নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমার তো মনেহয় অনলাইনে নাস্তিক নামের ইসলাম বিদ্দেষীদের দ্বারা ইসলাম আসলে উপকৃত।
প্রথমতঃ ইসলাম বিদ্দেষীরা যে হারে হুর, গেলমান, দাসী ছহবত, নামের বিকৃতি করে ইসলাম বিদ্দেষ প্রচার করত তাতে যে কোন সাধারণ বোধ সম্পন্ন মানুষ মাত্রই বুঝতে পারত যে ইসলাম বিদ্দেষীরা কতটা নিচু মানসিকতার হয়।
দ্বিতীয়তঃ ক্যাচালের জন্য হোক বা ইসলাম বিদ্দেষীদের কাউন্টার দেয়ার জন্য হোক হাদিস কোরআন ইসলামের ইতিহাস নবীজির জীবনী এসব নিয়ে ব্লগ থাকত সরগরম। কিন্তু ইসলাম বিদ্দেষীদের অবর্তমানে ব্লগে ধর্ম বিষয়ে ব্লগারদের আগ্রহ যে কতটা কমে গেছে সেটা আর বলার অপেক্ষা রাখেনা।
তৃতীয়তঃ আপনার আমার ধর্মের প্রতি কতটা ভালোবাসা আছে। ধর্মকে কতটা মনেপ্রাণে ভালোবাসি সেই অনুভূতিটা জাগিয়ে দেয়াতে ইসলাম বিদ্দেষীদের কি কোন ভূমিকাই নাই! অন্ধকার না দেখলে আলোর মর্ম ঠিক কতটা সেটা বুঝতে পারাটা তো সহজ হওয়ার কথা না।
যাইহোক, ধর্ম বিদ্দেষীদের নোংরামী গালিগালাজ নামের বিকৃতি সেটা তাদের মুখে বা তাদের লেখনিতেই রাখুন। এইসব ক্যাচাক্যাচির ভীড়ে গ্যালারীতে বসে বসে কোরআন হাদিস ইসলামের ইতিহাস ইসলামের বিভিন্ন নিয়ম নীতির ব্যাপারে যে অনেক কিছু জানলাম বুঝলাম শিখলাম তার কি কোন মূল্যই নেই! কই এখন তো আর ব্লগে এসবের আলোচনা তেমন একটা দেখিনা!
আমার পয়েন্ট অফ ভিউ থেকে আমি যদি বলি নাস্তিক নামের ইসলাম বিদ্দেষীদের কারণে আসলে ইসলামের ক্ষতি তো হয়ই নি বরং অনেক ক্ষেত্রে বেশ উপকার হয়েছে। তাহলে কি কথাটা অনেক ভুল বলা হবে? ব্লগ ফেসবুকে তাদের না থাকাটাই তো দেখি অনেকটা লস!!
০৩ রা এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৫:৩৯
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: দেখেন বেশ অনেকদিনই হইল ব্লগে ইসলাম বিদ্দেষীরা নাই বললেই চলে। মাঝে মাঝে যাও ইদানিং ২/১টা পোষ্ট আসে সেগুলো খুব একটা সুবিধা করতে পারেনা। তাহলে কথা হচ্ছে, এতদিন সরকারের আইন কানুন ছাড়াই যদি সাধারণ ব্লগাররা এসব সাফ করতে পারে তাহলে এতদিনে আইন প্রয়োগকারী সংস্থার হস্তক্ষেপ কি সেই সিনেমার শেষ দৃশ্যে পুলিশ আসার মত হয়ে গেল না!! আসলেই কি এভাবে এরেষ্ট করা কি খুব বেশী প্রয়োজন? ব্লগে তো এগুলো বাসী হয়ে গেছে।
যে ব্লগ কি চিনেনা জানেনা তার সেন্টিমেন্টের বলি ব্লগারদের হতে হবে কেন?
২| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৬:২০
আশিক মাসুম বলেছেন: যে ব্লগ কি চিনেনা জানেনা তার সেন্টিমেন্টের বলি ব্লগারদের হতে হবে কেন?
সেটাই তো হচ্ছি আমরা।
০৩ রা এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৬:৪৪
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: খুবই দুঃখজনক। এক পক্ষ কি করল একটা গণ জাগরণকে দখল করে নিল নিজেদের মত করে পরিচালনা করতে বা এই ভয়ে যে মুক্তিযুদ্ধ ভিত্তিক বিকল্প শক্তির উত্থান হলে একপক্ষের মুক্তিযুদ্ধ ভিত্তিক পলিটিক্যাল স্ট্যানবাজী দারুণ ভাবে মার খাবে। আরেকপক্ষ লক্ষ লক্ষ লেখার ভীড়ে হাতে গোনা যে ২/৪টা অখাদ্য আছে সেগুলোকে হাইলাইট সম্পুর্ণ সজ্ঞানে জ্ঞানপাপীর মত সবাইকে নাস্তিক ট্যাগ দিয়ে দিল। যাদের প্রায় কেউই ব্লগ কি এখানে কি হয় এর কিছুই না জেনে নেমে আসল ব্লগারদের ফাঁসি চাই এই দাবীতে। ব্লগাররা পড়ে গেল শিল পাটায় ঘসাঘসির মধ্যে। আবার এদিকে নির্বাচন ঘনিয়ে আসছে। আওমীলীগের পক্ষে ২/১টা ইসলামপন্থী দল না থাকলে চলে কিভাবে! ইলেকশনের আগে তসবি হিজাব নেয়া তাদের পুরানো স্বভাব। তো আসেন ভাই আপ্নেরা এই যে দেখেন ব্লগার ধরেছি!! আবার এদিকে এক ঢিলে ২ পাখিও মারা হয়। রাজনৈতিক দলগুলোর নিয়ন্ত্রণের বাইরে ব্লগাররা যাতে যেতে না পারে সেটাও নিশ্চিত হয়।
আর তাদের এগুলো নিশ্চিত করতে সর্ষের ভেতর কিছু ভূত তো রয়েছেই।
৩| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৬:৫৫
অচিন.... বলেছেন: তার পরও একটা কথা থেকেই যায়। আমার মা কে গালি দিলে অথবা কেউ আঘাত করলে আমি হয়তো মায়ের প্রতি ভালোবাসা টের পাবো। কিন্তু রাগও তো পাবো। নাকি?
