নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

:):):)(:(:(:হাসু মামা

:):):)(:(:(:হাসু মামা › বিস্তারিত পোস্টঃ

বঙ্গবন্ধুর রাজনৈতিক পতন ও রক্তাক্ত বিরোধিতা যারা করছে সেই ইতিহাস

১৬ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ২:৩৩


১৯৭২ সাল থেকে ৭৫ সাল পর্যন্ত জাসদের ভূমিকা ছিল বঙ্গবন্ধু সরকারের বিরুদ্ধে রক্তাক্ত বিরোধিতা এবং বিপ্লবের জন্য জিয়াউর রহামানকে নির্বাচন করা যে কর্নেল তাহেরের ভুল সিদ্ধান্ত ছিলো সে বিষয়ে খোলামেলা কথা বলেছেন জাসদ নেতা মঈন উদ্দিন খান বাদল। একইসঙ্গে জোট সরকারের মন্ত্রী হাসানুল হক ইনু ও জাসদের ভূমিকা নিয়ে বেশ কিছু চাঞ্চল্যকর তথ্য দিয়েছেন।
জাসদের শরীফ নুরুল আম্বিয়া অংশের কার্যকরী সভাপতি এবং চট্টগ্রাম ৮ আসনের এ সংসদ সদস্য সম্প্রতি লন্ডন সফরের
সময় চ্যানেল এস টেলিভিশনকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এসব তথ্য দেন। চ্যানেলটির অভিমত অনুষ্ঠানে প্রচারিত সাক্ষাৎকারটি
গত ২২শে ফেব্রুয়ারি গ্রহণ করেন বাংলা ট্রিবিউনের বিশেষ প্রতিনিধি তানভীর আহমেদ। সমসাময়িক অবস্থা বিবেচনায় সাক্ষাতকারটি বাংলা ট্রিবিউনের পাঠকদের জন্য হুবহু তুলে ধরা হলো।

জাসদের গণবাহিনীর ভূমিকা নিয়ে বিভিন্ন সময়ে অভিযোগ এসেছে, আপনি কি বিষয়টি পরিষ্কার করবেন?

বাদলঃ এগেইন আই উইল গো টু মাই পার্লামেন্ট। আমরা ৭২সাল থেকে ৭৫সাল পর্যন্ত সরকারের বিরোধিতা করেছি, প্রচণ্ড বিরোধিতা করেছি, রক্তাক্ত বিরোধিতা করেছি। সেই বিরোধিতায় আমরা সরকারের পতনও চেয়েছি। সেই চাওয়ার প্রক্রিয়ায় আমরা মরেছি এবং মেরেছি। এই যে বাহাত্তর থেকে পঁচাত্তর, দ্য পলিটিকস অব জেএসডি ও অন্যদের পলিটিকস, হুইচ ইজ রাইট, হুইচ ইজ রং। এটা ইতিহাসকে সিদ্ধান্ত নিতে দেন। আমি এর বাইরে কোনও মন্তব্য করবো না।

৭২সাল থেকে ৭৫সাল পর্যন্ত আপনারা যে সরকারের বিরোধিতা করলেন, সেই আদর্শের সরকারে আপনারা এখন অংশীদার কেমন করে?

বাদলঃ ৭২সাল থেকে ৭৫সাল পর্যন্ত জাসদ যে একদলীয় সরকারের বিরোধিতা করেছিলো, সেই একদলীয় শাসন ব্যবস্থা নিশ্চয়ই এখন নেই। জাসদের ওই সময়ের অনেক ত্রুটি বিচ্যুতি যে আমরা স্বীকার করিনি তা নয়। এখন যে জিনিসটা আপনারা লক্ষ্য করেছেন সেটা হলো- আমরা একটা জোট গঠন করেছি একটা বৃহত্তর লক্ষ্যকে জাস্টিফাই করার জন্য। আমরা সিরিয়াসলি মনে করি, মুক্তিযুদ্ধের চেতনার ওপর বিশ্বাস করে যদি এগিয়ে যাওয়া না যায় তাহলে দেশ এগোবে না।

মুক্তির চেতনা নিয়ে যে দেশটি স্বাধীনতা লাভ করলো ১৯৭১ সালে, ৭২ সালে এসেই কেন আপনারা সেই চেতনার বিরোধিতা শুরু করলেন?

