নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
১৯৮৭ সালে আইনজীবী হিসাবে ময়মনসিংহ বারে এবং পরে ঢাকা বারে যোগদান করি। ১৯৯২ সালে সুপ্রিম কোর্ট বারে যোগ দেই।
আমেরিকার গৃহযুদ্ধে প্রায় ৪৬২টা ছোট বড় যুদ্ধ সংঘটিত হয়। কোন যুদ্ধে কনফেডারেটরা বিজয়ী হয়, আবার কোনটাতে যুক্তরাষ্ট্র বিজয়ী হয়। আবার কোনকোন যুদ্ধ অমীমাংসিত থাকে। এর মধ্যে কোনোকোনো যুদ্ধ ছিল ইতিহাসের বাঁক পরিবর্তনকারী।
গেটিসবার্গ যুদ্ধ (Battle of Gettysburg)
গেটিসবার্গ যুদ্ধ ছিল ইতিহাসের বাঁক পরিবর্তনকারী একটা যুদ্ধ। পেনসিলভেনিয়া রাজ্যের এডামস কাউন্টির গেটিসবার্গ নামক স্থানে ১৮৬৩ সালের ১-৩ জুলাই এই যুদ্ধ সংঘটিত হয়। আর্মি অফ দ্য পোটোম্যাক নামের যুক্তরাষ্ট্র বাহিনীর নেতৃত্ব দেন মেজর জেনারেল জর্জ গর্ডন মেডে এবং মেজর জেনারেল জন ক্যালডওয়েল টিডবল এবং আর্মি অফ নর্থান ভার্জিনিয়া বাহিনী নামের কনফেডারেট বাহিনীর নেতৃত্ব দেন জেনারেল রবার্ট এডওয়ার্ড লি। এই যুদ্ধটা ছিল সবচাইতে রক্তক্ষয়ী এবং গুরত্বপূর্ন বাঁক পরিবর্তনকারী। এই যুদ্ধের ফলে কনফেডারেটদের উত্তরমুখী অভিযানের স্বপ্ন চিরতরে শেষ হয়ে যায়।
১৮৬৩ সালের মে মাসে চান্সেলরভিল যুদ্ধে (Battle of Chancellorsville) বিজয় অর্জন করে কনফেডারেট বাহিনীর মনবল অনেক বেড়ে যায়। তারা উত্তর দিকে অভিযানের অংশ হিসাবে গেটিসবার্গ অভিযান শুরু করে। এই অভিযানের পিছনে জেনারেল লীর উদেশ্য ছিল, কনফেডারেট বাহিনী হেরিসবার্গ, পেনসিলভেনিয়া, এমনকি ফিলাডেলফিয়া পর্যন্ত দখল করে নিবে। এতে উত্তরাঞ্চলীয় রাজনীতিবিদদের মনোভাব কনফেডারেটদের প্রতি পরিবর্তন হবে।
প্রেসিডেন্ট আব্রাহাম লিংকন প্রথমে যুদ্ধের দায়িত্বও দেন মেজর জেনারেল জোসেফ হুকারকে। কিন্তু যুদ্ধ শুরুর মাত্র তিন দিন পূর্বে জোসেফকে প্রত্যাহার করে মেজর জেনারেল জর্জ গর্ডন মেডেকে যুদ্ধের কমান্ডার নিয়োগ করেন। তিন দিনের এই রক্তক্ষয়ী যুদ্ধে উভয় পক্ষের প্রায় ৫১,০০০ সৈন্য হতাহত হয়। যুক্তরাষ্ট্র বাহিনীর বিজয় অর্জিত হয়। কনফেডারেট বাহিনী ভার্জিনিয়ার দিকে পশ্চাদপসারণ করে।
প্রেসিডেন্ট আব্রাহাম লিংকন ১৯ নভেম্বর নিহত সৈনিকদের প্রতি সম্মান জানাতে গেটিসবার্গ ন্যাশনাল সিমেট্রিতে যান। সেখানে তিনি এই যুদ্ধের যৌক্তিকতা আবারো ব্যাখ্যা করে ঐতিহাসিক ভাষণ দেন, যা গেটটিসবার্গ এড্রেস নামে খ্যাত।
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১:২১
মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন:
আজকাল বড় লেখা কেউ পড়তে চায় না।
বড় লেখা তো দূরে থাক, এক দুই লাইনের বেশি পড়তে চায় না।
একবার পড়েছিলাম ভাল লেখক হতে হলে কম করে এক শ' পৃষ্ঠা পড়ার পর এক পৃষ্ঠা লেখবে।
এখন পাঠকের চাপে এক শ' না, এক হাজার পৃষ্ঠা পড়ার পর আধা পৃষ্ঠা লিখি।
©somewhere in net ltd.
১| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৪:০০
মোঃ মঈনুল ইসলামঢ় তুষার বলেছেন: স্বল্প পরিসরে সুন্দর উপস্থাপন।তথ্যটুকোন দরকার ছিল ,পেয়েও গেলাম,পড়েও ফেল্লাম।