![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এক রাষ্ট্র প্রধান বলেছেন , তিনি একটি কম প্রাণঘাতী যুদ্ধ থামিয়ে স্বর্গ লাভ করতে চান । অথচ তার হাতে ফিলিস্তিন বাসীর তাজা রক্ত লেগে আছে । যারাই ফিলিস্তিনিদের হত্যার সাথে জড়িত , তাদের পরকাল মুক্তির সম্ভাবনা নাই , তবে দুই একজের ব্যাপারে মহান আল্লাহ অন্য সিদ্ধান্ত নিবেন , যদি তারা মনে মনে ফিলিস্তিনকে পরিপূর্ণ সমর্থন করেন।
ফিলিস্তিন দিয়েই মহান আল্লাহ বর্তমান মানুষের পরকাল নির্ধারণ করবেন , যারা ফিলিস্তিনের পক্ষে এবং বর্তমান মুজাদ্দিদের আক্বিদা মান্য করবেন , ইনশাআল্লাহ অবশ্যই তারা পরকাল মুক্তি পাইবেন । যাহাতে কোনই সন্দেহ নাই ।
রাসুল সাঃ , সাহাবীগন এবং তাবেয়ীদের সময় ছিলো ইসলামের প্রথম সংস্করণ, পরে ইমাম আবু হানিফা ইসলামের দ্বিতীয় সংস্করণ চালু করেন এবং ইমাম গাজ্জালী ইলমে তাসাউফকে ইসলামে আবশ্যিক করেন । এভাবে আজ পর্যন্ত ইসলামের দ্বিতীয় সংস্করণ চলছে , কিন্তু বর্তমানে মহান আল্লাহ ইসলামের তৃতীয় সংস্করণ চালু করবেন আমার মাধ্যমে ইনশাআল্লাহ । কেনই বা তৃতীয় সংস্করণ চালু হবে না , যেহেতু বর্তমানে স্মার্ট প্রযুক্তির যুগ চলছে । ইসলামের তৃতীয় সংস্করণে কি কি থাকবে তা আমার লেখালেখিতে সবকিছুই বলেছি এবং ভবিষ্যতে আরো সুন্দর করে বর্ণনা করবো ইনশাআল্লাহ ।
ইমাম মাহদি ইসলামের চতুর্থ সংস্করণ আনবেন । আমি ইমাম মাহদিকে অনুরোধ করছি , তিনি যেনো কিয়ামত পর্যন্ত ইসলামের মৌলিক পরিবর্তনগুলি বই আকারে লিপিবদ্ধ করে যান । কিয়ামত পূর্বে নামাজ রোজার কি হবে তাও যেনো ইমাম মাহদি লিপিবদ্ধ করে যান । এটা মহান ইমামের নিকট আমার অনুরোধ ।
সম্ভবত কিয়ামত পর্যন্ত ইসলামের পাঁচটি সংস্করণ আসবে । সে যাইহোক - পরকাল মুক্তি চাইলে ঐ সময়ের মুজাদ্দিদের পূর্ণ আনুগত্য করতে হবে । তাছাড়া পরকাল মুক্তি পরিপূর্ণ অসম্ভব। অনেক আলেম ওলামা পর্যন্ত , বর্তমান মুজাদ্দিদ পৌঁছেছেন এবং তাদের নিকট সত্য প্রমাণিত , তবুও তারা জিদ এবং অহংকারের বশবর্তী হয়ে তাকে গ্রহণ করছেন না । কিন্তু বাবা অহংকারে ধ্বংস টেনে আনবে । আমি বলছি, মুসলমানরা ইসলামের তৃতীয় সংস্করণ মানবে এবং অমুসলিমরাও আল্লাহ ও পরকালে ঈমান আনবে এবং ভালো কাজ করবে , অতঃপর রাসুল সাঃ কে বিশ্বাস করবে এবং বর্তমান মুজাদ্দিদের কথা শুনবে এবং হক সুফিদের ভালবাসবে তবেই তাদেরও পরকাল মুক্তি মিলবে ইনশাআল্লাহ ।
( মোঃ জাহাঙ্গীর আলম আকন্দ ) ।
২| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:৪৪
বিজন রয় বলেছেন: রাজীব নুর বলেছেন: ইমাম মাহাদি আসবেন, সব সমস্যার সমাধান করবেন।
৩| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১:৩২
নতুন বলেছেন: বিজন রয় বলেছেন: রাজীব নুর বলেছেন: ইমাম মাহাদি আসবেন, সব সমস্যার সমাধান করবেন।
ইমাম মাহাদী কবে আসবেন?
