নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

একমাত্র বিরোধী পক্ষ!!

*কুনোব্যাঙ*

তফাত যাও সব ঝুঁট হ্যাঁয়!

*কুনোব্যাঙ* › বিস্তারিত পোস্টঃ

ছোটগল্পঃ আঁধার কাব্য

০৯ ই অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১০:১২



১।
কিছুদিন ধরেই ছবিরুদ্দিন শাহ্‌ এর মন মেজাজ ভালো নেই। সবার ছোট ছেলে হওয়ার পরও ছবিরুদ্দিন শাহ্‌ এর বাবা ছিলছিলা ফুরফুরায়ে পীর ইশতিয়াক শাহ্‌ যখন তাকে পীরের উত্তরাধিকার হিসেবে ঘোষনা দিলো তখন নিজেকে সে বিশেষ একটা কিছু ভাবছিলো। কিন্তু বাবা ইশতিয়াক শাহ্‌ যে ভেতরে ভেতরে সব সম্পত্তি তার অন্য দুই ছেলের নামে লিখে দেয়ার পরিকল্পনা করছে ছবিরুদ্দিন সেটা ভাবতেই পারেনি। যখন জানলো ছবিরুদ্দিনের মাথায় তখন আকাশ ভেঙ্গে পড়লো। এ ব্যাপারে সে তার বাবার সাথে কথাও বলেছে। বাবা বলেছে,
'তোরে তো আমার সবচাইতে বড় জিনিষটা দিয়া গেলামরে বাবা, এই দিয়া তুই অনেক উপরে উঠতে পারবি নাম যশ সম্পদ করতে পারবি। কিন্তু তোর বাকী দুই ভাইয়ের তো কিছু রইলোনা তাই ওদের বাদবাকী সব দিয়া যাই।'
ছবিরুদ্দিন এটা শুনে কিছু উত্তর করেনি। ইশতিয়াক শাহ্‌ অত্র অঞ্চলের একজন নামকরা পীর। সাধারণ মানুষ থেকে শুরু করে অত্র এলাকার চেয়ারম্যান মেম্বার সহ অনেক গণ্যমান্য ব্যক্তি ইশতিয়াক শাহ্‌ এর শিষ্য। ছবিরুদ্দিন বুদ্ধিমান, সে জানে তার বাবাকে এভাবে বলে কোন কাজ হবেনা। তাছাড়া দিনকাল যা পড়েছে তাতে এখন আর পীরদের দিনও আগের মতো নাই। দিনদিন মানুষের মধ্যে থেকে বিশ্বাস ভক্তি এগুলো সব উঠে যাচ্ছে।
এমন সাত পাঁচ ভাবতে ভাবতে ছবিরুদ্দিন উঠে দাঁড়ালো। রশির আড় থেকে পরিষ্কার একটা গেরুয়া আলখাল্লা পড়ে নিলো। অল্প তুলোর মধ্যে জাফরানি আতর লাগিয়ে কাপড়ে গলায় নাকে লাগিয়ে তুলোটুকো কানের লতির ফাঁকে গুঁজে বেড়িয়ে পড়লো। গন্তব্য জগলু মাতবরের বাড়ী।

২।
সকাল গড়িয়ে গেছে। কুসুমের এই সময় কাজের ব্যস্ততা থাকে সবচাইতে বেশী। রান্নার আয়োজনের সাথে সাথে আরো আনুসাঙ্গিক অনেক কাজে হাত লাগাতে হয়। স্বামী নিরুদ্দেশ হওয়ার পর হতে কুসুম এই বাড়ীতেই আছে। সারাদিন হাড় ভাঙ্গা খাটুনির পরও অসুখে প্রায় ঘরে পড়া সাহেবান যখন কাজে খুঁত ধরে গালিগালাজ করে তখন মনেহয় যেদিকে দু'চোখ যায় সেদিকে চলে যেতে। যাওয়ার কোন জায়গা থাকলে হয়তো চলেও যেতো। বাপ মা মরা কুসুম বড় হয়েছে চাচার কাছে। চাচীর বেধড়ক মারধরের কথা কুসুমের এখনও মনে আছে। চাচা হয়তো এর থেকে বাচানোর জন্যই তড়িঘড়ি করে এক বিদেশীর সাথে বিয়ে দিয়েছিলো। কিন্তু সুখ বেশীদিন কপালে সইলোনা, স্বামী তার নিরুদ্দেশ হলো। যে গ্রামে তার স্বামীর বাড়ী ছিলো সেখানে চাচা খোঁজ নিয়েও কাউকে পায়নি। কপাল পুড়েছে কুসুমের, চাচার ঘরেও আর জায়গা হয়নি। জোয়ান মেয়ে কুসুম, পেটের ক্ষুধা আর নিরাপত্তার কথা ভেবে তারপর থেকে জগলু মাতবরের বাড়ীতে আশ্রয় নিয়েছে। পেটের ক্ষুধা মিটলেও নিরাপত্তা যে এখানেও খুব একটা আছে তা না। জগলু মাতবর প্রায়ই বিভিন্ন উছিলায় কুসুবের শরীর স্পর্শ করতে চায়। কাপড় চোপড় একটু বেখায়াল হলেই জগলু মাতবর তার শরীরের ভাঁজের দিকে অপলক তাকিয়ে থাকে। মাঝে মাঝে কুসুমের মনে হয় আধ বুড়াকে একটু খুলে দেখিয়ে দেয়ার। ঘরে অসুখে বউ সাধ তো তারও আছে। এভাবেই কুসুমের দিন কাটে। রাতে ঘুমুতে গিয়ে হারিয়ে যায় স্বামী সোহাগের সেই দিনগুলোর ভাবনায়। ভাবতে ভাবতে শরীরের শিহরণে বিছানার এপাশ ওপাশ হয় কিন্তু সারাদিনের কর্মক্লান্ত এই শরীরই তাকে শিহরণ থেকে উদ্ধার করে। ঘুমিয়ে যায় কুসুম, আরেকটি দিনের মৃত্যু ঘটে।

