|  |  | 
| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস | 
 গঙ্গোত্রী হল ভারতের উত্তরাখণ্ড রাজ্যের একটি শহর এবং নগর পঞ্চায়েত।এটা ভাগীরথী নদীর তীরে অবস্থিত একটি হিন্দু তীর্থ শহর। গঙ্গোত্রী হিমাদ্রি হিমালয় পর্বতশ্রেণীতে ৩১০০ মিটার উচ্চতায় অবস্থিত।
  গঙ্গোত্রী হল ভারতের উত্তরাখণ্ড রাজ্যের একটি শহর এবং নগর পঞ্চায়েত।এটা ভাগীরথী নদীর তীরে অবস্থিত একটি হিন্দু তীর্থ শহর। গঙ্গোত্রী হিমাদ্রি হিমালয় পর্বতশ্রেণীতে ৩১০০ মিটার উচ্চতায় অবস্থিত।  গঙ্গোত্রী গঙ্গা নদীর উৎসস্থল। তাই এখানে দেবী গঙ্গার একটি মন্দির আছে। গঙ্গোত্রী ছোট চার ধাম তীর্থ-চতুষ্টয়ের একটি। এখানে গঙ্গা নদীর নাম ভাগীরথী নদী। গঙ্গোত্রী থেকে দেবপ্রয়াগ পর্যন্ত গঙ্গা ভাগীরথী নামে প্রবাহিত। তারপর অলকানন্দা নদীর সঙ্গে মিলিত হয়ে গঙ্গা নাম ধারণ করেছে। গঙ্গোত্রীর নিকট গোমুখে গঙ্গার উৎস। এটা গঙ্গোত্রী শহর থেকে ১৯ কিলোমিটার দূরে গঙ্গোত্রী হিমবাহের উপর অবস্থিত।
 গঙ্গোত্রী গঙ্গা নদীর উৎসস্থল। তাই এখানে দেবী গঙ্গার একটি মন্দির আছে। গঙ্গোত্রী ছোট চার ধাম তীর্থ-চতুষ্টয়ের একটি। এখানে গঙ্গা নদীর নাম ভাগীরথী নদী। গঙ্গোত্রী থেকে দেবপ্রয়াগ পর্যন্ত গঙ্গা ভাগীরথী নামে প্রবাহিত। তারপর অলকানন্দা নদীর সঙ্গে মিলিত হয়ে গঙ্গা নাম ধারণ করেছে। গঙ্গোত্রীর নিকট গোমুখে গঙ্গার উৎস। এটা গঙ্গোত্রী শহর থেকে ১৯ কিলোমিটার দূরে গঙ্গোত্রী হিমবাহের উপর অবস্থিত।  
   
  
হিন্দু পুরাণ অনুসারে, রাজা ভগীরথের পূর্বপুরুষের পাপস্খালনের জন্য দেবী গঙ্গা এইখানে নদীরূপে অবতীর্ণ হন। তার অবতরণের আগে ভগীরথ এখানে অনেকদিন তপস্যা করেছিলেন।তবে যতটুকো ধারনা করা হয় স্থানীয়দের মতে এখানে মানুষের বসবাস শুরু হয় উনবিংশ শতাব্দীতে ইংরেজদের বিরুদ্ধে যুদ্ধের পর থেকে।গঙ্গোত্রী মন্দিরটি জেনারেল অমর সিং থাপা দ্বারা নির্মিত।গঙ্গোত্রী বেশ ভালো জমজমাট
একটি পর্যটন কেন্দ্র গড়ে উঠেছে।সাধারন মানুষ বা পরিদর্শনকারী দর্শনার্থীদের জন্য তিনটি তলাভিত্তিক ঘর নির্মাণ করা হয়েছে।আরেকটা
বিষয় হল এখানে পবিত্রতা বজায় রাখার জন্য রাস্তার আসে পাশে যে খাবারের দোকানগুলো সেগুলোতে খুব কঠোর নিয়মে নিরামিষ খাবার পরিবেশন করা হয়।তবে এখানে যারা বেরাতে যাবেন আশা করি আপনারদের ভ্রমণ সার্থক হবে।আশা করা যায় এই স্থানটা পরিদর্শনকারীদের স্মরণীয় হয়ে থাকবে। 
Nineteen kilometers downhill from the Gangotri glacier,
 ১০ টি
    	১০ টি    	 +০/-০
    	+০/-০  ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৮  সকাল ৭:৪৯
০৩ রা এপ্রিল, ২০১৮  সকাল ৭:৪৯
:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: আর কইয়েন না ভাই এই সব ছবি দেখে আমার মাথায় পাসপোটের ভূত ঢুকছে তাই চিন্তা করছি বাঁচিয়া থাকলে সামনের
বছর পাসপোট করে এই সব স্থান ঘুরে দেখে আসমু এর সুন্দর্য।
২|  ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৮  সকাল ১০:০৪
০৩ রা এপ্রিল, ২০১৮  সকাল ১০:০৪
কামরুননাহার কলি বলেছেন: ছবি গুলো খুব আকর্ষনীয়। সুযোগ হলে কখনো যাবো। দোয়া করবেন।
  ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৮  সকাল ১০:১৭
০৩ রা এপ্রিল, ২০১৮  সকাল ১০:১৭
:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: ধন্যবাদ ।
৩|  ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৮  সকাল ১০:২৯
০৩ রা এপ্রিল, ২০১৮  সকাল ১০:২৯
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: সুপ্রভাত,পোস্টটি দেখে কিছু জানতে গিয়ে দেখলাম,আপনার এখনো পাসপোর্ট হয়নি।সম্ভবত গুগুল থেকে তাহলে ডেটা নিয়ে পোস্টটি তৈরী করেছেন।যাইহোক শুভ কামনা থাকলো,যত তাড়াতাড়ি সম্ভব ঘুরে আসুন।
  ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৮  দুপুর ২:০২
০৩ রা এপ্রিল, ২০১৮  দুপুর ২:০২
:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: শুভ দুপুর । আপনি ঠিক ধরেছেন।
৪|  ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৮  সকাল ১১:৪৫
০৩ রা এপ্রিল, ২০১৮  সকাল ১১:৪৫
প্রামানিক বলেছেন: ছবি বর্ণনা ভালো লাগল।
  ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৮  দুপুর ২:০৩
০৩ রা এপ্রিল, ২০১৮  দুপুর ২:০৩
:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ প্রামানিক ভাই।
৫|  ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৮  দুপুর ১২:৩৫
০৩ রা এপ্রিল, ২০১৮  দুপুর ১২:৩৫
এম ডি মুসা বলেছেন: ছবি বর্ণনা সুন্দর । আশা বাদী ভ্রমণ প্রিয় 
মানুষ গুলোর জন্য ।
  ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৮  দুপুর ২:০৪
০৩ রা এপ্রিল, ২০১৮  দুপুর ২:০৪
:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: ধন্যবাদ মুসা ভাই।
©somewhere in net ltd.
১| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৮  সকাল ৭:৪১
০৩ রা এপ্রিল, ২০১৮  সকাল ৭:৪১
যুক্তি না নিলে যুক্তি দাও বলেছেন: ছবি গুলো ভালোই লাগল