নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি ময়মনসিংহ জেলা স্কুল থেকে ১৯৭৭ সালে এস.এস.সি এবং আনন্দ মোহন কলেজ থেকে ১৯৭৯ সালে এইচ.এস.সি পাশ করেছি। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১৯৮৪ সালে এলএল.বি (সম্মান) এবং ১৯৮৫ সালে একই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এলএল.এম পাশ করি।

মোহাম্মদ আলী আকন্দ

১৯৮৭ সালে আইনজীবী হিসাবে ময়মনসিংহ বারে এবং পরে ঢাকা বারে যোগদান করি। ১৯৯২ সালে সুপ্রিম কোর্ট বারে যোগ দেই।

মোহাম্মদ আলী আকন্দ › বিস্তারিত পোস্টঃ

প্রাচীন মিশরীয়রা তাদের বিড়াল মারা গেলে শোক প্রকাশের জন্য তাদের ভ্রু কামিয়ে ফেলত।

২০ শে জানুয়ারি, ২০২৪ ভোর ৪:৩৪

১. প্রাচীন মিশরীয়রা বাড়িতে শুধু মাত্র বিড়াল পালন করতো না, তারা আদর করে বিড়ালকে সোনার অলঙ্কার পড়াত এবং মাঝে মাঝে তাদের নিজেদের খাবারের প্লেট থেকে বিড়ালকে খেতে দিতো।

২. প্রায় ৮ হাজার বছর আগে মিশরে বিড়াল পোষা শুরু হয়।

৩. প্রথম দিকে ইঁদুর, সাপ এবং বিচ্ছুদের উপদ্রব থেকে বাড়িকে রক্ষা করার জন্য বিড়াল পোষা শুরু হয়।

৪. বাসগৃহগুলিকে ইঁদুর, সাপ এবং বিচ্ছুদের উপদ্রব থেকে রক্ষা করা এবং মানুষের সাথে মিলেমিশে থাকার বৈশিষ্ট্য থেকে প্রাচীন মিসরীয়রা বিড়ালকে দেবী হিসাবে ভাবতে থাকে।

৫. প্রাচীন মিসরীয়রা বিড়াল আকৃতির এক দেবী যার নাম বাস্কেট এর পূজা করতো।

৬. সামগ্রিকভাবে মিশরীয়রা বিড়ালকে তাদের বন্ধু এবং শুভাকাঙ্ক্ষী হিসাবে এত দৃঢ়ভাবে গ্রহণ করেছিল যে তারা মৃত্যুর পরে বিড়ালের জন্য শোক শোক প্রকাশ করতো।

৭. বিড়ালের মালিক এবং পরিবারের সদস্যরা প্রকাশ্যে তাদের ভ্রু কামিয়ে বিড়ালের মৃত্যুতে তাদের দুঃখ প্রকাশ করতো।

৮. নতুন জোড়া ভ্রু দেখা না যাওয়া পর্যন্ত শোকের সময়কাল স্থায়ী হতো। এতে তিন বা চার মাস পর্যন্ত শোক প্রকাশ করা হতো, অর্থাৎ নতুন ভ্রু উঠতে তিন চার মাস সময় লাগত তাই শোক প্রকাশ ঐ সময় পর্যন্ত চলতো।

৯. বন্যা পশুদের পোষ মানিয়ে গৃহপালিত পশু হিসাবে পালন করার সবচেয়ে বেশি কৃতিত্ব প্রাচীন মিশরীয়দের।

১০. ২০০৪ সালে সাইপ্রাসে সাড়ে নয় হাজার বছর আগের একটি বিড়ালের দেহ পাওয়া যায়, যা ইঙ্গিত করে যে বিড়ালরা পূর্বে ধারণার চেয়ে অনেক আগে থেকেই মানুষের পাশাপাশি বসবাস করতে পারে।

১১. তবে মিশরীয়রা বিড়ালদের বন্য প্রাণী থেকে গৃহপালিত প্রাণীতে রূপান্তরিত করতে সহায়তা করেছিল বলে মনে করা হয়।

