নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
১৯৮৭ সালে আইনজীবী হিসাবে ময়মনসিংহ বারে এবং পরে ঢাকা বারে যোগদান করি। ১৯৯২ সালে সুপ্রিম কোর্ট বারে যোগ দেই।
কোন পোস্ট স্টিকি হয়ে যায়।
আবার একই বিষয়ে অনেক পোস্টই স্টিকি হয় না।
২০০৭ সাল থেকে আমি ক্রমাগত ভাবে বলে আসছি, মতের অমিল বা ব্যক্তিগত অপছন্দের কারণে কোন ব্লগারকে অশালীন ভাবে বা কোন ভাবেই ব্যক্তিগত আক্রমণ করবেন না। ধৈর্যের সাথে যুক্তি দিয়ে ভিন্নমত খণ্ডন করুন। পাশাপাশি নিজের মত তুলে ধরুন। কে শুনে কার কথা।
ইতিহাসের সবচেয় নোংরা আক্রমণগুলি আমি ধৈর্যের সাথে প্রতি-আক্রমণ না করেই মোকাবেলা করেছি।
কর্তৃপক্ষ কোন পদক্ষেপ না নেয়াতে, ধৈর্যের শেষ প্রান্তে এসে ২০০৭ সালের ১৩ই মার্চ আমি প্রস্তাব করলাম, ছদ্ম নামের বদলে আসল নাম ব্যবহার করুন।
এর পর আক্রমণ আরো বেড়ে গেল এবং সর্ব কালের সব মাত্রা ছাড়িয়ে গেল।
২০০৭ সালের ২৬শে মে পোস্ট দিলাম, আপাতত বিদায়। ব্লগে স্বাভাবিক অবস্থা ফিরে এলে আবার আসব। এখন একতরফা প্রতিবাদ চলছে। যারা গোলাম আজমের উপর পোষ্ট দিয়েছিলেন তারা কিছু বলছেন না।
২০০৭ সালের জুন মাসের শেষ দিকে এসে কর্তৃপক্ষ কিছু অশালীন পোস্ট মুছে দেয়। যদিও এখনও অনেক অশালীন মন্তব্য রয়ে গেছে, তবুও মন্দের ভাল হিসাবে আমি কর্তৃপক্ষকে ধন্যবাদ জানিয়ে ২০০৭ সালের ২৮শে জুন পোস্ট দিলাম, নোটিশ বোর্ডকে ধন্যবাদ এবং কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি, অনৈতিক কাজ দ্রুত বন্ধ করার জন্য। নীতি হীন লোকগুলি আমার উপর ক্ষেপা তাই তারা নানা ভাবে আমার ক্ষতি কারার চেষ্টা করছে এবং করবে। আমি আপনাদের এ ব্যাপারে দৃষ্টি আকর্ষণ করছি। তারা আমার আরো ছবি বিকৃত করে প্রকাশ করতে পারে। এই অনৈতিক কাজ স্থায়ী ভাবে বন্ধ করার জন্য আপনাদের সহযোগিতা চাই। প্রতিবাদ সরূপ প্রদত্ত পোষ্টসমূহ ইতোমধ্যে মুঝে দিয়েছি।
২৩ শে জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪৮
মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন:
এই পোষ্টের মানেটা খুব সহজ।
কোন কোন ব্লগারকে ব্যক্তিগত আক্রমণ করার প্রতিবাদে একজন সহব্লগার একটা পোস্ট দিয়েছেন। আমিও এই পোস্টকে সমর্থন করি এবং মনে করি ভিন্ন মতের জন্য কাউকে ব্যক্তিগত আক্রমণ করা উচিত না। অশালীন ভাষা ব্যবহার তো মোটেই কাম্য নয়।
আমি বহুবার এই ধরণের অশালীন ভাবে ব্যক্তিগত আক্রমণের শিকার হয়েছি। অনেক প্রতিবাদ করেছি। কর্তৃপক্ষের কাছে অনেক অভিযোগ করেছি। যার কয়েকটি লিংকও এই পোস্টে দিয়েছি।