৩।
"চাচা বাড়ী আছুইন?", ছবিরুদ্দিন হাঁক ছাড়ে।
"কেডা? ছবিরুদ্দিন নাকি? আসো ভিতরে আসো"
"তা এই সাত সকালে আমার বাড়ীতে যে? সব ভালা তো?" জগলু মাতবর জিজ্ঞাসা করে। যদিও জগলু মাতবর বুঝতে পারে ইদানিং ছবিরুদ্দিনের এই বাড়ী ঘনঘন আসার কারণ কি।
ছবিরুদ্দিন বলে "সকাল কই চাচা, দুপুর তো হইয়া আসলো প্রায়।"
"তা বলো কি উদ্দেশ্যে আমার এইখানে আসলা?"
"চাচা, বাবায় জমিজমার ব্যাপারে কি সিদ্ধান্ত নিছে জানেন কিছু?"
ছবিরুদ্দিনের প্রশ্ন শুনিয়া জগলু মাতবর কিছুক্ষণ চুপ করে থাকলো। তারপর বললো, "দেখো ভাতিজা তুমি জানো তোমার পিতা ইশতিয়াক শাহ্‌ আমার পীর। উনার হেদায়েতের কল্যাণেই আইজ আমার মত পাপী বান্দা কাবা শরিফ আর মদিনাতুল মোবারক সাক্ষাত দেখতে পায়। ছিলছিলা ফুরফুরা তরিকার যে পথ সেই পথে তোমার পিতাজি তোমারে উত্তরসূরি নির্বাচন করছে তাই একজন পীরজাদা হিসাবে তোমার প্রতিও যথেষ্ট সম্মান আর দায়িত্ববোধ আমার আছে। বিষয় সম্পত্তির চাইতে অন্য একটা কারণে যে তুমি এইখানে আসছো সেই ব্যাপারে যথেষ্ট তথ্যও আমার কাছে আছে। তোমার স্ত্রী পরোলোক গত হইছে তাও অনেকদিন হইলো। তোমার ব্যাপারটাও আমি বুঝি, কিন্তু তুমি যে কুসুমের দিকে নজর দিছো তোমার পীরান্তি আর ছিলছিলা ফুরফুরা তরিকার স্বার্থে সেইদিক থিকা তোমার নজর সরাইতে হইবো। এমনিতেই তোমারে আর কুসুমরে নিয়া চারদিকে কানাকানি শুনতে পাই।"
"তাইলে চাচা আমার আর কুসুমের একটা বন্দোবস্ত কইরা দেন তাইলেই তো ঝামেলা শেষ হইয়া যায়।"
"দেখো ছবিরুদ্দিন তোমার বোঝাপড়ার মধ্যে এখনও মেলা ঘাটতি আছে। তোমার আরো ধৈর্য্য ধরা লাগবো। তুমি জানো কুসুমের স্বামী নিরুদ্দেশ। কুসুম না বিধবা, না তালাকপ্রাপ্তা। তার পক্ষে তো দ্বিতীয় বিবাহের জায়েজ নাই। "
"চাচা আপনে গ্রামের মাতবর, আমার বাবার প্রধান শিষ্যদের একজন। আপনে একটা সিদ্ধান্ত দিলে সেই সিদ্ধান্ত নিয়া কেউ উচ্চবাচ্য করতে পারবোনা।"
"দেখো ভাতিজা, আমি চাইলেই তো একটা সিদ্ধান্ত দিতে পারিনা। সবকিছুরই একটা নিয়ম নীতি আছে। আইচ্ছা যাও এখন দেখি কি করতে পারি।"
"আসি তাইলে চাচা।" ছবিরুদ্দিন বিদায় নিলো।
জগুলু মাতবর ইজি চেয়ারে আয়শ করে গা এলিয়ে দিয়ে হুঁকার নলে টান দিয়েই হাঁক ছাড়লো,
"কুসুম এই কুসুম, কল্কেতে আগুন ভইরা দিয়া যা তো"
কুসুম যখন কল্কেতে আগুন ধরিয়ে দিতে আসে সে মুহুর্তটা জগলু মাতবরের অবশ অবশ লাগে কেমন যেনো একটা ঘোরের মধ্যে চলে যায়। কল্কেতে কয়লা রেখে উপুর হয়ে ফুঁ দিয়ে যখন আগুনটা তাতিয়ে দেয় তখন জগলু মাদবরের চারদিকটা ঘোলাটে হয়ে যায়। কুসুমের শরীরের ঘামের গন্ধ আর দেহের ভাঁজ তাকে মাতাল করে তোলে। কুসুম চলে গেলে হুঁকা টানতে টানতে জগলু মাতবর ভাবে, তারই বা কি দোষ, ঘরের বউ বারোমেসে রোগী। একটা তাগড়া জোয়ান মাইয়া যদি তার সামনে ভরা যৌবন নিয়ে দাঁড়ায় তারই বা সাধ্যি কি ঐসব চিন্তা থেকে দূরে থাকার। আর কুসুম মাইয়াডাও কেমন বেলাজ, একজন মুরুব্বী মাইনসের সামনেও তার শরীরটা ঠিকমতো ঢাকার প্রয়োজন মনে করেনা। আচ্ছা, কুসুম কি সত্যিই বেখেয়ালে অমন থাকে! আগের দিনের রাজা বাদশারা রক্ষিতা রাখতো, ভালো কইরা খোঁজ নিতে হইবো তো এই ব্যাপারে।