বাদলঃ আপনি আবারেও সেই প্রশ্নে ফিরে এসেছেন, আমি যেটার উত্তর দিতে চাই না। সেটা হলো- ৭২সাল থেকে ৭৫সালের পৃষ্ঠাগুলো একের পর এক উল্টালে এটার উত্তর মিলবে, কেন আমরা প্রতিবাদ করতে গিয়েছিলাম।

তাহলে আপনারা কি সেই দায়টি নেবেন? আপনাদের প্রতিবাদের কারণে যে ক্ষেত্রটি তৈরি হয়েছিলো তার পরবর্তী সময়ে ৭৫ সালে বাংলাদেশে কলঙ্কিত অধ্যায়টি তৈরি হয়েছে (বঙ্গবন্ধুর হত্যাকাণ্ড)।

বাদলঃ সেটা, ক্ষেত্র প্রস্তুতের কথা যদি বলেন, আমি তো নিজের মুখে স্বীকৃতি দিচ্ছি, আমরা বঙ্গবন্ধুর রাজনৈতিক পতন চেয়েছি এবং খুব তারস্বরে বলছি, যে মর্মান্তিক ঘটনা ঘটেছে তার সঙ্গে জাতীয় সামাজতান্ত্রিক দলের কোনও দেনা পাওনা নাই।

তাহলে জাসদের হাতে যে হত্যাকাণ্ডগুলো ঘটেছে তার তো কোনও বিচার হয়নি বাংলাদেশে।

বাদলঃ আমি বলেছি, হত্যাকাণ্ড হয়েছে, আমার বাংলাটা পরিষ্কার করে শুনেছেন কিনা জানি না। আমরা মরেছি, আমরা মেরেছি। সব ব্যাপারেই যদি পুনর্বার ওপেন করতে চান…। যদি কখনও সেটা ইতিহাসে ওপেন করেন, নো প্রোবলেম। সেটা ওপেন হতেই পারে, সব বিষয়ে আলোচনা হতে পারে।

সেই সময়ে কর্নেল তাহেরের নেতৃত্বে খালেদ মোশারফ সরকারের পতন এবং জিয়াউর রহমানের প্রতিবিপ্লবের ঘটনা নিয়ে আপনার অনুশোচনা রয়েছে কি না?

বাদলঃ একটি কথা বলি, কর্নেল তাহেরকে দিয়ে বা জাসদ কর্নেল তাহেরের নেতৃত্বে যে পিরিয়ডটিতে আমরা আমাদের বিপ্লব বিবেচনা করেছিলাম, তখন প্রতিদিন সেনাবাহিনীতে নানা রকম বিক্ষোভ বিদ্রোহ হচ্ছিল। সেনাবাহিনী, ইট ইজ এ স্টেইট উইথইন দ্য স্টেইট। সেই স্টেইটটাই ভেঙে যাচ্ছে, না না রকম গ্রুপিং হচ্ছে। সুতরাং আমাদের বিবেচনাবোধ ছিলো, এই প্রক্রিয়ায় আমাদের দেশের অস্তিত্বের ওপর আঘাত আসবে। সেই বিবেচনাবোধ থেকেই আমরা রুখে দাঁড়িয়েছি। সেই রুখে দাঁড়ানো, সেই আমাদের এটেমডটা কি ইনফ্রেন্টাল ডিসঅর্ডার? আমাদের এডেমডটা কি অতি বিপ্লবীপণা? ইতিহাস বিবেচনা করবে, আমরা কি প্রস্তুতিহীন অবস্থায় আক্রমনে চলে গেছি? এই জায়গাগুলো ইতিহাস খোল নলচে দেখার চেষ্টা করছে। নানা জন বই লিখছেন, নানা জন মন্তব্য করছেন।