০৩ রা এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৭:১৮
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: রাগ পাওয়াটাই তো স্বাভাবিক। এবং সেই রাগের বহিঃপ্রকাশও ঘটবে। যেমন দেখেন ব্লগে কিন্তু গালিগালাজ ধীরে ধীরে কমেছে। ব্লগ যারা লেখে তাদের সবাই শিক্ষিত, সমাজে তুলনামূলক সুবিধা প্রাপ্ত, লেখনিতে পারদর্শী এবং তাদের মেজর পার্টই যথেষ্ট মাত্রায় সচেতন। যে কারণে আবর্জনা পরিষ্কার করতে এখানে সরকারী আইন মনেহয় অতটা গুরুত্বপুর্ণ না। যেহেতু আমাদের রাষ্ট্রীয় ক্ষমতাধরেরা ভোট, ক্ষমতা আর টাকা ছাড়া বিশেষ কিছু ভাবতে পারেনা সেহেতু আপাতঃ দৃষ্টিতে অনলাইন প্ল্যাটফর্মে তাদের সরাসরি হস্তক্ষেপটা সমর্থন করলে ভবিষ্যতে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতাধরদের হাতে এটার অপব্যবহারের সম্ভাবাই বেশী থাকে।
৪| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৬:৫৭
অচিন.... বলেছেন: কিন্তু মামুন ভাই, আল্লামা শয়তানকে ধরছে, মানলাম ঠিক আছে। ডটু রাসেল আর অপবাঘও কি নাস্তিক ধর্মবিদ্বেশি?
০৩ রা এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৭:৩০
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: আমি সঠিক জানিনা। কিন্তু দেখেন একসময় যারা ব্লগে ধর্ম বিদ্দেষী লেখালেখি করতে বেশ অনেকদিন ধরেই ব্লগে তারা তেমন সুবিধা করতে পারেনা। সাধারণ ব্লগাররা এসব পোষ্ট উলটা এখন বিরক্তি দেখায়। এটা কিন্তু সরকারী নীতি নির্ধারণের মাধ্যমে আসেনি। যেহেতু অধিকাংশই এখানে সচেতন তাই কিছুদিন পর্যবেক্ষণ করে মন্দ এবং অপ্রয়োজনীয়টা এমনিতেই ছুঁড়ে ফেলে দিয়েছে। রাষ্ট্রীয় নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা হলে একটা ভাবনা থেকে যায় যে ব্লগের স্বাভাবিক স্রোতটা কি সেভাবে চলতে পারবে!
৫| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৭:২৫
এম হুসাইন বলেছেন: রাস্তার কুকুর যদি ঘেউ ঘেউ করে, তবে তার সাতে আমাদেরও কি কুকুর হতে হবে?
বেশি কিছু বললাম না। বুঝে নিন।
আপনার সাতে সহমত।
০৩ রা এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৭:৩৯
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: আমরা বাঙ্গালীরা ভাই বড়ই আজিব। দেশের গড় তাপমাত্রা নাতিশীতোষ্ণ থাকার পরও অন্যের খারাপ কথায় খুব সহজে আমাদের মাথা গরম হয় কেন সে এক রহস্য! যে ধর্মের প্রতি ভালোবাসা থেকে আমাদের মাথা গরম হচ্ছে সেই মাথা গরমের কারণে সেই ধর্মের বাণীই ভুলে যাই যেখানে বলা হয়েছে, "তোমরা ধৈর্য ধারণ কর, নিশ্চই আল্লাহ ধৈর্যশীলদের পছন্দ করেন।"
অনেক ধন্যবাদ মিনহাজ ভাই।
৬| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৮:৫৭
হ্যারিয়ার টু বলেছেন: good!
০৩ রা এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০৭
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন:
৭| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:১৫
দেখি তাই বলি বলেছেন: সত্যি কথা বলতে কি, আপনার কিছু পয়েন্টের ব্যাপারে সাংঘাতিকভাবে একমত। শুধুমাত্র কাউন্টার দেয়ার জন্য অসংখ্যবার আমাকে কোরআনের পাতা খুলতে হয়েছে। আরজ আলী মাতুব্বরের বই পড়ে সুরা ক্কিসাসে নীল নদের পানিতে মুসা(আঃ) এর ডুবে যাওয়া সংক্রান্ত আয়াতটি খুলে পড়তে বাধ্য হয়েছিলাম। এবং দেখেছিলাম অন্তত কোরআনের বর্ণনা অনুযায়ী তার অভিযোগটি সত্য না। সত্যি বলতে কী, আরজ আলী মাতুব্বর আমার শ্রদ্ধাভাজন একজন মানুষ। কারণ তিনি চিন্তা করতে শিখিয়েছেন। বিনা প্রশ্নে কিছু না মেনে সত্যকে খুজে বের করতে শিখিয়েছেন। সবচেয়ে বড় কথা তাদের মত মানুষদের কারণে বারবার কোরআন খুলে পড়তে বাধ্য হয়েছি।
আপনার অন্য একটা পয়েন্ট অনেকদিন ধরেই তাদের দাপট কমে গেছে এটাও সত্যি- কারণ তাদের কারণেই ইসলামের পক্ষে শক্ত কিছু নিক তৈরি হয়েছে। যাদের যুক্তির কাছে তাদেরকে বারবার অসহায় মনে হয়েছে।
কিন্তু যারা নোংরা গালিগালাজ করে তাদেরকে আর যাই হোক আরজ আলী মাতুব্বরদের মত নাস্তিক মনে হয় না। ধর্মবিদ্বেষী নোরা কীট ছাড়া।
০৩ রা এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৭
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: সেটাই, ইসলাম বিদ্দেষীদের বিরুদ্ধে ব্লগারদেরই শক্ত অবস্থানের কারণে তাদের দাপট কমে গেছে। এবং বেশ অনেকদিন ধরে ব্লগে তাদের কর্মকান্ড তেমন ভাবে নেই বললেই চলে।
আর আরজ আলী মাতুব্বর যাই করেছেন সেটা নিজে জানার উদ্দশ্যে। উইজডমের প্রতি একটা ভালোবাসা থেকে। আর যাই হোক আরজ আলী মাতুব্বরকে তথাকথিত প্রগতিশীল মুক্তমনাদের মত ইসলাম বিদ্দেষী ফ্যানাটিক বলা যায়না।
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে
৮| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:৩০
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
হুম
০৩ রা এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৭
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন:
৯| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:১৩
মামুন রশিদ বলেছেন: আশিক মাসুম বলেছেন: যে ব্লগ কি চিনেনা জানেনা তার সেন্টিমেন্টের বলি ব্লগারদের হতে হবে কেন?
