নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
১৯৮৭ সালে আইনজীবী হিসাবে ময়মনসিংহ বারে এবং পরে ঢাকা বারে যোগদান করি। ১৯৯২ সালে সুপ্রিম কোর্ট বারে যোগ দেই।
ড্র্যাপেরই (গুহার ছাদ থেকে কারুকার্যময় পাথরের ঝুলন্ত স্তম্ভ নেমে আসছে)
লুড়ে ক্যাভার্নস পূর্ব আমেরিকার বৃহত্তম এবং সর্বাধিক জনপ্রিয় ভূগর্ভস্থ গুহা বা সুড়ঙ্গ। ১৮৭৮ সালে এই গুহাটি আবিষ্কৃত হয়। এটি একটি চুনাপাথরের ভূগর্ভস্থ গুহা। এই গুহার ভিতর ৩০ থেকে ১৪০ ফুট উচ্চতার বেশ কয়েকটি প্রকোষ্ঠ আছে। গুহার ভিতর তাপমাত্রা ৫৪ ডিগ্রি ফারেনহাইট বা ১২ ডিগ্ৰী সেলসিয়াস। এই গুহার আকর্ষণ বা সৌন্দর্য হচ্ছে এর সপিলীএথীএম গুলি অর্থাৎ কারুকার্যময় স্তম্ভ (গুহার ছাদ থেকে ফ্লোর পর্যন্ত উঁচু স্তম্ভ), ফ্লোস্টোন (গুহার ফ্লোরের উপর কারুকার্যময় পাথরের স্তূপ), স্টিলেগমাইটস (গুহার ফ্লোর থেকে কারুকার্যময় পাথরের খাড়া আকৃতি উপরের দিকে উঠে যাচ্ছে) , ড্র্যাপেরই (গুহার ছাদ থেকে কারুকার্যময় পাথরের ঝুলন্ত স্তম্ভ নেমে আসছে), স্ট্যাক্টিটেস (দেখতে অনেকটা ড্র্যাপেরই মত কিন্তু তার থেকে সরু এবং ধারালো ফলার মত গুহার ছাদ থেকে ঝুলে আছে) এবং স্ট্রেওস (এটাও দেখতে স্ট্যাক্টিটেস মতোই কিন্তু আরো সরু এবং আরো ধারালো, এটাও গুহার ছাদ থেকে নেমে আসছে)।
লুড়ে ক্যাভার্নস বর্তমান পর্যায়ে আসতে ৪০ কোটি বছর লেগেছে। ১২০ বছরে প্রায় এক ইঞ্চি পরিমাণ বৃদ্ধি পায়।
ফ্লোস্টোন (গুহার ফ্লোরের উপর কারুকার্যময় পাথরের স্তূপ)
স্ট্যাক্টিটেস (দেখতে অনেকটা ড্র্যাপেরই মত কিন্তু তার থেকে সরু এবং ধারালো ফলার মত গুহার ছাদ থেকে ঝুলে আছে)
স্ট্রেওস (এটাও দেখতে স্ট্যাক্টিটেস মতোই কিন্তু আরো সরু এবং আরো ধারালো, এটাও গুহার ছাদ থেকে নেমে আসছে)
কারুকার্যময় স্তম্ভ (গুহার ছাদ থেকে ফ্লোর পর্যন্ত উঁচু স্তম্ভ)
কারুকার্যময় স্তম্ভ (গুহার ছাদ থেকে ফ্লোর পর্যন্ত উঁচু স্তম্ভ)
গুহার ভিতর স্বচ্ছ পানির কূপ। মানুষ মনোবাঞ্ছা পূরণের জন্য টাকা পয়সা নিক্ষেপ করে।
কোটি কোটি বছর সময় লেগেছে এই ডিম পোজটি তৈরী হতে।
১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ৯:৩৭
মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন:
লেখাটা পড়া, ছবিগুলি দেখা এবং মন্তব্য করার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
২| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ৯:২৩
(লাইলাবানু) বলেছেন: দারুন সব ছবি ।
১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ৯:৩৭
মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন:
অনেক ধন্যবাদ।
৩| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১০:২১
রাজীব নুর বলেছেন: কেমন ভূতুড়ে !!!!