যেহেতু আপনি স্বীকার করেছেন, আপনারা বঙ্গবন্ধু সরকারের পতন চেয়েছিলেন, আর বঙ্গবন্ধু সরকারের পতনের পর পরবর্তী সময়ে জিয়াউর রহমানের সরকারকে নিয়ে আসার পরিকল্পনা কি আপনাদের শুরু থেকেই ছিলো?

বাদলঃ জিয়াউর রহমানকে নিয়ে আসার পরিকল্পনা কখনওই ছিলো না, জিয়াউর রহমানের ব্যক্তিগত পরিচয় ছিলো কর্নেল তাহেরের সঙ্গে, সাংগঠনিক প্রক্রিয়ায় আমরা কখনেও অ্যাসোসিয়েট ছিলাম না।

তাহলে কর্নেল তাহের যেহেতু জাসদের কমান্ডার ছিলেন, তাহলে তিনি কি এই দায় এড়াতে পারেন?

বাদলঃ আমি বলছি, সম্পর্ক ছিলো তাদের (কর্নেল তাহের-জিয়াউর রহমান) এবং বিবেচনায় এসেছে, ওই যে সেনাবাহিনীতে নানা রকম বিক্ষোভ, সেনাবাহিনীর ফেব্রিকটা ছিঁড়ে যাচ্ছে, কর্নেল তাহের মনে করেছেন জিয়াউর রহমান এই ফেব্রিকটা, ফেব্রিক অব আর্মি, রক্ষা করার ক্ষেত্রে ভূমিকা নিতে পারবেন। কিন্তু বিপ্লবের ইতিহাস বলে, রং পার্সন চুজ করলে, খুব মর্মান্তিক পরিণতি হয়, সেই মর্মান্তিক পরিনতি তো জাসদের নিতেই হয়েছে।

বর্তমান জোটের যে তথ্যমন্ত্রী রয়েছেন, হাসানুল হক ইনুকে নিয়ে আপনাদের নানা প্রশ্নের মুখোমুখি হতে হয়, এই বিষয়টি পরিষ্কার করবেন?

বাদলঃ আমি একটা কথা বলি, এই হাসানুল হক ইনুর ভূমিকা নিয়ে যে প্রশ্ন আসছে, আদতে যদি তার ভূমিকা নিয়ে এতো প্রশ্ন হয়, তাহলে কেন তাকে মন্ত্রী রাখা হয়েছে? আপনারা যদি আসলেই মনে করেন যে, তিনি এতো কিছুতে যুক্ত ছিলেন, তাহলে তাকে তথ্যমন্ত্রী রাখার মধ্য দিয়ে তো আপনারাই ভুল আচরণ করছেন। দ্বিতীয় কথা হলো, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল রাজনৈতিক বিরোধিতা করেছে। কিন্তু সামরিক যে কর্মকাণ্ডটি বঙ্গবন্ধুর বিরুদ্ধে সাধিত হয়েছে, তার সঙ্গে আমাদের যোগাযোগ ছিলো না। বর্তমান সরকারতো অনেক কিছু নিয়ে ইনকোয়ারি করেছে, মাহফুজ আনামকে নিয়ে ৮০টা মামলা হয়েছে। হোয়াই ডোন্ট ইউ স্টার্ট ইনকোয়ারি। ইনকোয়ারি করলেই সবকিছু বেরিয়ে আসবে। ইনকোয়েরি করে যদি ব্যক্তিকে সামনে নিয়ে আসতে পারেন, তাহলে ইনকোয়েরিতে যা হবে তাই। আমরা বলেছি, এই ঘটনার সঙ্গে আমরা কন্সিনকালেও যুক্ত ছিলাম না। আর কোনও ব্যক্তিকে যদি আপনি দোষী সাব্যস্ত করেন, সেই ব্যক্তিকে নিয়ে আপনার সরকার চলছে, আবার একদিকে দোষী সাব্যস্ত করছেন, ‘টু থিংস ক্যান নট গো টুগেদার’।

