![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
Click This Link
মধ্যপ্রাচ্য ভিত্তিক জঙ্গিগোষ্ঠীর আইএস’র পক্ষ থেকে ফতোয়াই দেয়া আছে গান শোনা হারাম। কিন্তু সেই বিধি নিষেধ না মেনে অবসর সময়ে বাবার দোকানে বরে গান শোনছিল আয়হাম হোসেন নামের ১৫ বছরের এক কিশোর, তাও আবার পপ সঙ্গীত। আর সেই খবর চলে যায় আইএস জঙ্গিদের কাছে।
পরে গান শোনার অপরাধে আয়হামকে ধরে নিয়ে যাওয়া হয় জঙ্গিদের আস্তানায়। জনসমক্ষেই ঘার থেকে মুণ্ডু আলাদা করে দেয়া হয় ওই নাবালকের। ঘটনাটি ঘটেছে আইএস নিয়ন্ত্রিত ইরাকের শহর মসুলে।
এর আগে সমকামীদের হত্যা, পতিতাদের ধর্ষণ করে খুনসহ একাধিক নৃশংসতার নজির রেখেছে জঙ্গি সংগঠন আইএস’র সদস্যরা। কিন্তু গান শোনার জন্য মানুষকে গলা কেটে হত্যা করা হলো এই প্রথম।
জানা গেছে, আয়হামের বাবার একটি মুদির দোকান আছে। সেখানে বসেই অবসর সময়ে সিডিতে গান চালিয়েছিল আয়হাম। খবর পেয়েই চলে আসে জঙ্গি সদস্যরা। তাকে টেনে হিঁচড়ে নিয়ে যাওয়া হয় জঙ্গিদের আস্তানায়। জনসমক্ষেই তার শিরশ্ছেদ করে দেহ পরিবারের হাতে তুলে দেয়া হয়।
যে ভাবে বাংলাদেশে লেখক, ব্লগার ও প্রকাশকদের হত্যা করছে সে হিসেবে খুব অল্প কয়েক বছর পর বাংরাদেশে ইসলামী আইন অনুযায়ী দেশ পরিচালনা হবে। ইসলামি সংবিধানের আইন অনুযায়ী দেশের আইন চলবে।
বই মেলায় ইসলামী সন্ত্রাসী, কুসংস্কারের হাজার হাজার বই স্টলে তুলা হয়েছে। কিন্তু কুসংস্কার বিরুদ্ধ মুক্তচিন্তার লেখকদের বই ও স্টল বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
সেই হিসেবে দেখা যায় ঐ পনের বছরের বাংলাদেশী কিশোরদের গান শুনার জন্য হত্যা করা হবে। জেল হাজতে নিয়ে যাওয়া হবে।
©somewhere in net ltd.
১|
২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:৫৪
বিজন রয় বলেছেন: ভয়ঙ্কর।