কারো কারো বিরুদ্ধে ব্যক্তিগত আক্রমণ হলে, কর্তৃপক্ষ বেশ তৎপর হন আর কারো কারো সময় নিষ্ক্রিয় থাকেন।
এটাই এই পোস্টার মানে।
তারপরও যদি বুঝতে অসুবিধা হয়, তা হলে কোন কথাটা বুঝতে পারছেন না, সুনির্দিষ্ট ভাবে জানালে হয়তো আরো পরিষ্কার ভাবে ব্যাখ্যা করতে পারবো।
২| ২৩ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ৮:১৯
পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: আপনি লিখতে থাকুন।
আশাকরি সামনে আর বিড়ম্বনায় পড়তে হবে না।
২৩ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ৮:২৮
মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন:
আমি এই ব্লগে লিখছি ২০০৭ সাল থেকে অর্থাৎ ১১ বছর ৪ মাস।
আমিও আপনার মত আশা করি আর বিড়ম্বনায় পড়তে হবে না।
তবে আমার ব্যক্তিগত কোন অসুবিধা নাই। আমি জানি কিভাবে এই ধরণের পরিস্থিতি মোকাবেলা করতে হয়।
আমি চাই সবাই যেন আমাদের সংবিধান এবং আইনের সীমারেখার মধ্যে থেকে নিজ নিজ মত প্রকাশ করতে পারে।
ভিন্ন মত থাকবেই।
সবাই সব বিষয়ে একমত হবে এমন আশা করা ঠিক না।
যুক্তি দিয়ে, বুদ্ধি দিয়ে বিচার বিবেচনা করে নিজ নিজ মত প্রকাশ করুন।
একই ভাবে যুক্তি দিয়ে, বুদ্ধি দিয়ে বিচার বিবেচনা করে ভিন্ন মতের জবাব দেন।
৩| ২৩ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ৮:২২
পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: @কারো কারো বিরুদ্ধে ব্যক্তিগত আক্রমণ হলে, কর্তৃপক্ষ বেশ তৎপর হন আর কারো কারো সময় নিষ্ক্রিয় থাকেন।)
ইহা সত্য ভায়া!
মডুদের নেই হায়া।
ওরা একটু বদ
নিজেই বানায় আইন
আবার নিজেই করে রদ।।
২৩ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ৮:৩৪
মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন:
ছন্দে ছন্দে মন্তব্য করার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ।
আমি শুধু কর্তৃপক্ষকে এইটুকুই বলতে চাই, অশালীন বক্তব্য, ব্যক্তিগত আক্রমণ যাতে না হয় সেই দিকে খেয়াল রাখুন।
আর কোনটা স্টিকি করবেন বা না করবেন এতে আমার কোন অভিমত নাই।
আমাদের সংবিধান এবং আইনের সীমারেখার মধ্যে সবাই যাতে তাদের নিজ নিজ মত প্রকাশ করতে পারে, সেই সুযোগ অবারিত রাখুন।
৪| ২৩ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ৮:৩৯
:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: হুম বুঝতে পারছি @কারো কারো বিরুদ্ধে ব্যক্তিগত আক্রমণ হলে, কর্তৃপক্ষ বেশ তৎপর হন আর কারো কারো সময় নিষ্ক্রিয় থাকেন।)/sb]
২৩ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ৮:৫৫
মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন:
মূল কথাটা সহজে বুঝতে পারার জন্য ধন্যবাদ।
আমার নিজের কাছেও ভাল লাগছে এই জন্য যে আমি যে কথাটা বলতে চেয়েছি তা আপনি খুব সহজেই বুঝতে পেরেছেন।
অনেক বীভৎস, কুৎসিত, এবং অশ্লীল আক্রমণ ইতোপূর্বে আমি সহ অনেক ব্লগারের উপর হয়েছে। অনেক অনেক অভিযোগ করেও যথা সময়ে কোন প্রতিকার পাই নি। এমন কি এখনকার মত কোন ব্লগারও আমাদের সমর্থনে কোন পোস্ট দিয়ে এগিয়ে আসে নি। ফলে দিনের পর দিন অনেক ব্লগার ব্যক্তিগত আক্রমণর শিকার হয়েছেন। কর্তৃপক্ষ ছিল নীরব, নিষ্ক্রিয়, এবং ঘুমন্ত।
আমি কর্তৃপক্ষকেও ধন্যবাদ জানাই, তারা এখন, যে কোন কারণেই হউক, সরব, সক্রিয় এবং জাগ্রত হয়েছেন।
আমি আশা করব, আমাদের সংবিধান, এবং প্রচলিত আইনের সীমারেখার মধ্যে সবাই যাতে স্বাধীন ভাবে এবং নিরাপদের নিজ নিজ মত প্রকাশ করতে পারে। কর্তৃপক্ষ সে পরিবেশ বজায় রাখতে সাহায্য করবেন। ব্লগে সুন্দর পরিবেশ বজায় রাখতে আমরাও কর্তৃপক্ষকে যেকোনো প্রকার সাহায্য করতে প্রস্তুত।
৫| ২৩ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ৮:৪২
পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: @আমাদের সংবিধান এবং আইনের সীমারেখার মধ্যে সবাই যাতে তাদের নিজ নিজ মত প্রকাশ করতে পারে, সেই সুযোগ অবারিত রাখুন।
সহমত। সংবিধান, ৫৭/৩২ আমার জানা। সামুর লেখক/মডুরা এসব জুজুকে একটু বেশীই ভয় পায়!!
ভালো থাকবেন।
২৩ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ৯:১৯
মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন:
আমাদের সংবিধানের ৩৯ ধারায় চিন্তা ও বিবেকের স্বাধীনতার নিশ্চয়তাদান দেয়া হয়েছে।
কতগুলি শর্ত সাপেক্ষে প্রত্যেক নাগরিকের বাক ও ভাব প্রকাশের স্বাধীনতার অধিকার, এবং সংবাদক্ষেত্রের স্বাধীনতার নিশ্চয়তাদান দেয়া হয়েছে।
শর্তগুলি হল --
কেউ এমন কিছু লেখতে পারবেন না, যা --
১. রাষ্ট্রের নিরাপত্তা বিঘ্নিত করে
২. বিদেশী রাষ্ট্রসমূহের সহিত বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক নষ্ট করে
৩. জনশৃঙ্খলা নষ্ট হয়
৪. শালীনতা ও নৈতিকতার বিরুদ্ধে
৫. আদালত-অবমাননাকর
৬. মানহানিকর
৭. অপরাধ-সংঘটনে প্ররোচনা দেয়।
আপনি সংবিধানের দুইটি ধারার উল্লেখ করেছেন ৩২ এবং ৫৭।
৩২ ধারা জীবন ও ব্যক্তি-স্বাধীনতার অধিকার রক্ষণ সম্পর্কে।
৫৭ ধারা প্রধানমন্ত্রীর পদের মেয়াদ সংক্রান্ত।
এই দুই ধারা এখানে প্রাসঙ্গিক না।
৬| ২৩ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ৯:১৪
ওমেরা বলেছেন: সহমত !