১২. মিশরীয়রা বেছে বেছে ঘরে পালার উপযোগী বিড়াল প্রজনন করে সংখ্যা বৃদ্ধি করে।

১৩. পরিকল্পিত প্রশিক্ষণের মাধ্যমে বিড়ালের স্বভাব, মেজাজ-মর্জি ঠিক করে, যা আমরা এখন উপভোগ করি বা অন্তত সহ্য করি।
তথ্য: ইন্টারনেট


মন্তব্য ১৭ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (১৭) মন্তব্য লিখুন

১| ২০ শে জানুয়ারি, ২০২৪ ভোর ৬:৫৬

আলামিন১০৪ বলেছেন: আচ্ছা, বিড়াল যে তার প্রিয় মানুষের গায়ে সুযোগ পেলেই ঘষা দেয় তার কারন বলতে পারেন? ঘষা দেওযার স্বভাবটা কোথা থেকে আসল? বন্য বিড়াল নিশ্চয় আঁচড় ছাড়া ঘষা দিয়ে বেড়াইত না

২০ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ৯:২১

মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন:

বেড়াল মানুষের শরীরে তার নিজের শরীর ঘষার বেশ কয়েকটি কারণ রয়েছে। প্রধান কারণগুলি হল:

১. ভালবাসা ও স্নেহ প্রকাশ:

বেড়ালরা তাদের প্রিয়জনদের সাথে ভালোবাসা ও স্নেহ প্রকাশ করতে তাদের শরীর ঘষে। এটি তাদের মধ্যে বন্ধন ও আত্মবিশ্বাস গড়ে তোলে।

২. গন্ধ ছড়িয়ে দেওয়া:

বেড়ালরা তাদের গন্ধ ছড়িয়ে দিয়ে তাদের এলাকা চিহ্নিত করে। এটি তাদের পরিচিত ও নিরাপদ বোধ করতে সাহায্য করে। যখন একটি বেড়াল আপনার শরীরে ঘষে, তখন সে তার গন্ধ আপনার শরীরে ছড়িয়ে দিচ্ছে। এটি তাকে আপনাকে তার পরিবারের সদস্য হিসেবে মনে করে এবং আপনাকে নিজের এলাকায় স্বাগত জানাচ্ছে।

৩. মানসিক চাপ কমানো:

বেড়ালরা ঘষাঘষি করে মানসিক চাপ কমাতে পারে। এটি তাদের শান্ত ও শিথিল বোধ করতে সাহায্য করে।

৪. স্বাস্থ্যকর ত্বক ও লোম রক্ষণাবেক্ষণ:

বেড়ালরা ঘষাঘষি করে তাদের ত্বক ও লোম পরিষ্কার ও স্বাস্থ্যকর রাখতে পারে। এটি তাদের ত্বকের মৃত কোষ অপসারণ করতে এবং লোমেতে তেল ছড়িয়ে দেওয়ার জন্য সাহায্য করে।

এছাড়াও, কিছু বেড়াল তাদের শিকারের অভ্যাস হিসাবে ঘষাঘষি করে। তারা শিকারকে আক্রমণের জন্য প্রস্তুত করতে তাদের শরীরের গন্ধ তাদের শিকারের কাছে ছড়িয়ে দেয়।

আপনার বেড়াল যদি আপনাকে ঘষতে পছন্দ করে, তাহলে এটি একটি ইতিবাচক লক্ষণ। এটি দ্বারা সে প্ৰকাশ করে যে সে আপনাকে পছন্দ করে এবং আপনাকে তার পরিবারের সদস্য হিসেবে মনে করে।

২| ২০ শে জানুয়ারি, ২০২৪ সকাল ৮:৪১

শূন্য সারমর্ম বলেছেন:


বিড়ালকে মমী বানিয়ে নিজের বডির কাছে রেখে দেয়াটা বাকি ছিলো।

২০ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ৯:২৫

মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন:

