![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন ছাপোষা জুনিয়র সাংবাদিক। এখনও অনেক জায়গায় বিশেষতঃ যে সকল স্থানে ষ্টাফ রিপোর্টার বা তার চেয়েও সিনিয়র সাংবাদিকরা উপস্থিত থাকেন, সেখানে নিজেকে সাংবাদিক পরিচয় দিতে লজ্জাবোধ হয়। সিনিয়র ষ্টাফ রিপোর্টার, ষ্টাফ রিপোর্টার বা কলামিষ্টদের জ্ঞানগর্ভ লেখা পড়লে নিজেকে খুবই ছোট মনে হয়, অসহায় ভাবী। সকালে ঘুম থেকে উঠার পরই মোবাইলে বার্তা সম্পাদকের ফোন পেলাম। কোথায় আছ ? জানতো, আজ ভয়াবহ রানা প্লাজা ট্র্যাজেডি দিবস, সকাল সকাল বেরিয়ে যাও, এখন তোমাদের শিখার সময়। আর চেষ্টা করবে ভয়াবহ এ দিনটিতে বড় বড় বুলি আওড়ানো বড় বড় রাজনৈতিক দলণ্ডলোর কর্মসূচী বা ভূমিকা কি ইত্যাদি। আমি বললাম ঠিক আছে স্যার, বাসায় থেকেও বললাম আমি অলরেডি বেরিয়ে পড়েছি, প্রেসক্লাবের দিকেই যাচ্ছি।
সময় সকাল ১০ টা। আড্ডা দিচ্ছিলাম চারজন সহকর্মীর সাথে প্রেসক্লাবের সম্মুখে ফুটপাতে মিজানের চায়ের দোকানে। আমাদের এক সিনিয়র সাংবাদিক একদিন বলেছিলেন তোমরা মিয়া সোনার চামুচ মুখে দিয়ে সাংবাদিকতা করছ। তোমাদের বয়সকালে আমাদের সময় মোবাইল ফোন, ইন্টারনেট, ল্যাপটপ বা এরকম কিছুই ছিল না। এখনতো একটা মোবাইল ফোন থাকলেই সারা দুনিয়ার সাংবাদিকতা করা যায়। আসলেই তাই। চায়ের দোকানে চা খেতে খেতেই মোবাইলে শুধু রানা প্লাজা ট্র্যাজেডি নয়, অনেক বিষয়ে সারা দুনিয়ার খবরই পেয়ে যাচ্ছিলাম। বার্তা সম্পাদকের নির্দেশ মত রানা প্লাজা ট্র্যাজেডির স্মরণে বা এ বিষয়ে বড় বড় রাজনৈতিক দলণ্ডলোর খবর সংগ্রহ করছিলাম। বড় দল বলতে আমি আওয়ামী লীগ এবং বিএনপিকেই বুঝে থাকি। জাতীয় পার্টি বা জামায়াতকে সেভাবে মূল্যায়ন করি না। আমার মতে জাতীয় পার্টি হচ্ছে কাগুজে বাঘ, আর জামায়াত হচ্ছে নেকড়ে শেয়াল। বলতে পারেন ছোট মানুষের বড় কথা। তবুও আমার বলার কিছু নেই। যাক, খোঁজ নিয়ে জানা গেল এ বিষয়ে গতকাল মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে একটি সংবাদ সম্মেলন করা হয়েছে। আজও আওয়ামী লীগ ও শ্রমিক লীগের নেতাকর্মীগণ রানা প্লাজা ট্র্যাজেডির বিভিন্ন কর্মসূচীতে জড়িত রয়েছেন। তবে এ বিষয়ে বিএনপি, জাতীয়তাবাদী শ্রমিক দল বা অন্য অঙ্গ সংগঠনসমূহের কোন কর্মসূচীর তথ্য পেলাম না।
বারবার জানার চেষ্টা করায় সহকর্মী এক সাংবাদিক আমাকে ধমকের সুরে বললেন সাংবাদিক হয়েছ ভাল কথা এতো জানার চেষ্টা কর কেন ? পরক্ষণেই বলল ঠিক আছে, জানার চেষ্টা থাকা ভাল। তবে তুমি অনেক কিছুই জান না। আমি যা বলি তা শোন। গত বৎসর এই দিনে যখন সকাল আনুমানিক সাড়ে আটটার দিকে রানা প্লাজার ভয়াবহ ট্র্যাজেডির ঘটনা ঘটছিল সেদিন বিএনপির নেতৃত্বাধীন ১৮ দলীয় জোটের দেশব্যাপী ৩৬ ঘন্টার লাগাতার হরতাল চলছিল। এ সময়ে বিএনপির নয়াপল্টনস্থ কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে সাংবাদিকরা যোগাযোগ করেন এবং উক্ত ট্র্যাজেডির কারণে হরতাল প্রত্যাহারের জন্য অনুরোধ জানাতে থাকেন। বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে নেতা-কর্মীগণ প্রথমত বিষয়টি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা শামসুজ্জামান দুদুকে অবহিত করেন। এরপর দুদু বিষয়টি বিএনপি চেয়ারপার্সনের অপর উপদেষ্টা শিমুল বিশ¡াসকে জানালে তিনি বিষয়টি কর্ণপাত করেননি। তৎপরবর্তীতে বিষয়টি চেয়ারপার্সনের প্রেস সচিব মারুফ কামাল সোহেলকে জানানো হলে তার পক্ষ হতেও কোন সাড়া শব্দ পাওয়া যায়নি। বরং এ ব্যাপারে তিনি অন্যান্য নেতা-কর্মীর সাথে যোগাযোগ করতে বলেন। পরবর্তীতে বিএনপির দুই একজন বিক্ষুদ্ধ ও হতাশ নেতা-কর্মীগণ বিষয়টি বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য তরিকুল ইসলামকে জানান। তরিকুল ইসলাম বলেন, চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়া এখন ঘুমাচ্ছেন। এ সময়ে নেত্রীকে ঘুম থেকে জাগাতে তরিকুল ইসলাম অপারগতা প্রকাশ করেন। পরবর্তীতে বিক্ষুব্ধ ও হতাশ নেতা-কর্মীগণ বিষয়টি ১৮ দলীয় জোটের শরীক এলডিপির চেয়ারম্যান কর্নেল (অবঃ) অলি আহম্মেদকে জানান। অলি আহম্মেদ এর কার্যকর ভূমিকার ফলে প্রথম অবস্থায় বেলা ১১ দিকে শুধুমাত্র সাভার এলাকায় হরতাল শিথিল করা হয়। পরবর্তীতে ২য় ধাপে হতাহতের ব্যাপকতা এবং মৃতদেহ সরানো ও আহতদের চিকিৎসার সুবিধার্থে ঢাকা মহানগরী ও আশে-পাশের এলাকায় ১২৩০ ঘটিকার দিকে হরতাল প্রত্যাহার করা হয়। সর্বশেষ আনুমানিক বেলা ২টার দিকে তৃতীয় ধাপে দেশব্যাপী হরতাল প্রত্যাহার করা হয়। আমি অবাক দৃষ্টি ও বিস্ময়ে সহকর্মীর কথা শুনছিলাম। কিছু বলার চেষ্টা করছিলাম। তিনি আমাকে থামিয়ে দিয়ে আরো বললেন, আমার কথাণ্ডলো বিশ¡াস না হলে তুমি খুবই গোপনে সতর্কতার সাথে খোঁজ নিয়ে এর সত্যতা যাচাই করার চেষ্টা করতে পার। এবারতো বুঝতে পেরেছ ? শুধু বাংলাদেশে নয়, তাবৎ বিশে¡র ইতিহাসে ভয়াবহ ভবন ধ¡সের ঘটনা ঘটার পর যখন শতশত মানুষের লাশ বের করা হচ্ছিল, শতশত মানুষ আহত অবস্থায় কাতরাচ্ছিল, হাজার হাজার আত্মীয়-স্বজন যথন ঢাকায় আসার জন্য আহাজারি করছিল, তখন ছিল এদেশের রাজনৈতিক দল কর্তৃক আহুত দেশব্যাপী ৩৬ ঘন্টার লাগাতার হরতাল। এ হরতাল দুর্ঘটনা ঘটা মাত্রই প্রত্যাহার করা যেত। কিন্তু নেত্রীর ঘুমের ব্যাঘাত না ঘটাতে তা প্রত্যাহার করা হয় ঘটনা ঘটার দীর্ঘ পাঁচ ঘন্ট পর। এরূপ দল এবং নেতৃত্বের কাছ থেকে রানা প্লাজার ট্র্যাজেডির স্মরণে তুমি কিভাবে কর্মসূচী আশা করতে পার। চিন্তা করে দেখ, কি ভয়াবহ আর ভয়ঙ্কর দানবরূপী রাজনীতির নিকট এদেশের মানুষ জিম্মী হয়ে আছে। এ ভয়ঙ্কর রাজনীতির বেড়াজাল থেকে কবে আমরা রেহাই পাব ? আমি কিছু বলতে পারছিলাম না, আমার কোন উত্তর ছিল না।
২| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৪:৪৯
নিঃশব্দ শিশির! বলেছেন: আর বড় রাজনৈতিক দলের কর্মসূচি বার্তা সম্পাদক ই তো আপনার চেয়ে ভালো জানার কথা!!!! বরং আপনি কোন একটা কর্মসুচির এ্যাসাইনমেন্ট পেতে পারেন।
আপনার কথা শুনে মনে হচ্ছে , আন্ডার গ্রাউন্ড বা ছোট কোন পত্রিকায় কাজ শুরু করেছেন!!! কাজ শেখার জন্য বড় হাউজে ছোট পদে হলেও কাজ করুন!!