৪।
জগলু মাতবরের বাড়ী থেকে ফিরেই ছবিরুদ্দিনের মনটা ভীষণ অস্থির। একদিকে সম্পত্তি সব বাকী দুইভাই পাচ্ছে এটা মনে হলেই তার মাথায় খুন চেপে যায়। তার বাবা তাকে উত্তরাধিকার দিয়েছে ঠিকই কিন্তু যতদিন তার বাবার জীবিত আছে ততদিন সেটা কোন কাজে লাগছেনা। এতকিছুর পরও ছবিরুদ্দিনের মনে একটা ক্ষীণ আশা ছিলো কুসুমের ব্যাপারে জগলু মাতবরের সহযোগীতা সে পাবে। কিন্তু আজকে জগলু মাতবরের সাথে কথা বলেই বুঝতে পেরেছে জগলু মাতবরের মতলব ভালোনা। নিয়ম নীতি সে যেভাবেই বোঝাক তার উদ্দেশ্য ভিন্ন। সে যাই হোক ফেরার পথে কুসুমকে সে মধ্যরাতে মাতবর বাড়ীর গোলাঘরের পেছনে দেখা করতে বলতে পেরেছে।
"কি কও, এত রাইতে তুমি আমারে এইখানে ডাকছো ক্যান!"
"বিয়া করবি আমারে?"
"এহ মর্দের তেজ দেখো, বিয়া করবো! কই আমারে বিয়া করলে তোমার পিরান্তি শ্যাষ এইটা জানোনা?"
"খেতাপুড়ি আমার পিরান্তির, তরে যেইডা জিগাইলাম সেইটার উত্তর দে।"
"হেই সুখ কি আমার কপালে আছে, স্বামীটা নিরুদ্দেশ হইলো। তারপর থিকা খালি দেখি হগগল মর্দরা আমারে চোখে গিলা খাইতেছে। তুমিও আলাদা না।" কুসুম দীর্ঘশ্বাস ছাড়ে
"হ আমিও আলাদা না, আমিও তর এই শরীরডারে চাই খালি তর শরীরডারেই, আর কারুডা না।" একরাশ বন্যতা নিয়ে ছবিরুদ্দিন তার এক হাত দিয়ে চুলের মুঠি ধরে কুসুমকে কাছে টানতে থাকে। শক্ত হাতের টানে মৃদু প্রতিবাদ পরাস্ত হয়ে দুটি মুখে দূরত্ব ধীরে ধীরে কমতে থাকে। কিন্তু হঠাৎ এক টর্চের আলো, আলো থেকে চোখ বাঁচিয়ে ছবিরুদ্দিন দেখে টর্চ হাতে দাঁড়িয়ে আছে জগলু মাতবর। ভয়ে আশংকায় আতঙ্কে স্তম্ভিত কুসুম।
"আমি আগেই ধারণা করছিলাম তুই আসবি এই বেশ্যা হারামজাদির কাছে।"
"চাচা তুমি যাও এখান থিকা, মাথায় কইলাম খুনের নেশা চাপছে।"
"কি কইলি, পীরের পোলা বইলা তরে আমি মেলা সহ্য করছি, আর না।"
"শেষ বারের মতো কইতেছি চাচা তুমি যাও এখান থিকা।"
"যদি না যাই কি... ..." জগলু মাতবরের কথা শেষ হলোনা, তার আগেই প্রচন্ড ভারী কিছু একটা তার মাথায় আছড়ে পড়লো। কোনরূপ শব্দ ছাড়াই মাটিয়ে গড়িয়ে পড়লো সে। তারপর একেরপরে এক আঘাতে ক্ষতবিক্ষত হলো জগলু মাতবরের মুখ, কিন্তু জগলু মাতবর সেটা টের পেলো কিনা বোঝা গেলোনা।

