নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ডোনাল্ড ট্রাম্প সম্ভবত আগামী বছর ২০২৫ সালেই নোবেল পুরষ্কার পেতে যাচ্ছেন । কারণ তিনি শীঘ্রই ইউক্রেন যুদ্ধ থামাতে যাচ্ছেন । আশা রাখি মহান আল্লাহর দয়ায় তিনি সফল হবেন । কিছু যুদ্ধ শুধু ধ্বংসই বয়ে আনে , ইউক্রেন যুদ্ধও শুধু ধ্বংস বয়ে আনছে । আর অন্যদিকে গাজা যুদ্ধের ব্যাপারে ট্রাম্প অতটা মনযোগী হবেন না । মনযোগী হলেও সম্পূর্ণ ইসরায়েল ও নেতানিয়াহুর পক্ষে কাজ করবেন । গাজা যুদ্ধ বন্ধ হলেও ইসরায়েল ও নেতানিয়াহুর স্বার্থ সবার আগে গুরুত্ব পাবে । আর গাজা যুদ্ধের মতো লেবানন যুদ্ধও ইসরায়েলকে লাভবান করে বন্ধ হতে পারে ।
ট্রাম্প যদি ইসরায়েল ফিলিস্তিন দ্বি-রাষ্ট্র ভিত্তিক সমাধান করতে পারেন , তাহলে সে দ্বিতীয়বার নোবেল পুরষ্কার জয় করবেন , যা সম্ভবত কল্পনা । কারণ নেতানিয়াহু ও ইসরায়েলের বেশিরভাগ নেতা ফিলিস্তিন রাষ্ট্র চায় না। ট্রাম্পও আগের আমলে ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের ব্যাপারে অতটা মনযোগী ছিলেন না । তাই বলা যায় ট্রাম্প ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিবেন না ।
আবার ট্রাম্প যদি ইরানের সাথে যুদ্ধ করতে চান , তাহলে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ হবে । তবে পেন্টাগন এরকম যুদ্ধ করতে ব্যাপক বাধা দিবে এবং হয়তো যুদ্ধটা হবে না । তবে ইরানের প্রক্সি গ্রুপগুলোকে ধ্বংস করতে নেতানিয়াহু ট্রাম্পকে রাজি করানোর চেষ্টা করবেন । কিন্তু যদি সৌদি যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমান ইরানের সাথে গভীর সম্পর্ক গড়তে পারেন এবং চীন রাশিয়ার সাথেও গভীর সম্পর্ক রাখেন , তবে মধ্যপ্রাচ্যে শান্তি বজায় থাকবে ইনশাআল্লাহ । সৌদি যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমানকে সব আরব ও মুসলিম দেশের নেতৃত্ব দিতে হবে এবং ব্যাপক অস্ত্র ও অর্থনীতি অর্জন করতে হবে । তবেই পৃথিবীতে অধিক শান্তি বজায় থাকবে ইনশাআল্লাহ ।
( মোঃ জাহাঙ্গীর আলম আকন্দ ) ।
©somewhere in net ltd.
১| ২৯ শে নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৯:১৯
কামাল১৮ বলেছেন: শান্তির জন্য ইউনুসের দ্বিতীয় বার নোবেল পাওয়ার সম্ভাবনা।সে শান্তির বন্যা বইয়ে দিচ্ছে বাংলাদেশে।