মমি বানাতে বাকি রাখে নাই। প্রাচীন মিশরীয়রা বিড়ালের মমি বানিয়েছিল। তারা বিশ্বাস করত যে বিড়াল একটি পবিত্র প্রাণী, এবং তারা মৃত্যুর পর তাদের বিড়ালদের সাথে পুনর্মিলনের আশা করেছিল। বিড়ালের মমি তৈরির প্রক্রিয়াটি অনেকটা মানুষের মমি তৈরির মতোই ছিল। প্রথমে, বিড়ালের শরীর ধুয়ে শুকানো হয়েছিল। তারপর, এটিকে একটি দ্রবণে ডুবানো হয়েছিল যা মৃতদেহকে পচন থেকে রক্ষা করতে সাহায্য করেছিল। অবশেষে, বিড়ালটিকে একটি কাপড় বা কাগজে মোড়ানো হয়েছিল এবং একটি সমাধিতে সমাহিত করা হয়েছিল।

প্রাচীন মিশরীয়রা বিড়ালের মমি তৈরির অনেকগুলি বিভিন্ন পদ্ধতি ব্যবহার করেছিল। কিছু মমি খুবই জটিল ছিল এবং তারা মূল্যবান ধাতু, পাথর এবং গহনা দিয়ে সজ্জিত ছিল। অন্য মমিগুলি আরও সহজ ছিল এবং শুধুমাত্র একটি কাপড় বা কাগজে মোড়ানো ছিল।

প্রাচীন মিশরীয়রা বিড়ালের মমি তৈরির জন্য বিশেষভাবে প্রশিক্ষিত পেশাদারদের নিযুক্ত করেছিল। এই পেশাদাররা মমি তৈরির সমস্ত প্রক্রিয়াটি জানতেন এবং তারা নিশ্চিত করতেন যে মমিগুলি সাবধানে এবং যত্ন সহকারে তৈরি করা হয়েছিল।

প্রাচীন মিশরীয়দের বিড়ালের মমি আজও পাওয়া যায়। এই মমিগুলি মিশরীয় সংস্কৃতি এবং ধর্মের একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রত্নতাত্ত্বিক সাক্ষ্য।

৩| ২০ শে জানুয়ারি, ২০২৪ সকাল ৯:৩৬

নাহল তরকারি বলেছেন: আমি একদিন মিশর যাবো। ইনশাল্লা।

২০ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ৯:২৭

মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন:


আল্লাহ আপনার ইচ্ছা পূরণ করুন।

৪| ২০ শে জানুয়ারি, ২০২৪ সকাল ৯:৩৭

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: নতুন তথ্য জানতে পারলাম।

আর বাংলাদেশে বাসর ঘরে বিড়াল মারার একটা রীতি রয়েছে।

২০ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ৯:৩৩

মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন:


এই প্রবাদটি মূলত বিবাহের প্রথম রাতে নববধূর সাথে যৌন মিলনকে বোঝায়। অনেকেই মনে করেন যে তারা তাদের স্ত্রীদের সাথে যৌন মিলনে সফল হওয়ার জন্য প্রথম রাতেই দৃঢ় হতে হবে।

এই প্রবাদটির অর্থ হল যে নববধূকে প্রথম রাতেই বশীভূত করা উচিত। এটি কথাটি পুরুষতান্ত্রিক দৃষ্টিভঙ্গির প্রতিফলন হিসাবে দেখা হয় যেখানে পুরুষরা নারীদের উপর কর্তৃত্ব বজায় রাখতে চায়।

এই প্রবাদটির উৎপত্তি নিয়ে বিভিন্ন মত রয়েছে। কিছু লোক বিশ্বাস করে যে এটি প্রাচীন মিশরীয় সংস্কৃতি থেকে এসেছে, যেখানে বিড়ালদের যৌনতার সাথে যুক্ত করা হয়েছিল। অন্যরা বিশ্বাস করে যে এটি মধ্যযুগীয় ইউরোপ থেকে এসেছে, যেখানে যৌনতা নিয়ন্ত্রণের একটি বিষয় ছিল।

আধুনিক সময়ে এই প্রবাদটি কিছুটা পুরনো হয়ে গেছে। তবে এটি এখনও কিছু সংস্কৃতিতে ব্যবহৃত হয়, যেমন বাংলাদেশে।

এই প্রবাদটিকে আধুনিক সমাজে নেতিবাচক অর্থে দেখা হয়। এটিকে পুরুষতান্ত্রিক, নারী-বিরোধী এবং যৌনতা সম্পর্কে একটি বিকৃত দৃষ্টিভঙ্গির প্রতিফলন হিসাবে দেখা হয়।

৫| ২০ শে জানুয়ারি, ২০২৪ সকাল ৯:৪৬

নয়ন বড়ুয়া বলেছেন: কয়েকটা ছবিও দিতেন! এতে আরও ধারণাটা ভালোভাবে বুঝা যেতো!

