নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
১৯৮৭ সালে আইনজীবী হিসাবে ময়মনসিংহ বারে এবং পরে ঢাকা বারে যোগদান করি। ১৯৯২ সালে সুপ্রিম কোর্ট বারে যোগ দেই।
পবিত্র কুরআন মানুষের জন্য একটি কল্যাণমূলক গ্রন্থ। অর্থাৎ এই গ্রন্থ মানবজাতির জন্য কল্যাণ ও সঠিক পথে চলার উৎস। এটি মানুষকে সত্য ও ন্যায়ের পথ দেখায়, এবং অন্ধকার থেকে আলোর দিকে নিয়ে আসে।
আল্লাহ এই কল্যাণকর গ্রন্থ মানুষের প্রতি অবতীর্ণ করা হয়েছে যাতে মানুষ এর আয়াতগুলো বোঝার চেষ্টা করে, আর বোধশক্তিসম্পন্ন ব্যক্তিরা এই গ্রন্থ থেকে উপদেশ গ্রহন করে।
কুরআন হল একটি জ্ঞানের আকর গ্রন্থ এবং সঠিক পথে চলার নির্দেশিকা। এটিতে মানব জীবনের সকল দিক সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। কুরআনের আয়াতগুলো বোঝার মাধ্যমে মানুষ যাবতীয় জ্ঞান ও সুখী জীবনযাপন করার কৌশলের সন্ধান পেতে পারে।
কুরআন থেকে উপকৃত হতে হলে মানুষের মধ্যে বোধশক্তি থাকা জরুরি। বোধশক্তি সম্পন্ন ব্যক্তিরা কুরআনের আয়াতগুলো গভীরভাবে চিন্তা-ভাবনা করে এর তাৎপর্য বুঝতে পারে এবং তার জীবনে বাস্তবায়ন করতে পারে।
সংক্ষেপে বলা যায়:
১. কুরআন হল একটি কল্যাণকর গ্রন্থ যা মানবজাতির জন্য সঠিক পথে চলার উৎস।
২. কুরআন অবতীর্ণ করার উদ্দেশ্য হল মানুষকে সত্য ও ন্যায়ের পথ দেখানো এবং তাদেরকে অন্ধকার থেকে আলোর দিকে নিয়ে আসা।
৩. কুরআনের আয়াতগুলো বোঝার মাধ্যমে মানুষ যাবতীয় জ্ঞান ও সুখী জীবনযাপন করার কৌশলের সন্ধান পেতে পারে।
৪. কুরআন থেকে উপকৃত হতে হলে মানুষের মধ্যে বোধশক্তি থাকা জরুরি।
আল্লাহ তা'আলা আমাদেরকে কুরআন বুঝার এবং তার জ্ঞান ও হেদায়েত অনুসরণ করার তাওফিক দান করুন।
১২ ই জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১১:৩০
মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন:
অধিকাংশ মানুষই কোরআন পড়ে না।
তারা বড়জোর কোন মানুষের লেখা ব্যাখ্যা বিশ্লেষণ ইত্যাদি বই পড়ে।
এই ব্যাখ্যা বিশ্লেষণ গুলোকেই তারা কোরআন বলে মনে করে।
প্রতিটা ব্যাখ্যা বিশ্লেষণের বই মানুষের সীমিত জ্ঞানের উপর ভিত্তি করে রচিত।
এমন কি যারা কোরআনের সমালোচনা করে তারাও কোরআন পড়ে না।
তারাও মানুষের লেখা ঐসব বই পড়ে ইসলামের সমালোচনা করে।
যারা এটার অপব্যবহার করে তারা বোকা না।
মূলত যুগে যুগে শাসকরা কৌশলে জনগণকে তাদের পক্ষে রাখার জন্য তাদের দরবারী আলেম দ্বারা মনগড়া ব্যাখ্যা করে কোরআনের বিধান বলে চালিয়ে দিয়েছে।
সম্প্রতি সৌদি আরবের ঘটনা তার বাস্তব প্রমাণ।
এম বি এস ক্ষমতা কুক্ষিগত করার পর পর আগের মুফতিদেরকে সরিয়ে দিয়ে নতুন দরবারী মুফতি নিয়োগ দিয়েছে।
এমন কি যে মক্কার ইমাম নতুন ফতোয়ার বিরোধিতা করেছিলেন তাকে জুম্মার নামাজে খুৎবা দেয়ার পর পরই গ্রেফতার করে জেল বন্দি করে রাখা হয়েছে।
আগের মুফতি ঠিক ছিল তা আমি বলছি না।
আগের মুফতি আগের সরকারের মন মত ফতোয়া দিয়েছে এখনকার মুফতি এখনকার মত ফতোয়া দিচ্ছে।
আর মানুষ এটাকেই কোরআনের বিধান বা ইসলাম মনে করছে।
তাই যারা ইসলাম বিশ্বাস করেন তাদের অন্যের লেখা ব্যাখ্যা বিশ্লেষণ বাদ দিয়ে প্রথমেই নিজে কোরআন পড়া এবং বুঝার চেষ্টা করা উচিত।
আরো ভাল ভাবে বুঝার জন্য ঐ ব্যাখ্যা বিশ্লেষণের বই গুলিকে নোট বুক হিসাবে ব্যবহার করা যেতে পারে।
২| ১২ ই জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১০:৩৪
কামাল১৮ বলেছেন: আটশ কোটি মানুষের মাঝে সাড়ে ছয়শ কোটি বিশ্বাস করে না এটি আল্লাহর প্রেরিত গ্রন্থ।কেবল মুসলমানরা প্রচার করে এটি আল্লহর নাজিলকৃত।ওসমান এটি সংকলন করেন।ভুল ভাবে সংকলনের জন্য আবুবকরের পুত্র তাকে হত্যা করে।
১২ ই জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১১:৪৮
মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন:
১. কত সংখ্যক মানুষ একটা বিষয়কে সত্য মনে করলো তা দিয়ে সত্য নির্ধারিত হয় না।