০৩ রা এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৮
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: সেটাই মামুন ভাই
১০| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:৩৮
আমিনুর রহমান বলেছেন: আমার কথার যদি কোন দ্বিমতই না হয় তাহলে আমি কিভাবে বুঝব আমার কথাটা সঠিক না ভুল।
আমি ধর্ম নিয়ে তর্ক করি না। কেননা আমি একজন কম জানা মুসলিম। কিন্তু এতটুকুতো জানি আমার ধর্ম শান্তির ধর্ম এবং তা সবার মাঝে শান্তি ছড়িয়ে দেয়। কেউ যদি কুতক্তি করে তাহলে তাকে যুক্তি দিয়ে বুঝাও।
যদি ধর্ম বিদ্বেষীদের যদি দমনই করতে হয় তাহলে হুট করে ধরে নিয়ে শাস্তি দিয়ে দিবো তা কোনভাবেই মানা যায় না। আগে ব্লগ প্লাটফর্মগুলোর এডমিন এবং এই সম্পর্কিত বিশেষজ্ঞদের সাথে বসে একটা নীতমালা তৈরি করে তবে তাদের আইনের মধ্যে নিয়ে আসতে হবে।
পরিশেষে বলি এই মুহুর্তে নাস্তিক নিধনের যে অভিযান চলছে তা কি কারনে যা সবার বোধগম্য হওয়া সত্ত্বেও ব্যাক্তিগত ক্ষোভ থেকে বিভক্তি তৈরি করে যাচ্ছি।
০৩ রা এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৯
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: ভার্চুয়াল ইসলাম বিদ্দেষীদের ভার্চুয়ালিই মোকাবেলা করা সম্ভব এবং বলতে গেলে বেশ অনেকদিন ধরেই ব্লগে তারা তেমন সুবিধা করতে পারছেনা বললেই চলে। ব্লগাররা অধিকাংশই সচেতন নোংরামী বিদ্দেষ অস্থিরতা তৈরীকারীদের তারা এমনিতেই ছুড়ে ফেলবে এবং ফেলছে। সেখানে সরকারী ভাবে নিয়ম নীতি চালু করা কতটা যৌক্তিক সেটাও বিবেচনা করা প্রয়োজন।
এই নাস্তিক নিধন অভিযানের নামে ব্লগার ধরার যে ট্রেন্ডটা চালু হচ্ছে ভবিষ্যতে সেটার আবিউজ না হওয়ার নিশ্চয়তা কে দিতে পারে?
আস্তিক নাস্তিক ছাগু ভাদা যাই হই দিন শেষে আমাদের সবার মিলটা হচ্ছে আমরা সবাই ব্লগার।
১১| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:২৮
শিপু ভাই বলেছেন:
স্বাভাবিক যুক্তি তর্ক হতেই পারে। কিন্তু গালাগালি করলে সেখানে যুক্তি অচল।
এক্ষেত্রে "নাস্তিকের ধর্মকথা" নামক ব্লগার খুব ভাল লিখতেন।
০৩ রা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:৪০
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: এই সব আত্ন স্বীকৃত প্রগতিশীল মুক্তমনাদের জন্য দেখা যাচ্ছে যারা সুস্থ আন্তরিকতা ও সবাইকে সম্মান দিয়ে নিজের ভাবনা চিন্তা প্রকাশ করত তারাও দেখেন সমস্যায় পড়ে গেল।
১২| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:৩০
শিপু ভাই বলেছেন:
কিন্তু অধিকাংশ তথাকথিত নাস্তিক যৌক্তিক আলোচনা না করে উস্কানী আর গালাগালিতে মত্ত হয়।
০৩ রা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:৫৫
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: আলোচনার তো দরকার নেই। দরকার হিট লাইক পরিচিতি এইসব। তা যেভাবেই হোক, ঘটে বুদ্ধি না থাকলে মানুষ খোঁচাও মন্ত্র
১৩| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:৫২
মামুন হতভাগা বলেছেন: আপনার কোথায় যুক্তি আছে তবে মানুষের সহ্যের একটা সীমাও তো আছে। সীমা লংঘনকারীকে মহান আল্লাহ্ও তো সতর্ক করেছেন।গ্রাম্য একটা কথা আছে,পাপ ১৬ আনা পূর্ণ হলে ধ্বংস তার অনিবার্য।
০৩ রা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:০১
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: পাপ ১৬ আনা পূর্ণ হলে ধ্বংস তার অনিবার্য।
সহমত মামুন ভাই। অবশ্য এটাও সত্য যে তারা সাধারণের মধ্যে কিছুটা হলেও সাম্প্রদায়িক উষ্কানির কারণ হয়েছে। তবে সবচাইতে আশার কথা সবার সচেতনতার কারণে বেশ অনেকদিন ধরেই ব্লগে তারা সুবিধা করতে পারেনা বললেই চলে। যার থেকেই বোঝা যায় ব্লগাররা নিজেরাই যথেষ্ট সচেতন।
অনেক ধন্যবাদ মামুন ভাই।
১৪| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:২৯
অন্তহীন বালক বলেছেন: অপরাধীর শাস্তি হওয়াটা খুবই স্বাভাবিক।
একজন ব্লগে এসে যা তা বলে গেল, আর আপনি তা মুখ বুঝে সয়ে গেলেন, এটা তো হতে পারে না।
কোন ফলের ঝুড়িতে একটা পচা ফল থাকলে তা সবগুলো ফল পচিয়ে দেয়। তার ভিতরের জীবানু সে সবার মধ্যে ছড়িয়ে দেয়। তাই, তাকে ফলের ঝুড়ি থেকে সরিয়ে ফেলায় উত্তম কাজ।
একটু ভেবে দেখবেন।
০৩ রা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:৪০
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: সবাই মিলে কিন্তু এমনিতেই তাদেরকে ব্লগ থেকে বলতে গেলে ঝেড়ে ফেলেছে। এখন যতটুকু আছে সেটা না থাকার মতই। যেখানে সবাই মিলে অশ্লীল অন্যায় গুলোকে ঝেড়ে ফেলতে পারছে সেখানে আইন প্রয়োগকারী সংস্থার হস্তক্ষেপ ঠিক কতটা পজেটিভ ফল আনবে সেটাও মনে হয় আলোচনা হওয়া দরকার।
১৫| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:২৭
