|  |  | 
| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস | 
 
 
আমরা সকলেই জানি এখন পর্যন্ত করোনায় আক্রান্ত রোগীদের চিকিৎসায় যেসব ওষুধ ব্যবহারে ইতিবাচক ফল পাওয়া গেছে সেগুলো ব্যয় বহুল খরচ।আর তাছাড়াও অ্যান্টি ভাইরাস ড্রাগের দাম সাধারণত একটু বেশিই হয়। কিন্তু গবেষণা বলছে, এসব ওষুধের উৎপাদন খরচ ১ ডলারে নামিয়ে আনা সম্ভব। গত শুক্রবার ভাইরাস ইরারিডকেশন জার্নালে প্রকাশিত একটি গবেষণা প্রতিবেদনে বলা হয়েছে ম্যালেরিয়ার ওষুধ হাইড্রোক্সি ক্লোরোকুইন এবং গিলড সায়েন্সেসে ইনকরপোরেশনের রেমডেসিভির একটি কোর্সের উৎপাদন খরচ প্রায় ১ থেকে ২৯ ডলারের মধ্যে নামিয়ে আনা সম্ভব। করোনা চিকিৎসায় হাইড্রোক্সি ক্লোরোকুইনের ওপর সবচেয়ে বেশি আস্থা রাখছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। এরই মধ্যে তিনি ভারতকে হুমকি ধমকি দিয়ে এই ওষুধের প্রথম চালান দেশে নিয়ে গেছেন। যদিও নভেল করোনাভাইরাস সংক্রমণ চিকিৎসায় এই ওষুধের কার্যকরিতা নিয়ে এখনো তর্ক শেষ হয়নি। অনেক চিকিৎসকদের মতে এই ওষুধে ভালো ফল পাওয়া যাচ্ছে তবে এই ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াও আছে অনেক বেশি।তবে আগামী তিন মাসে আরো নতুন নতুন কয়েকটি ওষুধ পরীক্ষামূলক ভাবে ব্যবহার করা শুরু হবে। সেসব ওষুধ প্রয়োগে যদি প্রত্যাশিত ফল পাওয়া যায় তাহলে ব্যাপকভিত্তিক উৎপাদন শুরু হবে।আর সেই দিক দিয়ে আশা করা যায় সারা বিশ্বেই স্বল্পমূল্যে মিলবে করোনার ওসব ওষুধ। এমনটাই বলছেন গবেষণা প্রতিবেদনের সহ-লেখক অ্যান্ড্রু হিল। তিনি লিভারপুল ইউনিভার্সিটির ফার্মাকোলজি বিভাগের সিনিয়র ভিজিটিং রিাসর্চ ফেলো।তার মতে ওসব ওষুধের দাম এতো কম হবে যে আক্রান্ত যেকোনো দেশে ব্যবহারের জন্য সুলভ হবে। এসবের কিছু ওষুধ বিশেষ করে যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে উৎপাদন খরচের কয়েকশ গুণ বেশি দামে বিক্রি হয় বলে গবেষকরা দাবি করেন।
 অ্যান্ড্রু হিল বলেন ভ্যাকসিন আসার জন্য আমাদের প্রায় ১৮ মাস অপেক্ষা করতে হবে। এর মধ্যে এই মহামারী নিয়ন্ত্রণে রাখতে হলে কার্যকর অ্যান্টিভাইরাল ওষুধ অবশ্যই সারা বিশ্বে সুলভ করতে হবে। আমরা এরই মধ্যে জানি কীভাবে এইচআইভি, যক্ষ্মা এবং ম্যালারিয়ার ওষুধ ব্যাপকভিত্তিক উৎপাদন করার ফলে কম দামে সারা বিশ্বে বিতরণ করা হচ্ছে বা পাওয়া যাচ্ছে। করোনাভাইরাসের এই মহামারীতে সেই কৌশল ও মানসিকতা দেখানো জরুরি হয়ে উঠেছে,আর এটি আগের চেয়ে আরো দ্রুত করতে হবে।
তথ্যসূত্র: ইন্টারনেট ।
 ৭ টি
    	৭ টি    	 +০/-০
    	+০/-০  ১২ ই এপ্রিল, ২০২০  রাত ৯:২৬
১২ ই এপ্রিল, ২০২০  রাত ৯:২৬
:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: কিন্তু সেই ধরণের সুক্ষ্ম টেকনোলোজিক্যাল ম্যানুফেকচারিং বাংলাদেশে থাকার কথা নয় (টিকার ব্যাপারে)। 
আমার মনে হয় ওস্তাদ সময় সব দৃশ্যপট বদলে দিবে ।
২|  ১২ ই এপ্রিল, ২০২০  রাত ৯:২৪
১২ ই এপ্রিল, ২০২০  রাত ৯:২৪
রাজীব নুর বলেছেন: ১৮ মাস অপেক্ষা করতে হবে না। এর আগেই ভ্যাকসিন এসে যাবে অথবা করোনা উধাও হয়ে যাবে।
  ১২ ই এপ্রিল, ২০২০  রাত ৯:২৮
১২ ই এপ্রিল, ২০২০  রাত ৯:২৮
:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: গুরুভাই ওষুধই হোক বা ভ্যাকসিনই হোক,যাই হোক আমরা চাই যতদ্রুত সম্ভব এগুলো এসে পড়ুক। নিজের জীবনের কোনো 
চিন্তা করিনা। ছেলে মেয়েদের নিয়েই যত চিন্তা ভাবনা ।
৩|  ১২ ই এপ্রিল, ২০২০  রাত ৯:৪২
১২ ই এপ্রিল, ২০২০  রাত ৯:৪২
ডার্ক ম্যান বলেছেন: এটার ঔষধ অনেক আগেই প্রস্তুত আছে।
৪|  ১২ ই এপ্রিল, ২০২০  রাত ১০:০৯
১২ ই এপ্রিল, ২০২০  রাত ১০:০৯
শের শায়রী বলেছেন: জানেন ট্রাম্পকে আমার এত্তগুলা কিউট লাগে, কেমুন কইরা মোদীজিরে কইল ক্লোরোকুইন না কি যেন অষুধ না দিলে মারবে, মোদিজি ও ডরে দিয়া দিল!!!!!!!
৫|  ১২ ই এপ্রিল, ২০২০  রাত ১১:০০
১২ ই এপ্রিল, ২০২০  রাত ১১:০০
নেওয়াজ আলি বলেছেন: কথা সত্য মিথ্যা এখনো বুঝা কঠিন
©somewhere in net ltd.
১| ১২ ই এপ্রিল, ২০২০  রাত ৯:২১
১২ ই এপ্রিল, ২০২০  রাত ৯:২১
চাঁদগাজী বলেছেন:
বাংলাদেশ ও ৩্য় বিশ্বের দেশগুলো ঔষধ ফ্রি পাবার কথা; ঔষধ দরকার হবে আক্রান্তদের মাত্র শতে ১০/১২ জনের কিংবা আরো কম সংখ্যাক রোগীর; সমস্যা হবে টিকার উৎপাদন নিয়ে, ইহা প্রতিটি মানুষের জন্য ও কমপক্ষে ২ বছরের জন্য উৎপাদন করতে হবে; তখন বাংলাদেশকে হয়তো উৎপাদনে যেতে হবে। কিন্তু সেই ধরণের সুক্ষ্ম টেকনোলোজিক্যাল ম্যানুফেকচারিং বাংলাদেশে থাকার কথা নয় (টিকার ব্যাপারে)।