![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি লেখক নই তবু চেষ্টা করি লিখতে, লেখা পরিনত হয়েছে আমার নেশাতে। খুব ভাল লিখতে পারি তা না, যখন একাকি থাকি একাকি অনুভব করি নিজের একাকিত্ব ভুলে থাকার চেষ্টা করি লেখার মাধ্যমে। মনে হয় লেখাতেই যেন সব সুখ লেখার মাঝেই দিতে পারি নিজের দুঃখ গুলোকে নতুন রুপ। তাই আমি লিখতে ভালবাসি লেখা যেমন আমার নেশা লেখায় ভালবাসা
শুধু আম্পায়ারকে দোষ দিলে হবে না আমাদেরও কিছু দোষ আছে! । আম্পায়াররা তো বলেনি যে ,"এই সাকিব,এই তামিম,এই ইম্রুল তোমাদেরকে আজ উইকেট বিলিয়ে দিতে হবে!।
খেলতে না পারলে দোষ কি আম্পারের! যদিও আমরা ম্যাচটা আম্পায়ারের কারণেই হেরেছি কারণ প্রথমেই তারা আমাদের খেলোয়ারদের মানসিক অবস্থার ভাঙ্গন ধরিয়ে দিয়েছেন। তবে আমাদের বোলাররা প্রথম দিকে ভালো এবং মধ্যভাগের পর তুলনামূলক ভালো করলেও ব্যাটসম্যানরা তেমন ভালো করেনি, যেমনটা তাদের নিজস্ব খেলার ধরণ তেমনটা তারা খেলতে পারেনি। যা হোক এই হারের প্রধান কারণ মূলত আম্পায়রই।
কারণ প্রথমে সুরেশ রায়নাকে এলবিডব্লিউ থেকে রক্ষা করল। যদিও তাদের দাবি, টেকনিক্যাল নিয়মের কারণে এটা আউট না। আচ্ছা মানলাম আউটনা। কিন্তু কমেন্ট বক্সে থাকা একজন বলেছেন "সেটা যদিও নিয়মের দিক থেকে নৈতিক কিন্তু নীতির দিক থেকে অনৈতিক"।
রুবেলের ফুল টস বলকে আম্পায়ার 'হাই নো' ডাকায় আউটের হাত থেকে বেঁচে গিয়ে সেঞ্চুরি করেন রোহিত শর্মা। আর সেই সেঞ্চুরিই ভারতের রানের মাইল ফলক বদলে দেয়। যেটিকে খারাপ সিদ্ধান্ত বলে অভিহিত করেন খোদ ভারতের সাবেক ক্রিকেটার ভিভিএস লক্ষ্মণ। বলটি 'নো' ছিল না বলে টুইট করেন অস্ট্রেলিয়ার কিংবদন্তি স্পিনার শেন ওয়ার্নও।
এরপর ব্যাটিংয়ে তামিমের রিভিউ বাতিল করল।যদিও তামিমের ব্যাটে লেগেছে কিনা তা যাতে না দেখা যায়, দ্রুত রিভিউ করল। যা খুব বিরল ঘটনা।
অপর দিকে ধাওয়ান যখন খানিকটা পিছিয়ে বলটি তালুবন্দি করার চেষ্টা করেন ঠিক তখনই তার পা সীমানা দড়ি স্পর্শ করে। ক্যাচ নিশ্চিত হয়েছে কিনা জানতে থার্ড আম্পায়ারের সঙ্গে কথা বলেন মাঠের দুই আম্পায়ার। তিন অ্যাঙ্গেল থেকে রিপ্লে দেখে আউটের সিদ্ধান্ত জানান থার্ড আম্পায়ার।
তবে এটা স্পষ্ট যে, এই রিপ্লেটি কাছ থেকে দেখে সিদ্ধান্ত নেননি তৃতীয় আম্পায়ার স্টিভ ডেভিস।
অন্যান্যের সিদ্ধান্তের ক্ষেত্রে সাধারণত বেশ কয়েকবার চার-পাঁচ অ্যাঙ্গেল থেকে যতটা সম্ভব গভীরভাবে রিপ্লে দেখে থাকেন থার্ড আম্পায়াররা। সেটি করা হয়নি মাহমুদুল্লাহ'র ক্ষেত্রে। বস্তুত টিভি সেটের সামনে বসে থাকা দর্শকদের টিভিতে দেখেই নির্ণয় করতে দেরি হয়নি যে এটা ছক্কা ছিল।
সব মিলিয়ে আমাদের অন্যান্য ব্যটসম্যানদের তুলনামূলক কম রান করা এবং আম্পায়ারের পক্ষ থেকে রোহিতকে দেয়া মওকার মাধ্যমে বাড়তি রান এবং আম্পায়ারের পক্ষ থেকে টিম ইন্ডিয়াকে দেয়া মাহমুদুল্লাহর ছয়ের মারকে উইকেট হিসেবে ঘোষনার মওকার মাধ্যমে টিম ইন্ডিয়ার সহজ জয় পেল।
আর এদিকে ইন্ডিয়ানরা এই জয়ের জন্য, বাংলাদেশের ক্রিকেটের প্রতিক বাঘকে কুকুর বানিয়ে কিংবা বিড়ালের ছবি টুইট করে আমাদের উপহাস করছে। বিবেকের কাছে প্রশ্ন আসলে কারা উপহাসের যোগ্য?? আমরা নাকি ইন্ডিয়া?!!
২| ১৯ শে মার্চ, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১৮
নিস্পাপ একজন বলেছেন: বুঝতে হবে কার সাথে খেলতে গেছি। আই সি সি রেন্ডিয়ার কথায় উঠে বসে।
১৯ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ৮:৩৯
আজব গোয়েন্দা বলেছেন: ঠিক বলেছেন। icc মানেই indian cricket council.
৩| ২০ শে মার্চ, ২০১৫ সকাল ১০:৫৩
কাজী েবারহান বলেছেন: মওকা বিহীন ম্যাচ জয়ের সামর্থ অন্তত উঠতি টগবগে তরুন বাংলাদেশ দলের সাথে বৃদ্ধ ভারত দলের নেই।
২০ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ১০:১২
আজব গোয়েন্দা বলেছেন: হাহাহা আসলেই মানুষ যখন বৃদ্ধ হয় তখন হাঁটার জন্য লাঠির সাহায্য নিয়ে থাকেন, যার উপর ভর করেই সে বৃদ্ধ রাস্তা পার হয়। আর ভারতও যৌবন পেরিয়ে এখন বৃদ্ধের কাতারে সুতরাং উঠতি টগবগে তরুন যুবকদের হারাতে হলে তাদের অবশ্যই বৃদ্ধের লাঠির মতই আম্পায়ার কিংবা আই,সি,সি এর দেয়া মওকার প্রয়োজন হবে, যার উপর ভর করেই তাদেরকে জিততে হবে।
©somewhere in net ltd.
১|
১৯ শে মার্চ, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫১
"রাব্বি" বলেছেন: বেশ