ওবায়েদুল আকবর বলেছেন: এই বিষয়ে আমার একটা কথা মনে পড়ে গেল। এক মা তার দুই ছেলেকে নিয়ে বেজায় সমস্যায় পড়লেন। পিঠাপিঠি দুই ভাই খালি মারামারি করে। তার মা দিনে চৌদ্দবার তাদের শুনায় যদি হয় সুজন এক বিছানায় শোয় দশজন যদি হয় কুজন দশ বিছানায় দশজন। দাড়া আজকে থেকে তোদের বিছানা আলাদা করতেছি।
এইরকম হুমকি ধামকি দিলেও আলাদা করেননা। আর ওরাও এই ভালো তো কিছুক্ষণ পড়ে তুলকালাম বাধায়। একদিন মা রাগ করে বিছানা আলাদা করে দিলেন। এখন আর দুই ভাইয়ের ভালো লাগেনা। খোচাখোচি না করলে কি জমে!!!! এরপর শুরু হল সীমানা অতিক্রম এবং একদিন মা দেখেন দুইভাই এক বিছানায় বসে খেলতেছে। মায়ের মন ভালোবাসায় পূর্ন হয়ে গেল। কিছুক্ষণ অপলক নেত্রে তাকিয়ে দেখলেন। তারপর পিছনে ফিরে চলে গেলেন কাজে। কিছুক্ষণ পর আবার চিল্লাচিল্লি শুরু, মা যেয়ে দেখেন দুই ভাই আবার মারামারি শুরু করে দিছে।
পারস্পরিক প্রতিদ্বন্দীদের সহজে ভোলা যায়না। পিয়াল ভাই এখনো ভূলতে পারেননা ছাগুরাজ ত্রিভূজকে। কথায় কথায় ত্রিভূজের কথা তুলেন। তেমনি বর্তমান আস্তিক ফাইটাররাও আসিফকে ভূলতে পারবেননা। তাদের কাছে কি যেন নাই নাই মনে হবে। দেইখেন সামনে সেই দিন আসল বইলা।
০৩ রা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:৫৪
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: হাহাহা, , , , ভালো কথা বলেছেন ওবায়েদুল ভাই।
১৬| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:০৭
শিপন মোল্লা বলেছেন: হা আলোচনা তর্ক বিতর্ক তো থাকবেই, থাকতেই পারে আর তর্কেই জ্ঞান বাড়ে খারাপ ভাল সত্য মিথ্যা সামনে আসে। কিন্ত তার মানে এই নয় কুতর্ক করে ধর্মবিশ্বাসীকে আঘাত করতে হবে। কেন আঘাতা না করে আলোচনা তর্ক হতে পারেনা ? নাস্তিকের প্রতি আমার কোন হেডেক নেই তার সাথে আমি চলবো খানা খাবো। কিন্ত সে ঐ নাস্তিক যদি আমার আল্লাহ আর রাসুলকে গালি দেয় ছোট করতে চায় তার সাথে কিছুই করবো না।
ধন্যবাদ।
০৩ রা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:০২
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: অবশ্যই আকথা কুকথা নোংরামী নামের বিকৃতি এগুলো চরম ভাবে পরিত্যাজ্য। এবং সেই সব ইসলাম বিদ্দেষীরা বলতে গেলে বেশ অনেকদিন আগে থেকে ব্লগে পরিত্যাক্ত। মাঝে মাঝে ২/১টা পোষ্ট আসলেও সেগুলো আর তেমন সুবিধা করতে পারেনা এমনকি আগের মত হিটও পায়না। যেহেতু ব্লগের সকলের মাধ্যমেই অশ্লীল অন্যায়গুলোকে পরিত্যাগ করতে পারছে সেখানে সিনেমার শেষ দৃশ্যের মত আইন প্রয়োগকারী সংস্থার আগমন ঠিক কতটা যুক্তিযুক্ত সেটাও মনেহয় আলোচনা হওয়া প্রয়োজন। যেহেতু ব্লগের অধিকাংশ মানুষই শিক্ষিত সচেতন।
আপনাকেও ধন্যবাদ আবুশিথি ভাই।
১৭| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:০০
জাকারিয়া মুবিন বলেছেন:
স হ ম ত ।
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:১৫
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: থ্যাঙ্কস মুবিন ভাই
১৮| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:৩৩
সি.এম.তানভীর-উল-ইসলাম বলেছেন: সহজ কথায় যেখানে দিন থাকবে সেখানে অন্ধকার ঘনিয়ে আসবে। তাই বলে আমরা দিনের আশা ছেড়ে দিবো? কিংবা অন্ধকারকে দূরে সরিয়ে রাখতে পারবো? আপনি ফেল না করলে কি করে বুজবেন আপনার দুর্বলতা কোথায়? ইসলামের বিপক্ষে যারা কথা বলছে তাদের যুক্তি দিয়ে বুজাতে হবে। তাদের দেখিয়ে দিতে হবে তারা কোরআন আয়াতের ভুল ব্যাখ্যা করছেন..........
এইটা ঠিক, এদের অনেকরে বুজাইলেও বুজেনা।
......লিখতে বসে আর লিখতে মন চায় না কি বলতে চায়ছিলাম তা আর লিখতে পারলাম না। ভাল থাকবেন
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৪:০৩
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: আমার কাছে মনে হয়েছে তাদের দ্বারা ইসলাম তো ক্ষতিগ্রস্থ হয়ইনি বরং তাদের আচরণ ভাষার ব্যবহারে ইসলাম উপকৃত হয়েছে। এবং একই সাথে অনেকে ইসলামের খুঁটিনাটি ব্যাপারে যথেষ্ট আগ্রহী হয়েছে। একেবারে খারাপ না কিন্তু বিষয়টা
শুভ কামনা তানভীর ভাই
১৯| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৪:১০
বাংলার হাসান বলেছেন: চমৎকার লিখেছেন
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৫:১৬
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: ধন্যবাদ হাসান ভাই
২০| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৪:১৬
নরাধম বলেছেন: একমত।
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৫:১৭
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে
২১| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৪:৪৯
নির্ণয় বলেছেন:
হুর, গেলমান, দাসী ছহবত এগুলো কী আসলেই ইসলামের অংশ নয়?