২৩ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ৯:২৪
মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন:
আমরা সবসময় বলেছি।
এখনও বলছি ব্লগে সুষ্ঠু পরিবেশ বজায় রাখুন।
যুক্তি দিয়ে নিজের মত প্রকাশ করুন, একইভাবে যুক্তি দিয়ে ভিন্ন মতের বিরোধিতা করুন।
সংবিধান এবং আইনের আওতায় নিজের মত প্রকাশ করুন।
দোয়া করে গালিগালাজ করবেন না।
ব্যক্তিগত আক্রমণ করবেন না
৭| ২৩ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ১০:১৭
কাওসার চৌধুরী বলেছেন:
ব্লগের লেখক ও পাঠক উভয় পক্ষই কমিবেশি শিক্ষিত; স্পেসিফিকলি বললে, উনাদের বেশিরভাগই উচ্চ শিক্ষিত। এজন্য যারা ব্লগে লেখেন উনারা লেখার সময় চেষ্টা করেন যাতে লেখার মানটি ভাল হয়; তথ্যগুলো সঠিক হয়। ইচ্ছা করে কেউ বাজে লেখে না; আর এভাবেই একজন ব্লগার লেখতে লেখতে লেখক হয়ে উঠেন। একজন ব্লগারের লেখক হয়ে উঠতে পাঠকের মতামতটা খুব গুরুত্বপূর্ণ। পাঠকরা যখন লেখার গঠনমূলক কমেন্ট করেন, লেখককে বিভিন্ন পরামর্শ দেন, ভাল লেখলে প্রশংসা করেন তখন লেখক খুশি হন; ভুলগুলো সংশোধন করার চেষ্টা করেন।
আমাদের মনে রাখতে হবে, কমেন্ট করার সময় যাতে লেখককে অমর্যাদা না করি; কমেন্টের আলোচনা, সমালোচনাগুলো যাতে ভদ্র ভাষায় হয়। শিক্ষিত, রুচিশীল ও সচেতন মানুষদের ভাষা এমন হওয়া বাঞ্ছনীয়। শিক্ষার সাথে ব্যাবহার উন্নত না করলে এই শিক্ষা অর্জনের কোন মূল্য নেই।
কমেন্টের নামে অপ্রাসঙ্গিক বিষয়ে কটাক্ষ করা; লেখককে আক্রমন করা; লেখাকে তুচ্ছতাচ্ছিল্য করা ও নোংরা শব্দের ব্যবহার কোনভাবেই প্রত্যাশিত নয়; এমন কমেন্ট লেখককে ভীষনভাবে আঘাত করে; এতে লেখার ইচ্ছাটা নষ্ট হয়ে যেতে পারে।
সব লেখা সবার ভাল নাও লাগতে পারে; এজন্য গালি দিতে হবে কেন? কমেন্টের নামে নোংরামি করতে হবে কেন? এগুলো ব্লগারকে ক্ষতিগ্রস্ত করে। অনেকে আবার কোেয়ালিটি কমেন্ট করতে অন্যকে উপদেশ দেন কিন্তু নিজে নোংরা কমেন্ট করেন ও লেখককে অপমান করেন; এগুলো হলো হিপোক্রেসি বা এরোগেনসি। উনারা নিজেদের মহা পন্ডিত মনে করেন; অথচ, পন্ডিত হতে হলে জানতে হয়; বিনয়ী হতে হয় ও অন্যকে সম্মান করতে জানতে হয়।
আশা করি, ব্লগ কর্তৃপক্ষ মুখোশের আড়ালে লুকিয়ে থাকাদের ব্যাপারেও পদক্ষেপ নেবেন; এরাই কমেন্টের নামে ব্লগের পরিবেশ বেশি নষ্ট করছেন। মনে রাখতে হবে, ব্লগে কেউ কারো শিক্ষক নয়; সবাই সহ ব্লগার।
২৩ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ১০:৪৯
মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন:
আমি আপনার সাথে সম্পূর্ণ একমত।
আপনি নাম উল্লেখ না করেও যার বা যাদের দিকে ইঙ্গিত করেছেন, আমার বুঝতে কোন অসুবিধা হয় নি।
আপনি যথার্থই বলেছেন, এই সব ব্লগার তাদের মতের বিরুদ্ধে একটা শব্দ উচ্চারণ করলে ভীষণ উত্তেজিত হয়ে যান এবং মন্তব্যকারীকে ব্যক্তিগত আক্রমণ করে বসেন।
যুক্তি খণ্ডন না করেই বলতে থাকেন --
১. আপনি কিছুই জানেন না।
২. আরো পড়াশুনা করে আসেন।
৩. আপনি মূর্খ।
৪. আপনি ডুডু পাখি। ইত্যাদি ইত্যাদি।
আমি সব সময় বলে আসছি, ভিন্ন মত থাকবেই।
