নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আল্লাহর নামে

ডাঃ আকন্দ

একজন চিকিৎসক ।

ডাঃ আকন্দ › বিস্তারিত পোস্টঃ

ইসলামের তৃতীয় সংস্করণ

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ভোর ৫:৩৮

এক রাষ্ট্র প্রধান বলেছেন , তিনি একটি কম প্রাণঘাতী যুদ্ধ থামিয়ে স্বর্গ লাভ করতে চান । অথচ তার হাতে ফিলিস্তিন বাসীর তাজা রক্ত লেগে আছে । যারাই ফিলিস্তিনিদের হত্যার সাথে জড়িত , তাদের পরকাল মুক্তির সম্ভাবনা নাই , তবে দুই একজের ব্যাপারে মহান আল্লাহ অন্য সিদ্ধান্ত নিবেন , যদি তারা মনে মনে ফিলিস্তিনকে পরিপূর্ণ সমর্থন করেন।



ফিলিস্তিন দিয়েই মহান আল্লাহ বর্তমান মানুষের পরকাল নির্ধারণ করবেন , যারা ফিলিস্তিনের পক্ষে এবং বর্তমান মুজাদ্দিদের আক্বিদা মান্য করবেন , ইনশাআল্লাহ অবশ্যই তারা পরকাল মুক্তি পাইবেন । যাহাতে কোনই সন্দেহ নাই ।


রাসুল সাঃ , সাহাবীগন এবং তাবেয়ীদের সময় ছিলো ইসলামের প্রথম সংস্করণ, পরে ইমাম আবু হানিফা ইসলামের দ্বিতীয় সংস্করণ চালু করেন এবং ইমাম গাজ্জালী ইলমে তাসাউফকে ইসলামে আবশ্যিক করেন । এভাবে আজ পর্যন্ত ইসলামের দ্বিতীয় সংস্করণ চলছে , কিন্তু বর্তমানে মহান আল্লাহ ইসলামের তৃতীয় সংস্করণ চালু করবেন আমার মাধ্যমে ইনশাআল্লাহ । কেনই বা তৃতীয় সংস্করণ চালু হবে না , যেহেতু বর্তমানে স্মার্ট প্রযুক্তির যুগ চলছে । ইসলামের তৃতীয় সংস্করণে কি কি থাকবে তা আমার লেখালেখিতে সবকিছুই বলেছি এবং ভবিষ্যতে আরো সুন্দর করে বর্ণনা করবো ইনশাআল্লাহ ।



ইমাম মাহদি ইসলামের চতুর্থ সংস্করণ আনবেন । আমি ইমাম মাহদিকে অনুরোধ করছি , তিনি যেনো কিয়ামত পর্যন্ত ইসলামের মৌলিক পরিবর্তনগুলি বই আকারে লিপিবদ্ধ করে যান । কিয়ামত পূর্বে নামাজ রোজার কি হবে তাও যেনো ইমাম মাহদি লিপিবদ্ধ করে যান । এটা মহান ইমামের নিকট আমার অনুরোধ ।



সম্ভবত কিয়ামত পর্যন্ত ইসলামের পাঁচটি সংস্করণ আসবে । সে যাইহোক - পরকাল মুক্তি চাইলে ঐ সময়ের মুজাদ্দিদের পূর্ণ আনুগত্য করতে হবে । তাছাড়া পরকাল মুক্তি পরিপূর্ণ অসম্ভব। অনেক আলেম ওলামা পর্যন্ত , বর্তমান মুজাদ্দিদ পৌঁছেছেন এবং তাদের নিকট সত্য প্রমাণিত , তবুও তারা জিদ এবং অহংকারের বশবর্তী হয়ে তাকে গ্রহণ করছেন না । কিন্তু বাবা অহংকারে ধ্বংস টেনে আনবে । আমি বলছি, মুসলমানরা ইসলামের তৃতীয় সংস্করণ মানবে এবং অমুসলিমরাও আল্লাহ ও পরকালে ঈমান আনবে এবং ভালো কাজ করবে , অতঃপর রাসুল সাঃ কে বিশ্বাস করবে এবং বর্তমান মুজাদ্দিদের কথা শুনবে এবং হক সুফিদের ভালবাসবে তবেই তাদেরও পরকাল মুক্তি মিলবে ইনশাআল্লাহ ।



( মোঃ জাহাঙ্গীর আলম আকন্দ ) ।

মন্তব্য ৫ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৫) মন্তব্য লিখুন

১| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:০১

রাজীব নুর বলেছেন: ইমাম মাহাদি আসবেন, সব সমস্যার সমাধান করবেন।

২| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:৪৪

বিজন রয় বলেছেন: রাজীব নুর বলেছেন: ইমাম মাহাদি আসবেন, সব সমস্যার সমাধান করবেন।

৩| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১:৩২

নতুন বলেছেন: বিজন রয় বলেছেন: রাজীব নুর বলেছেন: ইমাম মাহাদি আসবেন, সব সমস্যার সমাধান করবেন।

ইমাম মাহাদী কবে আসবেন?

