নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সাধারণ পাঠক ও লেখক
কোন শক্ত বস্তুর ( জড় ও অজর দুটোকেই বস্তু হিসাবে এ আলোচনায় ব্যবহার করা হয়েছে ) উপর আঘাত হানলে বস্তুটির কোন ক্ষতি হয়না । তেমনি ভাবে যার ধর্ম বিশ্বাস শক্ত তার বুকে কিছুতেই কোন আঘাত লাগতে পারেনা । কারো কোন মন্তব্যে কারো ধর্মীয় বিশ্বাসে আঘাত হেনেছে বলে দাবী করলে, ধরে নিতে হবে তার নিজের ধর্ম বিশ্বাস খুবই দুর্বল । একটি দুর্বল বস্তুর দুটো দিক আছে , একটি পক্ষ আর একটি বিপক্ষ । তাই খুব সহজেই যাদের ধর্ম বিশ্বাস খুবই দুর্বল তারা খুব সহজেই আক্রান্ত হন । ধর্মীয় বিশ্বাস শক্ত করার জন্য প্রয়োজন নিজের মধ্যে শক্তি সঞ্চয়। ধর্ম বিশ্বাস শক্ত করার জন্য প্রকৃত জ্ঞান অন্বেশন হল উপযুক্ত অশ্র । জ্ঞানের জন্য প্রয়োজন ইনফরমেশন বা তথ্য। তথ্যের দুটো শ্রণী বিন্যাস আছে । একটি পক্ষ অপরটি বিপক্ষ; তথ্য ও তত্ব । শুধু নীজ বিশ্বাস পক্ষীয় তথ্য ও তত্বের ভিত্তিতে নিজের বিশ্বাসের বা ঈমানের ভিত্তিমুল দাড় করালে তার একটি দিক খুবই শক্ত হবে, কিন্তু নিজ জ্ঞান ভান্ডারে ভিন্ন মতামত, তথ্য বা তত্ব সম্পর্কে প্রকৃত জ্ঞান না থাকলে বা অর্জন না করলে তার বিশ্বাস নামক বস্তুটির আর একটি দিক সর্বদাই দুর্বল থেকে যাবে । তাই ভিন্ন মতের কোন বিষয়ের আলোচনাকে নেতি বাচক ভাবে না দেখে ইতি বাচক হিসাবে গ্রহণ করে তাকে পক্ষ বিপক্ষের সঠিক যুক্তি তর্ক ও তথ্য/তত্বের ভিতিতে বিশ্লেষণ করে নিজের ধর্মীয় বিশ্বাস বা ঈমানী শক্তিকে আরো শক্তিশালী ও মজবুত করা সকলের জন্য কাম্য । এরকম টি হলে পৃথিবীর বুকে নেমে আসবে সত্য়িকার শান্তি ও মানবতার মহামিলন যা প্রতিটি ধর্মীয় বিশ্বাসের একটি অন্যতম লক্ষ্য ।
©somewhere in net ltd.
১| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৩:০৭
খায়রুল আহসান বলেছেন: তাই ভিন্ন মতের কোন বিষয়ের আলোচনাকে নেতি বাচক ভাবে না দেখে ইতি বাচক হিসাবে গ্রহণ করে তাকে পক্ষ বিপক্ষের সঠিক যুক্তি তর্ক ও তথ্য/তত্বের ভিতিতে বিশ্লেষণ করে নিজের ধর্মীয় বিশ্বাস বা ঈমানী শক্তিকে আরো শক্তিশালী ও মজবুত করা সকলের জন্য কাম্য । এরকম টি হলে পৃথিবীর বুকে নেমে আসবে সত্য়িকার শান্তি ও মানবতার মহামিলন যা প্রতিটি ধর্মীয় বিশ্বাসের একটি অন্যতম লক্ষ্য । - দেরীতে হলেও, আপনার এই মূল্যবান বক্তব্য সমৃদ্ধ পোস্টটা পড়ে মুগ্ধ হ'লাম। তবে আফসোস, এত সুন্দর বক্তব্যের একটা পোস্ট গত দশ মাসে মাত্র ১৬ বার পঠিত, এবং মন্তব্যহীন!
পস্টে ভাল লাগা + + রেখে গেলাম।