ক্লান্ত ছবিরুদ্দিন জগলু মাতবরের বুক থেকে উঠে দাঁড়িয়ে হাতের আস্ত ইটটার দিকে এক পলক তাকিয়ে সেটিকে ছুঁড়ে ফেলে দিলো। কাঁপা কাঁপা রক্তাক্ত হাত দিয়ে কুসুমের হাত ধরলো।
"চল আমার সাথে কুসুম।"
"কই যামু।"
"যেইদিকে দুইচোখ যায়, যেইখানে তরে আমারে কেউ চিনেনা। শহরে যামু রিক্সা চালামু কুলিগিরি করুম। তুই ভাবিস না"
দ্রুত ছুটতে গিয়ে সহসাই খেই হারিয়ে কুসুমের পা মচকে গেলো। সেই মচকানো পা নিয়ে তাড়াতাড়ি চলতে কুসুমের কষ্ট হচ্ছিলো। ছবিরুদ্দিন সহসা দাঁড়িয়ে পড়লো। বললো, পায়ে ব্যাথা নাকি কুসুম?"
"হ, ব্যথা"
"পিঠে চাপামু"
"পারবি ক্যান?"
"পারুম, আয়।"
ছবিরুদ্দিনের গলা জড়িয়ে ধরে কুসুম তার পিঠের উপর ঝুলে রইলো। তার দেহের ভারে সামনে ঝুঁকে ছবিরুদ্দিন জোরে জোরে পথ চলতে লাগলো। পথে দুদিকে ধানের ক্ষেত আবছা আলোয় নিঃসাড়ে পড়ে আছে। দূরে গ্রামের গাছপালার পিছন হতে নবমীর চাঁদ আকাশে উঠে এসেছে। ঈশ্বরের পৃথিবীতে শান্ত স্তব্ধতা।
হয়তো ওই চাঁদ আর এই পৃথিবীর ইতিহাস আছে। কিন্তু যে ধারাবাহিক অন্ধকার মাতৃগর্ভ হতে সংগ্রহ করে দেহের অভ্যন্তরে লুকিয়ে ছবিরুদ্দিন ও কুসুম পৃথিবীতে এসেছিলো এবং যে অন্ধকার তারা সন্তানের মাংসল আবেষ্টনীর মধ্যে গোপন রেখে যাবে তা প্রাগৈতিহাসিক, পৃথিবীর আলো আজ পর্যন্ত তার নাগাল পায়নি, কোনদিন পাবেও না।*

= = = = = = =

* গল্পের শেষাংশটুকু মানিক বন্দোপাধ্যায়ের ছোটগল্প "প্রাগৈতিহাসিক" থেকে নেয়া এবং মাঈনউদ্দিন মইনুল ভাইয়ের পরামর্শে চলিত ভাষায় রূপান্তরিত।


আগের পোষ্টের কোন মন্তব্য দেখতে না পাওয়ায় গল্পটি রিপোষ্ট করলাম। দেখাযাক এবার ভাগ্যে কি হয়। আগের পোষ্টের মন্তবকারী মামুন রশিদ ভাই, মাঈনউদ্দিন মইনুল ভাই, মৃদুল শ্রাবন ভাই, আমিনুর রহমান ভাই,
আলজাহাঙ্গীর ভাই এবং জুন আপুর কাছে আন্তরিক ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি।

