![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সাইকোথেরাপী অন লাইন *****www.psychobd.com
সাভারের ধসে পড়া ভবন রানা প্লাজার মালিক সোহেল রানা বিদেশে পাড়ি জমিয়েছেন। আজ শুক্রবার কোনও এক সময় তিনি পার্শ্ববর্তী কোনও দেশে আশ্রয় নিয়েছেন বলে সূত্রে জানা গেছে।
সংশ্লিষ্ট একটি সূত্র ঢাকা টাইমসকে জানিয়েছেন, গত দুদিনে সোহেল রানা তার ঘনিষ্ঠ এক সহযোগীকে দিয়ে সাভারের বিভিন্ন ব্যাংক অ্যাকাউন্ট থেকে ২৩ কোটি টাকা তুলেছেন। ধারণা করা হচ্ছে এসব টাকা নিয়ে তিনি বিদেশে পারি জমিয়েছেন।
ভবন ধসের তিনদিন পার হয়ে গেলেও যুবলীগ নেতা সোহেল রানাকে পুলিশ ও গোয়েন্দারা তার খোঁজ বের করতে পারেননি। তার বিরুদ্ধে হত্যার অভিযোগে সুনির্দিষ্ট মামলা হলেও পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করতে চেষ্টাও করেনি বলে স্থানীয়রা অভিযোগ করেছেন।
সূত্র জানায়, তার বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে স্রেফ আইওয়াশ হিসেবে। তাকে গ্রেপ্তারের কোনোই উদ্যোগ নেই সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের। তাদের ধারণা হয়ত এই ঘটনায় ওই ভবনের পোশাক কারখানার মালিকদের গ্রেপ্তার করা হবে। কিন্তু ধরাছোঁয়ার বাইরেই থেকে যাবেন ভবন মালিক যুবলীগ নেতা সোহেল রানা। জানা গেছে, স্থানীয় সংসদ সদস্য তৌহিদ জং মুরাদের আস্থাভাজন হওয়ায় সে পার পেয়ে যেতে পারেন। কারণ, ঘটনার পর এমপি মুরাদ নিজেই তাকে জনরোষ থেকে উদ্ধার করে নিরাপদ দূরুত্বে পাঠিয়ে দেন।
গত বুধবার সাভার থানায় রানাসহ মোট পাঁচজনের বিরুদ্ধে দু’টি মামলা হয়। এর মধ্যে রানার বাবা আব্দুল খালেকও রয়েছেন। বাকি তিনজন হলেন, গার্মেন্ট মালিক আনিসুর রহমান, আদনান ও তাপস। একটি মামলা দায়ের করেছে রাজউক। ওই মামলায় রানাই শুধু আসামি। বাকি মামলাটি হত্যা মামলা। ওই মামলায় পাঁচজন আসামি।
জানা গেছে, সরকারের শীর্ষ মহলের চোখ ফাঁকি দিয়ে তিনি বিদেশে পালিয়েছেন। সব মহলে প্রশ্ন উঠেছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর চোখ ফাঁকি দিয়ে কীভাবে রানা বিদেশে চলে যেতে পারে। অনেকেই বলছেন, সরকারের উপর মহলের ইঙ্গিতেই হয়তো পালানোর সুযোগ পেয়েছে রানা।
সাভারের ধসে পড়া ভবন রানা প্লাজার মালিক সোহেল রানা বিদেশে পাড়ি জমিয়েছেন। আজ শুক্রবার কোনও এক সময় তিনি পার্শ্ববর্তী কোনও দেশে আশ্রয় নিয়েছেন বলে সূত্রে জানা গেছে।
সংশ্লিষ্ট একটি সূত্র ঢাকা টাইমসকে জানিয়েছেন, গত দুদিনে সোহেল রানা তার ঘনিষ্ঠ এক সহযোগীকে দিয়ে সাভারের বিভিন্ন ব্যাংক অ্যাকাউন্ট থেকে ২৩ কোটি টাকা তুলেছেন। ধারণা করা হচ্ছে এসব টাকা নিয়ে তিনি বিদেশে পারি জমিয়েছেন।
ভবন ধসের তিনদিন পার হয়ে গেলেও যুবলীগ নেতা সোহেল রানাকে পুলিশ ও গোয়েন্দারা তার খোঁজ বের করতে পারেননি। তার বিরুদ্ধে হত্যার অভিযোগে সুনির্দিষ্ট মামলা হলেও পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করতে চেষ্টাও করেনি বলে স্থানীয়রা অভিযোগ করেছেন।