আমাদের জ্ঞানের সীমাবদ্ধতাও আছে। একজন মানুষ সব জানে না, জানাও সম্ভব না।
আবার কারো কারো লেখায় তথ্যগত ভুল থাকতে পারে।
আমাদের উচিত হবে ভিন্ন মতকে যুক্তি দিয়ে খণ্ডন করা
তথ্যগত ভুল থাকলে সূত্র উল্লেখ করে দেখিয়ে দেয়া।
সর্বোপরি অন্য ব্লগারদের সম্মান করা।
এটা মনে করা ঠিক না, আমি সব জানি আর সব মূর্খ, কিছুই জানেনা।
আবার এটাও মনে করার কোন কারণ নাই যে ভিন্নমত পোষণকারী একজন খারাপ লোক।
আমরা যদি এইগুলি মনে রাখি তবে আশা করা যায় ব্লগের পরিবেশ আরো ভাল হবে।
৮| ২৩ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ১১:০৭
রাজীব নুর বলেছেন: কে কি করলো তা আপনার দেখার দরকার নাই। আপনি ব্লগের নিয়ম মেনে ব্লগিং করে যান কোনো সমস্যা নাই।
ব্লগের পরিবেশ যারা নষ্ট করবে, তাদের বিরুদ্ধে ব্লগ'ই দ্রুত ব্যবস্থা নিবেন।
২৩ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ১১:২০
মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন:
আমি একজন ব্লগার হিসাবে এটা দেখার দরকার আছে কেউ যেন ব্লগের পরিবেশ নষ্ট না করে।
আমার এটা দেখার দরকার আছে যে, কেউ যেন অশ্লীল অশ্রাব্য ভাষায় অন্য ব্লগারকে আক্রমণ না করে।
আমার এটা দেখার দরকার আছে যে কর্তৃপক্ষ যথাযথ ব্যবস্থা নিচ্ছে।
আমার এটা দেখার দরকার আছে যে দেশের সংবিধান এবং আইনের সীমার মধ্যে ব্লগাররা তাদের মত প্রকাশ করতে পারছে।
আমি তো ব্লগের নিয়ম মেনেই সবুজ রঙের সেফ তকমা লাগিয়েই ব্লগিং করে যাচ্ছি। ব্লগ কর্তৃপক্ষই আমাকে সবুজ রঙের সেফ তকমা দিয়েছে। আমি যদি ব্লগের নিয়ম না মানতাম তাহলে কর্তৃপক্ষ আমাকে সেফ তকমা দিতো না।
অনেক সময় ব্লগ কর্তৃপক্ষ যথাযথ ব্যবস্থা নেয় না এটাই আমার বক্তব্য। ব্যবস্থা নিলে ভাল
আর যদি আপনি ব্লগ কর্তৃপক্ষ হয়ে থাকেন বা তাদের প্রতিনিধি হিসাবে বলে থাকেন তা হলে ভিন্ন কথা
৯| ২৪ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ১২:০৫
পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: @আপনি সংবিধানের দুইটি ধারার উল্লেখ করেছেন ৩২ এবং ৫৭।৩২ ধারা জীবন ও ব্যক্তি-স্বাধীনতার অধিকার রক্ষণ সম্পর্কে।
দুঃখিত ভায়া!
ওখানকার ৫৭/৩২ছিল
আইনের ধারা।
পুনশ্চঃ
সংবিধানের অনুচ্ছেদ হয়(১৫৩টি)
আর আইনের হয় ধারা।
৩২ নং অনুচ্ছেদঃ জীবন ও ব্যক্তি-স্বাধীনতার অধিকার রক্ষণ,
আইনানুযায়ী ব্যতীত জীবন ও ব্যক্তি-স্বাধীনতা হইতে কোন ব্যক্তিকে বঞ্চিত করা যাইবে না।
৩২, ৩৯ দুটোই ব্লগিং এর ক্ষেত্রে প্রয়োগ করা যায়।
আপনি সচেতন লোক, পাশে যেন পাই.....
২৪ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ১:৩৪
মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন:
১. "ওখানকার ৫৭/৩২ছিল আইনের ধারা।" এই কথাটার অর্থ আমি বুঝতে পারি নাই। ওখানকার বলতে কি বুঝতে চাইছেন।
২. অনুচ্ছেদ আর ধারার ক্ষেত্রে বাংলাদেশের মানুষের একটা ভুল ধারণা কেন আমি জানি না। আমি যখনি সংবিধানের ক্ষেত্রে ধারা লেখি তখনই পাঠকরা আমাকে শুদ্ধ করতে চায়।
বাংলাদেশ সংবিধানে ১৫৩ টি ধারা, অনুচ্ছেদ না। বাংলাদেশ সংবিধানের ইংরেজি পাঠে লেখা আছে "SECTIONS" এবং বাংলা পাঠে লেখা আছে "ধারাসমূহ" .
