|  |  | 
| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস | 
 
 
যে রক্তের দাগ এখনো মুছে যাইনি ইতিহাসের পাতা থেকে কখনো মুছবেও না যদি আমরা বাঙালিরা না 
মুছে দেই।চলছে দাগ লেগে থাকা রক্তক্ষয়ী শুরু হওয়ার মাস অগ্নি ঝরা মার্চ মাস !সকল শহীদ এবং  মুক্তি যোদ্ধাদের
জানাই গোটা বাঙালি জাতির পক্ষ থেকে সালাম।যে সকল মুক্তি যোদ্ধারা বেঁচে আছেন তাদের জানাই সমবেদনা ।
আর যে সকল মুক্তিযোদ্ধা স্বাধীনতা সংগ্রামে শহীদ হয়েছেন তাদের প্রতি রইল রক্তক্ষয়ি শ্রদ্ধাঞ্জলি ।
১৯৭১ সাল ততকালিন পাকিস্তানি সৈরাশাসকদের অত্যাচারের বিরুদ্ধে গর্জে ওঠে গোটা বাঙ্গালি যাদের কথায়
স্বাধীনতা সংগ্রামে ঝাপিয়ে পড়ে বাঙালির মুক্তিকামী মানুষেরা।সেই সকল নেতা মহাদয়গণেকে জানাই শ্রদ্ধাঞ্জলি।
১৯৭১ সালে এই মার্চ মাসেই স্বাধীনতা ঘোষণার মধ্যে দিয়ে বাঙালি জনগোষ্ঠির মধ্যে মুক্তি যুদ্ধের উর্বর এক বীঁচ
রোপ করা হয়,আর সেই বীঁচ থেকেই এক মুক্ত স্বাধীন বাংলার শিঁকর ছড়িয়ে ছিটিয়ে পড়ে। দীর্ঘ ৯মাস পুরো দেশ 
ঐক্যবদ্ধ ভাবে তীব্র আন্দলোনের মাধ্যমে পাক হানাদার বাহিনীকে পিঁছু হটিয়ে বাঙালি জাতির জন্য এনে দেয়,মহান
গৌরবময় উজ্জল স্বাধীনতা।
১৯৭১সালের ২৬শে মার্চ বাংলাদেশ স্বাধীনতার ঘোষনা দেয়া হলেও চূরান্ত আন্দলোনের সূচনা হয়েছিল;১ই মার্চ।ততকালিন
পাকিস্তানি প্রেসিডেন্ট জনাব ইয়াইয়াখাঁন একদিন বেতার ঘোষনার মাধ্যমে ৩রা মার্চের গণপরিষদে অধিবেশন স্থগিত করার
কথা বলেন,আর তখন ঢাকা স্টেডিয়াম বর্তমান বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামে পাকিস্তান বনাম বিশ্ব একাদশের ক্রিকেট ম্যাচ চলছিল,
এই ঘোষনা যখন দশকদের কানে পৌঁছালো ততখনাতেই হাজারো দশক মাঠ ছেড়ে গুলিস্তান-পল্টন এসে জমায়েত হলেন এবং
বিক্ষোব শুরু করলেন,আর সেই বিক্ষবই ছিল বাঙালিদের জন্য একটা স্বাধীন রাষ্ট্র পাওয়ার রক্তক্ষয়ী স্বাধীন বাংলার পক্ষে রূপনিয়ে
ছিল। 
একইদিনে মতিঝিল দিলকুশা রোদে পূর্বাণী হোটেলে আওয়ামীলিগের সংসদীয় দলের নেতাকর্মীদের বৈঠক হওয়ার কথা ছিল।
তাই সেখানে উপস্থিত থাকা ক্ষুদ্ধ ছাত্র,জনতার প্রথম শ্লোগান দেন,বীর বাঙালি অস্র ধরো,বাংলাদেশ স্বাধীন করো।ছাত্রদের পক্ষ
হতে বঙ্গবন্ধুর কাছে কর্মসূচি ঘোষনার দাবী জানানো হয়।বিক্ষোভ শ্লোগাণ উত্তাল ঢাকা সহ সারা দেশ ।আর কোন আলোচনা নয়,
এবার শুধু হানাদার বাহিনীদের বিরুদ্ধে শুধু প্রতিরোধের পালা।