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৫:৪০
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: ভাষা বা শব্দের অংশাবলী হলেই যে সেটি নোংরামী প্রকাশ করবে তা কিন্তু নয়। সেটা বহুলাংশে নির্ভর করে আপনি কিভাবে উপস্থাপন করতে চাচ্ছেন তার উপর। উপস্থাপনের সৌজন্যতা যৌক্তিক আলোচনা এসব উন্মুক্ত থাকলে অবশ্যই ভালো কিন্তু যদি লেখনি বা কথার ভেতর শুধুই সেক্সুয়াল অবসেশনের বহিঃপ্রকাশ ঘটে তাহলে সেটা বিরক্তিকর ও দৃষ্টি বা শ্রুতি কটু অবশ্যই।
আবার দেখেন, আমরা অনেক রাষ্ট্র ও সমাজ ব্যবস্থা দেখেছি ইতিহাসে বইয়ে পড়েছি। আমরা কিন্তু এমন কোন সমাজ ব্যাবস্থা দেখিনি যেখানে অবাধ যৌনতা, রেপ, পতিতাবৃত্তি এসব থেকে মুক্ত। এবং তাদের কুপ্রভাব কতটা ভয়াবহ সেটাও আমরা জেনেছি বা দেখছি। আমরা কিন্তু কোন ভালো সমাজ বা রাষ্ট্রনীতি এখনও তৈরী করতে পারিনি যার মাধ্যমে ইসলামের এসব হুর গেলমান দাসী ছহবতকে খুব বেশী জঘন্য বলে উড়িয়ে দিতে পারি। আমরা যে সমাজে বাস করছি বা সমাজ ব্যবস্থায় চলছি বা যেখানকার সমাজ ব্যবস্থাকেই আদর্শ হিসেবে দেখতে চাইনা কেন ইসলামের এইসব হুর গেলমান দাসী ছহবত তত্ত্বের সাথে বিস্তর ফারাক কিন্তু কিছুই নেই। যেহেতু আমাদের যাপিত সমাজের সাথে সেইসব তত্ত্বের ফারাক আমরা করতে পারিনি সেহেতু আমাদেরই বা কি অধিকার আছে তাদের নিয়ে সেক্সুয়াল অবসেশনে ভরপুর সস্থা স্থুল ভাবে হাসি ঠাট্টা করার!
২২| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৮:৫২
মিষ্টি মেয়ে বলেছেন: এই সব নরদমার কীটরা আমাদের ধর্মের কিছুই করতে পারবে না।
০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৩:৪৭
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: সেইটাই, তাছাড়া যারা এইসব বিদ্দেষপুর্ণ লেখা লিখেছে তারা কিন্তু পাল্টা লেখনির মাধ্যমেই পর্যদুস্ত হয়েছে। বেশ অনেকদিন ধরেই ব্লগে তাদের আনাগোনা নেই বললেই চলে। যেহেতু লেখনির জবাবে লেখনি দিয়ে ভার্চুয়ালি মোকাবেলা করা যাচ্ছে সেহেতু রাষ্ট্রীয় আইনপ্রয়োগকারী সংস্থার হস্তক্ষেপ কি আদৌ জরুরী!
২৩| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:০২
মিষ্টি মেয়ে বলেছেন: নাস্তিকরা নাকি মানব ধর্ম পালন করে। তাহলে অন্ন ধর্মকে অপমান করা কোন ধরনের মানবতা?
০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৩:৫৫
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: যাদের নিয়ে কথা উঠছে তাদেরটা আসলে কতটা নাস্তিকতা বলা যায় সেটা প্রশ্ন সাপেক্ষ। শুধু ধর্ম বলেই না, সাধারণ দৃষ্টিতেও বোঝা যায় যে এসব নোংরামী বা বিদ্বেষপুর্ণ কথা অবশ্যই পরিত্যাজ্য। এবং তারা পরিত্যাক্ত হয়েছে। একজন মুক্তবুদ্ধি চর্চাকারী অবশ্যই তার লেখনিতে বিদ্বেষপুর্ণ আচরণ করবেনা। তা সে আস্তিকই হোক বা নাস্তিকই হোক।
২৪| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৬
নির্ণয় বলেছেন:
@*কুনোব্যাঙ*
যেখানকার সমাজ ব্যবস্থাকেই আদর্শ হিসেবে দেখতে চাইনা কেন ইসলামের এইসব হুর গেলমান দাসী ছহবত তত্ত্বের সাথে বিস্তর ফারাক কিন্তু কিছুই নেই।
যদি তাই হয় তাহলে ধর্মের সর্বোত শুদ্ধতার দাবী নিয়ে যারা ধর্মরাজ্য প্রতিষ্ঠার কথা বলে তাদের দাবীর ও কোন যৌক্তিকতা থাকেনা। ঈশ্বরের শুদ্ধতার দোহাই দিয়ে প্রস্তাবিত ধর্ম যদি হুর, গেলমান, দাসী ছহবত এর বিধানের কারণে আজকের সময়ের কোন সমাজের সমান খারাপই হয় তাহলে ধর্মের শতভাগ শুদ্ধতার দাবীর কী হবে!
ধর্মের দাবী যে তা শতভাগ শুদ্ধ। সেই শতভাগ শুদ্ধতা যদি না থাকে তাহলে ঈশ্বরের দোহাই দিয়ে কেন কোন একটা ডক্ট্রিন সুপ্রিমেসি ক্লেইম করে! যদি "মানবরচিত" সমাজ ব্যবস্থা হুর-গেলমান-দাসী ছহবত জাতীয় বিষয়ের কারণে সুপ্রিমেসি না পায় তাহলে ঈশ্বরের দোহাই দিয়ে তৈরী ডক্ট্রিন সেই একই বিষয় থাকার পরও সুপ্রিমেসি পায় কী করে?