সেই সময় থেকেই বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ক্ষমতা দখলের যে প্রক্রিয়া শুরু হয়, এই প্রক্রিয়ার পেছনের কারিগর হিসেবে অনেক সময় জাসদকে দায়ী করা হয়। জাসদ সেনাবাহিনীকে ক্ষমতায় বসার একটি পথ তৈরী করেছিলো বলেই ধারাবাহিকভাবে বাংলাদেশের গণতন্ত্র সেনাবাহিনীর সদস্যদের দ্বারা আক্রান্ত হয়েছে, এই যুক্তিকে আপনি কিভাবে বিশ্লেষণ করবেন?

বাদলঃ আমরা সেনাবাহিনীর যাদের নিয়ে কাজ করতাম, তারা কখনেও ক্ষমতায় টমতায় আসে নাই। জাসদের যদি আদৌ সেনাবাহিনী নিয়ে কোনও কাজ কারবার থাকে, সেগুলো সৈনিক, হাবিলদার, সুবেদার, পর্যন্ত। সুতরাং ওইটা আমাদেরকে দোষারোপ করে লাভ নাই। যেই একের পর এক চক্রান্ত দেখেছেন, এই চক্রান্তকারীদের সঙ্গে জাসদের সম্পর্ক ছিলো না। আপনার মাধ্যমে এটা সবাইকে মনে করাতে চাই। আমরা যে সংস্থা গড়ে তুলেছিলাম, যেটার জন্য আমাদের অভিযুক্ত করা হয়, সেটা হলো বিপ্লবী সৈনিক সংস্থা।

গণবাহিনী ও রক্ষীবাহিনীর কনফ্লিকটা একটু ব্যাখ্যা করবেন?

বাদলঃ সেটা হলো তখন জাসদ যখন মনে করেছে গণতান্ত্রিকভাবে আর এগোনো যাচ্ছে না ঠিক তখন ডিক্লারেশন দিয়ে উই হ্যাভ টেইক আপ আর্মস, বাই ফর্মিং গণবাহিনী। সো ন্যাচারালি গণবাহিনী আর্মস নিয়ে এটা রুখে দাঁড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছিলো।একটি সরকার রয়েছে, নতুন একটি দেশ স্বাধীন হয়েছে, (১৯৭২ সালে) আপনাদের কেন হঠাৎ করে মনে হলো গণবাহিনী তৈরি করে সেই সরকারের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াতে হবে?

বাদলঃ আমাদের কেন মনে হলো সেই জায়গাটাই তো আপনাকে বলছিলাম গবেষণা করুন ইতিহাসের খাতায় খোজ নেন। আমাদেরও ২০ হাজার কর্মী বাংলাদেশের প্রত্যেক জায়গায় রক্ত দিয়েছে। বাংলাদেশের মাটি চাপ দিলে, আমাদেরও রক্ত বেরিয়ে আসবে।এই জায়গাটিতে (জাসদের ২০ হাজার কর্মী হত্যার) কেন আপনারা তদন্তের জন্য বলছেন না?

বাদলঃ এখনই তো বললাম আপনার সামনেই তো বললাম তদন্ত হোক, আমি যে জোটে রয়েছি আমি সেই সরকারকে বলেছি। আমি জাতীয় সংসদে বলেছি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বসা ছিলেন। তদন্ত হোক, সো বি ইট, লেট ইট বি ক্লিয়ার টু এভরি বডি, হু ইজ হোয়াট, অ্যান্ড হু ইজ হু। তদন্ত করেন না আমি ওইভাবে তো সরকারে নাই আমি সরকার পক্ষের লোক। সরকার তদন্ত কালকেই শুরু করতে পারে। অসুবিধা কী?