মন্তব্য ৬৯ টি রেটিং +১০/-০

মন্তব্য (৬৯) মন্তব্য লিখুন

১| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১০:৩১

আমি ময়ূরাক্ষী বলেছেন: মজবুত লেখনী। শুভকামনা।

১০ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৩:৪৮

*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে :)

২| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১১:২৮

আবু শাকিল বলেছেন: পরাণ ডা জুড়ায় দিলেন । ২০১৪ তে এসে এরকম একটি গল্প পড়তে পারব আগে মনে হয়নি ।

গ্রামের মাতব্বরদের কু_লালসা, কথিত পীর বাবা গ্রামের বাস্তব চিত্র।
গ্রামের সমাজে এখনো এগুলো খুজে পাওয়া যায়।


লেখায় মানিক বন্দোপাধ্যায়,জহির রায়হান ,শরৎ বাবুর মিক্সার পাইলাম =p~ =p~ =p~

গল্পে অধিক ভাল লাগা জানিয়ে গেলাম কুনো ভাই।

১০ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৩:৫০

*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: অভিজ্ঞতার সামান্য যা আছে তা তো মানিক বাবু, শরৎ বাবু, জহির রায়হানদেরই দান। উনাদের লেখা পড়েই তো অভিজ্ঞতার ঝুলি কিঞ্চিত বেড়েছে


অনেক ধন্যবাদ আবু শাকিল ভাই

৩| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১১:৪৮

অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: চমৎকার লিখেছেন ভ্রাতা ++++

এটার মন্তব্যগুলো কি সব দেখতে পাচ্ছেন ?

ভালো থাকবেন :)

১০ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৩:৫১

*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: কয়দিন আগেই দেখতে পেরেছি তবে মন্তব্যের ঝামেলা দেখে মনটাই খারাপ হয়ে গিয়েছিলো :(

৪| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১১:৫৫

এম এম করিম বলেছেন: ভাল লাগল।

শেষটা মানিকের মত না হলেও ভাল লাগত।

শুভেচ্ছা।

১০ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৩:৫৩

*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা।

৫| ১০ ই অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১২:০১

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:

ছবিরুদ্দিনের গল্পের মধ্যে মাঈনউদ্দিন মইনুল দেখে প্রথমে ভয় পেয়ে গেলাম। যাক, আমাকে যে চরিত্র বানিয়ে ফেলেন নি, সেটাই বড় কথা।

আমি কিন্তু দীর্ঘ-অ-অ........... মন্তব্য দিয়েছিলাম: সামু’র পাতায় এক পাতা তো অইবোই...... অহন আর লেখতে পারমু না :( B-) ;)


প্রথমে ভেবেছিলাম, হের ঝোঁক বুঝি সম্পদের দিকে। পরে দেহি মাইয়া লোকের দিকে। যাক, প্রেম কাহিনী ভালোভাবে ‘প্রাগৈতিহাসিকভাবে’ শেষ হইছে এইডাই বড় কথা।


আপনারা যে হগ্গলেই গল্প লেহার উস্তাদ সেটা বুঝে গেলাম।

*কুনোব্যাঙ*কে অনেক শুভেচ্ছা ......... :)

১০ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৩:৫৬

*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: ঝোঁক সবদিকেই। আসলে সম্পদ নারী সব মিলিয়েই ছবিরুদ্দিনের চরম সীমানায় পৌঁছানো।

নামের শেষাংশের উদ্দিনে কিন্তু মিল আছে মাইনুল ভাই ;)

৬| ১০ ই অক্টোবর, ২০১৪ রাত ২:৩০

আমি সাজিদ বলেছেন: ভালো লাগসে। অসাধারণ।


ফাটীয়ে দিলেন কুনো দা।

১০ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৩:৫৭

*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: থ্যাঙ্কস সাজিদ। আমি আসলে ঝোঁকের মাথায় এমনি এমনি গল্প লিখি। এটা আমার তৃতীয় গল্প :)

৭| ১০ ই অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ৮:৫৫

মামুন রশিদ বলেছেন: অসাধারণ গল্প! মাতৃজঠর থেকে যে অন্ধকার মানুষের জন্মসাথী, সেই অন্ধকার প্রাগৈতিহাসিক কাল থেকেই বয়ে চলেছে মানুষ । সভ্যতার পরিক্রমায় তা কিঞ্চিত বিবর্তিত হলেও আদি অকৃত্রিম অন্ধকার মানসপটে রয়ে গেছে স্থায়ী হয়ে । আলোর সমান্তরালে তার পথ চলা, অনিঃশেষ যাত্রা ।