২০ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ৯:৩৭

মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন:


এখানে ছবি আপলোড করা খুব বিরক্তিকর। এবং স্ক্রল করে উপরে নিচে যাওয়াও বেশ কষ্টকর। এই সব কারণে এবং সময় বেশি না থাকলে, তাড়াহুড়া করে শুধু লেখাটাই পোস্ট করতে হয়।

তবে ভবিষ্যতে দেয়ার চেষ্টা করব।

৬| ২০ শে জানুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১১:৩৭

শেরজা তপন বলেছেন: আপনি বিড়াল পোষেন? পোষা প্রাণী হিসেবে বিড়াল নিয়ে আপনার মতামত কি?

২০ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১০:১৬

মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন:


আমি একটা ভিন্ন কায়দায় দীর্ঘদিন ধরে বিড়াল পুষে আসছি। কারো পোষা না অথবা অন্য কারো পোষা - উভয় প্রকার বিড়াল আমাদের বাড়িতে আসলে আমি খাবার দেই। একদিন খাবার দিলেই তারা প্রতিদিন একটা নিদিষ্ট সময়ে বাড়িতে আসে। তারপর প্রতিদিন খাবার দিতে দিতে পোষ মেনে যায়।

বর্তমানে আমার প্রতিবেশীর দুইটা পোষা বিড়াল আছে যেগুলি আমারও পোষ মেনেছে। ওরা শুধু আমাকে না, আমার গাড়িও চিনে। আমার গাড়ি বাসার সামনে আসার সাথে সাথে দুইটাই দূরে আমার কাছে আসে। আমি ওদের জন্য খাবার কিনে রেখেছি। খাবার এবং পানি খেয়ে আমার সাথে কিছুক্ষণ কাটিয়ে তারপর তার বাসায় চলে যায়।


বিড়াল আপনার পোষ মেনেছে সেটা বুঝবেন কি ভাবে?

প্রথমে সে আপনাকে দেখলেই চিত হয়ে শুয়ে গড়াগড়ি করে তার পেট দেখাবে। বিড়ালের পেটের অংশ তার শরীরের খুব দুর্বল জায়গা। সে এটা দেখিয়ে প্রকাশ করবে যে সে আপনাকে বিশ্বাস করে। অর্থাৎ সে বিশ্বাস করে আপনি তার কোন ক্ষতি করবেন না।

দ্বিতীয়ত: সে আপনাকে দেখলেই আড়মোড়া ভাঙবে। শরীর টানা দিবে। এটা দ্বারা সে যে আপনাকে নিয়ে কোন টেনশন করছে না বরং সে আপনাকে দেখার পর খুব রিলাক্স মুডে আছে অথবা খুব খুশি সেটা প্রকাশ করবে।

তৃতীয়ত: আপনার কাছে এসে আপনার শরীরের সাথে তার শরীর ঘষবে।


পোষা প্রাণী হিসেবে বিড়াল নিয়ে আপনার মতামত কি?

প্রথমত: বেড়াল খুব পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন প্রাণী। অন্য প্রাণীর মত শরীরে কোন গন্ধ নাই। তাই ঘরে পালন করলে ঘরে কোন গন্ধ হবে না। তাছাড়া বিড়াল নিদিষ্ট জায়গায় পেশাব-পায়খানা করে। তাই বিড়ালের পেশাব পায়খানার জন্য যে লিটার বাক্স কিনতে পাওয়া যায় সেটা ঘরের এক জায়গায় রেখে দিলে সে ওটাই ব্যবহার করবে। অথবা একটা বক্সে শুকনা বালু দিয়েও লিটার বাক্স বানিয়ে নিতে পারেন। কিছু দিন পর পর লিটার বক্স পরিষ্কার করলেই হয়।