"মানুষের বিধান" খারাপ হলেও মানুষ, মানুষই থেকে যায়।কিন্তু ঈশ্বরের দোহাই দিয়ে ক্লেইম করা সুপ্রিমেসি যদি একই অগ্রহণযোগ্য বিষয় প্রস্তাব করে তাহলে ধর্মের সুপ্রমিসি কী থাকে? দাবী অনুযায়ী ধর্ম নিশ্চিতভাবে সর্বোকালের জন্য সত্য, শুদ্ধ ও প্রযোজ্য।
এই বিষয়ে একমত যে "উপস্থাপনের সৌজন্যতা যৌক্তিক আলোচনা " প্রত্যাশিত।
০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৪:১৩
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: ইসলাম ধর্ম এসেছে কিন্তু খুব বেশীদিন হয়নি। দেড় হাজার বছরেরও কম। এখন, একটি বিষয়কে আপনি সরিয়ে দিতে চাইলে তার চাইতে বেটার কোন অপশন আপনার হাতে রাখতে হবে। ধরে নিলাম ইসলামের নীতিগুলো অপরিপক্ক তাহলে এখন আসে ইসলামের নীতির চাইতে পরিপক্ক কোনটা আছে তার সাথে তুলনামূলক বিশ্লেষণ, প্রায়োগিক ক্ষেত্রে তার উপকারীতা। একটি বেটার অপশনের সাথে তুলনামূলক আলোচনা করলে তখন বিষয়টা উন্মুক্ত ও গ্রহনযোগ্য হয়। যদি একই ধরনের হয় তাহলে কেনই বা শুধু ইসলামেরই সমালোচনা করবেন।
আর শতভাগ শুদ্ধতার মাপকাঠিটা আমরা যদি মানতে না চাই তাহলে শতভাগ শুদ্ধতার একটা সংজ্ঞাও আমাদের দিতে হবে। এখন ইসলাম কোরআন সুন্নাহকে শতভাগ শুদ্ধ দাবী করছে। এবং তার পক্ষে যুক্তি তর্ক উপস্থাপন করছে। ইসলামের একটি ভিউ পয়েন্ট আছে। ঠিক সেভাবে তার বিরোধীতা করতে গেলেও বিরুদ্ধমতের একটি ভিউ পয়েন্ট দরকার। কিন্তু তেমন কোন ভিউ পয়েন্ট আদৌ তৈরী হয়েছে কি বা তৈরী হয়ে থাকলে তার প্রায়োগিক ফলাফল কেমন হয়েছে বা হবে তার বিশ্লেষণ হয়েছে কি! একটি মতবাদ বা নীতির ভিত্তি কতটা শক্ত সেটার উপর নির্ভর করে তার স্থায়িত্ব।
আর সুপ্রিমেসি মানুষের কাছে থাকার চাইতে একটি পুর্ণ সত্ত্বার ধারণার উপর থাকাই মনেহয় ভালো। আমরা অপুর্ণ আর পুর্ণতা একটি আকাঙ্ক্ষা, যে কারণে মানুষ আরো একটু বেশী বাঁচতে চায়, আরো একটু সচ্ছল হতে চায়, আরো একটু ক্ষমতাশালী হতে চায়, আরো একটি সুন্দর সমাজ বানাতে চায়। তেমন আকাঙ্ক্ষা গুলোর পরিপুর্ণ একটি ধারণা তো আসলে সকল মানুষের সম্মিলিত রূপকেই রিপ্রেজেন্ট করে।
২৫| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:২২
বাঘ মামা বলেছেন: আপনার কথা গুলোর সাথে আমি সহমত প্রকাশ করছি।
আমি একদম সহজ ভাবে বুঝি যে আমার ধর্ম ইসলাম অন্য সকল ধর্ম মত থেকে হাজার গুন শক্তিশালী।তারাই ভিতু যারা ইসলামকে না বুঝেও ভয়ে অন্ধের মত শ্রদ্ধা করে।ইসলাম কোন মুর্তি না যে যুক্তির বাইরে বিশ্বাস করতে হবে।
যাহা যুক্তিতে আসেনা তাহা ইসলাম নয়।তাই আমরা কখনোই কোন যুক্তি তর্কে গাবড়ে গিয়ে নাউজুবিল্লাহ বলে উত্তেজিত হবোনা,যারা ইসলাম সম্পর্কে অযুক্তিক কথা বলে তাদের সাথে তর্কে গেলে বরং সত্যটাই বেড়িয়ে আসবে।এবং পাঠক গন ইসলাম সম্পর্কে আরো ভালো ধারণা পাবে।
যত বেশি তর্ক তত বেশি সত্য প্রতিষ্ঠা হবার সুযোগ থাকে।ইসলাম কখনো লাঠি সোটা মারধর কিংবা মিসিল দিয়ে প্রতিষ্ঠা হয়না, যারা তা মনে করে আমি নিশ্চিৎ ইসলামের মত মহৎ ও এত বড় ধর্মকে বুঝার তৌফিক তাদের নেই।
ইসলাম হলো মনের মধ্যে শান্তভাবে বইয়ে দেয়ার বিষয়।
লেখকে কে ধন্যবাদ
শুভ কামনা সব সময়
০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৪:২৯
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: ধন্যবাদ বাঘ মামা। আপনাকে দেখে অনেক অনেক খুশি হয়েছি। সবকিছু দেখে কাল থেকে কেমন জানি অস্থিরতার মধ্যে ভুগছি। সার্থ, ভাগাভাগি, মতাদর্শগত অমিলের থেকে বিভক্তি নিয়ে যেভাবে এখন আমরা দাঁড়িয়ে আছি, ইতিহাস বা সমসাময়িক ঘটনাবলী দেখে এই ধরনের অবস্থানের জন্য একটা ভয়ানক শংকা হয়। আর এই দন্দের মাঝে যার যার পক্ষ থেকে শুরু হয়েছে ভয়ানক নগ্ন মিথ্যাচার, সব পক্ষের এমন মিথ্যাচার দেখে মনে হচ্ছে মৃতপ্রায় মানুষের মত খড়কুটো আকড়িয়ে বাঁচতে চাইছে। যেটাও একটা ভয়ংকর অশনি সংকেত। কমেন্টগুলো পড়ে ছিল, নিজের অস্থিরতার কারণে রিপ্লাই দেয়ার জন্যও মনকে স্থির করতে পারছিলামনা। সামনে কি হবে কে জানে! ইতিহাস বা সমসাময়িক পরিস্থিতি তো ভালো কিছু নির্দেশ করেনা।
আপনাকে দেখে অনেক ভালো লাগল। সত্যি বলতে কি আপনার কমেন্ট না দেখলে আজও বোধহয় রিপ্লাই দিতে পারতাম না। আপনার কমেন্ট পেয়ে একটা রিপ্লাই দেয়ার তাগিদ থেকেই হয়তো কিছুটা মানসিক জোর পেয়েছি।
আপনাকেও অনেক অনেক শুভ কামনা
২৬| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১৭
রোকেয়া ইসলাম বলেছেন: আমি তেমন কোন মন্তব্য করতে পারছিনা। আমি শুধু বুঝি যে আমার ধর্ম ইসলাম অন্য সকল ধর্মের চেয়ে সেরা। আমি মনে প্রানে বিশ্বাস করি আল্লাহ এক এবং অদ্বিতীয়।
ভালো থাকুন। শুভ কামনা রইলো।
০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:৪৫
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: আপনিও অনেক ভালো থাকুন আপু
আপনাকেও শুভ কামনা
২৭| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:০৫
চানাচুর বলেছেন: নাস্তিকদের কাজই হচ্ছে ইসলাম ধর্মের প্রতি বিদ্বেষী আচরণ করা। অন্য ধর্মের প্রতি তো তাদেরকে কিছু বলতে দেখা যায় না সেভাবে।
তবে যাই হোক না কেন... ধর্মের হেফাজতের নামে দেশে যা শুরু হয়েছে সেটাও সমর্থন করি না।
০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১৪
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: একটা উগ্রবাদীতা আরেকটা উগ্রবাদীতার জন্ম দেয়। হেফাজতে ইসলাম যেটা করছে সেটাও সমর্থন যোগ্য না। দুই পক্ষরই স্ট্র্যাটিজিও বলা যায় সেইম। তবে এ যাত্রায় বিগিনারের আসনে কিন্তু প্রগতিশীল মুক্তমনারাই। এরা অতিরিক্ত বাড়াবাড়ি না করলে আজ হেফাজতে ইসলামকে আমরা রাজপথে নাও দেখতে পারতাম।
২৮| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:০৫
চানাচুর বলেছেন: কেমন আছেন?