এটা সরকারি গেজেটে এ ভাবেই লেখা আছে। আমাদেরকে আইন এবং সংবিধান উল্লেখ করার সময় সরকারি ভাষ্য গ্রহণ করতে হবে। তাই আমাদের বলতে এবং লেখতে হবে "এত নং ধারা।"
সংবিধানের সরকারি ভাষ্যের ইংরেজি এবং বাংলা লিংক দিলাম, দেখে নিবেন।
http://bdlaws.minlaw.gov.bd/bangla_pdf_part.php?id=957
http://bdlaws.minlaw.gov.bd/pdf_part.php?id=367
আমার কাছে মনে হয়, এই বিভ্রান্তিটা এসেছে ইন্ডিয়ান কনস্টিটিউশন থেকে। ইন্ডিয়ান কনস্টিটিউটনে ৩৯৫ টা ARTICLES বা অনুচ্ছেদ আছে। ইন্ডিয়ান কনস্টিটিউশনের এটা লিংক দিলাম দেখে নিবেন। দুইটা তুলনা করলে পার্থক্যটা বুঝতে পারবেন।
https://www.india.gov.in/sites/upload_files/npi/files/coi_contents.pdf
৩. আমাদের সংবিধানের ৩২ ধারা সম্পূর্ণ ভিন্ন জিনিস। এখানে বিস্তারিত আলোচনা সম্ভব না।
৪. আমি সবসময় সংবিধান এবং আইনের পক্ষে।
১০| ২৪ শে জুলাই, ২০১৮ ভোর ৬:২৩
নিভৃতেনৈঃশব্দে বলেছেন: আপনার সমস্যাগুলোর অনেক আগেই সমাধান হওয়া উচিত ছিল পুরোপুরি I কেন হয়নি জানি না I তবে কাল্পনিক _ভালোবাসার গত কালকের পোস্টের পরে ও সেখানে ব্লগ প্রধান জানার বক্তব্য দেখে আমি খানিকটা আশাবাদী হয়ে উঠেছি এই ফ্লাডিং আর ব্লগ নোংরামি কঠিন ভাবে নজরদারি আর বন্ধ করার ব্যাপারে I ব্লগে নোংরামির বিরুদ্ধে আপনার বক্তব্য আমি সব সময়ই খুব গুরুত্বপূর্ণ মনে করি | অনেক ধন্যবাদ ব্লগে আপনার সচেতন ভূমিকার জন্য |
২৪ শে জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৪১
মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন:
আপনার সহানুভূতি মূলক বক্তব্যের জন্যে আমি কৃতজ্ঞ।
গালাগালি বা ব্যক্তিগত আক্রমণ বা অশ্লীল কথার ব্যাপারে বৌদ্ধের একটা গল্প বলি।
বৌদ্ধের একজন ভণ্ড শিষ্য ছিল। সে চাইত বৌদ্ধের কাছ থেকে কিছু কেরামতি শিখে মানুষ ঠকিয়ে ব্যবসা করবে। বৌদ্ধ সেটা জানতেন, তাই তাকে কিছু শেখাতেন না। কয়েক বছর ঘোরাঘুরি করার পর যখন সে দেখল বৌদ্ধ তাকে কিছু শেখাবেন না, তখন একদিন বৌদ্ধকে একা পেয়ে অশ্লীল অশ্রাব্য ভাষায় গালিগালাজ করতে লাগল।
বৌদ্ধ চুপ করে রইলেন। গালাগালির ধর্ম হল, আপনি যদি পাল্টা জবাব না দেন তা বেশি দূর এগুবে না। ভণ্ড শিষ্যের গালিগালাজ থামলে, বৌদ্ধ বললেন, আমি কি তোমাকে একটা প্রশ্ন জিজ্ঞাস করতে পারি। ভণ্ড শিষ্য প্রশ্ন করার অনুমতি দিল। বৌদ্ধ বললেন, ধর তোমার একটা জিনিস একজনকে দিতে চাইছ, সে জিনিসটা গ্রহণ করল না। তা হলে জিনিসটা কার কাছে থাকবে?
