নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
১৯৮৭ সালে আইনজীবী হিসাবে ময়মনসিংহ বারে এবং পরে ঢাকা বারে যোগদান করি। ১৯৯২ সালে সুপ্রিম কোর্ট বারে যোগ দেই।
রুথ বেডার গিন্সবার্গ
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সুপ্রিম কোর্টের সহযোগী বিচারপতি
(প্রধান বিচারপতি ছাড়া অন্য বিচারপতিদেরকে সহযোগী বিচারপতি বলা হয়)
১. জন্ম: মার্চ ১৫, ১৯৩৩, ব্রুকলিন, নিউ ইয়র্ক সিটি;
২. মৃত্যু: সেপ্টেম্বর ১৮, ২০২০ (৮৭ বছর বয়সে), ওয়াশিংটন ডিসি;
৩. অগাস্ট ১০, ১৯৯৩ তিনি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সুপ্রিম কোর্টের সহযোগী বিচারপতি হিসাবে নিয়োগ লাভ করেন; মৃত্যু পর্যন্ত এই পদে ছিলেন;
৪. জুন ৩০, ১৯৮০ থেকে অগাস্ট ৯, ১৯৯৩ অর্থাৎ সুপ্রিম কোর্টে নিয়োগ পাওয়ার আগে পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্রের কোর্ট অফ আপিলের ডিস্ট্রিক্ট অফ কলম্বিয়া সার্কিটে বিচারক ছিলেন;
৫. ১৯৭২ সালে তিনি কলম্বিয়া ল স্কুলে যোগ দেন; ১৯৮০ সাল পর্যন্ত অর্থাৎ বিচারক হিসাবে নিয়োগের আগে পর্যন্ত এই পদে ছিলেন।
৬. ১৯৬৩ সালে রুটজার্স ল স্কুলে প্রফেসর হিসাবে যোগ দেন; ১৯৭২ সাল পর্যন্ত এই পদে ছিলেন;
৭. ১৯৬১ থেকে ১৯৬৩ পর্যন্ত কলম্বিয়া ল স্কুলে আন্তর্জাতিক আইনের উপর গবেষণা সহযোগী হিসাবে কাজ করেন;
৬. ১৯৬০ সালে যুক্তরাষ্ট্রের ডিস্ট্রিক্ট জজ, নিউ ইয়র্কের সাউদার্ন ডিস্ট্রিক্ট এর ল ক্লার্ক (জুডিশিয়াল ক্লার্ক) হিসাবে যোগ দেন;
রুথ বেডার গিন্সবার্গ এর বিখ্যাত মামলাসমূহ:
I. United States v. Virginia, 518 U.S. 515 (1996)
রুথ বেডার গিন্সবার্গ এই মামলার রায় লেখেন। প্রধান বিচারপতি সহ সংখ্যাগরিষ্ঠ বিচারক এই রায়ের পক্ষে মত দেন। একজন বিপক্ষে মত দেন।
এই মামলার সিদ্ধান্ত: ভার্জিনিয়া মিলিটারি ইন্সটিটিউট থেকে মহিলাদের বাদ দেওয়া ফলে ভার্জিনিয়া স্টেট যুক্তরাষ্ট্র সংবিধানের চতুর্দশ সংশোধনীর সমান সুরক্ষা ধারা লঙ্ঘন করেছে।
II. Olmstead v. L.C., 527 U.S. 581 (1999)
রুথ বেডার গিন্সবার্গ এবং আরো দুইজন বিচারপতি যৌথ ভাবে এই রায় লেখেন। সংখ্যাগরিষ্ঠ বিচারপতি এই রায় সমর্থন করেন।
এই মামলার সিদ্ধান্ত: এটা মানসিক প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের প্রতি বৈষম্য সম্পর্কিত মামলা। রায়ে বলা হয় আমেরিকান প্রতিবন্ধী আইনের আওতায় মানসিক প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের প্রতিষ্ঠানের (অর্থাৎ পাগলাগারদ বা হাসপাতাল) পরিবর্তে সামাজিক ভাবে (অর্থাৎ পরিবারের অন্যান্যদের সাথে) থাকার অধিকার রয়েছে।
III. Friends of the Earth, Inc. v. Laidlaw Environmental Services, Inc., 528 U.S. 167 (2000)
রুথ বেডার গিন্সবার্গ এবং আরো পাঁচ জন বিচারপতি যৌথ ভাবে এই রায় লেখেন। সংখ্যাগরিষ্ঠ বিচারপতি এই রায় সমর্থন করেন।
এই মামলার সিদ্ধান্ত: শিল্প দূষণের বিরুদ্ধে সাধারণ বাসিন্দাদের মামলা করার অধিকার আছে।
২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১:২০
মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন:
নারী অধিকার এবং নারীর মর্যাদার ব্যাপারে তিনি সারা জীবন প্রচেষ্টা চালিয়েছেন।
২| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১১:০০
রাজীব নুর বলেছেন: শেষমেশ ৮৭ বছর বয়সে ক্যান্সারে মারা গেলে।
২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১:২২
মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন:
তিনি একজন ক্যান্সার সার্ভাইবার।
তিনবার ক্যান্সার থেকে ভাল হয়েছেন।
শেষে আবার ক্যান্সারই মারা গেলেন।
৩| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১১:২৩
খায়রুল আহসান বলেছেন: এই জনহিতৈষী গুণীজনের জীবন ও কর্ম সম্পর্কে কিছুটা জানতে পেরে ভাল লাগলো। উনি আরো বহুদিন জনমনে বেঁচে থাকবেন তাঁর কর্মের মাধ্যমে।
২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১:২৫
মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন:
তার অনেক যুগান্তকারী রায় আছে।
কোন কোন রায়ের পর আইন প্রণীত হয়েছে।
তিনি আইনের অধ্যাপক হিসাবেই অবদান রেখে গেছেন।
তিনি অনেক বই লিখে গেছেন।
আরো অনেক কিছুর মধ্যেই তিনি বেঁচে থাকবেন।
৪| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১১:৪৯
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: যুক্তরাষ্ট্রে বিচারপতিরা কি আজীবন বিচারক থাকেন? শুনেছি অবসরে যাওয়া তাদের ইচ্ছাধীন ব্যাপার।
২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১:৪৫
মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন:
এই কথা আপনি ঠিক শুনেছেন।
বিচারপতিদের অবসরের কোন বয়স নাই।
অধিকাংশ সরকারি কর্মকর্তার অবসরের সর্ব নিম্ন বয়স আছে কিন্তু সর্বোচ্চ বয়স নাই।
তবে কিছু চাকরি আছে যেখানে একটা নিদিষ্ট বয়স পরে অবসর নিতে হয়।
৫| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ সকাল ৮:১৭
শোভন শামস বলেছেন: জেনে ভালো লাগলো ।
৬| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ সকাল ১০:০১
এমএলজি বলেছেন: লেখাটি ভালো লেগেছে। ধন্যবাদ।
৭| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ সকাল ১০:২৪
বিডি আইডল বলেছেন: বেডার না "বাদের"
©somewhere in net ltd.
১| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১০:৫৭
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
জেনে ভালো লাগলো ।
তার জন্য শ্রদ্ধা