০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১৫
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: হুম... ভালো আছি। তুমি তো ব্লগে আসা বাদই দিয়ে দিলে। মোবাইল ছিনতাই না হলে হয়তো আজও ব্লগে আসতে না। আমাদের কিন্তু ছিনতাইকারীকে ধন্যবাদ দেয়া উচিত!!!
২৯| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৭:৩৪
এক্সট্রাটেরেস্ট্রিয়াল স্বর্ণা বলেছেন:
পোষ্ট আগেই দেখেছিলাম, কমেন্টগুলো দেখছিলাম।
আমি যখন প্রথম ব্লগ পড়া শুরু করি, তখন সামুতে বর্তমানে এরেস্টেড একজন নাস্তিকসহ আরো বেশ কিছু নাস্তিক ব্লগার ইসলামকে অনেক অবমাননা করত। আমি তখন তাদের লেখা ও কমেন্ট খুব মনোযোগ দিয়ে পড়তাম। খুব অবাক হতাম তাদের ধর্ম অবমাননা দেখে। তারপর আরো অন্য অনেক পোষ্ট পড়তে পড়তে যখন রিয়েলি ব্লগিং বুঝতে পারলাম, তখন দেখলাম আস্তে আস্তে এসব নাস্তিকদের লেখা কমে গেছে। আর সেই নাস্তিক ব্লগাররাও ব্লগ ছেড়ে মনে হয় ফেইসবুকেই সক্রিয়। আর এখন তো ধর্মকে আঘাত করে পোষ্ট অনেক কম দেখা যায়, আর পোষ্ট আসলেও ব্লগাররা রিপোর্ট করে ও সেই পোষ্ট মডুরা সরিয়ে দেয় বেশিরভাগ সময়। দুই বছর আগে আমি ব্লগে এসব নাস্তিকদের ধর্ম আঘাত করা যেসব পোষ্ট দেখতাম, সেগুলো খুবই খারাপ ছিল। সাধারণ ব্লগাররা গিয়ে মন্তব্য দিয়ে তাদের হিট করে দিত। কয়েকজনকে দেখতাম খন্ডন করত ধর্মীয় বিভিন্ন ব্যাখ্যা দিয়ে। আপনার দ্বিতীয় পয়েন্টের সাথে আমি সহমত। তখন আমি এখনের চেয়ে অনেক বেশি ধর্মীয় পোষ্ট দেখতাম।
শুরুর কিছুদিন কিছু নাস্তিকের পোষ্ট পড়ার পর আমি তাদের লেখা পড়া ছেড়ে দিয়েছি। যে বিষয়ে আমি আঘাত পেতে পারি, সেটা ইচ্ছে করে পড়ব কেন? কিছুদিন আগে 'দাঁড়িপাল্লা' নামের ব্লগারকে নিয়ে অনেক তোলপাড় হল, সেদিন আমি ব্লগে ছিলাম। অনেকে অনেক পোষ্ট দিয়েছে, আমি মানুষের অভিযোগ দেখেছি। সেই ব্লগার নাকি কি যেন কার্টুন দিয়েছিল। আমি তার পোষ্ট পড়িনি। মহানবী (সাঃ) কে নিয়ে বানানো মুভিটাও দেখতে যাই নি। মানুষ এগুলো দেখে আঘাত পায়, আবার দেখতেও যায় কেন বুঝি না। এসব অ্যাভয়েড করলেই তো ওদের পাত্তা কমে যায়, দর্শক কমে যায়।
আমি যেহেতু ওদের কোনো বিষয় ফলোই করি না, সেহেতু আঘাতও পাই না। আর তাই রিয়্যাক্টও করি না (অবশ্য আমার রিয়্যাকশান কখনও উগ্র হবে না)। এজন্য আমাকেও......
১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:৪৪
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: হুমম... আপনার কথার সাথে পুর্ণ সহমত।
এজন্য আমাকেও...... দিয়ে কি বুঝাতে চাইলেন ঠিক বুঝলাম না।
৩০| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:১০
রুদ্র মানব বলেছেন: ব্লগে ফেসবুকে এদের না থাকাটাই লস , এই কথা ছাড়া বাকিগুলোর সাথে সহমত ।
আমার পয়েন্ট অফ ভিউ থেকে আমি যদি বলি নাস্তিক নামের ইসলাম বিদ্দেষীদের কারণে আসলে ইসলামের ক্ষতি তো হয়ই নি বরং অনেক ক্ষেত্রে বেশ উপকার হয়েছে। এইটাই আসল কথা
১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:৪৬
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: আসলেই অনেক উপকার হয়েছে
অনেক ধন্যবাদ
৩১| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:৩৩
রোকেয়া ইসলাম বলেছেন: শুভ নববর্ষ............।
ভালো কাটুক ১৪২০ সালের প্রতিটি খন।
অনেক অনেক শুভেচ্ছা।
১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:৩০
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: শুভ নববর্ষ আপু। আপনার জন্যও নতুন বছরটা শুভ ও সুখী হোক।
৩২| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:১২
সুখী চোর বলেছেন: আরে মামুন ভাই ... আপনি আসলেই একমাত্র বিরোধী পক্ষ। কথাগুলো বেশ যুতসই বলেছেন কিন্তু আমার মত মাথা মোটার মনে প্রশ্ন এসে যায়
সমাজে যদি সন্ত্রাসী না থাকে, খুনী বা ধর্ষনকারী না থাকে, তাহলে একাত্ম হয়ে এদের বিপক্ষে লড়াই আর করা হবে না কিংবা আইনের সামর্থও এবং গুরুত্বও আর বোঝা যাবে না এই তত্ব মেনে নিয়ে নিয়ে সন্ত্রাস লালন করাটা কেমন হবে??
যদি যুদ্ধে শত্রু পক্ষ না থাকে, তাহলে ক্ষমতার পরীক্ষা আর করা হয়ে উঠবে না এই কারনে যদি পর্যাপ্ত পরিমানে শত্রুপক্ষ আর যুদ্ধক্ষেত্র সৃষ্টি করা হয়, তাহলে বিষয়টা কেমন হয়??
