নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
১৯৮৭ সালে আইনজীবী হিসাবে ময়মনসিংহ বারে এবং পরে ঢাকা বারে যোগদান করি। ১৯৯২ সালে সুপ্রিম কোর্ট বারে যোগ দেই।
গ্রীক স্থাপত্য রীতি
১. একটি বিল্ডিঙের নকশার কৌশল একটি নিদিষ্ট স্থাপত্য ধারা বা রীতি বা নিয়ম অনুসারে হয়।
২. ক্লাসিক্যাল স্থাপত্যের প্রতিটি পর্যায় সহজেই তার অনুপাত, প্রোফাইল এবং অন্যান্য নান্দনিক উপাদান দ্বারা চিহ্নিত করা যায়।
৩. ভবনে ব্যবহৃত কলাম শৈলীটি নিজেই ঐ ভবনের নকশার পরিচয় বহন করে। তাই কলামের নকশার ধরণটি শনাক্ত করা গেলে পুরো ভবনের নকশার ধরণটি বুঝতে সহজ হয়।
৪. গ্রীক স্থাপত্যে ডোরিক, আয়নিক এবং করিন্থিয়ান এই তিন ধরণের কলাম ব্যবহার করা হয়। এই কলামগুলো দেখেই পুরো ভবনের নকশা কোন রীতিতে হয়েছে তা বুঝা যায়।
পর্যায়ক্রমে ডোরিক, আয়নিক এবং করিন্থিয়ান এই তিন ধরণের কলাম নিয়ে আলোচনা করা হবে।
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১১:৪৭
মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন:
অপেক্ষায় থাকার জন্য ধন্যবাদ।
লেখা রেডি।
কিন্তু আগের লেখাই প্রথম পাতা থেকে সরছে না।
আগের লেখা প্রথম পাতা থেকে সরে গেলিই পরবর্তী লেখা প্রকাশ করবো।
২| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১১:৪০
মোঃ রোকনুজ্জামান খান বলেছেন: ভালো লেগেছে।
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১১:৪৯
মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন:
ধন্যবাদ।
৩| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৫:৩৯
রাজীব নুর বলেছেন: গ্রীকরা প্রতিভাবান জাতি।
৪| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ৯:৪৩
করুণাধারা বলেছেন: স্থাপত্য রীতি নিয়ে আপনার লেখা দুটো পোস্ট আগ্রহ নিয়ে পড়লাম। ভালো লাগছে। তবে এই পর্ব বেশ ছোট হয়ে গেছে।
৫| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১:৫৮
রিয়াদ( শেষ রাতের আঁধার ) বলেছেন: এসব স্টাইল দেখলেও, নাম জানা ছিলো না। নাম গুলো জানলাম।
©somewhere in net ltd.
১| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১১:২৫
নয়ন বড়ুয়া বলেছেন: অপেক্ষায় রইলাম...