সূত্র জানায়, তার বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে স্রেফ আইওয়াশ হিসেবে। তাকে গ্রেপ্তারের কোনোই উদ্যোগ নেই সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের। তাদের ধারণা হয়ত এই ঘটনায় ওই ভবনের পোশাক কারখানার মালিকদের গ্রেপ্তার করা হবে। কিন্তু ধরাছোঁয়ার বাইরেই থেকে যাবেন ভবন মালিক যুবলীগ নেতা সোহেল রানা। জানা গেছে, স্থানীয় সংসদ সদস্য তৌহিদ জং মুরাদের আস্থাভাজন হওয়ায় সে পার পেয়ে যেতে পারেন। কারণ, ঘটনার পর এমপি মুরাদ নিজেই তাকে জনরোষ থেকে উদ্ধার করে নিরাপদ দূরুত্বে পাঠিয়ে দেন।
গত বুধবার সাভার থানায় রানাসহ মোট পাঁচজনের বিরুদ্ধে দু’টি মামলা হয়। এর মধ্যে রানার বাবা আব্দুল খালেকও রয়েছেন। বাকি তিনজন হলেন, গার্মেন্ট মালিক আনিসুর রহমান, আদনান ও তাপস। একটি মামলা দায়ের করেছে রাজউক। ওই মামলায় রানাই শুধু আসামি। বাকি মামলাটি হত্যা মামলা। ওই মামলায় পাঁচজন আসামি।
জানা গেছে, সরকারের শীর্ষ মহলের চোখ ফাঁকি দিয়ে তিনি বিদেশে পালিয়েছেন। সব মহলে প্রশ্ন উঠেছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর চোখ ফাঁকি দিয়ে কীভাবে রানা বিদেশে চলে যেতে পারে। অনেকেই বলছেন, সরকারের উপর মহলের ইঙ্গিতেই হয়তো পালানোর সুযোগ পেয়েছে রানা।
Click This Link
২| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:৫৩
সালেক খোকন বলেছেন: এই ছবিটা কিন্তু রানার নয়। প্রথমআলোও একই ভুল করেছিল। আজ প্রকৃত রানার ছবি ছাপিয়েছে। সংশোধন করে নিবেন।
২৭ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:৩২
আকরাম বলেছেন: থ্যান্কু।
৩| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৮:৪৫
সুফিয়া বলেছেন: আমি বুঝিনা ঘটনার পর পর ঐ খুনীর ব্যাংক একাউন্ট ফ্রিজ করার প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ কেন বাংলাদেশ ব্যাংক নিল না। এটা তো খুবই স্বাভাবিক যে ও দেশ থেকে পালাতে পারুক আর না পারুক, তার যেখানে যে ক্যাশ টাকা আছে তা হস্তগত করার চেষ্টা করবে। আর আপনার তথ্য যদি সত্য হয়ে থাকে তাহলে ওকে এই সুযোগটা দেয়া কর্তৃপক্ষের ঠিক হয়নি বলে আমি মনে করি।
৪| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:৩২
ইলুসন বলেছেন: আজাইরা এসব কথা যে কই থেইকা পান! রানা গ্রেফতার হইছে এখন তো মুখে চুনকালি পড়ছে? যতসব সাংঘাতিকের দল!
©somewhere in net ltd.
১|
২৬ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:৫০
মদন বলেছেন: চট্টগ্রামে ফুটওভার চাপা পড়ে মানুষ মরলো, তাজিন গার্মেন্টসে মানুষ পুড়ে মরলো, রানা প্লাজায় চাপা পড়ে শত শত লোক মারা যাচ্ছে।
সব গুলোতেই সরকার এবং আওয়ামীলীগের লোক জড়িত। নিরীহ লোকের লাশের স্তুপে দাড়িয়ে আওয়ামীলীগ। হিংস্র হায়েনা এবং মানসিক বৈকল্য ছাড়া কেউ বলতে পারে না লোকজনের টানাটানিতে বিল্ডিং ধ্বসে পড়েছে।
অদ্ভুত উট নয়, অদ্ভুত হায়েনার পিঠে চলছে স্বদেশ।