প্রশ্নঃ তাহলে আপনি কি বলতে চাইছেন সেই সময়ে আওয়ামী লীগের মুজিব বাহিনী কর্তৃক জাসদের ২০ হাজার কর্মী নিহত হয়েছেন?
বাদলঃ না মুজিব বাহিনীর সদস্য মুজিব বাহিনী কর্তৃক না আমি বলেছি ৭২সাল থেকে৭৫সালের মাঝে জাসদেরও ২০ হাজার কর্মী মারা গেছে। সেটা বজ্রাঘাতে মারা গেছে না পুকুরে পড়ে মারা গেছে তদন্ত করলেই বেরুবে।


তথ্যসূত্রঃ বাংলা ট্রিবিউন

বিশেষদ্রব্যঃ আমার এই ধরনের পোস্টগুলো আমার সহ গুণী জ্ঞানী গুরু সমতুল্য ব্লগারদের উৎস্বর্গ করা।

মন্তব্য ২২ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (২২) মন্তব্য লিখুন

১| ১৬ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ২:৩৭

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:

নিজের কোন কথা আছে কি? খালি কপিপেষ্ট!

১৬ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ২:৪৪

:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: আমার মনে হয় এই গল্পটি শুনলে আপনার মাঝ রাইতের এই চটং দধং মেজাজটি ভালো হয়ে যাবে ।

আর এই দুপুর রাইতে মেজাজ খারাপ কইরা ঘুম নষ্ট কইরেন না। :)

২| ১৬ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ২:৪৭

ভ্রমরের ডানা বলেছেন: নিজে কিছু লেখেন। এসব হাউমাউ আমি শুনি না।

১৬ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ২:৫২

:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: আমি আইজ লেখলে কাইলকাাই আবার আমারে গুম কইরা ফেলবেন।পরে আমার সন্তানেরা এতিম আর আর তাদের মা হবে বিধবা।
আপনি এতাই চান বুঝি |-)

৩| ১৬ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ২:৫৩

ভ্রমরের ডানা বলেছেন: আপনি একটা মেওপ্যাও

১৬ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ২:৫৯

:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: ম্যাও ম্যাও।আপনি খুশী হয়েছেন।

৪| ১৬ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ৩:০২

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:

নিজে কিছু লেখেন! আপনি হুলো বিড়াল হলে মেনি ব্লগার খুশি হবে। আমি নই!

১৬ ই আগস্ট, ২০১৮ সকাল ১১:০৮

:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: খুব ভালো বলেছেন আমি হুলো হলাম ।হিহিহি :)

৫| ১৬ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ৩:০৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


বাদল, ইনু, সিরাজুল আলম খানরা ছাত্রলীগ করতো, পড়ালেখা করতো না; তখনো ইডিয়টগুলো কিছু জানতো না, এখনো জানে না; শেখ হাসিনা এসব ইডিয়টদের পাশে রেখে দল ভারী করে রেখেছেন; উনি এগুলোর খামার খুলেছেন।

১৬ ই আগস্ট, ২০১৮ সকাল ১১:৩৭

:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: একদিন না একদিন ঠিকি প্রধান মন্ত্রীর চোখ খুলবে তখন তিনি সব বুঝতে পারবেন।

৬| ১৬ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ৩:২৪

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: শেখ সেলিম ও সৈয়দ আশরাফুলও জাসদকে দায়ী করেছে মুজিব হত্যার প্রেক্ষাপট সৃষ্টির জন্য। তবুও তারা এখন আওয়ামী লীগের জোটের অংশ!
১/১১ তে নাকি মঈন ইউ আহমদ রা শেখ হাসিনাকে বিষ প্রয়োগে মারতে চেয়েছিল। সেই মঈন ইউ কে সেনাপ্রধানের মেয়াদ বাড়িয়ে তারপর আমেরিকা যাওয়ার সুযোগ দেয়া হয়।
আসলে আওয়ামী লীগ এগুলোর মীমাংসা করতে চায় না যাতে দীর্ঘদিন রাজনীতি করা যায়...