ভণ্ড শিষ্য বলল, এই বুড়া এটা কোন একটা প্রশ্ন হল। আমার জিনিস আমি কাউকে দিতে চাইলাম, সে নিলো না। আমার জিনিস আমারই থাকবে।
বৌদ্ধ বললেন, তা হলে এতক্ষণ তুমি আমাকে যা দিতে চেয়েছ আমি তা গ্রহণ করলাম না। তুমার জিনিস তোমার কাছেই থাকুক।
হজরত আলী (রাদিয়াল্লাহু আনহু) ঠিক একই কথা বলেছেন, তুমি যদি গালিগালাজের জবাব না দেও, তা হলে তা ওই ব্যক্তির কাছেই ফিরে যাবে।
আমি এই দুই মনীষীর কথা পালন করি। আমি কখনও ওই সব কথার জবাব দেয় নি।
আমার ব্যাপারগুলি সুরাহা না হওতে একদিক থেকে ভালোই হয়েছে। ওদের ওই অশ্লীল, কুরুচিপূর্ণ লেখাগুলি পোস্টে থাকুক। একাধিক কারণে ---
১. যখন আগামী প্রজন্ম ব্লগ নিয়ে গবেষণা করবে তখন জানতে পারবে, এক শ্রেণী ব্লগারের ভাষা কেমন ছিল।
২. যারা এই অশ্লীল গালিগালাজ করছে তারা কোন রাজনৈতিক মতবাদের, তাদের আদর্শ, শিক্ষা, সাংস্কৃতিক মান মানুষ জানতে পারবে।
৩. মানুষ এটাও জানতে পারবে, আমার বক্তব্য, এবং পরিবেশিত তথ্যের ব্যাপারে ওদের কোন যুক্তিসঙ্গত জবাব নাই।
পরিশেষে বলবো, কর্তৃপক্ষ সবার জন্য কখনই সমান আচরণ করবে না। আক্রান্ত ব্যক্তি তাদের প্রিয়ভাজন বা একই আদর্শের হলে শুধুমাত্র তখনই কোন ব্যবস্থা নিবে। লেখা স্টিকি করে দিবে। ইত্যাদি।
১১| ২৪ শে জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২৯
পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: ধন্যবাদ ভায়া,
আমাকে তাহলে ল'এর ছেলেটা কি ভুলভাল বুঝিয়েছে!!!!!
@১৯৮৭ সালে আইনজীবী হিসাবে ময়মনসিংহ বারে এবং পরে ঢাকা বারে যোগদান করি। ১৯৯২ সালে সুপ্রিম কোর্ট বারে যোগ দেই।
...তাই তো বলি, ভায়া এত জিনিয়াস কেন??
বয়সে, বুদ্ধিতে আমি তো আপনার কাছে শিশু। তবে কথা হল গিয়ে ভায়া, আমি কিন্তু এখনো অনুচ্ছেদেই আছি। মোঃ মিজানুর রহমানের ৪০০টাকার বই পড়লুম, আরো ২-৩টা হার্ড কপি দেখলুম সব জায়গাতেই অনুচ্ছেদ লেখা আছে। নেটে অবস্য দু-এক জায়গায় অনুচ্ছেদ/ধারা লেখা আছে।।
আর আপনার লিংকের (ধারাসমূহ), Legislative and Parliamentary Affairs DivisionMinistry of Law, Justice and Parliamentary Affairs। সত্যি কথা বলতে কি, তাদের আমি উপর নির্ভর করতে পারি না।।
পুনশ্চঃ
@ আমি সবসময় সংবিধান এবং আইনের পক্ষে।
তাহলে আর ভয় কেন ভায়া? হাত খুলে লিখতে থাকুন। দেখি কোন অর্বাচীন ম্যাওপ্যও করতে আসে।।
প্রশ্নঃ আচ্ছা ভায়া! সংবিধানের ১৯,২৮,২৯ সহ অন্য ধারা/অনুচ্ছেদ মতে কোন কোন কোটা থাকবে??