আর এরকম উত্তাল উত্তেজিত পরিস্থিতে বঙ্গবন্ধু ২রা মার্চ এবং তরা মার্চ সর্ব পাকিস্তানে হরতালের ডাক দেন।১৯৭১ সালের ৭ই মার্চ ঢাকার রমনায় অবস্থিত রেসকোর্স ময়দানে (বর্তমান সোহরাওয়ার্দী উদ্যান) অনুষ্ঠিত জনসভায় শেখ মুজিবুর রহমান কর্তৃক প্রদত্ত দীর্ঘ ১৮ মিনিট স্থায়ী এক ঐতিহাসিক ভাষণ দেন। আর সেই ভাষণে তিনি তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের(বর্তমানে বাংলাদেশ) বাঙালিদেরকে হানাদার বাহিনীর বিরুদ্ধে স্বাধীনতা সংগ্রামের জন্য প্রস্তুত হওয়ার আহ্বান জানান। 
শত্রু মোকাবেলা করার দৃপ্ত আহ্বাণ সেই ঐতিহাসিক উত্তাল ভাষনই সারা দেশের বাঙালিদের ঐক্যের মূল চাবি ছিল।দেশের কৃষক দিন মজুর,শ্রমিক,কামলা খেটে খাওয়া সর্বশ্রেণীর মানুষদের এক করেছিল,স্বাধীনতা সংগ্রামে ঝাপিয়ে পড়তে।বঙ্গবন্ধুর আহ্বানে যখন দেশের
সর্বস্তরের লোকেরা এক হলেন,ঠিক তখনই শুরু হল ততকালিন পাকিস্তানি হানাদারদের কূটকৌশলীয় নানান ষড়যন্ত্র ।আর সব কিছুকে
ছুড়ে দিয়ে বাঙালি গড়ে তুলেন স্বাধিন বাংলার স্বাধিনতা সংগ্রামী পরিষোদ। এভাবে নানান টালবাহানার মধ্যে চলতে চলতে এসে
হাজির হয় ২৫শে মার্চ ।ইয়াহিয়া খান সামরিক আইন জারি করেন, আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করেন এবং মুজিবসহ আওয়ামী লীগের অন্যান্য নেতাদের গ্রেফতারের নির্দেশ দেন। পাকিস্তানি সামরিক বাহিনী রাজনৈতিক এবং জনসাধারণের অসন্তোষ দমনে ২৫শে মার্চ অপারেশন সার্চলাইট শুরু করে। সামরিক বাহিনীর অভিযান শুরু হলে মুজিবুর রহমান ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ পুরোপুরি ভাবে বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা দেন । আর তখনই বাঙালি জণগোষ্ঠি যার হাতে যা ছিল তা নিয়েই প্রস্তুত হন শত্রু মোকাবেলা করার
জন্য।শরু হয় রক্তক্ষয়ী স্বাধীনতা সংগ্রাম,যা দীর্ঘ নয়মাস চলার পর বাঙালি জাতিকে এনে দেয় একটা স্বাধীন বাংলাদেশ একটা
স্বাধীন রাষ্ট্র।
 ১৬ টি
    	১৬ টি    	 +৩/-০
    	+৩/-০  ২২ শে মার্চ, ২০১৮  সকাল ৯:৫৯
২২ শে মার্চ, ২০১৮  সকাল ৯:৫৯
:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: ধন্যবাদ ওস্তাদ । আমারো তেমনি মনে হয়। 
২|  ২২ শে মার্চ, ২০১৮  সকাল ৯:৪০
২২ শে মার্চ, ২০১৮  সকাল ৯:৪০
অনন্য দায়িত্বশীল আমি বলেছেন: এসব ম্যাঁও প্যাঁও দেখে মনে হচ্ছে অবিভক্ত ভারত থাকাই ভালো ছিল।
  ২২ শে মার্চ, ২০১৮  সকাল ৯:৫৮
২২ শে মার্চ, ২০১৮  সকাল ৯:৫৮
:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: থাক না যার যার মনের ভাব তার তার মতই প্রকাশ করুক না।
৩|  ২২ শে মার্চ, ২০১৮  সকাল ১০:০৭
২২ শে মার্চ, ২০১৮  সকাল ১০:০৭
মো: নিজাম উদ্দিন মন্ডল বলেছেন: শুভ সকাল, হাসু মামা!