দ্বিতীয়ত: যেকোনো পোষা প্রাণী মানুষের বিশ্বস্ত সঙ্গী। ব্যস্ততার কারণে সবসময় কাউকে নাও পেতে পারেন। পোষা প্রাণী থাকলে কিছু সময় সেটার সাথে কাটালেও মন ভাল থাকবে। সেই হিসাবে বিড়াল খুব ভাল সঙ্গী হতে পারে।

৭| ২০ শে জানুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১১:৪৫

বাউন্ডেলে বলেছেন: আমার মনে হয় না- বাঙ্গালীদের চেয়ে অধিক বিড়াল প্রেমী জাতি দুনিয়ায় আছে। কারন একমাত্র বঙ্গদেশেই চিরসাথীর অবস্থান নিতে বাসর মাঠে পুরুষে-বিড়ালে লড়াই সংঘটিত হয়। ইহা পুরুষ জীবনে কমন জীবন-মরন যুদ্ধ। =p~ লেখক বউ প্রেমী নাকি বিড়াল প্রেমী ? বিষয়টি অন্দর মহল পর্যন্ত যাওয়া উচিত। =p~

২০ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১১:৫৭

মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন:


সবচেয়ে বেশি বেড়াল পোষে আমেরিকানরা। তাদের ৭ কোটি ৪০ লক্ষ বেড়াল আছে। তারপর যথাক্রমে, চীন ৫ কোটি ৩১ লক্ষ, রাশিয়া ২ কোটি ৩১ লক্ষ এবং জার্মানি ১কোটি ৫২ লক্ষ।

এটা লিখতে যেয়ে আমি একটা আশ্চর্য মিল পেয়েছি। সবচেয়ে ধনী দেশে সবচেয়ে বেশি বেড়াল, তারপর দ্বিতীয় ধনী দেশে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ সংখ্যক বেড়াল, তারপর রাশিয়া এবং জার্মানির মত ধনী এবং শক্তিশালী দেশে তৃতীয় এবং চতুর্থ। গবেষকরা বলতে পারবেন বিড়ালের সাথে ধনী বা উন্নত বা শক্তিশালী হওয়ার কোন সম্পর্ক আছে কি না?

সব দিক থেকেই বাঙালিরা দুর্ভাগা।
বাঙালি পুরুষের কোন গার্ল ফ্রেন্ড নাই।
বাঙালি পুরুষের একাধিক স্ত্রী নাই।
বাঙালি পুরুষের কোন রক্ষিতা নাই।
বাঙালি পুরুষের কোন পোষা বেড়ালও নাই।

ইউরোপ আমেরিকায় এবং এশিয়ার অনেকগুলি দেশে এক সাথে একটার বেশি বিয়ে করতে না পারলেও একাধিক (যার কোন সীমা নাই) গার্ল ফ্রেন্ড বা রক্ষিতা রাখতে পারে।

মধ্যপ্রাচ্য এবং আফ্রিকাতে গার্ল ফ্রেন্ড বা রক্ষিতা রাখতে না পারলেও সীমাহীন স্ত্রী রাখা যায়। বাংলাদেশের ধর্মীয় বক্তাদের কাছে শুনবেন ৪টা পর্যন্ত বিয়ে করা জায়েজ। কিন্তু ঐ অঞ্চলের মানুষেরা চারটাতে সীমাবদ্ধ নয়, যত সংখ্যক ইচ্ছা তত সংখ্যক করতে পারে।

৮| ২০ শে জানুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৪:২৪

রাজীব নুর বলেছেন: ঘরের মধ্যে বিড়াল কুকুর পোষা আমার খুব অপছন্দ।

২০ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১১:৫৯

মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন:


যার যার রুচি এবং ইচ্ছা।

৯| ২১ শে জানুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৪:০৭

বিজন রয় বলেছেন: অনেক তথ্য জানলাম।
আপনার পোস্টগুলোর সুবাদে অনেক কিছু পুরাতন জানতে পারছি।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.