চমৎকার গল্পে ভালোলাগা+

১০ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৩:৫৯

*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: মাতৃজঠর থেকে যে অন্ধকার মানুষের জন্মসাথী, সেই অন্ধকার প্রাগৈতিহাসিক কাল থেকেই বয়ে চলেছে মানুষ । সভ্যতার পরিক্রমায় তা কিঞ্চিত বিবর্তিত হলেও আদি অকৃত্রিম অন্ধকার মানসপটে রয়ে গেছে স্থায়ী হয়ে । আলোর সমান্তরালে তার পথ চলা, অনিঃশেষ যাত্রা ।

হয়তো অনন্তকাল এই অন্ধকারই আমাদের নিয়তি নির্ধারণ করে যাবে।


অনেক ধন্যবাদ সুপ্রিয় মামুন ভাই

৮| ১০ ই অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৮:১০

জাফরুল মবীন বলেছেন: খুবই শক্তিশালী লেখনি।বেশ ভাল লাগল। :)

১০ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৩:৫৯

*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: অনেক কৃতজ্ঞতা জানবেন মবীন ভাই :)

৯| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ২:৩৫

স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: গল্পকার হিসেবে আপনার প্রতিষ্টা পাওয়া সময়ের ব্যাপার মাত্র !

১০ ই নভেম্বর, ২০১৪ ভোর ৪:০০

*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: কোন সম্ভাবনা নাই :(

১০| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৪:৩৬

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: গল্পে ভাললাগা বন্ধু দারুণ +++

১০ ই নভেম্বর, ২০১৪ ভোর ৪:২১

*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ বন্ধু

১১| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৪:৪১

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: অপূর্ব গল্প

১০ ই নভেম্বর, ২০১৪ ভোর ৪:২৩

*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: আবারো ধন্যবাদ বন্ধু

১২| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৯:১২

অন্ধবিন্দু বলেছেন:
লেখনীতে স্বাদ পেলাম না, কুনোব্যঙ। তবে গল্পের পরিণতিতে যে অন্ধকার ঠাহর করলাম; ওতে দাঁড়িয়ে থাকার জো নেই ...

ভালো থাকা হোক।

১০ ই নভেম্বর, ২০১৪ ভোর ৪:২৪

*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: এই অন্ধকারের মধ্যেই তো সবার বসবাস।


আপনিও ভালো থাকুন অনেক অনেক।

মন্তব্য দুবার চলে আসায় একটি রিমুভ করে দিলাম।

১৩| ১২ ই অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ২:৪১

হাসান মাহবুব বলেছেন: ভালো লেগেছে। আগের গল্পগুলোর চেয়ে ভালো।

১০ ই নভেম্বর, ২০১৪ ভোর ৪:২৬

*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ প্রিয় গল্পকার হামা ভাই। সত্যিই যদি আগেরগুলোর থেকে ভালো হয়ে থাকে তাহলে এর কারণ একটাই আর সেটা হচ্ছে আপনাদের অনুপ্রেরণা।


অনেক কৃতজ্ঞতা রইলো

১৪| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ৭:২০

বাংলার হাসান বলেছেন: চমত্‍কার

১০ ই নভেম্বর, ২০১৪ ভোর ৪:২৯

*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: থ্যাঙ্কস হাসান ভাই :)

১৫| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ১০:১২

তুষার কাব্য বলেছেন: গল্পে ভাললাগা ...চমত্‍কার লিখেছেন..

১০ ই নভেম্বর, ২০১৪ ভোর ৪:৩৪

*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ তুষার কাব্য

১৬| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৪ ভোর ৫:৩১

ঢাকাবাসী বলেছেন: চমৎকার গল্প, ভাল লাগল।

১০ ই নভেম্বর, ২০১৪ ভোর ৪:৪৭

*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ঢাকাবাসী

১৭| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৩:১৮

ডি মুন বলেছেন: প্রাগৈতিহাসিক - এর ভিখু, পাচী যেন মাথার ভেতর আবছা আবছা এখনো ভাসছে।