১৬ ই আগস্ট, ২০১৮ সকাল ১১:৪০

:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: আমার কাছেও বিষয়গুলো বড় রহস্যময় মনে হয়।

৭| ১৬ ই আগস্ট, ২০১৮ ভোর ৪:১০

সোহানী বলেছেন: হুম জানলাম............

১৬ ই আগস্ট, ২০১৮ সকাল ১১:৩৮

:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: ধন্যবাদ আপু।

৮| ১৬ ই আগস্ট, ২০১৮ ভোর ৪:৩৬

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: থলের বেড়াল বেরিয়ে আসলে অনেকের অসুবিধা.............
ভয় থাকলে বা সঠিক তথ্য জানা না থাকলে প্রসংগটি নিয়ে আলোচনা না করাই ভালো।
এখন ও বলা চলে আমাদের নৈতিক চরিত্র কতটুকু উন্নত হয়েছে ? দৃষ্টি ভংঙ্গী কতটুকু
আধুনিক হয়েছে ??? যে কারনে আমাদের দেশের অবস্হান এখন ও যুদ্ধবিদ্বস্ত দেশের
কাতারে।........................................................................................................................................................

১৭ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ১:২৬

:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: সুন্দর ভালো লাগল আপনার মন্তব্যটা।

৯| ১৬ ই আগস্ট, ২০১৮ সকাল ৮:২৮

ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: হুম পড়লাম জানলাম অনেক কিছু।

১৭ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ১:২৭

:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: ধন্যবাদ মফিজ ভাই।

১০| ১৬ ই আগস্ট, ২০১৮ সকাল ৯:৩৩

রাজীব নুর বলেছেন: সংখ্যার মধ্যে লাকি নাম্বার যেমন সাত। তেমন হ্যাপি নাম্বার হচ্ছে আট। সেজন্যই মানুষ খুশিতে আটখানা হয়।

১৭ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ১:২৮

:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: ধন্যবাদ গুরু ভাই।

১১| ১৬ ই আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ১২:২৫

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: সমস্যা হলো ঠাকুর ঘরে কেরে?
আমি কলা খাইনার দলেই আওয়ামীলীগ মিথ্যার রাজনীতি করেই চলছে!
আর কলা খাইনার দল -কলা দেখলেই বান্দরের মতো ঝাপিয়ে পড়ে নিজেদের কর্মীদের রক্তের সাথে বেঈমানী করে।

বঙ্গবন্ধুর চামড়া দিয়ে ডুগডুগি বাজানে ওয়ালী বা ৭ নভেম্বর ট্যাংকে উল্লাস করা ইনু গংরাই সরকারের অংশ হয়!
আবার সরকার চেতনার কচকচি শোনায়! হিপোক্রেসি নয়?

সত্য বড্ড তেতো! তাইতো অনেকের মূখ বেকিয়ে যায়! যুক্তির বদলে গায়ে পাহাড় ঠেলে!
তবু সত্য স্বীকার করে না। বাদল সাহেবও যেমন দৃঢ় ভাবে উচ্চারণ করতে পারলেন না- ২০ বা ৩০ হাজার জাসদকর্মীকে হথ্যা করেছে কে?

সত্য দৃঢ়তা না পেলে মিথ্যাই আগাছার মতো ডালাপালায় বটবৃক্ষকেই আড়াল করে দেয়।
দু:খজন সত্য -তাই হচ্ছে সোনার বাংলায়!

১৭ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ১:৩১

:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: ধন্যবাদ বিদ্রোহী ভৃগু ভাই।আপনার মন্তব্যের সাথে সহমত।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.