নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
১৯৮৭ সালে আইনজীবী হিসাবে ময়মনসিংহ বারে এবং পরে ঢাকা বারে যোগদান করি। ১৯৯২ সালে সুপ্রিম কোর্ট বারে যোগ দেই।
চীন বাংলাদেশ সহ কয়েকটি এশিয়ান দেশর পণ্যের উপর আমদানি শুল্ক (ট্যারিফ) শূন্যের কোঠায় নামিয়ে আনতে বা হ্রাস করার একটি পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে। বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন এতে বাংলাদেশ সহ এশিয়ার মধ্যে বাণিজ্য কার্যক্রম সহজতর হবে এবং বহুপাক্ষিক ট্রেডিং সিস্টেমকে আরো ভালভাবে রক্ষা করবে।
বাংলাদেশ, ইন্ডিয়া, দক্ষিণ কোরিয়া, এবং শ্রীলংকার মোট উৎপাদনের ৮,৫৪৯ ধরনের পণ্যের উপর থেকে শুল্ক কমানো বা শূন্যে নামানো হয়েছে। এশিয়া প্যাসিফিক ট্রেড এগ্রিমেন্টের দ্বিতীয় সংশোধনের অধীনে পণ্যগুলি হচ্ছে রাসায়নিক, কৃষি ও চিকিৎসা সামগ্রী, পোশাক, ইস্পাত এবং অ্যালুমিনিয়াম পণ্য।
মার্কিন-চীন বাণিজ্য যুদ্ধ এবং বিশ্ব প্রভাব
২৮ শে জুন, ২০১৮ সকাল ৭:১২
মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন:
যুদ্ধের শুরুতে উভয় পক্ষই মনে করে সে জিতবে। কিন্তু এক পক্ষ জিতে আরেক পক্ষ হরে। এই যুদ্ধে বিজয়ীর পক্ষে থাকলে ভাল।
২| ২৮ শে জুন, ২০১৮ রাত ২:৪৫
মোঃ জিদান খান (অয়ন) বলেছেন: বাংলাদেশের জন্য ভালো সংংবাদ।
ব্লগটি ঘুরে আসার নিমন্ত্রণ রইলো।
২৮ শে জুন, ২০১৮ সকাল ৭:৩২
মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন:
চীনদের এই উদ্যোগ নিঃসন্দেহে বাংলাদেশের জন্য শুভ সংবাদ।
শুধু বাংলাদেশের জন্য না সমগ্র এশিয়ার জন্যই ভাল খবর।
আপনার ব্লগ আগেই দেখেছি।
ভাল।
নিয়মিত লিখবেন।
ভাল লেখা বেশি বেশি পড়বেন।
অন্যের লেখায় সুচিন্তিত মন্তব্য করবেন।
অনেকেই আছেন, যারা মন্তব্য করার জন্য মন্তব্য করেন।
যদি ভিন্নমত পোষণ করেন, যুক্তি দিয়ে আপনার বক্তব্য প্রকাশ করবেন।
কখনই কাউকেই ব্যক্তিগত আক্রমণ করবেন না।
৩| ২৮ শে জুন, ২০১৮ রাত ৩:২১
চাঁদগাজী বলেছেন:
উহা বাংলাদেশ থেকে কি কিনে?
২৮ শে জুন, ২০১৮ সকাল ৭:২৪
মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন:
বাংলাদেশে গত বছর চীনে এক বিলিয়ন ডলারের পণ্য রপ্তানি করেছে।
পণ্যগুলি হচ্ছে--
১. হিমায়িত খাদ্য (৩৫ মিলিয়ন ডলার)
২. কৃষি পণ্য (৯ মি)
৩. চা
৪. রাসায়নিক পণ্য (২ মি)
৫. চামড়া (৩০ মি)
৬. কাঁচাপাট (৩৩ মি)
৭. পাটজাত পণ্য (৫৫ মি)
৮. হোসিয়ারি পণ্য (৫২ মি)
৯. woven garment (৮৫ মি) এবং
১০. অন্যান্য (১৫১ মি)
সূত্র: dhaka chamber of commerce
৪| ২৮ শে জুন, ২০১৮ ভোর ৬:৩৪
মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন: বাংলাদেশে গত বছর চীনে এক বিলিয়ন ডলারের পণ্য রপ্তানি করেছে।
পণ্যগুলি হচ্ছে--
১. হিমায়িত খাদ্য (৩৫ মিলিয়ন ডলার)
২. কৃষি পণ্য (৯ মি)
৩. চা
৪. রাসায়নিক পণ্য (২ মি)
৫. চামড়া (৩০ মি)
৬. কাঁচাপাট (৩৩ মি)
৭. পাটজাত পণ্য (৫৫ মি)
৮. হোসিয়ারি পণ্য (৫২ মি)
৯. woven garment (৮৫ মি) এবং
১০. অন্যান্য (১৫১ মি)
সূত্র: dhaka chamber of commerce
৫| ২৮ শে জুন, ২০১৮ সকাল ৭:৫৫