শারীরিক কামনার কাছে মানুষের সেই চিরায়ত পরাজয় অথবা চক্রে আবদ্ধ মানব জীবন।

গল্প ভালো লেগেছে।


অটঃ এমন সাত পাঁচ ভাবতে ভাবতে "ছগির" উঠে দাঁড়ালো। এখানে সম্ভবত ''ছবির'' হবে।


শুভকামনা কুনো ভাই।

১৩ ই নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:০৮

*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: ঠিক করে দিয়েছি।


অনেক ধন্যবাদ সুপ্রিয় ডি মুন

১৮| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১০:২১

ইমিনা বলেছেন: অসাধারন এবং অবিশ্বাস্য রকম ভালো গল্প। একবারও মনে হয় নি যে আমি ব্লগে আছি। মনে হলো আমি যেন অন্য কারো জীবনের আঙ্গিনায় চলে গেছি, মনে হলো আমি যেন সত্যি সত্যি আমার প্রিয় সাহিত্যিকদের মধ্যে কোন একজনের লিখা গল্প ছুঁয়ে গেলাম।

১৩ ই নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:১১

*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: কি রিপ্লাই দিবো বুঝে উঠতে পারছিনা, আপনার মন্তব্য পড়ে রীতিমতো লজ্জায় পড়ে গেছি। অনুপ্রেরণার পথে আপনার মন্তব্যটি আমার আজীবন মনে থাকবে।

অনেক অনেক কৃতজ্ঞতা আপনাকে :)







১৯| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:৩০

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:



গল্পটা ভাল লাগছে কুনো ভাই। কিন্তু একটা মন্তব্যেরও রিপ্লাই নাই ব্যাপারটা ঠিক বুঝলাম না। আমার মন্তব্যের রিপ্লাইয়ের সিরিয়াল আসতে আসতে তাইলেত এক যুগ পার হয়ে যাবে।

:( :( :(

১৩ ই নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:১২

*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: এক যুগ পার হয়নি, তার আগেই দিয়ে দিলাম :P

অনেক ধন্যবাদ কান্ডারি ভাই :)

২০| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:০৯

খেলাঘর বলেছেন:


মোটামুটি

১৩ ই নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:১৪

*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: আপনার মোটামুটি বলা মানেই অনেক বড় কমপ্লিমেন্ট, অনেক বড় প্রাপ্তি :)

অনেক ধন্যবাদ আপনাকে খেলাঘর :)

২১| ১০ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:০৪

মনিরা সুলতানা বলেছেন: হুম
ভাল লাগলো ...

১৩ ই নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:১৫

*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ সুপ্রিয় ও শ্রদ্ধেয় মনিরা আপু :)

২২| ১০ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ২:৪৯

এক্সট্রাটেরেস্ট্রিয়াল স্বর্ণা বলেছেন:
হাই।

১০ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৩:৪৮

*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: হাই। কমেন্টে সমস্যা হওয়ায় পরে রিপ্লাই দেয়ার মুড চলে গেছিলো। আপনার জন্য রিপ্লাই করতেই হলো। কেমন আছেন?

২৩| ১০ ই নভেম্বর, ২০১৪ ভোর ৪:০৮

এক্সট্রাটেরেস্ট্রিয়াল স্বর্ণা বলেছেন:
উপরের ব্লগারদের কমেন্টস স্কিপড :P

ভাল। আপনি? হোয়াটস আপ?

১০ ই নভেম্বর, ২০১৪ ভোর ৪:২৩

*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: কমেন্টে সমস্যা হওয়ার পর মন খারাপ হয়েছিলো তাই আর রিপ্লাই করছিলাম না। ভালো আছি। আপনার খবর কি? পড়াশুনার ব্যস্ততা কমেছে নাকি?

২৪| ১০ ই নভেম্বর, ২০১৪ ভোর ৪:৪৩

এক্সট্রাটেরেস্ট্রিয়াল স্বর্ণা বলেছেন:
আমি ভাল আছি আপাতত। না। আর ব্যস্ততা শুধু পড়ালেখা না। আরো অনেক কিছু আছে :(

প্রে ফর মি।

আপনার খবর বলেন।

১০ ই নভেম্বর, ২০১৪ ভোর ৪:৫৩

*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: আমার খবর ভালো। ডিমান্ড সাপ্লাইয়ের দূরত্ব বেড়েছে কিছু তারপরো সব মিলিয়ে খারাপ নেই। ঘুরছি ফিরছি গান শুনছি, ইদানিং আবার কিছুটা চিত্রকলায়ও মনোযোগ দিয়েছি :P


আপনার বার্থডে কবে? চলে গেছে নাকি সামনে আসছে?


নেন গান শোনেন, এটা শুনছি এখন

https://www.youtube.com/watch?v=0Sv6E6LdeBE

২৫| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১:০০

এহসান সাবির বলেছেন: পোস্ট কই??