৭ই মার্চের ভাষন ১৮মিনিট। কিন্তু ইউটিউবের কোন ভিডিওই অত সময়ের না, আবার এক একটা ভিডিও, এক এক রকমের।  
আমি এ বিষয়ে বিস্তারিত জানতে আগ্রহী!!
  ২৩ শে মার্চ, ২০১৮  ভোর ৬:৪১
২৩ শে মার্চ, ২০১৮  ভোর ৬:৪১
:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: কিন্তু ফাইনাল তথ্য কোথাই লুকিয়ে আছে কে জানে ভাই।
৪|  ২২ শে মার্চ, ২০১৮  সকাল ১০:০৯
২২ শে মার্চ, ২০১৮  সকাল ১০:০৯
চাঁনমিয়া বলেছেন: ১নং কমেন্টকারীকে থ্যাঙ্কস সুন্দর একটা মন্তব্যের জন্য।
  ২৩ শে মার্চ, ২০১৮  ভোর ৬:৪৩
২৩ শে মার্চ, ২০১৮  ভোর ৬:৪৩
:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: ধন্যবাদ। অবশ্যয় এই ব্লগে উনি আমাদের অনেকেরি গুরু।
৫|  ২২ শে মার্চ, ২০১৮  সকাল ১০:১০
২২ শে মার্চ, ২০১৮  সকাল ১০:১০
চাঁনমিয়া বলেছেন: লেখকেও ধন্যবাদ।
  ২৩ শে মার্চ, ২০১৮  ভোর ৬:৪৩
২৩ শে মার্চ, ২০১৮  ভোর ৬:৪৩
:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: ধন্যবাদ।
৬|  ২২ শে মার্চ, ২০১৮  সকাল ১০:২৪
২২ শে মার্চ, ২০১৮  সকাল ১০:২৪
আকতার আর হোসাইন বলেছেন: চাঁফগাজী ভাইয়ের সাথে একমত পোষণ করছি।
  ২৩ শে মার্চ, ২০১৮  ভোর ৬:৪৪
২৩ শে মার্চ, ২০১৮  ভোর ৬:৪৪
:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: আমিও একমত।
৭|  ২২ শে মার্চ, ২০১৮  সকাল ১১:৪১
২২ শে মার্চ, ২০১৮  সকাল ১১:৪১
মিন্টু ভাই বলেছেন: বেশ ভালো লিখেন আপনি।
  ২৩ শে মার্চ, ২০১৮  ভোর ৬:৪৫
২৩ শে মার্চ, ২০১৮  ভোর ৬:৪৫
:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: আরে মিন্টু ভাই আপনি ভালো আছেন ?
৮|  ২২ শে মার্চ, ২০১৮  দুপুর ২:৫৪
২২ শে মার্চ, ২০১৮  দুপুর ২:৫৪
বিলিয়ার রহমান বলেছেন: ভালো পোস্ট!
!
  ২৩ শে মার্চ, ২০১৮  ভোর ৬:৪৬
২৩ শে মার্চ, ২০১৮  ভোর ৬:৪৬
:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই ।হয়নি 
©somewhere in net ltd.
১| ২২ শে মার্চ, ২০১৮  সকাল ৯:৩২
২২ শে মার্চ, ২০১৮  সকাল ৯:৩২
চাঁদগাজী বলেছেন:
১৯৭১ সালে, পাকিস্তান সেনাবাহিনী বাংলাদেশকে স্বাধীনতার দিকে ঠেলে দিয়েছে; ১৯৭৫ সালে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী বাংলাদেশকে দারিদ্রতার দিকে ঠেলে দিয়েছে।