৩| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১১:১২
ডানের বামে বামের ডানে বলেছেন: রানা প্লাজা ট্রাস্ট ফান্ডের টাকা সুষ্ঠু বণ্টনের দাবি - See more at: Click This Link
৪| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১১:১৬
ডানের বামে বামের ডানে বলেছেন: Click This Link
৫| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১১:২৬
ডানের বামে বামের ডানে বলেছেন: ভাই দুঃখিত ,লিংকগুলো পোস্ট করতে পারছিনা। আপনার সুবিধার জন্য কপি করে দিলাম।
কালের কণ্ঠ অনলাইন
ঢাকা, বৃহস্পতিবার ২৪ এপ্রিল ২০১৪, ১১ বৈশাখ ১৪২১, ২৩ জমাদিউস সানি ১৪৩৫
সরকার রানা প্লাজা ট্র্যাজেডি ভিন্ন খাতে প্রবাহিত করার চেষ্টা করেছে : ফখরুল
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, বিএনপির আন্দোলন প্রভাবিত করার জন্য শুরু থেকেই রানা প্লাজা ট্র্যাজেডি ভিন্ন খাতে প্রবাহিত করার চেষ্টা করেছে সরকার।
রাজধানীর নয়াপল্টনের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে বৃহস্পতিবার বাদ আসর রানা প্লাজা ট্র্যাজেডিতে নিহতদের স্মরণে আলোচনা সভা ও মিলাদ মাহফিলে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ সব কথা বলেন।
মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, আওয়ামী লীগ সরকার বিভিন্ন কৌশল অবলম্বন করে যে কোন মূল্যে ক্ষমতায় টিকে থাকতে চায়। রানা প্লাজায় ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য যে অর্থ সহায়তা এসেছে তা অপব্যবহার করা হয়েছে। এটা পুঁজি করে রাজনীতিতে সফল হয়েছে আওয়ামী লীগ। তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ গণবিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে। বিরোধী দল নির্মূল করার জন্য বিভিন্ন কৌশল অবলম্বন করছে। এর মধ্যে খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দায়ের করা হয়েছে।
দুদকের মামলাগুলো রাজনৈতিক উদ্দেশ্যমূলক’ উল্লেখ করে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আওয়ামী লীগ রাজনীতিকে রাজনীতি দিয়ে মোকাবিলা না করে মামলা-হামলার পথ বেছে নিয়েছে। তারা দেউলিয়া হয়ে গেছে।
- See more at: Click This Link
৬| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১১:২৭
ডানের বামে বামের ডানে বলেছেন: ২৪ এপ্রিল, ২০১৪ ১৭:৩৪:৫৫
রানা প্লাজা দিবসে বিক্ষোভকালে রাজধানীতে আটক ১
শীর্ষ নিউজ ডটকম, ঢাকা : রানা প্লাজা ট্রাজেডি দিবস উপলক্ষে নয়াপল্টনে জাতীয়তাবাদী শ্রমিক দলের বিক্ষোভ মিছিল থেকে একজনকে আটক করেছে পুলিশ। এছাড়া রাজধানীর মালিবাগে রানা প্লাজা ট্রাজেডি দিবস উপলক্ষে কারখানা ছুটি না দেওয়াকে কেন্দ্র করে শ্রমিকরা কারখানার অভ্যন্তরে ভাঙচুর চালিয়ে সড়কে আসতে চাইলে পুলিশের সঙ্গে তাদের সংঘর্ষ হয়।
বৃহস্পতিবার বিকেল ৪টায় বিএনপি’র কার্যালয়ের সামনে বিক্ষোভ প্রদর্শনের সময় জাতীয়তাবাদী শ্রমিক দলের মিছিল থেকে একজনকে আটক করে পল্টন থানা পুলিশ।
সূত্র জানায়, রানা প্লাজা ধসের এক বছর পূর্তি উপলক্ষে বিএনপি অফিসে দোয়া-মাহফিলের আয়োজন করে জাতীয়তাবাদী মুক্তিযুদ্ধ প্রজন্ম। পরে দোয়া মাহফিল শেষে মিছিল বের করা হলে পুলিশ তাদের ছত্রভঙ্গ করে দেয়। এ সময় সেখান থেকে একজনকে আটক করে পুলিশ। মিছিলে জাতীয়তাবাদী মুক্তিযুদ্ধ প্রজন্মের নেতা-কর্মীদের সঙ্গে শ্রমিক দলের নেতা-কর্মীরাও যোগ দেয়।
