![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এখনও বলার মত তেমন কিছু অর্জন করতে পারিনি । কোন দিন যে অর্জন করতে পারব সে সম্ভবনাও নাই ।
আমি একজন ছাত্রনেতা। যদিও আমার ছাত্র জীবন এসএসসি পাশের পর কলেজে পা দেয়ার সাথে সাথে শেষ হয়ে গিয়েছিল। ছাত্র জীবন শেষ হওয়ার সাথে-সাথে আমার ছাত্র রাজনীতি শুরু হয়েছিল। বড় ভাইদের কথামত মিছিল-মিটিং,মারামারি, চাঁদাবাজি, ছিনতাই, রাহাজানি করতে করতে এক সময় শহরের অলি-গলিতে সাধারণের মুখে মুখে সন্ত্রাসী হিসাবে ভালো একটা পরিচিতি পেয়ে যাই।
আমার বাবা একজন র্যাবের উচ্চ-পদস্থ কর্মকর্তা। আমি আমার বাবার পদাতিক ক্ষমতা আমার সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে প্রায়ই খাটাতাম। কিন্তু আমার বাবা আগাগোড়া একজন ভালো মানুষ। আমি বিপথগামী হওয়ার পর থেকে আমার বাবা’র সাথে সম্পর্কের দূরত্বটা এতটা বেড়ে গিয়েছিল যে আমার সাথে আমার বাবা’র দেখা সাক্ষাত ওকেশনালি হত। আমি যে রাজনৈতিক দলের সাথে জড়িত সে দল ক্ষমতা থেকে নামার কিছুদিন পরেই আমার বাবা নিজ হাতে আমাকে পুলিশের কাছে ধরিয়ে দিলেন। তারপর আমার বিপক্ষে আমার বাবার সাক্ষীতে আমার সাত বছরের জেল হয়ে গেল।
আমি জেলে যাওয়ার দুই বছরের মাথায় আমার বাবা দুনিয়া ছেড়ে চলে গেলেন। আমি আমার বাবা’কে শেষ দেখা দেখতে পারিনি বলে আমার মনে কোন রকম দুঃখ ছিলনা, উল্টো প্রচন্ড ক্ষোভ ছিল। কারণ আমি ঠিক করেছিলাম জেল থেকে বের হয়ে আমার বাবা’কে আমি দেখে নিব। সাত বছর পর জেল থেকে বের হয়ে বাবাকে পাইনি, তবে তার হাতের একটা চিঠি পেয়েছিলাম। সেই চিঠিতে তিনি লিখেছিলেন -
বাবা জুবের,
আমি জানি আমার উপর তোমার অনেক রাগ। কিন্তু আমার আর কোন উপায় বা আর কোন পথ খোলা ছিলনা। সরকার বদল হওয়ার কিছুদিন পরেই র্যবের কাছে ক্রসফায়ারের একটা তালিকা আসে। সেই তালিকাটা আমার কাছ থেকে লুকিয়ে রাখা হয়। কিন্তু আমার এক বিশ্বস্হ সহকর্মী সেই তালিকায় যে তোমার নামটা আছে সেটা জানিয়ে দিয়েছিল। সেটা জানার পর তোমাকে বাঁচানোর জন্য আমি পাগলপারা হয়ে উঠি, তোমাকে বাঁচানোর যত পথ খুঁজার আমি খুঁজেতে থাকি। প্রথমে ঠিক করেছিলাম তোমাকে বিদেশে পাঠিয়ে দিব। কিন্তু এত অল্প সময়ে সেটা সম্ভব ছিল না। নিজের ছেলের লাশ কাঁধে নেয়ার মত শক্তি আমার নেই। তাই বাধ্য হয়েই আমি তোমাকে পুলিশের কাছে ধরিয়ে দিলাম, তোমার বিপক্ষে আদালতে সাক্ষী দিলাম।
পারলে আমায় ক্ষমা করো। জেল থেকে বের হওয়ার পর এসব রাজনীতি, সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে ছেড়ে দিয়ে সুন্দর একটা জীবন যাপন করো। ভাল পথে চললে বাবা’র দোয়া সব সময় তোমার সাথে থাকবে।
ইতি,
তোমার বাবা।
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:১৪
মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: আপনার ভালো লাগায় ধন্যবাদ
২| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:২৯
স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: সব ভালোবাসা বেঁচে থাকুক !
