নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
১৯৮৭ সালে আইনজীবী হিসাবে ময়মনসিংহ বারে এবং পরে ঢাকা বারে যোগদান করি। ১৯৯২ সালে সুপ্রিম কোর্ট বারে যোগ দেই।
বাণিজ্য, মানবাধিকার এবং নিরাপত্তা নিয়ে ক্রমবর্ধমান উত্তেজনার মধ্যে আমেরিকা এবং অন্যান্য দেশের সাথে সম্পর্ক উন্নত করার জন্য চীনের প্রধানমন্ত্রী লি কেকিয়াং সাম্প্রতিক সময়ে নতুন এক কূটনৈতিক প্রচেষ্টা শুরু করেছেন।
আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের কাছ থেকে চীন যে চাপ ও সমালোচনার সম্মুখীন হচ্ছে তা কমানোর জন্য প্রধানমন্ত্রী লি কেকিয়াং কূটনীতিক আক্রমণের ভাষা পরিবর্তন করে শ্রুতিমধুর করার চেষ্টা করছেন।
বিশেষ করে আমেরিকার এবং তার মিত্রদের প্রতি এই নীতি প্রয়োগ করা শুরু করেছেন।
চীনের বিরুদ্ধে আমেরিকা এবং তার মিত্রদের অভিযোগ হচ্ছে --
চীন আন্তর্জাতিক বাণিজ্যের ক্ষেত্রে নিয়ম নীতি মানে না,
মানবাধিকার লঙ্ঘন করে,
আমেরিকার এবং তার মিত্র দেশগুলির বিরুদ্ধে সাইবার আক্রমণ করে এবং
দক্ষিণ চীন সাগর এবং তাইওয়ানে আগ্রাসন চালানোর চেষ্টা করছে।
লি কেকিয়াং এর মোহনীয় কূটনৈতিক ভাষা পরিস্থিতির তুলনায় যথেষ্ট নয় এবং অনেক দেড়ি হয়ে গেছে। এর মানে হল যে তার এই প্রচেষ্টা চীনের প্রতি অনেক দেশের নেতিবাচক ধারণা এবং মনোভাব পরিবর্তন করতে পারবে না বা দ্বন্দ্ব এবং নিষেধাজ্ঞার বৃদ্ধি রোধ করতে পারবে না।
লি কেকিয়াং আমেরিকা এবং তার মিত্রদের সাথে সম্পর্ক স্বাভাবিক করার জন্য অনেক দীর্ঘ সময় নিষ্ক্রিয় হয়ে বসে ছিলেন এবং তিনি ক্ষতি মেরামত করার এবং আস্থা পুনরুদ্ধার করার সুযোগটি মিস করেছেন।
চীন বুঝতে পেরেছে যে তার বৈদেশিক নীতি বৈশ্বিক প্রভাবের মুখোমুখি হচ্ছে। এখন লি কেকিয়াং এর নতুন মধুর কূটনৈতিক প্রচেষ্টা কতটা কার্যকরী হবে এবং এর প্রভাব চীন এবং বিশ্বের জন্য কি হবে, তা অনিশ্চিত।
২৫ শে জুলাই, ২০২৩ রাত ১১:৩০
মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন: আপনি এই কথা অনেক বারেই বলেছেন।
আপনি কিন্তু কারণটা বলেন না।
এটা যদি আপনার ইচ্ছা হয়, তা হলে কারণের কোন প্রয়োজন নাই।
কিছু টাকা হওয়া ছাড়া চীনের বিশ্ব মোড়ল হওয়ার আরো কোন উপাদান নাই।
বিশ্ব মোড়ল হতে হলে অনেকগুলি উপাদান লাগবে।
©somewhere in net ltd.
১| ২৫ শে জুলাই, ২০২৩ দুপুর ১:২৪
রাজীব নুর বলেছেন: চীন এগিয়ে গেছে। খুব শ্রীঘই তাঁরা বিশ্ব মড়লে পরিনত হবে।