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ভালো খবর, তবে বাংলাদেশ চীন থেকে যে বিপুল পরিমান আমদানী করে সেটার উপর থেকে বাংলাদেশ যদি শূন্য শুল্ক আদায় করার কোন পন্থা হয় তাহলে অবশ্যই বিষয়টি খারাপ হতে বাধ্য।
২৮ শে জুন, ২০১৮ সকাল ৮:১৪
মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন:
সব পণ্যের উপরই কম বেশি আমদানি শুল্ক অর্থাৎ ট্যারিফ আছে।
কোন কোন সময় কোন রাষ্ট্র বিশেষ কোন কারণে বিশেষ কোন পণ্যের উপর অস্বাভাবিক হরে আমদানি শুল্ক আরোপ করে। এটাকে বলে ট্যারিফ বেরিয়ার বা শুল্ক বাধা। যাতে ওই পণ্য আমদানি বাধাগ্রস্ত হয়।
বাংলাদেশ কোন পণ্যের উপর এই ধরণের শুল্ক বাধা আরোপ করে নাই।
ইন্ডিয়া বাংলাদেশর অনেক পণ্যের উপর শুল্ক এবং অ-শুল্ক বাধা আরোপ করে রেখেছে। যাতে বাংলাদেশের পণ্য ইন্ডিয়ার বাজার না পায়।
এর মধ্যে উল্লেখ্য যোগ্য হল, সিরামিক পণ্য, মেলামাইন পণ্য, গাড়ির ব্যাটারি, সিমেন্ট, ইলেকট্রিক বাল্ব ইত্যাদি।
৬| ২৮ শে জুন, ২০১৮ সকাল ৯:৪৯
রাজীব নুর বলেছেন: বাংলাদেশে সব জিনিসই চায়না।
২৮ শে জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০৮
মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন:
শুধু বাংলাদেশে না, আমেরিকাতেও সব চায়না।
ইলেক্ট্রনিক জিনিস থেকে শুরু করে নিত্য ব্যবহার্য প্রতিটা জিনিস Maid in China .
এমন কি আমেরিকান ব্র্যান্ড কিন্তু মেইড ইন চাইনা।
৭| ২৮ শে জুন, ২০১৮ সকাল ১১:১৭
খাঁজা বাবা বলেছেন: রপ্তানীতে আমেরিকা নির্ভরতা যত কমাতে পারি ততই মঙ্গল
কোন নির্দিষ্ট ২/৪ টা দেশের উপর নির্ভরশীল না থাকাই ভাল
২৮ শে জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:২১
মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন:
এটা একটা ভাল প্রস্তাব।
কোন একক দেশের নির্ভরতা কমাতে হলে বাজার খুঁজে বের করতে হবে।
আমেরিকাতে আমরা যে যে পণ্য রফতানি করি, সেই সেই পণ্যের অন্য বাজার খুঁজে বের করতে হবে।
আমেরিকা এবং ইউরোপের বাজারে আমাদের প্রধান পণ্য হচ্ছে তৈরি পোশাক।
তৈরি পোশাকের বড় বাজার ইউরোপ আমেরিকার বাইরে নাই।
কিন্তু চামড়া এবং চামড়া জাত পণ্যের বাজার বিশ্বব্যাপী আছে।
আমাদেরকে তৈরি পোশাক শিল্পের মত চামড়া জাত পণ্যের উপর জোর দিতে হবে, যেমন-জুতা, ব্যাগ, সুটকেসে, লাগেজ ইত্যাদি।
সিরামিক এবং মেলামাইন পণ্যেরও বিশ্বব্যাপী চাহিদা আছে। এই সবের দিকে মনোযোগ দিতে হবে।
৮| ২৯ শে জুন, ২০১৮ সকাল ৯:৪৯
টারজান০০০০৭ বলেছেন: এক পরাশক্তির একক পরাশক্তি থাকার খায়েশ , আরেক শক্তির পরাশক্তি হওয়ার ইচ্ছায় যুদ্ধ হইবেই ! রাজায় রাজায় যুদ্ধ বাঁধিলে মজাই মজা ! তবে উলু খাগড়া বাঁচিয়া থাকিলে হয় !
২৯ শে জুন, ২০১৮ রাত ৯:০০
মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন:
যুদ্ধ একটা অদ্ভুত জিনিস।
কোন কোন ব্যক্তি, পরিবার, সমাজ, দেশ এই যুদ্ধের মাধ্যমে ক্ষতির সম্মুখীন হয় বা নিঃশেষ হয়ে যায়।
আবার কোন ব্যক্তি, পরিবার, সমাজ, দেশ এই যুদ্ধের মাধ্যমে জেগে উঠে।
যুদ্ধ আর শান্তি বিপরীত জিনিস। কিন্তু এই যুদ্ধের মাধ্যমেই অনেক সময় শান্তি প্রতিষ্ঠিত হয়।
তবে আমি চাই যুদ্ধ যাতে না হয়। শান্তি, আলোচনা, যুক্তির মাধ্যমেই সমস্যার সমাধান হউক।
©somewhere in net ltd.
১| ২৮ শে জুন, ২০১৮ রাত ২:২৯
রাকু হাসান বলেছেন: সুখবর.......।বাণিজ্যযুদ্ধ শুরু হয়েছে ।