ভালোবাসায় থাকুন মাসুম ভাই!
খুব ভালো - লাগলো বাবা ছেলের গল্প !
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:১৪
মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: ধন্যবাদ স্বপ্নবাজ
৩| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:৩৪
পাঠক১৯৭১ বলেছেন: সুন্দর প্লট।
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:৪৭
মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: ধন্যবাদ
৪| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:৪১
সকাল রয় বলেছেন:
এত তারাতারি শেষ হয়ে গেল। আমি খুব জমিয়ে পড়ছিলাম। আরো বড় হতে পারতো। ডালপালা মেলতে পারতো। বুকের ভেতর ধাক্কা দিতে পারতো।
তারপরও অল্পতে অনেকটা পেলাম।
অনেক ভালোলাগা
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:৪৯
মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: হয়ত বড় হতে পারতো। তখন গপ টা আর পিচ্ছি থাকতো না
ধন্যবাদ আপনাকে
৫| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:২২
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: মাঝে মাঝে সন্ত্রাসীদের যেসব তালিকা বের করা হয়, তা এ্যানালাইসিস করলে দেখা যায় যে, যারা ক্রসফায়ারে মারা গেছে তাদের বিরুদ্ধে অসংখ্য হত্যামামলা বা সিরিয়াস অপরাধের মামলা ছিল। এরা সবাই থাকে পলাতক কিংবা ধরাছোঁয়ার বাইরে। এদেরকে ধরার জন্য তখন বিভিন্নভাবে অপারেশন পরিচালনা করা হয়। যারা ধরা পড়ে তাদেরকে বিচারের জন্য প্রস্তুতি নেয়া হতে থাকে। তাদের অপরাধের ভয়াবহতা তীব্র হয়ে থাকলে আদালতে বিচারের আগেই ক্রসফায়ারেই তাদের বিচার সম্পন্ন হয়ে যায়।
কাউকে না ধরে শুরুতেই ক্রসফায়ারে ফেলে দেয়া হয়েছে, এমন কোনো রেকর্ড আছে কিনা আমার জানা নেই।
এবার এ গল্পটার টেকনিক্যাল ত্রুটির কথা বলি। বাবা যখন জানতে পারলেন জুবের ক্রসফায়ারভুক্ত আসামি, তখন তাকে পুলিশের হাতে ধরিয়ে দেয়ার অর্থ হলো কর্তৃপক্ষ বিনা পরিশ্রমেই জুবেরকে ধরে ফেলতে সক্ষম হলো। ক্রসফায়ারভুক্ত আসামি জেলে থাকতে পারে না, পুলিশের হাতে ধরা পড়া মাত্রই তার জন্য পরবর্তী প্রক্রিয়া শুরু হয়ে যাওয়ার কথা।
বিপথগামী সন্তানকে বাঁচানোর জন্য বাবার যে আন্তরিকতা ফুটিয়ে তোলা হয়েছে, তা প্রথম পাঠে পাঠকের মন ছুঁয়ে যায়। কিন্তু টেকনিক্যাল টেস্টে তা উত্তীর্ণ হতে ব্যর্থ।
শুভ কামনা মাসুম ভাই।
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:৪৬
মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: চমৎকার কমেন্টের জন্য অনেক ধন্যবাদ!