৪| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৫:২৫
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: ইমাম মাহদি কি বাংলাদেশে আসবেন না ? নাকি আরব দেশে এসে সেখানেই থেকে যাবেন ? আমাদের এদিকে কেউ আসে না ।
৫| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:৪২
নতুন বলেছেন: সৈয়দ কুতুব বলেছেন: ইমাম মাহদি কি বাংলাদেশে আসবেন না ? নাকি আরব দেশে এসে সেখানেই থেকে যাবেন ? আমাদের এদিকে কেউ আসে না ।
অনেক ইমাম মাহাদী এসেছে। অনেকেই দাবী করেছে।
যারা অনুসারী বা সমর্থকদের কাছে মাহদি হিসেবে পরিচিত
আল-হাকিম বিআমরিল্লাহ —তিনি ষষ্ঠ ফাতিমীয় খলীফা ও ষোড়শ ইসমাইলি ইমাম ছিলেন, যিনি ৯৯৬–১০২১ সাল পর্যন্ত শাসনকার্য পরিচালনা করেছেন। আল-হাকিম বিশ্বব্যাপী প্রায় ১৫ মিলিয়ন নিজারি, ১–২ মিলিয়ন মুস্তালি ইসমাইলি এবং প্রায় ২ মিলিয়ন দ্রুজ সম্প্রদায়ের মধ্যে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিত্ব।
আদনান অকতার—তিনি একজন তুর্কি ইসলামি টেলিভেঞ্জেলিস্ট (ধর্মীয় প্রচারক) ও একটি ধর্মীয় গোষ্ঠীর নেতা।
জাফর আস-সাদিক—তিনি একজন প্রসিদ্ধ আলিম ও হাদিস বর্ণনাকারী ছিলেন। তিনি এমন একজন ইমাম, যাঁকে শিয়াদের তাউসি ও ইসমাইলি উভয়ই সম্মিলিতভাবে মেনে নেয়। তাউসি শিয়ারা তাঁকে মাহদি হিসেবে দাবী করেছিল।
মুহাম্মদ কাসিম ইবনে আব্দুল করিম (জ. ১৯৭৬) — তিনি একজন পাকিস্তানি ধর্ম প্রচারক, যাঁকে তার মালয়েশীয় অনুসারীরা মাহদি বলে দাবি করে।
ওয়ালস ফার্ড মুহাম্মদ—তিনি ১৯৩০ সালের ৪ জুলাই যুক্তরাষ্ট্রের ডেট্রয়েটে "নেশন অব ইসলাম" নামে একটি ধর্মীয় আন্দোলন প্রতিষ্ঠা করেন। নেশন অব ইসলামের মতে, তিনি খ্রিস্টধর্মের মসীহ ও ইসলামের মাহদি উভয়ই ছিলেন।
মোহাম্মদ বায়াজীদ খান পন্নী— একজন বাংলাদেশী রাজনীতিবিদ, হোমিওপ্যাথি চিকিৎসক ও লেখক। তিনি পূর্ব পাকিস্তান প্রাদেশিক পরিষদের সদস্য ছিলেন। হেজবুত তাওহীদের অনুসারীরা তাঁকে মাহদি বলে দাবি করে।
মুহাম্মদ ইবনে আব্দুল্লাহ আল-আফতাহ ইবনে জাফর সাদিক — তিনি এমন একটি ঐতিহাসিক চরিত্র, যার অস্তিত্ব নিয়ে বিতর্ক আছে। ফাতহি শিয়াদের (তার অনুসারী) একটি দল বিশ্বাস করত যে, তিনি ইমাম আবদুল্লাহ আল-আফতাহের পুত্র এবং তিনি ইমাম ছিলেন।
মুহাম্মদ ইবনে আব্দুল্লাহ আন-নাফসুয-জাকিয়্যা — ইসলামি নবী মুহাম্মদের কন্যা ফাতিমার বংশধর। তাঁর মধুর ভাষণ, সদাচরণ ও দৃঢ় ব্যক্তিত্বের জন্য তিনি পরিচিত ছিলেন। তিনি মদিনায় আব্বাসীয় খলীফা আল-মনসুরের বিরুদ্ধে আলাবি বিদ্রোহের নেতৃত্ব দেন, যা ব্যর্থ হয়।
মুহাম্মদ ইবনে আলী আল-হাদি — নবী মুহাম্মদের বংশধর, ইমাম আলী আল-হাদির পুত্র ও হাসান আল-আসকারির ভাই, যাঁরা তালভি শিয়াদের মতে, যথাক্রমে দশম ও একাদশ ইমাম ছিলেন।
মুহাম্মদ ইবনে কাসিম (আল-আলাবি) — একজন আলাবি, যিনি আফগানিস্তানের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের তালাকানে আব্বাসীয় খিলাফতের বিরুদ্ধে একটি ব্যর্থ জায়েদি বিদ্রোহের নেতৃত্ব দেন।
মূসা আল-কাজিম — নবী মুহাম্মদের বংশধর এবং তালভি শিয়াদের সপ্তম ইমাম। ওয়াকিফি শিয়াদের মতে, তাঁকে মাহদি বলে বিশ্বাস করা হয়।
উসমান দান ফোদিও—তিনি একজন ফুলানি পণ্ডিত, ইসলামী ধর্মীয় শিক্ষক, কবি, বিপ্লবী ও দার্শনিক। তিনি সকাটো খিলাফতের প্রতিষ্ঠাতা এবং প্রথম খলীফা ছিলেন।
ইয়াহইয়া ইবনে উমর — আব্বাসীয় খলীফা আল-মুস্তাঈনের শাসনামলে তিনি কুফা থেকে বিদ্রোহ শুরু করেন (৮৬৪–৮৬৫ খ্রি.)। তবে আব্বাসীয় সেনাপতি হুসাইন ইবনে ইসমাইলের নেতৃত্বে বিদ্রোহ দমন করা হয় এবং ইয়াহইয়া নিহত হন।
©somewhere in net ltd.
১|
০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:০১
রাজীব নুর বলেছেন: ইমাম মাহাদি আসবেন, সব সমস্যার সমাধান করবেন।