হ ট্যানারীসমূহ স্থানান্তররে মাধ্যমে ঢাকা মহানগরী ও বুড়গিঙ্গা নদীর দূষণ হ্রাস পাব।ে কন্দ্রেীয় র্বজ্য শোধনাগার ¯হাপন এবং ট্যানারীসমূহ স্থানান্তর র্কাযক্রম যুগপৎভাবে চালাতে হব।ে ট্যানারীসমূহ উৎপাদনে না যাওয়া র্পযন্ত র্বজ্য শোধনাগাররে র্কাযকারতিা পরীক্ষা করা সম্ভব হবে না এবং তা চালু করাও সম্ভব হবে না । ফলে ৮৩৯ কোটি ২৬ লক্ষ টাকা ব্যয় করওে পরবিশে ও জনস্বাস্থ্য রক্ষায় কোন সুফল পাওয়া যাবে না। পরবিশে ও জনস্বাস্থ্য রক্ষার পাশাপাশি রপ্তানীর র্স্বাথে হাজারীবাগরে ট্যানারীসমূহ জরুরী ভত্তিতিে সাভারে স্থানান্তর করা অত্যাবশ্যক।



ঢাকা, বুড়িগঙ্গা ও এ সংশ্লিষ্ট আগের লেখা পোস্ট:



জলাশয় রক্ষায় রাজনৈতিক অঙ্গীকার

Click This Link



বুড়িগঙ্গা দখল ও দূষণকারীদের কঠোর শাস্তি দেয়া দরকার

Click This Link

১ টি +০/-০