যারা ধরা পড়ে তাদেরকে বিচারের জন্য প্রস্তুতি নেয়া হতে থাকে।
>> আমার জানামতে সবার ক্ষেত্রে বিচারের জন্য প্রস্তুতি নেয়া হয় না! মেক্সিমাম ক্ষেত্রে অন দ্যা স্পট ক্রস-ফায়ার করা হয়ে থাকে।
কাউকে না ধরে শুরুতেই ক্রসফায়ারে ফেলে দেয়া হয়েছে, এমন কোনো রেকর্ড আছে কিনা আমার জানা নেই।
আমার জানামতে রাতে ধরছে ভোরে ক্রসফায়ার করা হয়েছে। তাছাড়া মেক্সিমাম কেইস-ই ধরতে গিয়ে ক্রস-ফায়ার করা হয়ে থাকে।
ক্রসফায়ারভুক্ত আসামি জেলে থাকতে পারে না
>> আমি জানা মতে থাকতে পারে। বাস্তবে আমি খুব কাছ থেকে দেখেছি কয়েকজনকে যারা ক্রসফায়ারের ভয়ে নিজে নিজেই পুলিশের কাছে ধরা দিতে। আমার জানামতে শাস্তিপ্রাপ্ত আসামীকে জেল থেকে নিয়ে ক্রস-ফায়ার করা হয়না। জুবের কিন্তু শাস্তিপ্রাপ্ত আসামী!
আপনার জানামতে যদি এই গপ'টারে বিচার করি তাহলে এটা টেকনিক্যাল টেস্টে ফেইল হবে, কিন্তু আমার জানামতে যদি এই গপ'টারে বিচার করি তাহলে এটা টেকনিক্যাল টেস্টে পাস করবে
আবার ধন্যবাদ আপনাকে
৬| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:৫৮
নিশাত তাসনিম বলেছেন: আমি যে রাজনৈতিক দল এর পর করি অথবা যে রাজনৈতিক দলের সাথে জড়িত এ রকম কোন একটি শব্ধ বাদ পড়েছে কি?
পিতা পুত্রের ভালোবাসার গল্প ভালো লাগলো।
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:২৭
মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: আপনে ঠিক বলছেন, শব্দ বাদ পড়ছিলো। এড করে নিয়েছি!
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে
৭| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:১০
সুমন কর বলেছেন: পিচ্ছি গল্প ভাল লেগেছে। গোছানো বা পরিপূর্ণ আছে। বাবা-ছেলে ভালবাসার দারুণ প্রকাশ।
১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ২:১৫
মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: ধন্যবাদ সুমন ভাই
৮| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:৩২
ঢাকাবাসী বলেছেন: খারাপ মানুষ হতে পারে খারাপ বাবা হয় না।
১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ২:১৬
মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: ঠিক বলেছেন!
ধন্যবাদ আপনাকে
৯| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৮:২৬
ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
ব্বাহ !!
১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১০:২২
মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: থ্যাংকস
১০| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:২৯
মামুন রশিদ বলেছেন: এরকম বাবা ঘরে ঘরে চাই । তাহলে হয়ত একদিন সমাজে শৃঙ্খলা ফিরে আসবে ।
গপ ভালো লেগেছে
১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১০:২৩
মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: ধন্যবাদ মামুন ভাই
১১| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১:১৩
আদনান শাহ্িরয়ার বলেছেন: এক কথায় , খানিকটা হতাশ । খুব ছোট করে লিখবেন এটা কি আগেই ভেবে রেখেছিলেন?? প্লট খুবই চমৎকার পিতার উপরে পুত্রের রাগ, শেষে ভুল ভাঙ্গা , এটাতে আরও অনেক বেশি ইমোশনাল টাচ দেওয়ার সম্ভবনা ছিলো, বিশেষ করে পিতার সঙ্গে তার দূরত্ব নিয়ে, আমি আশাও করেছিলাম তাই , কিন্তু সেটা পুরোপুরি না পাওয়ায় হতাশ হলাম । এই প্লটেই আরও বিস্তারিত লিখলে গভীর একটা গল্প সম্ভব, সেটার দাবি জানিয়ে রাখলাম ।
শুভেচ্ছা জানবেন , ভালো থাকবেন ।
১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১০:২৬
মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: আবারও চমৎকার কমেন্ট!