১৩ ই নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:৫৯

*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: বিভিন্ন কারণে কিছুদিন ধরে মানসিক স্থিতিটা একটু কম, তাই এখন আর পোষ্ট দিচ্ছিনা সাবির ভাই। একটু থিতু হয়ে নেই তারপর না হয় দেয়া যাবে।

২৬| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:৩৯

এক্সট্রাটেরেস্ট্রিয়াল স্বর্ণা বলেছেন:
View this link

১৩ ই নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:০৭

*কুনোব্যাঙ* বলেছেন:

এনি টাইম শী গোজ এওয়ে .....

অন্যতম প্রিয় গান :)
View this link

২৭| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:০১

এহসান সাবির বলেছেন: তাড়াতাড়ি সব ঠিক হয়ে যাক।



শুভ কামনা সব সময়।

১৮ ই নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:৩৮

*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: দোয়া রাখবেন সাবির ভাই

২৮| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:৩৯

মুহিব জিহাদ বলেছেন: ইচ্ছে করে ছবিরুদ্দিন হয়ে যাই কিন্তু তার আগেই কুসুম ভাইগা গেছেগা X((
আমি ভেবেছিলাম আপনি উচ্চ দার্শনিক এখন দেখি ভীষন গল্পকার ও বটে :) :) +++

১৮ ই নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:৩৮

*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: বাট গুড ফর নান :)

প্লাসের জন্য থ্যাঙ্কস ইঞ্জিনিয়ার

২৯| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:২০

এক্সট্রাটেরেস্ট্রিয়াল স্বর্ণা বলেছেন:
হ্যাপি বার্থডে স্কোরপিও :)

টুডে ইজ ওয়ান অব মাইন ক্লোজেস্ট ওয়ান'স বার্থডে টু :)

View this link

১৮ ই নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:৪০

*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: আমার কেন জানি ধারণা আপনার সেই ক্লোজেস্ট ওয়ানটি আপনি নিজেই :)


উইশের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ এবং আপনার ক্লোজেস্ট ওয়ানের প্রতি রইলো অনেক অনেক শুভ কামনা :)

৩০| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:৪৭

এক্সট্রাটেরেস্ট্রিয়াল স্বর্ণা বলেছেন:
Where is my reply?!

১৮ ই নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:৪১

*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: দিয়েছি :P

১৮ ই নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:৪৪

*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: আপনার একটা পোষ্ট কি আনড্রাফট করা যায়না? অন্তত বাঘ মামার মতো করে কোন একটা পোষ্ট রাখতে পারেন তো।

৩১| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:৪৭

এক্সট্রাটেরেস্ট্রিয়াল স্বর্ণা বলেছেন:
হা হা, না।

বাঘ মামা কে?

১৯ শে নভেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:৩৬

*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: View this link

৩২| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:৩০

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: অসাধারণ গল্প! ভালো লেগেছে

৩৩| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:২৪

আমি তুমি আমরা বলেছেন: সুন্দর গল্প। যদিও ধারনা করেছিলাম কুসুম আর তার প্রেমিক ধরা পড়বে আর জগলু মাতবর বিচারের নামে দোররা মারা বা এই টাইপ কিছু করবে, তবে এই ফিনিশংটাও খারাপ না।

৩৪| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৪ ভোর ৪:৪৪

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: চমৎকার লেখনী। ভাগ্যবঞ্চিত কুসুমের জন্য খারাপ লাগছিল। প্রেমিকসহ ধরা পড়বে ভেবে ভয়ও লাগছিল। শেষ অবশ্য তেমনটা হয়নি।

৩৫| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:০৫

মোঃরাশেদুজ্জামান রাশেদ বলেছেন: ভাল লেগেছে পড়ে। শুভ কামনা রইল। ভাল থাকবেন

৩৬| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:১২

রোদেলা বলেছেন: আঞ্চলিকতায় গল্পের শক্ত গাঁথুনী--খুব খুব ভালো লাগলো।

৩৭| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:৪৫

স্নিগ্ধ শোভন বলেছেন:




যে ধারাবাহিক অন্ধকার মাতৃগর্ভ হতে সংগ্রহ করে দেহের অভ্যন্তরে লুকিয়ে ছবিরুদ্দিন ও কুসুম পৃথিবীতে এসেছিলো এবং যে অন্ধকার তারা সন্তানের মাংসল আবেষ্টনীর মধ্যে গোপন রেখে যাবে তা প্রাগৈতিহাসিক, পৃথিবীর আলো আজ পর্যন্ত তার নাগাল পায়নি, কোনদিন পাবেও না।

কথা সত্য।


কুনোব্যাঙ এর লেখা গল্প বেশ ভালো লাগলো।আমার পড়া প্রথম।
গ্রাম্য প্রেক্ষাপটে লেখা গল্প তেমন একটা পাওয়া যায় না ব্লগে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.