১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১০:৩৫
মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন:
ঠিকই বলেছেন।
গুহার ভিতর কয়েকটা বড় বড় স্তম্ভ আছে যেগুলির নাম দিয়েছে ফ্রেন্ডলি গোস্ট।
এখন তো গুহার ভিতর অনেক লাইট। সব কিছু পরিষ্কার দেখা যায়।
যখন গুহাটি আবিষ্কৃত হয় অর্থাৎ ১৮৭৮ সালে তখন আবিষ্কারকরা এক ইঞ্চি এক ইঞ্চি করে নিশ্ছিদ্র অন্ধকার ভেদ করে অগ্রসর হতে থাকে। এক জায়গায় যেয়ে তারা ভয়ে থমকে দাঁড়ায়। সাদা আলখাল্লা পড়া এক ভূত তাদের সামনে দাঁড়িয়ে আছে।
এই সেই ভুত।
৪| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১০:৩৫
মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন: এই সেই ভুত।
৫| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১০:৫৫
শের শায়রী বলেছেন: নতুন কিছু জানতেই ভালো লাগা। ধন্যবাদ আপনাকে।
১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১১:৫৯
মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন:
জানার আগ্রহটাই আসল।
অধিকাংশ মানুষের জানার কোন আগ্রহ নাই।
মনে কোন প্রশ্ন নাই।
আপনার জানার আগ্রহ দেখে খুব ভাল লাগলো।
৬| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১১:১৫
এপোলো বলেছেন: খুবই সুন্দর একটা গুহা। আমি কতগুলো ছবি তুলেছিলাম, কিন্তু আপনার ছবিগুলো এত সুন্দর হয়েছে, ভাবলাম আমার গুলো ডিলিট করে দিয়ে আপনারগুলো সংগ্রহে রাখব
১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১২:১১
মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন:
আমাদের গাইড মেয়েটার একটা বুদ্ধি আমাকে ছবিগুলির ভাল এঙ্গেল পেতে সাহায্য করেছিল।
শুরুতেই আমি গাইড মেয়েটার সাথে পরিচিত হই।
মেয়েটা আমাকে বলে তুমি আমার সাথে সাথে থাকবে তা হলে ভাল করে দেখতে পারবে।
আপনি যেহেতু সেখানে গিয়েছেন আপনি জানেন একটা বেশ বড় গ্রুপ নিয়ে একজন গাইড থাকেন।
কিছু দূর যেয়ে একটা নিদিষ্ট জায়গায় থেমে সবার জন্য কিছুক্ষণ অপেক্ষা করে। তারপর ওই জায়গাটা বা জিনিসটা সম্পর্কে বর্ণনা দেয়।
গাইড এমন জায়গায় দাঁড়ায় যেখান থেকে সবকিছু ভালো ভাবে এবং পরিষ্কার ভাবে দেখা যায়।
আমি ওই এঙ্গেলগুলি ব্যবহার করে ছবিগুলি তুলেছি।
আমি অবশ্য ফ্ল্যাশ ব্যবহার করি নাই যাতে গুহার ভিতরের ভুতুড়ে ভাবটা বজায় থাকে। ফ্ল্যাশ ব্যবহার করলে সাবজেক্টের আরো ভাল ছবি আসতো কিন্তু অবজেক্ট তেমন ফুটত না।
আমার ছবি ইচ্ছা করলে সংগ্রহে রাখতে পারেন।
©somewhere in net ltd.
১| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ৮:৫৯
:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: গুহার ছবি এবং তথ্যমুলক লেখার জন্য ধন্যবাদ ।