এখন আমার জবাবদিহিতা দেই। এটা আসলে আমি চাইছিলাম তিন লাইনে লিখতে। অনেক চেষ্টাও করেছি। কিন্তু পারিনি। এর পর বাধ্য হয়ে টেনে টেনে এতদুর নিয়ে আসছি। এখন আপনার কমেন্ট পড়ে মনে হচ্ছে এটাকে আরও টানা যাবে। এবং ঠিক করলাম এইটারে আরও টানবো। আপনে যে জায়গায় ইংগিত করছেন সেই জায়গা ধরে টান দিমু
অনেক ধন্যবাদ চমৎকার কমেন্টের জন্য
১২| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:০৯
উদাস কিশোর বলেছেন: এক কথায়
চমত্কার
১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১০:২৭
মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে
১৩| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:৩৬
হাসান মাহবুব বলেছেন: "পিচ্চি"গপ বেশি ভালো লাগে নাই।
১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১০:২৭
মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: ১১ নম্বর কমেন্টের উত্তর দ্রষ্টব্য !
ধন্যবাদ আপনারে
১৪| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ ভোর ৪:১১
রাসেলহাসান বলেছেন: খুব চমৎকার!
১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১০:২৭
মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: ধন্যবাদ
১৫| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১০:৩৬
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: চমৎকার! চমৎকার!!
সত্যিই আপনার লেখার প্রসংশা না করে পারা যায় না।
১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১০:৪৪
মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ দেশ প্রেমিক
১৬| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:১১
গোর্কি বলেছেন:
সন্তানের প্রতি পিতার কর্তব্য ও ভালবাসার বহিঃপ্রকাশ এর থিম ভাল লেগেছে। ভাল থাকবেন।
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:০৫
মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।
আপনিও ভাল থাকুন
১৭| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:১৮
এহসান সাবির বলেছেন: লেখা চালিয়ে যান।
সাথে আছি ভাই।
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:০৬
মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: থ্যাংকস ব্রো
১৮| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:২৮
এম এ কাশেম বলেছেন: দুনিয়ার কোন বাবাই ছেলের ক্ষতি করতে পারে না, করে না , কখন ও করবে ও না - এই আমার বিশ্বাস।
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:০৬
মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: আমারও বিশ্বাস !
ধন্যবাদ আপনাকে
১৯| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ২:০২
শান্তির দেবদূত বলেছেন: ছোট কিন্তু তীব্র! আমার কাছে কিন্তু পিচ্ছিগপ হিসাবে বেস ভালোই লেগেছে। শুভেচ্ছা রইল, মাসুম ভাই। চালিয়ে যান।
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:০৭
মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: আপনার ভালো লাগায় অনেক ধন্যবাদ!
অনেক দিন পরে দেখলাম, আশা করি ভালো আছেন
২০| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ২:০৪
শান্তির দেবদূত বলেছেন: ঠিকই বলেছেন, মাঝে প্রায় ২ মাসের মত ব্লগে আসতে পারিনি, এখন আবার নিয়মিত হওয়ার চেষ্টা করছি
০৪ ঠা মার্চ, ২০১৪ সকাল ৯:৩১
মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: আপনে নিয়মিত হচ্ছেন আর আমি এদিকে অনিয়মিত হয়ে যাচ্ছি
তবে লাইনে থাকলে দেখা হবেই
২১| ০৩ রা মার্চ, ২০১৪ সকাল ৯:২৮
অদৃশ্য বলেছেন:
ভালো লেগেছে মাসুম ভাই... আপনার পিচ্চিগপ গুলান কিন্তু মনযোগ দিয়া পড়ি...
শুভকামনা...
০৪ ঠা মার্চ, ২০১৪ সকাল ৯:৩১
মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: আপনার কবিতাও আমার খুব মনোযোগ দিয়া পড়া হয়
ধন্যবাদ আপনারে
২২| ১৫ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ৯:৪৪
প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: তিন লাইনের গল্প হিসেবেই এটাকে ভাল মানাত, হয়তো, কিন্তু এত সুন্দর প্লটকে তিন লাইনে বেঁধে ফেলা মানে প্লটের অপমান।
ভাল লেগেছে।
১৭ ই মার্চ, ২০১৪ সকাল ৮:৫০
মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ প্রোফেসর
©somewhere in net ltd.
১|
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:২৭
নিশ্চুপ আঁধার বলেছেন: অসাধারণ!!!!!!!
এর চেয়ে বেশী ভালোবাসা আর কি হতে পারে???
সত্যি বলছি- গল্পটার শেষে গলার কাছটা কেন যেন বেশ ভারী হয়ে গেল।
দারুন লিখেছেন।