| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস | 
ডঃ এম এ আলী
	সাধারণ পাঠক ও লেখক

রাত হলেই হাতির পাল পাহার থেকে  নেমে আসছে সুসং দুর্গাপুর ও শেরপুরের পাহাড়ী এলাকায়  সমতলে খাদ্যের সন্ধানে । হাতির পাল দল বেদে রাতে পাহাড় থেকে  নেমে এসে কৃষকের ফসলের ক্ষতি করে আবার রাতেই ফিরে যায় ভারতীয় এলাকার  পাহাড়ী অরণ্যে । পাহাড়ী  জনপদের  অসহায় মানুষজন  তাদের খেতের ফসল রক্ষার জন্য় রাত জেগে হাতে হারিকেন নিয়ে  পাহারা দিচ্ছে  । কিন্তু হাতির উপদ্রব বন্ধ করা যাচ্ছেনা । বনবিভাগ কার্যকরী ভুমিকা পালন করতে পারছেনা তাই বলাও যাচ্ছেনা বার বার হাতি তুমি খেয়ে যাও ধান  এবার আসিলে দিয়ে যাবে প্রাণ । হাতীর প্রাণ যাক এটা কাম্য নয় , এমনিতেই এটি এখন একটি বিলুপ্ত প্রায় প্রাণী । অনুরূধ করব ভারতীয় কতৃপক্ষকে, হাতীর পালকে তাদের বনভুমিতেই বিচরণের লক্ষ্যে পর্যাপ্ত খাবার ও নিরাপত্তার ব্যবস্থা করার জন্য় । বার বার হাতি তুমি খেয়ে যাও ধান ,এবার আসলে আর নিয়ে যেতে পারবেনা প্রাণ কথাটি এলাকার ক্ষতিগ্রস্থ পাহাড়ী জনপদের মানুষ দেখিয়ে দিতে পারে । তখন শুধু হারিকেন নয় বাশও দিতে পারে ।
 
১৫ ই মার্চ, ২০১৬  সন্ধ্যা  ৬:২৬
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ । শুনেছি হাতী ধরার জন্য খেদা নাকি বাঁশ দিয়েই তৈরী করা হয় । এই টেকনোলজিটা জনা নেই । জানলে ওখানকার লোকজনদের শিখিয়ে দিলে হাতীগুলিকে ধরে বাংলাদেশেই রেখে দেয়া যেত । হাতীদের গায়ে তো আর জাতীয়তার সিল মারা নেই ।
২| 
১৪ ই মার্চ, ২০১৬  সকাল ৮:১২
বিজন রয় বলেছেন: খারাপ খবর তো!!
 
১৫ ই মার্চ, ২০১৬  সন্ধ্যা  ৬:২৮
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: অবাক হওয়ার মতই ! হাতীগুলিকে ধরে রাখতে পারলে খবরটা কেমন হতে পারে !
৩| 
১৪ ই মার্চ, ২০১৬  সকাল ১১:৫২
বিপরীত বাক বলেছেন: পশু তো পশুই। তার উপর রাগ দেখিয়ে কি লাভ। তারচেয়ে প্রতিরোধমুলক ব্যবস্থা নেয়াই উত্তম।
 
১৫ ই মার্চ, ২০১৬  সন্ধ্যা  ৬:৩৬
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: রাগটা হাতীর উপর নয় । বলাই হয় হাতী আমার সাথী । রাগ হলো হাতীগুলো যাদের বাগানে থাকে তাদের উপর । তারা যদি হাতী গুলোকে ভালভাবে দেখবাল করে রাখতে তাহলে তারা তাদের বাগান ছেড়ে নিরিহ মানুষজনদেরকে জ্বালাতন করতে আসতনা ।
৪| 
১৫ ই মার্চ, ২০১৬  সন্ধ্যা  ৬:৩৪
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: রাগটা হাতীর উপর নয় । বলাই হয় হাতী আমার সাথী । রাগ হলো হাতীগুলো যাদের বাগানে থাকে তাদের উপর । তারা যদি হাতী গুলোকে ভালভাবে দেখবাল করে রাখতে তাহলে তারা তাদের বাগান ছেড়ে নিরিহ মানুষজনদেরকে জ্বালাতন করতে আসতনা ।
৫| 
১৫ ই মার্চ, ২০১৬  সন্ধ্যা  ৬:৩৮
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: মনে কোথাও ভুল হয়েছে , এর পর থেকে সতর্ক থাকা হবে ।
৬| 
০২ রা জুন, ২০১৮  দুপুর ১২:৫৯
খায়রুল আহসান বলেছেন: হাতির উপদ্রবে আমি একসময় ঐ এলাকার জনগণকে তটস্থ থাকতে দেখেছি। রাতে ভয়ে অনেকে নিজ গৃহে নিদ্রা যেত না। এখন বোধকরি অবস্থার উন্নতি হয়েছে।
 
০৭ ই জুন, ২০১৮  ভোর ৫:৫৬
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ শ্রদ্ধেয় আহসান ভাই ।  অনেক পুরাতন একটি পোষ্টে এসে মুল্যবান তথ্য রেখে গেছেন ।  এখন মনে হয়না অবস্থার তেমন উন্নতি হয়েছে । এইতো কিছুদিন আগে গারো পাহার থেকে নেমে আসা ও পাঁকে আটকে যাওয়া একটি ভারতীয় হাতীর সচিত্র কাহিনী নিয়ে দেশের মিডিয়া জগত এমনকি এই সামু ব্লগও বেশ সরগরম ছিল । অতি সম্প্রতিও শেরপুরের একটি গ্রামে ভারতের গারো পাহার হতে নেমে আসা একটি মৃত হাতির ছবি মিডিয়াতে দেখা গেছে । প্রায়ই নাকি হাতির দল শেরপুরের সীমান্তবর্তী গ্রামে হানা দিয় স্থানীয় লোকজনের ফসলের ব্যপক ক্ষতি করছে । তাই  হাতীর উপদ্রব হতে চাষীদের নিস্কৃতি দেয়ার জন্য শেরপুরে পাহার সংলগ্ন এলাকায় চা পাতার বাগান করার উদ্যোগ নেয়া হয়েছে । খবরের কাগজে বেসরকারী  পর্যায়ে চাষীদের জন্য ২৮ টি প্রদর্শনী ছোট চা বাগানের ( মুলত চা গাছের  নার্সারী ) ছবি দেখতে পেয়েছি । হাতি নাকি চা পাতা খায়না , তাই সেখানে এ ধরনের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে । এছাড়াও কৃষি বিজ্ঞানীদের গবেষনায়  শেরপুরের মাটি ও আবহাওয়া নাকি চা বাগানের জন্য বেশ উপযোগী  বলে দেখা গেছে । মনে হচ্ছে হাতির উপদ্রব আমাদের জন্য শাপে বর হতে পারে । বাকিটা আল্লাহ জানেন । 
শুভেচ্ছা রইল ।
©somewhere in net ltd.
১|
১৪ ই মার্চ, ২০১৬  সকাল ৭:১৬
নুর আমিন লেবু বলেছেন: শুধু হারিকেন নয়, বাঁশ ও দিতে পারে।।
____সত্য কথাই