২৪ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ৮:২৩
মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন:
প্রথমত আপনি এখানে যে বিষয়ের অবতারণা করেছেন, এটা এই পোস্টার সাথে প্রাসঙ্গিক না।
কে আপনাকে কি বুঝিয়েছে এই ব্যাপারে আমি কোন মন্তব্য করব না।
১৯৮৭ সালে আইনজীবী হিসাবে ময়মনসিংহ বারে কিংবা পরে ঢাকা বারে যোগদান করলে কিংবা ১৯৯২ সালে সুপ্রিম কোর্ট বারে যোগ দিলেই কেউ জিনিয়াস হয়ে যায় না।
আপনি ধারায় থাকবেন না অনুচ্ছেদে থাকবেন এটা আপনার ব্যাপার।
আমার দায়িত্ব ছিল সঠিক তথ্য দেয়া, দিয়েছি।
কে কোথায় থাকবে এটা আমার দায়িত্ব না।
আপনি কার বইয়ে কি পড়েছেন বা কি লেখা আছে এই ব্যাপারে আমার কোন মন্তব্য নাই।
একটা অদ্ভুত কথা শুনলাম, আপনি Legislative and Parliamentary Affairs Division Ministry of Law, Justice and Parliamentary Affairs এর উপর নির্ভর করতে পারেন না।
আইন ওখান থেকেই প্রকাশিত হয়।
আপনি যখন কোন রেফারেন্স দিবেন তখন এদের রেফারেন্স কোর্টের কাছে গ্রহণ যোগ্য হবে।
কোন বইয়ের রেফারেন্স কোর্ট গ্রহণ করতে বাধ্য না।
কিন্তু সরকারি রেফারেন্স কোর্ট গ্রহণ করতে বাধ্য।
আমাকে অভয় দেয়ার জন্য ধন্যবাদ।
কিন্তু আমি তো কখনও বলি নাই আমি ভয় পাচ্ছি।
আমি আমার কর্তব্য সম্পর্কে জানি।
আমি আগেই বলেছি এই পোস্ট সংবিধান নিয়ে আলোচনা করার জন্য দেই নাই।
এখানে আপনার সংবিধান সম্পর্কে আলোচনা করা সম্ভব না।
১২| ২৪ শে জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩৮
পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: @অনেকে যুক্তি খণ্ডন না করেই বলতে থাকেন --
১. আপনি কিছুই জানেন না।
২. আরো পড়াশুনা করে আসেন।
৩. আপনি মূর্খ।
৪. আপনি ডুডু পাখি। ইত্যাদি ইত্যাদি।
লেখক, আপনি লিখতে থাকুন। কোন লেখকের কত ঘিলু সেটা আমি বুঝি। ব্লগে একটা গ্রুপ আছে, যাদের কাজই হল সচেতন, শিক্ষিত মহলকে ব্লগ থেকে দুরে রাখা। এক্ষেত্রে আমার পছন্দের বাক্য,
"আমি কি ডরাই সখি ভিখারী রাঘবে??"
আপনার মন্তব্য পড়েই বুঝেছি, আপনি কি!
তাই, যে যাই বলুক
লেখালেখি চলুক।
২৪ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ৮:৩৭
মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন:
আপনারা সহানুভূতির জন্য ধন্যবাদ।
আমি কখনও বলি নাই আমি ভয় পাই বা এই জাতীয় কিছু।
আমি চাই ব্লগে ভাল একটা পরিবেশ।
যেখানে ব্লগাররা সংবিধান এবং আইনের আওতায় থেকে স্বাধীন ভাবে নিজের মত প্রকাশ করতে পারবে।
যুক্তি, জ্ঞান এবং তথ্যের ভিত্তিতে তর্ক বিতর্ক হবে।
©somewhere in net ltd.
১| ২৩ শে জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩৫
:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: বুঝলাম না কিছু এই পোস্টের মানে কি ?