ধরেন, দেশ থেকে যদি সব যুদ্ধাপরাধীদের সরিয়ে দেয়া হয়, তাহলে রাজাকারের বিচার চাই বিষয়টা হারিয়ে যাবে, পরবর্তী প্রজন্ম আর মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসটাকে নিয়ে ঘাটাঘাটি করবে না, তাই তাদেরকে দেশে জিইয়ে রাখার ব্যবস্থা করা হলে, কেমন ভয়ানক আশ্চর্যময় হবে ব্যাপারটা??
১৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:৪৭
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে শুভ অশুভের লড়াই চলতেই থাকবে। সমাজকে আমরা শুদ্ধ করতে থাকব আর তার বিপরীতে অশুভের উত্থান হতেই থাকবে। স্বয়ং সৃষ্টিকর্তারই মনেহয় এমন ইচ্ছা। নইলে শয়তান সৃষ্টি হলো কেন!!
তবে সব সময়ই শত্রু খ্রাপ্না আল কায়দা না থাকলে যেমন আমেরিকার শক্তি প্রদর্শন হয়না, জামাত না থাকলে যেমন আওমীলীগের স্বাধীনতার স্বপক্ষের শক্তি বলে প্রচার হয়না। তেমনি কিছু ইসলাম বিদ্বেষী না থাকলে মনেহয় ইসলামের সৌদ্ধর্য প্রকাশ পায়না
আপনার কথাটা কিন্তু একেবারে ভুল না, দেখেছেন রাজাকারদের জন্য আমাদের জেনারেশন আলোচনা করতে করতে মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস নিয়ে অনেক কিছু জেনে গেল
অঃটঃ ঘটনা কি সাঈদ ভাই, ইদানিং ব্লগে আপনাকে দেখতেই পাইনা যে :O
৩৩| ২০ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:৪৪
সুপান্থ সুরাহী বলেছেন:
একটা ভাল পোস্ট...
সুন্দর কিছু আলোচনা এসেছে... ধন্যবাদ
২৪ নং ... @ নির্ণয়...
হুর , গেলমান এই দুটি বিষয় পরকালীন ফ্যাক্ট। এটা আমাদের সমাজ বাস্তবতা না। আর দাসী সহবত নিয়ে কথা হতে পারে। তবে সেটাও এখন আর শরীয়তের পালনীয় কোন বিষয় নয়। আর কোন কালেই এটা অবশ্য পালনীয় ছিলনা। সুতরাং ক্রমশ: বিলুপ্ত করা কোন বিধান নিয়ে ক্যাচাল করাটা অবশ্যই উদ্দেশ্যপ্রনোদিত এবং বিদ্বেষপ্রসূত।
২০ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ২:২৫
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: ক্রমশ: বিলুপ্ত করা কোন বিধান নিয়ে ক্যাচাল করাটা অবশ্যই উদ্দেশ্যপ্রনোদিত এবং বিদ্বেষপ্রসূত।
সহমত।
অনেক ধন্যবাদ সুরাহী ভাই
৩৪| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:২৭
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: কাজের বিপরীতে বাজনা বেশি
চিনেনা কালমা বেহেস্তি হাসি
২২ শে এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৬
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন:
৩৫| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:৪৪
কালা মনের ধলা মানুষ বলেছেন: বস, অনেকদিন পরে আইলাম। আছেন কেমন?
সাঈদ (সুখী চোর) এর কমেন্ট আর আপনার উত্তর - অসাধারন প্রশ্ন, যুতসই উত্তর। দারুন লাগল। দুই বুদ্ধিমানের টক্কর !!
আপনের মত টা কনট্রাডিক্টরী হইলেও কিছুটা সত্য।
বিশেষ করে বাংলাদেশে এর ভয়াবহতা আরো বেশী। কারন এই দেশে সবই এক্সট্রীম। মাঝারি আর মধ্যপন্থা এবং সহনশীলতা বলতে এদেশে কিছু নাই !!
ইসলাম বিদ্বেষী রা অতিমাত্রায় জঘন্য আর ইসলাম প্রেমিক রা অতিমাত্রায় অনুভুতিশীল। সবাই অনুভূতি নিয়া লড়াই করতাসে, আদর্শ নিয়া না।
২৫ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ২:৫১
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: এদ্দিন কৈ ছিলেন রুমী ভাই? আপ্নেও দেখি সাঈদ ভাইয়ের মত উধাও পার্টি
ইসলাম বিদ্বেষী রা অতিমাত্রায় জঘন্য আর ইসলাম প্রেমিক রা অতিমাত্রায় অনুভুতিশীল। সবাই অনুভূতি নিয়া লড়াই করতাসে, আদর্শ নিয়া না। আর মধ্যে থেকে এদেশের সাধারন শান্তিপ্রিয় মানুষের শান্তি হরণ।
থ্যাঙ্কস রুমী ভাই
৩৬| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৪:১৪
কাজী মামুনহোসেন বলেছেন: ধর্মবিদ্ধেষী নয় ধর্মব্যাবসায়ীরাই ইসলামের বড় শত্রু
(আমার একটা পুস্টের হেডলাইন, এখনও লিখা শেষ হয়নি)
ধন্যবাদ
২৫ শে এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৪:১৯
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: ধর্মবিদ্দেষীরা প্রকাশ্য শত্রু কিন্তু ধর্ম ব্যবসায়ীরা গোপন শত্রু। গোপন শত্রুর চাইতে প্রকাশ্য শত্রু অনেক ভালো।
আপনাকেও ধন্যবাদ মামুন ভাই
৩৭| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:৫৯
এরিস বলেছেন: শোনেন প্রিয় কুনোব্যাঙ ভাই, আপনার ব্লগ অনুসরণ করা আছে। কিন্তু আপনার এতো কঠিন লেখায় মন্তব্যের ভাষা এখনো শেখা হয়নি। বাট দিস টাইম আই উইল নেভার মেক মিসটেকস এনিমোর।
২৭ শে এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩৯
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: আমার ব্লগে স্বাগতম
পোষ্ট রিলেটেড বা অনুপ্রেরণামূলক মন্তব্য অবশ্যই আনন্দিত ও অনুপ্রাণিত করে। আবার এটাও ঠিক যে, অধিক সৌজন্যতার আদান প্রদানে বহু সত্য গোপন থাকিয়া যায়।
ভালো থাকবেন এরিস
অনেক শুভ কামনা
©somewhere in net ltd.
১| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৫:২৩
আশিক মাসুম বলেছেন: হুম কথা খারাপ বলেনাই।