২. এটা তো খুব সাধারণ যুক্তি যে কেবল মুসলমানরা প্রচার করে এটি আল্লাহর নাজিল কৃত। যারা এটা বিশ্বাস করে তারাই তো মুসলিম। আর বিশ্বাস করে বলে তারা তা প্রচার করে। ইহুদি এবং খ্রিস্টানরা যথাক্রমে মনে করে তাওরাত এবং ইঞ্জিল বা বাইবেল ঈশ্বর বা গড বা আল্লাহর নাজিল কৃত। মুসলিমরাও তাই মনে করে। ইহুদি এবং খ্রিস্টানরা তাদের গ্রন্থ প্রচার করে। এটাই স্বাভাবিক।
৩. ধর্মের ব্যাপারে কোন জোর জবরদস্তি নাই। এটা বিশ্বাস করা বা না করা প্রতিটা ব্যক্তির নিজস্ব ব্যাপার।
৪. ওসমান এটি সংকলন করলে অথবা ভুল ভাবে সংকলনের জন্য আবুবকরের পুত্র তাকে হত্যা করলে জ্ঞানের কথাগুলি তো ভুল হয়ে যাবে না। ইসলামের নামে যে যা কিছু করবে সেটা তার ব্যক্তিগত বিষয়। ওসমান বা আবুবকরের পুত্রে কথা কোরআনে নাই।
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
৩| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ৩:১৩
সোনাগাজী বলেছেন:
ভালো, মুখস্হ করে রাখেন।
১৩ ই জানুয়ারি, ২০২৪ ভোর ৪:৩৯
মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন:
সুন্দর পরামর্শের জন্য অনেক ধন্যবাদ।
৪| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৮
রাজীব নুর বলেছেন: কুরআন বুকে আকরে বসে থাকেন।
১৫ ই জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১১:৫৫
মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন:
সুবচন।
৫| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০২৪ সকাল ৭:২২
অগ্নিবেশ বলেছেন: ৩. ধর্মের ব্যাপারে কোন জোর জবরদস্তি নাই। এটা বিশ্বাস করা বা না করা প্রতিটা ব্যক্তির নিজস্ব ব্যাপার। - একথা লিখে আপনি প্রমান করলেন, আপনি নিজেই কোরানের মানে বুঝে কখনই কোরান পড়ে দেখেন নি। ধর্মের ব্যাপারে কোন জোর জবরদস্তি নাই এটা যদি আপনার বিশ্বাস হয় তাহলে আপনি আর মুসলমান নন। এখনও সময় আছে, কাছের কোনো আলেমের কাছে গিয়ে আপনার অবস্থান বর্ননা করে তওবা করে ইস্লামে ফিরে আসেন, নচেৎ আপনি মুরতাদ এবং আপনার বিবি অটো তালাক। সাবধান।
১৬ ই জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১২:০৮
মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন:
১. "একথা লিখে আপনি প্রমান (sic) করলেন, আপনি নিজেই কোরানের মানে বুঝে কখনই কোরান পড়ে দেখেন নি।"
আপনাদের সমস্যা এখানেই। আপনারা মনে করে আপনি শুধু কোরআন বুঝেছেন আর কেউ বুঝে নাই। আমি কোরআন বুঝেছি কি বুঝি নাই তা কারো কাছে প্রমাণ করার কোন দায়িত্ব এবং কর্তব্য আমার নাই।
২. "ধর্মের ব্যাপারে কোন জোর জবরদস্তি নাই এটা যদি আপনার বিশ্বাস হয় তাহলে আপনি আর মুসলমান নন।"
ধরেন আমি মুসলিম অথবা মুসলিম না তাতে আপনি আমার কি উপকার বা ক্ষতি করতে পারবেন। এতে আপনার নিজের, আপনার পরিবারের, আপনার সমাজের বা আপনার দেশের বা বিশ্বের কি লাভ ক্ষতি?
৩. "এখনও সময় আছে, কাছের কোনো আলেমের কাছে গিয়ে আপনার অবস্থান বর্ণনা করে তওবা করে ইস্লামে ফিরে আসেন, নচেৎ আপনি মুরতাদ এবং আপনার বিবি অটো তালাক। সাবধান।"
বিনা মূল্যে উপদেশ প্রদানের জন্য অনেক ধন্যবাদ। আপনিও সাবধানে থাকবেন।
৬| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১০:৫১
রাজীব নুর বলেছেন: ধর্ম শুধু মানুষের ক্ষতিই করে গেলো।
১৬ ই জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১২:১৩
মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন:
আপনার মতের সাথে একমত না হলেও মতামতের জন্য অনেক ধন্যবাদ।
আমেরিকার সংবিধানে যেকোনো ধর্ম পালন করার অথবা কোন ধর্ম পালন না করার উভয় অধিকার দেয়া হয়েছে।
পালন করা বা না করা আপনার ইচ্ছা।
এটা আপনার স্বাধীনতা।
©somewhere in net ltd.
১| ১২ ই জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১০:২৬
বিজন রয় বলেছেন: পবিত্র কুরআন মানুষের জন্য একটি কল্যাণমূলক গ্রন্থ........... অবশ্যই।
কিন্তু বোকা মানুষ এটার অপব্যবহার করে।