৪| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৫:২৫

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: ইমাম মাহদি কি বাংলাদেশে আসবেন না ? নাকি আরব দেশে এসে সেখানেই থেকে যাবেন ? আমাদের এদিকে কেউ আসে না ।

৫| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:৪২

নতুন বলেছেন: সৈয়দ কুতুব বলেছেন: ইমাম মাহদি কি বাংলাদেশে আসবেন না ? নাকি আরব দেশে এসে সেখানেই থেকে যাবেন ? আমাদের এদিকে কেউ আসে না ।


অনেক ইমাম মাহাদী এসেছে। অনেকেই দাবী করেছে।

যারা অনুসারী বা সমর্থকদের কাছে মাহদি হিসেবে পরিচিত
আল-হাকিম বিআমরিল্লাহ —তিনি ষষ্ঠ ফাতিমীয় খলীফা ও ষোড়শ ইসমাইলি ইমাম ছিলেন, যিনি ৯৯৬–১০২১ সাল পর্যন্ত শাসনকার্য পরিচালনা করেছেন। আল-হাকিম বিশ্বব্যাপী প্রায় ১৫ মিলিয়ন নিজারি, ১–২ মিলিয়ন মুস্তালি ইসমাইলি এবং প্রায় ২ মিলিয়ন দ্রুজ সম্প্রদায়ের মধ্যে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিত্ব।
আদনান অকতার—তিনি একজন তুর্কি ইসলামি টেলিভেঞ্জেলিস্ট (ধর্মীয় প্রচারক) ও একটি ধর্মীয় গোষ্ঠীর নেতা।
জাফর আস-সাদিক—তিনি একজন প্রসিদ্ধ আলিম ও হাদিস বর্ণনাকারী ছিলেন। তিনি এমন একজন ইমাম, যাঁকে শিয়াদের তাউসি ও ইসমাইলি উভয়ই সম্মিলিতভাবে মেনে নেয়। তাউসি শিয়ারা তাঁকে মাহদি হিসেবে দাবী করেছিল।
মুহাম্মদ কাসিম ইবনে আব্দুল করিম (জ. ১৯৭৬) — তিনি একজন পাকিস্তানি ধর্ম প্রচারক, যাঁকে তার মালয়েশীয় অনুসারীরা মাহদি বলে দাবি করে।
ওয়ালস ফার্ড মুহাম্মদ—তিনি ১৯৩০ সালের ৪ জুলাই যুক্তরাষ্ট্রের ডেট্রয়েটে "নেশন অব ইসলাম" নামে একটি ধর্মীয় আন্দোলন প্রতিষ্ঠা করেন। নেশন অব ইসলামের মতে, তিনি খ্রিস্টধর্মের মসীহ ও ইসলামের মাহদি উভয়ই ছিলেন।
মোহাম্মদ বায়াজীদ খান পন্নী— একজন বাংলাদেশী রাজনীতিবিদ, হোমিওপ্যাথি চিকিৎসক ও লেখক। তিনি পূর্ব পাকিস্তান প্রাদেশিক পরিষদের সদস্য ছিলেন। হেজবুত তাওহীদের অনুসারীরা তাঁকে মাহদি বলে দাবি করে।
মুহাম্মদ ইবনে আব্দুল্লাহ আল-আফতাহ ইবনে জাফর সাদিক — তিনি এমন একটি ঐতিহাসিক চরিত্র, যার অস্তিত্ব নিয়ে বিতর্ক আছে। ফাতহি শিয়াদের (তার অনুসারী) একটি দল বিশ্বাস করত যে, তিনি ইমাম আবদুল্লাহ আল-আফতাহের পুত্র এবং তিনি ইমাম ছিলেন।
মুহাম্মদ ইবনে আব্দুল্লাহ আন-নাফসুয-জাকিয়্যা — ইসলামি নবী মুহাম্মদের কন্যা ফাতিমার বংশধর। তাঁর মধুর ভাষণ, সদাচরণ ও দৃঢ় ব্যক্তিত্বের জন্য তিনি পরিচিত ছিলেন। তিনি মদিনায় আব্বাসীয় খলীফা আল-মনসুরের বিরুদ্ধে আলাবি বিদ্রোহের নেতৃত্ব দেন, যা ব্যর্থ হয়।
মুহাম্মদ ইবনে আলী আল-হাদি — নবী মুহাম্মদের বংশধর, ইমাম আলী আল-হাদির পুত্র ও হাসান আল-আসকারির ভাই, যাঁরা তালভি শিয়াদের মতে, যথাক্রমে দশম ও একাদশ ইমাম ছিলেন।
মুহাম্মদ ইবনে কাসিম (আল-আলাবি) — একজন আলাবি, যিনি আফগানিস্তানের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের তালাকানে আব্বাসীয় খিলাফতের বিরুদ্ধে একটি ব্যর্থ জায়েদি বিদ্রোহের নেতৃত্ব দেন।
মূসা আল-কাজিম — নবী মুহাম্মদের বংশধর এবং তালভি শিয়াদের সপ্তম ইমাম। ওয়াকিফি শিয়াদের মতে, তাঁকে মাহদি বলে বিশ্বাস করা হয়।
উসমান দান ফোদিও—তিনি একজন ফুলানি পণ্ডিত, ইসলামী ধর্মীয় শিক্ষক, কবি, বিপ্লবী ও দার্শনিক। তিনি সকাটো খিলাফতের প্রতিষ্ঠাতা এবং প্রথম খলীফা ছিলেন।
ইয়াহইয়া ইবনে উমর — আব্বাসীয় খলীফা আল-মুস্তাঈনের শাসনামলে তিনি কুফা থেকে বিদ্রোহ শুরু করেন (৮৬৪–৮৬৫ খ্রি.)। তবে আব্বাসীয় সেনাপতি হুসাইন ইবনে ইসমাইলের নেতৃত্বে বিদ্রোহ দমন করা হয় এবং ইয়াহইয়া নিহত হন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.