পল্টন থানার ওসি মোর্শেদ আলম আটকের খবরটি নিশ্চিত করে জানান, আটককৃত ব্যক্তিকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।
অপরদিকে, বৃহস্পতিবার বেলা ৩টায় রামপুরা থানাধীন মালিবাগে কয়েকটি কারখানার শ্রমিকরা ভাঙচুর চালায়। পরে পুলিশ এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনলেও এখনো সেখানে উত্তেজনা বিরাজ করছে।
রামপুরা থানার ওসি আলমগীর হোসেন ভুঁইয়া এ খবর নিশ্চিত করে জানান, বৃহস্পতিবার রানা প্লাজা ট্রাজেডি দিবস উপলক্ষে বেলা ২টার পর কারখানা ছুটি দেওয়ার কথা ছিল। কিন্তু মালিবাগ চৌধুরীপাড়া এলাকার আবুল হোটেলের কাছে বেশ কয়েকটি কারখানার কর্তৃপক্ষ শ্রমিকদের ছুটি না দিয়ে কাজে বাধ্য করে। এক বেলা ছুটি না পেয়ে পরে শ্রমিকরা উত্তেজিত হয়ে উঠে। এ সময় প্রায় ১০/১২টি কারখানার শ্রমিকরা কাজ বন্ধ করে সড়কে নেমে এসে বিক্ষোভ শুরু করে। এ সময় গাড়ি ভাঙচুরের চেষ্টা চালায় শ্রমিকরা। খবর পেয়ে পুলিশ এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
- See more at: Click This Link
৭| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১১:২৯
ডানের বামে বামের ডানে বলেছেন: 24 April 2014 14:04:00 PM Thursday
রানা প্লাজা ট্রাস্ট ফান্ডের টাকা সুষ্ঠু বণ্টনের দাবি
স্টাফ করেসপন্ডেন্ট
বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
ঢাকা: রানা প্লাজা ট্রাজেডির ঘটনার বিচার ও ক্ষতিগ্রস্থদের পূনর্বাসনে গঠিত ট্রাস্ট ফান্ডের টাকা সুষ্ঠু বণ্টনের দাবি জানিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার রফিকুল ইসলাম মিয়া।
বৃহস্পতিবার দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে ‘জাতীয়তাবাদী কর্মজীবী দল’ আয়োজিত এ মানববন্ধনে তিনি এ দাবি জানান।
ব্যারিস্টার রফিকুল ইসলাম মিয়া বলেন, প্রধানমন্ত্রীর তহবিলের টাকা সুষ্ঠু বণ্টন হলে টাকা থাকার কথা নয়। বরং আরও সংগ্রহের প্রয়োজন হতো। গণমাধ্যমের খবরে মনে হয়না তহবিলের টাকা সুষ্ঠু বণ্টন হয়েছে।
তিনি অভিযোগ করে বলেন, ক্ষতিগ্রস্থদের ৭০%-এর এখনো কর্মসংস্থান হয়নি। তাদের কাজের সুযোগ করে দিতে হবে। ইন্ডাস্ট্রিয়াল কমিটি করে ক্ষতিগ্রস্থ শ্রমিকদের তদারকি ও কর্ম পরিবেশ নিশ্চত করার দাবি জানান তিনি।
রানা প্লাজার মালিক সোহেল রানার বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগের ভিত্তিতে যথাযথ বিচারেরও দাবি জানা ব্যারিস্টার রফিক।
এসময় উপস্থিত ছিলেন বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতা আবু নাসের মো. রহমতুল্লাহসহ কর্মজীবী দলের কেন্দ্রীয় ও নগর নেতারা।
বাংলাদেশ সময়: ১৩৫৫ ঘণ্টা, এপ্রিল ২৪, ২০১৪
- See more at: Click This Link
©somewhere in net ltd.
১|
২৪ শে এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৪:৪৫
নিঃশব্দ শিশির! বলেছেন: আমি বললাম ঠিক আছে স্যার, বাসায় থেকেও বললাম আমি অলরেডি বেরিয়ে পড়েছি, প্রেসক্লাবের দিকেই যাচ্ছি।
ভাই , আমি অতি নগন্য একজন মানুষ। এক সময় একটা জাতীয় দৈনিকে স্টাফ রিপোর্টার ছিলাম, সব মিলিয়ে প্রায় বছর দশেক এই জগতের সঙ্গে ছিলাম। কোন দিন কাউকে স্যার বলতে শুনি নাই। আপনার কাছে প্রথম শুনলাম।